Asma Khatun Nishi

Asma Khatun Nishi Health Information

29/04/2025

এখনকার বাচ্চারা জানেই না আগে আমাদের কী কী কারণে পেটানো হতো - 🙂

১. মাইর খাবার পরে কাঁদলে।
২. মাইর খাবার পর না কাঁদলে।
৩. না-মারা সত্ত্বেও কান্নাকাটি করলে।
৪. খেলা নিয়ে বেশি মেতে থাকলে।
৫. খেলতে গিয়ে মাইর খেয়ে আসলে বা কাউকে মারার নালিশ আসলে।
৬. বড়দের আড্ডায় ঢুকলে।
৭. বড়দের কথার উত্তর না-দিলে।
৮. বড়দের কথায় ত্যাড়া উত্তর দিলে।
৯. অনেকদিন মাইর না-খেয়ে থাকলে।
১০. কেউ উপদেশ দেওয়ার সময় গুনগুন করে গান করলে।
১১. বাড়িতে অতিথি এলে বা কারও বাড়ি গিয়ে সালাম না করলে।
১২. অতিথি এলে তাকে খাবারের প্লেট দিতে যাওয়ার সময় প্লেট থেকে খাবার মুখে দিয়ে ধরা পড়লে।
১৩. অতিথিরা খাওয়ার সময় খাবারের দিকে হাঁ করে তাকিয়ে থাকলে।
১৪. অতিথি বাড়ি চলে যাওয়ার সময় তার সাথে যাওয়ার বায়না ধরলে।
১৫. খেতে না-চাইলে।
১৬. সন্ধ্যা নামার আগে বাড়ি না-ফিরলে।
১৭. প্রতিবেশীর বাড়িতে গিয়ে খেয়ে চলে এলে।
১৮. জেদ দেখালে।
১৯. কারও সাথে মারামারি করে হেরে এলে।
২০. কাউকে বেশ করে পিটিয়ে এলে।
২১. স্লো মোশনে খেলে।
২২. ফাস্ট ফরোয়ার্ড স্কেলে খেলে।
২৩. সকালে ঘুম থেকে উঠতে না চাইলে।
২৪. রাতে ঘুমোতে না-চাইলে।
২৫. শীতকালে গোসল করতে না চাইলে।
২৬. গ্রীষ্মকালে বেশিক্ষন গোসল করলে।
২৭. অন্যের গাছ থেকে আম, পেয়ারা পেড়ে খেলে।
২৮. স্কুলে টিচারদের কাছে মার খেয়েছি খবর পেলে।
২৯. জোরে উচ্চারণ করে না পড়ে চুপচাপ বসে পড়ার ভান ধরলে বা বিড়বিড় করে পড়লে।
৩০. পড়ার বইয়ের মধ্যে গল্পের বই রেখে পড়ছি ধরা পড়ে গেলে।
৩১. পরীক্ষার আগে টিভি দেখলে।
৩২. দুধ খেতে না চাইলে।
৩৩. আচার চুরি করে খেলে।
৩৪. উষ্ঠা খেয়ে পড়ে গেলে উঠিয়ে আবার মারা হতো।
৩৫. কারও বাসায় বেড়াতে গিয়ে নিজের বাসা মনে করে লন্ডভন্ড করলে।
৩৬. স্কুলের সামনের কোনো দোকান থেকে বাকিতে কিছু খেলে বা খেলনা কিনলে।
৩৭. দুপুরে না ঘুমালে।
৩৮. পাশের বাসার কেউ পরীক্ষায় বেশি নাম্বার পাইলে।
৩৯. খাতার পৃষ্ঠা নষ্ট করলে।
৪০. বই দাগাদাগি করলে।
৪১. শোকেস থেকে নতুন প্লেট, গ্লাস বের করলে।
৪২. পুকুরে ডুবাইতে ডুবাইতে চোখ লাল করে ফেললে।

27/04/2025

চল্লিশ থেকে পঁইতাল্লিশ – এক নারীর অন্তর্লীন পথচলা

চল্লিশ ছুঁতেই জীবনের একটা অদৃশ্য দরজা খুলে যায়। শরীরের ভেতরে শুরু হয় হরমোনের এক নিঃশব্দ বিপ্লব। মুড-স্যুইং, অস্থিরতা, ক্লান্তি, খিটখিটে মেজাজ—সব মিলিয়ে একেবারে অন্য এক আমি। পঁইতাল্লিশে এসে সেই ঝড়ের গতি কমে, অথচ ভেতরের একটা নদী নীরবে গড়িয়ে চলতে থাকে।

রাগ হয়, কিন্তু চেঁচাতে ইচ্ছে করে না। কান্না আসে, কিন্তু ফোটে না চোখে। একা একা চুপ করে থাকা যেন সবচেয়ে প্রিয় অভ্যাস হয়ে ওঠে।

এক সময় কোলাহল ছিলো নিজের পরিচয়, আজ নির্জনতা হয়ে উঠেছে আত্মার আশ্রয়। আড্ডা ভালো লাগে, হাসতেও পারি, কিন্তু মাঝে মাঝেই মনে হয়, "চলো, একটু চুপ করে থাকি, একা থাকি।"

প্রিয় মানুষদের মুখে আগের সেই উষ্ণতা আর পাই না। আর কিছু মানুষ, যাদের মনে করতাম 'নিজের'—তারা সময়ের সঙ্গে দূরে সরে গেছে। তাদের শূন্যতা বোঝা নয়, অনুভব হয়। মাঝে মাঝে সেই শূন্যতার মুখোমুখি দাঁড়িয়ে বুকের ভেতর মোচড় দেয়। খুব চেনা একটা হাহাকার—যে হাহাকারে আমি অভ্যস্ত হয়ে গেছি, তবু মুক্ত না।

সেই প্রিয়জনের অভাব শুধুই মানসিক নয়—শরীরেও বাজে তার অনুপস্থিতির ধ্বনি।

একাকিত্ব শুধু নীরবতা নয়, তীব্র এক টান, একটা তৃষ্ণা। ভালোবাসার, স্পর্শের, কাছাকাছি থাকার, উষ্ণতার।
এই বয়সে শরীরের চাহিদা মরে না, বরং গভীর হয়।

