Anwar Diagnostic and Consultation Center

  • Home
  • Anwar Diagnostic and Consultation Center

Anwar Diagnostic and Consultation Center Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Anwar Diagnostic and Consultation Center, Medical and health, .

11/04/2023

:

আমাদের বাচ্চাদের ব্রেইনের ৯৫% গঠন হয় প্রথম ৫ বছরে। বাকি ৫% গঠন হয় পরের ৩ বছরে। তাই প্রথম ৮ বছর আপনার সন্তানের জন্য - সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সময়। এর ভিতর ৫ বছর বেশী গুরুত্বপূর্ণ!

ফলে এই সময়ে সবচেয়ে careful থাকা উচিৎ! এই গঠন বলতে বুঝায় - ব্রেইনের connection তৈরী হওয়া।

যার যত connection তৈরী হবে, সে তত ব্রিলিয়ান্ট হবে!

এই connection তৈরীতে রঙিন খেলনা, পুষ্টিকর খাবার, বাচ্চার সাথে খেলা করা, গল্প বলা - এমনই অনেক কিছু নির্ভরশীল!

কিন্তু আমাদের দেশে - বাচ্চা কথা বলা শেখার আগেই - সবাই লাঠি নিয়ে বসে - ঠিকমত পড়ালেখা শিখছে তো?

#খাবারঃ

একসময় এদেশে মায়েদের বাচ্চার খাবারই ছিল - বার্লি আর সাগু!

তখন বার্লি Face বলে, একটা অপুষ্টির লক্ষ্মণ দেখা যেত। বাচ্চা হতো মোটাতাজা, মা মনে করতো - বেশ ভাল স্বাস্থ্য হয়েছে!

আজ সেই জায়গাটা নিয়েছে, সুজি! সুজি হয় চালের গুড়া, নাহলে গমের।

আবার এর সাথে কোন না কোন দুধ মিশ্রিত করে, সাথে থাকে চিনি। অথচ এর সবগুলোই অপুষ্টির জন্য যথেষ্ট।

কারণ গরীব হলে, গরুর দুধ মিশ্রিত করে - আর টাকা থাকলে infant formula. অথচ দুটোই বাচ্চার জন্য ক্ষতিকারক!

Infant formula'তে কোন কিছু মিশানো নিষেধ। আবার কোন চিকিৎসক লিখে দিলে - শাস্তিযোগ্য অপরাধ।

আমরা জানি সবসময়ই সুষম খাবার প্রয়োজন। সেক্ষেত্রে খিচুড়ি হলো, বাচ্চার সুষম খাবার।

অথচ মা'দের বুঝানো কষ্টকর হয়ে দাঁড়িয়েছে। সাথে যোগ হয়েছে - দাদা/দাদি, নানা/নানি।

মুরুব্বিদের ধারণা - তারাও তো বাচ্চা মানুষ করেছে, কখনো তো সমস্যা হয় নাই!

এর উত্তরে অনেক সময় বলি, দেশ যে ব্রিলিয়ান্ট জনসংখ্যার সংকটে ভুগছে, তা আপনাদের দান!

জাপানে প্রাইমারি স্কুলে কোন পরীক্ষা নেয় না! ওরা এই early childhood development এর উপর গুরুত্ব দিয়ে থাকে।

আর তাই সেরা ব্রিলিয়ান্ট ঐদেশে তৈরী হয়। আমাদের মত লাঠি হাতে নিয়ে শিক্ষা দেয় না।

#কেন_খিচুড়ি_সেরা?

আমরা সবাই বা অনেকেই জানি essential amino acid বলে, একটা শব্দ আছে। যা শরীর তৈরী করতে পারে না। ফলে বাহিরের খাবার খেয়ে সেই অভাব পূরণ করতে হয়।

একমাত্র খিচুড়িতেই সবগুলো পাওয়া সম্ভব (চালে আটটি আর বাকিগুলো ডালে থাকে)। ফলে চাল-ডাল একসাথে থাকলেই শুধু সবগুলো essential amino acid পাওয়া সম্ভব!

এছাড়াও ডিমে এইসবগুলো essential amino acid থাকে।

#ফলে_বাচ্চার_খাবার_হওয়া_উচিৎঃ

১) মায়ের বুকের দুধ ২ বছর পর্যন্ত, এর বাহিরে আর কোন দুধ নয়।

২) খিচুড়ি (চাল+ডাল+সয়াবিন/অলিভ ওয়েল+সবজি)

৩) ডিম

৪) মা যখন যা খাবেন - সেখান থেকে মাছ/মাংস/সবজি বাচ্চাকে দিবেন। (ফ্রেশ হতে হবে)

৫) সারাদিনে একবার ফল খাবে। #আঙ্গুর বাদে। বাচ্চা সকাল/দুপুর/রাত, প্রচুর ফল খায় - এটাও ভাল লক্ষ্মণ নয়। কারণ পেট ভরা থাকায়, অন্য প্রয়োজনীয় খাবার খাবে না।

সবশেষে মা'দের বলি - আপনার সন্তান যদি পড়ালেখা নাও করে - Early Childhood Development ঠিক থাকলে, রিক্সা চালক হলে - সেরা রিক্সা চালক হবে। বা চোর হলেও সেরা চোর হবে!

তাই সবাই Early Childhood Development এর উপর সময় দিন। সঠিক খাবার নিশ্চিত করুন! সুজি/গরু/ছাগলের (২ বছর বয়স পর্যন্ত) দূধ খাওয়ানো বন্ধ করুন।

বি.দ্র. ছাগলের দূধে অতিরিক্ত অসুবিধা, এক ধরনের রক্তশূন্যতা রোগ হয়।

অধ্যাপক ডাক্তার নিয়ামত হোসেন রিপন
সহকারী অধ্যাপক (নিওনেটোলজী)
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল কলেজ,

03/04/2022

*মুফতি তাকী উসমানী সাহেব হাফিঃ এর রোযার আধুনিক ৩১টি মাসআলা*

১। ইনজেকশন (Injection) ইনজেকশন নিলে রোযা ভাঙবে না।
(জাওয়াহিরুল ফতওয়া)

২। ইনহেলার (Inhaler) শ্বাসকষ্ট দূর করার লক্ষ্যে তরল জাতীয় একটি ঔষধ স্প্রে করে মুখের ভেতর দিয়ে গলায় প্রবেশ করানো হয়, এভাবে মুখের ভেতর ইনহেলার স্প্রে করার দ্বারা রোজা ভেঙে যাবে।
(ইমদাদুল ফতওয়া)

৩। এনজিওগ্রাম (Angio Gram) হার্ট ব্লক হয়ে গেলে উরুর গোড়া কেটে বিশেষ রগের ভেতর দিয়ে হার্ট পর্যন্ত যে ক্যাথেটার ঢুকিয়ে পরীক্ষা করা হয় তার নাম এনজিওগ্রাম। এ যন্ত্রটিতে যদি কোনো ধরণের ঔষধ লাগানো থাকে তারপরও রোজা ভাঙবে না।
(ইসলাম ও আধুনিক চিকিৎসা)

৪। এন্ডোসকপি (Endos Copy) চিকন একটি পাইপ যার মাথায় বাল্ব জাতীয় একটি বস্তু থাকে। পাইপটি পাকস্থলিতে ঢুকানো হয় এবং বাইরে থাকা মনিটরের মাধ্যমে রোগীর পেটের অবস্থা নির্ণয় করা হয়। এ নলে যদি কোনো ঔষধ ব্যবহার করা হয় বা পাইপের ভেতর দিয়ে পানি/ঔষধ ছিটানো হয়ে থাকে তাহলে রোজা ভেঙে যাবে, আর যদি কোনো ঔষধ লাগানো না থাকে তাহলে রোযা ভাঙবে না।
(জাদীদ ফিকহী মাসায়েল)

৫। নাইট্রোগ্লিসারিন (Nitro Glycerin) এরোসল জাতীয় ঔষধ, যা হার্টের জন্য দুই-তিন ফোটা জিহ্বার নীচে দিয়ে মুখ বন্ধ করে রাখে। ঔষধটি শিরার মাধ্যমে রক্তের সাথে মিশে যায় এবং ঔষধের কিছু অংশ গলায় প্রবেশ করার প্রবল সম্ভবনা থাকে। অতএব, এতে রোজা ভেঙে যাবে।
(জাদীদ ফিকহী মাসায়েল)

৬। লেপারোসকপি (Laparoscopy) শিক্ জাতীয় একটি যন্ত্র দ্বারা পেট ছিদ্র করে পেটের ভেতরের কোনো অংশ বা গোশত ইত্যাদি পরীক্ষা করার উদ্দেশ্যে বের করে নিয়ে আসার জন্য ব্যবহৃত যন্ত্র। এতে যদি ঔষধ লাগানো থাকে তাহলে রোজা ভেঙে যাবে অন্যথায় রোযা ভাঙবে না।
(আল মাকালাতুল ফিকহীয়া)

৭। অক্সিজেন (Oxygen) রোজা অবস্থায় ঔষধ ব্যবহৃত অক্সিজেন ব্যবহার করলে রোজা ভেঙে যাবে। তবে শুধু বাতাসের অক্সিজেন নিলে রোযা ভাঙবে না।
(জাদীদ ফিকহী মাসায়েল)

৮। মস্তিস্ক অপারেশন (Brain Operation) রোজা অবস্থায় মস্তিস্ক অপারেশন করে ঔষধ ব্যবহার করা হোক বা না হোক রোজা ভাঙবে না।
(আল মাকালাতুল ফিকহীয়া)

৯। রক্ত নেওয়া বা দেওয়া রোজা অবস্থায় শরীর থেকে রক্ত বের করলে বা শরীরে প্রবেশ করালে রোজা ভাঙবে না।
(আহসানুল ফতওয়া)

১০। সিস্টোসকপি (cystoscopy) প্রসাবের রাস্তা দিয়ে ক্যাথেটার প্রবেশ করিয়ে যে পরীক্ষা করা হয় এর দ্বারা রোজা ভাঙবে না।
(হেদায়া)

১১। প্রক্টোসকপি (proctoscopy) পাইলস, পিসার, অর্শ, হারিশ, বুটি ও ফিস্টুলা ইত্যাদি রোগের পরীক্ষাকে প্রক্টোসকপ বলে। মলদ্বার দিয়ে নল প্রবেশ করিয়ে পরীক্ষাটি করা হয়। রোগী যাতে ব্যথা না পায় সে জন্য নলের মধ্যে গ্লিসারিন জাতীয় কোনো পিচ্ছল বস্তু ব্যবহার করা হয়। নলটি পুরোপুরী ভিতরে প্রবেশ করে না। চিকিৎসকদের মতানুসারে ঐ পিচ্ছিল বস্তুটি নলের সাথে মিশে থাকে এবং নলের সাথেই বেরিয়ে আসে, ভেতরে থাকে না। আর থাকলেও তা পরবর্তীতে বেরিয়ে আসে। যদিও শরীর তা চোষে না কিন্তু ঐ বস্তুটি ভিজা হওয়ার কারণে রোজা ভেঙে যাবে।
(ফতওয়া শামী)

১২। কপার-টি (Coper-T) কপার-টি বলা হয় যোনিদ্বারে প্লাস্টিক লাগানোকে, যেন সহবাসের সময় বীর্যপাত হলে বীর্য জরায়ুতে পৌছাতে না পারে। এ কপার-টি লাগিয়েও সহবাস করলে রোযা ভেঙ্গে যাবে। কাযা কাফফারা উভয়টিই ওয়াজিব হবে।

১৩। সিরোদকার অপারেশন (Shirodkar Operation) সিরোদকার অপারেশন হলো অকাল গর্ভপাত হওয়ার আশঙ্কা থাকলে জরায়ুর মুখের চতুষ্পার্শ্বে সেলাই করে মুখকে খিচিয়ে রাখা। এতে অকাল গর্ভপাত রোধ হয়।যেহেতু এতে কোনো ঔষধ বা বস্তু রোযা ভঙ্গ হওয়ার গ্রহণযোগ্য খালি স্থানে পৌছে না, তাই এর দ্বারা রোযা ভাঙবে না।

১৪। ডিএন্ডসি (Dilatation and Curettage) ডি এন্ড সি হলো আট থেকে দশ সপ্তাহের মধ্য Dilator এর মাধ্যমে জীবত কিংবা মৃত বাচ্চাকে মায়ের গর্ভ থেকে বের করে নিয়ে আসা। এতে রোযা ভেঙে যাবে। অযথা এমন করলে কাযা কাফফারা উভয়টি দিতে হবে এবং তওবা করতে হবে।
(হেদায়া)

১৫। এমআর (M.R) এম আর হলো গর্ভ ধারণের পাঁচ থেকে আঁট সপ্তাহের মধ্যে যোনিদ্বার দিয়ে জরায়ুতে এম আর সিরন্জ প্রবেশ করিয়ে জীবত কিংবা মৃত ভ্রণ নিয়ে আসা। যারপর ঋতুস্রাব পুনরায় হয়। অতএব মাসিক শুরু হওয়ার কারণে রোযা ভেঙ্গে যাবে এবং কাযা করতে হবে। কিন্তু যদি রাতের বেলা করা হয় তাহলে দিনের রোজা কাযা করতে হবে না।
(ফতহুল কাদীর)

১৬। আলট্রাসনোগ্রাম (Ultrasongram) আলট্রাসনোগ্রাম পরীক্ষায় যে ঔষধ বা যন্ত্র ব্যবহার করা হয় সবই চামড়ার উপরে থাকে, তাই আলট্রাসনোগ্রাম করলে রোযা ভাঙবে না।
(হেদায়া)

১৭। স্যালাইন (Saline) স্যালাইন নেওয়া হয় রগে, আর রগ যেহেতু রোজা ভঙ্গ হওয়ার গ্রহণযোগ্য রাস্তা নয়, তাই স্যালাইন নিলে রোজা ভাঙবে না, তবে রোজার কষ্ট লাঘবের জন্য স্যালাইন নেওয়া মাকরূহ।
(ফতওয়ায়ে দারাল উলূম)

১৮। টিকা নেওয়া (Vaccine) টিকা নিলে রোজা ভাঙবে না। কারণ, টিকা রোজা ভঙ্গ হওয়ার গ্রহণযোগ্য রাস্তায় ব্যবহার করা হয় না।
(আপকে মাসায়াল)

১৯। ঢুস লাগানো (Do**he) ঢুস মলদ্বারের মাধ্যমে দেহের ভেতরে প্রবেশ করে, তাই ঢুস নিলে রোজা ভেঙে যাবে। ঢুস যে জায়গা বা রাস্তা দিয়ে প্রবেশ করে এ জায়গা বা রাস্তা রোজা ভঙ্গ হওয়ার গ্রহণযোগ্য স্থান ।
(ফতওয়া শামী)

২০। ইনসুলিন গ্রহণ করা (Insulin) ইনসুলিন নিলে রোজা ভাঙবে না। কারণ, ইনসুলিন রোযা ভঙ্গ হওয়ার গ্রহণযোগ্য রাস্তা দিয়ে প্রবেশ করে না এবং গ্রহণযোগ্য খালী জায়গায় প্রবেশ করে না।
(জাদীদ ফিকহী মাসায়েল)

২১। দাঁত তোলা রোজা অবস্থায় একান্ত প্রয়োজন হলে দাঁত তোলা জায়েয আছে। তবে অতি প্রয়োজন না হলে এমনটা করা মাকরূহ। ঔষধ যদি গলায় চলে যায় অথবা থুথু থেকে বেশী অথবা সমপরিমান রক্ত যদি গলায় যায় তাহলে রোজা ভেঙ্গে যাবে।
(আহসানুল ফতওয়া)

২২। পেস্ট/টুথ পাউডার ব্যবহার করা
রোজা অবস্থায় দিনের বেলায় টুথ পাউডার, পেস্ট, মাজন ইত্যাদি ব্যবহার করা মাকরূহ। কিন্তু গলায় পৌঁছালে রোজা ভেঙ্গে যাবে।
(জাদীদ ফিকহী মাসায়েল)

২৩। মিসওয়াক করা শুকনা বা কাঁচা মিসওয়াক দিয়ে দাঁত মাজার দ্বারা রোজার কোনো ক্ষতি হয় না। চাই যখনই করা হোক না কেন।
(ফতওয়া শামী)

২৪। মুখে ঔষধ ব্যবহার করা মুখে ঔষধ ব্যবহার করে তা গিলে ফেললে বা ঔষধ অংশ বিশেষ গলায় প্রবেশ করলে রোজা ভেঙে যাবে। গলায় প্রবেশ না করলে রোজা ভাঙবে না।
(ফতওয়া শামী)

২৫। রক্ত পরীক্ষা পরীক্ষার জন্য রক্ত দিলে রোযার কোনো ক্ষতি হবে না। তবে খুব বেশী পরিমাণে রক্ত দেওয়া যার দ্বারা শরীরে দুর্বলতা আসে, তা মাকরূহ।

২৬। ডায়াবেটিসের ‍সুগার মাপার জন্য সুচ ঢুকিয়ে যে একফোটা রক্ত নেওয়া হয়, এতে রোযার কোনো ক্ষতি হবে না।

২৭। নাকে ঔষধ দেওয়া নাকে পানি বা ঔষধ দিলে যদি তা খাদ্য নালীতে চলে যায়, তাহলে রোজা ভেঙে যাবে এবং কাযা করতে হবে।
(ফতওয়া রাহমানিয়া)

২৮। চোখে ঔষধ বা সুরমা ব্যবহার করা
চোখে ঔষধ বা সুরমা ব্যবহার করার দ্বারা রোজা ভাঙবে না। যদিও এগুলোর স্বাদ গলায় অনুভব হয়।
(হেদায়া)

২৯। কানে ঔষধ প্রদান করা কানে ঔষধ, তেল ইত্যাদি ঢুকালে রোযা ভাঙবে না।

৩০। নকল দাঁত মুখে রাখা রোজা রেখে নকল দাঁত মুখে স্থাপন করে রাখলে রোজার কোনো ক্ষতি হয় না।
(ইমদাদুল ফতওয়া)

৩১। হিজামা বা সিংগা নেওয়া হিজামা বা সিংগা নেওয়া দ্বারা রোযা ভাঙে না। যদি শরীর দুর্বল লাগার ভয় বা শঙ্কা থাকে তাহলে মাকরুহ। যদি এমন ভয় বা শঙ্কা না থাকে তাহলে মাকরুহ হবে না।

Address


Opening Hours

Monday 07:00 - 20:00
Tuesday 07:00 - 20:00
Wednesday 07:00 - 20:00
Thursday 07:00 - 19:00
Friday 07:00 - 20:00
Saturday 07:00 - 20:00
Sunday 07:00 - 20:00

Telephone

+8801611643804

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Anwar Diagnostic and Consultation Center posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

  • Want your practice to be the top-listed Clinic?

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram