Jannat Ayurvedic

  • Home
  • Jannat Ayurvedic

Jannat Ayurvedic Our goal is to help people to provide Herbal Remedies who are suffering from piles.

আসসালামু আলাইকুম ,
আমি আপনাদের সাথে আমার জীবনের কষ্টকর অভিজ্ঞতার কথা বলবো। আমি দীর্ঘ দশ বছর ধরে পাইলসের সমস্যায় ভুগছিলাম। প্রথমে আমার মল কষা; পরে রক্ত যেতো। পরে আস্তে আস্তে মলদ্বারের মধ্যে অনেক গুলো বড় মাংসপিণ্ড বের হলো। তার সাথে ছিল চুলকানি ও জ্বালাপোড়া। যখন বাথরুম করতে যেতাম তখন অনেক ভয় লাগতো, কারণ এই মাংসপিণ্ড গুলো এত প্রচন্ড ব্যাথা করতো যা সহ্য করার ঊর্ধ্বে ছিলো।তার সাথে কাটার মত ফুটতো। যা ভাষায় বর্ণনা করার মত না। প্রথম যখন রক্ত পরা শুরু হলো তখন এ্যালোপ্যাথী ডাক্তারের কাছে যাই এবং আমার সমস্যার কথা বলি। ডাক্তার আপা আমাকে দেখে বলে আপনার পাইলসের সমস্যা । তার পর থেকে চিকিৎসা শুরু করি। দীর্ঘ পাঁচ বছর ধরে ওষুধ খেয়েছি। কোন কিছুই হয়নি, পাঁচ বছরে অনেকটা খারাপ অবস্থা হয়ে গিয়েছিলো তারপরে গেলাম হোমিও ডাক্তারের কাছে। হোমিও ওষুধ দীর্ঘ তিন থেকে চার বছর খেয়েছি। তাতেও কোনো সমাধান পাইনি। ওষুধের কোর্স গুলো কমপ্লিট করতাম ঔষধ চলাকালীন ভালো থাকতাম। তার পরে আবার ফিরে আসতো।এভাবে দীর্ঘদিন শরীরের কষ্ট আর টাকা দুইটায় নষ্ট হলো।
তারপরে একটা আয়ুর্বেদিক ওষুধ পাই যা আমি ছয় মাসের একটা কোর্স কমপ্লিট করি। আলহামদুলিল্লাহ তারপর থেকে দীর্ঘ ৭ বছর ধরে ভালো আছি। তাই আমি সবার উদ্দেশ্যে বলতে চাই, আমি আমার টাকা পয়সা নষ্ট করেছি ও শারীরিক দিক থেকে অনেক কষ্ট ভোগ করার পরে দীর্ঘদিন যাবৎ আয়ুর্বেদিক ওষুধ খেয়ে ভালো আছি। তাই আপনারা যারা পাইলসের সমস্যা ভুগছেন তারা এই পাইলসকে অবহেলা না করে অবশ্যই সঠিক চিকিৎসা নিন।
নিচের লক্ষন গুলোর মধ্যে যদি আপনার কোন ১ টি ও থাকে তা হলে বুঝবেন আপনি পাইলেসের সমস্যাই ভুগছেন। মল কষা হয়, রক্ত যায্‌ জ্বালাপোড়া, ব্যথা, ফুলা, গেজ, মাংস পিন্ড ভিতরে, মাংস পিন্ড বাহিরে, পুঁজ পানি বের হওয়্‌ কৃমি বা চুলকানি ইত্যাদি লক্ষন থাকলে প্রাথমিকভাবে ডাক্তারের কাছে গিয়ে নিশ্চিত হয়ে নিন অথবা চিকিৎসার জন্য আমাদেরকে কল করে রোগের বিস্তারিত বলুন। আমরা আপনার সমস্যা শুনে রোগের বর্তমান অবস্থা ও মাত্রা অনুযায়ী আয়ুর্বেদিক ভেষজ প্রদান করব।
পাইলস এবং ফিসার গুলির জন্য এই আয়ুর্বেদিক টি খুব ভালো কাজ করে। এই ভেষজটি শুধু তার রোগের উপরে কাজ করে । পাইলসের জন্য এই আয়ুর্বেদিক উচ্চ -মানের ভেষজ ব্যবহার করে তৈরি করা হয় এবং এতে কোনো ক্ষতিকারক রাসায়নিক উপাদান ব্যবহার করা হয় না। সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক গাছ গাছড়া দিয়ে তৈরি। তাই এটা অতি কার্যকর এবং নিরাপদ। এই আয়ুর্বেদিকটি আপনার পাইলেসের প্রদাহ কমাতে সাহায্য করবে এবং প্রাকৃতিক রেচক হিসাবে কাজ করবে। এই আয়ুর্বেদিকটির বৈশিষ্ট্য -এটি প্রো-পাচনকারী আয়ুর্বেদিক ভেষজ যা হজমে উন্নতি করতে এবং পাইলস বা ফিসার থেকে পুনরুদ্ধারের গতি বাড়াতে সাহায্য করে। সুতরাং, যদি আপনি আপনার পাইলস সমস্যার কা্যকরী সমাধান চান তা হলে আমাদের এই আয়ুর্বেদিক ভেষজটি গ্রহন করতে পারেন।

আপনি পাইলস থেকে কখনোই সুস্থ হতে পারবেন না।যতক্ষণ না  নিজের জিব্বা কে কন্ট্রোল করতে পারছেন।
27/08/2024

আপনি পাইলস থেকে কখনোই সুস্থ হতে পারবেন না।যতক্ষণ না নিজের জিব্বা কে কন্ট্রোল করতে পারছেন।

পাইলস বা অর্শের সমস্যায় ভুক্তভোগীরাই জানেন যে তাঁদের জীবনে এই অসুখ ঠিক কতটা জটিলতা ডেকে আনে! এটা অন্য কেউ সহজে অনুধাবন ক...
19/11/2023

পাইলস বা অর্শের সমস্যায় ভুক্তভোগীরাই জানেন যে তাঁদের জীবনে এই অসুখ ঠিক কতটা জটিলতা ডেকে আনে! এটা অন্য কেউ সহজে অনুধাবন করতে পারবেন না।

বরং দুঃখের বিষয় হল, লোকসমাজে জানাজানি হলে কি বলবে না বলবে। মনে করে এটা একটা লজ্জার বিষয়। আর লজ্জার কারণে অনেক পাইলস রোগী আছে যারা কাউকে কিছু বলতেও পারেনা।মনে করে হয়তো সবাই শুনলে হাসি ঠাট্টা করবে। আসলে এটাতে লজ্জার কোন কিছু নয়।

আমাদের শরীরে বিভিন্ন স্থানে বিভিন্ন ধরনের রোগ হয়ে থাকে। আর বায়ু পথ আমাদের শরীরের একটা পার্ট। একটা পাট বললে ভুল হবে। খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটা পার্ট। আর বায়ু পথে সুস্থতা আমাদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

তাই সমাজের লোক কি বলবে না বলবে। এসব চিন্তা না করে সময়মতো সঠিক চিকিৎসা নেয়া উচিত। এখন হয়তো আপনি লোক লজ্জার ভয়ে বলতে পারতাছেন না পাইলসের সমস্যা।কিন্তু একসময় যখন এই পাইলস সমস্যা থেকে ক্যান্সারে পরিণত হবে । হসপিটালে দৌড়াদৌড়ি করবেন বা হসপিটালের বেডে শুয়ে থাকবেন।তখন কি আত্মীয়-স্বজন বা লোক সমাজ শুনবে না?

লোক সমাজের লজ্জায় আমরা নিজেরাই নিজেদের ক্ষতি করে ফেলছি। জীবনটা আপনার কষ্টটা আপনি পাচ্ছেন । এখানে লোকে কি বলল না বলল। সেটার কেয়ার না করে নিজের সঠিক চিকিৎসাটা নিতে হবে।

তাই লোক লজ্জার ভয়ে আড়ালে না থেকে সঠিক সময় সঠিকভাবে পাইলসের চিকিৎসা করা উচিত।

পাইলস বা অর্শ রোগে অনেকেই ভোগেন। কেউ কেউ ভাবেন, বয়স্কদেরেই বোধ হয় শুধু পাইলসের সমস্যা হয়। আসলে যে কোনো বয়সের মানুষের মধ্...
08/11/2023

পাইলস বা অর্শ রোগে অনেকেই ভোগেন। কেউ কেউ ভাবেন, বয়স্কদেরেই বোধ হয় শুধু পাইলসের সমস্যা হয়। আসলে যে কোনো বয়সের মানুষের মধ্যেই এই রোগ দেখা দেয়। মূলত খাদ্যাভাসে ও অনিয়মিত জীবনযাপনের প্রভাবেই এই রোগ হয়ে থাকে।তাই আমাদের জীবনেযাত্রায় যদি খাদ্য অভ্যাসের একটি পরিবর্তন আনতে পারি। তাহলে কষ্টরদায়ক পাইলস থেকে একটু সুস্থ থাকতে পারি। আসুন জানি কি খেলে কষ্টদায়ক পাইলস থেকে একটু আরামে থাকতে পারি।

ফাইবার সমৃদ্ধ ফল কিংবা শাকসবজি কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে সাহায্য করে। এর ফলে অর্শরোগীদের কষ্ট অনেকটাই কমতে পারে। ফাইবার অন্ত্রের স্বাস্থ্য রক্ষাতেও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

প্রচুর পরিমাণে পানি খেতে হবে। পর্যাপ্ত পানি খেলে দেহে তরলের ভারসাম্য বজায় থাকে ও মল নরম হয়।

ডাল, মটরশুঁটি ও রাজমার মতো খাবার অর্শ রোগীদের জন্য বেশ উপযোগী।

পাশাপাশি হোল গ্রেন থেকে তৈরি বিভিন্ন খাদ্য খেতে পারেন। ঢেঁকিতে ছাঁটা চাল খেতে পারেন।

কলা খেতে পারেন নিয়মিত।

একটি কলাতে প্রায় ১০ ভাগ আঁশ থাকে। আমাদের শরীরে দৈনন্দিন যে পরিমাণ আঁশ দরকার, তার ১০ ভাগ একটি মাঝারি আকারের কলা থেকেই পেতে পারি। এ ছাড়া এটি খাদ্যতন্ত্রের নড়াচড়া বাড়িয়ে পায়খানা তৈরিতে সাহায্য করে।

পেঁপের জুস খেতে পারেন
হজম শক্তিতে সহায়ক পেঁপেতে পাপাইন নামের এনজাইম রয়েছে যেটি হজম শক্তিতে সহায়ক হয়ে থাকে।

বেলের শরবত খেতে পারেন কোষ্ঠকাঠিন্য কমায় বেল ।মল পরিষ্কার করতে সাহায্য করে।

গরম মসলার ঘ্রাণ বা সাদ  অনেকেরই পছন্দ এবং তার সাথে বাড়িয়ে দেয় খাবারের স্বাদও।গরম মসলার অনেক অনেক উপকারিতা থাকলেও এর এ...
07/11/2023

গরম মসলার ঘ্রাণ বা সাদ অনেকেরই পছন্দ এবং তার সাথে বাড়িয়ে দেয় খাবারের স্বাদও।

গরম মসলার অনেক অনেক উপকারিতা থাকলেও এর এক দুটি অপকারিতা রয়েছে। যেমন

গ্যাস্ট্রিক, বুকজ্বালা, ঢেকুর ইত্যাদি সমস্যার জন্য মসলা দায়ী এবং

পাকস্থলীর জন্য ক্ষতিকর।

তাই যে সমস্ত খাবারে গরম মশলা বেশি থাকে, পাইলস রোগীদের সেগুলো এড়িয়ে যাওয়া উচিত। এগুলো পাইলস সমস্যা বাড়িয়ে দেয়। ফলে চিকিৎসায় ফল পেতেও দেরি হয়। কাজেই সুস্থ থাকতে চাইলে খাবারে একটু লাগাম টানতেই হবে। এর কোনো বিকল্প নেই।

বিভিন্ন রকম  মুখরোচক খাবারের মধ্যে আইসক্রিম পছন্দ করে না এমন মানুষ কমই আছে। এই আইসক্রিম টি শরীরের উচ্চ রক্তচাপ কমাতে যেম...
05/11/2023

বিভিন্ন রকম মুখরোচক খাবারের মধ্যে আইসক্রিম পছন্দ করে না এমন মানুষ কমই আছে। এই আইসক্রিম টি শরীরের উচ্চ রক্তচাপ কমাতে যেমন সহায়তা করে। ঠিক অপরদিকে আমাদের শরীরের খুব জটিল একটা রোগ বাড়িয়ে দিতেও সহযোগিতা করে। আসুন জেনে নিন এই খাবারটি আমাদের শরীরের কোন রোগটা বাড়িয়ে দিতে পারে।

আইসক্রিম,,

শুনে অবাক লাগলেও এই কথাটি সত্যি। আইসক্রিমও বাড়িয়ে দিতে পারে পাইলসের সমস্যা। এতেও মল শক্ত হয়ে যায়। তাছাড়া এটি ওজন বাড়িয়ে দিতে পারে। প্রতিটা চকলেট আইসক্রিমে আছে প্রায় ২৫০ থেকে ৩০০ ক্যালরি। বাড়িয়ে দিতে পারে ক্যালোরির মাত্রা।আইসক্রিমের পাশাপাশি ঠান্ডা পানি ও পাইলসের সমস্যা বাড়িয়ে দেয়। তাই পাইলসের সমস্যায় আইসক্রিম ও ঠান্ডা পানি খাবেন না।

মরিচ বা ঝাল শব্দটা শুনলেই যেন কেমন একটু লোভনীয় লোভনীয়  ভাব লাগে। অনেকের তো আবার তরকারিতে ঝাল ছাড়া চলেই  না। একটু মজাদ...
05/11/2023

মরিচ বা ঝাল শব্দটা শুনলেই যেন কেমন একটু লোভনীয় লোভনীয় ভাব লাগে। অনেকের তো আবার তরকারিতে ঝাল ছাড়া চলেই না। একটু মজাদার তরকারি খেতে গেলে তো একটু ঝাল লাগবেই। আর এই মজাদার করে খেতে গিয়ে যে আপনার শরীরে কতটা ক্ষতি করে মরিচ সেটা কি জানেন ? আসুন জানি মরিচে শরীরে কিভাবে ক্ষতি করে।

মরিচ

শুকনো মরিচ তো বটেই, এমনকি কাঁচা মরিচও এড়িয়ে চলা উচিত পাইলস হলে। না হলে বাড়তে পারে এই সমস্যা। বিশেষ করে যাদের পাইলসের কারণে প্রদাহ হয়, জ্বালাপোড়া এবং ব্যথা বাড়াতে মরিচের একটা ভূমিকা রয়েছে অপরিসীম। তাই খাবারে মরিচের পরিমাণ কম খাওয়া উচিত।

পৃথিবীর সবচেয়ে ধনী হয়েও আপনার কাছে সুখ না থাকা যেমন স্বাভাবিক তেমন সবচেয়ে গরিব হয়েও সুখ থাকা স্বাভাবিক শুধুমাত্র সুস্থতা...
03/11/2023

পৃথিবীর সবচেয়ে ধনী হয়েও আপনার কাছে সুখ না থাকা যেমন স্বাভাবিক তেমন সবচেয়ে গরিব হয়েও সুখ থাকা স্বাভাবিক শুধুমাত্র সুস্থতার কারণে।

পাইলস হলে অবহেলা নয় সু চিকিৎসা নিন। যদি তোমার দেহ সুস্থ না থাকে তবে বাকিসব কিছুই ভুল হবে। তাই আসুন সময়  থাকতে আমরা পাই...
21/10/2023

পাইলস হলে অবহেলা নয় সু চিকিৎসা নিন।

যদি তোমার দেহ সুস্থ না থাকে তবে বাকিসব কিছুই ভুল হবে। তাই আসুন সময় থাকতে আমরা পাইলস রোগ থেকে সবাই সচেতন হই।

সুস্থতা হচ্ছে আল্লাহ্‌ পক্ষ থেকে অনেক বড় একটা নেয়ামত । আমরা যদি অসুস্থ হয়ে যাই, তখন বুঝতে পারি যে, সুস্থতা কত বড় একটা উপহার সৃষ্টিকর্তার পক্ষ থেকে । তাই সময় থাকতে নিজের সুস্থতার দিকে খেয়াল রাখা। আমাদের শরীরে বিভিন্ন ধরনের রোগ বাসা বাঁধে। তার মধ্যে অন্যতম একটা রোগ পাইলস সমস্যা। আর পাইলস সমস্যাটাকে আমরা যতটা অবহেলা করি ততটা অবহেলা করা ঠিক নয়। কারণ এই পাইলস সমস্যাটা একটু একটু করে এক সময় আমাদের মরণব্যাধি ক্যান্সারের কাছে নিয়ে যায়। আর এই মরণবেদী ক্যান্সারের থেকে বাঁচার জন্য। আমরা যদি পাইলস সমস্যাটাকে প্রথমেই গুরুত্ব দেই। তাহলে পাইলস সমস্যা থেকে ভালো হওয়ার চান্স রয়েছে ১০০%। তাই সময় থাকতেই গুরুত্ব সহকারে এই রোগের চিকিৎসা করা উচিত। তা না হলে একটু একটু করে আপনি মরণব্যাধি ক্যান্সারের দিকে ধাবিত হবেন। তাই জীবনকে যদি ভালোবাসেন।আপনার একটি সিদ্ধান্ত দিতে পারে আপনাকে পাইলস রোগ থেকে মুক্তি। তাই দেরি না করে সময় থাকতে আমরা সবাই সচেতন হয়ে পাইলস রোগের চিকিৎসা করি।
সুস্থতার আসল রহস্য হলো প্রতি মুহূর্তে খুশি থাকা। আর এই খুশি আপনি তখনই থাকতে পারবেন যখন আপনি পাইলস রোগ থেকে মুক্তি পাবেন।

Address


Telephone

+8801795893280

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Jannat Ayurvedic posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Jannat Ayurvedic:

  • Want your practice to be the top-listed Clinic?

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram