বাংলাদেশী রাজাকার BDR

বাংলাদেশী রাজাকার BDR দূর থেকে আওয়াজহীন তালি তো বাজাতে পারি... নিজেকে জানার অভিপ্রায় নিয়ে নিরন্তর..

"ঈব্রাহিম ট্রাওর"আর কাউকে কুনো পরিচিতির ব্যাখ্যা দেওয়া লাগলো না.. নসীব ছুটোভাই, নসীব..সেঈম কালার/ ভয়েস/ স্পীড/ ডমিনেটিঙ ...
12/06/2025

"ঈব্রাহিম ট্রাওর"

আর কাউকে কুনো পরিচিতির ব্যাখ্যা দেওয়া লাগলো না..
নসীব ছুটোভাই, নসীব..

সেঈম কালার/ ভয়েস/ স্পীড/ ডমিনেটিঙ এটিটীউড আমাদের টা কে এখন আর খুঁজে পাচ্ছি না..

কুমিল্লার হাসনাত অথবা কায়ার ট্রাওর..
এভ্রি এভ্রি মুভম্যান্ট ইজ/ওয়াজ/উইল বী দ্যা "জীওপলিটিক্স"..

শুভকামনা টু..
মোহাম্মদ..
ইব্রাহিম..
ইউনূস..
হাসনাত..

ইত্যাদি...

11/06/2025

https://bengalivoice.co.uk/tarek-amins-2nd-solo-exhibition-in-london-echoes-of-existence/?fbclid=IwY2xjawK2E0BleHRuA2FlbQIxMQABHjfHMTwNvSotRivmed9vGYhAnpkfdxU544vC46-Gkt5RVyzeBANwT8JmtPzy_aem_JVvLnG76B7ydgAZJw5B3Mw

এরাই তো বাংলাদেশ..
ড: মু: ইউনূস, তারেক রহমান, শিশির মুহম্মদ মুনীর, রুশ্নারা আলী সহ পরিচিত সবাইকে ভিজিট করার অনুরোধ জানাই..

28/02/2025

এরাই বাংলাদেশ..

(২/৪ বাক্য শুনেই মন্তব্য করা থেকে বিরত থাকাই উত্তম..)

Ludo Club Eti Ebrahim Dr. Hussain Ahmad Sumaiya Begum Sumi Boni Amin Comrade Mahmud- কমরেড মাহমুদ

এডিসি নাজমুল ইসলামের হাতে আমরা অপমানিত, লাঞ্চিত, নিপীড়িত হয়ে এভাবে কেঁদে গেছি তাদের কাছে যেন আমাদের জীবনটা ভিক্ষা দেয়।এর...
13/02/2025

এডিসি নাজমুল ইসলামের হাতে আমরা অপমানিত, লাঞ্চিত, নিপীড়িত হয়ে এভাবে কেঁদে গেছি তাদের কাছে যেন আমাদের জীবনটা ভিক্ষা দেয়।
এরা মিন্টুরোডে বসে আমাদের হুমকি দিতো, "তোকে মামলা দিয়ে সাইজ করবো।"

এডিসি নাজমুল শিপু নামের এক ভদ্রলোককে খালেদা জিয়ার ভাতিজা পরিচয় দিয়ে উলটা আমাকে হুমকি দেয়। এই আওয়ামী ফ্যাসিস্ট খুনি নাজমুল ছাত্রদলের এক নেতাকে দিয়ে আমাকে হুমকি দেওয়ায়।

ইনসাফের জন্য জুলাই বিপ্লবে আমরা নিজেদের জীবন ঝুঁকিতে ফেলে লড়েছিলাম আওয়ামী ফ্যাসিবাদী খুনিদের বিরুদ্ধের।

নতুন বাংলাদেশে আওয়ামী ফ্যাসিস্ট খুনি পুলিশ অফিসার এডিসি থেকে ডিসি পদে প্রমোশন পাবে আর আমরা জুলুমের শিকার নিরীহ নাগরিকরা এখনো আতংকে দিন কাটাবো?

আমাদের চোখের অশ্রুর কি মূল্য নেই এদেশে?

- আহমেদ জোবায়ের

08/02/2025

Nothing To Say..

26/01/2025

ষ্টোরী অফ এ বুচার অফ বাংলাদেশ:

"৫ আগষ্টে ইসলামী উগ্রবাদ ও সেনাবাহিনীর
যৌথ অভ্যুত্থান হয়েছে" বললেন আসাদুজ্জামান কামাল।

ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস-র সাক্ষাৎকার টি নিম্নরুপ....!

প্রশ্ন: চলমান পরিস্থিতি থেকে আওয়ামী লীগ কোথায় যাবে? দলটির পুনরুত্থান কীভাবে হবে?

উত্তর: আমি ১০ বছর ছয় মাস বাংলাদেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ছিলাম। এ সময়ের মধ্যে আমি বহু উন্নয়ন প্রত্যক্ষ করেছি...। এখন সবকিছু ৩৬০ ডিগ্রি অ্যাঙ্গেলে উল্টে গেছে। গত বছরের ৩রা আগস্ট থেকে ৫ই আগস্টের মধ্যে প্রায় ৪৬০টি থানা পুড়িয়ে দেয়া হয়েছে। ৫ হাজার ৮২৯টি অস্ত্র লুট করা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী যেখানে থাকেন সেই গণভবন থেকে এসএসএফের (ভিভিআইপি নিরাপত্তার দায়িত্বপালনকারী বিশেষ নিরাপত্তা বাহিনী) অস্ত্রও কেড়ে নেয়া হয়। আমি নিজে ৫ এবং ৬ই আগস্ট ঢাকায় ছিলাম; পরে ৭ই আগস্ট আমার বাড়ি ছাড়ি।

প্রশ্ন: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে আপনি অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তার দায়িত্বে ছিলেন। আপনি কি এ বিষয়ে অবগত ছিলেন না?
উত্তর: যখন থানাগুলো পুড়েছে কার্যত পুলিশ তখন অকার্যকর হয়ে যায়। এমন পরিস্থিতিতে মৃতদের সাক্ষী করে তাদের মৃতদেহ গণনা ছাড়া আর কিছুই করার থাকে না। যেখানে পুলিশ সাধারণ জনগণের নিরাপত্তা দেয় সেখানে তারা যখন নিজেরাই অকার্যকর হয়ে যায় তাহলে বিষয়টা কেমন হয়? আমি বলবো সেখানে যৌথ অভ্যুত্থান ঘটানো হয়েছে। ইসলামী উগ্রবাদ এবং সেনাবাহিনীর যৌথ অভ্যুত্থান।
প্রশ্ন: স্পষ্টতই এখানে গোয়েন্দাদের বড় রকমের ব্যর্থতা ছিল। সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে আপনি কি এ বিষয়টি স্বীকার করেন?
উত্তর: হ্যাঁ আমি এ বিষয়ে একমত যে, ইচ্ছাকৃত হোক বা অন্যভাবেই হোক গোয়েন্দাদের বিশাল ব্যর্থতা ছিল। সেনাবাহিনীর বিশেষ একটি গোয়েন্দা ইউনিট রয়েছে, ডিজিএফআই (ডিরেক্টর জেনারেল ফোর্সেস ইন্টেলিজেন্স)। তারা সরাসরি প্রধানমন্ত্রীর কাছে রিপোর্ট করে। জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থাও সরাসরি প্রধানমন্ত্রীর কাছে রিপোর্ট করে। এমনকি পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগও প্রধানমন্ত্রীর কাছে রিপোর্ট করে। গোয়েন্দাদের রিপোর্টের সারসংক্ষেপটাই শুধু স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর কাছে আসে।

প্রশ্ন: আপনি কি স্বীকার করেন যে, আপনার দল কিছু মৌলিক ভুল করেছে; যার ফলে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে?
উত্তর: আমি বিষয়টিকে ভুল বলবো না, তবে হ্যাঁ, দল পুনর্গঠনের সিদ্ধান্ত নিতে আমাদের অনেক দেরি হয়ে গেছে। এটাই মূল কথা। দুই বছর পর নতুন নেতাদের আসার কথা ছিল। কিন্তু আমরা যথাসময়ে নেতা নির্বাচনে ব্যর্থ হয়েছি।

প্রশ্ন: আপনার দলের সভাপতি শেখ হাসিনার সঙ্গে কি আপনার যোগাযোগ হচ্ছে?
উত্তর: তার সঙ্গে দেখা করতে পারছি না; তবে তার সঙ্গে ফোনে যোগাযোগ হয়। সার্বিক বিষয় নিয়ে কথা হচ্ছে, তিনি দিকনির্দেশনা দিচ্ছেন। ৪ঠা আগস্ট মধ্যরাত পর্যন্ত আমি তার সঙ্গেই ছিলাম। পুলিশের প্রধানও ছিলেন সেখানে। সেনাপ্রধানও সেখানে ছিলেন। তিনি শেখ হাসিনাকে আশ্বস্ত করেছিলেন যে, কিছুই হবে না। আমরা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করতে পারবো। সেনাপ্রধান শেখ হাসিনাকে বলেছিলেন আপনার সুরক্ষার দায়িত্ব আমার জিম্মায়। এসব কিছুর সাক্ষী আমি নিজে। তখন আমি সেনাপ্রধানকে জিজ্ঞেস করেছি- আপনি কি সম্পূর্ণ দায়িত্ব নিচ্ছেন? তিনি জবাবে হ্যাঁ বলেছিলেন। এরপর আমি আমার অধীনে থাকা পুলিশ প্রধানকে সেনাপ্রধানের সঙ্গে স্বাধীনভাবে আলোচনা করার কথা বলেছি। তারা যেন সব স্বাভাবিক করে। কিন্তু আপনি দেখেছেন ৫ই আগস্ট কী হয়েছে।

প্রশ্ন: আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা পলাতক আছেন; অনেকেই গ্রেপ্তার হয়ে কারাগারে আটক। তাদের মনোবল ধরে রাখতে যে চ্যালেঞ্জ তৈরি হয়েছে তা কীভাবে মোকাবিলা করবেন?
উত্তর: আওয়ামী লীগের কর্মীদের মনোবল অনেক উঁচু। শেখ হাসিনা ছাড়া তারা ভবিষ্যতের কথা ভাবতে পারে না। তিনিই বাংলাদেশকে বদলে দিয়েছেন। ২০০৮ সালে ক্ষমতায় আসার পর থেকে তিনি অর্থনীতির পরিবর্তন করেছেন, বাংলাদেশের আইনশৃঙ্খলার পরিবর্তন করেছেন।

প্রশ্ন: আপনি ভারতের কাছ থেকে কী আশা করছেন? ভারত কীভাবে সাহায্য করতে পারে?
উত্তর: আমি মুক্তিযোদ্ধাদের একজন কমান্ডার ছিলাম, তাই আমি জানি ১৯৭১ সালে ভারত বাংলাদেশের জন্য কী করেছে। আমি স্বীকার করি যে, ভারত সব সময় বাংলাদেশকে সাহায্য করার জন্য সেখানে ছিল। এখন ভারত কূটনৈতিকভাবে আমাদের সাহায্য করতে পারে। আওয়ামী লীগের আইনজীবীরা আদালতে যেতে পারছেন না। নতুন করে বিচারক নিয়োগ করা হয়েছে। এক্ষেত্রে প্রথমত, আদালত যাতে পুনরায় কাজ শুরু করতে পারে, সেজন্য কূটনৈতিক চাপ এবং এর পক্ষে আওয়াজ উত্থাপন করা উচিত। আমি মনে করি ভারত এভাবে সাহায্য করতে পারে।

প্রশ্ন: আপনার পরিবার এবং অন্যান্য আওয়ামী লীগ নেতার পরিবারের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার ক্ষেত্রে চ্যালেঞ্জ কী?
উত্তর: আমার একমাত্র ছেলে বর্তমানে জেলে...আমার অনেক আত্মীয়স্বজনও ভালো অবস্থায় নেই। আমার ছেলে কাশিমপুরের একটি কারাগারে রয়েছে; যেখানে আমরা একসময় সন্ত্রাসীদের আটক রাখতাম। কয়েকদিন পরপরই ছেলের কাছে বর্তমানে দায়িত্বে থাকা কেউ না কেউ আমার অবস্থান জানতে চায়। এ ছাড়া আমার ওপর একের পর এক মামলা হচ্ছে। আমার বিরুদ্ধে প্রায় ২৯০টি খুনের মামলা হয়েছে। এটি নিশ্চয়ই একটি রেকর্ড, হয়তো আন্তর্জাতিক রেকর্ডও। ৫৪টি মামলায় যাকে খুন করার কথা বলা হয়েছে তিনি জীবিত ফিরে এসেছেন...সেই মামলাগুলোতে, আমার সঙ্গে সাবেক প্রধানমন্ত্রীসহ আরও বেশ কয়েকজন নেতার নামও রয়েছে।

প্রশ্ন: আপনি কি বাংলাদেশে ফিরে গিয়ে আইনের মুখোমুখি হতে প্রস্তুত? এ ছাড়া আওয়ামী লীগ কি নির্বাচনে লড়তে প্রস্তুত?
উত্তর: আমি ফিরে যেতে ভয় পাচ্ছি না। তবে তা কেবল তখনই সম্ভব যখন আইনের শাসন পুনরুদ্ধার করা হবে, বিচারকরা অবাধে এবং নির্ভয়ে মামলার শুনানি করতে পারবেন এবং আমাদের আইনজীবীরা আমাদের পক্ষে উপস্থিত হতে পারবেন। আমরা নির্বাচনে বিশ্বাস করি, আমরা অবশ্যই নির্বাচনে লড়বো যদি আমরা সবাই সেখানে যেতে পারি...।

প্রশ্ন: শেখ হাসিনা নির্বাসিত। দলের বেশির ভাগ নেতাও এখন আন্ডারগ্রাউন্ডে। এমন পরিস্থিতিতে দলকে শক্তিশালী করাটা কতোটা চ্যালেঞ্জের বলে আপনি মনে করেন?
উত্তর: এটা অসম্ভব নয়। আমি বিশ্বাস করি- এটা সম্ভব। আমার বিশ্বাস খুব অল্প সময়ের মধ্যেই তা বদলে যাবে। বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার পর থেকেই আমি সেখানকার পরিস্থিতি দেখেছি। সেখানকার জনগণকে দেখেছি। আমার দৃঢ় বিশ্বাস যে, আমরা খুব শিগগিরই চলমান পরিস্থিতি কাটিয়ে উঠতে সক্ষম হবো। যদিও অনেক নেতার সম্পর্কে আমাদের কাছে কোনো খোঁজ নেই...। তবে যদি লড়াই শুরু করি তারা পুনরায় ফিরে আসবেন। আমার বয়স ৭৫ হতে চলেছে, আমি বিশ্বাস করি যে, আমি এখন বোনাস জীবনে আছি। সেজন্য আমি ঝুঁকি নিতে প্রস্তুত। আওয়ামী লীগের তরুণ নেতারাও এই চ্যালেঞ্জ নিতে প্রস্তুত। তরুণদের এগিয়ে আসার সময় এসেছে।

প্রশ্ন: চলমান পরিস্থিতিতে গণমাধ্যমের ভূমিকা কী?
উত্তর: গণমাধ্যম সম্পূর্ণভাবে এখন তাদের (অন্তর্বর্তী সরকারের) নিয়ন্ত্রণে। গণমাধ্যম কোনো বিষয়ে স্বাধীনভাবে মন্তব্য করতে পারছে না। তারা সবকিছুর জন্য আওয়াজ তুলতে পারে না। তারা এখন নীরব। আমি বিশ্বাস করি যদি আমাদের নেত্রী শেখ হাসিনা সবাইকে এগিয়ে আসতে বলেন, তাহলে অবশ্যই সেটা ঘটবে।

প্রশ্ন: শেখ হাসিনার সঙ্গে কথা বলার সময় তার কাছ থেকে কী নির্দেশনা পেয়েছেন?
উত্তর: তিন দিন আগে আমি তার সঙ্গে কথা বলেছি। তার নির্দেশনা হচ্ছে- সকল নেতাদের ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে; যার মাধ্যমে খুব অল্প সময়ের মধ্যেই পরিস্থিতি কাটিয়ে ওঠা যায়।

প্রশ্ন: অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান ড. মুহাম্মদ ইউনূসের প্রতি আপনার বার্তা কী?
উত্তর: তার চেয়ারে বসার কোনো অধিকার নেই, তিনি কোনো নেতা নন, কোনো রাজনৈতিক ব্যক্তিও নন। দেশে খুব অদ্ভুত ঘটনা ঘটেছে। বাংলাদেশ এক অদ্ভুত উদাহরণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। ড. ইউনূসের উচিত তার পদ ছেড়ে আওয়ামী লীগ সহ সকল রাজনৈতিক দলকে নির্বাচনে লড়তে দেয়া এবং গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার করার সুযোগ করে দেয়া। কেননা, এটাই একমাত্র উপায়।

14/01/2025

১। বন্ধু বা স্বজন নিয়ে রেস্তোরাঁয় ১০০০ টাকা খেলে আগে ৫০ টাকা ভ্যাট দিলেই চলত। বিল হত ১০৫০। এখন ৩০০ টাকার একটু বেশি খেলেই ভ্যাট দিতে হবে ৫০ টাকা। ৩৩০ টাকা খেলে বিল আসবে ৩৮০ টাকা। তিনগুণ ভ্যাট বাড়লো।

২। মোবাইলে ৩ শতাংশ ভ্যাট যোগ হয়েছে তাতে সবমিলিয়ে ১০০ টাকা রিচার্জে আমাদের থাকবে মাত্র ৪৩ টাকা ৭০ পয়সা। আর ইন্টারনেটের দামে ১০ শতাংশ কর যোগ হয়েছে। আগে কোনও সারচার্জ ছিল না।

৩। রোগীর পথ্য ফল কমলা, আঙুর, আপেল, ডালিম, নাশপাতি, ফলের রসের সারচার্জ কর ২০ শতাংশ থেকে বেড়ে ৩০ শতাংশ হয়েছে। ১৫ শতাংশ বেড়ে ৪৫ শতাংশ হয়েছে বাদামে।

৪। চশমার ফ্রেম, চশমার গ্লাস, সান গ্লাস, বৈদ্যুতিক ট্রান্সফরমার, বৈদ্যুতিক খুঁটি, সিগারেট, রং, পটেটো ফ্ল্যাকস এ সম্পূরক শুল্ক বাড়ানো হয়েছে।

৫। আগে পোশাকের দোকানে যে মূল্য লেখা থাকত তা থেকে ৭.৫ পার্সেন্ট ভ্যাট বাড়তি দিতে হত। এখন দিতে হবে ১৫ পার্সেন্ট। অর্থাৎ এই ঈদে ৩ হাজার টাকার একটা পাঞ্জাবি নিলে বিলের উপর ভ্যাট যোগ হয়ে মোট বিল হবে ৩৪৫০ টাকা। দর্জির দোকানে কাপড় বানালে তাতেও ভ্যাট ৫ পার্সেন্ট বাড়িয়ে ১৫ শতাংশ করা হয়েছে।

৬। মিষ্টির দোকানের ভ্যাটও সাড়ে ৭ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ১৫ শতাংশ করা হয়েছে। ফলে মিষ্টির দামও বাড়বে। উৎসবে এক কেজি মিষ্টি কিনতেও মানুষকে ভাবতে হবে।

৭। বিস্কুট, জুস, ড্রিংক, ইলেকট্রোলাইট ড্রিংক, কেক , আচার, সস এসব পণ্যভেদে ১৫ থেকে ৩০ শতাংশ সম্পূরক শুল্ক এবং ১৫ শতাংশ ভ্যাট বসানো হয়েছে।

৮। সব ধরনের টিস্যুর ওপর ১৫ শতাংশ ভ্যাট আরোপ করা হয়েছে। আগে ছিল সাড়ে ৭ শতাংশ। ভ্যাট বেড়ে দ্বিগুণ হওয়ার ফলে টিস্যুর দামও বাড়বে।

৯। ওষুধের ক্ষেত্রে স্থানীয় ব্যবসায়ী পর্যায়ে ভ্যাট বাড়ানো হয়েছে। ২.৪ শতাংশ থেকে ৩ শতাংশ করা হয়েছে। পরিমাণটা হয়ত অল্প কিন্তু জনগণের প্রয়োজনকে উপেক্ষার নমুনা এটা।

