Tangail Pain Clinic

Tangail Pain Clinic Assalamualaikum.I treat here Chronic Low Back Pain,Knee joint pain,Shoulder joint pain, Migraine with modern technology &methods.

10/07/2024
Shout out to my newest followers! Excited to have you onboard! Musa Bin Nurul Islam, Samsad Alam, আনিসুজ্জামান তোষন তাং,...
11/06/2024

Shout out to my newest followers! Excited to have you onboard! Musa Bin Nurul Islam, Samsad Alam, আনিসুজ্জামান তোষন তাং, Muhammad Naeem, Ashrafun Nahar, Ali Ahammad, Syed Koysor Ahmed, MD Omar Faruk, Prottoy Ahmed Akash, Md Ahlullah

03/05/2024

কারণ খুজে পাওয়া যায় না- অথচ ব্যথা (অনেক সময়)মায়োফেসিয়াল পেইন সিনড্রোমআমরা সবাই মনে করি - কোন কারনে আঘাত পেলে অথবা হাড় ক্...
16/03/2024

কারণ খুজে পাওয়া যায় না- অথচ ব্যথা (অনেক সময়)
মায়োফেসিয়াল পেইন সিনড্রোম

আমরা সবাই মনে করি - কোন কারনে আঘাত পেলে অথবা হাড় ক্ষয়জনিত কারনে ব্যথা হয়।অথচ ব্যথার উৎস যে কতো ধরনের আছে তা বলে শেষ করা যাবে না।
এই যেমন -সব ঘাড়ের ব্যথার উৎস সারভাইক্যাল স্পাইন নয়, সব কাঁধের ব্যথা ফ্রোজেন শোল্ডার নয় আর সব কোমরের ব্যথা মানেই মেরুদণ্ডের সমস্যা নয়।

মায়োফেসিয়াল পেইন সিনড্রোম কীভাবে বুঝবেন

* ঘাড়ের ব্যথা, কাঁধের ব্যথা অথবা কোমর ব্যথার সোর্স যখন খুঁজে পাওয়া যায় না।

* যে ব্যথা এক্সরে এম আর আইতে ধরা পড়ে না।

* সব ইনভেস্টিগেশন নরমাল খুঁজে পাওয়া যায়।

* বাতজনিত কিংবা ফাইব্রোমায়ালজিয়া দাবি করা যায় না।

* অথচ দিনের পর দিন রোগী ব্যথা ব্যথা বলে চিৎকার করে অপ্রয়োজনীয় ব্যথার ওষুধ খান।

আশপাশের লোকজনের কাছে বিরক্তিকর প্রাণীতে পরিণত হতে হয়, মানসিক রোগী বলে হেয় হতে হয়, সেটাই মায়োফেসিয়াল পেইন সিন্ড্রোম।

একটি দীর্ঘস্থায়ী ব্যথার ব্যাধি। এই অবস্থায় আপনার পেশীগুলির সংবেদনশীল পয়েন্টগুলির উপর চাপ (ট্রিগার পয়েন্ট) পেশীতে ব্যথা এবং কখনও কখনও আপনার দেহের সব জায়গাতে ব্যথার সৃষ্টি হয়।

সমস্যা

* নির্দিষ্ট একটি জায়গায় ব্যথাটা পরম আনন্দে বাস করতে থাকবে।

* সেই স্থানে চাপ দিলে সে হালুম করে উঠবে।

* ব্যথার উপরের মাংসপেশিগুলো শক্ত হয়ে থাকবে।

* কারণ ছাড়াই সে স্থানের মাংসপেশি দুর্বল মনে হবে।

* ব্যথার স্থানে চাপ দিলেও আশপাশে ছড়িয়ে পড়ছে বলে মনে হবে।

* ঘাড় নাড়ানো যাচ্ছে না, শোল্ডার নাড়ালেই ব্যথা হচ্ছে, কোমরের অথবা শরীরের নির্দিষ্ট একটি পয়েন্টে বারবার ব্যথা অনুভূত হচ্ছে।

রোগের কারণ

সত্যিকারের কারণ খুঁজে পাওয়া বেশ কঠিন। কখনও কখনও শরীরের অন্য কোনো অঙ্গের সমস্যা অথবা কানেক্টিভ টিস্যুর রোগের জন্য হতে পারে। সবচেয়ে সাধারণ যে সমস্যার জন্য তৈরি হয় তা হল কোনো আঘাত অথবা ওভার ইউজ অথবা ওভার স্ট্রেস। হতে পারে কোনো এক্সিডেন্ট কিংবা মোটরবাইক চালনা, হতে পারে ভারী জিনিস বহন, হতে পারে বেকায়দা বসা বা কোনো খেলাধুলাজনিত কারণে।

