T.R. Pharmacy

T.R. Pharmacy We have all kinds of chemists and drugist products to ensure a highly maintained quality.

দাদ রোগের কারণ ও প্রতিকার দাদ এক ধরনের চর্মরোগ। সাধারণত শরীরের এক জায়গায় গোল চাকতির মত ফুসকুড়ি উঠে চুলকানি হয়। আর একেই দ...
22/08/2020

দাদ রোগের কারণ ও প্রতিকার

দাদ এক ধরনের চর্মরোগ। সাধারণত শরীরের এক জায়গায় গোল চাকতির মত ফুসকুড়ি উঠে চুলকানি হয়। আর একেই দাদ বলে। শরীরের বিভিন্ন জায়গায় দাদ হতে পারে। এছাড়া দাদ প্রথমে একটু থেকে হলেও পড়ে বাড়তে থাকে।

কারণ:

• ছত্রাকের কারণে দাদ হয়ে থাকে। সাধারণত ভেজা বা স্যাঁতসেঁতে জায়গা এবং ভালোভাবে আলোবাতাস পায় না এধরণের জায়গায় ছত্রাকের জন্ম হয়।

• অপরিষ্কার অপরিচ্ছন্নতা, আটসাট অন্তর্বাস ব্যবহার করলে, অপরিষ্কার কাপড় ব্যবহার করলে এবং সংক্রামক ব্যক্তির কাপড়, গামছা ব্যবহার করলে দাদ হতে পারে।

দাদ কোথায় বেশি হয় :

• মাথার চুলের নিচে দেখা যায়।

• দাড়িতে দাদ হয়।

• কুচকিতে ও রানের দুপাশে দাদ হয়।

• পিঠ, পেট, গায়ে দাদ হয়।

• পায়ের তলায় এবং পাতায় দাদ হয়।

• নখে দাদ হতে পারে।

লক্ষণ:
দাদ হলে সাধারণত চামড়ার ওপর গোলাকার ক্ষতের সৃষ্টি হয়। এটি দেখতে অনেকটা চাকার মতো যার কিনারগুলো সামান্য উঁচু হয়। যতই দিন যায় চাকার পরিধি বাড়তে থাকে আর কেন্দ্রের দিকে বা ভেতরের দিকে ভালো হয়ে যেতে থাকে। ক্ষত স্থান থেকে খুসকির ন্যায় ওঠে। কখনো কখনো পানি ভর্তি দানা ও পুঁজ ভর্তি দানা হয়। ক্ষত স্থান অত্যন্ত চুলকায়৷ মাথায় দাদ হলে আক্রান্ত স্থানের চুল পড়ে যায়। কোমরে বা কুচকিতে হলে চামড়া সাদা ও পুরু হয়ে যায়। নখে হলে নখ অস্বচ্ছ ও ভঙ্গুর হয়ে যায়। দাদ চুলকালে সেখান থেকে কষ পড়তে থাকে।

চিকিৎসা :

দ্রুত ডাক্তারের সঙ্গে যোগাযোগ করুন।

প্রতিরোধ:

• ক্ষতস্থান শুকনো রাখার চেষ্টা করা, যতটা সম্ভব তেল সাবান না লাগানো ভাল।

• সংক্রমণের জায়গাটা যতটা সম্ভব খোলা রাখতে হবে এবং গেঞ্জি, মোজা, আন্ডারওয়্যার প্রতিদিন পরপর পরিষ্কার করতে হবে।

• উষ্ণ গরম পানি ও সাবান দিয়ে ভালভাবে ধৌত করে শুকিয়ে প্রয়োজনে ওষুধ ব্যবহার করা উচিৎ।

ঋতু পরিবর্তনের সময় অনেকেই সর্দি-কাশিতে ভোগেন।বাংলাদেশে সর্দি-কাশির মতো সাধারণ স্বাস্থ্য সমস্যায় যারা ভুগছেন, তাদের চিক...
11/08/2020

ঋতু পরিবর্তনের সময় অনেকেই সর্দি-কাশিতে ভোগেন।

বাংলাদেশে সর্দি-কাশির মতো সাধারণ স্বাস্থ্য সমস্যায় যারা ভুগছেন, তাদের চিকিৎসা নিশ্চিত করতে হাসপাতালে পৃথক ব্যবস্থা করা হচ্ছে বলে স্বাস্থ্য বিভাগ জানিয়েছে।

সরকারের স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক আবুল কালাম আজাদ এক সংবাদ ব্রিফিংয়ে এ কথা জানিয়েছেন।

বাংলাদেশে করোনাভাইরাস ছড়িয়ে পড়ার প্রেক্ষাপটে সর্দি-কাশির মতো সমস্যায় অনেকে চিকিৎসা পরামর্শ পাচ্ছেন না, এমন অভিযোগ ওঠার পর সরকারি এই সিদ্ধান্ত জানানো হলো।

বিশেষজ্ঞরা বলেন, ঋতু পরিবর্তনের সময় বাংলাদেশের মতো দেশে সর্দি-কাশি একটি সাধারণ বিষয়।

বাংলাদেশে প্রতিবছর মার্চ-এপ্রিল মাসে সর্দি-কাশির প্রাদুর্ভাব থাকে বলে চিকিৎসকরা জানান। তাদের ভাষায়, এটি সিজনাল ইনফ্লুয়েঞ্জা।

এখন যেহেতু বিশ্বজুড়ে করোনাভাইরাস সংক্রমণের মহামারি চলছে, সেজন্য সাধারণ ইনফ্লুয়েঞ্জা নিয়েও অনেকে উদ্বিগ্ন হয়ে উঠছেন।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক আবুল কালাম আজাদ বলেন, করোনাভাইরাস সংক্রমণের লক্ষণের মধ্যেও সর্দি-কাশি রয়েছে।

তিনি বলেন, বছরের এই সময়টিকে অনেকেরই মৃদু জ্বর ও সর্দি-কাশি থাকে। কিন্তু এখন অনেকে আগের চেয়ে বেশি ভয় পাচ্ছেন। ফলে হাসপাতালেও বেশি মানুষ আসার চেষ্টা করে। চিকিৎসকদের কাছেও অনেকে টেলিফোন করে।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক পরামর্শ দিয়েছেন, কারো যদি জ্বর থাকে এবং সামান্য গলা ব্যথা থাকে, তাহলে বাড়িতে অবস্থান করে চিকিৎসা নেয়া ভালো।

জ্বর থাকলে প্যারাসিটামল এবং কুসুম গরম পানি পানের পরামর্শ দিয়েছেন তিনি।

এছাড়া তিনি বলেন যে গলা ব্যথা থাকলে কুসুম গরম পানি দিয়ে গার্গল করা যেতে পারে। সর্দি-কাশির জন্য অ্যান্টি-হিস্টামিন জাতীয় ট্যাবলেট খাওয়া যেতে পারে বলে তিনি উল্লেখ করেন।

"যদি অবস্থা একদম জটিল না হয় তাহলে হাসপাতালে আসার প্রয়োজন নাই," বলছিলেন মি. আজাদ।

তিনি জানান, সরকার হাসপাতালগুলোতে পৃথক আউটডোর ও ইমার্জেন্সি বিভাগ খোলার চেষ্টা করছে, যেখানে সর্দি-কাশির রোগী বা এই ধরণের সমস্যায় যারা আছেন, তারা যেতে পারেন।

তিনি বলেন, "যদি করোনা সন্দেহ করা হয়, তাহলে একথা বলবো না যে সাধারণ হাসপাতালে অন্যান্য রোগীর সাথে তাদের ভর্তি করা হবে।"

মহাপরিচালক জানান, করোনাভাইরাস সংক্রমণের চিকিৎসা দেওয়ার জন্য যেসব হাসপাতাল নির্ধারিত রয়েছে, সেসব জায়গায় সন্দেহভাজন রোগীদের পাঠানোর পরামর্শ দেয়া হয়েছে।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, মৌসুমি ইনফ্লুয়েঞ্জার কারণে হঠাৎ জ্বর, শুষ্ক কাশি, মাথাব্যথা, মাংসপেশীতে ব্যথা হতে পারে। এছাড়া হতে পারে গলা ব্যথা এবং সর্দি।

এক্ষেত্রে কফ মারাত্মক আকার ধারণ করতে পারে এবং এই অবস্থা দুই সপ্তাহ পর্যন্ত থাকতে পারে। আর অধিকাংশ মানুষ কোন চিকিৎসা ছাড়াই সপ্তাহ খানেকের মধ্যে সুস্থ হয়ে ওঠেন বলে জানাচ্ছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা।

ইনফ্লুয়েঞ্জা বা ফ্লু ঠেকানো পাঁচটি উপায়
খুব সামান্য কারণেই ঠাণ্ডা বা সর্দি-জ্বরে আক্রান্ত হতে পারেন যে কেউ। সাধারণত কয়েকদিনের মধ্যেই মানুষের সর্দি-জ্বর ভালও হয়ে যায়।

তবে কয়েকটি উপায়ে স্বাভাবিকের চেয়ে দ্রুত সময়ে সর্দি-জ্বর ভাল করা সম্ভব বলে মনে করেন চিকিৎসকেরা।

মৌসুমি ইনফ্লুয়েঞ্জা বা ফ্লু প্রতিরোধের জন্য পাঁচটি পদক্ষেপ নেওয়ার পরামর্শ দিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা।

১. টিকা নেয়া
ফ্লু থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য প্রতিবছর টিকে নিতে পারেন। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, সাধারণত গর্ভবতী নারীদের জন্য এটি খুব গুরুত্বপূর্ণ। এছাড়া ছয়মাস থেকে পাঁচ বছর বয়সী শিশুদের জন্যও এটি বেশ গুরুত্বপূর্ণ।

২. নিয়মিত হাত ধোয়া
নিয়মিত হাত পরিষ্কার রাখলে ফ্লু ছাড়াও অন্যান্য সংক্রমণ থেকে নিজেকে রক্ষা করা যায়। সাবান দিয়ে ভালো মতো হাত ধোয়ার পর তা মুছে শুকনো করে নেবার পরামর্শ দিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা।

৩. চোখ-নাক-মুখ স্পর্শ নাকরা

এই তিনটি স্থান দিয়ে মূলত শরীরে জীবাণু প্রবেশ করে। শ্বাস-প্রশ্বাসের মাধ্যমে যা কিছু ভেতরে প্রবেশ করছে, তার সবকিছু নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব নয়। তবে মুখ হাত না দিয়ে সংক্রমণের ঝুঁকি অনেকটা কমিয়ে আনা যেতে পারে।

৪. অসুস্থ ব্যক্তির সংস্পর্শ এড়িয়ে চলা
ফ্লু একটি সংক্রামক বিষয়। যেখানে জনসমাগম বেশি সেখানে ফ্লু বেশ দ্রুত ছড়ায় - এর মধ্যে রয়েছে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, পাবলিক ট্রান্সপোর্ট, হাসপাতাল এবং যে কোন ধরণের গণজমায়েত। ফলে এ ধরণের জমায়েত এড়াতে পারলে অসুস্থ ব্যক্তির সংস্পর্শে আসার ঝুঁকি কমে।

৫. শরীর খারাপ লাগলে বাসায় থাকুন
আপনি যদি ফ্লু'র মাধ্যমে অসুস্থ হন, তাহলে অন্যদের সংস্পর্শে গেলে তারাও অসুস্থ হতে পারেন।

যারা ক্যান্সার বা হৃদরোগে ভুগছেন কিংবা এইচআইভি পজিটিভ - তাদের জন্য এটি বেশি ঝুঁকি তৈরি করতে পারে। ফ্লু হওয়া মাত্র নিজেকে অন্যদের কাছ থেকে বিচ্ছিন্ন রাখলে ভাইরাসের বিস্তার থামানো সম্ভব।

এছাড়া চিকিৎসকরা আরো যেসব পরামর্শ দেন, সেগুলো হচ্ছে -

উষ্ণ পরিবেশ
সর্দি-জ্বরের সময় উষ্ণ পরিবেশে থাকা বা উষ্ণ পোশাক পড়ে থাকলে ফলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।

প্রচুর তরল পান
প্রচুর পরিমাণ পানি বা ফলের রস পানের মাধ্যমে পানিশূন্যতা রোধ করলে ঠাণ্ডা থেকে দ্রুত আরোগ্য লাভ করা যেতে পারে।

গলার যত্ন নিন
ঠাণ্ডার একটি সাধারণ উপসর্গ গলা ব্যথা। লবণ পানি দিয়ে গার্গল করা অথবা লেবু ও মধু দিয়ে হালকা গরম পানীয় তৈরি করে পান করলে গলা ব্যথার দ্রুত উপশম হতে পারে।

08/08/2020

বা খোস পাঁচড়া/ ( ফোট ,খুঁজলি )

যদি ও পাঁচড়া মারাত্মক অসুখ নয় তার পর ও সংক্রামিত অসুখ । তাই অনুরুধ থাকবে , পাঁচড়া হলে সাথে সাথেই চিকিৎসা করানু ভাল – নতুবা আপনি আপনার পরিবার বা সমাজের অন্যান্যদের কে সংক্রামিত করতে পারেন ? পাঁচড়া বা খুঁজলি হলে আমরা অনেকেই এন্টিহিস্টামিন বা করটি -কস্টারয়েড জাতীয় ক্রিম দিয়ে ভাল হয়ে যাই মনে করি বা অনেকে তাই করেন কিন্তু বাস্তবে ইহা ভুল । কারন , এ জাতীয় ক্রিম শুধুমাত্র শরীরের চুলকানি কমায় কিন্তু পাঁচড়ার পোকা বা তার ডিম কে নষ্ট করতে পারেনা এবং সে জন্য অনেকের পরবর্তীতে রিপিট হয়ে মারাত্মক অবস্তার সৃষ্টি করে, বিশেষ করে শিশুদের জন্য, তাই জীবাণু নষ্ট হয় সে জাতীয় ক্রিম ব্যাবহার করলে রিপিট হওয়ার সম্বাভনা থাকবে না – শুধু মাত্র ক্লাসিক্যাল খোস পাঁচড়া নিয়ে নিম্নে একটু তুলে ধরলাম ।

ইহা একটি ছোঁয়াচে জীবাণু জাতীয় অসুখ । সাধারনত সারকপটিস স্ক্যাবি নামক ক্ষুদ্র মাইট দ্বারা হয় এ জাতীয় অসুখ হয় |একটু খেয়াল করলেই দেখতে পাবেন আক্রান্ত জায়গায় ত্বকের উপর একমত সোজা বা সামান্য বাঁকানো কালো সুতার মতো ছোট ছোট রেখা দেখতে পাওয়া যায় ( বারো ) এবং সবাভাবিক ভাবেই এই সব রেখার শেষ ভাগে ছোট দানা অথবা পানিযুক্ত ছোট ছোট দানা থাকে এবং এই দানা বা ফুস্কোড়ি যোক্ত অঞ্চলই এই মাইট ফোকার আবাসস্থল এবং এখানেই অরা বাসা বাদে ও ডিম পাড়ে | মাইট ফোকা গুলো মানুষের উষ্ণতা এবং গন্ধে আকৃষ্ট হয়েই খুভ আনন্দে বাসা বাঁধে। ইহা 0.3mm লম্বা এবং স্ত্রী পরজীবী চামড়ার সংক্রমণের 2-3 ঘন্টার মধ্যে ডিম পাড়তে শুরু করে এবং প্রতিদিন 2-3টি ডিম পাড়ে। ডিম থেকে বাচ্চা বেড়িয়ে পূর্ণবয়স্ক হতে সময় লাগে 10 দিনের মত । মুলত এই ডিম ফোঁটার সময় এক ধরনের তরল পিচ্ছিল মিউকাসের মত পদার্থ যখন বাহির হয় তখন আমাদের শরীরের এলারজি তা মেনে নিতে পারেনা বরং উক্তেজিত হয়ে উঠে , ঠিক তখন খুভ বেশি চুলকানির শুরু হয় । শিশুদের বেলায় বা মারাত্মক আকারে যাদের কে আক্রমন করে তাদের শরিরের আক্রান্ত জায়গায় ছোট ছোট ফোস্কা ও ঘা হতে দেখা যায় । অবশ্য সারকপটিস স্ক্যাবি আক্রমণের সাথে সাথে বুজা যায়না , ডিম পাড়ার সময় পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হয় অর্থাৎ ৩/৪ দিন পর ই আমারা বুজতে পারি ।

Sarcoptes scabiei কিভাবে সংক্রামিত হয় এবং কোথায় হয় ? ঃ- সাধারণত একই বিছানায় শোয়া বা ঘনিষ্ঠ সহচার্যে থাকা কেউ আক্রান্ত হলে অন্যান্যদের কে ও আক্রমন করে যেমন (এক পরিবারের একজন আক্রান্ত থেকে , পুরো পরিবার এমনকি ঘনবসতিপূর্ণ এলাকায় একত্রে বসবাস করে যেমন স্কুল, হোস্টেল, মাদ্রাসা, এতিমখানা, বস্তি এলাকায় তাদের মধ্যে যে কেউ এ রোগে আক্রান্ত হতে পারে ) –আক্রান্তকারির কাপড়-চোপড় যে কেউ ব্যবহার করলে রোগটি ছড়িয়ে যায় অন্য সুস্ত চামড়ায় । ( বিশেষ করে ওদের আরেকটি চেইন অব কমান্ড আছে যে তাহারা লিলেন জাতীয় কাপড়ের প্রতি একটু বেশি ঝুলে থাকতে পছন্দ করে ) –অন্যদিকে এ সব পোকা বিড়াল কুকুর এ সবের ক্ষতি করতে পারেনা তবে ওদের শরিরে বাহক হয়ে অন্যান্য সুস্থ দেহে আক্রমন করে ( পরীক্ষা করে দেখা গেছে, পশু পাখি থেকে সংক্রামিত Sarcoptes scabiei মানুষের শরিরে আক্রান্ত হলে তথোটা মারাত্মক হয়না আবার মানুষের চামড়া থেকে আক্রান্ত সংক্রামণ বেশি কস্টকর বা মারাত্মক হয় ) – কেউ কেউ ধুলা বালির পরিবেশ কে ও দায়ি করেছেন তবে ধুলো মাইটস ওতটা এ রকম নয় । অনেক সময় একি স্থানের পানিতে পাঁচড়ায় আক্রান্ত কারির সংক্রামণ সুস্থ শরিরে সংক্রামিত হতে দেখা যায় । যাই হউক মানব দেহে পাঁচড়ায় বেশির ভাগ আক্রান্ত জায়গা হচ্ছে, হাতের আঙুলের ফাঁক, কবজিতে, কনুই ও কনুইয়ের সম্মুখ ভাগে, স্তনের বোঁটায়, নাভি, তলপেট এবং যৌনাঙ্গের আশপাশে এবং শরীরের ভাঁজগুলোতে দেখা যায় ।
লক্ষন ঃ– সংক্রামিত হওয়ার 3 থেকে 4 দিনের মধ্যেই ( রাতের বেলায় বেশি হয় ) চুলকানি শুরু হয় আক্রান্ত স্থানে ( কেন রাতের বেলা বেশি চুল্কায় ? কারন রাতের বেলা বিছানার গরমের জন্য মাইটগুলো চামড়ার নিচে চলাচল করতে শুরু করে, ওরা একটু উষ্ণতা ভালবাসে তাই রাতের বেলা বেশি চুলকানি অনুভূত হয় ) সেই সাথে একজন চুলকানি রোগীর সংস্পর্শে আসার ইতিহাস প্রায় থাকতে দেখা যায় এবং সাথে শরিরে অসংখ্য দানা বা গুটি বাঁধতে দেখা যায়, যা দেখতে লালচে বাদামী – সেই সাথে সেখানে খুভ বেশি চুলকানি দেখা যায় , জ্বালাপোড়া ও ব্যথা থাকে । এসব দানা বা গুটিতে তে পানির মত তরল জমা হয় এবং পরবর্তীতে পুঁজ বাহির হতে দেখা যায় । ( সাধারনত পুজ হলে কার ও ১০০ ডিগ্রী জ্বর ও হতে পারে ) । শিশুদের ক্ষেত্রে আক্রান্ত হওয়ার কিছু দিন পর লোমকূপের গোড়া স্টেফাইলোকক্কাস ও স্ট্রেপটোকক্কাস নামক জীবাণু দ্বারা আক্রান্ত হয়। ফলে ত্বকে গভীর ক্ষত দেখা দেয়, এমনকি ত্বকের সেলুলাইটিসও দেখা দেয়, এসব ক্ষেত্রে অনেক শিশুর ক্রনিক একজিমারও সৃষ্টি হতে পারে ।
পরীক্ষা ঃ- এসবের বেলায় তেমন পরীক্ষার প্রয়োজন হয় না কারন অভিজ্ঞ চিকিৎসকরা দেখেই বলে দিতে পারেন – তার পর ও যদি নিশ্চিত হতে চান তা হলে আক্রান্ত জায়গা থেকে সামান্য শুষ্ক চামড়া তুলে মাইক্রোস্কোপের নিচে রঞ্জক দিয়ে স্লাইডের মধ্যে দেখতে পারেন লাইভ ফোঁকা অথবা তার ডিম গুলি — বা সে খানে লাইভ কিছু আচরের চিহ্ন ।
চিকিৎসা ঃ-যদিও ইহা এমন একটি মারাত্মক অসুখ নয় তার পর ও আক্রান্তকারি যত দেরিতে চিকিৎসা করাতে যান, তথই অন্যজনের সংক্রামিত হওয়ার আশঙ্কা বেশি থাকে। সে জন্য যত তাড়াতাড়ি পারেন চিকিৎসা করানো উচিৎ —
Permethrin ক্রিম 5 % ( Elimite ), পাঁচড়া জন্য একটি ভাল ক্রিম ( এটি প্রথমে আক্রান্তকারির জন্য একটা যাদুকরী ঔষধের মত কাজ করে বলে ফার্মাসিস্টদের অভিমত ) বা malathion (0.5%) lotion কার্যকর লোশন হিসাবে বর্তমানে সবছেয়ে বেশি ব্যাবহার করিতেছেন চিকিৎসকরা অথবা সালফার মলম ( precipitated সালফার ) 5 % % থেকে 10 । permethrin বা lindane তুলনায় milder এবং কম কার্যকর ঔষধ, কিন্তু শিশু এবং গর্ভবতী বা বুকের দুধ খাওয়ানোর মহিলাদের চিকিতসার জন্য নিরাপদ – ২৪ ঘন্টা পর পর ইহা ব্যাবহার করতে পারেন । তবে এর আগে অবশ্যই সারা শরীর ভাল ভাবে পরিষ্কার করা উচিৎ এবং গোসলের সময় টেটমাসল , নিম সাবান বা ঐ জাতীয় সাবান ব্যাবহার করতে পারেন ।
সাথে অসুখের প্রবনতা অনুসারে এন্টি হিস্টামিন জাতীয় ট্যাবলেট/ সিরাপ বা ক্রিম দিয়ে থাকেন ( ( যেমন Benadryl ) ও দিয়ে থাকেন চিকিৎসকরা চুলকানি নিবারনের জন্য । ( অবশ্য বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকরা করটিকস্টারয়েড জাতীয় ঔষধ দিয়ে থাকেন গুরুত্বর ক্ষেত্রে যা কোন অবস্থাতেই সাধারণ ভাবে নিজের ইচ্ছায় খাওয়া সম্পূর্ণ বেআইনি ) তবে মনে রাখবেন ইহা শুধু চুলকানি কমায় পাছড়া বা এর ডিম কে ধ্বংস করেনা ( Permethrin ক্রিম 5 % বা malathion (0.5%) lotion কার্যকর ) । যদি ইনফেকশন বেশি হয় তা হলে এন্টিবায়োটিক প্রয়োজন হতে পারে যা সচরাচর চামড়ার ইনফেকশনের জন্য ইরেথ্রোমাইসিন বা ঐ জাতীয় এন্টিবায়োটিক ঔষধ চিকিৎসকরা দিয়ে থাকেন । মনে রাখবেন চুলকানি কমার পর ও কিন্তু সংক্রামণ আবার হতে পারে চামড়ার নিচের ডিম ধ্বংস না হওয়া পর্যন্ত । সে জন্য আর অতিরিক্ত ৫ দিন অন্তত শরীরের ক্রিম বা লোশন দিয়ে যেতে হবে । যেহেতু মাইটস একটি পেরাসাইট সে জন্য চিকিৎসকরা antiparasitic agent হিসাবে পরবর্তীতে Ivermectin ট্যাবলেট ( 0.2 mg/kg orally once, and repeated in 2 weeks ) দিয়ে থাকেন অনেক সময় । প্রয়োজনে উক্ত পরিবারের সকলের চিকিৎসার প্রয়োজন হতে পারে – এখানে মারাত্মক ভাবে আক্রান্ত না হলে শুধু ক্রিম বা মলম বা লোশন ব্যাবহার করলেই হবে ।
হারবাল ঃ- যেহেতু নিম পাতা একটি এন্টি পেরাসাইটিক হিসাবে কাজ করে সে জন্য এক মগ পানিতে নিম পাতা ও সামান্য লেবুর রস দিয়ে মিশ্রিত করুন এবং সেই পানি গোসল শেষ করার পর নরম স্পঞ্জ দিয়ে সারা শরীরের মেখে দিন । এর পরে ভাল অলিভ ওয়েল বা নারিকেল তৈলের সাথে চায়ের পাতার তৈল ব্যাবহারে ভাল ফল পাওয়া যাবে ইহা পরীক্ষিত বা চর্ম রোগের জন্য মায়ো ক্লিনিক গুলোতে ব্যাবহার হইতেছে । তবে মনে রাখবেন যদি দেখেন খুভ বেশি ইনফেকশন হয়ে গেছে তা হলে দেরি না করে আপানার চিকিৎসকের পরামর্শ অনুসারে স্কিন ইনফেকশনের জন্য যে এন্টিবায়োটিক ভাল তা ব্যাবহার করা অত্তান্ত জরুরি ।
Ingredients needed: Grocery store: Grapeseed Oil (by Olive Oil) Instant Hand Sanitizer w/ Aloe Coconut Oil Hair conditioner (in the hair section with Afro-American hair products) . 3 fl oz Tea Tree Oil . 5 fl oz Sweet Orange essential Oil . 5 fl oz Clove Bud essential Oil 1 fl oz Neem Oil Neem Oil Bar of Soap MIX: get a used water bottle or container same size of 16 oz. fill half full of Grapeseed Oil Add 3 drops of each; tt, orange, clove and neem oils. Shake well –
কিভাবে প্রতিরোধ করবেন ঃ- যদি ও ইহা এমন মারাত্মক অসুখ নয় তার পর ও পুরাতন সংক্রামিত রোগিদের কিডনি জনিত অসুখ হতে পারে বিশেষ করে শিশুদের জন্য খুবি মারাত্মক । তাই যে বা যাহারা আক্রান্ত হন তিনিদের উচিৎ প্রথমে তিনির ব্যাবহারিক সকল কাপড় চোপড় গরম পানি দিয়ে প্রতিদিন ধৌত করা ( গরম পানিতে একটু লবন দিলে ভাল ) এবং আক্রান্ত বেক্তির বিচানায় ( লক্ষন প্রকাশের পর হতে ১০ দিন ) সুস্থ কেউ থাকলে অবশ্যই তিনি ও ঐ জাতীয় ঔষধ ব্যাবহার করতে হবে । হাতের আঙ্গুলের নুখ থাকলে তা ছোট করে ফেলা ( শিশুদের বেলায় অবশ্যই ) – পুকুরে গোসল করলে পরিষ্কার পানি যেন থাকে ও গোসল শেষ করার পর উক্ত পানি যাহাতে দূরে সরে যায় সে দিকে খেয়াল রাখবেন ( ঐ পানিতে সুস্থ কেউ গোসল করলে আক্রান্ত হতে পারেন বিধায় ) বাথ টবে গোসল করলে বাথ শেষ করার পর অবশ্যই গরম পানি দিয়ে পরিষ্কার করে আসবেন এবং একটু খেয়াল দিবেন পুস্টি জনিত খাবারের দিকে । ধন্যবাদ
Version Info & Reviewed on 11/20/2013:-Kevin Berman, MD, PhD, Atlanta Center for Dermatologic Disease- Follow us: on Twitter | MedCenter on Facebook:- Cambridge University Hospitals/ BUPA UK/ Beximco Pharmaceuticals Ltd Bangladesh : Provided by H.Kamaly

Address

Phultala

Telephone

+8801309052525

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when T.R. Pharmacy posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to T.R. Pharmacy:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram