Blood Donate

Blood Donate আসুন সেচ্ছায় করি রক্তদান,বেচে যাবে একটি প্রাণ ,রক্ত দেই, জীবন বাচাই

27/10/2024

েচ্ছাসেবী

প্রশ্নকর্তাঃ কি করেন?

আমিঃ ডোনারদের লিস্ট তৈরি করি,রোগীকে ডোনার ম্যানেজ করে দেই।

প্রশ্নকর্তাঃ এসব করে আপনার লাভ?

আমিঃ লাভক্ষতির হিসেব করি না।আল্লাহর সন্তুষ্টি কামনা করি আর কারো বিপদে সাহায্য করতে পেরে অন্তরে প্রশান্তি অনুভব করি।কোনো মুমূর্ষু রোগীর রক্ত লাগবে শুনলে তার আর্তনাদ হৃদয়ে বাজে।তাই চেষ্টা করি ম্যানেজ করে দেওয়ার।

প্রশ্নকর্তাঃ সারাদিন এত ডোনার ম্যানেজ করে দেন,উৎসাহ সৃষ্টি করেন , বিরক্তি হন না?

আমিঃ না, বিরক্ত হই না।যে কাজে ভালোবাসা থাকে সেই কাজে তো কেউ বিরক্ত হয় না।

প্রশ্নকর্তাঃ আপনার পরিবার কি বাধা দেয় না এসবে?

আমিঃ-যখন ব্লাডের রিকুয়েস্ট আসলে খাওয়া,ঘুম বাদ দিয়ে সেটার পিছনে ছুটি,এই সব এর জন্য কিছুব শুনি।মাথায় তাকে না।✈️ উপর দিয়া চলে যায়।

প্রশ্নকর্তাঃ কখনো কষ্ট লাগে না?সবাই কি এই শ্রমটা বুঝে?

আমিঃ মাঝে মাঝে কিছু আচরণ কষ্ট দেয় কিন্তু কিছু মানুষ তো এক আকাশ পরিমাণ দোয়া করে,রোগীর মুখে হাসি ফুটে।তখনই নিজেকে ধন্য মনে হয়।😍😍

"মানুষের সেবার আত্নতৃপ্তি পেতে
স্বেচ্ছাসেবীরা সব বাধা অতিক্রম করে রক্তদাতা খোজে

আমরা হবো রক্তদাতা জয় করব মানবতা
collected

10/06/2024

বয়স বাড়ার সাথে সাথে দুটো জিনিস নিয়মিত চেক করুন।
১) ব্লাড প্রেসার।
২) ব্লাড সুগার।

তিনটি জিনিস একেবারেই ভুলে যান।
১) বয়স বাড়ছে এটা নিয়ে দুশ্চিন্তা,
২) অতীত নিয়ে অনুশোচনা,
৩) সবসময় দুঃখে কাতর হওয়া।

চারটি জিনিস খাবার থেকে যত পারুন কমিয়ে নিন।
১) লবন,
২) চিনি,
৩) দুগ্ধ /ডিম জাতীয় খাবার,
৪) স্ট্রাচি/কার্ব জাতীয় খাবার।

চারটি জিনিস খাবারে যত পারুন বাড়িয়ে নিন।
১) সব রকমের সবুজ শাক
২)সব রকম সবুজ সব্জি , সীম বা মটরশুটি ইত্যাদি
৩) ফলমূল,
৪) বাদাম।

সুখে কিংবা দুখে চারটি জিনিস সবসময় সাথে রাখুন।
১) একজন প্রকৃত ভালো বন্ধু,
২) নিজের পরিবার,
৩) সবসময় সুচিন্তা,
৪) একটি নিরাপদ ঘর কিংবা আশ্রয়।

পাঁচটি জিনিসের চর্চা রাখুন।
১) নামাজ পড়া,রোজা রাখা,
২) সবার সাথে হাসিমুখে কথা বলা,
৩) মানুষের সাথে ভালো আচরণ করা,
৪)নিয়মিত শরীর চর্চা করা,
৫) ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা।

ছয়টি জিনিস এড়িয়ে চলুন।
১) কর্য,
২) লোভ,
৩) আলস্য,
৪) ঘৃণা,
৫) সময়ের অপচয়,
৬) পরচর্চা।

ছয়টি জিনিস কখনোই করবেন না।
১) অতিরিক্ত ক্ষুধা নিয়ে খেতে যাওয়া,
২) অতিরিক্ত পিপাসায় কাতর হয়ে পানি পান করা,
৩) অতিরিক্ত দূর্বল হয়ে ঘুমোতে যাওয়া,
৪) অতিরিক্ত দূর্বল হয়ে বিশ্রাম নেয়া,
৫) একেবারে অসুস্থ হয়ে ডাক্তারের কাছে যাওয়া।

31/05/2024

"রক্ত দিন জীবন বাচান"

কথাটা যেমন সত্য তেমনি কিছু বিষয়ে জানা আবশ্যক।রক্ত দানের পর যদি কারো জীবন বিপন্ন হয় তাহলে তো ক্ষতি বেশি হয়ে যাবে।আসুন কার থেকে রক্ত নেওয়াটা ঝুকি থেকে যায় জেনে নেওয়া যাক......

"নিকট আত্নীয়"। কি চমকে গেলেন নাকি...!!! হ্যা এটাই সত্যি। নিকট আত্নীয়( মা,বাবা,ভাই,বোন) থেকে রক্ত নেবার আগে দ্বিতীয়বার ভাববেন।ব্যাখ্যা করতেছি... মনোযোগ দিয়ে পড়বেন অবশ্যই.....

এবার জেনে নেই কেন ঝুকি থেকে যায়..ডাক্তারের মতামতের ভিত্তিতে জেনে নেই....

নিকট আত্মীয়দের কাছ থেকে রক্ত গ্রহণ করলে গ্রাফট ভার্সাস হোস্ট ডিজিজ নামে একটি বিরল রোগ হতে পারে। এই রোগে আক্রান্ত রোগীর মৃত্যুর সম্ভবনা ৮০-৯০ শতাংশ। বাংলাদেশে মোট সংগৃহীত রক্তের ৭০ ভাগ যেহেতু আত্মীয় পরিজনদের কাছ থেকে আসে। তাই দেশের অনেক মানুষেরই এই রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি রয়েছে
-ডঃ প্রফেসর মনজুর মোরশেদ
(হেমাটোলজি বিশেষজ্ঞ)
নিজ পরিবারের (বাবা, মা, সন্তান, ভাইবোন) এর রক্ত নিলে Transfusion Associated Graft versus Host Disease (TA-GvHD) হওয়ার আশংকা থাকে। এ রোগে মৃত্যুর হার শতকরা ৯০ ভাগ। অর্থাৎ, মৃত্যু অবশ্যম্ভাবী।
-ডা. কামরুজ্জামান
এফসিপিএস(হিমাটোলজি)
সহকারী অধ্যাপক(হিমাটোলজি)
ঢাকা মেডিকেল কলেজ,ঢাকা।

সারকথা হলো,সবার যে হবে এমন না।তবে বাংলাদেশে ৭০ ভাগ ই ডোনার হয় নিজ পরিবারের। তাই রক্তদানের ৬ মাসের মধ্যে যদি কোনো সমস্যা না দেখা দেয় তবে তার কাছে থেকে রক্ত নেওয়া যাবে।তাই অনেক হাসপাতালে অনুৎসাহিত করা হয়।

একটা গ্রুপে একজনের প্রশ্ন দেখে পোস্ট টা করলাম।আপনারা নতুন কোনো তথ্য জানলে সেটাও কমেন্ট সেকশনে বলবেন।মেডিকেল সাইন্স জানার কোনো শেষ নাই🥰🥰
Collection

31/05/2024

৩০০ থেকে ৫০০ লোক নিয়ে বিয়ে করতে যান।বাচ্চা হওয়ার সময় এক ব্যাগ রক্ত জোগাড় করতে পারেন না।
কাদের খাওয়ান??

30/05/2024

অনেকেই রক্ত দান করা নিয়ে অহেতুক ভয় পান। রক্ত দিলে মনে করেন যে তার শরীরে হয়ত কোন সমস্যা হবে। নিজের রক্ত কমে যাবে৷ নিজের শরীরের রক্ত থাকবে না... ইত্যাদি৷ কিন্তু এটি যে একদমই নিছক ভাবনা, নিচে কিছু তথ্য উপাত্ত দিয়ে সেটা প্রমান করা হলো।

কেন রক্ত দানের পরেও আপনি সম্পূর্ন সুস্থ থাকবেন, সেটিই দেখে নিন।

একজন পুরুষের শরীরের ওজনের প্রতি কেজিতে ৭৬ মিলি (মিলি-লিটার) রক্ত থাকে এবং একজন মহিলার শরীরের ওজনের প্রতি কেজিতে ৬৬ মিলি রক্ত থাকে।

কিন্তু একজন মানুষের শরীরে প্রতি কেজিতে প্রয়োজন ৫০ মিলি রক্ত। তাহলে পুরুষের শরীরে রয়েছে প্রতি কেজিতে অতিরিক্ত (৭৬-৫০=) ২৬ মিলি রক্ত এবং মহিলার শরীরে রয়েছে প্রতি কেজিতে (৬৬-৫০=) ১৬ মিলি অতিরিক্ত রক্ত।

রক্তদান করলে এই অতিরিক্ত রক্ত থেকে প্রতি কেজিতে ৮ মিলি রক্ত নেয়া হয়।

অর্থাৎ রক্তদানের পরেও পুরুষের শরীরে অতিরিক্ত রক্ত থাকছে প্রতি কেজিতে (২৬-৮= ) ১৮ মিলি রক্ত এবং মহিলার শরীরে (১৬-৮ = ) ৮ মিলি রক্ত নেয়ার পর ও অারো অতিরিক্ত রয়ে গেছে৷

একজন ৫০ কেজি ওজনের পুরুষ রক্তদাতা এবং ৫০ কেজি ওজনের মহিলা রক্তদাতার শরীরে যথাক্রমে থাকছে অতিরিক্ত (৫০ x ১৮ = ) ৯০০ মিলি রক্ত এবং (৫০ x ৮ = ) ৪০০ মিলি রক্ত 😊

সুতরাং রক্তদানের পর আপনি রক্তশূন্যতায় মরে যাবেন না কনফার্ম কারন রক্তদানের পরেও প্রয়োজনীয় রক্তের থেকেও অনেক বেশি পরিমান রক্ত আপনার শরীরে থাকছে।

একজন ৫০ কেজি ওজনের মানুষ দুশ্চিন্তামুক্ত ভাবে খুব সহজেই রক্তদান করতে পারেন। রক্তদানের পর ১৫ মিনিট বিশ্রাম নিবেন, পরবর্তী ২৪ ঘন্টা প্রচুর পরিমানে পানি খাবেন।

৫০ কেজি ওজন হওয়া সর্ত্বেও অাপনারা যারা সামান্য সূঁচের ভয়ে এতদিন ভয়ে রক্তদান করেননি, এবার নির্ভয়ে রক্তদান করে ফেলুন।

বিঃদ্রঃ ইর্মাজেন্সি অবস্থায় একজন পুরুষ নূন্যতম ৪৭ কেজিতে এবং একজন মহিলা ৪৮ কেজিতে রক্তদান করতে পারবেন৷

অভি ভাইর টাইমলাইন থেকে নেওয়া

30/05/2024

প্লাজমা থেরাপি কী ?? করোনা ভাইরাসে অাক্রান্ত রোগীদের কেন রক্তের প্লাজমা উপাদানটি দেয়া হয় ??

মানুষের রক্তের জলীয় অংশকে বলা হয় প্লাজমা বা রক্তরস। রক্তের মধ্যে প্রায় ৫৫ ভাগই থাকে হলুদাভ রঙের এই প্লাজমা।

করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার পরে যারা পুরোপুরি সুস্থ হয়ে উঠেছেন, তাদের শরীরে এক ধরণের অ্যান্টিবডি বা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার তৈরি হয়।

তাদের শরীর থেকে প্লাজমার মাধ্যমে সংগ্রহ করা এই অ্যান্টিবডি যদি করোনাভাইরাসে আক্রান্ত কোন ব্যক্তির শরীরে প্রয়োগ করা হয়, তখন তার শরীরের সেই অ্যান্টিবডি বা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা তৈরি হয়। তখন তিনিও সুস্থ হয়ে ওঠেন।

চিকিৎসকরা এভাবেই করোনাজয়ী একজনের শরীর থেকে প্লাজমা বা রক্তরস সংগ্রহ করে করোনাভাইরাস আক্রান্ত ব্যক্তির শরীরে প্রয়োগ করতেছে। ফলে তার শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা তৈরি হচ্ছে।

''প্লাজমায় অনেক ধরণের অ্যান্টিবডি থাকে, যখন কেউ কোন রোগে আক্রান্ত হন, তখন সেই ভাইরাস বা ব্যাকটেরিয়া বিরুদ্ধে এ ধরণের অ্যান্টিবডি প্রোটিন তৈরি হয়। ওই প্রোটিন জীবাণুর চারপাশে এক ধরনের আবরণ তৈরি করে সেটাকে অকেজো করে ফেলে। এভাবেই অ্যান্টিবডি কাজ করে"।

প্লাজমা থেরাপির মাধ্যমে একজনের শরীরের কার্যকর অ্যান্টিবডি অন্যদের শরীরের স্থানান্তর করা হয়।

সংগৃহীতঃ শিশির ভাই।

19/05/2024

👉২য় পর্ব👇👇
কারা রক্ত দিতে পারবে?আমরা জানি, আবার জেনে নেই
😳👇👇👇😳👇👇👇😳👇👇👇😳
ব্লাড ডোনেশন-এর প্রথম শর্ত হচ্ছে দাতাকে সুস্থ থাকতে হবে। একজন সুস্থ ব্যক্তির যে গুণ বা শারীরিক অবস্থা থাকলে রক্তদান করতে পারবেন-

১. বয়স
১৮ থেকে ৫৫ বছর বয়সী নারী ও পুরুষ রক্তদান করতে পারবে।

২. ওজন
নারীর সর্বনিম্ন ওজন ৪৫ কেজি ও পুরুষের সর্বনিম্ন ওজন ৫০ কেজি হতে হবে।

৩. হিমোগ্লোবিন-এর পরিমাণ
ব্লাড ডোনেশন এ হিমোগ্লোবিন স্বাভাবিক থাকতে হয় -

প্রতি ডেসিলিটার রক্তে হিমোগ্লোবিন-এর পরিমাণ – নারীর ১৩ গ্রাম ও পুরুষের ১৪ গ্রাম হতে হবে।

৪. শরীরের তাপমাত্রা
রক্তদাতার শরীরের তাপমাত্রা ৩৭ ডিগ্রী সেন্টিগ্রেড/৯৮ ডিগ্রী ফারেনহাইট হতে হবে।

৫. রক্তচাপ
রক্তদাতার রক্তচাপ, ডায়াস্টোলিক ৭০-১০০ মিলিমিটার পারদ এবং সিস্টোলিক ১১০-১৬০ মিলিমিটার পারদ হতে হবে।

৬. নাড়ির গড় গতি
রক্তদাতার নাড়ির গড় গতি প্রতি মিনিটে ৭০-৯০ বিট হতে হবে।

যেকোন সুস্থ ব্যক্তির উপরোল্লেখিত শারীরিক গুণাবলি থাকলে ৪ মাস অন্তর অন্তর রক্ত দিতে পারবেন।

-৩য় পর্বে তাকবে কারা রক্ত দিতে পারবেন না

19/05/2024

১ম পর্ব

জেনে রাখা ভালো👇👇😳
👉রক্ত কাদের প্রয়োজন হয়?👇👇

১) ক্যান্সারও বিভিন্ন রক্তরোগে আক্রান্ত রোগীর জন্য (৩৪%)

২) বিভিন্ন ধরনের অ্যানিমিয়া (anemia) আক্রান্ত রোগীর জন্য (১৯%)

৩) ওপেন হার্ট সার্জারি-সহ বিভিন্ন ধরনের অপারেশন ও আগুনে পুড়ে যাওয়া রোগীর জন্য (১৮%)

৪) অন্যান্য শারীরিক সমস্যা যেমন হৃদরোগ, কিডনীরোগ-এর জন্য (১৩%)

৫) অর্থোপেডিক রোগীর জন্য (১২%)

৬) স্ত্রীরোগ ও ধাত্রীরোগের রোগীর-গর্ভবতী মায়েদের, সন্তান জন্মদানের পর মা ও সন্তানের জন্য (৪%)__________
_____________

👉২য় পর্বে তাকছে কারা রক্ত দিতে পারবেন😳

19/05/2024

👉আমরা জানি, আবার জেনে নাই 👇👇👇
স্বেচ্ছায় নিজের রক্ত অন্য কারো প্রয়োজনে দান করাই রক্তদান। রক্ত দেওয়ার জন্য পূর্ণবয়স্ক তথা ১৮ বছর বয়স হতে হয়। প্রতি তিন মাস পর পর (বাংলাদেশের ক্ষেত্রে ৪ মাস আমি মনে করি) প্রত্যেক সুস্থ ও প্রাপ্তবয়স্ক নর-নারী নিশ্চিন্তে ও নিরাপদে রক্তদান করতে পারবেন। এতে স্বাস্থ্যে কোনো ধরনের ক্ষতিকর প্রভাব পড়বে না। বরং রক্তদানের মাধ্যমে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমাতা বৃদ্ধি পায়। নিম্নে রক্ত দানের ৮ টি উপকারিতা আলোচনা করা হলো।

১) নিয়মিত রক্তদাতাদের ক্যানসারে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি কম থাকে।

২) বছরে তিনবার রক্ত দিলে শরীরে নতুন লোহিত কণিকা তৈরির হার বেড়ে যায়। এতে অস্থিমজ্জা সক্রিয় থাকে। দ্রুত রক্ত স্বল্পতা পূরণ হয়।

৩) রক্তে কোলেস্টরেলের মাত্রা কমে যায়, এতে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে। ফলে হৃদরোগ ও হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি অনেকটাই কমে যায়।

৪) রক্ত দিলে যে ক্যালোরি খরচ হয়, তা ওজন কমানোর ক্ষেত্রে ও রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।

৫) শরীরে হেপাটাইটিস-বি, হেপাটাইটিস-সি, জন্ডিস, ম্যালেরিয়া, সিফিলিস, এইচআইভি বা এইডসের মতো বড় কোনো রোগ আছে কি-না, সেটি বিনা খরচে জানা যায়।

৬) রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।

৭) শরীরের ভারসাম্য ঠিক থাকে।

৮) এতে একজন মানুষের জীবন বাঁচানো সম্ভব।

Address

Sylhet
3100

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Blood Donate posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share