১০। আমদানি করা সাবানে ১৫ শতাংশ সারচার্জ বেড়ে এখন ৬০ পার্সেন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিটারজেন্ট এ বেড়েছে ১০ শতাংশ।

রোজায় একটু ফল ফ্রুট মানুষ খাবে অতিরিক্ত ১০ শতাংশ ভ্যাট বাড়িয়ে সে সুযোগ আগেই দূরুহ করলো ইন্টেরিম। সামনের ঈদে নতুন জামা কেনাকে কঠিন করলো তারা।

স্বৈরশাসন মুক্ত প্রথম ঈদ আর রোজার যে আনন্দ এই ভ্যাট বাড়ায়ে তার অনেকটাই ম্লান করে দিল ইন্টেরিম।

মোবাইল, ওষুধ, চশমা, টিস্যু, ফলের মত দরকারি জিনিসে ভ্যাট বাড়ালো। অথচ দরকার ছিল হাসিনার যে প্রকল্পগুলোয় দূর্নীতির কারণে এত করের বোঝা চাপাতে হয় সে বোঝা কমানো।

অপ্রয়োজনীয় প্রজেক্ট বাদ দেওয়া। করের ভার থেকে মানুষকে বের হয়ে বাঁচতে দেওয়া। এই ভ্যাট বাড়ানো জনগণকে পাত্তা না দেওয়ারই দলিল। স্বৈরাচার মুক্ত হয়েছে মানুষ। কিন্তু এ রাষ্ট্র জনগণের রাষ্ট্র হয় নাই।

করের বোঝা কমানোর সংস্কার চেয়েছিলাম আমরা, ১০০ টিরও বেশি পণ্যে কর বাড়ানোর সংস্কার না। এ তো শুরু মাত্র।

: আরজু আহমেদ

25/09/2024

ট্রায়াম্ফ..

I gained 77 followers, created 24 posts and received 14 reactions in the past 90 days! Thank you all for your continued ...
05/09/2024

I gained 77 followers, created 24 posts and received 14 reactions in the past 90 days! Thank you all for your continued support. I could not have done it without you. 🙏🤗🎉

সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামানের প্রতি একজন লেঃ কর্নেল পদমর্যাদার কর্মকর্তার খোলা চিঠি, "মাননীয় সেনাপ্রধান, আপনি এ...
31/08/2024

সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামানের প্রতি একজন লেঃ কর্নেল পদমর্যাদার কর্মকর্তার খোলা চিঠি,

"মাননীয় সেনাপ্রধান,

আপনি একজন সজ্জন এবং সৎ ব্যক্তিত্ব। জাতির এই ক্লান্তিলগ্নে আপনি শেখ হাসিনার আত্মীয় হয়েও সাধারণ মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছেন। জাতির শেষ আস্থার জায়গা সেনাবাহিনী আপনার নেতৃত্বে খুঁজে পেয়েছে মানুষের হারানো ভালোবাসা। একইসাথে এটা সর্বজনস্বীকৃত যে, এই সেনাবাহিনীর বেশ কিছু বিপদগামী ও অর্থ-ক্ষমতালোভী অফিসার র‍্যাব, ডিজিএফআই, এনএসআই এবং পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মতো গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় থেকে শেষ ১৬ বছর এই ফ্যাসিস্ট সরকারকে অবৈধ উপায়ে ক্ষমতায় টিকিয়ে রেখেছে।

সে কারণে বর্তমানে সেনাবাহিনীর সামগ্রিক অবস্থান নিয়ে আমার পদবীর উল্লেখযোগ্য সংখ্যক অফিসারের মনে বেশ কিছু প্রশ্ন, অত্যন্ত প্রাসঙ্গিকভাবে এসেছে:

১. সেনাবাহিনী ২০ জুলাই ডিপ্লয় হয়ে কেন সাধারণ মানুষের পাশে দাঁড়ায়নি? যদি আরও আগে দাঁড়াতো, তাহলে তো এত প্রাণহানি হতো না। ৫ আগস্ট কি আপনারা নিরুপায় এবং জুনিয়র অফিসার ও সৈনিকদের চাপে সাধারণ মানুষের সাথে একাত্মতা ঘোষণা করেছিলেন?

২. জিয়াউল আহসান যে খুনি, এটা কি আমাদের এএসইউ/ডিজিএফআই/এমআই, ৫ আগস্টের আগে জানতো না? যদি না জেনে থাকে, তাহলে একদিনের মধ্যে এত কিছু কীভাবে জেনে গেল? আর জেনে থাকলে এই খুনি কিভাবে ২ তারকা জেনারেল পর্যন্ত আসতে পারলো?

৩. সেনাবাহিনীতে আরও অনেক এরকম খুনি অফিসার আছে, আমরা তাদের চিনি, এখনো তাদের ব্যাপারে আপনার অবস্থান পরিষ্কার হয়নি। যদি পরিষ্কার হতো, তাহলে মুজিব এবং তাবরেজ শামসের মতো অফিসাররাও এতদিন জিয়াউল আহসানের সাথে থাকতো।

৪. আপনি এখন অফিসারদেরকে ঐক্যবদ্ধ থাকার কথা বলেছেন, এটা খুবই ভালো বিষয়। কিন্তু গত ১৫ বছরে যখন অসংখ্য অফিসারদের 'বিএনপি-জামাত-স্বাধীনতার বিপক্ষ শক্তি', বলে পেশাদার-মেধাবী অফিসারদেরকে পদোন্নতি দেওয়া হতো না, তখন কি স্যার ঐক্যবদ্ধ হওয়ার প্রয়োজন বেশি ছিলোনা?

৫. জিয়াউল আহসানের মতো সেনাবাহিনীতে অন্তত ৭০ জন খুনি ও দুর্নীতিগ্রস্ত অফিসার রয়েছেন। এর মধ্যে একজনকে বাড়ি পাঠিয়েই কি আর্মির সংস্কার শেষ বলে আপনি মনে করেন? বাকিদের কি হবে? যারা সম্পূর্ণ পেনশন নিয়ে সকল সুযোগ-সুবিধা নিয়ে অবসরে গেছে তাদের বিষয়ে কি সিদ্ধান্ত হবে?

৬. আকবর, মুজিব, জিয়াউল আহসান, সাইফুল আলম, তাবরেজ শামসের মতো উর্দি পরা পশুর দ্বারা যারা আর্মিতে এত বছর বঞ্চিত ও নিস্পেষিত হয়েছেন, তাদের ব্যাপারে আপনার অবস্থান এখনও অস্পষ্ট কেন?

৭. ব্রিগেডিয়ার আজমি একজন সেনা কর্মকর্তা হিসেবে 'আয়নাঘর'-এ আটক ছিলেন শেষ ৮ বছরের অধিক সময়। এই বিষয়টি কি আপনারা কেউ অবগত ছিলেন না? ব্রিগেডিয়ার আজমির হারানো বছরগুলো কীভাবে ফিরিয়ে দেবেন, এই প্রশ্ন কি যারা তাকে আটক রেখেছিল, তাদেরকে করেছেন (তাবরেজ শামস, সাইফুল আলম)?

৮. ২৫শে ফেব্রুয়ারি ২০০৯, পিলখানায় সংগঠিত নারকীয় হত্যাযজ্ঞের সাথে কারা এবং কোন সংগঠন জড়িত ছিলো। সেসকল বিস্তারিত তথ্য জাতিকে জানানোর সময় হয়েছে। আপনি কবে নাগাদ তা প্রকাশ করবেন এমন কিছু কি বিবেচনা করেছেন?

আপনাকে ধন্যবাদ স্যার।"

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক লেঃ কর্ণেল সাহেবের এই খোলা চিঠি দেশ মুক্তি বিপ্লব মঞ্চ থেকে প্রচার করা হলো।

কমান্ডার
দেশ মুক্তি বিপ্লব মঞ্চ
কেন্দ্রীয় কমান্ডার ফোরাম, ঢাকা।

#দেশমুক্তিবিপ্লবমঞ্চ #গণঅভ্যুত্থান #জনগণের_নিকট_জবাবদিহি_মূলক_সংবিধান_প্রণয়ন

05/08/2024

তাসরীফ রে..
তরে তো 'বাংলাদেশ' বলে গালি দিতে ইচ্ছা করতেছে রে..

13/07/2024

আমার বাংলাদেশ..

Address

Sylhet

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when বাংলাদেশী রাজাকার BDR posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share