আধুনিক চিকিৎসায় পজিশনাল রিলিজ অথবা ডিপ টেন্ডন ফ্রিকশন মেসেজ মুহূর্তে ব্যথা কমিয়ে দিতে পারে। আল্ট্রাসাউন্ড থেরাপি যথেষ্ট সহায়ক।

মজার বিষয় হচ্ছে শুধু ব্যথার ওষুধ বা মাসল রিলাক্সেন্ট খেয়ে এটির কোনো সমাধান হবে না।

আর আমরা তাই ই করি- ইচ্ছেমতো ব্যথার ওষুধ, মাসল রিলাক্সান্ট, ভিটামিন ডি, ক্যালসিয়াম- হাত ভর্তি করি দিনে ২-৩ বার খেয়ে যাচ্ছি।
তাই অযথা ব্যথার কারণ না জেনে ব্যথানাশক ওষুধ না খাই।
ব্যথাহীন সুস্থ জীবনের প্রত্যাশায়।

ডা: মো: হাসান আল খুরশীদ (জয়তু)
ব্যাথা বিশেষজ্ঞ ও কনসালটেন্ট

11/11/2023

"""'''শীতকালের ব্যাথা """""
অনেকই বলেন- শীতকাল আসলেই আমার ব্যথা বাড়ে।
শীতকালের বাতাস লাগলেই ব্যথা হয়।
আসুন এর কারন ও প্রতিকার জানার চেষ্টা করি।

শীতকালে অনেকেই ব্যথার উপসর্গ নিয়ে আতঙ্কে থাকেন। শুধু আর্থ্রাইটিসজনিত জয়েন্টের ব্যথা ছাড়াও ঘাড়, কোমর ও মাংসপেশির ব্যথায় অনেকে আক্রান্ত হতে পারেন বা আগের ব্যথার তীব্রতা বেড়ে যায়।

কারও কারও বেশি ঠান্ডায় মাইগ্রেনের কারণে মাথাব্যথা বেড়ে যায়। আবার কারও সাধারণ সর্দি-কাশি থেকে সাইনোসাইটিস হয়ে মাথাব্যথা হতে পারে। তাই যাঁদের মাইগ্রেনের সমস্যা আগে থেকেই আছে, তাঁরা ঠান্ডা থেকে বেছে চললেই মাথাব্যথা অনেকাংশে কমে যায়।

শীতকালেই কেন বেশি?

* শীতে হাত ও পায়ের দিকে রক্তসঞ্চালন কমে যায়। ফলে জয়েন্টসমূহের প্রদাহ বৃদ্ধি পেয়ে ব্যথা, ধীরে ধীরে জয়েন্ট ও মাংসপেশি শক্ত হয়ে যাওয়াসহ বিভিন্ন সমস্যা দেখা দেয়। বিভিন্ন জয়েন্টের চারপাশের ত্বক খুব বেশি ঠান্ডা হলে স্নায়ু প্রান্তগুলোর সংবেদনশীলতা বেশি হয়। শীতকালে শক্ত কোনো কিছুর সঙ্গে আঘাত বা স্পর্শ লাগলে বেশি ব্যথা অনুভূত হয়।

* শীতকালে শরীরের অনেক ক্ষেত্রে ভিটামিন-ডি এর পরিমাণ হ্রাস পায়, যা মুড বা ভাব, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা, হাড় ও জয়েন্টের সমস্যা সৃষ্টি করে। বংশগতভাবে শীতকালে বিভিন্ন জয়েন্টে ব্যথা বা ফোলা দেখা দিতে পারে।

* বাতাসের চাপের সঙ্গে শীতকালে অক্সিজেনের পরিমাণও কমে যায়। আমরা নিশ্বাসের সঙ্গে অল্প পরিমাণ অক্সিজেন পাই, যা শরীরে সহজেই ক্লান্তি নিয়ে আসে এবং যেকোনো কাজে আলস্যতা এনে দেয়।

উপসর্গ

খুবই কষ্টকর যন্ত্রণা ও অসহনীয় ব্যথা, কখনো কখনো জয়েন্ট ফুলে যায়, শক্ত হয়ে যায়, লাল হয়ে গরম হতে পারে। ঘাড় ও কোমরের ক্ষেত্রে ব্যথা হাত বা পায়ে আসতে পারে এবং অবশ লাগতে পারে। অনেকক্ষণ বিশ্রামে থাকার পর চলাচলের সময় ব্যথা ও মাংসপেশির স্টিফনেসের সমস্যা দেখা যায়। সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর জয়েন্ট শক্ত হয়ে থাকে, কাজকর্ম শুরু হলে আস্তে আস্তে সচল হয়ে যায়।

শীত এলে সহজ কিছু নিয়মকানুন মেনে চললে বাতব্যথার রোগীরা একটু আরামে থাকতে পারবেন।

এর মধ্যে
১.উষ্ণ থাকুন
২.স্বাস্থ্যকর খাবার খান
৩.সচল থাকুন
৪.মানসিক চাপ কমান
৫.মোজা পড়ুন
৬. পর্যাপ্ত রোদে থাকুন
৭.পর্যাপ্ত ঘুম

এছাড়া আরো বিস্তারিত চিকিৎসার জন্য ব্যথা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।
ব্যথাহীন সুস্থ জীবনের প্রত্যাশায়।

04/11/2023

হাঁটুর ব্যথা # আধুনিক চিকিৎসা পিআরপি এবং ওজোন থেরাপি নিন- সুস্থ থাকুন।
ব্যথার চিকিৎসায় পি আর পি (PRP-Platelet Rich Plasma)+ ওজোন থেরাপি নিন
বর্তমান সময়ে মানুষ সবচেয়ে বেশি কষ্ট পায় বিভিন্ন রকম ব্যথাতে ।তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে
- বিভিন্ন জয়েন্টের ব্যথা
- কোমর ব্যথা
- মাংশ পেশীর ব্যথা
- হাড় ক্ষয়জনিত কারনে ব্যথা

দেখা যায় ৪০ বছর উর্ধ্ব প্রায় কম বেশি সকলে বিভিন্ন রকম ব্যথায় কষ্ট পায়। আর একটু ব্যথা হলেই আমরা হরহামেশা ব্যথার ওষুধ খেয়ে থাকি।যা অনেক সময় কিডনীসহ শরীরের গূরুত্বপূর্ন(ভাইটাল) অংগসমূহকে ক্ষতির মুখে ফেলে দেয়।
গতানুতিক ব্যথার ঔষধ দিয়ে রোগের কারণ নির্মূল হয় না। উপরুন্ত বিভিন্ন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া দেখা দেয়। পি আর পি যেকোন ক্ষয়, ক্ষত পুনর্গঠন করে রোগের কারন নির্মূলে ভূমিকা রাখে, যা বিভিন্ন গবেষণায় প্রমাণিত।
কেন দিবো পি আর পি??
যেহেতু পি আর পি (PRP) - রোগীর নিজের শরীরের রক্ত থেকে তৈরি করা হয় তাই এতে কোন রকম পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ার সম্ভাবনা নাই।এটা দেওয়ার মাধ্যমে ক্ষয়প্রাপ্ত অংশের পূর্ণগঠণ প্রায় ৮০-৯০% সম্ভব।তাই প্রায় সম্পূর্ন ব্যথামুক্ত জীবন ফিরে পাওয়া সম্ভব।

কি কি কারনে পি আর পি দেওয়া হয়?
-অস্টিও আর্থ্রারাইটিস-অস্থিসন্ধির ক্ষয় রোগ
- মাংশপেশীর ব্যথা
-হাঁটুর ব্যথা
- দীর্ঘদিন কুনুইয়ের ব্যথা/টেনিস এলবো
-বিভিন্ন ধরনের টেন্ডিনাইটিস
-হাঁটুর মেনিস্কাস ইঞ্জুরি,ইত্যাদি

পি আর পি চিকিৎসায় কি ব্যথা সম্পূর্ন ভালো হয়?
যদি সঠিক নিয়মে পি আর পি দেওয়া যায় এবং চিকিৎসকের দেওয়া নিয়ম কানুন মেনে চলেন তবে রোগী প্রায় সম্পূর্ন সুস্থ্য হয়ে যান।

দেওয়ার নিয়ম
সাধারনত ১ মাস পর পর -৩ মাস,প্রয়োজনে বেশি দেওয়া লাগতে পারে।

পি আর পি কি স্টেরয়েড থেকে ভালো??
এই প্রশ্নের সম্মুখীন প্রায় হয়ে থাকি।অবশ্যই পি আর পি ভালো ।কারন এটা নিজ শরীরের থেকে তৈরি ,দীর্ঘমেয়াদি এবং পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া বিহীন।সেই তুলনায় স্টেরয়েড স্বল্পমেয়াদি ,পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া দেখা যায় ।

