Dr Sumayea Binte Mizan

Dr Sumayea Binte Mizan Doctor
Health Leader

21/07/2025

“When I dare to be powerful to use my strength in the service of my vision, then it becomes less and less important whether I am afraid.”

—Audre Lorde

ধূমপান ফুসফুসের ক্যান্সারের অন্যতম প্রধান কারণ।বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (WHO) তথ্য অনুযায়ী,বাংলাদেশে প্রতি বছর ৩০ বছর ও ত...
07/07/2025

ধূমপান ফুসফুসের ক্যান্সারের অন্যতম প্রধান কারণ।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (WHO) তথ্য অনুযায়ী,
বাংলাদেশে প্রতি বছর ৩০ বছর ও তার বেশি বয়সীদের মধ্যে প্রায় ১,৩৫,০০০ জন মানুষ শুধুমাত্র ধূমপানের কারণে মারা যান।

সচেতন হোন, ধূমপান পরিহার করুন।

18/06/2025
17/06/2025

Spread awareness about Cervical Cancer and save life.

কেনো সানব্লক ব্যাবহার করবেন?✅ UVB ও UVA রশ্মি থেকে ত্বককে কার্যকরভাবে সুরক্ষা প্রদান করে।✅ সানবার্নসহ একিউট ফটোড্যামেজ প...
12/06/2025

কেনো সানব্লক ব্যাবহার করবেন?

✅ UVB ও UVA রশ্মি থেকে ত্বককে কার্যকরভাবে সুরক্ষা প্রদান করে।

✅ সানবার্নসহ একিউট ফটোড্যামেজ প্রতিরোধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

✅ দীর্ঘমেয়াদী ফোটোকারসিনোজেনেসিসের ঝুঁকি কমিয়ে ত্বকের ক্যান্সার প্রতিরোধে সহায়তা করে।

✅ ফটোএজিং-এর লক্ষণ যেমন ফাইন লাইন, বলিরেখা এবং হাইপারপিগমেন্টেশন নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।

✅ মেলানিনের অতিরিক্ত উৎপাদন নিয়ন্ত্রণ করে, ত্বকে ছোপ ও অমসৃণ রঙ দূর করে।

✅ ত্বকের ব্যারিয়ার কার্যকারিতা বজায় রেখে আর্দ্রতা ও স্বাভাবিক স্থিতিশীলতা রক্ষা করে।

যদি ত্বকের সুরক্ষায় একটিমাত্র প্রোডাক্ট ব্যাবহারকে সর্বোচ্চ প্রাধান্য দিতে হয় সেটা হচ্ছে সানব্লক যা কি না পুরুষ এবং নারী উভয়ের ই ব্যাবহার করা উচিত।

ত্বকে রেটিনল এবং ট্রেটিনোইন ব্যাবহারে সতর্ক হোন।ট্রেটিনোইন এবং রেটিনল উভয়ই ভিটামিন A হলেও বেশীরভাগ মানুষ এর পার্থক্য সম...
27/04/2025

ত্বকে রেটিনল এবং ট্রেটিনোইন ব্যাবহারে সতর্ক হোন।

ট্রেটিনোইন এবং রেটিনল উভয়ই ভিটামিন A হলেও বেশীরভাগ মানুষ এর পার্থক্য সম্পর্কে এখনও অবগত নন। রেটিনল ত্বকের কি ধরনের উপকারে আসে তা কম বেশী অনেকেই এখন জানেন।
সোশ্যাল মিডিয়ায় এর উপকারিতা নিয়ে ব্যাপক প্রচারণার ফলে যে হারে সাধারণ মানুষের মধ্যে মুখের ত্বকে রেটিনল বা ট্রেটিনোইন ব্যাবহারের আগ্রহ বাড়ছে সেক্ষেত্রে ত্বকে এগুলো ব্যাবহারের ক্ষেত্রে কোন কোন বিষয়গুলোর প্রতি লক্ষ্য রাখা উচিত সে সম্পর্কে সঠিক ধারণা রাখা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

চলুন সংক্ষেপে একটু জেনে নেয়া যাক।

আপনি জানেন কি রেটিনল আর ট্রেটিনোইন কিন্তু এক না।
দোকানে গিয়ে চাইলেন রেটিনল কিন্তু আপনাকে রেটিনল বলে ট্রেটিনোইন দিয়ে দেয়া হলো কি না সে বিষয়ে সতর্ক থাকুন।

রেটিনল হলো ভিটামিন A এর একটি ধরণ যা ত্বকে লাগানোর পর ত্বকের কোষে কাজ করার জন্য রেটিনল কে রেটিনয়িক অ্যাসিডে রূপান্তরিত হতে হয় । রেটিনল ধীরগতিতে কাজ করায় এর ব্যাবহার ট্রেটিনোইনের তুলনায় নিরাপদ।

অপরদিকে ট্রেটিনোইন (অথবা রেটিনয়িক অ্যাসিড) হলো ভিটামিন A এর শক্তিশালী একটা ধরণ যা ত্বকে দ্রুত কার্যকরি যা কি না ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া ত্বকে ব্যাবহার করা বিপদজ্জনক হতে পারে।

ত্বকে রেটিনল এবং ট্রেটিনয়েন ব্যাবহারে লক্ষণীয় বিষয় –

• অবশ্যই পরিষ্কার ত্বকে ব্যাবহার করতে হবে। ত্বক পরিস্কারের ক্ষেত্রে একটি ভালো মানের ক্লিনজার ব্যবহার করুন এবং ত্বক ভালোভাবে শুকিয়ে নিন।

• ট্রেটিনোইন কিংবা রেটিনল ত্বকে সবসময় রাতের বেলা ব্যবহার করা উচিত। দিনে ব্যাবহার করা থেকে বিরত থাকুন।

• খুব সামান্য পরিমাণে ব্যাবহার করুন এবং পুরা মুখে পাতলা করে সমান ভাবে ছড়িয়ে দিন।

• ব্যাবহারের পূর্বে ও পরে মুখে একটি ভালো মানের ময়েশ্চারাইজার মাখুন যেনো ত্বক হাইড্রেটেড থাকে এবং শুষ্ক না হয়।

• দিনের বেলা SPF50+ সানব্লক ব্যবহার করতে ভুলবেন না এবং প্রতি ২ ঘন্টা অন্তর অন্তর সানব্লক ব্যাবহার করুন।

• শুরুতেই ত্বকে প্রতিদিন ব্যাবহার করবেন না। সপ্তাহে ২ দিন কম কনসেনট্রেশন দিয়ে শুরু করে আস্তে আস্তে সপ্তাহে দিনের সংখ্যা বাড়ান এবং খেয়াল রাখুন আপনার ত্বক সেটা সহ্য করতে পারছে কি না।

• রেটিনল বিশেষ করে ট্রেটিনয়েন এর সাথে অন্য কোন প্রোডাক্ট ব্যাবহারের ক্ষেত্রে অতিরক্ত সতর্কতা অবলম্বন করুন।

রেটিনল এবং ট্রেটিনয়েনের যেমন ত্বকে উপকারিতা আছে এর সঠিক ব্যাবহার না জানলে ত্বকের মারাত্মক ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। এমন কি ত্বক পুড়ে যাওয়ার ও সম্ভাবনা থাকে।রেটিনল ধীরে কাজ করায় কম কনসেনট্রেশন এর ভালো ভালো কিছু সেরাম বাজারে পাওয়া যায় যা কি না ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া ব্যাবহার করা যায় কিন্তু সেক্ষেত্রে অবশ্যই সঠিক দিক নির্দেশনা মেনে চলুন। জেনে বুঝে সঠিক, অরিজিনাল প্রোডাক্ট কিনুন। ত্বকে কোন সমস্যা দেখা দিলে চর্মরোগ বিশেষজ্ঞের শরণাপন্ন হতে হবে।
ট্রেটিনয়েন ব্যাবহারের ক্ষেত্রে অবশ্যই একজন ডারমাটোলোজিস্ট (চর্মরোগ বিশেষজ্ঞ) এর পরামর্শ নিন।

নিয়মিত সঠিক পরিমাণে পানি পান করুন।

ত্বকের দ্রুত পরিবর্তনের চিন্তা না করে নিয়মিত ত্বকের যত্ন নিন।
মনে রাখবেন সুস্থ ত্বক মানে সুন্দর ত্বক আর সুন্দর ত্বক নিয়মিত পরিচর্যায় ধীরে ধীরে আসে।

একিউট কিডনি ইনজুরি (AKI)একিউট কিডনি ইনজুরি (AKI) সম্পর্কে অনেকের ধারণা থাকলেও অনেকেই হয়তো আবার এর সাথে খুব একটা পরিচিত ন...
04/04/2025

একিউট কিডনি ইনজুরি (AKI)

একিউট কিডনি ইনজুরি (AKI) সম্পর্কে অনেকের ধারণা থাকলেও অনেকেই হয়তো আবার এর সাথে খুব একটা পরিচিত নন।
AKI একটি কিডনিজনিত জটিলতা যেখানে কিডনি হঠাৎ করে তার স্বাভাবিক কার্যক্ষমতা হারাতে শুরু করে যা থেকে কিডনি ফেলিওর পর্যন্ত হতে পারে।এটি সাধারণত বয়স্ক ব্যক্তিদের মধ্যে দেখা যায়,বিশেষ করে যারা অন্য কোনো গুরুতর রোগে আক্রান্ত যে রোগের কারনে কিডনিও ক্ষতিগ্রস্ত হয়। তবে শিশু ও তরুণরাও কিন্তু এর ঝুঁকি থেকে বাইরে নয়।

একিউট কিডনি ইনজুরি (AKI) কিডনিতে রক্তের প্রবাহ কমে যাওয়ার কারণে হয়ে থাকে। কোন কোন ক্ষেত্রে কিডনিতে রক্ত প্রবাহ কমে যেতে পারে সে বিষয়ে ধারণা থাকা বেশ গুরুত্বপূর্ণ।

শরীরে রক্তের পরিমাণ কমে যাওয়া
• অতিরিক্ত রক্তক্ষরণ
• অতিরিক্ত বমি বা ডায়রিয়ার কারণে পানিশূন্যতা
• ডিহাইড্রেশন
হৃদপিণ্ড থেকে স্বাভাবিকের চেয়ে কম রক্ত চলাচল করা
• হৃদরোগ (হার্ট ফেইলিওর)
• লিভারের সমস্যা (লিভার ফেইলিওর)
• গুরুতর সংক্রমণ বা সেপসিস
কিছু ওষুধও কিডনিতে রক্ত প্রবাহ কমাতে পারে
• ACE ইনহিবিটরস (রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণের ওষুধ)
• কিছু ডায়ুরেটিকস (যা শরীর থেকে তরল বের করে)
• NSAIDs (যেমন আইবুপ্রোফেন), যা ব্যথানাশক হিসেবে ব্যবহৃত হয়।

কিডনির অভ্যন্তরীণ কোন সমস্যার কারণেও একিউট কিডনি ইনজুরি হতে পারে
• গ্লোমেরুলোনেফ্রাইটিস – কিডনির ফিল্টারে প্রদাহ
• ভাস্কুলাইটিস – কিডনির রক্তনালির প্রদাহ
• কিছু ওষুধ, সংক্রমণ বা এক্স-রের কন্ট্রাস্ট ডাই-এর প্রতিক্রিয়া

কিডনি থেকে প্রস্রাব বের হওয়ার পথে বাধা থাকলে সেটা থেকেও একিউট কিডনি ইনজুরি দেখা দিতে পারে
• প্রসটেট গ্রন্থি বড় হয়ে গেলে (এনলার্জড প্রোস্টেট)
• পেলভিসে টিউমার (যেমন ওভারি বা ব্লাডারের টিউমার)
• কিডনিতে পাথর (কিডনি স্টোন)

কাদের AKI এর ঝুঁকি বেশি?

• যাদের আগে থেকেই কিডনির কোনো সমস্যা থাকে, যেমন ক্রনিক কিডনি ডিজিজ (CKD) এর রোগী
• যারা বার্ধক্যজনিত শারীরিক জতিলতায় ভুগছেন
• যাদের হৃদরোগ, লিভারের সমস্যা বা ডায়াবেটিসের মতো দীর্ঘমেয়াদী অসুস্থতা আছে
• পানিশূন্যতা (ডিহাইড্রেশন) বা নিজে থেকে পর্যাপ্ত তরলত পান করতে না পারলে
• মূত্রনালীতে কোনো বাধা (ইউরিনারি ট্র্যাক্ট ব্লকেজ) বা এ ধরনের ঝুঁকি থাকলে
• তীব্র সংক্রমণ বা সেপসিসে আক্রান্ত হলে
•কিছু নির্দিষ্ট ওষুধ গ্রহণ করলে যেমন:

- নন-স্টেরয়ডাল অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি ড্রাগস (NSAIDs),
- রক্তচাপের ওষুধ

AKI দ্রুত শনাক্ত এবং চিকিৎসা করা জরুরি, কারণ AKI শরীরে লবণ ও রাসায়নিক পদার্থের ভারসাম্য নষ্ট করতে পারে, যা অন্যান্য অঙ্গের কার্যক্ষমতা ব্যাহত করে এবং কিডনি সম্পূর্ণ কাজ করা বন্ধ করে দিলে ডায়ালাইসিসের প্রয়োজন হতে পারে যা পরবর্তীতে মৃত্যুর কারণও হতে পারে

AKI এর লক্ষণগুলো হলো:

•বমি বমি ভাব বা বমি হওয়া
•ডায়রিয়া
• পানিশূন্যতা (ডিহাইড্রেশন)
• স্বাভাবিকের চেয়ে কম প্রস্রাব হওয়া
• বিভ্রান্তি বা মনোযোগের অভাব
• অতিরিক্ত ঘুম ঘুম ভাব বা দুর্বলতা
• হাত-পা বা চোখের চারপাশে ফোলা
• শ্বাসকষ্ট (যদি ফুসফুসে তরল জমে)
• বুকে ব্যথা বা চাপ
• উচ্চ রক্তচাপ

AKI প্রতিরোধের উপায়:

• যাদের AKI হওয়ার ঝুঁকি বেশি, তাদের নিয়মিত রক্ত পরীক্ষা করানো উচিত, বিশেষ করে অসুস্থতা বা নতুন কোনো ওষুধ সেবন শুরু করলে।
• প্রস্রাবের পরিমাণ পর্যবেক্ষউপস্র এবং স্বাভাবিকের চেয়ে কম প্রস্রাব হলে সতর্ক হতে হবে।
• উপসর্গ উপেক্ষা না করা যেমন বমি হওয়া বা প্রস্রাব কমে যাওয়া AKI-এর লক্ষণ হতে পারে, তাই এগুলো দেখা দিলে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।
• পানিশূন্যতা রোধে পর্যাপ্ত পানি পান করা
• ক্ষতিকর ওষুধ সাময়িকভাবে বন্ধ রাখা যেমন যদি কোনো ওষুধ কিডনির ক্ষতি করছে বা সমস্যা আরও বাড়াচ্ছে বলে মনে হয় সেক্ষেত্রে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধ টি সাময়িকভাবে বন্ধ রাখা উচিত।

সঠিক ধারণা, সতর্কতা ও দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নেয়া একিউট কিডনি ইনজুরির ক্ষেত্রে খুব ই গুরুত্বপূর্ণ ।

যারা দীর্ঘদিন ধরে ডায়েবেটিসে আক্রান্ত তারা ডায়েবেটিক ফুট আলসার এর ঝুঁকিতে থাকেন।ডায়েবেটিসে আক্রান্ত ব্যক্তিদের ব্লাড সুগ...
16/03/2025

যারা দীর্ঘদিন ধরে ডায়েবেটিসে আক্রান্ত তারা ডায়েবেটিক ফুট আলসার এর ঝুঁকিতে থাকেন।