কামনা থাকে, কিন্তু হাহাকারে ঢাকা পড়ে। ইচ্ছা জাগে, কিন্তু মুখ ফুটে বের হয় না। যৌনতা নিয়ে মুখ বন্ধ সমাজ আমাদের শেখায়—"এই বয়সে এসব?" অথচ এই বয়সেই তো বোঝা যায়, কামনা মানেই কেবল শরীরের আকর্ষণ নয়, সেটা মনকে জড়িয়ে রাখা এক নিঃশব্দ আশ্রয়।

স্পর্শের প্রয়োজন ফুরোয় না, বরং নির্ভরতা চায়। কেউ পাশে থাক, হাতটা ছুঁয়ে বলুক—"আমি আছি।"

তবু আশ্চর্য, এই একাকীত্বেও নিজেকে ভালোবাসতে শিখে গেছি। আজ আমি নিজের শরীর, নিজের মনের দিকে তাকিয়ে দেখি—যা ছিল একসময় কেবল অন্যদের জন্য, সেটা আজ শুধুই আমার।

ভালোবাসার সংজ্ঞা বদলেছে। এখন ভালোবাসা মানে—নিজেকে আগলে রাখা, নিজের দুঃখগুলো বুকে জড়িয়ে বলা—"আমি আছি, আমি তোকে ছাড়বো না।"

আজকাল ভালো লাগা মানেই দুর্বল হয়ে পড়া নয়। বরং আত্মমগ্ন একটা আনন্দ।

হুট করে প্রেম আসে না, ইনফ্যাচুয়েশন নেই, আবেগ আছে—তবে সংযত।
আজকাল গভীর চোখে তাকালে বুঝি—আমি অন্য কারো প্রেমে নয়, নিজের প্রেমে মজে আছি। নিজের ছায়া, নিজের ঘ্রাণ, নিজের আত্মবিশ্বাসে।

চল্লিশে হঠাৎ জীবনটা বদলে গেলেও, পঁইতাল্লিশে এসে বুঝি—আমি বদলেছি।

আজ আয়নায় দাঁড়িয়ে মনে হয়, আমি আগের মতো আর নেই। ধৈর্য্য বেড়েছে, আত্মসম্মানও। ভুলতে শিখেছি, ত্যাগ করতে শিখেছি।

আর হ্যাঁ, নিজের সাজেও এসেছে নীরব পরিবর্তন। গাঢ় লিপস্টিক মানায় না আর, পরলেও মুছে দিই—অভ্যন্তরের শান্ত নারী আর অতিমাত্রায় রঙ মেনে নিতে পারে না। সাজ এখন আরও মেপে, আরও ভারসাম্যে।

চশমা ছাড়া চলি না আজকাল, ভুল হয় অনেক, হয়তো কারণ মন অন্য কিছুতে ব্যস্ত। হয়তো নিজের ভিতরের প্রশ্নগুলো এত বেশি হয়ে গেছে যে, বাইরের কিছু আর ততটা ধরা দেয় না।

এখন শুধু চাই, যতদিন আছি, নতুন করে নিজেকে গড়ে তুলি। ভালোবাসি নিজেকে, তাই নিজের মতো করেই বাঁচতে চাই।

চল্লিশ থেকে পঁইতাল্লিশ—এই পথে আমি হাঁটছি একা, কিন্তু আমি বুঝি—একা মানেই একলা নয়।

এই যাত্রা সবার হবে না, এই অনুভব সবার সঙ্গেও মিলবে না।
কিন্তু যার মেলে, সে জানে—এই বয়সটাই সবচেয়ে বেশি 'নিজের' হওয়ার।

🟢 লেখাটা যিনি লিখেছেন তাকে ধন্যবাদ এত সুন্দরভাবে ব্যাপার‍টা ব্যাখা করার জন্য।  আমরা কবে যে আমাদের ভালটা বুঝবো!!✅ রেকর্ড ...
27/04/2025

🟢 লেখাটা যিনি লিখেছেন তাকে ধন্যবাদ এত সুন্দরভাবে ব্যাপার‍টা ব্যাখা করার জন্য। আমরা কবে যে আমাদের ভালটা বুঝবো!!

✅ রেকর্ড এবং এচিভমেন্টঃ
----------------------------------
রেকর্ড কাকে বলি আমরা?
যখন এমন কিছু করি যা আগে কেউ করে নি, তাঁকেই রেকর্ড বলা হয়। কিন্তু রেকর্ড মানেই কি শ্রেষ্ঠত্ব?
মেসি এক পঞ্জিকা বর্ষে ৯১ গোল করেছে, এটা রেকর্ড।
আবার কুষ্টিয়ার এক লোক ৯১ মিটার লম্বা আর্জেনটিনার পতাকা বানিয়েছে, এটাও রেকর্ড।
দুটো রেকর্ড কি এক?

রেকর্ড যদি কোন এচিভমেন্ট না দেয়, তাহলে সে রেকর্ডের মূল্য কি?
লক্ষ কিংবা কোটি লোক এক সাথে জাতীয় সংগীত গাইল, এটা কি এচিভমেন্ট?
সিংগাপুর বর্তমান পৃথিবীতে প্রথম ধনী পাঁচ দেশের একটি।
এর মানে কি?
এর মানে ওরা স্বচ্ছল।
এর মানে ওদেরকে কুমড়া দিয়ে পিয়াজু বানাতে হয় না।
এর মানে ওরা কাঁঠাল খায় এবং বীফ বার্গার খায়, কিন্তু কাঁঠালের বিফ বার্গার খায় না।

ওদের দেশে ৬০০ টাকা গরুর মাংস বিক্রি করলে লাইন পরে না, এবং ওদের দেশে টিসিবির ট্রাক নেই।

কিন্তু সিংগাপুর দেশটির কোন খনি নেই, চাষ যোগ্য জমিও নেই। তারপরেও ওরা ধনী দেশের তালিকায় ১-৫ এর মধ্যে থাকে।
কিন্তু ওরা কিন্তু আমাদের থেকে পিছিয়ে।