ব্যথাহীন সুস্থ জীবনের প্রত্যাশায়।

"""'''শীতকালের ব্যাথা """""অনেকই বলেন- শীতকাল আসলেই আমার ব্যথা বাড়ে।শীতকালের বাতাস লাগলেই ব্যথা হয়।আসুন এর কারন ও প্রতিক...
26/10/2023

"""'''শীতকালের ব্যাথা """""
অনেকই বলেন- শীতকাল আসলেই আমার ব্যথা বাড়ে।
শীতকালের বাতাস লাগলেই ব্যথা হয়।
আসুন এর কারন ও প্রতিকার জানার চেষ্টা করি।

শীতকালে অনেকেই ব্যথার উপসর্গ নিয়ে আতঙ্কে থাকেন। শুধু আর্থ্রাইটিসজনিত জয়েন্টের ব্যথা ছাড়াও ঘাড়, কোমর ও মাংসপেশির ব্যথায় অনেকে আক্রান্ত হতে পারেন বা আগের ব্যথার তীব্রতা বেড়ে যায়।

কারও কারও বেশি ঠান্ডায় মাইগ্রেনের কারণে মাথাব্যথা বেড়ে যায়। আবার কারও সাধারণ সর্দি-কাশি থেকে সাইনোসাইটিস হয়ে মাথাব্যথা হতে পারে। তাই যাঁদের মাইগ্রেনের সমস্যা আগে থেকেই আছে, তাঁরা ঠান্ডা থেকে বেছে চললেই মাথাব্যথা অনেকাংশে কমে যায়।

শীতকালেই কেন বেশি?

* শীতে হাত ও পায়ের দিকে রক্তসঞ্চালন কমে যায়। ফলে জয়েন্টসমূহের প্রদাহ বৃদ্ধি পেয়ে ব্যথা, ধীরে ধীরে জয়েন্ট ও মাংসপেশি শক্ত হয়ে যাওয়াসহ বিভিন্ন সমস্যা দেখা দেয়। বিভিন্ন জয়েন্টের চারপাশের ত্বক খুব বেশি ঠান্ডা হলে স্নায়ু প্রান্তগুলোর সংবেদনশীলতা বেশি হয়। শীতকালে শক্ত কোনো কিছুর সঙ্গে আঘাত বা স্পর্শ লাগলে বেশি ব্যথা অনুভূত হয়।

* শীতকালে শরীরের অনেক ক্ষেত্রে ভিটামিন-ডি এর পরিমাণ হ্রাস পায়, যা মুড বা ভাব, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা, হাড় ও জয়েন্টের সমস্যা সৃষ্টি করে। বংশগতভাবে শীতকালে বিভিন্ন জয়েন্টে ব্যথা বা ফোলা দেখা দিতে পারে।

* বাতাসের চাপের সঙ্গে শীতকালে অক্সিজেনের পরিমাণও কমে যায়। আমরা নিশ্বাসের সঙ্গে অল্প পরিমাণ অক্সিজেন পাই, যা শরীরে সহজেই ক্লান্তি নিয়ে আসে এবং যেকোনো কাজে আলস্যতা এনে দেয়।

উপসর্গ

খুবই কষ্টকর যন্ত্রণা ও অসহনীয় ব্যথা, কখনো কখনো জয়েন্ট ফুলে যায়, শক্ত হয়ে যায়, লাল হয়ে গরম হতে পারে। ঘাড় ও কোমরের ক্ষেত্রে ব্যথা হাত বা পায়ে আসতে পারে এবং অবশ লাগতে পারে। অনেকক্ষণ বিশ্রামে থাকার পর চলাচলের সময় ব্যথা ও মাংসপেশির স্টিফনেসের সমস্যা দেখা যায়। সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর জয়েন্ট শক্ত হয়ে থাকে, কাজকর্ম শুরু হলে আস্তে আস্তে সচল হয়ে যায়।

শীত এলে সহজ কিছু নিয়মকানুন মেনে চললে বাতব্যথার রোগীরা একটু আরামে থাকতে পারবেন।

এর মধ্যে
১.উষ্ণ থাকুন
২.স্বাস্থ্যকর খাবার খান
৩.সচল থাকুন
৪.মানসিক চাপ কমান
৫.মোজা পড়ুন
৬. পর্যাপ্ত রোদে থাকুন
৭.পর্যাপ্ত ঘুম

এছাড়া আরো বিস্তারিত চিকিৎসার জন্য ব্যথা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

Address

চেম্বার/ডিজি ল্যাব, ১০১ ছায়াবিথি টাওয়ার, সাবালিয়া, ময়মনসিংহ রোড, টাঙাইল
Tangail

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Tangail Pain Clinic posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category