Reziya Oral&Dental Care

  • Home
  • Reziya Oral&Dental Care

Reziya Oral&Dental Care dental treatment

gingivitis : মাড়ির প্রদাহ ই (inflammation)  হল মাড়ির রোগ বা gingivitis.Cause of gingivitis:১. poor oral hygiene.২. plaqu...
29/11/2020

gingivitis : মাড়ির প্রদাহ ই (inflammation) হল মাড়ির রোগ বা gingivitis.

Cause of gingivitis:
১. poor oral hygiene.
২. plaque এর কারনে হতে পারে।
৩. plaque শক্ত হয়ে calculus হয় যা gingivitis এর অন্যতম কারন।
৪. মুখ শুষ্ক থাকলে (dry mouth)
৫. পুষ্টির অভাব যেমন- vit-c deficiency.
৬. এমন জায়গায় ফিলিং করা যেখানে ঠিকভাবে দাত পরিস্কার করা যায় না।
৭. Hormonal changes যেমন - pregnancy ও menstrual এর সময়। জন্মনিরোধক পিল খেলে।
৮. বংশগতি (genetics).

Clinical features of gingivitis:
১. মাড়ি থেকে রক্ত পড়তে পারে।
২. দেখতে লাল হবে।
৩. মাড়ি ফোলে যাবে ও ফাপা( spongy) মনে হবে।
৪. marginal papillae বড় হয়ে যাবে।
৫. লালার পরিমান বেড়ে যাবে।
৬. মুখে দুর্গন্ধ করতে পারে ( halitosis).
৭. খোচা দিলে রক্ত বের হবে (Bleeding on probing).

Treatment:
১. ঠিকমত ব্রাশ করতে হবে।
২. মাউথওয়াশ use করতে হবে।
৩. সব সময় oral hygiene maintain করতে হবে।
৪. বছরে ২ বার ডেন্টিস্টের কাছে যেতে হবে।
৫. প্রয়োজনে স্কেলিং করতে হবে।

28/11/2020

দাঁতের একটি প্রচলিত চিকিৎসা পদ্ধতি হচ্ছে রুট ক্যানেল।

প্রশ্ন : রুট ক্যানেল আসলে কী?

উত্তর : দাঁত যে মাড়ির সঙ্গে লেগে থাকে, সেটি একটি শেকড়ের সঙ্গে লেগে থাকে। দাঁতের মাড়ির শেকড়ের একটি ক্যানেল থাকে। ওই ক্যানেলের যে সংক্রমণ বা প্রদাহ থাকে, দাঁতের ভেতরে যে পাল্প টিস্যু বা দন্ত্যমজ্জা বলি, সেটার চিকিৎসা করাকেই সাধারণত রুট ক্যানেল বলা হয়।

প্রশ্ন : রুট ক্যানেলের প্রয়োজনীয়তা কখন হয়? কখন আপনারা এটি করতে পরামর্শ দিয়ে থাকেন?

উত্তর : সাধারণত ডেন্টাল ক্যারিজ হয়ে ওটা প্রথমে অ্যানামেলকে ক্ষয় করে। এর পর ডেনটিন ক্ষয় করে। যখন পাল্প টিস্যুতে এই ক্ষয় চলে যায়, রোগীর অসম্ভব ব্যথা হয়। এই ব্যথার কারণে যখন আমাদের কাছে রোগী আসে, তখন আমরা রুট ক্যানেল করি। এ ছাড়া অনেক সময় সড়ক দুর্ঘটনা হয়ে কোনো সমস্যা হলে বা দাঁতে যেকোনো ধরনের আঘাত পেলে, তখন আমরা দাঁতের রুট ক্যানেল করি।

প্রশ্ন : রুট ক্যানেল করার আগে তার পূর্ববর্তী অবস্থাটা কীভাবে মূল্যায়ন করেন?

উত্তর : আসলে সব সময় দাঁত ব্যথা হলেই যে রুট ক্যানেল করব, বিষয়টি সেটি নয়। অনেক সময় দেখা যায়, দাঁতের কিছু ক্ষয় রোগ থাকে, দাঁতের স্পর্শকাতরতা থাকে। তখন আমরা আর রুট ক্যানেল করার পরামর্শ দিই না। রুট ক্যানেল করার জন্য কিছু বিষয় লাগে, যেমন : পাল্প টিস্যু বা নার্ভ পর্যন্ত সমস্যা চলে যেতে হবে। যখন এই পাল্প কিংবা মজ্জাতে সমস্যা ছড়িয়ে পড়ে, তখন দাঁতে অসম্ভব ব্যথা হয়। ব্যথায় রোগী ঘুম থেকে উঠে যায়। রাতে অসম্ভব ব্যথা করে। তখন আমরা রোগীকে বলি, অবশ্যই এটি রুট ক্যানেল করতে হবে।

প্রশ্ন : রুট ক্যানেল করার আগে কোনো এক্স-রে বা পরীক্ষা করার দরকার আছে কি?

উত্তর : অবশ্যই রয়েছে। রুট ক্যানেল করার আগে দাঁতের কী অবস্থা, সেটি দেখি। হয়তো দাঁতের এমনই খারাপ অবস্থা যে দাঁত নড়ে গেছে, ওটা পরবর্তীকালে ঠিক করা সম্ভব নয়। তখন এক্স-রে করার পরামর্শ দিই। দাঁতের সার্বিক অবস্থা দেখে চিকিৎসা দিই।

প্রশ্ন : রুট ক্যানেল করার কথা শুনলে রোগীরা ভয় পেয়ে যায়। এর পেছনে কারণ কী?

উত্তর : আসলে দু-তিনটি কারণ রয়েছে। প্রথম এবং প্রধান কারণ হচ্ছে ব্যথা। রোগীরা ভাবেন, দাঁতে এত ব্যথা পাচ্ছেন, চিকিৎসকের কাছে গেলে হয়তো ব্যথা আরো বেড়ে যাবে। তবে এখন অনেক এ্যানেসথেশিয়া রয়েছে, যেগুলো রুট ক্যানেল করার আগে আমরা দিয়ে নিই। এতে ব্যথামুক্তভাবে রুট ক্যানেল করা যায়।

আসলে দেখা যায়, রুট ক্যানেলের চিকিৎসাটি বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক বা ডেন্টাল চিকিৎসা প্রযুক্তিবিদরা করে থাকেন। তবে দেখা যায়, অনেকে চিকিৎসক নন, তবে চিকিৎসক সেজে বসে আছেন। রোগী হয়তো তাঁদের কাছে চলে যান। তখন তাঁদের কাছে চিকিৎসা নিলে রোগী ভালো থাকে না। পরে হয়তো অন্য কাউকে সেসব রোগী তাঁদের অভিজ্ঞতার কথা বলেন, তখন অন্যরাও ভয় পেয়ে যান। এ দুটো কারণে সমস্যা হয়।

এ ছাড়া এই চিকিৎসায় অনেক সিটিং লাগে এবং একটু ব্যয়সাপেক্ষ চিকিৎসা এটি। সবকিছু চিন্তা করে রুট ক্যানেল চিকিৎসাকে রোগীরা হয়তো ভয়ংকর ভাবেন।

প্রশ্ন : আপনারা তখন রোগীদের কীভাবে আশ্বস্ত করেন?

উত্তর : রুট ক্যানেল ছাড়া অন্য চিকিৎসাটি হচ্ছে দাঁত ফেলে দেওয়া। আসলে যেভাবেই হোক, দাঁতকে আমরা সংরক্ষণ করতে চাই। রোগীকে বলি, এই দাঁত ফেলে দিলে বাকি দুটো দাঁতে সমস্যা হবে। কারণ, বাকি দুটো দাঁত ওই দাঁতের জায়গা নিয়ে নেবে। তার পর ওপরের দাঁত নিচে নেমে আসবে। তখন রোগী ঠিকমতো কথা বলতে পারবে না। ঠিকমতো খাবার-দাবার খেতে পারবে না।

প্রশ্ন : এক সিটিংয়ে কি রুট ক্যানেল করা সম্ভব?

উত্তর : এক সিটিংয়েও চিকিৎসা হয়ে যায়, তবে ক্ষেত্রবিশেষে। অনেক সময় দেখা যায়, রোগী ঢাকার বাইরে। তাঁরা তখন একদিনে রুট ক্যানেল করতে চান। তখন আমরা করে দিই। আমাদের এখন অনেক অগ্রবর্তী জিনিসপত্র হয়ে গেছে। আমরা এখন খুব ভালো করে একদিনেই বিষয়টি করতে পারি।

প্রশ্ন : রুট ক্যানেলটা আপনারা কীভাবে করেন? এটি করার পরবর্তী সময়ে আপনাদের চিকিৎসা কী থাকে?

উত্তর : প্রথমে একটি অ্যানেসথেশিয়া দিয়ে নিই। এ সময় দাঁতের চারদিক পরিষ্কার করে নিতে হয়। এর পর পাল্প টিস্যুগুলো বের করে দিই। ইনার সাবসটেনাল ঢুকিয়ে সিল করে দিই। দাঁতটা তখন স্থবির হয়ে যায়। সে ক্ষেত্রে আমরা রোগীকে পরামর্শ দিই দাঁতে ক্রাউন পরতে। প্রাকৃতিক দাঁতের যেই যত্ন প্রয়োজন, ক্রাউনেরও সেই যত্ন প্রয়োজন। যেহেতু এটি প্রাকৃতিক নয়। তাই এর ভালোভাবে যত্ন নিতে হবে। খুব শক্ত হাড় চাবানো যাবে না। তবে সে স্বাভাবিক দাঁতের মতোই কাজ করছে। স্বাভাবিক দাঁত দিয়ে আমরা যেভাবে ভাত-মাছ খাচ্ছি, সবই এটি দিয়ে সম্ভব।

প্রশ্ন : রুট ক্যানেল করা না হলে কী ধরনের জটিলতা হতে পারে?

উত্তর : রুট ক্যানেল করা না হলে দাঁতটি অবশ্যই ফেলে দিতে হবে। কারণ, ক্ষতিগ্রস্ত দাঁতটি পাশের দাঁতটিরও ক্ষতি করতে পারে। পাশাপাশি যখন রোগী আসে তখন দেখা যায়, গর্ত হতে হতে গোড়ার দিকে চলে গেছে। তখন আমরা একে আর রাখতে পারি না। তখন দাঁত ফেলে দিতে হবে। এর অনেক ঝামেলা রয়েছে। এতে সমস্যা বাড়তেই থাকবে।

প্রশ্ন : যে কারণে রুট ক্যানেল চিকিৎসাটি করার প্রয়োজন হয়, সেটি থেকে মুক্ত থাকার কি উপায় রয়েছে?

উত্তর : আসলে সবকিছুরই তো প্রতিরোধ দরকার। প্রথমে আমরা ওরাল হাইজিন (মুখের পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা) যদি মেনে চলি, নিয়মিত দুবার দাঁত ব্রাশ করি, দিনে একবার অবশ্যই ফ্লসিং করি, তাহলে দাঁত ভালো থাকবে। আমরা কিন্তু ফ্লসিং সাধারণত করি না এবং ব্রাশও করি খুবই আলসেমি করে। আমাদের দেশে যেটি প্রচলিত, সকালবেলা উঠে দাঁত ব্রাশ করা, সেটি ঠিক নয়। আসলে রাতে খাওয়ার পর দাঁত ব্রাশ করতে হয় এবং সকালবেলা নাশতার পর দাঁত ব্রাশ করতে হয়। এ ছাড়া বছরে দুবার ডেন্টাল চিকিৎসা প্রযুক্তিবিদের কাছে যাওয়া উচিত। নিয়মিত যদি চেকআপে যাওয়া হয় তখন দেখা যায়, সমস্যা শুরু হওয়ার আগে চিকিৎসা করতে পারব। তখন আর সমস্যা হবে না। আমরা অনেক ভালো থাকতে পারব।

27/06/2020

স্কেলিং সম্ভবত ডেন্টাল প্রসিডিউরগুলোর মধ্যে সবচেয়ে পরিচিত নাম। এই পোস্টে আলোচনা করা হবে স্কেলিং কখন করা প্রয়োজন আর এ সম্পর্কিত ভুল কিছু ধারনা নিয়ে।

#স্কেলিং কি?
স্বাভাবিক নিয়মেই খাবার পর কিছু খাবার দাঁত ও মাড়ির মাঝের খাঁজ, যেটাকে gingival crevice বলে,সেখানে আটকে যায়। নিয়মিত ঠিকভাবে ব্রাশ করলে সেটা চলেও যায়। কিন্তু যদি এই সামান্য খাবার এর অংশ লেগে থাকা অবস্থায় ব্রাশ না করা হয় তাহলে সেটা কিছুটা শক্ত হয়ে যায়।একে বলে প্লাক (plaque)। এই কিছুটা শক্ত হয়ে যাওয়া প্লাক এর কিছু অংশ পরবর্তীতে ব্রাশের সাথে উঠতে চায়না। আর প্রত্যেকবার এরকম একটু একটু প্লাক জমে শক্ত হয়ে তৈরি হয় ক্যালকুলাস(calculus)। সহজ বাংলায় পাথর।

#এই ক্যালকুলাস যেভাবে আপনার ক্ষতি করেঃ

দাঁত থেকে মাড়িকে আলাদা করে দেয় এবং দাঁতের সংবেদনশীল অংশ ডেন্টিন(dentine) উন্মুক্ত করে দেয়। ফলে ঠান্ডা, মিষ্টি ইত্যাদি খাবারে দাঁত শিরশির করে।
ক্যালকুলাসে থাকা ব্যাকটেরিয়া মাড়িতে প্রদাহ (inflammation) তৈরি করে। ফলে মাড়ি লালচে হয়ে যায় এবং ব্রাশ করার সময় বা শক্ত কিছুতে কামড় দিলে মাড়ি থেকে রক্ত পড়ে। মাড়ির প্রদাহ বেশি হলে কখনো কখনো এমনিতেও রক্ত আসতে পারে মুখে।
মুখে দুর্গন্ধ হয় যেটাকে Halitosis বলা হয়।
ক্যালকুলাস মাড়ির নীচের হাড়কেও ক্ষয় করে ফেলে ধীরে ধীরে। একসময় দাঁত নড়তে থাকে এবং একটা পর্যায়ে স্কেলিং এ আর তা ভালো হয় না। দাঁত ফেলে দিতে হয়।
এই ক্যালকুলাসকে পরিষ্কার করার প্রসেসের নামই হল স্কেলিং। এটি সাধারনত আল্ট্রাসনিক মেশিনে করা হয়।

#স্কেলিং সম্পর্কে কিছু ভুল ধারনাঃ
১.বছরে একবার/দুইবার স্কেলিং করতে হয়ঃ
এটি ভুল ধারনা। স্কেলিং একমাত্র চিকিৎসক এর পরামর্শ মোতাবেক করতে হবে। অনেক ভালো ওরাল হাইজিন মেইনটেইন করেন এমন ব্যক্তির সাধারনত অনেক বছর পর (যদি কোন সমস্যা থাকে তবে) স্কেলিং করা লাগে। আর যিনি ওরাল হাইজিন এর প্রতি কেয়ারলেস তার স্কেলিং এর প্রয়োজন হবে বেশী। সহজ কথায়, চিকিৎসক যদি প্রয়োজন মনে করেন তবেই স্কেলিং এর জন্য বলেন। নিয়মিত ইন্টারভেলে স্কেলিং করানোর প্রয়োজন নেই।

২.স্কেলিং করলে দাঁত ফাকা হয়ে যায়ঃ
এটিও ভুল ধারনা। আসলে যখন ক্যালকুলাস সরে যায়, তখন ক্যালকুলাস এর দরুন দাঁত এর থেকে আলাদা হয়ে যাওয়া মাড়ি পুনরায় স্বাভাবিক জাগায় আসতে কয়েকদিন সময় লাগে। এই সময় ঐ জায়গাগুলো জিহ্বায় ফাকা ফাকা মনে হয় এবং ঠান্ডা পানিতে দাঁত শিরশির করে। কয়েকদিন পরই যখন মাড়ি স্বাভাবিক জায়গায় চলে আসে তখন এই দাঁত ফাকা হয়ে যাবার অনুভূতি ঠিক হয়ে যায়।

৩.স্কেলিং করলে দাঁতের ক্ষতি হয়ঃ
স্কেলার মেশিন এর মূল মেকানিজম হল আল্ট্রাসনিক ভাইব্রেশন। এবং স্কেলিং করার কিছু স্পেসিফিক নিয়ম আছে। হ্যাঁ, এসব নিয়ম না মেনে স্কেলিং করলে দাঁতের ক্ষতি হতে পারে। তাই সবসময় দাঁত ও মুখের চিকিৎসায় ডেন্টিস্ট এর শরণাপন্ন হওয়া উচিত।

৪.স্কেলিং এ অনেক ব্যাথা পাওয়া যায়ঃ
এটা আরেকটি ভুল ধারনা। স্কেলার এর ভাইব্রেশনের জন্য স্কেলিং এর সময় শিরশির অনুভূতি হয়। তবে হ্যাঁ, ক্যালকুলাসের পরিমান যদি খুব বেশি হয় তবে স্কেলিং এর সময় বেশি শিরশির করতে পারে। তাই সময় মত স্কেলিং করানো উচিত। সমস্যা দেখা দিলেই, বা অন্তত বছরে একবার ডেন্টিস্ট এর কাছে চেক আপ করানো উচিত।

আজ এই পর্যন্তই। সবাই ভালো থাকুন আর দাঁত ও মুখের যত্ন নিন।

..

Address


Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Reziya Oral&Dental Care posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Reziya Oral&Dental Care:

Shortcuts

  • Address
  • Alerts
  • Contact The Practice
  • Claim ownership or report listing
  • Want your practice to be the top-listed Clinic?

Share