কেনো? কারণ ওদের কোটি লোক এক সাথে জাতীয় সংগীত গায়নি।

কেনো? কারণ ওদের এত জনসংখ্যা নেই। চীন ইচ্ছা করলে ১০ কোটি লোক দিয়ে জাতীয় সংগীত এক সাথে গাওয়াতে পারে।

তাহলে করে না কেনো?
কারণ চীনে এত ছাগল নেই যাঁদের বুঝানো সম্ভব যে জাতীয় সংগীত এক সাথে গেয়ে রেকর্ড করা একটা এচিভমেন্ট।

আজকেই বিশ্বের সেরা ১০০০ বিশ্ববিদ্যালয়ের কিউএস এর একটি রেংকিং বের হয়েছে। এতে ভারতের ৪৯ টি বিশ্ববিদ্যালয় স্থান পেয়েছে। বিশ্বের সবচেয়ে ব্যর্থ রাষ্ট্র পাকিস্তানের ১৪ টি বিশ্ববিদ্যালয় স্থান পেয়েছে আর উন্নয়নের রোল মডেল বাংলাদেশের মাত্র ৩ টি বিশ্ববিদ্যালয় স্থান পেয়েছে।

আবার আমরা আরেকটি রেকর্ড করেছি। মিঠামইনে নববর্ষ উপলক্ষ্যে ১৪ কিমি দীর্ঘ আলপনা তৈরী করেছি। এর উদ্বোধনে ছিলেন আইসিটি মন্ত্রী। কারণ এটি একটি এচিভমেন্ট। একই মন্ত্রী ইভ্যালির উদ্বোধনীতে বলেছিলেন যে ইভ্যালি হবে আমাজন।

যা হোক, এখন একটা কথা ভাবুন। কোনটা বেশী সম্মানজনক?
১০০০ বিশ্ববিদ্যালয়ে মাত্র তিনটির স্থান পাওয়া? নাকি ১৪ কিমি আলপনা?

আমাদের টেকনাফ থেকে তেঁতুলিয়া হলো সর্বোচ্চ দুরত্ব, এবং তা ৯০০ কিমি। চীন, অস্ট্রেলিয়া এমনকি ভারতে কয়েক হাজার কিলোমিটার লম্বা হাইওয়ে রয়েছে। ওরা ইচ্ছা করলেই তা এক রাতে পেইন্ট করে গিনেজ ওয়ার্ল্ড বুকে রেকর্ড করতে পারে।

তবে তারা তা করে না কেনো?
কারণ ওদের দেশে গাধা জনগণের সংখ্যা কম। ওদের সরকার পয়সা খরচ করে তাদের বুঝাতে পারবে না যে এটা এচিভমেন্ট। যেমন ওরা কখনোই তিন হাজার কোটি টাকা মহাশূন্যে উড়িয়ে দিবেনা শুধু রেকর্ড স্যাটেলাইট পাঠানোর জন্য।

আমদের দেশের সত্যিকারের উন্নয়ন কোটি কোটি বিদেশী কামলা আর দেশী গার্মেন্টস কামলাদের জন্য। এসব কামলাদের বাইরে আমাদের কিছু নেই।

এসব কামলাদের টাকা খরচ করেই আমরা ১৪ কিলোমিটারের গিনেজ রেকর্ড করি, কোটি কন্ঠে জাতীয় সংগীত গাই। কিন্তু ১৮ কোটি জনসংখ্যার রোল মডেল দেশের মাত্র তিনটা বিশ্ববিদ্যালয় জায়গা করে নিতে পারে।

রেকর্ড আর এচিভমেন্টের পার্থক্য বুঝতে না পারলে আমরা শুধুই মধ্যপ্রাচ্যে গিয়ে ঝাড়ু দিতে পারব আর দেশে দর্জির কাজ করতে পারব। কখনোই সুন্দর পিচাই সৃষ্টি করতে পারব না।

চা-ওয়ালা মোদি চাইলে ভারতে বসবাসরত পলাতক ছাত্রলীগের কমান্ডার বাহিনীকে দিয়ে পাকিস্তানের বি রু দ্ধে যু দ্ধ করাতে পারে। এতে ...
27/04/2025

চা-ওয়ালা মোদি চাইলে ভারতে বসবাসরত পলাতক ছাত্রলীগের কমান্ডার বাহিনীকে দিয়ে পাকিস্তানের বি রু দ্ধে যু দ্ধ করাতে পারে। এতে ভারতের বিন্দুমাত্র ক্ষতি হবে না।

ছাত্রলীগের সকল কমান্ডার বিগত ৮ মাস ধরে ভারতেই বসবাস করছে। তাদের মধ্যে রয়েছেন জেনারেল সাদ্দাম, ব্রিগেডিয়ার ইনান, মেজর লেখক, কর্নেল শোভন, ক্যাপ্টেন গোলাম রাব্বানী এবং হারপিক, ৭ মিনিটের স্পেশাল লেডি ফোর্স কমান্ডার আতিকাসহ নাম না জানা হাজার হাজার ছাত্রলীগের সৈনিক।

মুজিব ফোর্স চাইলে পাকিস্তানকে মাত্র ৭ দিনের মধ্যে ধ্বং স করে দিতে পারবে, যেমন ১৯৭১ সালে পাকিস্তানের জেলে বসে শেখ মুজিব পাকিস্তানকে উড়িয়ে দিয়েছিলেন!

26/04/2025

এন জি ও এর লেন্স দিয়ে বাংলাদেশকে দেখবেন না। এটা হবে না।দয়া করে এমন চিন্তা থেকে বেড়িয়ে আসুন।যৌনকর্মীদের শ্রমিকের মর্যাদা দেয়ার কথা বলছেন,খোদার লানত, অপমানকর মর্যাদাহানিকর একটা পেশাকে আইণি কাঠামোর মধ্যে আইনা বৈধতা দিতে পারেন না।আপনারা পতিতাবৃত্তির ইন্ডাস্ট্রি বানাইতে চাইতাছেন।সেখানে টাকা বিনিয়োগ হবে আর বাংলাদেশের নারীরা সেখানে কাজ করবে।মানে পতিতাদের এপোয়েন্টমেন্ট দিয়ে পেনশনের ব্যস্হা থাকবে,প্রমোশন হবে,পতিতারা ট্রেড ইউনিয়ন করবে।Are you crazy? মাথা ঠিক আছে আপনাদের?নারীদের সম্মান জনক কর্মসংস্থান করতে হবে এটা যদি লক্ষ হয় তাহলে এমন ব্যবস্হা করেন দক্ষতার ও যোগ্যতার অনুসারে সকল নারীর কর্মসংস্থানের জন্যে বাংলাদেশের পুরুষদের যদি আধাপেটা গায়ে থাকতে হয় তাহলে সেটা পুরুষরা মাইনা নিবে কিন্তুু এটা মাইনা নিবে না।আগুন জ্বালাইয়া সব ছাড়খার করে দিবে।আগুন নিয়ে খেলবেন না।

🙏🏻🙏🏻ইনি লড়াই করার আগে ভাবেন নি , যাদের সঙ্গে লড়ছেন তারা হিন্দু না মুসলিম, নিজের প্রাণ দেবার আগেও ভাবেন নি যাদের জন্যে ...
25/04/2025

🙏🏻🙏🏻
ইনি লড়াই করার আগে ভাবেন নি , যাদের সঙ্গে লড়ছেন তারা হিন্দু না মুসলিম, নিজের প্রাণ দেবার আগেও ভাবেন নি যাদের জন্যে দিচ্ছি তারা হিন্দু না মুসলিম ,
বাংলার সন্মান কে অনেক উঁচুতে রেখে গেলেন, ধন্যবাদ🙏🏻🙏🏻

গ্রামীণ ব্যাংকের মালিক আমি না সুদ যদি গ্রহণ করে থাকেসেই গ্রামীণ ব্যাংকের মালিকেরাই গ্রহণ করেছে। আমাকে যখন গ্রামীণ ব্যাংক...
25/04/2025

গ্রামীণ ব্যাংকের মালিক আমি না
সুদ যদি গ্রহণ করে থাকে
সেই গ্রামীণ ব্যাংকের মালিকেরাই গ্রহণ করেছে।

আমাকে যখন গ্রামীণ ব্যাংক থেকে বের করে দেয়া হয়
তখন গ্রামীণ ব্যাংকের ৯৭% মালিক সদস্য ছিল!
সুদ যদি গ্রহণ করে থাকে তারাই গ্রহণ করেছে
আমি একজন কর্মচারি মাত্র ।
এটা আপনারা জানতেন?
আমি গ্রামীণ ব্যাংক এর মালিক ছিলাম না কখনো
কাজেই আপনারা সেটা গ্রহণ করেন নাই
আমাকে বলা হয়েছে আমি গরীবের রক্তচোষা
এটাও আপনারা গ্রহণ করেন নাই
রক্ত চুষতে হলে যেটা করতে হয় সে রকম কাজ আমি করিনাই আপনারা দেখেছেন
আমি এক কোটি গরীব মানুষকে একটা ব্যাংকের মালিক বানিয়েছি
চুষবো কোথা থেকে
তাদেরকে মালিকানা দিয়েছি
আর কেউ তো দেয় নাই এ পর্যন্ত।

ড.মুহাম্মদ ইউনুস স্যার।❤️♥️
উই ট্রাষ্ট ইউ ড. ইউনুস স্যার

পৃথিবী কাঁপানো এই বিখ্যাত মনিষীর কাহিনী পড়ে আমি স্তম্ভিত হয়ে গেছি। হায়রে মানব জীবন!!!১৯৬১ সালে পুরো ভারতবর্ষে মাধ্যমি...
25/04/2025

পৃথিবী কাঁপানো এই বিখ্যাত মনিষীর কাহিনী পড়ে আমি স্তম্ভিত হয়ে গেছি। হায়রে মানব জীবন!!!

১৯৬১ সালে পুরো ভারতবর্ষে মাধ্যমিক পরীক্ষায় প্রথম। এরপর ১৯৬৩ সালে ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়া থেকে মাত্র দুবছরের মাঝে গণিতে মাস্টার্স ডিগ্রী লাভ করে ১৯৬৯ সালে গণিতে পিএইচডি। Reproducing Kernels and Operators with a Cyclic Vector- এর জনক হিসাবে স্বীকৃতি। ১৯৬৯ সালেই নাসার গবেষক হিসাবে যোগদান করে ১৯৭৩ সালে দেশ সেবার মহানব্রত
নিয়ে ফিরে আসেন ভারতে। নাসা'তে উনার অভূতপূর্ব সাফল্যের জন্য বলা হয়েছিলো- গণিতে যদি কোনো নোবেল পুরস্কার থাকতো তবে সেটা উনারই প্রাপ্য হতো। আইআইটি সহ ভারতের একাধিক বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনায় নিজেকে নিয়োজিত করেন।

তারপর শুরু হতে থাকে ধীরে ধীরে উনার মানসিক ভারসাম্য হীনতা। তিনি সিজোফ্রেনিয়া নামক একটি রোগে আক্রান্ত হন। (এ রোগের বৈশিষ্ট্য হচ্ছে ভুলভাল শোনা, উদ্ভট, বিভ্রান্তিকর বা অলীক কিছু দেখা এবং অসঙ্গতিপূর্ণ কথাবার্তা এবং চিন্তাধারা এবং অনুভূতির প্রকাশের মধ্যে সঙ্গতি থাকে না। এ রোগে আক্রান্ত ব্যক্তি সামাজিক বা কর্মক্ষেত্রে প্রায়শঃই অক্ষমতাজনিত অসুবিধার সম্মুখীন হন।)

উনি স্ত্রী, ঘর ,সংসার সবকিছু থেকে আলাদা হয়ে যান। প্রায় তিন বছর ব্যাঙ্গালোরের একটি মেডিকেলে চিকিৎসাধীন থাকা অবস্থায় ১৯৮৮ সালের পর থেকে একেবারেই নিঁখোজ। কারো সাথে কোনো যোগাযোগ নেই। কেউ জানেনা উনি বেঁচে আছেন নাকি মারা
গেছেন।

তারপর, ১৯৯২ সালে উনাকে পাওয়া যায় গৃহহীন হয়ে বিহারের রাস্তার ফুটপাথে অর্ধউলঙ্গ হয়ে শুয়ে আছেন।
কোনো কথা নেই, কাউকে চিনেন না। গণিতের অসংখ্য সূত্র যিনি পৃষ্ঠার পর পৃষ্ঠা মুহুর্তেই বলে দিতে পারতেন-
সেই বিদ্বান, মনিষী, গণিত বিজ্ঞানী নিজের নামটিও আর বলতে পারেননা।

শুধু ভারত নয় , ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে উনি একনামে পরিচিত গণিত বিজ্ঞানী হিসাবে - ড: বশিষ্ঠ নারায়ণ সিংহ। Dr. VashishthaNarayanSingh।

বিহারে যখন উনাকে ভবঘুরে অবস্থায় পাওয়া যায় তখনকার এই ছবি। পুরো ভারতবর্ষের মানুষ বিশেষ করে
শিক্ষিতজন উনার এই ছবি দেখে চমকে ওঠেছিলো। টাইমস অব ইন্ডিয়ায় হেডলাইন হয়। পাটনার এক ঘরে এখন তিনি বলতে গেলে একেবারে একাকী জীবন যাপন করেন। এই অসামান্য গুণী মানুষের জীবন কাহিনী পড়ে আমি নিথর, নীরব, নিস্তব্ধ হয়ে গেছি। হারিয়ে গেছি এক ভাবনার জগতে। হায়!! মানব জীবন!! আমরা কত বেশি অসহায়!!! কত রহস্যময় এই পৃথিবী। কখন,কেমন করে, কীভাবে যে কি হয়ে যায়। নিমিষেই বদলে যায় মানুষের জীবন। এই রকম জীবন্ত একটা দৃষ্টান্ত থেকে যদি শিখার কিছু না থাকে তবে আমাদের চেয়ে হতভাগা আর কেউ নেই। নিমিষেই সবকিছু চূর্ণ হয়ে যায়।

অধ্যাপক ডা. এ কিউ এম বদরুদ্দোজা চৌধুরী দীর্ঘায়ু হয়েছেন। মৃত্যুর সময় ওনার সঠিক বয়েস ছিল ৯৪… ৯৪ বছর একটিভ লাইফ আসলেই রেয়ার...
22/04/2025

অধ্যাপক ডা. এ কিউ এম বদরুদ্দোজা চৌধুরী দীর্ঘায়ু হয়েছেন। মৃত্যুর সময় ওনার সঠিক বয়েস ছিল ৯৪… ৯৪ বছর একটিভ লাইফ আসলেই রেয়ার এবং বি চৌধুরী স্যার ৯৪ বছর পর্যন্তই মোটামুটি কর্মক্ষমই ছিলেন। তারপরও উনি যাবার জন্যে রেডি ই ছিলেন এবং যখন ওনার ডাক এসেছে - উনি যে কোন মূল্যে এই পৃথিবীর মাটি ঘেঁষে পরে থাকার চেষ্টা করেন নি।

আমি ওনার অসুখের ডিটেইল জানি না। ধরে নিলাম বার্ধক্য জনিত রোগ। যখন অসুস্থ হলেন - উনি কি করেছেন আর কি করেন নি তার একটা লিস্ট দেই আপনাদের:

১. উনি ভর্তি হয়েছে নিজের তৈরী হাসপাতাল - উত্তরা মহিলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে।

২. উনার চিকিৎসার দায়িত্ব দিয়েছিলেন ওনার স্টুডেন্টদের - যাঁদের কে উনি চিকিৎসা সেবা শিখিয়েছেন। কোন মেডিকেল বোর্ড, ধানাই পানাই নেই ।

৩. উনি প্রথমেই একটা ব্যাপার ক্লিয়ার করে দিয়েছেন ওনার চিকিৎসকদের - বাবারা আমার বয়েস ৯৪। এখন আমার যাবার সময়। তোমরা আমার কমফোর্ট এনসিউর করো - কোন সার্জারি, ডেইলি খোঁচা খুঁচি, একগাদা ঔষধ কিছু লাগবে না। অক্সিজেন যদি আমাকে কমফোর্ট দেয় - শুধুই অক্সিজেন দাও। আমি আমার জীবন যাপন করেছি পরিপূর্ন ভাবে। আল্লাহ আমাকে যদি আয়ু আরো দেন দেবেন, ওই কয়টা দিন যাতে একটু কম্ফোর্টেবল থাকতে পারি - এই বয়সে এসে একদিন বেশি বাঁচার জন্যে সারা দুনিয়ার বিনিময়ে যমের সাথে রেসলিং করার আগ্রহ আমার নেই।

৪. ওনার কমফোর্ট নিশ্চিত করা হয়েছে - উনি নামাজ কালাম পড়েছেন। উনি রবীন্দ্র সংগীত পছন্দ করতেন। তরুণ চিকিৎসকরা / ওনার ছাত্রীরা পাশে বসে গান শুনিয়েছে যখন উনি যন্ত্রণায় কষ্ট পাচ্ছিলেন। এই একই কাজটা পশ্চিমা দেশের অধিকাংশ রুগীই করেন।

এবার বলি উনি কি করেন নি -

👉 উনি সিএমএইচ এ পাঠানোর জন্যে বায়না ধরেন নি। নিজের হাতে গড়া চিকিৎসক ও হাসপাতালের উপর আস্থা রেখেছেন।

👉দুনিয়ার সব ডাক্তার ডেকে এনে দৈনিক মেডিকেল বোর্ড এর মতো একটা সার্কাস এর সাবজেক্ট করেন নি নিজেকে।

👉কর্পোরেট হাসপাতালে গিয়ে আশ্রয় নেন নি।

👉এয়ার এম্বুলেন্স এ করে ব্যাংকক / সিঙ্গাপুর যাওয়ার বায়না ধরেন নি।

👉পই পই করে বলে দিয়েছেন যে, না, ভেন্টিলেশন না। আইসিইউ বেডে হাত বাধা অবস্থায় - শরীরের সবগুলো ওপেনিংয়ে একটা করে টিউব ঢোকানো অবস্থায় না, মৃত্যু টা যেন হয় মর্যাদার সাথে, পিসফুলি।

মানুষের অর্থব্যয় এর ক্ষমতা বাড়ার সাথে সাথে আর চিকিৎসা ব্যবস্থার কর্পোরেটাইজেশনের সাথে সাথে বাড়ছে ব্যয় সাপেক্ষ চিকিৎসা সেবা ব্যবস্থা। বাংলাদেশে হাসপাতালগুলো আজ আইসিইউ এর ব্যাপারে বেশ আগ্রহী। বড় শহরগুলোতে তো বটেই জেলা এবং উপজেলা পর্যায়ের বেসরকারি হাসপাতাল গুলোতেও আজকাল আইসিইউ খোলা হচ্ছে।এই আইসিইউ গুলো চালানোর পর্যাপ্ত লোকবল আমাদের যে নেই তাতে কোন প্রশ্নের অবকাশ নেই। তবে এর সাথে ওতপ্রোত ভাবে জড়িত আছে আরেকটি ব্যাপার। আমাদের চিকিৎসক সমাজ ‘এন্ড অফ লাইফ সিচুয়েশন’ হ্যান্ডেল করতে নিজের অভিজ্ঞতার অভাবে, রুগীর চাপে, পরিবারের চাপে অথবা সমাজের চাপে রুগীকে আইসিইউতে ভর্তির উপদেশ দিয়ে থাকেন যা অনেক ক্ষেত্রেই এপ্রোপ্রিয়েট না।

আইসিইউ চিকিৎসা খরচ অনেক বেশি এবং অনেক ক্ষেত্রে আইসিইউতে চিকিৎসা দিয়ে প্রচুর অর্থব্যয় ছাড়া আউটকাম এর কোন পরিবর্তন হয় না। একবার বা দু’বার না, অন্তত একশোর বেশি ঘটনা বাংলাদেশে রিপিট হতে দেখেছি ।

একজন নব্বই উর্ধ্ব প্রপিতামহ অসুস্থ হয়ে জীবনের শেষ একটা মাস হাসপাতালে কাটালেন, মৃত্যু পর্যন্ত। ডিমেনশিয়ায় আক্রান্ত প্রপিতামহ জানলেন কিংবা বুঝলেন কিনা জানি না যে তার ভালো চিকিৎসা হল আইসিঊতে কিন্তু তার ভালো চিকিৎসা দিয়ে মৃত্যু নিশ্চিত করার জন্য পুরো পরিবারটা অর্থনৈতিক ভাবে পঙ্গু হয়ে গেলো। এই লক্ষ লক্ষ টাকা হাসপাতালের বিল দিয়ে হয়তো এই পরিবারের কোন তরুণ একটা ব্যবসা ভেঞ্চার খুলতে পারতো অথবা কেউ বিদেশে পড়তে যেতে পারতো। আইসিইউর লিমিটেড বেড আর রিসোর্স গুলো দখল হয়ে থাকল একজনের জন্য যার জীবন এমনিতেই শেষ প্রান্তে যে কি না ডিমেনশিয়া আর নানাবিধ রোগে শয্যাশায়ী বছরের পর বছর ধরে। আইসিইউ লিমিটেড রিসোর্সটা ব্যবহার করা যেতে পারতো একজন বিশ বছর বয়সী তরুণ রুগীর জন্য।

তবে আইসিইউ ট্রায়াজ কালচারটা ডেভেলপ করা বলা যত সহজ করা তত সহজ না। এই কালচার চেঞ্জ আসতে হবে ডাক্তারদের মাঝে, রুগীদের মাঝে আর সমাজে। পঁচাশি বছর বয়েসী পিতামহ নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত হয়েছেন, তাকে কি ভেন্টিলেটরে দেবেন? উনি কি ভেন্টিলেটর থেকে মুক্তি পাবেন কখনো? নাকি বাকি কটা দিন আইসিইউতে বেডের সাথে হাত বাধা অবস্থায় ভেন্টিলেটরের মতো একটা অমানবিক পেইনফুল সিষ্টেমের সাথে আটকিয়ে থেকে কাটাবেন? ভেন্টিলেটরে না দিলে হয়তো আজই মৃত্যু হবে পিতামহর। ভেন্টিলেটরে না দেয়ার খুব কঠিন সিদ্ধান্ত। এই ধরণের সিদ্ধান্ত নেয়ার জন্য যে কালচারাল দক্ষতা, তা রুগীর মাঝে আসতে হবে, চিকিত্সকের মাঝে আসতে হবে, আর সমাজে আসতে হবে। আমাদের সমাজে অনেক ক্ষেত্রেই অনেক পরিবির্তন হয়েছে - এক্ষেত্রেও নিশ্চয় ই হবে এবং আমি আশাবাদী খুব বেশিদিন লাগবে না | মৃত্যটা বাড়িতে পরিবার পরিজন বেষ্টিত হয়ে নিজের বিছানায় হওয়াটাই কি বাঞ্চনীয় না? ডা. বি চৌধুরীর চেয়ে ভালো বুঝবে কে, কোনটা বাঞ্চনীয় আর কোনটা না!

আরেকজন এই কাজ করেছেন কিছুদিন আগে, ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী। নিজের হাসপাতাল ছেড়ে বিদেশ মুখী হন নি। লাইফ সাপোর্টেও থাকতে চান নি। এই উইজডম ডা. বি চৌধুরী বা ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরীর ছিল। অধ্যাপক বি চৌধুরী অনেক উচ্চ শিক্ষিত, উঁচু পরিবারের, উচ্চ রুচির মানুষ। নিজের লাস্ট এক্ট দিয়ে দেশবাসীর জন্যে উনি একটা রোল মডেল দিয়ে গেলেন! এই দুইজন হচ্ছেন আমাদের ন্যাশনাল হিরো। এঁরা আমাদের সামনে যে উদাহরণ তৈরী করে গেলেন- জাতিগত ভাবে তা আমরা কি ফলো করতে পারবো? ফলো করবো? নাকি চিরাচরিত প্রথায় ব্যাংকক থেকে কাঠের বাক্সে করে দেশে ফিরবো?

ওঁনাদের এই লাস্ট এক্টগুলো কি আমাদের এই ব্যয়বহুল জাতিগত স্বভাব কালচারে কিছুটা হলেও পরিবর্তন আনতে পারবে?

👅 জিহ্বার রঙ বলে দেবে আপনি সুস্থ না অসুস্থ। রোগ নির্ণয়ে জিহ্বা একটি গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ, যা দেখে 👩‍⚕️ চিকিৎসকরা সহজেই রোগে...
22/04/2025

👅 জিহ্বার রঙ বলে দেবে আপনি সুস্থ না অসুস্থ। রোগ নির্ণয়ে জিহ্বা একটি গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ, যা দেখে 👩‍⚕️ চিকিৎসকরা সহজেই রোগের লক্ষণ বুঝে ফেলেন।
📌রোগের ভিন্নতায় জিহ্বা নানা বর্ণ ধারণ করে। দিনের আলোয় জিহ্বার রঙ দেখা সবচেয়ে ভালো। উন্নত 🔦 লাইটের মাধ্যমে যে কোনো সময় জিহ্বার রঙ পরীক্ষা করা যায়।
📌 জিহ্বার রঙ দেখতে হলে খাবার গ্রহণের অন্তত ৩০ মিনিট পর দেখতে হবে।
🔵 জিহ্বার রঙ পুরোপুরি নীল না হয়ে নীলাভ হতে পারে। সায়ানোসিসের ক্ষেত্রে জিহ্বা নীল বর্ণ ধারণ করতে পারে।
-আপনার শরীরে অক্সিজেন দ্রুত কমে গেলে জিহ্বা এবং মুখের রঙ নীলাভ হতে পারে। সে ক্ষেত্রে রোগীকে দ্রুত অক্সিজেন দিতে হবে।
-এ ছাড়া ফুসফুসের কিছু রোগ যেমন সিওপিডিতে জিহ্বার রঙ নীলাভ হতে পারে।
-কখনো কখনো কিডনি রোগে জিহ্বার রঙ হালকা নীলাভ হতে পারে।
🔵 গুরুত্বপূর্ণ ভিটামিন ও খনিজ পদার্থের অভাবের কারণে জিহ্বার রঙ ফ্যাকাশে দেখা যায়।
🔵 জিহ্বার রঙ সাদা হলে শরীরে পানিশূন্যতা থাকতে পারে। ছত্রাক সংক্রমণ অথবা ভাইরাস জ্বরেও এমন হতে পারে। �
🔵 জিহ্বার ওপর সাদা দাগ বা সাদা আবরণ বলে দেয় ওরাল থ্রাশের কথা। ওরাল থ্রাশ এক ধরনের ইস্ট সংক্রমণ। আবার লিউকোপ্লাকিয়া হলেও একই অবস্থা দেখা যেতে পারে।
-জিহ্বার ওপর ব্যথাযুক্ত মুখের আলসারের কারণে হতে পারে অথবা মুখের ক্যান্সারের কারণেও হতে পারে।
🔵 জিহ্বার রঙ নীল হলে রোগীর শরীরে অক্সিজেনের অভাব হতে পারে।
🔵 কালো রঙের জিহ্বা প্রচুর পরিমাণে ব্যাকটেরিয়া জমা হওয়ার কারণে দেখা দিতে পারে।
-জেনেটিক কারণেও কালো রঙের জিহ্বা দেখা যেতে পারে। -মাঝে মাঝে অ্যান্টিবায়োটিক এবং গ্যাস্ট্রিকের কিছু ওষুধ সেবনের পর জিহ্বার রঙ কালো হয়ে যেতে পারে।
-আবার কিছু মাউথ ওয়াশ দীর্ঘমেয়াদে ব্যবহার করলে জিহ্বার রঙ কালো হতে পারে।
🔵 উজ্জ্বল লাল রঙের জিহ্বা দেখা গেলে বুঝতে হবে ফলিক এসিড অথবা ভিটামিন বি১২-এর অভাব থাকতে পারে।
-এছাড়া স্কারলেট ফিবার এবং শিশুদের ক্ষেত্রে কাওয়াসাকি ডিজিজের ক্ষেত্রে জিহ্বার রঙ লাল হতে পারে।
-হৃদযন্ত্রের কোনো রোগের ক্ষেত্রে জিহ্বার রঙ লাল হতে পারে।
🔵 কালো অথবা হেয়ারি টাং ব্যাকটেরিয়ার বংশ বৃদ্ধির লক্ষণ হতে পারে। ডায়াবেটিস রোগীদের অথবা অ্যান্টিবায়োটিক ও কেমোথেরাপি গ্রহণকারী রোগীদের ক্ষেত্রে হতে পারে।
🔵 হজম প্রক্রিয়ায় সমস্যা হলে জিহ্বার রঙ ধূসর হতে পারে। জিহ্বার উপরিভাগে সাদা আবরণ বেশি হলে সংক্রামক রোগ হতে পারে। আবার কোনো বিষক্রিয়ার কারণে এমন হতে পারে।
🔵 লিভার এবং পাকস্থলীর কোনো সমস্যা হলে জিহ্বার রঙ হলুদ অথবা হলুদাভ হয়ে থাকে। জিহ্বার ওপর ধূসর আস্তরণ গ্যাস্ট্রাইটিস এবং পেপটিক আলসারের লক্ষণ।
🔵 জিহ্বার ওপর বাদামি আস্তরণ ফুসফুসের কোনো রোগের লক্ষণ হিসাবে দেখা দিতে পারে।
🔵 হজমের সমস্যার ক্ষেত্রে জিহ্বার ওপর হলুদ আস্তরণ পড়তে পারে।
তবে জিহ্বার রঙ যেমনই হোক না কেন, তা দেখে কিন্তু পুরোপুরি একটি রোগ সম্পর্কে নিশ্চিত করে কিছু বলা যায় না। এটা একটা প্রাথমিক ধারনা মাত্র। ধারনা কোনো রোগ নির্ণয় করতে হলে রোগীর বিস্তারিত ইতিহাস এবং পরীক্ষা-নিরীক্ষার মাধ্যমে করতে হয়।

যা যা শিখলাম;✪ তনু:- বাড়ির বাইরে যাওয়া উচিত না।✪ আবরার ফাহাদ:- যা খুশি তাই বলা যাবে না। ✪ তোফাজ্জল:- যেখানে সেখানে খাওয়া...
21/04/2025

যা যা শিখলাম;

✪ তনু:- বাড়ির বাইরে যাওয়া উচিত না।
✪ আবরার ফাহাদ:- যা খুশি তাই বলা যাবে না।
✪ তোফাজ্জল:- যেখানে সেখানে খাওয়া যাবে না।
✪ আছিয়া: বোনের বাড়িতে বেড়াতে যাওয়া যাবে না।
✪ পারভেজ:- যেখানে সেখানে হাসা যাবে না।
🥹

জীবনকে বদলে দেয়ার মত অনেক গল্পই আপনি শুনবেন কিন্তু...রাজা না খেয়ে মরে গেলে ও কখনো ভিক্ষা করে না ঈগল পাখি কখনো মরা প্রাণী...
19/04/2025

জীবনকে বদলে দেয়ার মত অনেক গল্পই আপনি শুনবেন কিন্তু...

রাজা না খেয়ে মরে গেলে ও কখনো ভিক্ষা করে না
ঈগল পাখি কখনো মরা প্রাণী'র মাংস খায় না
কারন কি জানেন? এটা তাদের আত্মসন্মানবোধ বা ইগো অথবা বলা যায় 'স্ট্রং মেন্টালিটি '

মেন্টালি স্ট্রং হতে চাইলে অযাচিত আগ্রহ কমিয়ে দিন।মেপে কথা বলুন ও চলুন। কেউ যদি বলে 'বেশি কথা বলে, তবে তার সাথে কথা বলা কমিয়ে দিন।
যখন বুঝবেন আপনার সব অভিযোগ আপনার বিপরীতেই যাবে, আপনার কথা অন্যের কাছে কেবলমাত্র শব্দ দূষণ তখন শুধু শুনুন। বলতে চাইবেন না। কথা বলতে চাওয়া , দেখা করতে চাওয়ার যে তেষ্টা, তা একবার পার করে ফেললেই জীবনটা অনেক অন্যরকম হয়ে যায়। ভয়ঙ্কর কথা বলার ইচ্ছেরা গলাকে আঁকড়ে ধরে না।

একসাথে পথ চলার ইচ্ছের দায় যে আপনার একার নয় এটা বুঝে গেলেই ঘ্যানঘেনে ভাবটা চলে যাবে।

"তাকে ভালোবাসি কিন্ত একসাথে যাপন চাই না" কারো প্রতি এইরকমভাবে আগ্রহ চলে যাবার মতো কঠিন আর কিছু নেই। আগ্রহ চলে গেলেই..."হলেই হলো" এমন একটা ভাব নিয়ে দিব্য ঘুরে বেড়ানো যায়। কে কি বলল, কে কি ভাবলো এগুলো নিয়ে বিরাট রকমের মাথাব্যথা আর হয় না। মনে হয়, যে যেটা জানে জানুক, সমস্যা নেই। কেউ আমার লাইফটা লিড করছে না।

অন্যের কাছে গুড ভাইভস্ বজায় রাখার জন্য মানুষ অনেক কিছু হারিয়ে ফেলে। এমনকি গুড ভাইভস্ বজায় রাখতে রাখতে অনেকে মাঝবয়সে এসে জীবন অবধি হারিয়ে ফেলে।
আর যারা জীবন হারায়নি, তারা নিজেকে গুছিয়ে নেবার অদম্য প্রয়াস করতে করতে হাঁপিয়ে গিয়েও হাল ছাড়েনা।

নিজের মধ্যে প্রচন্ড পজিটিভিটি আনতে আনতে একটা সময় টের পাবেন আপনার চারপাশটা নেগেটিভিটিতে ভরে গেছে। পজেটিভ মানুষ যেমন দেখতে সুন্দর তেমনই তার স্ট্রাগেল বেশি।
"অনুভূতি দিয়ে কিছু হয় না। মনের ভাব প্রকাশের জন্য শব্দ প্রয়োজন, বাক্য প্রয়োজন।" ছোটোবেলার পড়া এই সহজ ব্যাকরণ টা এইবারে আয়ত্ব করে নিন। 🤔ঝগড়াঝাটির স্কিলটা নিজে থেকেই কমিয়ে দিন। শব্দ-বাক্যের ঘনঘটা কমে আসলে মন খারাপগুলো থিঁতিয়ে যায়।

নিজের কাছে পরাজিত হয়ে আবার উঠে দাঁড়াতে পারলে দেখবেন এই উঠে দাঁড়ানোটা ভয়ঙ্কর শক্ত । এর মধ্যে ছিঁটেফোঁটা বাড়তি ইমোশন থাকবে না।
যেখানে আপনি গুরুত্ব পাচ্ছেন না সেখান থেকে চুপচাপ সরে আসুন। ঈগলের মতো সাহস করে সম্পর্কের সুতো গুলো এক এক করে নিজেই ছিঁড়ে ফেলুন। কোনো মেকি বাঁধন রাখবেন না। যে কাজটা করতে যাচ্ছেন তাতে সবচেয়ে বেশি কষ্ট পাবেন জেনেও করুন ,,

Address

সেরাজেম, টঙ্গী ষ্টেশন রোড, টিএনটি বাজার। ইলিয়াস মার্কেট এর দ্বিতীয় তলা। টঙ্গী, গাজীপুর
Tongi

Telephone

+8801777846197

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Asma Khatun Nishi posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Asma Khatun Nishi:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram