The Toukir Space

The Toukir Space Creative storyteller exploring unique perspectives, crafting engaging content, and conversations.
(4)

যারা টকশো তে বলেন এই সরকারের কোন প্রাপ্তি নেই তাদের জন্য
08/08/2025

যারা টকশো তে বলেন এই সরকারের কোন প্রাপ্তি নেই তাদের জন্য

ড. ইউনূস আজকে নির্বাচনের ঘোষণা দিয়ে দিয়েছেন।১লা ফেব্রুয়ারি-১৭ ফেব্রুয়ারির মধ্যে হবে জাতীয় নির্বাচন। তার মানে কিছুদিন পরই...
05/08/2025

ড. ইউনূস আজকে নির্বাচনের ঘোষণা দিয়ে দিয়েছেন।১লা ফেব্রুয়ারি-১৭ ফেব্রুয়ারির মধ্যে হবে জাতীয় নির্বাচন।

তার মানে কিছুদিন পরই আমাদের কাছ থেকে পুরোপুরি বিদায় নিবেন তিনি।

আজকে জাতীর উদ্দেশ্যে ভাষণ দিতে গিয়ে আফসোসের সুরে অনেকগুলো কথা বলছিলেন তিনি।তার চেহারাটাও ছিল বেশ মনমরা।

এই মানুষটার জন্যে আফসোসই হয়। অনেকগুলো স্বপ্ন পূরণের ইচ্ছা নিয়ে এসেছিলেন এই দেশে। কিন্তু সেসবের অনেককিছুই রয়ে গেছে অপূর্ণ।

তিনি প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে চেয়ারে বসার পর থেকে দেশে এ পর্যন্ত ১৭৪ টা আন্দোলন হয়েছে, ভয়াবহ বন্যা হয়েছে, বিমান দূর্ঘটনা হয়েছে, আরও কতশত অযাচিত ঘটনা ঘটেছে।

তারমধ্যে সেনাপ্রধান কমান্ড চেইন মানে না, পুলিশরা নিরাপত্তা দিতে পারে না, বিএনপি কথা শুনে না, হাসিনার রয়ে যাওয়া আমলারা কাজ করে না।

পিলখানার বিডিআর হত্যাকান্ডের মামলাটাও নতুন করে তদন্ত করা শুরু করেছিলেন ইউনূস কিন্তু সেনাপ্রধান ওয়াকার সেটাতেও বাঁধা দিলেন।

এতসব কিছুর ভিড়ে নিয়ে আসা স্বপ্নগুলো আর পূরণ করতে পারেননি তিনি।

তবুও চেষ্টা করেছিলেন ড. ইউনূস। চেয়েছিলেন নিজের ফেইস ভ্যালু ব্যবহার করে বৈদেশিক বিনিয়োগ আনতে,
দেশটাকে একটু ঠিকঠাক করতে। কিছু কাজ করেছিলেনও, দেশের রিজার্ভও ৩০ বিলিয়ন হয়েছিল।

কিন্তু বাকিগুলো করতে গিয়ে দেখলেন এদেশের সবাই ই দুর্নীতিতে জড়িত, চাঁদাবাজি রোগে আক্রান্ত।

আপনি ড. ইউনূসকে সুদখোর বলে গালি দিতে পারেন, গুজবে কান দিয়ে আমেরিকার দালাল বলতে পারেন কিন্তু কেউ আপনাকে গ্রেফতার করবে না, জেলে ভরবে না।

কিন্তু অন্য কোন সরকার প্রধান আসলে তার বিরুদ্ধে এভাবে বলার সুযোগটা আর পাব না আমরা। দুর্নীতি, চাঁদাবাজি দেখেও দাঁতে দাঁত চেপে সহ্য করে থাকতে হবে তখন।

ইউনূস সরকার চেয়েছিলেন যুদ্ধবিধ্বস্ত একটা দেশের মতো হয়ে যাওয়া বাংলাদেশটাকে একটু ঠিকঠাক করতে। কিন্তু দিনশেষে একরাশ কষ্ট নিয়েই ফিরে যাবেন নিজের পুরনো ঠিকানায়।

ড. ইউনূসের মতো আন্তর্জাতিক মানের আর একজনকেও আমরা খুঁজে পাব না।

যুদ্ধে পরাজিত সৈনিকেরা যেমন ক্লান্ত দেহ নিয়ে কোনরকম ঘরে ফিরে তেমনি ড. ইউনূসও ফিরে যাবেন, সেদিন হয়তো ঠিকই আফসোস করব আমরা!

লেখা- Ibrahim Khalil Shawon

05/08/2025

আগামী রমজানের আগে, ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে জাতীয় নির্বাচন।
-প্রধান উপদেষ্টা

ঐতিহাসিক ৩৬ জুলাই , ফিরে দেখা গণভবনে কিছু মুহূর্ত
05/08/2025

ঐতিহাসিক ৩৬ জুলাই , ফিরে দেখা গণভবনে কিছু মুহূর্ত

29/07/2025

আমরা মর্যাদার সঙ্গে অনাহারে মা-রা যেতে রাজি...
- ফিলিস্তিনের মুসলিম

28/07/2025

ডেনমার্কে যে ভুল সবাই করে

গত ত্রিশ বছর ধরে পাঁচ শতাধিক লাশ গুম করেছে একটি মন্দির যার বেশিরভাগই নারী। সম্প্রতি কর্ণাটকের কোর্টে রাজসাক্ষী প্রদান কর...
27/07/2025

গত ত্রিশ বছর ধরে পাঁচ শতাধিক লাশ গুম করেছে একটি মন্দির যার বেশিরভাগই নারী। সম্প্রতি কর্ণাটকের কোর্টে রাজসাক্ষী প্রদান করে বিশ বছর এই অপকর্মে লিপ্ত ব্যাক্তি। সে বলেছে আর এই মানসিক যন্ত্রনা সহ্য করতে না পেরে ২০১৪ সালে এই পেশা ছেড়ে পালিয়ে যায়। দীর্ঘদিন জীবনের ভয়ে পালিয়ে থাকতে হয় বিভিন্ন রাজ্যে। নিম্ন বর্ণের এই ব্যাক্তিকে মূলত লাশ গুম করার স্পটে নেওয়া হতো। সে কাউকে কবর দিতো। কাউকে ডিজেল দিয়ে পুড়িয়ে ফেলত সকল এভিডেন্স সহ। উদাহরণস্বরূপ একদা এক স্কুল ছাত্রী তার ইউনিফর্ম পরিহিত অবস্থায় ছিল। লাশের শরীরে ছিল আঘাত ও যৌন নির্যাতনের চিহ্ন। তাকে তার স্কুল ব্যাগ সহ কবর দেওয়া হয়। অপর এক ঘটনায় একজন ২০ বছর বয়সী নারীর মুখ ছিল এসিড দগ্ধ সারা শরীর কেবল পত্রিকায় আবৃত। তার জুতা এবং অন্যান্য সকল তল্পি তল্পা সহ জ্বালিয়ে দেওয়া হয়।
সোজা বাংলায় মন্দিরের প্রত্যক্ষ সহযোগিতায় লাশ গুম করা হয়েছে পাশ বছরের পর বছর ধরে এবং এই কাজে যেই দলিত হিন্দুকে ব্যবহার করা হয় সেই সাক্ষ্য দিয়েছে।
কিন্তু সত্যিই কি এই এলাকায় মাঝে মাঝে মানুষ মিসিং হতো? উত্তর হচ্ছে হ্যাঁ। মূলত নারীদের ক্ষেত্রে এমন ঘটনা ঘটেছে কর্ণাটকের এই অঞ্চলে। এমনকি এইটা নিয়ে বহু পরিবার অভিযোগ করেছে যে মন্দির কর্তৃপক্ষ এর মাস্টারমাইন্ড।
এমনকি অনেক সময় জনআক্রশে রুপ নিয়েছে বিষয়গুলো। তবে সকল আন্দোলন ও ক্ষোভ ক্ষমতাশীলদের দ্বারা চাপা দেওয়া হয়েছে।
কিন্তু এই কাজ গুলো কে করেছে? সেই দলিত ব্যাক্তি
প্রশাসনকে নিয়ে কিছু গুপ্ত কবর খুঁড়েছে এবং সেখানে কঙ্কালও পাওয়া গেছে।
সন্দেহের তির মূলত যাচ্ছে মন্দিরের পৃষ্ঠপোষক হেগাদে পরিবারের দিকে। যারা এই অঞ্চলে অত্যন্ত প্রভাবশালী এবং ক্ষমতাবান।
তারাই কি এই ব্যবসা করতো এবং নিজেরাও ছিল ধর্ষক ও খুনি?
তার চাইতে বড় প্রশ্ন হচ্ছে ভারতে কি কোন আইন নেই?
জি, আছে আপাতত তদন্ত চলছে এবং অনেক ভিকটিম পরিবার এগিয়ে এসেছে। তবে আরো চিন্তার ব্যাপার হচ্ছে সেই ক্ষমতাবান পরিবার কোর্টে গিয়ে বলেছে তাদের নামে অনলাইনে কুৎসা রটানো হচ্ছে। কোর্ট বলেছে সব কুৎসা দুর করতে পরিবার নিজেকে ভিকটিম অনুভব করছে।
না, হিরক রাজার দেশের গল্প করছি না। মোদী এই পরিবারকে মূল হোতাকে এই প্রদেশের নির্বাচনী ক্যান্ডিডেট হিসেবে ২০২২ সালে মনোনীত করেছে।
এই হচ্ছে জঙ্ি সংগঠন, জঞ্জি নেতা এবং জঞ্জি কেন্দ্র মন্দির।
ধিক্কার জানাই যারা শত পরিবারের কলিজার টুকরোদের নির্মম ভাবে শেষ করেছে।

(ছবিতে আপাদমস্তক কালো কাপড় পরা রাজসাক্ষী)
© @মোহাইমিন পাটোয়ারী

রাতে ঘুমাতে দেরি হয়ে যায় তাহলে গল্পটি পড়ুনযাদের রাতে ঘুমাতে দেরি হয়, তাদের জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণএকটি কথা। এক ব্যক্তি...
24/07/2025

রাতে ঘুমাতে দেরি হয়ে যায় তাহলে গল্পটি পড়ুন
যাদের রাতে ঘুমাতে দেরি হয়, তাদের জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ
একটি কথা। এক ব্যক্তি হযরত ইব্রাহিম ইবনে আদহাম
(রহঃ) এর সাথে তর্ক করছিলো যে-'বরকত' বলতে কিছুই
নেই।
তিনি বললেন, তুমি কি ছাগল ও কুকুর দেখেছো?
লোকটি বলল,
জি দেখেছি।
শায়খ লোকটিকে জিজ্ঞাসা করলেন- বলতো কুকুর আর
ছাগল এর মধ্যে কে বেশি বাচ্চা দেয়?
লোকটি বললো, কুকুর।
শায়খ বললেন, এদের মধ্যে তুমি কোন জন্তুটিকে বেশি
দেখতে পাও, কুকুর না ছাগল?
লোকটি বললো, ছাগল।
শায়খ ইব্রাহিম ইবনে আদহাম (রহঃ) বললেন,
"ছাগলকে মানুষ খায়, কোরবানির সময় কত ছাগল
কোরবান করা হয়, এরপর ও ছাগলের সংখ্যায় বেশি দেখা
যায়, কমে না। এর রহস্য কি বলে মনে হয় তোমার?
লোকটি জিজ্ঞাসা করলো- কি রহস্য শায়খ?
শায়খ বললেন- একবার ভেবে দেখো, এটা কি বরকত নয়?
লোকটি বললো, তাহলে এর কারণ কি যে ছাগলের মধ্যে
বরকত হয়, আর কুকুরের মধ্যে বরকত হয় না?
শায়খ বললেন, এর কারণ হলো ছাগল সন্ধ্যা হতেই ঘুমিয়ে
যায়, আর ভোরে জাগ্রত হয়, এই সময়টাই হয় রহমত ও
বরকত বর্ষণের মুহূর্ত। ফলে তার মধ্যে বরকত হয়। আর
কুকুর সারা রাত জাগ্রত থাকে ফজরের আগে ঘুমায়। তাই
সে বরকত থেকে বঞ্চিত থাকে।
একটু চিন্তার বিষয়, নবীজি (সঃ) এর সুন্নাত হলো-এশার
নামাজ পড়ে ঘুমিয়ে যাওয়া। শেষ রাতে জাগ্রত হয়ে
তাহাজ্জুদ পড়া, কেননা আল্লাহ রাতের শেষ তৃতীয়াংশে
প্রথম আসমানে নেমে এসে বান্দাদের কে দোয়া করার জন্য
ক্ষমা চাওয়ার জন্য ডাকতে থাকেন।
আর আমরা? সাড়া রাত মোবাইলে, ইন্টারনেটে হা'রা'ম
কাজে ব্যস্ত থেকে ঠিক এই সময়ে ঘুমিয়ে পড়ি। আর
ফজরের তো খবরই নেই। আমাদের মধ্যে এমন অনেকেই
আছেন যারা যখন শুনেন মসজিদের ফজরের আজান
হচ্ছে, ঠিক তখনই তারা ঘুমাতে যান। তাদের মনে হয়
হায়রে, ঘুমের সময় হয়ে গেছে। কিন্তু তাদের এটা মনে হয়
না, আজানটা যখন হয়েই গেছে, নামাজটা পড়ে ঘুমিয়ে
পড়ি।
অথচ রাসুলুল্লাহ (সঃ) বলেন, ফজরের কেবল দুই রাকাত
সুন্নাত সালাত পৃথিবী এবং এর মধ্যে যা আছে সবকিছুর
চাইতে উত্তম, সুবহানআল্লাহ। তাহলে দুই রাকাত ফরজের
কতটা মর্যাদা হতে পারে? এমন অতি মূল্যবান সময় আমরা
ঘুমিয়েই কাটিয়ে দেই। তাহলে আমাদের কাজ কর্মে আল্লাহ
বরকত দিবেন কিভাবে?
আবার আমরাই দোয়া করে অস্থির হয়ে যাই আর ভাবি -
আল্লাহ আমাদের দোয়া কবুল করেন না কেন?
কিন্তু যখন আমাদের হাতে মোবাইল ছিল না, তখন সময়টা
এমন ছিল না। আগের দিনের মানুষ সন্ধ্যার একটু পর পর
সাত আটটার দিকে ঘুমিয়ে যেত। স্বামী স্ত্রী রাতে ঘুমানোর
আগে অনেক গল্প করতেন। অনেক লম্বা একটা সময়
ঘুমানোর পরে তাদের ভোর পাঁচটার দিকে উঠতে কোন
সমস্যা হতো না। ভোর বেলায় তারা খেতে খামারে কাজ
করতে চলে যেত। দুপুরের মধ্যেই কাজ শেষ করে বাড়ি
ফিরত। তারপর বউ বাচ্চাদের সাথে সময় কাটাতে পারতো।
কিন্তু এখন আমাদের আর সেই সুযোগ হয় না। ঘুমের সময় ছাড়া আমারা
আর কেউ বাসায় থাকি না। শুধু কাজ আর কাজ।
আমাদের সামাজিক বন্ধন ঠুনকো হয়ে যাচ্ছে। নারীরা
তাদের সঙ্গীর কাছে সময় ভিক্ষা চাইছেন, পুরুষেরাও
তাদের নারীর কাছে। কিন্তু কেউ কাউকে সময় দিতে
পারছেন না।
তাই আসুন আমরা এখনই নিজেকে পরিবর্তন করি,
আল্লাহর বিধান সমূহকে যথাযথভাবে গুরুত্বের সাথে পালন
করি। তাহলে আশা করা যায়, তিনি আমাদের দোয়া কবুল
করবেন এবং কাজকর্মে বরকত দিবেন, ইনশাআল্লাহ।
মহান আল্লাহ আমাদের সবাইকে বুঝার তৌফিক দান
করুন, আল্লাহুম্মা আমিন।

-- শেইখ আনিসুর রহমান

True
22/07/2025

True

আজ থেকে বাংলাদেশের বিশেষ করে ঢাকা শহরের অনেক অনেক বাবা-মা’দের জীবন বদলে গেল। শেষ পর্যন্ত নিহতদের সংখ‍্যা কত দাঁড়াতে পারে...
22/07/2025

আজ থেকে বাংলাদেশের বিশেষ করে ঢাকা শহরের অনেক অনেক বাবা-মা’দের জীবন বদলে গেল। শেষ পর্যন্ত নিহতদের সংখ‍্যা কত দাঁড়াতে পারে সেটা ভাবলেই গা ঠান্ডা হয়ে যাচ্ছে । এ সময়ে হাসপাতালে খোঁজা শেষ করে মর্গের সামনে দাঁড়ানো পরিবারের কথা ভাবলেই আপনি আপনি চোখ ভিজে যাচ্ছে। এ রাতের পর অনেকের হোমওয়ার্ক, স্কুলের জন‍্য সকালে দ্রুত ওঠা আর হবে না। স্কুল ভ‍্যানের দরজা টেনে কিচির মিচির করে সহপাঠীদের সাথে গল্প করতে করতে স্কুলে যাওয়া হবে না। এমন এত অভিশপ্ত দিনের পর আমরা আরো এরচেয়ে বড় অভিশপ্ত দিন বা রাতের অপেক্ষায় থাকবো। কারন এর মাঝে আলাদিনের চেরাগ নিয়ে কেউ পরিস্থিতি বদলাবে না। আমরাও সামগ্রীকভাবে কতটুকুই বা বদলাতে পারবো?
এ দিন, এই রাত আর না ফিরুক। ছোট কফিনের ওজন বেশি হয়। মাইলস্টোনের পাখিরা আর ফিরবে না। যারা বাঁচবে তারা এ দু:স্বপ্ন ভুলবে কিভাবে? নিজের ভাই, বোন, বন্ধু চেনা স্কুলে আর আসবে না। আর দেখা হবে না। অনেকের জীবন বদলে দেয়া রাত। এরপরও ঢাকা খুব তাড়াতাড়ি স্বাভাবিক হলে বুঝতে হবে আপাতত আমাদের সবাইকে গন্ডার বলাই শ্রেয়।
জান্নাতে যাওয়া সব শিশুদের জন‍্য শুধু কান্না করা ছাড়া আমার মত অধমদের খুব বেশি কিছু করার নেই। যদি পারতাম তবে জাহান্নামের আগুনে পুড়িয়ে মারতাম এই শোক ছেয়ে থাকা নগরটাকে। এখানে শূন‍্য থেকে শুরু করা ছাড়া আর উপায় নেই।
সন্তানের লাশ সামনে নিয়ে আমি আর কখনো প্রতিবাদ করতে চাই না।

Address

Sylhet

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when The Toukir Space posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share