Dr. Sobuj Al Mahmud

01/10/2025

17/09/2025

দৈনিক জনপ্রতি ৫ গ্রাম লবণ প্রয়োজন। বাংলাদেশে খাদ্যে অতিরিক্ত লবণ ব্যবহার লক্ষ্যণীয়। অতিরিক্ত লবণ রক্তে সোডিয়ামের মাত্রা বাড়িয়ে দেয় যা রক্তচাপ বৃদ্ধি করে। দৈনিক পরিমিত মাত্রায় লবণ গ্রহণ করুন।

15/09/2025

📍শিশুদের এলার্জি প্রতিরোধে করনীয়ঃ

✅ সঠিক কারণ খুঁজে বের করা।
✅ ধুলাবালি, ধোঁয়া, কৃত্রিম খাবার ও সন্দেহজনক খাদ্য থেকে শিশুকে দূরে রাখা।
✅প্রথম ৬ মাস এক্সক্লুসিভ ব্রেস্টফিডিং শিশুর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা গড়ে তোলে।
✅ভিটামিন সি, ডি, জিঙ্ক, ওমেগা-৩ সমৃদ্ধ খাবার ইমিউন সিস্টেমকে শক্তিশালী করে।
✅ বিছানার চাদর, বালিশ, খেলনা নিয়মিত ধোয়া, ধুলাবালি কমানো।
✅ ডাক্তারের পরামর্শে প্রয়োজনে এন্টিহিস্টামিন সেবন করা।

15/09/2025

📣📣📣 চর্বি-নিয়ন্ত্রিত খাদ্যের রূপরেখা দেওয়া হলোঃ

❌ এড়িয়ে চলা খাবার (অধিক চর্বিযুক্ত খাদ্য - খাবেন না):

⭕ দুগ্ধজাত পণ্য: পূর্ণ চর্বিযুক্ত দুধ, গুঁড়ো দুধ, পনির, ঘি/মাখন, ডিমের কুসুম, ক্রিম-ভিত্তিক খাবার।

⭕ মাংস: চর্বিযুক্ত মাংস (যেমন, গরুর মাংস, খাসির মাংস), চিংড়ি, মাছের রো, কাঁকড়া।

⭕ বেকড পণ্য এবং খাবার: পরোটা/লুচি, চিপস/পাঁপড়, ভাজা আলু, পোলাও/বিরিয়ানি, মেয়োনিজ, চকোলেট বা ক্রিম বিস্কুট, কেক/পেস্ট্রি, ফলের পাই, চকোলেট, আইসক্রিম।

⭕ অন্যান্য: সালাদ ক্রিম, সস।

✅ গ্রহণযোগ্য খাবার (কম চর্বিযুক্ত খাদ্য - খাবেন):

🟢 দুগ্ধজাত পণ্য: টক দই (চর্বিহীন), চর্বিহীন দুধ, ডিমের সাদা অংশ।

🟢 শস্য ও ডাল: মসুর ডাল (ডাল), সুজি (সুজি), সাগু, ভাত, রুটি, শস্য-ভিত্তিক খাবার, নুডলস।

🟢 শাকসবজি ও ফল: সেদ্ধ আলু, চর্বিহীন মাংস, ফল বা ফলের রস (চিনি ছাড়া), সালাদ, শাকসবজি।

☑️ উল্লেখযোগ্য পয়েন্ট (লক্ষণীয় বিষয়):

➡️ সব ধরণের ভাজা খাবার এড়িয়ে চলুন।

➡️ দুধ-ভিত্তিক খাবারের জন্য স্কিমড মিল্ক ব্যবহার করুন; ঘনীভূত বা গুঁড়ো দুধ এড়িয়ে চলুন।

➡️ রান্নায় তেল কম ব্যবহার করুন।

➡️ সকল ধরণের চর্বিযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলুন।

➡️ প্রতিদিন হাঁটুন।

08/09/2025

📣 অ্যালার্জি প্রতিরোধের উপায়ঃ

✅ সুতির পোশাক পরিধান করা।

✅ ফুলের ঘ্রাণ নেয়া থেকে বিরত থাকা।

✅ লোমশ প্রাণী থেকে দূরে থাকা।

✅ আসবাবপত্র ও বিছানা ধুলোমুক্ত রাখা।

✅ অ্যালার্জিযুক্ত খাবার বর্জন করা।

✅ নিয়মিত মাস্ক ব্যবহার করা।

✅ পরিষ্কার পরিছন্নতা বজায় রাখা।

06/09/2025

চিকুনগুনিয়া একটি ভাইরাসজনিত রোগ। যা জিকা ও ডেঙ্গুর মত এডিস মশার মাধ্যমে ছড়ায়। সাধারণ চিকিৎসাতেই ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়া সেরে যায়, তবে ডেঙ্গু শক সিন্ড্রোম এবং হেমোরেজিক ডেঙ্গু জ্বর মারত্বক হতে পারে।

চিকুনগুনিয়ার প্রতিরোধ 🦟

✔️ দিনের বেলা এবং সন্ধ্যায় মশা বেশি সক্রিয় থাকে, তাই এই সময়ে ফুলহাতা জামা ও লম্বা প্যান্ট পরিধান করুন
✔️ মশা তাড়ানোর স্প্রে বা লোশন ব্যবহার করুন
✔️ ঘুমানোর সময় মশারি ব্যবহার করুন
✔️ সন্ধ্যার আগে ঘরের দরজা-জানালা বন্ধ রাখুন এবং মশারোধী নেট ব্যবহার করুন
✔️ মশার প্রজননস্থল ধ্বংসে বাড়ির আশেপাশে কোথাও যেন পানি জমে না থাকে
সেদিকে খেয়াল রাখুন
✔️ এছাড়া টব, বালতি, টায়ার ইত্যাদিতে জমে থাকা জল নিয়মিত পরিষ্কার করুন

এডিস মশার বংশ বৃদ্ধি রোধের মাধ্যমে ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়া রোগ প্রতিরোধ করা যায়। নিজে জানুন, অন্যকেও জানান। চিকুনগুনিয়া সম্পর্কে সচেতন থাকুন।

01/09/2025

📢 ২ বছর বয়সের আগে বাচ্চাদের কৃমির জন্য সোলাস (মেবেনডাজোল) জাতীয় সিরাপ না দেওয়াই ভালো।

✅ ডিলেন্টিন সিরাপ দেওয়া যাবে।

17/08/2025

শিশুদের কোষ্ঠকাঠিন্য হলে করণীয় সম্পর্কে এখানে কিছু উপদেশ এবং একটি ওষুধের ব্যবহারবিধি উল্লেখ করা হয়েছে:

🔷 উপদেশসমূহ:
🔹গরুর দুধ এবং গরুর দুধ থেকে তৈরি খাবার নিষেধ।
🔹কাঁচা কলা, ডালিম, আঙ্গুর, পেয়ারা নিষেধ।
🔹সকাল-বিকাল পটিতে বসার অভ্যাস করতে হবে।
🔹প্রতিদিন এক জাতের সবজি খেতে হবে।

🔷 যদি ৩ দিন পায়খানা না হয়, তাহলে Glysup Suppository (1gm) ব্যবহার করতে হবে। ১টি স্টিক মলদ্বারে ব্যবহার করতে হবে।

15/08/2025

***বয়স অনুযায়ী শিশুর দৈনিক ঘুমের সময়:***
* নবজাতক (০–৩ মাস) → ১৪–১৭ ঘণ্টা
* শিশু (৪–১১ মাস) → ১২–১৬ ঘণ্টা
* টডলার (১–২ বছর) → ১১–১৪ ঘণ্টা
* প্রিস্কুল (৩–৫ বছর) → ১০–১৩ ঘণ্টা
* প্রাইমারি বয়স (৬–১২ বছর) → ৯–১২ ঘণ্টা

14/08/2025

📣📣📣 আনারস একটি সুস্বাদু ও স্বাস্থ্যকর ফল। এটি খেলে অনেক উপকারিতা পাওয়া যায়, তবে অতিরিক্ত খেলে কিছু সমস্যাও হতে পারে।

⭕ উপকারিতা:

✅ ভাইরাসজনিত জ্বর ও ঠান্ডা লাগা প্রতিরোধ করে।
✅ দাঁত ও মাড়ি সুরক্ষায় সাহায্য করে।
✅ হজম শক্তি উন্নত করে।
✅ পেটের কৃমি মেরে ফেলে।
✅ চোখের স্বাস্থ্য ভালো রাখে।
✅ ক্ষত নিরাময়ে সাহায্য করে।
✅ শ্বাসযন্ত্রের রোগ সারাতে সাহায্য করে।
✅ খাবারের রুচি বাড়ায়।
✅ ফুসফুসের জন্য খুবই ভালো।
✅ ভিটামিন সি-এর একটি ভালো উৎস।
✅ রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
✅ হজম প্রক্রিয়াকে উন্নত করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য কমায়।
✅ ত্বকের স্বাস্থ্য ভালো রাখে।
✅ শরীরের প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে।

⭕ অপকারিতা:

✅ অতিরিক্ত আনারস খেলে এসিডিটি হতে পারে।
✅ কারও কারও ক্ষেত্রে অ্যালার্জি হতে পারে।
✅ মুখে ঘা হতে পারে।
✅ পেট ফাঁপা বা গ্যাসের সমস্যা হতে পারে।
✅ রক্তপাত হতে পারে।
✅ দাঁতের ক্ষতি হতে পারে।
✅ ডায়রিয়া হতে পারে।
✅ গর্ভাবস্থায় অতিরিক্ত আনারস খেলে সমস্যা হতে পারে।

মোটকথা, আনারস একটি উপকারী ফল, তবে অতিরিক্ত খাওয়া উচিত নয়।