Indian doctor appointment from bangladesh

  • Home
  • Indian doctor appointment from bangladesh

Indian doctor appointment from bangladesh যারা চিকিৎসা নিতে ইন্ডিয়া যেতে ইচ্ছুক, তারা ই যোগাযোগ রাখবেন আমাদের সাথে

🖤 মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ-এর সকল শিক্ষার্থী, শিক্ষক, কর্মচারী এবং তাদের পরিবারকে জানাই গভীর শোক ও সমবেদনা। 🤲
21/07/2025

🖤 মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ-এর সকল শিক্ষার্থী, শিক্ষক, কর্মচারী এবং তাদের পরিবারকে জানাই গভীর শোক ও সমবেদনা।
🤲

উচ্চ রক্তচাপ বা হাই ব্লাড প্রেশারে আক্রান্ত মানুষের সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে। এটির বিস্তার এতটাই ছড়িয়েছে যে, প্রায় প্রতিটি...
16/11/2024

উচ্চ রক্তচাপ বা হাই ব্লাড প্রেশারে আক্রান্ত মানুষের সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে। এটির বিস্তার এতটাই ছড়িয়েছে যে, প্রায় প্রতিটি বাড়িতেই রয়েছে এ রোগে আক্রান্ত রোগী। তারপরও নেই মানুষের মধ্যে সচেতনতা; জানেন না ব্লাড প্রেশারের লক্ষণও।

জনমিতি স্বাস্থ্য জরিপের রিপোর্ট অনুযায়ী, দেশে প্রাপ্তবয়স্কদের প্রতি চারজনের একজন উচ্চ রক্তচাপজনিত সমস্যায় ভুগে থাকেন।

Call or WhatsApp 01911-769018
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্যমতে, উচ্চ রক্তচাপের সমস্যায় ভুগে থাকেন বিশ্বের প্রায় ১৫০ কোটি মানুষ। আর এ সমস্যায় সারা বিশ্বে প্রায় ৭০ লাখ মানুষ প্রতিবছর মারা যান।

উচ্চ রক্তচাপ আসলে কী
মানবদেহের হৃৎপিণ্ডের ধমনীতে রক্তপ্রবাহের চাপ অনেক বেশি থাকলে সেটিকে উচ্চ রক্তচাপ বলা হয়। মূলত দুটি মানের মাধ্যমে এই রক্তচাপ রেকর্ড করা হয়; যেটার সংখ্যা বেশি সেটাকে বলা হয় সিস্টোলিক প্রেশার, আর যেটার সংখ্যা কম সেটা ডায়াস্টলিক প্রেশার।

প্রতিটি হৃদস্পন্দন, অর্থাৎ হৃৎপিণ্ডের সংকোচন ও সম্প্রসারণের সময় একবার সিস্টোলিক প্রেশার এবং একবার ডায়াস্টলিক প্রেশার হয়। একজন প্রাপ্তবয়স্ক সুস্থ-স্বাভাবিক মানুষের রক্তচাপ থাকে ১২০/৮০ মিলিমিটার মার্কারি।

কারও উচ্চ রক্তচাপ রিডিং যদি ১৪০/৯০ বা এর চেয়েও বেশি হয়, তখন বুঝতে হবে তার উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা আছে। অন্যদিকে রক্তচাপ যদি ৯০/৬০ বা এর আশপাশে থাকে, তাহলে তাকে লো ব্লাড প্রেশার হিসেবে ধরা হয়। তবে বয়স বিশেষে রক্তচাপ খানিকটা বেশি বা কম হতে পারে।

উচ্চ রক্তচাপ হলে যে সমস্যা সৃষ্টি হয়
উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে না থাকলে শরীরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি অঙ্গে জটিলতা তৈরি হতে পারে। বিশেষ করে অনিয়ন্ত্রিত উচ্চ রক্তচাপ থেকে হৃদযন্ত্রের পেশি দুর্বল হয়ে যেতে পারে। এর ফলে দুর্বল হৃদযন্ত্র রক্ত পাম্প করতে না পেরে ব্যক্তির হৃৎপিণ্ড কাজ বন্ধ করতে পারে বা হার্ট ফেল করতে পারে।

এ ছাড়া এমন সময় রক্তনালির দেয়াল সংকুচিত হয়ে হার্ট অ্যাটাকের আশঙ্কাও থাকে।

উচ্চ রক্তচাপের কারণে কিডনি নষ্ট হওয়ার আশঙ্কা থাকে, মস্তিষ্কে স্ট্রোক বা রক্তক্ষরণও হতে পারে। এ রকম ক্ষেত্রে রোগীর মৃত্যুর আশঙ্কা থাকে। আর বিশেষ ক্ষেত্রে উচ্চ রক্তচাপের কারণে রেটিনায় রক্তক্ষরণ হয়ে একজন মানুষ অন্ধত্বও বরণ করতে পারেন।

উচ্চ রক্তচাপের লক্ষণ
উচ্চ রক্তচাপের একেবারে সুনির্দিষ্ট কোনো লক্ষণ সেভাবে প্রকাশ পায় না। তবে সাধারণ কিছু লক্ষণের মধ্যে রয়েছে—

ঘাড়ব্যথা করা
১. প্রচণ্ড মাথাব্যথা করা ও মাথা ঘোরানো
২. অল্পতেই রেগে যাওয়া বা অস্থির হয়ে শরীর কাঁপতে থাকা
৩. বমি বমি ভাব বা বমি হওয়া
৪. রাতে ভালো ঘুম না হওয়া
৫. মাঝেমধ্যে কানে শব্দ হওয়া
৬. অনেক সময় জ্ঞান হারিয়ে ফেলা

উচ্চ রক্তচাপের যারা ঝুঁকিতে আছেন
সাধারণত ৪০ বছরের পর থেকে উচ্চ রক্তচাপ হওয়ার ঝুঁকি বাড়তে থাকে। তবে আরও কিছু কারণ রয়েছে, যেমন—
১. পরিবারে কারও উচ্চ রক্তচাপ থাকলে
২. অতিরিক্ত ওজন বা স্থূলতা
৩. নিয়মিত ব্যায়াম বা শারীরিক পরিশ্রম না করলে
৪. প্রতিদিন ছয় গ্রাম অথবা এক চা চামচের বেশি লবণ খেলে
৫. অতিরিক্ত ধূমপান বা মদপান করলে
৬. ঘুমের সমস্যা হলে
৭. শারীরিক ও মানসিক চাপ থাকলে

উচ্চ রক্তচাপের প্রতিকার ও প্রতিরোধ
উচ্চ রক্তচাপে আক্রান্ত ব্যক্তির জীবনযাপনের ধরনে আনতে হবে কিছু পরিবর্তন। ওজন বেশি থাকলে তা কমাতে হবে, খাবারের সঙ্গে অতিরিক্ত লবণ, অর্থাৎ পাতে লবণ খাওয়ার অভ্যাস থাকলে তা বাদ দিতে হবে। নিয়মিত শারীরিক পরিশ্রম করতে হবে, দিনে অন্তত ৩০ মিনিট জোরে হাঁটা উচিত এবং এভাবে হাঁটা উচিত সপ্তাহে অন্তত পাঁচ দিন। এ ছাড়া ধূমপান করা যাবে না। মানসিক চাপ বা দুশ্চিন্তা থাকলে তা কমাতে হবে।

এ অভ্যাসগুলো যারা এখনো উচ্চ রক্তচাপে আক্রান্ত হননি, তাদেরও থাকা উচিত। উচ্চ রক্তচাপে আক্রান্ত ব্যক্তি জীবনযাত্রায় পরিবর্তন আনা সত্ত্বেও তার রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে না এলে তাকে ওষুধ সেবন করতে হবে এবং তা অবশ্যই বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শমতো।

উচ্চ রক্তচাপ
উচ্চ রক্তচাপ লক্ষণ
উচ্চ রক্তচাপ কমানোর উপায়
উচ্চ রক্তচাপ কি
উচ্চ রক্তচাপের লক্ষণ ও কারণ

এক গ্লাস হলুদ দুধে এত উপকারিতা!Call or WhatsApp 01911-769018          দুধে হলুদ মিশিয়ে খেলে অনেক উপকার মেলে একথা সবারই ...
20/09/2024

এক গ্লাস হলুদ দুধে এত উপকারিতা!
Call or WhatsApp 01911-769018

দুধে হলুদ মিশিয়ে খেলে অনেক উপকার মেলে একথা সবারই জানা। যদি আপনি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তুলতে চান তবে হলুদের দুধের বিকল্প কিছু হতে পারে না। কিন্তু জানেন কি এক গ্লাস হলুদমিশ্রিত গরম দুধ স্বাস্থ্যের জন্য কতটা উপকারি?

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, জ্বর, সর্দি-কাশি, ফ্লু, ক্ষত, ব্যথা থেকে শুরু করে, অন্যান্য অনেক সমস্যা সমাধানের ক্ষেত্রে হলুদ দুধ অত্যন্ত কার্যকর। তাহলে জেনে নিন হলুদ দুধের উপকারিতা সম্পর্কে।


ব্যথা কমাতে দুর্দান্ত
হলুদে রয়েছে কারকিউমিন। গবেষণায় দেখা গেছে যে, কারকিউমিন প্রদাহ কমাতে অত্যন্ত কার্যকর। হলুদ দুধ ফোলাভাব কিংবা ব্যথা কমাতে দুর্দান্ত কার্যকর।

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে শক্তিশালী করে
হলুদ দুধ রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে শক্তিশালী করে তুলতে দুর্দান্ত সহায়ক। এর অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল, অ্যান্টি-ভাইরাল এবং অ্যান্টি-ফাঙ্গাল বৈশিষ্ট্য, শরীরকে বিভিন্ন ধরনের সংক্রমণ থেকে রক্ষা করে। সর্দি-কাশি ও ফ্লু থেকে বাঁচতে অনেক ডাক্তার প্রতিদিন এক গ্লাস গরম দুধে এক চা চামচ হলুদ মেশানোর পরামর্শ দেন।

হাড় ভালো রাখে
হলুদে থাকা কারকিউমিন ব্যথা কমাতে, জয়েন্টের কার্যকারিতা উন্নত করতে, অত্যন্ত কার্যকর। এটি হাড়ের টিস্যুগুলোকে রক্ষা করে এবং হাড়ের ক্ষয় রোধ করে। তাছাড়া, দুধ ক্যালসিয়াম, ফসফরাস, পটাশিয়াম, প্রোটিন, ভিটামিন-কে এবং ভিটামিন-ডি এর দুর্দান্ত উৎস, যা হাড়কে শক্তিশালী করে তোলে এবং সুস্থ রাখতে সহায়তা করে। তাই দুধ পান করলে ফ্র্যাকচার এবং অস্টিওপরোসিসের ঝুঁকি অনেকটাই কমে যায়।

কোষের ক্ষতির বিরুদ্ধে লড়াই
হলুদ দুধ অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ একটি পানীয়। হলুদে কারকিউমিন নামক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট বর্তমান। তাছাড়া দুধও শরীরে অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের মাত্রা বৃদ্ধি করতে সহায়তা করে। এটি কোষের যে কোনো ধরনের ক্ষতির বিরুদ্ধে লড়াই করে এবং শরীরকে অক্সিডেটিভ স্ট্রেস থেকে রক্ষা করতেও সহায়তা করে। অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট বিভিন্ন রোগ ও সংক্রমণের ঝুঁকি কমাতেও সহায়তা করে।

রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি
হলুদ দুধ রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি করতে অত্যন্ত সহায়ক। এটি লিম্ফ্যাটিক সিস্টেম এবং রক্তনালী পরিষ্কার করে। তাই, হলুদ দুধ রক্ত পরিশোধক হিসেবেও কাজ করে।

হজমের সমস্যা দূর করে
হলুদের দুধে আন্টি-ইনফ্ল্যামেটরি বৈশিষ্ট্য বর্তমান, যা বিভিন্ন ধরনের হজমের সমস্যা দূর করতে সহায়তা করে। গ্যাস, পেট ফুলে যাওয়া, গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল ইনফেকশন, ডায়রিয়া এবং পেটের আলসারের মতো বিভিন্ন সমস্যা প্রতিরোধ করতে হলুদ দুধ অত্যন্ত কার্যকরী।

প্রজনন ক্ষমতা উন্নত করে
হলুদের দুধে অ্যান্টি-স্প্যাসমোডিক বৈশিষ্ট্যও বর্তমান, যা মাসিক চক্রের সময় হওয়া ব্যথা দূর করতে সহায়তা করে। এটি মাসিক চক্রকে স্বাভাবিক করার ক্ষেত্রেও অত্যন্ত সহায়ক। নারীদের হরমোনের ভারসাম্যহীনতা, এন্ডোমেট্রিওসিস, লিউকোরিয়া অথবা ফাইব্রয়েডের সমস্যা দূর করতে এবং প্রজনন স্বাস্থ্যকে উন্নত করতে, হলুদ দুধ দুর্দান্ত কার্যকর।

ক্যান্সারের বিরুদ্ধে লড়াই
গবেষণায় দেখা গেছে, হলুদে থাকা কারকিউমিন ক্যান্সার কোষকে ধ্বংস করে, ক্যান্সারের বিরুদ্ধে লড়াই করতে সহায়তা করে। হলুদ দুধ ক্যান্সারের প্রাথমিক পর্যায়ে প্রতিদিন পান করলে, এটি ক্যান্সার কোষের বৃদ্ধি বন্ধ করতেও সহায়তা করে।

যেভাবে তৈরি করবেন: হলুদ দুধে ব্যবহৃত দুধ এবং হলুদ, উভয় উপাদানই স্বাস্থ্যের ক্ষেত্রে অত্যন্ত উপকারি। হলুদ দুধ তৈরি করতে, এক গ্লাস দুধ ভালো করে ফুটিয়ে তাতে এক চা চামচ হলুদ মিশিয়ে নিন। স্বাদ বাড়াতে আপনি এতে চিনি, কেশর, ড্রাই ফ্রুটসও মিশিয়ে নিতে পারেন। এছাড়া, আদা ও দারুচিনিও মিশিয়ে নিতে পারেন।

বিকেলে বা সন্ধ্যায় এই হলুদ দুধ খাওয়ার উপযুক্ত সময়। চার সপ্তাহ টানা খেলে তবেই হাতেনাতে ফল মিলবে। তবে যে কোনো সমস্যা অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করা উচিত। আপনার শারীরিক পরিস্থিতির বিষয়ে অবগত হয়ে তবেই এই ঘরোয়া প্রতিকার কাজে লাগান

আল্লাহ পাক ❤️ আমাকে তার রহমতের এক টুকরা দান করেছেন।  ১৮ তম বার রক্ত দান করার তৌফিক দান করার জন্য শুকরিয়া  ❤️সুস্থতার দোয়...
09/08/2024

আল্লাহ পাক ❤️ আমাকে তার রহমতের এক টুকরা দান করেছেন। ১৮ তম বার রক্ত দান করার তৌফিক দান করার জন্য শুকরিয়া ❤️

সুস্থতার দোয়া
اللَّهُمَّ عَافِنِي فِي بَدَنِي اللَّهُمَّ عَافِنِي فِي سَمْعِي اللَّهُمَّ عَافِنِي فِي بَصَرِي لَا إِلَهَ إِلَّا أَنْتَ اللَّهُمَّ إِنِّي أَعُوذُ بِكَ مِنْ الْكُفْرِ وَالْفَقْرِ اللَّهُمَّ إِنِّي أَعُوذُ بِكَ مِنْ عَذَابِ الْقَبْرِ لَا إِلَهَ إِلَّا أَنْتَ

অর্থ: হে আল্লাহ, আমার দেহ সুস্থ রাখুন। হে আল্লাহ, আমাকে সুস্থ রাখুন আমার শ্রবণ ইন্দ্রিয়। হে আল্লাহ, আমাকে সুস্থ রাখুন আমার দৃষ্টিশক্তিতে। আপনি ছাড়া কোনো উপাস্য নেই।

02/08/2024

মেধাবী শেষ! ফ্রিল্যান্সার শেষ!
ই-কমার্স শেষ! অনলাইন নির্ভর ব্যবসা শেষ! ধন্যবাদ।😊

The best way to bow out at Real Madrid 🏆
24/07/2024

The best way to bow out at Real Madrid 🏆

টোকাই যখন শহরে আসে,  বাংলাদেশ সরকারের পক্ষে সকল প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।  এই টোকাই কে দ্রুত আইনের আওতায় আনা হোক।
16/07/2024

টোকাই যখন শহরে আসে, বাংলাদেশ সরকারের পক্ষে সকল প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। এই টোকাই কে দ্রুত আইনের আওতায় আনা হোক।

ক্রনিক কিডনি রোগের লক্ষণCall or WhatsApp 01911-769018 ক্রনিক কিডনি রোগের নিম্নলিখিত লক্ষণ এবং উপসর্গগুলি এতটাই অ-নির্দিষ...
16/07/2024

ক্রনিক কিডনি রোগের লক্ষণ
Call or WhatsApp 01911-769018
ক্রনিক কিডনি রোগের নিম্নলিখিত লক্ষণ এবং উপসর্গগুলি এতটাই অ-নির্দিষ্ট যে তারা একটি অপরিবর্তনীয় পর্যায়ে উপস্থিত নাও হতে পারে:

বমি বমি ভাব এবং বমি
ক্ষুধা, ঘুম, ওজন এবং যৌনতার আগ্রহ কমে যাওয়া
ক্লান্তি এবং দুর্বলতা
অত্যধিক তৃষ্ণা

মলের মধ্যে রক্ত এবং অনিয়মিত প্রস্রাব আউটপুট
দুর্বল মানসিক তত্পরতা, বিভ্রান্তি এবং তন্দ্রা
মাংসপেশির ক্ষয়, কাঁপানো এবং ক্র্যাম্প এবং হাড়ে ব্যথা
অস্থির লেগ সিন্ড্রোম এবং হাত ও পায়ে অসাড়তা
ভঙ্গুর চুল এবং নখ

হেঁচকি
পেরিওরবিটাল এডিমা – চোখের চারপাশে প্রদাহ
প্যাডেল এডিমা – গোড়ালি এবং পায়ের প্রদাহ
প্রস্রাবের মতো দুর্গন্ধ

ক্রমাগত চুলকানি
হার্টের আস্তরণের চারপাশে তরল জমা হওয়ার ক্ষেত্রে বুকে ব্যথা

ফুসফুসে তরল জমা হওয়ার ক্ষেত্রে শ্বাসকষ্ট
ইউরেমিক ফ্রস্ট – অস্বাভাবিক গাঢ়, ছাই বা হালকা ত্বকে ঘা এবং রক্তপাতের প্রবণতা

অনিয়ন্ত্রিত উচ্চ রক্তচাপ (উচ্চ রক্তচাপ)
ক্রনিক কিডনি রোগের ঝুঁকির কারণ
ক্রনিক কিডনি রোগের ঝুঁকির কারণগুলি নিম্নরূপ:

ডায়াবেটিস (টাইপ 1 এবং 2)
উচ্চ্ রক্তচাপ
হৃদরোগ
ধূমপান
স্থূলতা
উচ্চ কলেস্টেরল
আফ্রিকান-আমেরিকান, নেটিভ আমেরিকান বা এশিয়ান-আমেরিকান হওয়া
কিডনি রোগের পারিবারিক ইতিহাস
বয়স 65 বা তার বেশি

কিডনি ক্যান্সার, কিডনিতে পাথর, মূত্রাশয় ক্যান্সার এবং কিডনি সংক্রমণ
অটোইমিউন রোগ
সৌম্য প্রোস্ট্যাটিক হাইপারপ্লাসিয়া (বিপিএইচ) দ্বারা সৃষ্ট মূত্রাশয় বাধা সহ বাধামূলক কিডনি রোগ
এথেরোস্ক্লেরোসিস
সিরোসিস এবং লিভার ব্যর্থতা
আপনার কিডনি সরবরাহকারী ধমনীর সংকীর্ণতা
সিস্টেমিক লুপাস এরিথেমাটোসাস (এসএলই)
স্ক্লেরোডার্মা
ভাস্কুলাইটিস
ভেসিকোরেটেরাল রিফ্লাক্স, যা ঘটে যখন প্রস্রাব আপনার কিডনিতে প্রবাহিত হয়


ক্রনিক কিডনি রোগ নির্ণয়
ক্রনিক কিডনি রোগের উপস্থিতি নিশ্চিত করার জন্য নিম্নলিখিত পরীক্ষা এবং পদ্ধতিগুলি প্রয়োজন:

চিকিৎসা ইতিহাস
রক্ত পরীক্ষা – রক্তে ক্রিয়েটিনিন এবং রক্তে ইউরিয়া নাইট্রোজেনের মাত্রা পরীক্ষা করার জন্য সম্পূর্ণ রক্ত গণনা (সিবিসি), ইলেক্ট্রোলাইটস, প্যারাথাইরয়েড হরমোন (পিটিএইচ) এবং কিডনির কার্যকারিতা পরীক্ষা।
প্রস্রাব পরীক্ষা – কোনো প্রস্রাবের অস্বাভাবিকতা পরীক্ষা করতে
ইমেজিং পরীক্ষা – আপনার কিডনির গঠন এবং আকার মূল্যায়ন করতে রেনাল প্রবাহ এবং স্ক্যান এবং রেনাল আল্ট্রাসাউন্ড।
কিডনি বায়োপসি – পরীক্ষার জন্য কিডনি টিস্যুর একটি নমুনা অপসারণ
হাড়ের ঘনত্ব পরীক্ষা
পেটের সিটি স্ক্যান এবং এমআরআই
ক্রনিক কিডনি রোগের চিকিৎসা
সাধারণত, দীর্ঘস্থায়ী কিডনি রোগের কোনো নিরাময় নেই এবং চিকিত্সা লক্ষণ ও উপসর্গ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করার জন্য, জটিলতা কমাতে এবং উচ্চ রক্তচাপ, কোলেস্টেরলের মাত্রা কম, রক্তাল্পতার চিকিৎসা, ফোলা উপশম এবং হাড়ের সুরক্ষার জন্য ওষুধ দিয়ে রোগের অগ্রগতি মন্থর করতে সাহায্য করে। . একটি কম প্রোটিন খাদ্য এছাড়াও নির্ধারিত হয়। রোগের শেষ পর্যায়ে ডায়ালাইসিস এবং কিডনি প্রতিস্থাপন প্রয়োজন।

কিডনি রোগের জন্য আমাদের চিকিৎসা সম্পর্কে আরও পড়ুন এখানে ক্লিক করুন

ঢাকার বাসিন্দা মোসাম্মৎ শামসুন্নাহার তিন বছর হলো কিডনি রোগে ভুগছেন। call or WhatsApp 01911-769018           তিনি বলছিলেন...
14/07/2024

ঢাকার বাসিন্দা মোসাম্মৎ শামসুন্নাহার তিন বছর হলো কিডনি রোগে ভুগছেন।
call or WhatsApp 01911-769018

তিনি বলছিলেন, একদম হঠাৎ করে জানতে পেরেছেন তিনি ক্রনিক কিডনি ডিজিজে আক্রান্ত। অর্থাৎ তার দুটি কিডনির একটিও পুরোপুরি সুস্থ নেই।

কিভাবে জানলেন সে সম্পর্কে বলছিলেন তিনি, "বছরে কয়েকবার কাশি হতো সাথে জ্বর। নিয়মিত একজন ডাক্তারের কাছে যেতাম। নির্দিষ্ট দুটো ঔষধই দিত। খেলে তারপর ভাল হয়ে যেত। একবার একটা অ্যাপের মাধ্যমে বাসায় ডাক্তার ডাকলাম। উনি কয়েকটা ব্লাড টেস্ট দিয়েছিলেন। তাতে রক্তে একটা জিনিস বেশি দেখে জানালো আপনারতো কিডনি আক্রান্ত। কোন লক্ষণ নেই, কিছু না, হঠাৎ জানলাম আমার দুটো কিডনিই নষ্ট। তবে খুব খারাপের দিকে না।"

এরপর থেকে দিনে আট ধরনের ঔষধ খেতে হচ্ছে তাকে। নানা বিধিনিষেধ এবং ঔষধে সমস্যাটি যে পর্যায়ে ছিল সেই পর্যায়েই ধরে রেখেছেন। কিন্তু কিছু লক্ষণ তিনি আগে ধরতে পারলে হয়ত আরও আগেই জানতেন।

"যখন ধরা পড়লো তার বছর কয়েক আগে মাঝে মাঝে পা ফুলে যেত। কোন গুরুত্ব দেইনি। ডাক্তার যখন জিজ্ঞেস করেছিল পা ফুলেছিল কি না কখনো তখন মনে পড়েছিল।"

বাংলাদেশে অনেকেই এরকম হঠাৎ করেই জানতে পারেন কিডনি সমস্যার কথা। কিন্তু শুধু ত্বকের সমস্যা থেকে মোঃ মিজানুর রহমান জেনেছিলেন তার ছোট ভাইয়ের দুটি কিডনির একটি আকারে ছোট।

তিনি বলছিলেন, "সপ্তম শ্রেণিতে থাকা অবস্থায় হঠাৎ ওর সারা শরীরে খুব চুলকানি হয়েছিল, ফুসকুড়ির মতো। তখন আমি ওকে ডাক্তারের কাছে নিয়ে গেলাম। ডাক্তার কিছু পরীক্ষা দিয়েছিলো। সেগুলো দেখে ডাক্তার বলেছিল যে ওর একটা কিডনি আকারে ছোট। নিয়মিত ডাক্তার দেখাতে হবে, তাহলে ভাল থাকা যাবে। পরে ঔষধে চুলকানি সেরে গেল। তারপর বছর দশেক আর ডাক্তারই দেখানো হয়নি।"

দুই বছর আগে দুটো কিডনি বিকল হয়ে মারা গেছেন তার ছোট ভাই।

পেশায় গাড়িচালক মোঃ মিজানুর রহমান বলছিলেন, "এক পর্যায়ে বয়স বাড়ার সাথে সাথে যখন ও নিজে বুঝতে পারলো যে সমস্যা হচ্ছে, তখন সে একজন ভেষজ ডাক্তারের কাছে যাওয়া শুরু করলো। তাতে কোন লাভ তো হলোই না বরং ও খুবই দুর্বল হয়ে পড়েছিল। একদম রক্ত কমে গিয়েছিল। এইরকম অবস্থায় ওকে ঢাকায় যখন কিডনি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয় ততদিনে ওর দুটো কিডনি পুরো বিকল। ডাক্তার বলেছিল প্রতিস্থাপন ছাড়া কোন উপায় নেই।"

এরপর ডায়ালাইসিস করিয়ে ধুকে ধুকে কয়েকমাস বেঁচে ছিলেন। প্রতিস্থাপনের জন্য কিডনি পাওয়া যায়নি বলে শেষ পর্যন্ত আর বাঁচাতে পারেননি ভাইকে।

শুধুমাত্র ত্বকের একটি লক্ষণের মাধ্যমে জানা গিয়েছিলো কিডনির সমস্যা। এরকম আরও কিছু লক্ষণ রয়েছে যার মাধ্যমে একজন সাধারণ মানুষ সন্দেহ করতে পারেন যে হয়ত এটি কিডনি'র কোন সমস্যা হতে পারে।

ঢাকায় অবস্থিত জাতীয় কিডনি ইন্সটিটিউট এবং হাসপাতালের সহযোগী অধ্যাপক ডা. ফজল নাসের বলছেন, একদম প্রাথমিক পর্যায়ে কিডনির অসুখের তেমন কোন লক্ষণ থাকে না। কারণ শরীর কিডনি'র পরিবর্তনের সাথে শুরুতে মানিয়ে নিতে পারে।

লক্ষণ দেখা দেয় প্রাথমিক পর্যায় পার হলে। তিনি বলছেন, বেশ কিছু লক্ষণ রয়েছে যা একজন সাধারণ মানুষেরও খালি চোখে নজরে পড়ে। যা দেখে তিনি সাবধান হতে পারেন।
সবসময় ক্লান্তি

কোন নির্দিষ্ট কারণ ছাড়াই সবসময় ক্লান্তি, দুর্বল অনুভব করা, ওজন কমে যাওয়া এরকম যদি নিয়মিত হতে থাকে। কিডনি ঠিক মতো কাজ না করলে রক্ত স্বল্পতা দেখা দেয় সে কারণে এই ক্লান্তিভাব হয়।
ফোলাভাব

বিশেষ করে চোখের নিচে, পায়ের গোড়ালি ও হাতে ফোলা ভাব। ডা. নাসের বলছেন, একটু বেশি ঘুমালে বা অ্যালার্জির কারণে ফুলে যাওয়ার সাথে কিডনির অসুখে ফোলার পার্থক্য হচ্ছে এর স্থায়িত্ব।

"যদি চোখের নিচে, পায়ের গোড়ালি ফোলাভাব স্থায়ী হয়, এক সপ্তাহ বা দুই সপ্তাহ হয় তাহলে সেটা কিডনি'র কারণে হতে পারে।"

কিডনি যখন শরীর থেকে পানি বের করতে পারে না তখন তা শরীরে জমে গিয়ে এই ফোলাভাব হয়।

ঘুমের ব্যাঘাত

এটিও কিডনি সমস্যার একটি লক্ষণ হতে পারে। কিডনি যখন শরীর থেকে পানি নিঃসরণ করতে পারে না তখন কিছু পানি ফুসফুসে জমে যায়। সে কারণে ঘুমের সমস্যা হতে পারে।

"দাঁড়ানো অবস্থায় বুক ভরে শ্বাস নেয়া যায় কিন্তু দেখা যায় শোয়া অবস্থায় বুক পুরোপুরি প্রসারিত হতে পারে না। পানি জমলে সমস্যাটা বেশি হয়। ঘুমন্ত অবস্থায় শ্বাসে সমস্যা হয় বলে ঘুমের ব্যাঘাত ঘটে।
ত্বকের সমস্যা ও রঙ পরিবর্তন

কিডনির একটি কাজ হল শরীর থেকে সব ধরনের ক্ষতিকর রাসায়নিক পদার্থ প্রস্রাবের মাধ্যমে বের করে দেওয়া। কিডনি সেই কাজটি ঠিকমতো করতে না পারলে ত্বকে এর ছাপ পড়ে।

যেমন শরীরের ইউরিয়া বের হতে না পেরে ত্বকের নিচে জমা হতে থাকে। তখন চুলকানি হয়, ত্বকের রঙ পরিবর্তন ও খসখসে হয়ে যেতে পারে, ফুসকুড়ি হতে পারে।

ডা. নাসের বলছেন, "প্রাথমিকভাবে অনেকে এটিকে চর্মরোগ মনে করতে পারেন। সেটি মনে করেও যদি একজন চিকিৎসকের কাছে যান তাহলেও একটা ক্লু পাওয়া যেতে পারে।"

যে ১০টি লক্ষণ দেখলে ডায়াবেটিস রোগের পরীক্ষা করাতে হবে
ডায়াবেটিস রোগ প্রতিরোধের ৫টি উপায়: চিকিৎসকরা যা বলছেন
উচ্চ রক্তচাপ: নীরব এই ঘাতক থেকে বাঁচতে আপনি যা করতে পারেন

প্রস্রাবে পরিবর্তন

ঘনঘন প্রস্রাব হওয়া অথবা প্রস্রাব কমে যাওয়া দুটোই কিডনির সমস্যার লক্ষণ। শরীর থেকে পানি বের করা ছাড়াও পানি শুষে নেয়ার কাজও করে কিডনি। সেটি করতে না পারলে বেশি প্রস্রাব হয়ে থাকে।

প্রস্রাবের রঙ লালচে হলে, প্রস্রাবে ফেনা ভাব হলে। কিডনিতে পাথর, ক্যান্সার, টিউমারের কারণে প্রস্রাবের সাথে রক্ত যেতে পারে। কিডনি'র সমস্যা হলে শরীর থেকে প্রোটিন বেশি বের হয়ে যায় তাই ফেনা ভাব হয়।
মাংসপেশিতে টান লাগা

কিডনি'র সমস্যার কারণে ইলেক্ট্রোলাইট, ক্যালসিয়াম ও ফসফরাসের ভারসাম্যহীনতা হয়ে থাকে। এতে মাংসপেশিতে টান লাগা ও খিচুনির সমস্যা হতে পারে।

এছাড়া খাবারে দীর্ঘদিন অরুচি ও বমিভাব এগুলোই কিডনি অসুখের প্রধান লক্ষণ।

"এর একটি লক্ষণ থাকলেও চিকিৎসকের শরণাপন্ন হওয়া উচিৎ। তবে ধরেই নেবার প্রয়োজন নেই যে কিডনি'র সমস্যাই হয়েছে। কিন্তু সাবধান হতে ক্ষতি নেই", বলছিলেন ডা. নাসের।

তিনি পরামর্শ দিচ্ছেন এসব লক্ষণ চোখে পড়লে শুরুতে একজন মেডিসিন বিশেষজ্ঞ দেখানো উচিৎ।

সাবধান হতে যা করা যেতে পারে

কিছু সাবধানতা অবলম্বন করলে কিডনির সমস্যা থেকে দুরে থাকা যায়। এ নিয়ে ডা. ফজল নাসের কয়েকটি পরামর্শ দিচ্ছেন:

দুটি অসুখকে কিডনির বড় শত্রু বলা হয়। একটি হল উচ্চ রক্তচাপ অন্যটি ডায়াবেটিস, এই দুটি নিয়ন্ত্রণে রাখা খুবই জরুরী।
বেশি দিন ধরে ইউরিন ইনফেকশন, কিডনিতে পাথর ও প্রস্টেটের সমস্যা কিডনির ক্ষতি করে। তাই এই অসুখগুলো পুষে রাখবেন না।
ব্যথানাশক ঔষধকে বলা হয় কিডনির জন্য বিষ। ইচ্ছেমত মুড়িমুড়কির মতো ব্যথানাশক ঔষধ খাওয়া থেকে বিরত থাকুন।
কিছু অ্যান্টিবায়োটিকস চিকিৎসকে পরামর্শ ছাড়া খাওয়া উচিৎ নয়।

যেসব খাবার এড়িয়ে যাবেন

যেসব খাবারে অতিরিক্ত ভিটামিন সি রয়েছে সেগুলা না খাওয়া অথবা পরিমিত খাওয়া। "খুব বেশি কামরাঙ্গা খেলে, যেমন এক গ্লাস কামরাঙ্গার জ্যুস খেলে এমনকি একটি সুস্থ কিডনি নষ্ট করে দিতে পারে। কিছু দেশে কামরাঙ্গা চাষ পর্যন্ত নিষিদ্ধ", বলছিলেন ডা. ফজল নাসের।

অনেক ভিটামিন সি রয়েছে বলে অতিরিক্ত আমলকী খাওয়ারও ক্ষতি রয়েছে। তবে ফল হিসেবে ছোট ও অনেকের কাছে এটি বিস্বাদ মনে হয় বলে এটি খাওয়ার প্রবণতা কম।

এছাড়া নিয়মিত শরীরের প্রয়োজনের তুলনায় বেশি ভিটামিন সি খাওয়া, বিশেষ করে অতিরিক্ত 'সাপ্লিমেন্ট' কিডনি'র ক্ষতি করে।

ডা. নাসের উদাহরণ দিয়ে বলছেন, "এমনও দেখেছি যে বাচ্চাকে চুষে খাওয়ার ভিটামিন সি কিনে দেয় নিয়মিত। সারাক্ষণ খেতে থাকে। এরকম অতিরিক্ত ভিটামিন সি খেলে কিডনি'র ক্ষতি হয়। দিনে সর্বোচ্চ ৮০ থেকে ৯০ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি, অর্থাৎ একটা কমলা, এই পর্যন্তই ঠিক আছে।"

এছাড়া লবণাক্ত খাবার, ধূমপান, অ্যালকোহল এড়িয়ে চলুন।

প্রস্রাব করার সময় জ্বালাপোড়া, ঘন ঘন প্রস্রাব, প্রস্রাব লাল হওয়া, প্রস্রাবে দুর্গন্ধ, কোমরের দুই পাশে ও তলপেটে প্রচণ্ড...
14/07/2024

প্রস্রাব করার সময় জ্বালাপোড়া, ঘন ঘন প্রস্রাব, প্রস্রাব লাল হওয়া, প্রস্রাবে দুর্গন্ধ, কোমরের দুই পাশে ও তলপেটে প্রচণ্ড ব্যথা, শরীর-মুখ ফোলা ইত্যাদি লক্ষণ কিডনি রোগের সংকেত বহন করে। কয়েক মাস বা বছর চিকিৎসার পরও কিডনি রোগ ভালো না হলে এবং কিডনির কার্যক্ষমতা কমতে থাকলে সেটাকে দীর্ঘস্থায়ী কিডনি রোগ বলে।

10/07/2024

Change comes from Faith to Mighty Allaha

Address


Opening Hours

Monday 09:00 - 17:00
Tuesday 09:00 - 17:00
Wednesday 09:00 - 17:00
Thursday 09:00 - 17:00
Sunday 09:00 - 17:00

Telephone

+8801911769018

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Indian doctor appointment from bangladesh posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Indian doctor appointment from bangladesh:

  • Want your practice to be the top-listed Clinic?

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram