Dhaka Clinic, Ullapara.

Dhaka Clinic, Ullapara. Digital X-Ray, Pathology, ECG, Ultra, ETT, Color Doppler Echo, Electrolyte, Hormone, Uroflowmetry.

22/07/2025

★★★কোন রোগের কি টেস্ট, জানুন★★★

প্রাথমিক ভাবে ধারণা করা হয়

🔹 জ্বর বা ইনফেকশন হলে:
✅ CBC (Complete Blood Count)
✅ ESR
✅ Dengue, Malaria, Typhoid Test ইত্যাদি (উপসর্গ অনুযায়ী)

🔹 ডায়াবেটিস সন্দেহ হলে:
✅ Fasting Blood Sugar (খালি পেটে)
✅ 2 Hours After Breakfast (2HABF)
✅ HbA1c (গত ৩ মাসের গ্লুকোজের গড়)

🔹 থাইরয়েড সমস্যা হলে:
✅ TSH
✅ T3, T4

🔹 লিভারের সমস্যা বা হেপাটাইটিস সন্দেহ হলে:
✅ LFT (Liver Function Test)
✅ HBsAg
✅ Anti-HCV

🔹 কিডনির সমস্যা হলে:
✅ Creatinine
✅ Urea
✅ Urine R/E (Urine Routine and Microscopy)

🔹 হার্টের সমস্যা বা বুক ধড়ফড় করলে:
✅ ECG
✅ Troponin I
✅ Lipid Profile
✅ Echocardiogram & ETT (ডাক্তারের পরামর্শে)

🔹 পেট ব্যথা, গ্যাস্ট্রিক বা হজমে সমস্যা হলে:
✅ USG Whole Abdomen
✅ Endoscopy (প্রয়োজনে)
✅ H. Pylori Test

🔹 মেয়েদের PCOS বা অনিয়মিত পিরিয়ড হলে:
✅ USG Lower Abdomen
✅ LH, FSH
✅ Prolactin
✅ TSH
✅ AMH (বাচ্চা নেওয়ার পরিকল্পনা থাকলে)।

🔹 প্রেগন্যান্সি টেস্ট:
✅ Urine β-hCG
✅ USG Pregnancy Profile

🔹 আর্থ্রাইটিস বা হাড়ের ব্যথা হলে:
✅ RA Factor
✅ CRP
✅ Uric Acid
✅ X-ray (প্রয়োজনে)।

🔹 রক্তস্বল্পতা (অ্যানিমিয়া) সন্দেহে:
✅ CBC
✅ Serum Iron
✅ Ferritin
✅ Vitamin B12

💡 মনে রাখবেন:
বিনা কারণে টেস্ট করানো যেমন ঠিক নয়, তেমনি দেরি করাও বিপজ্জনক। আপনার শরীরের সংকেতকে অবহেলা করবেন না। ভালো চিকিৎসার শুরু হয় সঠিক টেস্টের মাধ্যমে। তাই উপসর্গ দেখলেই দেরি না করে একজন রেজিস্টার্ড ডাক্তারের পরামর্শ নিন এবং প্রয়োজনীয় টেস্ট করান।
★★★
সুখে দুঃখে অসুখে
উল্লাপাড়ার ঢাকা(ডায়াগনষ্টিক)ক্লিনিক
আপনার পাশে
সিরিয়াল ও ডাক্তার সংক্রান্ত তথ্য জানতে
01799734040 (9am-7pm)
★★★
🩺 স্বাস্থ্য বিষয়ে সচেতন থাকুন, সুস্থ থাকুন🩺

ঢাকা ক্লিনিক, উল্লাপাড়ার দুজন ডাক্তার (১) হৃদরোগ ও বাতজ্বর বিশেষজ্ঞ ডাঃ মোঃ শামসুল আলম স্বপন এবং অর্থোপেডিক বিশেষজ্ঞ ও ট...
20/07/2025

ঢাকা ক্লিনিক, উল্লাপাড়ার দুজন ডাক্তার (১) হৃদরোগ ও বাতজ্বর বিশেষজ্ঞ ডাঃ মোঃ শামসুল আলম স্বপন এবং অর্থোপেডিক বিশেষজ্ঞ ও ট্রমা সার্জন ডাঃ মোঃ আব্দুল্লাহ আল মুহিত। পেশাগত কাজের অংশ হিসেবে বিদেশ সফরে আছেন। হে আমাদের রব আপনি তাদের ভ্রমন আনন্দময় ও নিরাপদ করুন।

20/07/2025

সকল বাবার জন্য প্রজোয্য

অর্থবিত্ত থাকা সত্ত্বেও আমি আমার একমাত্র ছেলেকে কখনো দশ টাকার বেশি টিফিন খরচ দিইনি। সে তার বন্ধুদের দেখিয়ে বলত, "বাবা দেখো, সুমন আজ ব্রাণ্ডেড ঘড়ি পরে এসেছে। বাবা দেখো, রাজুর স্কুল ব্যাগটা ইম্পোর্টেড। সুন্দর না বাবা!"

আমি চুপ করে থাকতাম। আমার ছেলের সাহস হয়নি কখনোই আমার কাছে ওই জিনিসগুলো চাওয়ার। একদিন ও খেলতে খেলতে পায়ে ব্যথা পেল। পরদিন স্কুলে যাওয়ার সময় আমাকে বলল, "বাবা, আমাকে তোমার সাথে অফিসের গাড়িতে করে স্কুলে নামিয়ে দেবে?"

আমি ওর অবস্থা দেখে বললাম, "ঠিক আছে।"

এরপর সপ্তাহখানেক ও আমার সাথেই গেল — আমার অফিসের গাড়িতে। আমি ওকে স্কুলের গেটে নামিয়ে দিতাম। এরপর থেকে ছেলের আর স্কুলে হেঁটে যেতে ইচ্ছে করে না! বাধ্য হয়ে আমি বলেই দিলাম, "অফিসিয়াল জিনিস ব্যক্তিগত ব্যবহারের জন্য নয়। বাড়ি থেকে স্কুল দশ মিনিটের পথ। স্কুল টাইমের খানিকক্ষণ আগে বের হবে, তাহলে সময়মতো পৌঁছে যাবে।"

ছেলে আমার প্রচন্ড মন খারাপ করে বসে রইল। ছেলের মায়েরও মুখ গোমড়া। আমি এমন করি কেন? সবাই তো অফিসের গাড়ি ব্যক্তিগত কাজে ব্যবহার করে। তাহলে আমার সমস্যা কোথায়?

সেদিন সন্ধ্যায় ছেলে বাড়িতে এসে বলল, "জানো, আমার বন্ধু শহরের সবচেয়ে সেরা স্কুলে ভর্তি হয়েছে। আমিও.....।"

এর বেশি কিছু বলার আগেই তাকে থামিয়ে দিয়ে আমি বললাম, "বাবা, প্রতিষ্ঠান সেরা হয় নাকি ছাত্র? ধরো আমি তোমাকে সেই স্কুলে দিলাম, কিন্তু তুমি ফেল করলে। তাহলে আমি কি বলব, তুমি ফেল নাকি তোমার স্কুল?"

ছেলে বলল, "বুঝেছি বাবা!"

আমি ওর মাথায় হাত রেখে বললাম, "এই পর্যন্ত তোমার ক্লাসের কোনো ছেলেই তোমাকে টপকে যেতে পারেনি। বরাবর তুমিই ফার্স্ট হয়েছ। সুতরাং, তুমি যেখানে পড়বে, সেই স্কুলই শহরের সেরা স্কুল।"

এরপর সে আর কিছু বলেনি।

এক বিকেলে ছেলে বলল, "বাবা, আমার এক্সট্রা টিউটর দরকার। ম্যাথ আর ইংলিশে একটু সমস্যা হচ্ছে।"

জবাবে আমি বললাম, "রাতে যখন আমি বাড়িতে ফিরব, আমার কাছেই তুমি ম্যাথ আর ইংলিশ শিখবে।"

ছেলে বলল, "বাবা, তুমি অনেক পরিশ্রম করে বাড়িতে আসো, তাইনা?"

আমি হেসে বললাম, "বাবা, আমার এত সামর্থ্য নেই তোমাকে এক্সট্রা টিউটর দেওয়ার। আমি বরং একটু কষ্ট করি, কি বলো?"

ছেলে আমাকে জড়িয়ে ধরে বলল, "ঠিক আছে বাবা।"

আমার স্ত্রী রাতে ঘুমাতে গিয়ে আমাকে জিজ্ঞাসা করল, "তুমি এরকম দশটা টিউটর রাখতে পারো, তাহলে ছেলেকে ওই কথাগুলো বললে কেন?

আমি বললাম, "আমি চাই আমার সন্তান বুঝুক আরাম করে কিছু পাওয়া যায় না। মানুষের জীবনে অভাব আসলে তা কিভাবে মোকাবিলা করতে হয় সেটা শিখুক।"

আমার স্ত্রী চুপ হয়ে গেল।

মাঝে মাঝে আমার ছেলেকে নিয়ে আমি ফুটপাতে হাঁটি। পথশিশু থেকে শুরু করে বিভিন্ন শ্রেণী পেশার মানুষের সম্পর্কে ধারণা দিই। সে জানুক, পৃথিবী শুধু চিন্তায় সুন্দর, বাস্তবে খুব কঠিন! চাওয়া মাত্রই কিছু তাকে আমি কখনও দেই না। একদিন সে বলেছিল, "বাবা, তুমি এরকম কেন?" আমি জবাব দিয়েছিলাম, "সময় হলে বুঝবে!"

একবার সে বায়না ধরল ইলিশ মাছ খাবে। আমি বললাম, "টাকা তো কম! তোমার কাছে কিছু আছে? থাকলে ইলিশ আনা যাবে।"

ছেলে আমার হাতে পঞ্চাশটা দশ টাকার নোট বের করে দিল। আমি অবাক হয়ে বললাম, "তুমি খরচ করনি!" সে মুচকি হেসে বলল, "না বাবা! জমিয়েছি। আমার এক বন্ধু মাঝে মাঝে স্কুলে না খেয়ে আসে। আসলে ও খুব অসহায়। আমি ওকে ক্ষুধার্ত দেখলেই বুঝতে পারি। তখন ওকে সাথে নিয়ে খাই। অন্যান্য দিন সব টাকা খরচ করি না, জমিয়ে রাখি, কারণ বাড়ি থেকে তোমরা যা দাও তা প্রয়োজনের চেয়ে অনেক বেশি। কিছু মানুষ তো সামান্যটুকুও পায় না!"

আমি ছেলের দিকে অবাক হয়ে তাকিয়ে ছিলাম। সেই জমানো টাকা দিয়ে সেদিন বাজার থেকে ইলিশ এনে ছেলেকে খাওয়ালাম। এভাবে ইচ্ছে করেই মাঝে মাঝে ছেলেকে অভাব অনুভব করাতাম, যাতে সে বোঝে জীবনটা কঠিন, অনেক কঠিন।

একবার মার্কেটে গিয়ে তাকে বললাম সাধ্যের মধ্যে কিনতে। সে একটা প্যান্ট নিল শুধু। আর কিছু লাগবে কিনা জিজ্ঞাসা করলে বলল, "তোমার জন্য পাঞ্জাবি আর মায়ের জন্য শাড়ি নাও।"

আমি হাসলাম।

সে বুঝতে শিখেছে টাকা কিভাবে খরচ করতে হয়। একদিন সন্ধ্যায় আমি চা খাচ্ছিলাম। ও বলল, "বাবা, সায়নটা আর মানুষ হলো না! অথচ আংকেল ওর জন্য নিজেকে উজাড় করে দিয়েছেন। যখন যা চেয়েছে, তাই পেয়েছে।" আমি ছেলেকে বললাম, "আমি তো তোমাকে কিছুই দিতে পারিনি!" ছেলে আমার কোলে মাথা রেখে বলল, "প্রতিটা চাহিদা পূরণ না করে তুমি শিখিয়েছ অভাবে যেন স্বভাব নষ্ট না হয়। তুমি জীবনে যে শিক্ষা দিয়েছ, তা সবকিছুর উর্ধ্বে। তুমি শিখিয়েছ, অভাবকে কিভাবে ভালবাসতে হয়। আমি এখন জানি, আমার বাবার আমি ছাড়া আর কিছু নেই। বাকিটা আমাকে গড়ে নিতে হবে। আমি সাধারণ জামাকাপড়েও হীনমন্যতায় ভুগি না। কারণ আমি জানি আমি কে! তোমার দেওয়া শিক্ষা আমি সারাজীবন ধরে রাখব বাবা। চাওয়া মাত্রই পেয়ে গেলে আমি কখনো জানতামই না পঞ্চাশ দিন না খেয়ে টিফিনের টাকা জমালে পাঁচশো টাকা হয়। তুমি ছিলে বলেই সবকিছু সম্ভব হয়েছে। আমি মানুষকে মানুষের চোখে দেখি। আমি বুঝি জীবন কত কঠিন!"

আমার স্ত্রী এখন নিজে থেকেই অনেক খুশি। সে বুঝতে পেরেছে আমার উদ্দেশ্যটা। ছেলে নিজের রোজগারে প্রাইভেট কার কিনে আমাকে হাসতে হাসতে বলল, "দুই বছর ধরে টাকা জমিয়ে কিনেছি এটা!" তখন বুঝেছিলাম ছেলে আমার সঞ্চয়ী হয়েছে। আমার শিক্ষা বৃথা যায়নি।

সেদিন যাবতীয় সম্পত্তি ওকে বুঝিয়ে দিয়ে বললাম, "সামলে রেখো।" ছেলে দলিলগুলো আমার হাতে ফিরিয়ে দিয়ে বলল, "তোমরা সাথে থেকো, আর কিছু লাগবে না।"

ছেলেকে বুকে জড়িয়ে ধরে ছেলের মাকে বললাম, "দেখেছ, আমি ভুল করিনি। আমি আমার সন্তানকে মানুষ করতে গিয়ে জীবনের শ্রেষ্ঠ শিক্ষাটাই দিয়েছি — যেমনটা আমার বাবা আমাকে দিয়েছিলেন। আমি ওকে অভাবে লজ্জিত হওয়া নয়, বরং দৃঢ় থাকতে শিখিয়েছি। ওকে আমি নিজের পায়ে দাঁড়াতে শিখিয়েছি, কারো উপর নির্ভর না করে চলতে শিখিয়েছি। ছেলে আমার মানুষের মতো মানুষ হয়েছে। এর চেয়ে বড় সম্পদ আর কি হতে পারে!"
(সত্য ঘটনা অবলম্বনে)
#সংগ্রহীত,,

17/07/2025

হৃদরোগের প্রাথমিক লক্ষণ

হৃদরোগ, মেডিসিন ও বাতজ্বর বিশেষজ্ঞ
ডাঃ মোঃ শামসুল আলম (স্বপন)
এমবিবিএস, সিসিডি-বারডেম, পিজিটি-বক্ষব্যধি
এফসিপিএস-মেডিসিন (শেষ পর্ব), ডি-কার্ড (কার্ডিওলজি)
কালার ডপলার ইকো-কার্ডিওগ্রাফিতে বিশেষ প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত নয়াদিল্লী, ইন্ডিয়া
সহযোগী অধ্যাপক ও বিভাগীয় প্রধান, হৃদরোগ বিভাগ
নর্থ বেঙ্গল মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, সিরাজগঞ্জ
হৃদরোগ, উচ্চ রক্তচাপ, মেডিসিন, এ্যাজমা, হাঁপানি, বক্ষব্যধি ও বাতজ্বর

ঢাকা ক্লিনিক
উল্লাপাড়া প্লাজার দোতলায়
উল্লাপাড়া, সিরাজগঞ্জ
রোগী দেখেন: প্রতিদিন বিকেল ৪.০০ টা থেকে শুরু। (শুক্র ও শনি বাদে প্রতিদিন )
যোগাযোগ:
সিরিয়াল- 01799 73 40 40 (9am-7pm)
ম্যানেজার(রাজু)- 01713 71 39 50
অফিস- 01711 302 301

17/07/2025

হৃদরোগের প্রাথমিক লক্ষণ

হৃদরোগ, মেডিসিন ও বাতজ্বর বিশেষজ্ঞ
ডাঃ মোঃ শামসুল আলম (স্বপন)
এমবিবিএস, সিসিডি-বারডেম, পিজিটি-বক্ষব্যধি
এফসিপিএস-মেডিসিন (শেষ পর্ব), ডি-কার্ড (কার্ডিওলজি)
কালার ডপলার ইকো-কার্ডিওগ্রাফিতে বিশেষ প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত নয়াদিল্লী, ইন্ডিয়া
সহযোগী অধ্যাপক ও বিভাগীয় প্রধান, হৃদরোগ বিভাগ
নর্থ বেঙ্গল মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, সিরাজগঞ্জ
হৃদরোগ, উচ্চ রক্তচাপ, মেডিসিন, এ্যাজমা, হাঁপানি, বক্ষব্যধি ও বাতজ্বর

ঢাকা ক্লিনিক
উল্লাপাড়া প্লাজার দোতলায়
উল্লাপাড়া, সিরাজগঞ্জ
রোগী দেখার সময়: প্রতিদিন বিকেল ৪.০০ টা থেকে শুরু। (শুক্র ও শনি বাদে)
যোগাযোগ :
সিরিয়ালের জন্য 01799734040
ম্যানেজার রাজু 01713 713950
অফিস 01711 302301

17/07/2025

যেসব লক্ষণে বুঝবেন শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রা বেড়েছে

অনেক সময় শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়লেও তা প্রথম দিকে বুঝে ওঠা যায় না। নীরব এই ঘাতক বিপদ ধীরে ধীরে শরীরকে ক্ষতির দিকে ঠেলে দেয়। উচ্চ কোলেস্টেরল হৃদ্‌রোগ, স্ট্রোকসহ নানা জটিল রোগের ঝুঁকি বাড়ায়। সাধারণত ২০০ এমজি বা তার বেশি কোলেস্টেরল মাত্রাকে উচ্চ কোলেস্টেরল ধরা হয়। যদিও রক্ত পরীক্ষাই এর সঠিক নির্ণয়ের একমাত্র উপায়, তবে কিছু বাহ্যিক লক্ষণও ইঙ্গিত দিতে পারে কোলেস্টেরল অতিরিক্ত মাত্রায় বেড়ে যাওয়ার। ভারতীয় গণমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়ার এক প্রতিবেদনে ওঠে আসে এসব তথ্য।

এবার জেনে নিন—কীভাবে বুঝবেন শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়ছে।

চোখের পাতার চারপাশে হলদেটে প্যাচ বা ফোলাভাব

চোখের চারপাশে যদি ছোট ছোট হলদেটে দাগ বা সামান্য ফোলাভাব দেখা যায়, তবে সেটি হতে পারে রক্তে কোলেস্টেরল বেড়ে যাওয়ার লক্ষণ। এগুলো সাধারণত ব্যথাহীন হলেও রক্তে অতিরিক্ত চর্বি জমে যাওয়ার লক্ষণ হতে পারে।

কর্নিয়ার চারপাশে ধূসর বা সাদা রিং

চোখের কর্নিয়ার চারপাশে সাদা বা ধূসর রঙের একটি বৃত্ত দেখা গেলে তা হতে পারে, যা কর্নিয়াল আর্কাস নামে পরিচিত। বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে এটি অনেক সময় স্বাভাবিকভাবে দেখা দিতে পারে। যদি এটি ৪৫ বছরের কম বয়সেই দেখা দেয়, তবে তা রক্তে কোলেস্টেরল বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনার একটি ইঙ্গিত হতে পারে।

ত্বকে হলদেটে দানা বা ফুঁসকুড়ির মতো

চোখ, গাল, কনুই কিংবা হাঁটুর আশপাশে যদি হলুদাভ ছোট ছোট দানার মতো ফুঁসকুড়ি দেখা যায়, তাহলে তা হতে পারে জ্যান্থোমা। সাধারণত এগুলো ব্যথাহীন হলেও, শরীরে কোলেস্টেরল বা লিপিডের মাত্রা অতিরিক্ত বেড়ে গেলে এমন লক্ষণ দেখা দিতে পারে।

ত্বকে হলদেটে ছোপ বা রঙ পরিবর্তন

মুখের ত্বকে, বিশেষ করে চোখের আশপাশে যদি হলদেটে ছোপ বা দাগ দেখা যায়, তাহলে তা হতে পারে জ্যান্থোডার্মা। এটি সাধারণত তখনই দেখা দেয়, যখন রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা বেড়ে গিয়ে ত্বকের নিচে চর্বিযুক্ত পদার্থ জমতে শুরু করে।

ত্বকে নীলচে বা বেগুনি রঙের জালাকৃতি দাগ

কোলেস্টেরলের খণ্ড রক্তনালিতে আটকে গেলে শরীরের ত্বকে নীল বা বেগুনি রঙের জালের মতো দাগ দেখা যেতে পারে। এই লক্ষণকে কোলেস্টেরল এমবোলিজম বলা হয়। যা রক্তপ্রবাহ বাধাগ্রস্ত হওয়ার স্পষ্ট ইঙ্গিত। এমন উপসর্গ দেখা দিলে দ্রুত চিকিৎসা নেওয়া জরুরি।

হঠাৎ করে ছোট ছোট গুটি বা ফুসকুড়ির মতো গুচ্ছ

যদি হঠাৎ করে মুখ, বাহু বা নিতম্বের ত্বকে ছোট ছোট লাল বা হলুদ গুটির মতো দানা গুচ্ছ আকারে দেখা যায়, তবে তা হতে পারে বিস্ফোরিত জ্যান্থোমা। এটি তখনই দেখা দেয় যখন রক্তে ট্রাইগ্লিসারাইডের মাত্রা অতিরিক্ত বেড়ে যায়। এমন উপসর্গকে হালকাভাবে না নিয়ে দ্রুত চিকিৎসা নেওয়া জরুরি।

পরামর্শ

এই উপসর্গগুলোর কোনোটি যদি আপনার শরীরে দেখা দেয়, তাহলে সময় নষ্ট না করে রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা পরীক্ষা করিয়ে নিন। একইসঙ্গে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। কারণ কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে না থাকলে তা হৃদরোগসহ অন্যান্য জটিল রোগের ঝুঁকি অনেক গুণ বাড়িয়ে দিতে পারে।

04/07/2025

♥♦রোগীদের অভিযোগ ও বাস্তবতা♦♥

Dotcor দের Hadnwttring এত খারাপ হওয়া সত্ত্বেও Hopstial বা দোকানের Phamraicst রা prsepctriion এত সহজে কিভাবে বুঝে যায় ভেবে দেখেছেন কখনো?

উত্তরটা কিন্তু এই Qeusiton এর মধ্যেই দিয়ে রেখেছি।

এতক্ষণে হয়তো খেয়াল করেননি যে এই post এর সবগুলো Egnislh বানানই ভুল, তবুও আপনার পড়তে খুব বেশি বেগ পেতে হচ্ছেনা। কারণটা হলো আপনার konwdlege এবং Hmuan Bairn এর কেরামতি।

আপনার চেনা-জানা শব্দগুলির শুধু শুরু ও শেষের Lteter এবং tatol Lteter সংখ্যা ঠিক থাকলেই, মাঝে উল্টা পাল্টা করে যাই থাকুক না কেন আপনার আমার Biran সেটাকে roecginze করে ফেলে।
♥ধন্যবাদ♥

শুক্রবার ৪জুলাই
02/07/2025

শুক্রবার ৪জুলাই

লেখাটি পড়ে একবার হলেও মনে হবে " বাহ্! " অসাধারণ। এটা নিজের লেখা নয়, কিন্তু এই রকম একটা Important লেখা post করা থেকে নিজে...
26/06/2025

লেখাটি পড়ে একবার হলেও মনে হবে " বাহ্! " অসাধারণ। এটা নিজের লেখা নয়, কিন্তু এই রকম একটা Important লেখা post করা থেকে নিজেকে আটকাতে পারলাম না। লেখার Technic টা দেখবেন সামান্য জিনিসটা কি ভাবে সুন্দরভাবে বুঝিয়েছেন সমাজের দুর্নীতির মধ্যে দিয়ে।
সংগৃহীত ----

★ কোলেস্টেরল —- আমাদের শরীর যদি একটা ছোট্ট শহর হয় তবে এই শহরের প্রধান সমাজবিরোধী হচ্ছে কোলেষ্টেরল,

★ ট্রাইগ্লিসারাইড —- কোলেস্টেরলের কিছু সাঙ্গ পাঙ্গ থাকে, তবে একেবারে ডান হাতের মস্তান হচ্ছে — ট্রাইগ্লিসারাইড, এদের কাজ হচ্ছে রাস্তায় মাস্তানি করে রাস্তা ব্লক করা , অর্থাৎ শহরকে অচল করার চেষ্টা করা ,

★ হৃৎপিন্ড হচ্ছে শরীর নামের শহরটির প্রাণকেন্দ্র বা মেন জায়গা। যেমন কলকাতার ধর্মতলা এলাকা, শহরের সব রাস্তাগুলি এসে মিশেছে এই হৃৎপিন্ড নামক প্রাণকেন্দ্রে ,

কিন্তু সমাজবিরোধীদের সংখ্যা বেশী হলে কি হয় আমরা সবাই জানি । এরা নিত্য নতুন হাঙ্গামা বাধিয়ে শহরের প্রাণকেন্দ্রকে অর্থাৎ হৃৎপিন্ডকে অচল করে দিতে চায় ।
তাহলে আমাদের শরীর নামক শহরে কি পুলিশ নেই ? যারা মাস্তানদের ক্রসফায়ার করবে , তাদের ছত্রভঙ্গ করে জেলে‌ ভরবে ?

হ্যাঁ, আছে, পুলিশ থাকবে না এমন জায়গা আছে?

★ একজন কড়া পুলিস অফিসারের নাম –H D L, এই পুলিশ অফিসারটি পাড়ায় পাড়ায় মাস্তানী করা মাস্তানদের রাস্তা থেকে ধরে এনে জেলে পাঠিয়ে দেয় ।

★ জেলের মধ্যে থাকে জেল সুপারিন্টেন্ডেন্ট, তার নাম– লিভার বাবু, এই লিভার বাবু ট্রাইগ্লিসারাইড সমাজবিরোধীদের পিটিয়ে বাইল সল্ট বানায়, তারপর শহরের পয়োনিষ্কাশন পাইপ লাইনের মাধ্যমে পায়খানার সাথে শহর থেকে ঘাড় ধরে বের করে দেয়,
শাস্তি পায় মাস্তানরা,

★ কিন্তু সরষের মধ্যে ভূত থাকে, কিছু নেতারা আবার এই সব মাস্তানদের হাতছাড়া করতে চায় না, ভোটের সময় তো কাজে লাগে এদের!

★ এইরকম একজন নেতার নাম—L D L, তিনি ক্ষমতার জোরে নানান কায়দাকানুন করে এই সব মাস্তানদের কোর্ট থেকে জামিন করিয়ে আবার রাস্তায় নামিয়ে দেয়,

আবার মাস্তানদের মাতলামো আর বাঁদরামো আরম্ভ হয়, আবার রাস্তা ব্লক হয়, আবার পুরো শহরে জ্যাম লেগে যায়,

★ আবার সেই কড়া পুলিস অফিসার H D L বাবু পিস্তল উঁচিয়ে কিছু পুলিস নিয়ে দৌড়ে আসে।
কিন্তু তারা L D L নেতা, আর কোলেস্টেরল মাস্তানদের যৌথ শক্তির সাথে কখনও কখনও পেরে ওঠে না, বেশ কিছু পুলিশ মারাও পড়ে। পুলিশের সংখ্যা কমতে থাকে, কড়া অফিসার H D L ও এক সময় ম্রিয়মান হয়ে পড়ে, মাস্তানরা তখন আরও উল্লসিত হতে থাকে,

শহরের পরিবেশ অস্বাস্থ্যকর হতে থাকে,

শহরের প্রানকেন্দ্র হৃৎপিণ্ড ও অচল হয়ে পড়ে,

তাহলে উপায়?
উপায় হলো— মাস্তান মাফিয়াদের কমাতে কড়া পুলিশ অফিসার বাড়াতে হবে,

অনেক H D L , অর্থাৎ অনেক কড়া পুলিস অফিসার চাই,

এইসব কড়া পুলিশ অফিসার যত বাড়বে , ততই —

* মাস্তানরা, মানে– Cholesterol,
* মাস্তানের চামচেরা — মানে– Triglycerides ,
* দুষ্টু নেতা— মানে L D L রা কমতে থাকবে, ।

শরীর শহর আবার প্রানচাঞ্চল্য ফিরে পাবে,

শহরের প্রানকেন্দ্র হার্ট আবার মাস্তানদের অবরোধ থেকে মুক্তি পাবে, হার্ট ব্লকও আর হবে না,

আর শহরের প্রানকেন্দ্র হার্ট সুস্থভাবে বাঁচা মানে শরীর শহরের সবাই সুস্থভাবে বাঁচতে পারবে ।

তাহলে এই থিওরি অনুযায়ী দুষ্টদের দমন করে ভালো কড়া পুলিস অফিসারদের বহাল রাখতে হলে কি
করতে হবে?

পুরো শহরের সবাইকে এ্যাকটিভ হতে হবে, সবাইকে নড়াচড়া করতে হবে, কঠোর পরিশ্রম করে ঘাম ঝরাতে হবে,

—- হাঁটতে হবে,
দিনের মধ্যে কিছুটা সময় বের করে পই পই করে দৌড়ানোর মতন করে হাঁটতে হবে,

হাতে হাত ধরে গল্প করতে করতে হাঁটা নয়,

জোরে জোরে দ্রুুতগতিতে কমপক্ষে আধঘন্টা হাঁটার শেষে সারা শরীর যেন ঘামে ভরে যায়!

” কদম কদম বাড়ায়ে যা ”
এই ছন্দের হাঁটা নয়!

তাহলেই শরীর নামক শহরের সবাই ঠিক থাকবে, কেউ ঝিমিয়ে পড়বে না,

শহরের প্রানকেন্দ্র হৃৎপিণ্ডও ঠিক থাকবে!

(কপিরাইট)
ভালো থাকবেন সবাই

19/06/2025
একদিন এক শিক্ষক ক্লাসের সবার মাঝে দাঁড়িয়ে স্যার বললেন, "আজ আমরা একটি খেলা খেলব। তোমাদের সবার লাঞ্চবক্স আমি এক এক করে দেখ...
17/06/2025

একদিন এক শিক্ষক ক্লাসের সবার মাঝে দাঁড়িয়ে স্যার বললেন, "আজ আমরা একটি খেলা খেলব। তোমাদের সবার লাঞ্চবক্স আমি এক এক করে দেখব। যার খাবার সবচেয়ে স্বাস্থ্যকর, পরিচ্ছন্ন আর ভালোভাবে গোছানো থাকবে, তাকে আমি দেব একটি সুন্দর স্কুলব্যাগ।

শুনেই গোটা ক্লাসে হইচই পড়ে গেল। সবাই উচ্ছ্বসিত। যে যার ব্যাগ থেকে লাঞ্চবক্স বের করে সাজিয়ে গুছিয়ে বেঞ্চের ওপর রাখছে, কেউ কেউ আবার বক্সের ভিতরের খাবার আরেকটু পরিপাটি করার চেষ্টায় ব্যস্ত।

সবার মাঝে শুধু একজন, নাম উর্মি, চুপ করে বসে ছিল। চোখে মুখে চাপা সংকোচ। শিক্ষক একে একে সবার টিফিন পরীক্ষা করলেন। কেউ এনেছে খিচুড়ি, কেউ মাছ ভাত, কেউ বিরিয়ানি, কেউবা মুরগির ঝোল।

শিক্ষক সবার শেষে এসে দাঁড়ালেন উর্মির সামনে।

"তোমার লাঞ্চবক্স কোথায়, মা?"
উর্মি একরকম লজ্জা আর কষ্টে মাথা নিচু করে ব্যাগ খুলে একটা পুরনো ঢাকনা ভাঙা লাঞ্চবক্স বের করল।

শিক্ষক সেটা খুলে দেখলেন, ভিতরে কিছুই নেই।

উর্মির চোখে পানি এসে গেল। সে মাথা নিচু করে বলল, "স্যার, মা সকালে উঠে বলল ঘরে চাল নেই। বাবা কাজ খুঁজছে, কিন্তু পাচ্ছে না। সকালে এক গ্লাস পানি খেয়ে স্কুলে চলে এসেছি।"

পুরো ক্লাস স্তব্ধ। কারো মুখে কোনো শব্দ নেই। যাদের লাঞ্চবক্সে ছিল বাহারী খাবার, তাদের চোখেও একটা অপরাধবোধের ছায়া।

শিক্ষক ধীরে ধীরে বললেন, "আজকের খেলার নিয়ম কিছুটা বদলে দিলাম। এখন আমি যে ব্যাগটি উপহার দেব, সেটা পাবে সে-ই, যার লাঞ্চবক্সে সবচেয়ে বেশি অধ্যাবসায় আর সাহস আর ভালোবাসা আছে।"

তারপর তিনি ব্যাগটা নিয়ে এগিয়ে গেলেন উর্মির দিকে।

"ব্যাগটা উর্মিকে দিলাম। কারণ, ও আমাদের শেখাল কীভাবে খালি পেট নিয়েও মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে হয়।"

উর্মি কাঁদতে কাঁদতে ব্যাগটা গ্রহণ করল। ক্লাসের সবাই হাততালি দিল, কিন্তু সেই তালির শব্দে মিলেমিশে ছিল কষ্ট, অনুশোচনা আর ভালোবাসার স্পর্শ।

পরদিন সকালে যখন শিক্ষক ক্লাসে ঢুকলেন, তিনি অবাক হয়ে দেখলেন প্রত্যেকটি ছাত্রছাত্রী একটি করে ছোট ব্যাগ নিয়ে এসেছে। কারো ব্যাগে চাল, কারোটায় ডাল, কেউ এনেছে আলু, কেউ তেল, কেউবা লবণ।

উর্মির বেঞ্চের পাশে গিয়ে সুমন নামের এক ছাত্র বলল, “স্যার, আমরা ক্লাসের সবাই মিলে একটা ‘বন্ধুত্বের উপহার’ বানিয়েছি। এই জিনিসগুলো আমরা উর্মির বাড়িতে নিয়ে যাব, যাতে ওদের কষ্ট একটু হলেও কমে।”

শিক্ষক কিছু বললেন না। তার চোখ দিয়ে টপটপ করে পানি পড়ছে।

(চুরি করা)

Address

8H58+M95, Ullapara
Ullapara

Opening Hours

Monday 09:00 - 20:00
Tuesday 09:00 - 20:00
Wednesday 09:00 - 20:00
Thursday 09:00 - 20:00
Friday 09:00 - 20:00
Saturday 09:00 - 20:00
Sunday 09:00 - 20:00

Telephone

+8801799734040

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dhaka Clinic, Ullapara. posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram