মেডিকেল লাইফ ও এডভেঞ্চার

  • Home
  • মেডিকেল লাইফ ও এডভেঞ্চার

মেডিকেল লাইফ ও এডভেঞ্চার Only doctor can helps patients
this page will help you to find out everythings.

আশা করি এ থেকে আমরা সবাই নিজেদের মধ্যে যোগাযোগ রক্ষার সাথে সাথে এই পেজ এর মাধ্যমে আমরা আমাদের ব্যস্ত জীবনে কিছুটা বিনোদনেরও সুযোগ পাবো।

~ আপনি জানলে অবাক হবেন, বাংলাদেশেও মহাকাশ গবেষনা সংস্থা বা স্পারসো নামে একটি প্রতিষ্ঠান আছে!আপনি আরো অবাক হবেন যে, এ প্র...
27/05/2025

~ আপনি জানলে অবাক হবেন, বাংলাদেশেও মহাকাশ গবেষনা সংস্থা বা স্পারসো নামে একটি প্রতিষ্ঠান আছে!

আপনি আরো অবাক হবেন যে, এ প্রতিষ্ঠানের চেয়ারম্যান হতে হলেও আপনাকে বিসিএস ক্যাডার হতে হবে৷

আপনি জেনে আরো বেশি অবাক হবেন যে, স্পারসোর বর্তমান চেয়ারম্যান মো. আবদুস সামাদ বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কৃষি বিষয়ে স্নাতক ডিগ্রিধারী!🙂🎀

লোকেশন : আগারগাঁও, ঢাকা।

A medical student has committed su*cide after writing down ‘extra academic pressure’ as the reason behind his decision t...
27/05/2025

A medical student has committed su*cide after writing down ‘extra academic pressure’ as the reason behind his decision to end his life.

Sajib Barai, a student of Sher-e-Bangla Medical College Hospital in Barishal , Bangladesh who k*lled himself by injecting poison in his body, left a note before his d*ath, which says he was tired of fighting with himself.

Read more: https://tinyurl.com/mv5mafsu

27/05/2025

"দুর্নীতি করলেই বরখাস্ত"
এই সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করার মানেই হলো আপনি দুর্নীতিবাজ!

বাংলাদেশে ডিপ্লোমা ডিগ্রি: শিক্ষার নামে প্রতারণা না কি সম্ভাবনার অপচয়?📌ভূমিকাডিপ্লোমা ডিগ্রি হলো সাধারণত কম সময়ের মধ্যে ...
26/05/2025

বাংলাদেশে ডিপ্লোমা ডিগ্রি: শিক্ষার নামে প্রতারণা না কি সম্ভাবনার অপচয়?

📌ভূমিকা
ডিপ্লোমা ডিগ্রি হলো সাধারণত কম সময়ের মধ্যে কোনো একটি নির্দিষ্ট বিষয়ে দক্ষতা অর্জনের কোর্স। পৃথিবীর উন্নত দেশগুলোতে এই ডিগ্রি তরুণদের দ্রুত কর্মজীবনে প্রবেশে সহায়তা করে। কিন্তু বাংলাদেশের বাস্তবতা সম্পূর্ণ ভিন্ন। এখানে ডিপ্লোমা ডিগ্রি এক ধরনের শিক্ষাবাণিজ্যে পরিণত হয়েছে, যার ফলশ্রুতিতে হাজারো শিক্ষার্থী সময়, অর্থ এবং ভবিষ্যৎ—সবকিছু হারাচ্ছে।

বাংলাদেশে প্রচলিত ডিপ্লোমা ডিগ্রিসমূহ:
১. পলিটেকনিক (Diploma in Engineering):
✅চার বছরের কোর্স।
✅ইলেকট্রিক্যাল, মেকানিক্যাল, সিভিল, কম্পিউটার প্রভৃতি বিষয়ে শিক্ষা।
✅অনেক প্রতিষ্ঠান মানহীন, ল্যাব/মেশিন নেই, শিক্ষক অনভিজ্ঞ।

২. আইএইচটি (IHT - Institute of Health Technology):
✅ল্যাব টেকনোলজি, ফিজিওথেরাপি, ডেন্টাল, ফার্মেসি ইত্যাদিতে ডিপ্লোমা।
✅অনেক ছাত্র-ছাত্রী কোর্স শেষ করে বেকার, চাকরির ব্যবস্থা নেই।

৩. ম্যাটস্ (MATS - Medical Assistant Training School):
✅সাড়ে চার বছরের মেডিকেল অ্যাসিস্ট্যান্ট কোর্স।
✅গ্রামীণ পর্যায়ে চিকিৎসা সহকারী হিসেবে কাজের সুযোগ কমে আসছে।
✅সরকারি নিয়োগ সীমিত, বেসরকারি চাহিদা প্রায় শূন্য।

৪. কৃষি ডিপ্লোমা (Diploma in Agriculture):
✅চার বছর মেয়াদী কৃষি শিক্ষাক্রম।
✅সরকারি চাকরিতে সীমিত সুযোগ, মাঠ পর্যায়ে কর্মসংস্থান খুবই কম।
✅প্রযুক্তি ও বাজার ভিত্তিক কৃষি শিক্ষার অভাব রয়েছে।

মূল সমস্যাসমূহ:
১. মানহীন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও পাঠ্যসূচি:
➡️প্রায় ৮০% বেসরকারি ডিপ্লোমা কলেজ-ইনস্টিটিউটে পর্যাপ্ত ল্যাব, শিক্ষক ও পরিবেশ নেই।
➡️সিলেবাস পুরাতন, বাস্তব চাহিদার সাথে মিল নেই।

২. চাকরির সংকট:
➡️সরকারি নিয়োগ বছরে গুটিকয়েক।
➡️বেসরকারি খাতে কাজের সুযোগ খুব সীমিত, বেতনও নগণ্য।
➡️অধিকাংশ ডিপ্লোমা পাস শিক্ষার্থী বছরের পর বছর বেকার থাকছে।

৩. উচ্চশিক্ষায় বৈষম্য:
➡️অনেক পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় ডিপ্লোমা শিক্ষার্থীদের ভর্তি নেয় না।
➡️যে কয়টি নেয়, সেখানেও আসন সংখ্যা কম, প্রতিযোগিতা চরম।

৪. প্রাতিষ্ঠানিক ও সরকারি তদারকি নেই:
➡️কোনো রকম নিয়ন্ত্রণ ছাড়াই চলছে নতুন নতুন ইনস্টিটিউট।
➡️শিক্ষার্থীরা পরে বুঝছে—তাদের সার্টিফিকেটের বাস্তবে কোনো মূল্য নেই।

ডিপ্লোমা ডিগ্রিধারীদের অভিজ্ঞতা:

⏩ “আমি চার বছর ইলেকট্রিক্যাল পলিটেকনিকে পড়েছি। চাকরি পাইনি, কোথাও ইন্টার্ন করতেও দেয় না। এখন দোকানে বসে মোবাইল সারাই করি।”
— এক ডিপ্লোমাধারীর ভাষ্য

⏩“ম্যাটস থেকে পাস করার পর ২ বছর হয়ে গেছে, কোথাও চাকরি পাইনি। বেসরকারি ক্লিনিকে চাই ২ বছরের অভিজ্ঞতা, কিন্তু কোথা থেকে আসবে?”
— ম্যাটস পাস এক তরুণীর অভিযোগ
সম্ভাবনার অপচয়:

বাংলাদেশের তরুণদের মাঝেও দক্ষতা, আগ্রহ ও পরিশ্রম করার মানসিকতা আছে। কিন্তু ভুল পথে ঠেলে দিলে সেই শক্তি ক্ষয়ে যায়। ডিপ্লোমা ডিগ্রির আড়ালে হাজার হাজার শিক্ষার্থীর ভবিষ্যৎ ধ্বংস হচ্ছে কেবল:

👉অভিভাবকদের অজ্ঞতার কারণে,
👉ব্যবসায়িক মনোভাবসম্পন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের কারণে,
👉এবং সরকারি তদারকির অভাবে।

উপায় কী?
১. সচেতনতা বাড়ানো: অভিভাবক ও শিক্ষার্থীদের জানানো দরকার—ডিপ্লোমা মানেই চাকরি নয়।
২. মানসম্মত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান অনুমোদন দেওয়া: যাচাই ছাড়া নতুন প্রতিষ্ঠান খোলায় নিষেধাজ্ঞা দেওয়া দরকার।
৩. শিল্প/চাকরি সংযোগ নিশ্চিত করা: প্রতি ডিপ্লোমা কোর্সের সাথে সংশ্লিষ্ট খাতের নিয়োগ নিশ্চিত করতে হবে।
৪. বিকল্প পথ তৈরি করা: যেমন — আইটি, ফ্রিল্যান্সিং, স্মার্ট কৃষি, স্মল বিজনেস মডেল শেখানো।

উপসংহার:
বাংলাদেশে যেভাবে ডিপ্লোমা ডিগ্রির বিস্তার ঘটেছে, তা উন্নয়নের নয়, বরং একটি লুকানো বেকারত্বের ফাঁদ।
অভিভাবকদের এখনই সচেতন হওয়া প্রয়োজন — শুধু সার্টিফিকেট নয়, দরকার বাস্তবমুখী শিক্ষা ও দক্ষতা।
আপনার সন্তানের জীবন নিয়ে গেম খেলবেন না। জেনে-শুনে সিদ্ধান্ত নিন।

গা'যাবাসী এতোদিন বিশ্ববাসীর কাছে সাহায্যের আবেদন করতে করতে একপর্যায়ে তারা কেবল কাফনের কাপড়টুকু চেয়েছে। অবশেষে দীর্ঘ আড়াই...
22/05/2025

গা'যাবাসী এতোদিন বিশ্ববাসীর কাছে সাহায্যের আবেদন করতে করতে একপর্যায়ে তারা কেবল কাফনের কাপড়টুকু চেয়েছে। অবশেষে দীর্ঘ আড়াই মাস পর আজ গাযায় মাত্র পাঁচ ট্রাক মানবিক সহায়তা ঢুকেছে।
তন্মধ্যে দুই ট্রাকই ছিলো কা'ফনের কাপড়!!

– Abdul Karim Al Madani

শিশুর ব্রেইনের 🧠 ভালো হরমোন কোনগুলো? বাড়ানোর উপায় ও কেন প্রয়োজন?💁‍♀️শিশুর ভালো হরমোন বাড়ানোর উপায়:💁‍♀️ স্নেহময় স্পর্শ ও ...
22/05/2025

শিশুর ব্রেইনের 🧠 ভালো হরমোন কোনগুলো? বাড়ানোর উপায় ও কেন প্রয়োজন?💁‍♀️

শিশুর ভালো হরমোন বাড়ানোর উপায়:💁‍♀️

স্নেহময় স্পর্শ ও আলিঙ্গন (Oxytocin বাড়ায়):

👶শিশুকে নিয়মিত আদর করা, কোলে নেওয়া, চোখে চোখ রেখে হাসি দেওয়া।

👶দুধ খাওয়ানো বা ঘুমের আগে আলিঙ্গন। ভীষন উপকারী।

💁‍♀️ ইতিবাচক প্রশংসা ও উৎসাহ দেওয়া (Dopamine বাড়ায়):

👶ছোট ছোট কাজের জন্য শিশুকে বাহবা দেওয়া। মন খুলে প্রশংসা করা।

👶শেখার সময় উৎসাহিত করা ও আনন্দ উৎযাপন করা।

💁‍♀️ রুটিন মেনে চলা ও শান্ত পরিবেশ তৈরি (Serotonin বাড়ায়):

👶ঘুম, খাওয়া ও খেলার নির্দিষ্ট রুটিন তৈরি।

👶বিরক্তিকর/চাপে ফেলার মতো আচরণ পরিহার করা।নিয়ম কানুন অবশ্যই রাখবেন, তবে রোবটের মতন না, মাঝে মাঝে ফ্লেক্সিবল থাকবেন, একসাথে মজা করে একটু নিয়ম ভাঙবেন।

💁‍♀️খোলা জায়গায় খেলা ও হাসিখুশি সময় কাটানো (Endorphin বাড়ায়):

👶খেলাধুলা, নাচ-গান, বা মজার গল্প করা।

👶টিভি বা স্ক্রিন টাইম কমিয়ে প্রকৃতির সাথে সময় কাটানো।

💁‍♀️ নিরাপদ ও বিশ্বাসযোগ্য সম্পর্ক গড়ে তোলা:

👶শিশুর আবেগ বুঝে তার পাশে থাকা।

👶ভুল করলে মারধর না করে বোঝানো।

ভালো হরমোন বাড়ানোর প্রয়োজনীয়তা:🤷‍♀️

১. আবেগ নিয়ন্ত্রণ ও নিরাপত্তা অনুভব:🙋‍♀️
ভালো হরমোন শিশুকে মানসিকভাবে নিরাপদ ও স্থির থাকতে সাহায্য করে। এটি আত্মবিশ্বাসী ও হাসিখুশি শিশু গড়ে তোলে।

২. শেখার ক্ষমতা বৃদ্ধি:🙋‍♀️
ডোপামিন ও সেরোটোনিন শেখার আগ্রহ ও মনোযোগ বাড়ায়। ফলে শিশুর বুদ্ধিবৃত্তিক বিকাশ উন্নত হয়।

৩. সামাজিক সম্পর্ক গঠনে সহায়তা:🙋‍♀️
অক্সিটোসিন শিশুকে অন্যের প্রতি সহানুভূতিশীল করে তোলে, যা বন্ধুত্ব ও পারিবারিক সম্পর্ক তৈরিতে সহায়ক।

৪. আচরণগত উন্নতি:🙋‍♀️
ভালো হরমোন শিশুর মধ্যে শান্তিপূর্ণ আচরণ ও সহনশীলতা বাড়ায়, জেদ বা মেজাজ নিয়ন্ত্রণে রাখে।

(নিউরোপ্যারেন্টিং-এর দৃষ্টিকোণ থেকে):

নিউরোসায়েন্স বলছে, শিশুর মস্তিষ্কের গঠন ও বিকাশে আবেগভিত্তিক সম্পর্ক গুরুত্বপূর্ণ। তাই মা-বাবার দায়িত্ব শুধু শাসন নয়, বরং শিশুর ভালো হরমোন বৃদ্ধির জন্য স্নেহ, বোঝাপড়া ও নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিত করা। এটিই নিউরোপ্যারেন্টিংয়ের মূলমন্ত্র।
নিউরোপ্যারেন্টিং-পর্ব ১৫
প্রথম পর্ব থেকে সব পর্ব পরবেন, আপনার ও আপনার সন্তানের জন্য ভীষন উপকারী।
ধন্যবাদ 🙏

18/05/2025

এফসিপিএস মেডিসিনে গোল্ড মেডেল পাওয়া বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক Dr. Khairul Islam (MBBS,MCPS,FCPS) ভাই। ভাই শুধু ডিগ্রীধারী বিশেষজ্ঞই নন, ক্লিনিসিয়ান হিসেবেও খুবই ভালো। একাডেমিক ও মানবিক একজন মেডিসিন বিশেষজ্ঞ। ভাইয়ের সাথে দেখা হলে সবসময় বিভিন্ন কেইস নিয়ে অভিজ্ঞতা শেয়ার করেন। কেইস নিয়ে কৌতুহল থাকায় শুনতে/জানতে ভালো লাগে এবং থিংকিং ক্যাপাবিলিটি বাড়ানোর চেষ্টা করি। সেদিন ভাইয়া একটা অভিজ্ঞতা শেয়ার করেন।

মহিলার বয়স মাত্র ২৯ বছর। সিজারিয়ান সেকশনের মাধ্যমে বাচ্চা জন্ম দেয়ার কয়েকদিন পর গাইনী ডিপার্টমেন্টে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন জ্বর নিয়ে এবং এর সাথে তখনই/পরবর্তীতে Diarrhoea দেখা দেয়।

ঐ সময় জ্বরের কারণ হিসেবে underlying Infection চিন্তা করে পেশেন্ট কে হসপিটালে ভর্তির পরামর্শ দেয়া হয়। সেলাইয়ের জায়গার একটা অংশ কিছুটা আদ্র থাকায় সেখানে ইনফেকশন চিন্তা করা হয়। প্রথমে এম্পেরিয়াল এন্টিবায়োটিক শুরু করা হয় কিন্তু রোগীর তেমন উন্নতি নেই। বরং শরীরের গলার নিচে-বুকে-পিঠে বিভিন্ন জায়গায় Rash দেখা। গাইনোকলজিস্ট Antibiotic এর Drug Reaction চিন্তা করে Antibiotic বন্ধ করেন।

পরবর্তীতে আদ্র জায়গা থেকে Swab নিয়ে কালচারের জন্য পাঠানো হয় কিন্তু কালচারে কোন গ্রোথ ছিল না। পরবর্তীতে কয়েক দফায় এন্টাবায়োটিক পরিবর্তন করা হয়। এর পাশাপাশি ব্লাড কালচার করা হয় সেখানেও কোনো গ্রোথ পাওয়া যায় নি। এছাড়া জ্বরের কারণ খোঁজার জন্য টিবি সহ সম্ভাব্য অন্যান্য পরীক্ষাও করা হয় কিন্তু কোনো ক্লু পাওয়া যায়নি।

যেহেতু ডেঙ্গু সিজন চলছে ডেঙ্গু টেস্টও করা হয়েছিল ডেঙ্গু টেস্ট নেগেটিভ, Platelet count নরমাল।

এর মধ্যে মেডিসিন ডিপার্টমেন্টে কল দেয়া হয় মেডিসিনের সিনিয়র ডাক্তার এসেও কোনো ক্লোজ খুঁজে পাচ্ছেন না।
এন্টিবায়োটিক পরিবর্তন করা হল কিন্তু উন্নতি নেই।

এর মধ্যে রোগীর CBC পরীক্ষায় দেখা যায় যে wbc কাউন্ট দিন দিন কমে যাচ্ছে। জন্ডিস দেখা দিয়েছে, বিলিরুবিন বেশি। এলবুমিন ও কমে যাচ্ছে।

Procalcitonin level, HBsAg, Anti HCV সহ অনেক টেস্ট করা হয়েছিল সব নরমাল। এদিকে Albumin দিয়েও Albumin লেভেল নরমালে রাখা যাচ্ছে না বিভিন্ন ধরনের অ্যান্টিবায়োটিক ট্রাই করেও রোগীর কোন উন্নতি হচ্ছে না
কিন্তু কেন এমন হলো তার কোন ব্যাখ্যা ও দিতে পারছেন না ডাক্তাররা।

সবশেষে উনারা বলেন যে, Septicemia থেকে Multiorgan failure এর দিকে যাচ্ছে পেশেন্ট।

ঐ মুহূর্তে ডা. খাইরুল ভাইয়ার ডাক পড়ে। ভাইয়া ওয়ার্ডে গিয়ে পেশেন্ট কে দেখেন। একেবারে শুরু থেকে হিস্ট্রি নেন এবং প্রশ্ন করে পাওয়া একটা ক্লু থেকে ডায়াগনোসিস করেন। সেই মুহূর্তে ভাইয়া মোবাইলে থাকা পেশেন্টের Rash এর ছবি টা আমাকে দেখান।

পেশেন্টের হিস্ট্রি + Rash এর ছবি টা দেখে আমার মনে পড়ে যায় ১/২ বছর আগে বিশিষ্ট হেমাটোলজিস্ট Prof. Dr. Akhil Ranjon Biswas স্যারের শেয়ার করা দুটি কেইস হিস্ট্রি পড়েছিলাম Haematology Society of Bangladesh এর ওয়েবসাইটে। এবং এই পেশেন্টের Rash ও স্যারের শেয়ার করা পেশেন্টের Rash এর ছবির সাথে মিলে যাচ্ছে।

তখন ভাই কে জিজ্ঞেস করলাম, উনার ডায়াগনোসিস কি Blood Transfusion Associated GVHD(Graft Versus Host Disease)?

তখন ভাই জানালেন যে পেশেন্টের সিজারের সময় ব্লাড ডোনেট করে তার আপন ভাই। কেউ আসলে সেই হিস্ট্রি টা নেন নি। সবাই আসলে সিজার পরবর্তী জ্বরের কারণ হিসেবে Infective cause চিন্তা করছিলেন। তাই কোনো কনক্লুসনে আসতে পারছিলেন না কেইস টি নিয়ে। যেহেতু অনেক টেস্ট অলরেডি করা হয়ে গেছে এবং ভাইয়াও অতীতে এমন কেইস দেখেছেন তাই উনি আগ বাড়িয়ে ব্লাড ট্রান্সফিউসন হিস্ট্রি নিয়েছেন এবং ডায়াগনোসিস করতে পেরেছিলেন। আর বাইরে থেকে এলবুমিন দেয়া সত্ত্বেও পেশেন্টের এলবুমিন লেভেল কমে যাচ্ছিল তার কারণ হিসেবে ভাইয়া বললেন এক্ষেত্রে Protein loosing Enteropathy হয়।

কিন্তু GVHD এর মর্টালিটি রেইট যেহেতু অনেক বেশি, এই পেশেন্ট আসলে সার্ভাইভ করার সম্ভাবনা খুব কম ছিল। (আমি পূর্বে যে দুটো কেইস পড়েছিলাম সেই দুজনই মারা যান। একজনের ক্ষেত্রে ব্লাড ডোনার ছিলেন আপন ভাই, আরেকজনের ক্ষেত্রে আপন ছেলে।)

এই মহিলার শেষ CBC তে WBC count ছিল মাত্র ২৩০/মাইক্রো লিটার (!!!)। Neutrophil 08%, Lymphocyte 90%. ESR= 45.

পরবর্তীতে তাকে হেমোটলজি ওয়ার্ডে ট্রান্সফার করা হয়। ভাইয়া আমাকে নিয়ে যান হেমোটলজি ওয়ার্ডে ভর্তি এই পেশেন্ট দেখানোর জন্য এবং ঐ সময় অধ্যাপক ডা. আখিল রন্জন বিশ্বাস স্যারও ওয়ার্ডে রাউন্ড দিচ্ছিলেন। কিন্তু এই পেশেন্টের বেডে গিয়ে পেশেন্ট কে পাওয়া যায় নি। কারণ উনিও GVHD এর মত একটি Grievous condition এর নিকট হার মেনে মৃত্যুবরণ করেছেন।

আল্লাহ মেহেরবানী করে রোগী কে বেশেহত নসীব করুন।
ডা. খাইরুল ভাইয়া কে অসংখ্য ধন্যবাদ কেইস টি শেয়ার করার জন্য। এর আগে TA-GVHD এর সেইম আরেকটি কেইস ভাইয়া ডায়াগনোসিস করেন যেখানে Open Heart Surgery এর পর পেশেন্টের জ্বর এবং Rash দেখা দেয়। সার্জারীর সময় নিকটাত্মীয় থেকে রক্ত নেন ঐ পেশেন্ট এবং কয়েকদিনের মধ্যেই মরণঘাতী এই রোগে মৃত্যুবরণ করেন।

বি: দ্র: ইংরেজিতে একটা কথা আছে,, Knowledge increases by Sharing, not by Saving! এই সিরিজের সবগুলো লিখাই একাডেমিক আলোচনার জন্য। প্রাসঙ্গিক কোনো তথ্য/অভিজ্ঞতা শেয়ার করতে চাইলে করতে পারেন।
Dr. Fahim Uddin
Khulna Medical College
Session: 2012-2013

:
নিকটাত্মীয় থেকে রক্ত নেয়া থেকে বিরত থাকুন। নিকটাত্মীয়ের রক্ত মৃত্যুর কারণ হতে পারে। সাধারনত Blood Transfusion এর ২ দিন থেকে ৩০ দিন পর এই সমস্যা দেখা দিতে পারে। Immunocompromised গ্রহীতার ক্ষেত্রে রিস্ক সবচেয়ে বেশি থাকে, তবে দৃশ্যত সুস্থ গ্রহীতার ক্ষেত্রেও Rarely এমনটা ঘটে থাকে।

এর বিস্তারিত ব্যাখা দিতে গিলে অনেক বড় হয়ে যাবে লেখা। সংক্ষেপে বললে, নিকটাত্মীয়ের সাথে আপনার HLA matching থাকায় আপনার রক্তে থাকা T cell(প্রতিরক্ষা কোষ) ডোনারের রক্তে থাকা T cell কে নিজের/Self হিসেবে মনে করবে, তাই তাকে কিছু করবে না। কিন্তু ডোনারের T cell আপনার শরীরে প্রবেশের পর আপনার দেহ কোষগুলো কে Non self/Foreign হিসেবে মনে করবে এবং বিভিন্ন অঙ্গের কোষ গুলো ধ্বংস করতে শুরু করবে। যাতে মৃত্যুর সম্ভাবনা উন্নত বিশ্বেই ৯০% এর বেশি। তবে মাত্র ১% এরও কম কেইসে এটা ঘটে থাকে, অর্থাৎ খুব রেয়ার। কিন্তু হলে যেহেতু রক্ষা নেই, তাই নিকটাত্মীয়ের রক্ত এভয়েড করাই যুক্তিযুক্ত।

বোঝার সুবিধার্থে সাধারন ভাষায় বললে,
বাইরের রাষ্ট্রের কেউ বাংলাদেশে অনুপ্রবেশ করতে গেলে বিজিবি তাদের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলে। কিন্তু ধরুন বাংলাদেশ বিজিবির পোশাক পরে পার্শ্ববর্তী রাষ্ট্রের সৈনিকরা এদেশে প্রবেশ করল এবং বাংলাদেশ বিজিবি ঐ সকল সৈনিক কে নিজেদের লোক মনে করে কিছুই করল না। এই সুযোগে ঐ সৈনিকরা এদেশে বংশবৃদ্ধি করলো এবং বাংলাদেশের সাধারন মানুষ দের মারতে থাকলো। ঠিক এটাই ঘটে TA-GVHD তে।
*বিজিবি= গ্রহীতার রক্তের T cell(প্রতিরক্ষা কোষ)
*সৈনিক= দাতার রক্তের T cell(প্রতিরক্ষা কোষ)

♦বিশেষ করে আপন ভাই/বোন, বাবা /মা, ছেলে/ মেয়ে, ভাতিজা/ভাতিজি, ভাগিনা/ভাগিনী থেকে রক্ত নেয়া থেকে বিরত থাকুন। আপন ভাতিজা থেকে রক্ত নিয়ে TA-GVHD হয়ে মারা গেছেন এমন কেইসও আছে।

♣যদি ইমার্জেন্সি সিচুয়েশনে কোনো ডোনার খুঁজে না পাওয়া যায় তখন নিকটাত্মীয় থেকেও বাধ্য হয়ে ব্লাড নিতে হয়, তবে সেক্ষেত্রে ডোনারের ব্লাড Irradiation করে গ্রহীতার শরীরে দেওয়া হয়। জনস্বার্থে শেয়ার করুন।

এন্টিবায়োটিক আবিষ্কার করার সময় আলেকজান্ডার ফ্লেমিং বলেছিলেন, "এই এন্টিবায়োটিকের কারণে আজ কোটি কোটি মানুষের প্রাণ বেঁচ...
08/05/2025

এন্টিবায়োটিক আবিষ্কার করার সময় আলেকজান্ডার ফ্লেমিং বলেছিলেন, "এই এন্টিবায়োটিকের কারণে আজ কোটি কোটি মানুষের প্রাণ বেঁচে যাবে। কিন্তু অনেক বছর পর এগুলো আর কাজ করবে না! তুচ্ছ কারণে কোটি কোটি লোক মারা যাবে আবার।"

এন্টিবায়োটিক খাওয়ার কিছু নিয়ম আছে। একটা নির্দিষ্ট ডোজে, একটা নির্দিষ্ট মেয়াদ পর্যন্ত এন্টিবায়োটিক খেতে হয়। না খেলে যেটা হতে পারে সেটাকে বলা হয় "এন্টিবায়োটিক রেজিসটেন্স''।

ধরুন, আমার দেহে এক লক্ষ ব্যাকটেরিয়া আছে। এগুলোকে মারার জন্য আমার ১০টা এম্পিসিলিন খাওয়া দরকার। এম্পিসিলিন এক প্রকার এন্টিবায়োটিক। আপনি খেলেন ৭ টা। ব্যাকটেরিয়া মরলো ৭০ হাজার এবং আপনি সুস্থ হয়ে গেলেন। ৩০ হাজার ব্যাকটেরিয়া কিন্তু রয়েই গেল। এগুলো শরীরে ঘাপটি মেরে বসে জটিল এক কান্ড করল নিজেরা নিজেরা।

তারা ভাবল, যেহেতু এম্পিসিলিন দিয়ে আমাদের ৭০ হাজার ভাইকে হত্যা করা হয়েছে, আমাদেরকে এম্পিসিলিন প্রুফ জ্যাকেট পরতে হবে এবার। প্ল্যান করে থেমে থাকে না এরা, বরং সত্যি সত্যি জ্যাকেট তৈরি করে ফেলে ওই ব্যাকটেরিয়াগুলো। এরা বাচ্চা-কাচ্চাও পয়দা করে একই সময়ে। বাচ্চাদেরকেও সেই জ্যাকেট পরিয়ে দেয়।
এর ফলে যেটা হয়, পরের বার এম্পিসিলিন নামক এন্টিবায়োটিকটা আর কাজ করে না!

সবচেয়ে ভয়ংকর বিষয় হচ্ছে, জ্যাকেট পরা ব্যাকটেরিয়াগুলো কেবল ঐ ব্যাক্তির শরীরেই বসে থাকে না। তিনি যখন হাঁচি দেন, কাশি দেন, ব্যাকটেরিয়া গুলো ছড়িয়ে পড়ে পুরো এলাকায়। এক সময় পুরো এলাকায়ই আর ওই এন্টিবায়োটিক কাজ করে না। যারা খুব নিয়ম করে ওষুধ খান তারাও বিপদে পড়ে যান সবার সাথে।

আমরা খুব ভয়ংকর একটা সময়ের দিকে এগিয়ে যাচ্ছি দ্রুত। ব্যাকটেরিয়া আর তাদের বিভিন্ন 'জ্যাকেট'এর তুলনায় এন্টিবায়োটিকের সংখ্যা খুব বেশি না। অনেক এন্টিবায়োটিক এখন আর কাজ করে না, বাকিগুলোর ক্ষমতাও কমে আসছে। আমাদের বড় বড় হাসপাতাল থাকবে, সেখানে এফসিপিএস, এমডি, পিএইচডি করা ডাক্তাররা থাকবেন কিন্তু কারোরই কিছু করার থাকবে না। সামান্য সর্দিতেই রোগী মরে সাফ হয়ে যাবে।

উন্নত বিশ্বের চিকিৎসা ব্যবস্থা আলাদা। তারা নিয়ম মেনে ডাক্তারের পরামর্শ মতো ওষুধ খায়। বিপদে আছি আমরা। "মেডিসিনের বাইবেল" নামে পরিচিত ডেভিডসের বইয়েও আমাদের এই উপমহাদেশের উল্লেখ আছে আলাদা করে। অনেক ট্রিটমেন্টে বলা হয়েছে,
"This organism is registant against this Drugs in the subcontinent'' অর্থাৎ এই জীবাণুটি উপমহাদেশের এই ওষুধগুলোকে প্রতিরোধ করতে সক্ষম।

টিভি পত্রিকায় নানান বিষয়ে মানুষকে সচেতন করা হয়। বাথরুম করে হাত ধুতে হবে, কাশি হলে ডাক্তার দেখাতে হবে, নিরাপদ পানি খেতে হবে ইত্যাদি ইত্যাদি। কিন্তু এন্টিবায়োটিক নিয়ে কোনো কিছু আজও চোখে পড়েনি। অথচ এটা অন্যগুলোর চেয়ে বেশি জরুরি। এন্টিবায়োটিক কাজ না করলে এত সচেতনতা দিয়েও আর লাভ হবেনা। আগুন নিয়ে খেলছে ফার্মেসিওয়ালারা।

রোগী ফার্মেসীতে গিয়ে একটু জ্বরের কথা বললেই ফার্মেসিতে বসে থাকা সেই লোকটি দিয়ে দিচ্ছে Azithromycin, Cefixime, Cefuroxime অথবা Levofloxacin নামক কিছু নামকরা দামী এন্টিবায়োটিক, কিন্তুু কত দিন খেতে হবে সেটা না জানিয়ে সুন্দর করে বলে দেয় এই ওষুধটি ১ ডোজ খাবেন, সব রোগ ভালো হয়ে যাবে আর এই ভাবেই আস্তে আস্তে Resistance হচ্ছে সব এন্টিবায়োটিক।

চিকিৎসা ব্যবস্থার সাথে যারা জড়িত তাদেরকে এখনই ব্যাপারটা নিয়ে ভাবা উচিত। সবাইকে এন্টিবায়োটিকের সঠিক ব্যবহার বিষয়ে সচেতনতা বাড়াতে হবে। না হলে আমাদের ভবিষ্যত অন্ধকার।

02/05/2025

কারো সাথে দেখা হলে যে কথাগুলো একদমই বলা উচিত না। এগুলো কটু বাক্য। এগুলো বলা এক ধরনের অভদ্রতা।

“আপনি তো অনেক মোটা হয়ে গেছেন!”

“জামাটা কোথা থেকে নিয়েছেন? গায়ে তো মানাচ্ছে না একদম।”

“বেতন কত পান?”

“বিয়ের এতদিন হলো, এখনো বাচ্চা হয় না?”

“বাচ্চাটা এত রোগা কেন?”

“ বয়স তো হলো, বিয়ে করেন না কেন ?”

“মুখে এত ব্রণ কেন?”

“এত বয়স হলো, এখনো চাকরি নেই?”

“তোমার গায়ের রঙ এত কালো কেন?”

“এতদিন ধরে সংসার করছেন, এখনো ভাড়া বাসায় থাকেন?”

“এই বয়সে এমন পোশাক পরেন কীভাবে?”

“বাবা-মা তো ফর্সা, বাচ্চাগুলো কালো হলো কী করে?”

“তোমার স্বামীর আয় কত?”

“স্বামী বিদেশে থাকে, তুমি একা থাকো কেমন করে?”

“তুমি তো আগে সুন্দর ছিলে, এখন এমন হলে কেন?”

“খাওয়া-দাওয়া করো না নাকি, এত শুকিয়ে গেলে যে?”

“তোমার বয়স কত?”

“এখনো কি আগের মতোই আছো, নাকি পরিবর্তন আসছে?”

“বাসায় শাশুড়ির সাথে কেমন সম্পর্ক?”

এগুলো আপনার কাছে হয়তো কয়েকটি বাক্য মাত্র, কিন্তু যাকে উদ্দেশ্য করে বলছেন, তার কাছে এগুলো কাঁটার চেয়েও ভয়ঙ্কর। তাই, এগুলো বলা থেকে বিরত থাকুন।

মনে রাখবেন, সব কথা বলার না, সব প্রশ্ন করার না।সবার জীবনের গল্প এক না। তাই, কারো ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে অযাচিত প্রশ্ন না করাই শ্রেয়।

জ্ঞানী হোন। সংবেদনশীল হোন। মানুষকে আঘাত নয়—ভালোবাসা দিন, সম্মান দিন।

06/04/2025

গা^জার সর্বশেষ অবস্থা:

১. গা^জার প্রতিটি এলাকায় এখন নিয়মিতভাবে নিষিদ্ধ ফ্লোরিন বো''''মা ব্যবহার করা হচ্ছে।

২. প্রতি ২০ সেকেন্ডে একটি করে মিসা/ইল ছোড়া হচ্ছে! পুরো অঞ্চলটি মানুষের বসবাসের অযোগ্য হয়ে পড়েছে।

৩. আলজাজিরা, CNN, NBC-সহ সকল আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমের সাংবাদিকদের গা^জার ছেড়ে যেতে বাধ্য করেছে I'DF। কোনো মিডিয়াকে সেখানে রিপোর্ট করতে দেওয়া হচ্ছে না। বাস্তবতা ঢেকে রাখা হচ্ছে বিশ্ববাসীর চোখ থেকে।

৪. এখন গা^জার মানুষের জন্য খাবার নয়, দরকার অক্সিজেন। বাতাসে বিষ — নিঃশ্বাসও এখন প্রাণঘাতী।

৫. রাফা^হ শহর সম্পূর্ণ নিশ্চিহ্ন! খবর আসছে — সেখানে আর কেউ বেঁচে নেই।

৬. চারপাশে শুধু ছাই, ধ্বংস আর নীরবতা। জীবনের কোনো চিহ্ন নেই।

- তথ্যসূত্র Al Jazeera

-----------------------------

একটি জাতি পুরোপুরি নিঃশেষ হওয়ার সময়েও পুরোটা দুনিয়ার রাষ্ট্রপ্রধানরা চুপ। মিডল ইস্টের শাসকেরা ঘুম।

The hour of departure has arrived, and we go our separate ways, I to die, and you to live. Which of these two is better only God knows.

-Socrates

©️

মাসুদ ইব্রাহীমের কথা দুই মিনিট চিন্তা করুন:একটা মানুষ, ১৫ বছর মাত্র তার বয়স। ফজরের নামাজ পড়তে বের হলো। এরপর সাড়ে তিন বছর...
13/02/2025

মাসুদ ইব্রাহীমের কথা দুই মিনিট চিন্তা করুন:
একটা মানুষ, ১৫ বছর মাত্র তার বয়স।
ফজরের নামাজ পড়তে বের হলো।
এরপর সাড়ে তিন বছর এক অন্ধকার ঘরে বন্দী।
দেয়ালে লিখে রেখেছে 1230 Days, I Love my family!
২০১৬ সালে তাকে টাঙ্গাইলে নিয়ে জঙ্গি নাটক সাজিয়ে ক্রসফায়ারে হ*ত্যা করে তাকে অমানবিক নির্যাতন থেকে 'মুক্তি' দেওয়া হয়।
মাসুদ ইব্রাহীমদের প্রতি নৃশংসতা যদি
আপনার বিবেক জাগাতে না পারে
তবে দয়া করে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন৷😥
সংগ্রহীত

The reality
28/12/2024

The reality

Address


Telephone

+8801722244840

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when মেডিকেল লাইফ ও এডভেঞ্চার posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to মেডিকেল লাইফ ও এডভেঞ্চার:

Shortcuts

  • Address
  • Telephone
  • Alerts
  • Contact The Practice
  • Claim ownership or report listing
  • Want your practice to be the top-listed Clinic?

Share