Quantum Homeo - কোয়ান্টাম হোমিও

Quantum Homeo - কোয়ান্টাম হোমিও হোমিওপ্যাথিক সাস্থ সেবা-
সব সময়, সারা বাংলাদেশে।
Contact: 01776611099

18/01/2024

✅ ফ্রী পরামর্শ নিন ✅
🔰 বন্ধ্যাত্ব রোগের হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা।

🔘 বন্ধ্যাত্বে ভোগা দম্পতিরা ভাবে যে, তারা কখন মা-বাবা হতে পারবে না। কিন্তু অধিকাংশ দম্পতিদের চিকিৎসা গ্রহণের মাধ্যমে সুস্থ হওয়া সম্ভব।

🔘 একজন বন্ধ্যাত্বের বিজ্ঞ চিকিৎসক, খুজে বের করবে আপনার বন্ধ্যাত্ব রোগের সঠিক কারণ। এবং সর্বাঙ্গীণ চিকিৎসার মাধ্যমে সুস্থ করতে সর্বচ্চ চেষ্টা করবে ইনশাআল্লাহ।

নারীদের বন্ধ্যাত্ব রোগের লক্ষণ-
➡️ অনিয়মিত মাসিক
➡️ মাসিকের সময় মাত্রাতিরিক্ত রক্তপাত
➡️ মিলনের সময় চরম ব্যাথা
➡️ শরীরে অবাঞ্চিত লোম
➡️ মাথার চুল পাতলা হয়ে যাওয়া
➡️ হঠাৎ ওজন বৃদ্ধি
➡️ তলপেটে গর্ভবতি নারীদের মত অনুভূত হওয়া
➡️ হার্টের অসুখ ইত্যাদি।

নারীদের বন্ধ্যাত্ব রোগের কারণ-
➡️ Uterine fibroid বা জরায়ু টিউমার
➡️ Ovulation Disorders বা ডিম্বস্ফোটন ব্যাধি
➡️ Fallopian Tube Blockage or Damage
➡️ Uterine Issues বা জরায়ুর সমস্যা
➡️ Endometriosis
➡️ Thyroid Disorders
➡️ ডায়াবেটিস

বন্ধ্যাত্ব রোগের হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা-
🔘 বন্ধ্যাত্ব একটি জটিল সমস্যা। তবে একজন বিজ্ঞ ডাক্তারের পক্ষে সমাধান সম্ভব আল্লাহ চাহেতো।
Quantum Homeo - কোয়ান্টাম হোমিও'তে রয়েছে অবিজ্ঞতা সম্পন্ন বাংলাদেশের সর্বচ্চ ডিগ্রি BHMS ডাক্তারগন। তারা আপনাকে চিকিৎসা প্রদান করবে।

♿️চিকিৎসা নিতে এখনি ফরম ফিলাপ করে পাঠিয়ে দিন।
ফরম ফিলাপ করতে ক্লিক করুণ👉 https://www.quantumhomeo.com/
অথবা, কল করুণ 👉 01776611099

18/01/2024

✅ ফ্রী পরামর্শ নিন ✅
🔰 বন্ধ্যাত্ব রোগের হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা।

🔘 বন্ধ্যাত্বে ভোগা দম্পতিরা ভাবে যে, তারা কখন মা-বাবা হতে পারবে না। কিন্তু অধিকাংশ দম্পতিদের চিকিৎসা গ্রহণের মাধ্যমে সুস্থ হওয়া সম্ভব।

🔘 একজন বন্ধ্যাত্বের বিজ্ঞ চিকিৎসক, খুজে বের করবে আপনার বন্ধ্যাত্ব রোগের সঠিক কারণ। এবং সর্বাঙ্গীণ চিকিৎসার মাধ্যমে সুস্থ করতে সর্বচ্চ চেষ্টা করবে ইনশাআল্লাহ।

নারীদের বন্ধ্যাত্ব রোগের লক্ষণ-
➡️ অনিয়মিত মাসিক
➡️ মাসিকের সময় মাত্রাতিরিক্ত রক্তপাত
➡️ মিলনের সময় চরম ব্যাথা
➡️ শরীরে অবাঞ্চিত লোম
➡️ মাথার চুল পাতলা হয়ে যাওয়া
➡️ হঠাৎ ওজন বৃদ্ধি
➡️ তলপেটে গর্ভবতি নারীদের মত অনুভূত হওয়া
➡️ হার্টের অসুখ ইত্যাদি।

নারীদের বন্ধ্যাত্ব রোগের কারণ-
➡️ Uterine fibroid বা জরায়ু টিউমার
➡️ Ovulation Disorders বা ডিম্বস্ফোটন ব্যাধি
➡️ Fallopian Tube Blockage or Damage
➡️ Uterine Issues বা জরায়ুর সমস্যা
➡️ Endometriosis
➡️ Thyroid Disorders
➡️ ডায়াবেটিস

বন্ধ্যাত্ব রোগের হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা-
🔘 বন্ধ্যাত্ব একটি জটিল সমস্যা। তবে একজন বিজ্ঞ ডাক্তারের পক্ষে সমাধান সম্ভব আল্লাহ চাহেতো।
Quantum Homeo - কোয়ান্টাম হোমিও'তে রয়েছে অবিজ্ঞতা সম্পন্ন বাংলাদেশের সর্বচ্চ ডিগ্রি BHMS ডাক্তারগন। তারা আপনাকে চিকিৎসা প্রদান করবে।

♿️চিকিৎসা নিতে এখনি ফরম ফিলাপ করে পাঠিয়ে দিন।
ফরম ফিলাপ করতে ক্লিক করুণ👉 https://www.quantumhomeo.com/
অথবা, কল করুণ 👉 01776611099

11/01/2024


পিসিওএস এর কারণ, লক্ষণ ও চিকিৎসা | PCOS - Symptoms, Causes & Treatment in Bengali

পলিসিসটিক ওভারি সিন্ড্রোম বা পিসিওএস হচ্ছে একটি হরমোন জনিত অসুখ। বর্তমান বিশ্বের নারীরা যে সমস্ত সমস্যায় ভুগে থাকেন তার অন্যতম হচ্ছে পলিসিস্টিক ওভারি সিনড্রোম।
গবেষণায় দেখা গেছে প্রতি ১০ জন নারীর মধ্যে অন্তত একজন নারী এই রোগে আক্রান্ত। নারীর প্রজনন ধর্মের তারতম্যের কারণে এই রোগ দেখা দেয়।
পিসিওএস কেন হয়?কিভাবে বুঝবেন আপনি পিসিওয়েসে আক্রান্ত কিনা? এটা নারী স্বাস্থ্যের জন্য কতটা ঝুঁকি? চিকিৎসায় কি সারবে এই রোগ?
এসব তথ্য জানতে পারবেন আজকের আমাদের এই ভিডিওতে।

০১ঃ পলিসিস্টিক ওভারি সিনড্রোম কি?

মেয়েদের শরীরে এন্ড্রোজেন হরমোন স্বাভাবিকের চেয়ে অনেক বেড়ে যাওয়ার কারণে ডিম্বাশয় এর আশেপাশে ছোট ছোট সিস্ট তৈরি হয়।ফলে ডিম্বাশয় থেকে যে ডিম্বাণু বড় হয় ডিম বের হওয়ার কথা
তাতে বাধা সৃষ্টি হয় এবং এক সময় ডিম বের হওয়া বন্ধ হয়ে যায়।

০২ঃ এটি কেনো হয়?
ঠিক কি কারনে পিসিওএস হয় এর সঠিক কারণ এখন জানা যায়নি। তবে জেনেটিক এবং পরিবেশগত কারণে এই রোগ বেশি হয়ে থাকে এমনটাই বলছেন বিশেষজ্ঞরা।
অতিমাত্রায় ইনসুলিনের প্রভাব সহ অস্বাভাবিক হরমোন বৃদ্ধি এর মূল কারণ। ইনসুলিনও এক ধরনের হরমোন, যেটা শরীরে চিনির মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে।
পিসিওয়েসে আক্রন্তো যারা তাদের শরীরের ইন্সুলিনের মাত্রা প্রোতিরোধ করতে আরো উচ্চ মাত্রায় ইনসুলিন তৈরি করে। আর এর কারণে শরীরে টেষ্টোরেনের মতো হরমন তৈরি ও সেগুলির কার্যক্রমও
বৃদ্ধি পায়।

০৩ঃ পিসিওসের লক্ষন বা উপসর্গঃ পিসিওয়েসের কারণে যে সমস্যা গুলি সবচেয়ে বেশি দেখা যায়, সেগুলো হলো-
অনিয়মিত পিরিয়ড বা অনেক দিন ধরে পিরিয়ড না হওয়া। এর মানি হলো ডিম্বাসয় থেকে নিয়মিত ভাবে ডিম বের হয় না। সাধারনত একুশ থেকে পয়ত্রিশ দিনের মধ্যে পিরিয়ডের
সাবাবিক সময়। কিন্তু পলিসিস্টিক ওভারি সিনড্রোম হলে দুই মাস বা তিন মাস পর পর পিরিয়ড হয়।
◉ এন্ড্রোজেন হরমোনের আধিক্যঃ
পুরুষ হরমনের আধিক্য দেখা দেয় নারীর শরীরে। যার ফলে মুখে বা শরীরে অবানচিত লোম ঘারের পেছনে হাতের নিচে পিগমেনটেশন হয়ে থাকে।
◉ তৈলাক্ত চামরা বা ব্রণ হওয়া।
একটা নির্দিষ্ট সময়ে ব্রোনের সমস্যা হওয়া সাভাবিক বিষয়। তবে দির্ঘদিন এই সমস্যা থাকার কারণ হতে পারে এই পিসিওয়েস।
◉ কারণ ছারাই ওজন বৃধিঃ
হরমোনের তারতম্যের কারণে ওজন বৃদ্ধি পায়।
◉ চুল পাতলা হয়ে যাওয়া বা চুল পরে যাওয়া।ঃ
◉ পলিসিস্টিক ওভারিঃ
ওভারি অনেক বড় হয়ে যায়। এবং ডিমের আসে পাসে তরল ভর্তি ফলিকল থাকে। ছোট ছোট সিস্ট তৈরি হয়। পলিসিস্টিক ওভারি সিনন্ড্রোমে আক্রন্তো হলেও অনেক সময়
মেয়েদের ওভারিতে সিস্ট নাও থাকতে পারে।
◉ বন্ধ্যাত্বের সমস্যাঃ
নারীদের সন্তান ধারণ করতে না পারার অন্যতম একটি কারণ হলো পিসিওয়েস। মা হবার আসংঙ্গায় চিকিৎসা নেয়ের সময় অনেকেই আবিষ্কার করেন যে তারা পিসিওয়েসে আক্রন্ত।
এক্ষেত্রে যদি কারো বোনের এই সমস্যা থাকে, তবে তার হওয়ার সম্ভাবনা ৪০ থেকে ৬০ শতাসং বেড়ে যায়। কারো যদি মায়ের পলিসিস্টিক ওভারি সিনন্ড্রোম থাকে তাহলে তার হওয়ার
সম্ভাবনা ১০ থেকে ২০ সতাংশ।
◉ দীর্ঘমেয়াদি শারীরিক সমস্যাঃ
কোনো ভাবেই যদি পিসিওয়েস নিয়ন্ত্রন করা না যায়। তাহলে সময়ের সাথে সাথে নানা ধরণের শারীরিক সমস্যা দেখা দেয়। যে গুলো দীর্ঘ মেয়াদি সমস্যা তৈরি করতে পারে।
◉ টাইপ টু ডায়াবেটিসঃ
পিসিওয়েসে আক্রন্তো হওয়া নারীদের যে সব রোগে আক্রন্তো হবার সম্ভাবনা রয়েছে, তা হলো- টাইপ টু ডায়াবেটিস। ধিরে ধিরে ব্যাক্তির ব্লাড সুগার লেভেল উচ্চপর্যায়ে চলে যায়।
◉ ডিপ্রেশন ও মুড সুইংঃ
পিসিওয়েস এর লক্ষন গুলোর কারণে আত্নবিশ্বার ও আত্নমর্যাদার উপরে প্রোভাব ফেলে।
◉ উচ্চ রক্তচাপ ও উচ্চ মাত্রার কোলেষ্টেরলঃ
যার ফলে হার্টের অসুখ এবং ষ্টক হবার সম্ভাবনা বেরে যায়।
◉ স্লিপ এপনিয়া বা নিদ্রাহীনতাঃ
অতিরিক্ত ওজন নারীরা বা অবিজ নারীরা নিদ্রাহীনতায় ভুগেন। ফলে ঘুমের সময়ও স্বাস কষ্টের সমস্যা দেখাদিতে পারে।
◉ এন্ডোমেট্রিয়াল ক্যান্সারঃ
দীর্ঘদিন পিরিয়ড না হলে এন্ডোমেট্রিয়ামের ঘনাত্ব বেড়ে যায়। খুব ছোট বেলা থেকে এমন হতে থাকলে শরীরে যে প্রোজেষ্টোরেন আসার কথা তা না এসে শুধু এষ্টোজেন আসে।
এ ভাবে আস্তে আস্তে একটা বয়সে এসে এন্ডোমেট্রিয়াম ক্যান্সার হতে পারে। তবে এরকম ক্যান্সার হবার সম্ভাবনা খুব কম থাকে।

০৪ঃ পিসিওসের চিকিৎসাঃ
পিসিওসের নির্দিষ্ট কোনো চিকিৎসা নাই। তবে উপসর্গ গুলোর চিকিৎসা আছে। এই রোগে আক্রন্ত হয়ে যদি কারো ওজন মাত্রা অতিরিক্ত হয়, তবে এর উপরে সব চেয়ে বেশি নজর দিয়ে থাকেন ডাক্তার গন।
এর পাশাপাশি সুষম খাবার ও স্বাস্থ কর জীবন জাপন খুবি জরুরী। এছাড়া অবাঞ্চিত লোম, চুল পরে যাওয়া, অনিয়মিত পিরিয়ড, বন্ধ্যাত্বের সমস্যারও হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসায় সুন্দর সমাধান রয়েছে।
পিসিওয়েস হলেও সঠিক হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসার মাধ্যমে নারীরা সন্তান ধারণ করা অবশ্যই সম্ভব। পিসিওয়েসের চিকিৎসা ৯০ সতাংশ রোগীর হাতে। রোগীদের অবশ্যই সুন্দর একটা জীবন
জাপন করতে হবে। খাদ্য তালিকায় পোটিন যুক্ত খাবারের প্রাধান্য বেশি দিতে হবে। কম কার্বোহাইড্রেট খাবার গুলি খেতে হবে। সাক, সবজি খেতে হবে। দৈনিক নির্দিষ্ট সময় ব্যায়াম করতে হবে। এবং
চিনি যুক্ত খাবার এরিয়ে চলতে হবে। সব চেয়ে ভালোহয় যদি একজন অবিজ্ঞ ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করে রোগের সমাধানে যেতে পারেন।

এক্ষেত্রে Quantum Homeor অবিজ্ঞ ডাক্তারদের পরামর্শ নিতে পারেন। তারা আপনার রগের উপর নির্ভর করে সঠিক একটা পরামর্শ দিবেন ইনশাআল্লাহ।
আমাদের সাথে যোগাযোগ করেতে ভিজিট করতে পারেন- quantumhomeo.com এই ওয়েবসাইটে গিয়ে। অথবা সরাসরি কথা বলতে পারেন 01776611099 এই নম্বারে।
আমাদের চ্যানলটি Subscribe করে পাশেই থাকবেন ইনশাআল্লাহ।

CHECK OUT OUR OTHER VIDEOS
জরায়ুর টিউমারের কারণ, লক্ষণ ও চিকিৎসাঃ https://youtu.be/2to-LXSyIWw
যে ০৮ টি কারণে নারীরা বন্ধ্যা হতে পারেঃ https://youtu.be/E4pNWIhWqv8

ওয়েবসাইট ভিজিট করুনঃ https://www.quantumhomeo.com/
ফেসবুক ঃ https://www.facebook.com/profile.php?id=61554421825428
ওয়েব মেইলঃ support@quantumhomeo.com
মোবাইলঃ 01776611099

05/01/2024

বিশ্বের সবচেয়ে পুষ্টিকর খাবার কাঠ বাদাম | Almond benefits | Quantum Homeo - কোয়ান্টাম হোমিও

04/01/2024

জরায়ুর টিউমারের কারণ, লক্ষণ ও চিকিৎসা | Uterine fibroids - Causes, Symptoms, Diagnosis & Treatment | QuantumHomeo

জরায়ু টিউমার গুলো ” মসৃণ পেশী এবং ফাইব্রাস কানেক্টিভ টিশু” দ্বারা গঠিত। এবং এই টিউমার থেকে ক্যান্সার হওয়ার সম্ভবনা অনেক কম। অর্থাৎ ১০০০ জন নারীর মধ্যে ০১ জন নারীর এই জরায়ু টিউমার হতে পারে। এই জন্য এটিকে মেডিকেলের ভাষায় এটাকে Benign Tumor বলা হয়।

জরায়ু টিউমারের ধরণঃ
◉ Sub serosal Fibroids. যা জরায়ুর বাইরের দিকে বৃদ্ধি পায়।
◉ Intramural Fibroids. যা জরায়ুর আস্তরনের মধ্যে হয়ে থাকে।
◉ Sub Mucosal Fibroids. যা জরায়ুর মধ্যে বৃদ্ধি পায়।

জরায়ু টিউমার কাদের হয়ঃ
◉ যাদের স্থূলতা রয়েছে তাদের হতে পারে।
◉ যাদের ভিটামিন ডি এর অভাব রয়েছে।
◉ যাদের অ্যালকোহল গ্রহণ করার অভ্যাস রয়ে।
◉ যেসব মায়েদের রয়েছে তাদের সন্তানদেরও হতে পারে।
◉ এসট্রোজেন এবং প্রজেস্টেরন হরমোনের সমস্যার কারণ হতে পারে।

কোন ধরণের জরায়ু টিউমার বিপদ জনকঃ
◉ সাধারণত Sub serosal Fibroids সন্তান জন্ম দানে তেমন কোনো প্রভাব ফেলে না। তবে এটা যদি আকারে বৃদ্ধি পায়, তবে নারীদের পেট ভারী ভারী লাগতে পারে। আর এমন হলে অবশ্যই চিকিৎসা গ্রহণ দরকার।
◉ তবে যদি Sub Mucosal Fibroids হয় এবং আকারে বৃদ্ধি পায়, তা সন্তান জন্মদানে সমস্যা তৈরি করতে পারে। সাধারণত Sub Mucosal Fibroids জরায়ুর মধ্যে হয়ে থাকে। যে কারণে সন্তান জন্মদানে সমস্যা তৈরি করে। মাসিকের সময় অতিরিক্ত রক্তপাত ঘটায় ফ্যালোপিয়ান টিউবের মধ্যে হয়ে শুক্রানু এবং ডিম্বানু নিশিক্ত হতে বাধা প্রদান করে বন্ধ্যাত্বের মত সমস্যা তৈরি করতে পারে। এবং মাসিকের সময় অতিরিক্ত রক্ত পাত ঘটাতে পারে।

জরায়ু টিউমার কি কি লক্ষণ প্রকাশ করতে পারেঃ
জরায়ু টিউমারের লক্ষণ এক একজন নারীর ক্ষেত্রে এক এক রকমের হতে পারে। জরায়ু টিউমারের লক্ষণ গুলি টিউমারের অবস্থান, টিউমারের আকারের উপর নির্ভর করে। কারো কারো ক্ষেত্রে এই জরায়ু টিউমার কোন লক্ষণ প্রকাশ করে না।

◉ জরায়ু টিউমারের প্রধান উপসর্গ বা লক্ষণ গুলি হল-
◉ মাসিকের সময় অতিরিক্ত রক্তপাত।
◉ অনিয়মিত মাস।
◉ নির্দিষ্ট সময়ে মাসিক হওয়ার পরেও, আবারও জমাট বাধা রক্তপাত।
◉ তলপেট ব্যথ্যা।
◉ ঘন ঘন প্রস্রাব হওয়া।
◉ তলপেটে ভারি ভারি মনে হতে পারে।
◉ কোষ্ঠকাঠিন্য হতে পারে।
◉ গর্ভপাত হয়ে যেতে পারে।
◉ সময়ের আগে বাচ্চা ডেলিভারি হতে পারে।
◉ অতিরিক্ত ব্লাড বেরিয়ে রক্তশূন্যতার মত সমস্যা দেখা দিতে পারে।
◉ আর সবচেয়ে বড় যে সমস্যা হতে পারে তা হচ্ছে এই জরায়ু টিউমার এর কারণে বন্ধ্যাত্বের মতো সমস্যা দেখা দিতে পারে।

জরায়ু টিউমারের চিকিৎসাঃ
সমস্ত চিকিৎসা পদ্ধতির মধ্যে আমার মনে হয় হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা পদ্ধতি এই জরায়ু টিউমারের জন্য সর্ব উত্তম। কারণ হোমিও চিকিৎসায় কোন সার্জারির দরকার হয় না। এবং এই টিউমার চিকিৎসায় হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা সাফল্য অনেক বে। আপনার রোগের চিকিৎসায় যোগাযোগ করতে পারেন Quantum Homeo‘র সাথে। আমাদের কোয়ান্টাম হোমিওতে রয়েছে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ ডিগ্রিধারী এবং অভিজ্ঞতা সম্পন্ন ডাক্তারগণ।
ওয়েবসাইট- https://www.quantumhomeo.com/
আমাদের সাথে সরাসরি কথা বলতে কল করুণ- 01776611099

নারীদের বন্ধ্যাত্বের ০৮টি কারণ । যে ০৮টি কারণে নারীরা বন্ধ্যা হতে পারে । The 08 reasons women can be infertile.আপনাদের স...
01/01/2024

নারীদের বন্ধ্যাত্বের ০৮টি কারণ । যে ০৮টি কারণে নারীরা বন্ধ্যা হতে পারে । The 08 reasons women can be infertile.
আপনাদের সাথে আছি আমি, এম,ডি আমানউল্লাহ তালুকদার। পরিচালক কোয়ান্টাম হোমিও।
আমরা ০১ নম্বারে জানবোঃ
Ovulation Disorders বা ডিম্বস্ফোটন ব্যাধি কি:
( এটি বোঝার আগে আমাদের বুঝতে হবে Ovulation বা ডিম্বস্ফোটন কি?
মাসের নির্দিষ্ট একটি সময়ে মহিলাদের ডিম্বাশয় থেকে একটি পরিণত ডিম্বাণু বা ওভাম নির্গত হয়। এই ওভাম বা ডিম্বানু নির্গত হওয়াকেই
ওভুলেশন বলে। বোঝার জন্য আরো সহজে বললে, পুরুষদের শরীর থেকে নির্গত হয় শুক্রানু। এবং বিপরিত লিংঙ্গ নারীদের থেকে বের হয় ডিম্বানু।)
আসলে Ovulation Disorder বিষয়টা কি?
নম্বার ০১ঃ অনিয়মিত Ovulation.
নম্বার ০২ঃ Ovulation না হওয়া।
এই দুটি বিষয় Ovulation Disorder এর প্রধান কারণ হিসেবে ধরে নেয়া যেতে পারে। এখন এই সমস্যার পিচনে দায়ি হচ্ছে PCOS
বা হরমোনের ভারসয়াম্যহীনতা। মুলতো এটিই নারিদের বন্ধ্যাত্ব হওয়ার বড় কারণ হতে পারে।
আমরা ০২ নম্বারে জানবোঃ
Fallopian Tube Blockage or Damage:
Fallopian Tube হচ্ছে সেই নল বা পাইপ। যার মধ্যে দিয়ে Ovam
বা ডিম্বানু জরায়ুতে প্রোবেশ করে। এখন এই fallopian Tube যদি ব্লোক হয়ে যায় তাহলে শুক্রানু এবং ডিম্বানু এক হতে পারে না।
তখন বন্ধ্যাত্ব দেখা দেয়। এটি পেলভিক ইনফ্ল্যামেটরি ডিজিজ (পিআইডি), এন্ডোমেট্রিওসিস বা পূর্ববর্তী পেলভিক সার্জারির ফলে হতে পারে।
০৩ নম্বারে আমরা জানবোঃ
Uterine Issues বা জরায়ুর সমস্যাঃ
জরায়ুতে অস্বাভাবিকতা, যেমন ফাইব্রয়েড, পলিপ, বা কাঠামোগত সমস্যা,
ইমপ্লান্টেশনের কারণেও বন্ধ্যাত্ব দেখা দিতে পারে।
০৪ নম্বারে আমরা জানবোঃ
Endometriosis:
এন্ডোমেট্রিওসিস এমন একটি অবস্থা যেখানে জরায়ুর আস্তরণের অনুরূপ টিস্যু জরায়ুর বাইরে বৃদ্ধি পায়।
এটি ডিম্বাশয়, ফ্যালোপিয়ান টিউব এবং জরায়ুর কার্যকারিতাকে প্রভাবিত করতে পারে, যা একটা নারীকে বন্ধ্যাত্বের দিকে নিয়ে যায়।
০৫ নম্বারে আমরা জানবোঃ
নারীদের বয়ষ নিয়েঃ
নারীদের বয়ষ নিয়ে। নারীদের জন্য বয়স অত্যান্ত গুরুত্ব পূর্ণ একটি বিষয়। কারণ একজন নারীর বয়ষ বাড়ার সাথে সাথে সন্তান জন্ম দ্বানে
সক্ষমতাও কমতে থাকে। বিশেষ করে ৩৫ বছরের পরে নারীদের Ovam তথা ডিম্বানুর পরিমান ক্রমাগত কমতে থাকে। সাথে সাথে গুণমান
হ্রাস পায়। যা গর্ভধারণ করা কঠিন করে তোলে।
০৬ নম্বারে জানাবোঃ
Thyroid Disorders:
থাইরয়েড গ্রন্থির ব্যাধি, যেমন হাইপোথাইরয়েডিজম বা হাইপারথাইরয়েডিজম মাসিক চক্রকে ব্যাপক ভাবে ব্যাহত করতে পারে এবং
ডিম্বস্ফোটনে সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে।
০৭ নম্বারে জানবোঃ
Uterine fibroid বা জরায়ু টিউমারঃ
আমাদের দেশে বন্ধ্যাত্বের খুব কমন একটি কারন হচ্ছে জরায়ু টিউমার।
যা বন্ধ্যাত্ব অনেক ভাবে প্রভাব ফেলতে পারে। যেমন ফ্যালোপিয়ান টিউবের ভিতরে হয়ে ডিম্বানু এবং শুক্রানু নিশিক্ত হতে বাধা দিতে পারে।
তাছারা, জরায়ুর বিভিন্ন স্থানে এই টিউমার হয়ে অনিয়মিত মাসিক তৈরি কররে পারে। ব্লেডিং ঘটাতে পারে। যা বন্ধ্যাত্বের অন্যতম কারন।
০৮ নম্বারে জানবঃ
Lifestyle Factors:
লাইফ ষ্টাইল ফ্যাকটর বলতে আমি বুঝাতে চাচ্ছি, ধুমপান, অত্যধিক এলকোহোল সেবন, স্থুলতা বা পেটে মেদ জমে যাওয়া, মানষিক ভাবে
অত্নাত্য প্রেশার নিলেও infertility বা বন্ধ্যাত্ব দেখা দিতে পারে।
এ ক্ষেত্রে আরেকটি কথা বলেরাখি, অতিরিক্ত ওজন কম এবং অতিরিক্ত ওজন বেশি উভয় অবস্থাই হরমোনের সাভাবিক ভারসাম্যকে
প্রভাবিত করতে পারে। যার ফলে নিয়মিও ডিম্বাস্ফোটনে সমস্যা তৈতি করতে পারে।
আপনার বন্ধ্যাত্ব সমস্যা সমাধানে আমাদের সাথে যোগাযোগ করুণ-
কল করুনঃ 01776611099
ওয়েবসাইটঃ https://www.quantumhomeo.com/

https://youtu.be/E4pNWIhWqv8

ারীদের বন্ধ্যাত্ব ০৭ টি কারণ ।। যে ০৭ টি কারণে নারীরা বন্ধ্যা হতে পারে ।। 07 reasons for women's infertility. The 07 reasons women can be infe...

জরায়ু টিউমার!আমার জরায়ু টিউমার হয়েছে। এখন এটার কারণে কি আমার ক্যান্সার হতে পারে?আমি কি বন্ধ্যা হয়ে যাবো? আমার মাসিকের সম...
01/01/2024

জরায়ু টিউমার!

আমার জরায়ু টিউমার হয়েছে। এখন এটার কারণে কি আমার ক্যান্সার হতে পারে?
আমি কি বন্ধ্যা হয়ে যাবো? আমার মাসিকের সময় এতো ব্লাডিং হয় কেনো?

আজ এই জরায়ু টিউমার নিয়ে আপনাদের অনেক প্রশ্নের উত্তর দিবো। এবং সাথে বলে দিবো এর যুগপোযুগী চিকিৎসা পদ্ধতি সম্মন্ধে।

জরায়ু টিউমার গুলো " মসৃণ পেশী এবং ফাইব্রাস কানেক্টিভ টিশু" দ্বারা গঠিত। এবং এই টিউমার থেকে ক্যান্সার হওয়ার সম্ভবনা অনেক কম। অর্থাৎ ১০০০ জন নারীর মধ্যে ০১ জন নারীর এই জরায়ু টিউমার হতে পারে। এই জন্য এটিকে মেডিকেলের ভাষায় এটাকে Benign Tumor বলা হয়।

জরায়ু টিউমারের ধরণঃ
01: Sub serosal Fibroids. যা জরায়ুর বাইরের দিকে বৃদ্ধি পায়।
02: Intramural Fibroids. যা জরায়ুর আস্তরনের মধ্যে হয়ে থাকে।
03: Sub Mucosal Fibroids. যা জরায়ুর মধ্যে বৃদ্ধি পায়।

জরায়ু টিউমার কাদের হয়ঃ
* যাদের স্থূলতা রয়েছে তাদের হতে পারে।
* যাদের ভিটামিন ডি এর অভাব রয়েছে।
* যাদের অ্যালকোহল গ্রহণ করার অভ্যাস রয়েছে।
* যেসব মায়েদের রয়েছে তাদের সন্তানদেরও হতে পারে।
* এসট্রোজেন এবং প্রজেস্টেরন হরমোনের সমস্যার কারণ হতে পারে।

কোন ধরণের জরায়ু টিউমার বিপদ জনকঃ
* সাধারণত Sub serosal Fibroids সন্তান জন্ম দানে তেমন কোনো প্রভাব ফেলে না। তবে এটা যদি আকারে বৃদ্ধি পায়, তবে নারীদের পেট ভারী ভারী লাগতে পারে। আর এমন হলে অবশ্যই চিকিৎসা গ্রহণ দরকার।
* তবে যদি Sub Mucosal Fibroids হয় এবং আকারে বৃদ্ধি পায়, তা সন্তান জন্মদানে সমস্যা তৈরি করতে পারে। সাধারণত Sub Mucosal Fibroids জরায়ুর মধ্যে হয়ে থাকে। যে কারণে সন্তান জন্মদানে সমস্যা তৈরি করে। মাসিকের সময় অতিরিক্ত রক্তপাত ঘটায় ফ্যালোপিয়ান টিউবের মধ্যে হয়ে শুক্রানু এবং ডিম্বানু নিশিক্ত হতে বাধা প্রদান করে বন্ধ্যাত্বের মত সমস্যা তৈরি করতে পারে। এবং মাসিকের সময় অতিরিক্ত রক্ত পাত ঘটাতে পারে।

জরায়ু টিউমার কি কি লক্ষণ প্রকাশ করতে পারেঃ
জরায়ু টিউমারের লক্ষণ এক একজন নারীর ক্ষেত্রে এক এক রকমের হতে পারে। জরায়ু টিউমারের লক্ষণ গুলি টিউমারের অবস্থান, টিউমারের আকারের উপর নির্ভর করে। কারো কারো ক্ষেত্রে এই জরায়ু টিউমার কোন লক্ষণ প্রকাশ করে না।

জরায়ু টিউমারের প্রধান উপসর্গ বা লক্ষণ গুলি হল-
01. মাসিকের সময় অতিরিক্ত রক্তপাত।
02. অনিয়মিত মাসিক।
03. নির্দিষ্ট সময়ে মাসিক হওয়ার পরেও, আবারও জমাট বাধা রক্তপাত হতে পারে।
04. তলপেট ব্যাথা।
05. ঘন ঘন প্রস্রাব হওয়া।
06. তলপেটে ভারি ভারি মনে হতে পারে।
07. কোষ্ঠকাঠিন্য হতে পারে।
08. গর্ভপাত হয়ে যেতে পারে।
09. সময়ের আগে বাচ্চা ডেলিভারি হতে পারে।
10. অতিরিক্ত ব্লাড বেরিয়ে রক্তশূন্যতার মত সমস্যা দেখা দিতে পারে।
11. আর সবচেয়ে বড় যে সমস্যা হতে পারে তা হচ্ছে এই জরায়ু টিউমার এর কারণে বন্ধ্যাত্বের মতো সমস্যা দেখা দিতে পারে।

জরায়ু টিউমারের চিকিৎসাঃ
সমস্ত চিকিৎসা পদ্ধতির মধ্যে আমার মনে হয় হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা পদ্ধতি এই জরায়ু টিউমারের জন্য সর্ব উত্তম। কারণ হোমিও চিকিৎসায় কোন সার্জারির দরকার হয় না। এবং এই টিউমার চিকিৎসায় হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা সাফল্য অনেক বে। আপনার রোগের চিকিৎসায় যোগাযোগ করতে পারেন Quantum Homeo'র সাথে। আমাদের কোয়ান্টাম হোমিওতে রয়েছে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ ডিগ্রিধারী এবং অভিজ্ঞতা সম্পন্ন ডাক্তারগণ।

আমাদের সাথে সরাসরি কথা বলতে কল করুণ- 01776611099

চুলের ক্ষতি করে। এমন যে  (৪) টি কাজ কখোনোই করা  উচিত নয়?১/ ভেজা চুল নিয়ে ঘুমাতে যাওয়া।    কারণ::  ভেজা অবস্থায় চুল দুর্ব...
27/12/2023

চুলের ক্ষতি করে। এমন যে (৪) টি কাজ কখোনোই করা উচিত নয়?

১/ ভেজা চুল নিয়ে ঘুমাতে যাওয়া।

কারণ:: ভেজা অবস্থায় চুল দুর্বল থাকে. তাতে চুল পড়ে যায়।এছাড়াও অন্যান্য ক্ষতি হতে পারে.........

২/ রাবারের ব্যান্ড দিয়ে চুল বাধা উচিত নয়।

তবে:: উপরে কাপড় মোড়ানো রাবার দিয়ে বাধা যাবে।

৩/ খুব শক্ত করে চুল বাধা।

কারন:: খুব শক্ত করে চুল বাধলে সেখানে টান পড়ে এবং চুল উঠে যায়।

৪/ শ্যাম্পু করার পর. কন্ডিশনার না করা।

22/12/2023

কলা খাওয়ার ১০টি আশ্চর্য উপকারিতা | 10 Surprising Benefits of Eating Bananas | Quantum Homeo

22/12/2023

দৈনিক সুস্থ থাকার জন্য একজন মানুষের কতটুকু খাদ্য গ্রহণ প্রয়োজন?
এই ভিডিওতে আমরা তার বিস্তারিত আলচনা করেছি।

05/12/2023

Welcome to Quantum Homeo - কোয়ান্টাম হোমিও

Address

Dhaka

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Quantum Homeo - কোয়ান্টাম হোমিও posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Quantum Homeo - কোয়ান্টাম হোমিও:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram