Dr.Ahsan Kabir Chowdhury

Dr.Ahsan Kabir Chowdhury General physician
MBBS,BMDC-A 121766
Online Doctor Consultation
What's app-01748483152

জরুরী সতর্কতা: আসুন আমরা আবার মাস্ক পরা শুরু করি। কারণ করোনা তথা  COVID-Omicron XBB আগের ভ্যারিয়েন্টগুলোর তুলনায় ভিন্ন ও...
09/06/2025

জরুরী সতর্কতা:
আসুন আমরা আবার মাস্ক পরা শুরু করি। কারণ করোনা তথা COVID-Omicron XBB আগের ভ্যারিয়েন্টগুলোর তুলনায় ভিন্ন ও বিপজ্জনক। এটি সহজে শনাক্তও হয় না, তাই সবার মাস্ক পরা অত্যন্ত জরুরি।

১. COVID-Omicron XBB এর নতুন উপসর্গগুলো:

i) কাশি নেই।
ii) জ্বর নেই।
বেশিরভাগ উপসর্গ হলো—
iii) অস্থিসন্ধিতে ব্যথা।
iv) মাথাব্যথা।
v) গলাব্যথা।
vi) পিঠে ব্যথা।
vii) নিউমোনিয়া।
viii) ক্ষুধা উল্লেখযোগ্যভাবে কমে যাওয়া।

২. এই ভ্যারিয়েন্টটি ডেল্টার চেয়ে ৫ গুণ বেশি বিষাক্ত এবং মৃত্যুহারও বেশি।

৩. উপসর্গগুলো খুব অল্প সময়েই মারাত্মক আকার ধারণ করে এবং কখনও কখনও কোনো স্পষ্ট উপসর্গ না দেখিয়েই অবস্থা খারাপ হতে শুরু করে।

৪. তাই আরও বেশি সতর্ক থাকা প্রয়োজন।

এই ভ্যারিয়েন্টটি নাসোফ্যারেঞ্জিয়াল (নাকের গভীর অংশ) অঞ্চলে পাওয়া যায় না, বরং সরাসরি ফুসফুসের “উইন্ডো” অংশে আঘাত করে এবং নিউমোনিয়ার লক্ষণ দেখা দেয়।

৫. কিছু রোগীর মধ্যে জ্বর বা ব্যথা না থাকলেও এক্স-রে করলে মৃদু নিউমোনিয়ার লক্ষণ দেখা যাচ্ছে। এছাড়া নাক দিয়ে নেয়া স্যাম্পলে (সোয়াব) পরীক্ষায় নেগেটিভ ফল আসছে, যা পরীক্ষায় ভুল রিপোর্ট (ফলস নেগেটিভ) এর সংখ্যা বাড়াচ্ছে। এ কারণে এই ভাইরাসকে ‘ধূর্ত’ বলা হচ্ছে।

এর মানে হলো— এটি সহজেই ছড়িয়ে পড়ে, সরাসরি ফুসফুসে সংক্রমণ ঘটায়, ভাইরাল নিউমোনিয়া সৃষ্টি করে এবং তীব্র শ্বাসকষ্ট তৈরি করে। এই কারণে COVID-Omicron XBB এত বেশি ছোঁয়াচে ও প্রাণঘাতী হয়ে উঠেছে।

৬. যতটা সম্ভব ভিড় এড়িয়ে চলুন, খোলা জায়গাতেও অন্তত ১.৫ মিটার দূরত্ব বজায় রাখুন, সঠিকভাবে মাস্ক পরুন, এবং নিয়মিত হাত ধুয়ে ফেলুন—even যদি কাশি বা হাঁচি না থাকে।

এই COVID-Omicron XBB "ওয়েভ" প্রথম COVID-19 মহামারির চেয়েও ভয়াবহ।

সতর্কতা, সচেতনতা ও বৈচিত্র্যময় সুরক্ষা ব্যবস্থাই আমাদের রক্ষা করতে পারে।

✅ দয়া করে এই বার্তাটি বন্ধু ও পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে শেয়ার করুন।
✅ শুধুমাত্র নিজের কাছে রেখে দেবেন না।
✅ যত বেশি সম্ভব লোককে জানিয়ে দিন।

ঘরের বাইরে গেলে অবশ্যই মাস্ক পরুন এবং নিজেকে সুরক্ষিত রাখুন।

১. শার্ট বা জামার ওপর দিয়ে ব্লাড প্রেশার মাপলে স্বাভাবিকের চেয়ে ৩-৫ মিলিমিটার মার্কারি বেশি আসতে পারে।২. বিপি মাপার সময় ...
18/05/2025

১. শার্ট বা জামার ওপর দিয়ে ব্লাড প্রেশার মাপলে স্বাভাবিকের চেয়ে ৩-৫ মিলিমিটার মার্কারি বেশি আসতে পারে।

২. বিপি মাপার সময় বা একাধিকবার মাপার মধ্যবর্তী সময়ে কথা বললে ৪-১৯ মিমি মার্কারি বেশি আসতে পারে।

৩. দিনের প্রথম সিগারেট বিপি ২০ মিমি মার্কারি বাড়িয়ে দিতে পারে।

৪. যদি বাহুর নিচে সাপোর্ট না থাকে অর্থাৎ হাত ঝুলন্ত অবস্থায় থাকে, তাহলে বিপি ৫-২০ মিমি বেশি আসতে পারে।

৫. যদি পিঠের পেছনে কোনো সাপোর্ট না থাকে, বিপি ৫ মিমি পর্যন্ত বেশি আসতে পারে।

৬. যদি প্রস্রাবের চাপ নিয়ে বিপি মাপা হয়, ৪-৩৩ মিমি পর্যন্ত বেশি আসতে পারে।

৭. যদি সাবজেক্টের বাহুর তুলনায় ব্লাড প্রেশার মাপার মেশিন আনুপাতিকভাবে ছোটো হয়, তবে বিপি ৫-২০ মিমি বেশি আসতে পারে।

৮. বিপি মাপার আগের ৩০ মিনিটের মধ্যে কেউ যদি ক্যাফেইন পান করে, তাহলে বিপি ৩-১৫ মিমি পর্যন্ত বেশি দেখাতে পারে।

৯. পা যদি ক্রস করা থাকে (এক পায়ের ওপর আরেক পা), সেক্ষেত্রে বিপি ৩-১৫ মিমি পর্যন্ত বেশি আসতে পারে।

১০. ব্লাড প্রেশার মাপা একেবারেই মামুলি কোনো কাজ নয়। উপরের ৯টি বিষয়ের প্রত্যেকটিই স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি বিপি দেখাতে পারে। অনেক নিয়ম-কানুন মেপে অনেক দিক বিবেচনা করে সঠিকভাবে ব্লাড প্রেশার মাপতে হয়। কোনো এক ওষুধের দোকানদার ব্লাড প্রেশার মেপে দিলো, আর তা দেখেই ওষুধ শুরু করে দেওয়া বা বন্ধ করে দেওয়া কোনোটাই সুস্থ মস্তিষ্কের কাজ নয়। এমেরিকান কলেজ অফ কার্ডিওলজি স্পষ্ট করে ব্লাড প্রেশার মাপার সময় কী কী বিষয় লক্ষ রাখতে হবে তা বলেছে।

এবারের ওয়ার্ল্ড হাইপারটেনশান ডে-এর থিম হচ্ছে, Measure Your Blood Pressure Accurately, Control it, Live Longer.

অর্থাৎ আপনার ব্লাড প্রেশার সঠিকভাবে মাপুন, নিয়ন্ত্রণ করুন, দীর্ঘদিন বাঁচুন।

হাইপারটেনশান নিয়ে লেখা সিরিজের এটি ১৮তম পর্ব।

Collected

18/05/2025

নবজাতক শিশুদের রোদে রাখার নিয়ম।

১: সকাল ১০টার আগে দিবেন (এই সময় সূর্যের UV রশ্মি কম থাকে)।

২: সপ্তাহে ৪-৫ দিন দিলেও হবে। প্রতিদিন প্রয়োজন নেই।

৩:চোখ এবং প্রাইভেট অংশে যেন রোদ না পড়ে সেদিকে খেয়াল রাখবেন।

৪: প্রত্যেকবারে ৫-১০ মিনিটের বেশী রোদে রাখা যাবেনা।

(অতিরিক্ত রোদে রাখলে পানি শুন্যতায় ভুগতে পারে!)।

৫:শুরুতে ঘরের ভেতর জানালার পাশে বা ছায়া-ছায়া রোদে দেওয়া নিরাপদ।

৬:শিশুকে পোশাক খুলে বা হালকা পোশাকে রাখা ভালো, যাতে ত্বক রোদের সংস্পর্শে আসে (মাথা ও চোখ ও প্রাইভেট অংশ ঢেকে রাখুন)।

Happy parenting.....

Collected

27/04/2025

💉💉ইনফ্লুয়েঞ্জা ভ্যাকসিন: কাদের নেওয়া উচিত এবং এর গুরুত্ব💉💉

ইনফ্লুয়েঞ্জা, যা সাধারণত ফ্লু নামে পরিচিত, একটি ভাইরাসজনিত সংক্রামক রোগ। এই রোগটি শ্বাসতন্ত্রের (নাক, গলা, এবং ফুসফুস) ওপর আক্রমণ করে। বাংলাদেশে প্রতি বছর অনেকেই এই রোগে আক্রান্ত হন। ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাসের বিভিন্ন ধরন রয়েছে এবং এগুলো প্রতি বছর পরিবর্তিত হতে পারে। ইনফ্লুয়েঞ্জা থেকে সুরক্ষা পাওয়ার সবচেয়ে কার্যকর উপায় হলো ইনফ্লুয়েঞ্জা ভ্যাকসিন বা ফ্লু শট নেওয়া।

💉কাদের ইনফ্লুয়েঞ্জা ভ্যাকসিন নেওয়া উচিত?

* ৬ মাস বা তার বেশি বয়সী সকল শিশু ও প্রাপ্তবয়স্ক:
৬ ছয় মাসের কম বয়সী শিশুদের জন্য এই ভ্যাকসিন সুপারিশ করা হয় না।

* উচ্চ ঝুঁকিপূর্ণ ব্যক্তি:
* বয়স্ক ব্যক্তি (৬৫ বছর বা তার বেশি): বয়স বৃদ্ধির সাথে সাথে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যাওয়ায় জটিলতার ঝুঁকি বাড়ে।
* দীর্ঘমেয়াদী রোগে আক্রান্ত ব্যক্তি: যেমন -
* হৃদরোগ
* ফুসফুসের রোগ (যেমন হাঁপানি, সিওপিডি)
* ডায়াবেটিস
* কিডনি রোগ
* দুর্বল রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা (যেমন এইচআইভি/এইডস, ক্যান্সার চিকিৎসাধীন রোগী)

* গর্ভবতী মহিলা: গর্ভাবস্থায় ফ্লু মায়ের এবং শিশুর জন্য মারাত্মক জটিলতা সৃষ্টি করতে পারে।

* ছোট শিশু (৬ মাস থেকে ৫ বছর বয়সী): এদের জটিলতা হওয়ার ঝুঁকি বেশি থাকে।

* স্বাস্থ্যকর্মী: যারা অসুস্থ রোগীদের সংস্পর্শে আসেন, তাদের নিজেদের এবং রোগীদের সুরক্ষার জন্য ভ্যাকসিন নেওয়া জরুরি।

* কেয়ারগিভার: যারা বয়স্ক বা অসুস্থ ব্যক্তিদের পরিচর্যা করেন।

💉ইনফ্লুয়েঞ্জা ভ্যাকসিনের গুরুত্ব:

* রোগ প্রতিরোধ: ইনফ্লুয়েঞ্জা ভ্যাকসিন শরীরে অ্যান্টিবডি তৈরি করে, যা ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাসের সংক্রমণ থেকে সুরক্ষা দেয়। যদি ভ্যাকসিন নেওয়া ব্যক্তি ফ্লুতে আক্রান্তও হন, তবে রোগের তীব্রতা এবং জটিলতার ঝুঁকি অনেক কমে যায়।

* জটিলতা হ্রাস: ফ্লু থেকে নিউমোনিয়া, ব্রঙ্কাইটিস, সাইনাসের সংক্রমণ, কানের সংক্রমণ এবং হৃদরোগের মতো মারাত্মক জটিলতা দেখা দিতে পারে। ভ্যাকসিন গ্রহণের মাধ্যমে এই জটিলতার ঝুঁকি কমানো সম্ভব।

* মৃত্যুর ঝুঁকি হ্রাস: বিশেষ করে বয়স্ক এবং দুর্বল রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা সম্পন্ন ব্যক্তিদের ক্ষেত্রে ফ্লু মারাত্মক হতে পারে এবং মৃত্যুর কারণও হতে পারে। ভ্যাকসিন এই ঝুঁকি উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাস করে।

* ভাইরাসের বিস্তার রোধ: যখন বেশি সংখ্যক মানুষ ভ্যাকসিন নেয়, তখন কমিউনিটিতে ফ্লু ভাইরাসের বিস্তার কমে যায়। এটি उन ব্যক্তিদের সুরক্ষা করে যারা ভ্যাকসিন নিতে পারেন না (যেমন ছয় মাসের কম বয়সী শিশু)।

* স্বাস্থ্যসেবা ব্যবস্থার ওপর চাপ কমানো: ফ্লু-এর প্রকোপ বাড়লে হাসপাতাল এবং স্বাস্থ্যসেবা কেন্দ্রগুলোতে রোগীর ভিড় বাড়ে। ভ্যাকসিন গ্রহণের মাধ্যমে অসুস্থতার হার কমিয়ে স্বাস্থ্যসেবা ব্যবস্থার ওপরের চাপ কমানো যায়।

* অর্থনৈতিক সাশ্রয়: ফ্লুতে আক্রান্ত হলে চিকিৎসা খরচ, কর্মদিবস নষ্ট এবং অন্যান্য আনুষঙ্গিক খরচ হতে পারে। ভ্যাকসিন গ্রহণের মাধ্যমে এই আর্থিক ক্ষতি এড়ানো সম্ভব।

🛑বাংলাদেশে এপ্রিল থেকে সেপ্টেম্বর মাসকে ফ্লু মৌসুম হিসেবে চিহ্নিত করা হয়। স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা প্রতি বছর ফেব্রুয়ারি থেকে মার্চের মধ্যে ইনফ্লুয়েঞ্জা ভ্যাকসিন নেওয়ার পরামর্শ দেন, যাতে ফ্লু মৌসুম শুরুর আগেই শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা তৈরি হতে পারে।

ইনফ্লুয়েঞ্জা একটি সাধারণ রোগ মনে হলেও এটি বিশেষ করে ঝুঁকিপূর্ণ ব্যক্তিদের জন্য মারাত্মক হতে পারে। তাই, নিজের এবং পরিবারের সুরক্ষার জন্য প্রতি বছর ইনফ্লুয়েঞ্জা ভ্যাকসিন নেওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আপনার নিকটস্থ স্বাস্থ্যসেবা কেন্দ্র বা ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করে এই ভ্যাকসিন সম্পর্কে আরও জানতে পারেন এবং সময় মতো এটি গ্রহণ করতে পারেন।🛑

#সুস্থ_জীবন

27/04/2025

“শাস্তি” নির্ভর প্যারেন্টিং
এত জনপ্রিয় কেন?
✅সহজ প্যারেন্টিং। খুবই সহজ। যে কোনো কিছুর সমাধান “শাস্তি” দিয়ে খোঁজাটা অন্য কিছু (ধৈর্য্য, সংযম, কৌশল, বারবার চেষ্টা) করার চেয়ে অনেক সহজ।

✅প্রথা অনুকরণ। অপরিণত প্যারেন্টরা শিশুর বিকাশ ও বিকাশের বিভিন্ন পর্যায় সম্পর্কে না জানার কারণে নিজেরা যেভাবে বড় হয়েছে, চারপাশে যা দেখেছে সেটাকেই অনুকরণ করে আচরণ করে থাকে।

✅দুর্বলের প্রতি সবলের অ-ত্যা-চা-র। মারামারি করার ক্ষেত্রে পুরুষেরা এগিয়ে থাকলেও (অধিকাংশ ক্ষেত্রে) শিশুর গায়ে -হা-ত- তোলার ঘটনা বাবার চেয়ে মায়েরা করে বেশি। এইসব মা কারা? খেয়াল করবেন তারা নিজেরাই বিভিন্ন জায়গায় মার খায়। কেউ শারীরিক ভাবে, কেউ মানসিকভাবে। তাদের ঘরে, পরিবারে, সমাজে তাদের চেয়ে দুর্বল আর কেউ নেই যার গায়ে হাত তোলা এত সহজ।
এই নারীর শিশুরা শুধু নিজের জন্য মার খায় না, তাদের জীবনের যত জ্বালা সব কিছুর ঝাল বাচ্চার উপরে গিয়ে পড়ে!

🤷🏻‍♀️শাস্তি নির্ভর প্যারেন্টিং কেন ব্যর্থ?

✅ মানসিক স্বাস্থ্যের ক্ষতি। শাস্তি, যেই মাত্রারই হোক, এর দীর্ঘমেয়াদী প্রভাব আছে আমাদের জীবনে ও সমাজে।
শাস্তি কখনো কখনো সাময়িক সমাধান হলেও এটা নানা রকমের মানসিক সমস্যার “চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত”।

ট্রমা বা কোনো নেতিবাচক ঘটনার দীর্ঘস্থায়ী প্রতিক্রিয়া, সমস্যা সমাধানে এমনকি অনেক সময় বিনোদনের জন্য অসভ্য আচরণের ওপরে নির্ভরশীল হওয়া, আত্মবিশ্বাসের অভাব, অতি আত্মবিশ্বাস, হীন্মমন্যতা, বিষণ্ণতাসহ আরো নানারকম মানসিক সমস্যার বীজ শৈশবে শারীরিক শাস্তির মাধ্যমে বপন করা হয়।

আমরা একটা পুরো জেনারেশন “শাস্তি নির্ভর” প্যারেন্টিং এর ফল। এর ফল আপনি কিছু কথার মধ্যে দিয়ে স্পষ্ট দেখতে পাবেন।

💆🏻‍♀️আমরা তো ঠিকই মানুষ হয়েছি। অতি আদরে এখনকার ছেলেমেয়েরা বেয়াদব হচ্ছে।

(অতিআত্মবিশ্বাস। কারণ আমরা মানুষ হয়েছি তার কোনো প্রমাণ আমাদের সমাজে নেই 👀)

💆🏻‍♀️মাইরের উপরে ওষুধ নাই।
আত্মবিশ্বাসের অভাব। সব রোগের এক ওষুধ কখনোই হতে পারে না। কিন্তু সেটা জানার বা বোঝার জন্য আপনার আত্মবিশ্বাস থাকতে হবে যে আপনি অসভ্যতা প্রদর্শন ছাড়াই শৃঙ্খলা শেখাতে পারেন।

মাইর ছাড়া ওষুধ আছে কি নাই সেটা তার জানা নাই। জানার কোনো চেষ্টাও নাই। ছোটবেলায় জানার চেষ্টা করলেই যেহেতু মাইর খেত, তারা মনে করছে আর কোনো ওষুধ আছে কিনা জানতে গেলেও সে কোনো শাস্তির শিকার হতে পারে।
💆🏻‍♀️এখন টিচার মারে না, বাপ মা মারে না, এজন্যই ছেলে মেয়েরা এত ডিপ্রেশনে ভোগে, আত্ম-হ-ত্যা- করে।

ডিপ্রেশন কাকে বলে এটাই এরা জানে না। কিন্তু শব্দ একটা শিখেছে “ডিপ্রেশন”। আগের কালের লোকদের চাহিদা ছিলো একটাই, পেট পুরে খাওয়া। এখন চাহিদা “কোয়ালিটি অব লাইফ”। এটা খাওয়ার মত সরল চাহিদা নয়। সুতরাং এখনকার জীবন আগের চেয়ে জটিল।
এই জটিলতা না বোঝার কোনো কারণ নাই। কিন্তু এরা কেন বোঝে না? কারণ ছোটবেলায় বাবা মা কখনোই বোঝায় নি কেন রাগ হয়, জেদ হয়, রাগ হলে নিজেকে কিভাবে সামলাবে। শিখিয়েছি কিভাবে নিজের রাগ দুর্বলকে মেরে মেটাতে হয়।

🙏আমি কেন শাস্তি নির্ভর প্যারেন্টিং এর বিরোধী?
আমি নিজে শাস্তি নির্ভর প্যারেন্টিং এর ফল। আমার আড়াই বছরের ছেলের গায়ে আমি একবারের জন্যও হাত তুলিনি। কখনো তুলবো এরকম চিন্তাও আসেনি।
কারণ আমি আমার বাবা মা ছাড়াও পৃথিবীর নানা দেশের নানা বর্ণের নানা ভাষার এবং শ্রেণীর বাবা মায়েদেরকে দেখেছি। তাদের সমাজকে প্রত্যক্ষ করেছি। যেসব বাবা মা সভ্য আচরণের মাধ্যমে বাচ্চাকে শৃঙ্খলা ও নিয়মানুবর্তিতা শেখায় তাদের সমাজ আমাদের চেয়ে বহু উন্নত।
মানুষের আদব কায়দা উন্নত, আচার আচরণ এমনকি চিন্তাও উন্নত।
সবচেয়ে বড় কথা, কোয়ালিটি অব লাইফ— এটা তাদের বেশি।

মধ্যযুগে অপরাধীকে প্রকাশ্যে শাস্তি দেয়া হতো। পাথর মেরে মারা হতো। আরো অনেক বর্বর কাণ্ডই ছিলো। এখন অনেক দেশে মৃত্যুদণ্ডই বেআইনি। মানুষের অধিকার নেই আরেক মানুষের প্রাণ নেবার।

আমার ধারণা ভবিষ্যত পৃথিবী আরো সদয় এবং সুন্দর হবে। আমি চাই না আমার সন্তান সেই পৃথিবীতে একজন আহত হৃদয়ের মানুষ হোক। বড় হয়ে জানুক বুঝুক যে তার বাবা মা সবচেয়ে “loving and caring” বাবা মা ছিলো না আসলে।

আমি চাই উল্টোটা। আমি চাই সে এমন মানুষ হোক যে পৃথিবীকে আরো সুন্দর আচরণের দিকে প্রভাবিত করতে পারে। তার বাবা মাকে তো অসুন্দর আচরণের মডেল হলে হবে না, তাই না?

কার্টেসীঃ পারমিতার প্রতিদিন
৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৫

Newborn Assessment
27/04/2025

Newborn Assessment

24/04/2025
                  ফেসবুকে অনেক ফ্রেন্ড ইনবক্সে বলে ঠান্ডা লাগছে মোনাস ১০ খেয়েছে আর কি খাবে? জিজ্ঞেস করি মোনাস কেন ? উত্...
17/02/2025



ফেসবুকে অনেক ফ্রেন্ড ইনবক্সে বলে ঠান্ডা লাগছে মোনাস ১০ খেয়েছে আর কি খাবে? জিজ্ঞেস করি মোনাস কেন ? উত্তর আসে ঠান্ডাতে একবার ডাক্তার খেতে দিয়েছেন তারপর থেকে ঠান্ডা লাগলে এটা খায়.. এটা ছাড়া নাকি তার ভালো হয় না। 😑😑

Stop irrational use of monteleukast....
মিসেস এক্স বয়স 55 বছর, হাইপারটেনশন ও ডায়াবেটিস এর রোগী। নিয়মিত প্রেসার ও ডায়াবেটিস এর ঔষধ খান। প্রেসার ও ডায়াবেটিস দুটোই কন্ট্রোল এ আছে। রোগীর নিজের কোন সমস্যা নেই, কিন্তু উনার বাসার লোকজন উনাকে নিয়ে আসছেন। উনার মেয়ে জানান- গত 5 মাস থেকে উনার মধ্যে একটা পরিবর্তন লক্ষ্য করছেন, উনি কারো সাথে কথা বলেন না, শুধু কেউ কিছু বললে উত্তর দেন, সব সময় চুপচাপ থাকেন, বাসায় কোন আত্নীয় এমনকি উনার বোন বাসায় আসলেও বসতে বলেন না, খেতে বলেন না ইত্যাদি।
উনারা ইতিমধ্যে কয়েক জায়গায় কনসালটেশন নিয়েছেন। কিন্তু কোন চেঞ্জ নেই।

আমি উনাকে জিজ্ঞাসা করলাম কি অসুবিধা, উনার উত্তর কোন সমস্যা নেই। ক্লিনিক্যাল এক্সাম এ সব কিছু নরমাল। তবে উনার ফেস দেখে মনে হয় টিপিক্যাল ডিপ্রেসড ফেস। আমি রুটিন টেস্ট, FBS, 2ABF, থাইরয়েড টেস্ট করতে দিলাম।

সব রিপোর্ট নরমাল। এবার আমি রোগীর সাথে একা কথা বলতে চাইলাম। রোগীর এক ছেলে ও এক মেয়ে ভার্সিটিতে পড়ে। রোগীর সাথে একান্ত কথা বলায় কোন ধরনের ব্যক্তিগত, পারিবারিক, সামাজিক কনফ্লিক্ট নেই।

আমি রোগীর মেয়েকে ডেকে উনার সার্বিক অবস্থা জানালাম- রোগী ডিপ্রেশনে ভুগছেন, কিন্তু ডিপ্রেশনের কোন কারন পাওয়া যাচ্ছে না। আমি বললাম হয়ত উনার মেয়ে বড় হচ্ছে তার বিয়ে নিয়ে উনি চিন্তিত থাকেন, টেনশন করেন ইত্যাদি।

এবার রোগীর মেয়ে জানাল যে রোগী বিগত 5 বছর ধরে Monteleukast খান, একজন ডাক্তার এটি বন্ধ করে দেন। এরপর একদিন উনি এসি ছেড়ে রেস্ট নিচ্ছিলেন, সেই সময় উনার দম বন্ধ হয়ে আসে। উনি মনে করেন কে monteleukast বন্ধ করার কারনে এমন হয়, উনি আবারও এটি খাওয়া শুরু করেন। এরপর থেকেই তার সমস্যাগুলো শুরু হয়।

Monteleukast এর জন্য FDA black box warning দিয়েছে যে এটি ব্যবহারের পর রোগীর suicidal thought, agitation, anxiety, depression, behavioral change হতে পারে। এইজন্য যাদেরকে monteleukast দেয়া হবে তাদেরকে এগুলো মনিটর করতে হবে। কোন ধরনের চেঞ্জ পেলে বন্ধ করে দিতে হবে।

Take home message:
1. Use monteleukast only if it is absolutely indicated. Indications are asthma (as preventer), allergic rhinitis, allergic dermatitis.
2. Monitor the patient for any change of behavior and stop immediately if any.

Copied…..

12/02/2025

                  আমাদের সমাজে ধূমপানের নতুন ভার্সন হলো সীসা।  আমরা সাইন্সের ছাত্ররা সীসা মানে জানতাম লেড (প্লাম্বাম)। ক...
30/01/2025



আমাদের সমাজে ধূমপানের নতুন ভার্সন হলো সীসা। আমরা সাইন্সের ছাত্ররা সীসা মানে জানতাম লেড (প্লাম্বাম)। কিন্তু বর্তমানে সীসা বলতে বুঝায় হুক্কার আধুনিক ভার্সন। অনেকে আদর করে "বাঁশী" নামেও ডাকে। ইয়াবা কে যেমন অনেকে আদর করে বাবা অথবা চম্পা নামে ডাকে। যাই হোক, সীসার ১ ডোজ ৩০০ টাকা থেকে শুরু। আমদানি করা হয় থাইল্যান্ড ও দক্ষিন পুর্ব এশিয়ার কিছু দেশ থেকে। ঢাকায় সাপ্লায়ার গুলশানের নামিদামি কিছু আন্তর্জাতিক ব্যবসায়ী।যদিও তারা থাকে ধরাছোঁয়ার সীমানার বাইরে, অথবা সব ম্যানেজ করে ফেলে।

সম্প্রতি ঢাকার নামি দামি কিছু জায়গায় গড়ে উঠেছে সীসা খাওয়ার গোপন রেস্তোরা। বিভিন্ন ফ্লেভারে ধোঁয়া উড়ানোর জন্য ছুটে আসে স্কুল পড়ুয়া ছাত্র ছাত্রী থেকে শুরু করে বয়স্ক রাও।উদ্দেশ্য দুঃখ ভুলতে হোক আর মজা আওড়াতে হোক। অথচ আমরা হয়তো জানি না এই সীসা তে কি থাকে।

সম্প্রতি গবেষনা তে বেরিয়ে এসেছে সীসা তে কি কি ক্ষতিকর উপাদান থাকে। সীসা তে থাকে তামাকের চেয়ে ১০০ গুন বেশি নিকোটিন, যা সরাসরি আইভি ১ ইন্জেকশন দিয়ে ২০ জনকে মারা সম্ভব। এর মধ্যে ব্যবহার করা হয় বিষাক্ত ডাই ইথিলিন গ্লাইকল । ১৯৯২ সালে "ডাই ইথিলিন গ্লাইকল" মেশানো প্যারাসিটামলে খেয়ে এদেশে হাজার হাজার শিশু মারা গিয়েছিল রেনাল ফেইলুরে(কিডনি ড্যামেজ)। ২০০৯ সালের জুলাই মাসে "রিড ফার্মা" নামে এক কোম্পানী এর প্যারাসিটামল খেয়ে মারা যায় ২৭ জন। এই ভয়ংকর "ডাই ইথিলিন গ্লাইকল" মেশানো বস্তু পুড়ে খাওয়ার ফলে ইফেক্ট হয়তো আসতে একটু লেট করবে। কিন্তু ভয়াল এক থাবায় কেড়ে নেবে হাজারো প্রাণ এতা সুনিশ্চিত।

"লাফিং গ্যাস" আবিষ্কারের করুণ কাহিনী হয়তো অনেকের জানা আছে। ভাল কে ভাল পথে রাখা উচিৎ। ইয়াবার মূল উপাদান "মিথাইল এম্ফেটামিন" কোনো এক সময় "লো প্রেশারের" জন্য ব্যবহার করা হয়েছিল অস্ট্রেলিয়াতে । আবার সেখান থেকেই মাথা হট করার করার মেডিসিনও বেরিয়েছে। মজার বিষয় হলো - নেশার সামগ্রী এর মধ্যে "কোকেন এবং এম্ফেটামিন" প্রেশার হঠাত করে বাড়ায়( বাকি গুলো কমায়) । এমনকি স্ট্রোকও হয়ে যেতে পারে।

তাই সময় থাকতে ভালো পথ ধরি, জীবনকে সুন্দর করি। ধর্মভীরুতা নেশার পথ ছাড়তে সাহায্য করে।



Collected

Address

Sector 10
Uttarati
1710

Telephone

+8801748483152

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dr.Ahsan Kabir Chowdhury posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Dr.Ahsan Kabir Chowdhury:

Share

Category