02/03/2024
এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: দারুণ গরমে ক্লান্ত। ঘর্মাক্ত। রোদের তাপে মাথা যন্ত্রণা। ঢকঢক করে গলাদ্ধকরণ এক গ্লাস ঠান্ডা ঘোল। তৃপ্তির উদ্গার। অনেকটা শান্তি। আবার ভরপেট খেয়ে অনেকেই টপ করে একটি অ্যান্টাসিড খেয়ে নেন। ভয়, পাছে অ্যাসিডিটি হয়। জানেন কি? ওই পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াযুক্ত অ্যান্টাসিডটা না খেয়ে যদি একগ্লাস ঘোল খান, তাহলে অ্যান্টাসিডের থেকে ভালো কাজ হবে। খেতেও সুস্বাদু। আয়ুর্বেদ শাস্ত্রে ঘোলের প্রচুর উপকারিতার কথা রয়েছে। প্রতিদিন একগ্লাস করে ঘোল খেলে শরীরের ৯টি সমস্যা নিয়ে আর মাথা ঘামাতে হবে না।
দেখে নেওয়া যাক ঘোলের গুণাগুণ :
১. বদহজম রুখে দেয় :
অ্যাসিডিটি-র সমস্যায় জর্জরিত হলে ঘোলের মতো ওষুধ নেই। ভরপেট খাওয়ার পর একগ্লাস ঘোল বদহজমের সমস্যা জটজলদি মিটিয়ে দেয়। বদহজমের ফলে শারীরিক কষ্টও লাঘব করে নিমেষে।
২. পেট ঠান্ডা করে : মশলাদার খাবার খাওয়ার পর পেট ব্যথা বা শরীর হাঁসফাঁস করলে রেহাই দিতে পারে একমাত্র ঘোল। পরীক্ষায় দেখা গিয়েছে, ঝাল-মশলা খাওয়ার জেরে যে পেট জ্বালা করলে, ঘোলে থাকা প্রোটিন সেই মশলাকে হজম করাতে সাহায্য করে। ফলে শরীরও চাঙ্গা হয়ে যায়।
৩. হজম ক্ষমতা বাড়ায় : ঘোলে থাকা মশলা হজমশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। বিশেষ করে বদহজমের জেরে বারবার উদগার ওঠা থামিয়ে দেয়। অ্যাসিড কাটিয়ে পেট সুস্থ করে দেয়। রোজ খেতে পারলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও বেড়ে যায়।
৪. ভরপুর ক্যালসিয়াম :
প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য প্রতিদিন ১০০০ থেকে ১২০০ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম প্রয়োজন। তাহলে হাড় ও দাঁতের সমস্যা হয় না। এক কাপ দুধে ৩০০ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম থাকে। এক কাপ দই-তে থাকে ৪২০ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম। কিন্তু এক কাপ ঘোলে থাকে ৩৫০ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম। অর্থাত্ বড় গ্লাসে একগ্লাস ঘোল খেতে পারলে ক্যালসিয়ামের ঘাটতি হবে না।
৫. রোগা হতে সাহায্য করে :
ঘোল হজমশক্তি বাড়ায়। ফলে বাড়তি ফ্যাট শরীরে জমতে দেয় না। রোজ অনেকটা করে ঘোল খেলে ফ্যাট ধীরে ধীরে কমতে থাকে। এটা প্রমাণিত সত্য। নিজেকে চাঙ্গাও লাগে।
৬. পুষ্টিতে ঠাসা :
ঘোল খেলে ক্যালসিয়ামের ঘাটতি হয় না, একই সঙ্গে এতে প্রচুর পুষ্টিকর উপাদানও থাকে। ঘোলে প্রচুর পরিমাণে পটশিয়াম ও ভিটামিন বি থাকে। একাধিক মিনারেলস ও অ্যান্টিঅক্সিড্যান্স সমৃদ্ধ ঘোল শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে দেয়। ঘুমও ভালো হয়।
৭. কোলেস্টেরল, ব্লাড প্রেসার ও ক্যান্সারের যম :
ঘোলের ৯ গুণ, যা জানেন না
ভরপেট খেয়ে অনেকেই টপ করে একটি অ্যান্টাসিড খেয়ে নেন। ভয়, পাছে অ্যাসিডিটি হয়। জানেন কি? ওই পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াযুক্ত অ্যান্টাসিডটা না খেয়ে যদি একগ্লাস ঘোল খান, তাহলে অ্যান্টাসিডের থেকে ভালো কাজ হবে।
9 benefits of buttermilk that you definitely didnt know
ঘোলের ৯ গুণ, যা জানেন না
সেরা ডিলের অ্যাপ্লায়েন্সের উপর পাবেন 65% পর্যন্ত ছাড় - শুধুমাত্র ক্লিয়ারেন্স স্টোর
অফার দেখুন
এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: দারুণ গরমে ক্লান্ত। ঘর্মাক্ত। রোদের তাপে মাথা যন্ত্রণা। ঢকঢক করে গলাদ্ধকরণ এক গ্লাস ঠান্ডা ঘোল। তৃপ্তির উদ্গার। অনেকটা শান্তি। আবার ভরপেট খেয়ে অনেকেই টপ করে একটি অ্যান্টাসিড খেয়ে নেন। ভয়, পাছে অ্যাসিডিটি হয়। জানেন কি? ওই পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াযুক্ত অ্যান্টাসিডটা না খেয়ে যদি একগ্লাস ঘোল খান, তাহলে অ্যান্টাসিডের থেকে ভালো কাজ হবে। খেতেও সুস্বাদু। আয়ুর্বেদ শাস্ত্রে ঘোলের প্রচুর উপকারিতার কথা রয়েছে। প্রতিদিন একগ্লাস করে ঘোল খেলে শরীরের ৯টি সমস্যা নিয়ে আর মাথা ঘামাতে হবে না।
দেখে নেওয়া যাক ঘোলের গুণাগুণ
BY TABOOLA SPONSORED LINKS YOU MAY LIKE
Welding Machines In 2024 Might Be Cheaper Than You Think!
Welding Machines
১. বদহজম রুখে দেয়
অ্যাসিডিটি-র সমস্যায় জর্জরিত হলে ঘোলের মতো ওষুধ নেই। ভরপেট খাওয়ার পর একগ্লাস ঘোল বদহজমের সমস্যা জটজলদি মিটিয়ে দেয়। বদহজমের ফলে শারীরিক কষ্টও লাঘব করে নিমেষে।
২. পেট ঠান্ডা করে
মশলাদার খাবার খাওয়ার পর পেট ব্যথা বা শরীর হাঁসফাঁস করলে রেহাই দিতে পারে একমাত্র ঘোল। পরীক্ষায় দেখা গিয়েছে, ঝাল-মশলা খাওয়ার জেরে যে পেট জ্বালা করলে, ঘোলে থাকা প্রোটিন সেই মশলাকে হজম করাতে সাহায্য করে। ফলে শরীরও চাঙ্গা হয়ে যায়।
৩. হজম ক্ষমতা বাড়ায়
ঘোলে থাকা মশলা হজমশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। বিশেষ করে বদহজমের জেরে বারবার উদগার ওঠা থামিয়ে দেয়। অ্যাসিড কাটিয়ে পেট সুস্থ করে দেয়। রোজ খেতে পারলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও বেড়ে যায়।
৪. ভরপুর ক্যালসিয়াম
প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য প্রতিদিন ১০০০ থেকে ১২০০ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম প্রয়োজন। তাহলে হাড় ও দাঁতের সমস্যা হয় না। এক কাপ দুধে ৩০০ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম থাকে। এক কাপ দই-তে থাকে ৪২০ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম। কিন্তু এক কাপ ঘোলে থাকে ৩৫০ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম। অর্থাত্ বড় গ্লাসে একগ্লাস ঘোল খেতে পারলে ক্যালসিয়ামের ঘাটতি হবে না।
৫. রোগা হতে সাহায্য করে
ঘোল হজমশক্তি বাড়ায়। ফলে বাড়তি ফ্যাট শরীরে জমতে দেয় না। রোজ অনেকটা করে ঘোল খেলে ফ্যাট ধীরে ধীরে কমতে থাকে। এটা প্রমাণিত সত্য। নিজেকে চাঙ্গাও লাগে।
৬. পুষ্টিতে ঠাসা
ঘোল খেলে ক্যালসিয়ামের ঘাটতি হয় না, একই সঙ্গে এতে প্রচুর পুষ্টিকর উপাদানও থাকে। ঘোলে প্রচুর পরিমাণে পটশিয়াম ও ভিটামিন বি থাকে। একাধিক মিনারেলস ও অ্যান্টিঅক্সিড্যান্স সমৃদ্ধ ঘোল শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে দেয়। ঘুমও ভালো হয়।
৭. কোলেস্টেরল, ব্লাড প্রেসার ও ক্যান্সারের যম
ঘোলে থাকে বায়োঅ্যাক্টিভ প্রোটিন কোলেস্টেরলের মাত্রা কমিয়ে দেয়। গবেষণায় দেখা গিয়েছে, ঘোলে থাকা নানা অ্যান্টিভাইরাল, অ্যান্টিব্যাক্টেরিয়াল উপাদান ব্লাড প্রেসার কমায়। সঙ্গে ক্যান্সারকেও রুখে দেয়।
৮. ডিহাইড্রেশন হয় না : গরম কালে সঙ্গে এক বোতল ঘোল রাখতে পারলে শরীর শুষ্ক হয় না। ক্লান্তি দূর করে দেয়। কিংবা খুব গরমে ঘর্মাক্ত হয়ে বাড়ি ফিরে এক গ্লাস ঠান্ডা ঘোল খুব উপকারী।
৯. দুধে অ্যালার্জি :
দুধে অ্যালার্জি বা ল্যাক্টোজ ইনটলারেন্ট অনেকেই। দুধ খেলেই অ্যাসিডিটি হয়। সেই সব ব্যক্তিদের জন্য ঘোলের বিকল্প নেই। ঘোলের স্বাদে তাঁদের কোনও অসুবিধা হয় না।