Dr. Nizam's Family Care

Dr. Nizam's Family Care সেবার মন মানসিকতা নিয়েই ডাক্তারি পেশায় এসেছি, ইনশাআল্লাহ জীবনের শেষ নিঃশ্বাস পর্যন্ত এই চেষ্টা অব্যাহত থাকবে।
আসুন সেবা নিন, পাশে থাকার সুযোগ দিন।

সেবার মন মানসিকতা নিয়েই ডাক্তারি পেশায় এসেছি, ইনশাআল্লাহ জীবনের শেষ নিঃশ্বাস পর্যন্ত এই চেষ্টা অব্যাহত থাকবে। আসুন সেবা নিন, পাশে থাকার সুযোগ দিন।

09/06/2025

জরুরী সতর্কতা:
আসুন আমরা আবার মাস্ক পরা শুরু করি। কারণ করোনা তথা COVID-Omicron XBB আগের ভ্যারিয়েন্টগুলোর তুলনায় ভিন্ন ও বিপজ্জনক। এটি সহজে শনাক্তও হয় না, তাই সবার মাস্ক পরা অত্যন্ত জরুরি।

১. COVID-Omicron XBB এর নতুন উপসর্গগুলো:

i) কাশি নেই।
ii) জ্বর নেই।
বেশিরভাগ উপসর্গ হলো—
iii) অস্থিসন্ধিতে ব্যথা।
iv) মাথাব্যথা।
v) গলাব্যথা।
vi) পিঠে ব্যথা।
vii) নিউমোনিয়া।
viii) ক্ষুধা উল্লেখযোগ্যভাবে কমে যাওয়া।

২. এই ভ্যারিয়েন্টটি ডেল্টার চেয়ে ৫ গুণ বেশি বিষাক্ত এবং মৃত্যুহারও বেশি।

৩. উপসর্গগুলো খুব অল্প সময়েই মারাত্মক আকার ধারণ করে এবং কখনও কখনও কোনো স্পষ্ট উপসর্গ না দেখিয়েই অবস্থা খারাপ হতে শুরু করে।

৪. তাই আরও বেশি সতর্ক থাকা প্রয়োজন।

এই ভ্যারিয়েন্টটি নাসোফ্যারেঞ্জিয়াল (নাকের গভীর অংশ) অঞ্চলে পাওয়া যায় না, বরং সরাসরি ফুসফুসের “উইন্ডো” অংশে আঘাত করে এবং নিউমোনিয়ার লক্ষণ দেখা দেয়।

৫. কিছু রোগীর মধ্যে জ্বর বা ব্যথা না থাকলেও এক্স-রে করলে মৃদু নিউমোনিয়ার লক্ষণ দেখা যাচ্ছে। এছাড়া নাক দিয়ে নেয়া স্যাম্পলে (সোয়াব) পরীক্ষায় নেগেটিভ ফল আসছে, যা পরীক্ষায় ভুল রিপোর্ট (ফলস নেগেটিভ) এর সংখ্যা বাড়াচ্ছে। এ কারণে এই ভাইরাসকে ‘ধূর্ত’ বলা হচ্ছে।

এর মানে হলো— এটি সহজেই ছড়িয়ে পড়ে, সরাসরি ফুসফুসে সংক্রমণ ঘটায়, ভাইরাল নিউমোনিয়া সৃষ্টি করে এবং তীব্র শ্বাসকষ্ট তৈরি করে। এই কারণে COVID-Omicron XBB এত বেশি ছোঁয়াচে ও প্রাণঘাতী হয়ে উঠেছে।

৬. যতটা সম্ভব ভিড় এড়িয়ে চলুন, খোলা জায়গাতেও অন্তত ১.৫ মিটার দূরত্ব বজায় রাখুন, সঠিকভাবে মাস্ক পরুন, এবং নিয়মিত হাত ধুয়ে ফেলুন—even যদি কাশি বা হাঁচি না থাকে।

এই COVID-Omicron XBB "ওয়েভ" প্রথম COVID-19 মহামারির চেয়েও ভয়াবহ।

সতর্কতা, সচেতনতা ও বৈচিত্র্যময় সুরক্ষা ব্যবস্থাই আমাদের রক্ষা করতে পারে।

ঘরের বাইরে গেলে অবশ্যই মাস্ক পরুন এবং নিজেকে সুরক্ষিত রাখুন।

17/05/2025
17/05/2025

✅সচেতনতার জন্য শেয়ার করা হল
✍️ সরকারি হাসপাতাল কিংবা প্রাইভেট ক্লিনিক, যেখানেই রোগী নিয়ে যান না কেন, নিচের পরামর্শগুলো অনুসরণের চেষ্টা করেই দেখুন না, কী ফল পাওয়া যায় !

✅ ১. সরকারি হাসপাতালে অপরিচিত যে লোকটি উপযাজক হয়ে আপনার ঘনিষ্ট হিসাবে ডাক্তারকে পরিচয় দিবে বা আপনার জন্য এখানে সেখানে ছুটোছুটি করবে, বুঝে নেবেন সে একজন দালাল। শুরুতেই তাকে মার্ক করে রাখুন। এড়িয়ে চলুন। তাতে টাকা, সম্মান ও রোগী তিনটাই বাঁচবে।

✅ ২. জরুরী বিভাগ থেকে ভর্তির পর কাগজটি নিজ হাতে বহন করে নিজের ওয়ার্ডে যাবার অভ্যাস করুন। অথবা বহনকারী লোকটি আপনাকে বড়সড় খরচ করিয়ে শুইয়ে দিতে পারে।

✅ ৩. ইমার্জেন্সীর ইএমও বা ওয়ার্ডের ডিউটি ডাক্তাররা ( ইন্টার্ন বা ইউনিটের সিএ, রেজিস্টার, আইএমও ) উচ্চশিক্ষিত ও আপনার রোগীর চিকিৎসা দেয়ার জন্য যথেষ্ঠ কোয়ালিফাইড।
সেখানে গিয়ে নিজের ক্ষমতা, শিক্ষাগত যোগ্যাতা, স্মার্টনেসের প্রমাণ দিতে যাবেন না। আপনি যতটুকু ভদ্রলোক হবেন, তারা তার চাইতে বেশি ভদ্র লোকের মত আপনাকে চিকিৎসা দিবে।

✅ ৪. হাসপাতালের সব সিরিয়াস রোগীর চিকিৎসা শুরু হয় ইএমও/ ইন্টার্ন/সিএ/আইএমও / রেজিস্ট্রারের হাত দিয়েই। তারা জানে কীভাবে রোগীকে দ্রুত সময়ে প্রাণ রক্ষাকারী চিকিৎসা দিতে হয়। বড় স্যার কখন দেখবে, কেন এখনো প্রফেসর / কন্স্যালট্যান্ট/ বড় ডাক্তার আসছে না বলে অতি স্মার্টনেসের পরিচয় দিবেন না। এতে চিকিৎসা প্রদানকারী চিকিৎসকের প্রতি আপনার অনাস্থা প্রকাশ পাবে। সেক্ষেত্রে আপনার জন্য প্রয়োজনীয় ইমার্জেন্সী চিকিৎসা দেয়াটা তার পক্ষে বিব্রতকর হয়ে উঠলে আপনারই ক্ষতি।

✅ ৫. শুক্রবার সাধারণত হাসপাতালের কন্স্যালটেন্ট/প্রফেসর এর রাউন্ড বন্ধ থাকে। বন্ধের দিনে ইএমও/ আইএমও/ এইচএমও/ ইন্টার্নরা থাকেন। এসময় ডাক্তার নাই, ডাক্তার দেখে নাই বলে হুলস্থুল বা চেচামেচী করে কাউকে বিব্রত করবেন না বা অন্য রোগীর অসুবিধা সৃষ্টি করবেন না। ডাক্তাররাও মানুষ। মনে রাখবেন, সরকারের অন্য সব বিভাগ সপ্তাহে ২ দিন ছুটি পায়, আর হাসপাতালের ডাক্তারদের ছুটি ১ দিন।

✅ ৬. হাসপাতাল থেকে সাপ্লাইকৃত ঔষুধ ডাক্তাররা দিবে না। সংশ্লিষ্ট ঔষুধের জন্য নার্স বা ইনচার্জকে ভদ্র ভাষায় বলুন।

✅ ৭. রোগীর পাশ থেকে আপনার সমস্ত আত্মীয় স্বজনকে সরিয়ে ফেলুন। তারা রোগীর কোনো কল্যাণে আসবে না। তাদের জন্য চিকিৎসা প্রদানে দেরি হয়, এতে এমনকি রোগী মারাও যেতে পারে। রোগীর পাশে মানুষ যত কম থাকবে, তত রোগীর তাড়াতাড়ি সুস্থ্য হবার সম্ভাবনা বাড়বে।

✅ ৮. সরকারী হাসপাতালে বেডের জন্য অযথা অনুযোগ / অনুরোধ করে করে চিকিৎসক বা নার্সদের অস্থির করে তুলবেন না। হাসপাতালে কেউ অযথা বেড দখল করে শুয়ে থাকেনা। সবাই অসুস্থ্য রোগী। সেখানে মুচি ডোম শুয়ে থাকলেও তাকে নামিয়ে আপনাকে উঠানো যাবেনা। বেড না থাকলে একজন ডাক্তারের মা নিজে অসুস্থ্য হয়ে আসলেও তাকে মেঝেতেই থাকতে হবে। সকল রোগী সমান। আর, রোগী বেড বা মেঝে যেখানেই থাকুক, সবাইকে সমান চিকিৎসাই দেওয়া হয়।

✅ ৯. কোন ধরনের রাজনৈতিক পরিচয় দিয়ে অতিরিক্ত এটেনশন আদায়ের চেষ্টা করবেন না। যদি কোন রোগী বা তাদের আত্মীয় স্বজন হাসপাতালের ডাক্তার, নার্স বা ষ্টাফদের খুব বেশী বিরক্তির কারণ হয়ে দাঁড়ায়, অতিরিক্ত ঝামেলা এড়ানোর জন্য তখন হয়তো তারা সবাই ঐ রোগীকে এড়িয়ে চলতে পারেন। এটা খুবই স্বাভাবিক। এতে কিন্তু ক্ষতিটা আপনারই।

✅ ১০. রোগী কী খাবে… বলে বারবার বিরক্ত করবেন না। যদি স্যালাইন চলে তাহলে ভেবে নিন তাকে আলাদা করে খাওয়াতে হবেনা। খাবার বন্ধ রাখা হয় রোগীর ভালোর জন্যই। কিছুক্ষণ না খেলে আপনার রোগী মারা যাবেনা।

✅ ১১. ক্যানুলা খুলে গেছে, স্যালাইন অফ কেন, ঔষুধ কখন খাবে, কিভাবে খাবে, ঔষুধটা চেক করে দিন তো…. এই প্রশ্নগুলো নার্সকে ভদ্রভাষায় জিজ্ঞাসা করুন। সাধারণত এগুলো তাদের দায়িত্ব। তারা শিক্ষিত ও অভিজ্ঞতাসম্পন্ন। তাদের সম্মান করুন। এগুলো ডাক্তারের কাজ নয়।

✅ ১২. চিকিৎসককে সুন্দর ও ভদ্র ভাষায় সম্বোধন করুন। একইভাবে মহিলা ও পুরুষ নার্সকে " নার্স'" সম্বোধন করুন। আয়া বা কর্মচারীদেরকেও সুন্দর ভাষায় সম্বোধন করবেন। এগুলো আপনাকে ছোট করবে না বরং সম্মানীয় বানাবে। ডাক্তার, নার্স ও কর্মচারীরাও আপনাকে সাহায্য ও সম্মান করবে।

✅ ১৩. সরকারি হাসপাতাল কিন্তু আপনার ট্যাক্সের টাকায় তৈরী! এই হাসপাতালকে নিজের টাকায় বানানো বাড়ির মতই পরিষ্কার ও সুন্দর রাখতে চেষ্টা করুন। আপনি যেখানে থুথু বা নোংরা ফেলবেন, অন্যেরা সবাই আপনার ফেলা জায়গাতেই আরো থুথু বা ময়লা ফেলে ভাসিয়ে দেবে। অপরাধের শুরুটা কিন্তু আপনিই করলেন!

✅ ১৪. হাসপাতালের ডাক্তারদের উপর বিশ্বাস রাখুন। আপনিই লাভবান হবেন। কারণ আপনাকে সেবা কম দিলে ডাক্তাররা লাভবান হবে না।

✅ ১৫. রোগী মারা গেলে ডাক্তারকে গালিগালাজ না করে স্ব-স্ব ধর্মের সৃষ্টিকর্তার কাছে অনুযোগ বা অভিযোগ করুন। ডাক্তার একজন মানুষ। তিনি চেষ্টা করেছেন কিন্তু সৃষ্টিকর্তা আপনার রোগীর সুস্থ্যতা চাননি।

সংগৃহীত
fans Dr-Md Nizam Uddin

14/05/2025
13/05/2025

আসসালামু আলাইকুম,
একটা ব্যাপার আমি প্রায়শই লক্ষ্য করি যে, রোগী বা রোগীর লোকজন প্রেস্ক্রিপশনকে খুব হালকা করে দেখেন। যত্রতত্র সংরক্ষণ করেন, সহজে বহন করার জন্য পকেটে ভাঁজকরে রেখে দেন। এতে করে প্রেস্ক্রিপশন খুব তাড়াতাড়ি নষ্ট হয়ে যায় বা ছিঁড়ে যায়। যা কোনভাবেই উচিত নয়।
মনে রাখতে হবে এটা দেখতে সাধারণ কাগজ মনে হলেও এটা কিন্তু সাধারণ কাগজের ক্যাটাগরিতে কখনই পড়ে না। এই কাগজটিতে আমরা ডাক্তাররা অনেক গুরুত্বপূর্ণ ইনফরমেশন লিখে রাখি যা পরবর্তী ভিজিটে বা অন্য ডাক্তারের কাছে গেলে চিকিৎসা করাটা অনেক সহজ হয়ে যায়। দীর্ঘ্য বিরতি বা কয়েক বছর পরে ডাক্তারের কাছে গেলেও ওনি এই তথ্যগুলো দেখে খুব সহজেই রোগী সম্পর্কে ধারনা পেয়ে যান।
তাই সনদ / দলিলের মতই প্রেস্ক্রিপশনকেও খুব যত্ন সহকারে সংরক্ষণ করা বা বহন করা খুব জরুরী আমাদের সবার জন্য।
ভাল থাকুন সবাই।
Dr-Md Nizam Uddin

06/05/2025

সবাই একটু হেসে নিন🤣🤣

নানার চেম্বারে নাতনীর আগমন 💕
05/05/2025

নানার চেম্বারে নাতনীর আগমন 💕

Alhamdulillah, 1st day of my new chamber at a new place.
03/05/2025

Alhamdulillah, 1st day of my new chamber at a new place.

03/05/2025

সেবার মন মানসিকতা নিয়েই ডাক্তারি পেশায় এসেছি, ইনশাআল্লাহ জীবনের শেষ নিঃশ্বাস পর্যন্ত এই চেষ্টা অব্যাহত থাকবে।
সেই লক্ষ্যে আল্লাহর নামে আজ থেকে নতুন জায়গায় নতুন ভাবে Dr. Nizam's Family Care এর যাত্রা শুরু করতে যাচ্ছি ইনশাআল্লাহ।
সবার দোয়া কামনা করছি।
আসুন সেবা নিন, পাশে থাকার সুযোগ দিন।
Dr-Md Nizam Uddin

আসসালামু আলাইকুম, স্বাস্থ্য / সার্জারি সম্পর্কিত যেকোন সুপরামর্শের জন্য আমার চেম্বারে আসার আমন্ত্রণ রইল। ইনশাআল্লাহ সব স...
02/05/2025

আসসালামু আলাইকুম, স্বাস্থ্য / সার্জারি সম্পর্কিত যেকোন সুপরামর্শের জন্য আমার চেম্বারে আসার আমন্ত্রণ রইল। ইনশাআল্লাহ সব সময় পাশে পাবেন।

🧑‍⚕️ এখানে আন্তরিকতার সহিত যে সকল সেবা পাবেনঃ

👉পরিবারের সবার স্বাস্থ্য সেবা সম্পর্কিত যেকোন সুপরামর্শ
👉বাত-ব্যথা সম্পর্কিত পরামর্শ
👉ডায়াবেটিস সম্পর্কিত পরামর্শ
👉লাইফ স্টাইল সম্পর্কিত যেকোন পরামর্শ
👉শারীরিক, মানসিক ও সেক্সোয়াল সমস্যায় কাউন্সেলিং
👉হাড়ের জোড়ায় ব্যথার ইঞ্জেকশন
👉খাবারের জন্য নাকে নল ও প্রস্রাবের রাস্তায় নল দেওয়া
👉প্রি-এনেস্থেটিক চেক আপ
👉বিদেশগামীদের জন্য প্রি-মেডিকেল চেক আপ
👉খৎনা বা মুসলমানী সেবা
👉অপারেশন / সার্জারি পুর্বক সব ধরণের পরামর্শ এবং সার্বিক ব্যবস্থাপনা
👉নানবিধ শারীরিক সমস্যায় ভূগছেন, বুঝতে পারছেন না কি করবেন বা কোন বিভাগের ডাক্তারের পরামর্শ নিবেন? সেক্ষেত্রে প্রয়োজন অনুসারে রোগীকে সঠিক রেফারেল পরামর্শ
👉অন্যান্য প্রয়োজনীয় সেবা

🤲 সবার দোয়া কামনা করছি 🤲

চেম্বারঃ
Dr. Nizam's Family Care
বারাকাহ মেডিকেল হল
আছদ্দর আলী ম্যানশন (লতিফ ট্রাভেলস এর বিপরীতে), স্টেশন রোড, ভার্থখলা, সিলেট।

সাক্ষাতের সময়ঃ
প্রতিদিন বিকাল ৫টা - ৭টা (শুক্রবার বন্ধ)

সিরিয়ালঃ
01340-802210, 01303-710755

Address

Dr. Nizam's Family Care, Barakah Medical Hall, Station Road, Bhartakhala
Sylhet
3100

Opening Hours

Monday 17:00 - 19:00
Tuesday 17:00 - 19:00
Wednesday 17:00 - 19:00
Thursday 17:00 - 19:00
Saturday 17:00 - 19:00
Sunday 17:00 - 19:00

Telephone

+8801303710755

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dr. Nizam's Family Care posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Dr. Nizam's Family Care:

Share

Category