ডায়েবেটিসে আক্রান্ত ব্যক্তিদের ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে রাখার পাশাপাশি পায়ের পরিচর্যায় যত্নশীল হওয়া খুব ই গুরুত্বপূর্ণ I
যেহেতু ডায়েবেটিক ফুট আলসার থেকে অনেক সময় পায়ে পচন ধরা / গ্যংরিন এর সম্ভাবনা থাকে সেক্ষেত্রে এই বিষয়ে পর্যাপ্ত ধারণা,সচেতনতা এবং পায়ের নিয়মিত যত্ন অপরিহার্য।

লম্বা সময় ধরে ডায়েবিটিসে আক্রান্ত রোগীদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায় I সেই সাথে স্নায়ু ,শিরা,উপশিরাও দুর্বল হতে থাকে I স্নায়ুর দুর্বলতার কারণে পায়ে অনুভূতি কম থাকায় আঘাত এর সম্ভাবনা যেমন বেশী থাকে, সেই সাথে শিরা-উপশিরার সংকোচন এবং দুর্বলতার কারণে পায়ে রক্তচলাচলেও ব্যঘাত ঘটে I ফলে পায়ের যেকোন ধরনের সাধারণ ক্ষত শুকাতে প্রচুর সময় লাগে যেটা থেকে পরবর্তীতে গভীর ক্ষত ,ঘা এবং গ্যংরিন এর সম্ভাবনা বেড়ে যায় I এজন্য সতর্কতা অবলম্বন খুব ই গুরুত্বপূর্ণ I

ডায়েবিটিস রোগীরা পায়ের যত্নে নিম্নোক্ত বিষয়গুলোর প্রতি খেয়াল রাখতে হবে:-

- প্রতিদিন পা ভালোভাবে পরীক্ষা করুন সবকিছু স্বাভাবিক আছে কি নাI
- পায়ে ব্যথা, কাটাছেড়া, লাল হয়ে যাওয়া, ফোসকা পড়া, ফুলে যাওয়া ইত্যাদি লক্ষ্য করলে দেরি না করে দ্রুত চিকিৎসক এর পরামর্শ নিনI
- নিয়মিত হালকা গরম পানি দিয়ে পা পরিস্কার করুন এবং সাথে সাথে ভালোভাবে শুকনো করে মুছে নিন I পানি তে পা ভেজানোর আগে কনুই দিয়ে পরীক্ষা করে নিন পানির তাপমাত্রা ঠিক আছে কি নাI
- পায়ের বৃদ্ধাঙ্গুলির নখ কাটার সময় অতিরিক্ত সতর্কতা অবলম্বন করুন I সম্ভব হলে নখ না কেটে ফাইল করে রাখুনI
- খালি পায়ে হাঁটবেন নাI
- সঠিক ধরনের এবং সঠিক মাপের জুতা ব্যবহার করুন I টাইট জুতা পড়া পরিহার করুনI
- পায়ে কড়া বা কর্ন দেখা দিলে নিজে নিজে সেটা তুলার চেষ্টা না করে চিকিৎসক এর শরণাপন্ন হোনl
- পা শুস্ক হলে ক্রিম/ লোশন লাগান সেই ক্ষেত্রে আংগুলের ভাজ পরিহার করুনI

সচেতনতা বাড়াতে পোস্ট টি শেয়ার করুন।

People who have been suffering from diabetes for a long time are at risk of developing diabetic foot ulcers.

Along with controlling blood sugar levels, it is crucial for diabetic individuals to take proper care of their feet. Since diabetic foot ulcers can sometimes lead to infections, tissue damage, or even gangrene, having adequate knowledge, awareness, and maintaining proper foot care is essential.

Long-term diabetes can weaken the immune system, nerves, and blood vessels. Due to nerve damage, diabetic individuals may experience reduced sensation in their feet, increasing the risk of injuries. Additionally, poor blood circulation caused by weakened blood vessels makes it difficult for wounds to heal, increasing the chances of developing deep ulcers and gangrene. Therefore, taking necessary precautions is extremely important.

Foot care tips for diabetic patients:

- Examine your feet daily to check for any abnormalities.
- If you notice pain, cuts, redness, blisters, or swelling, consult a doctor immediately.
- Wash your feet regularly with lukewarm water and dry them thoroughly. Always check the water temperature with your elbow before soaking your feet.
- Be cautious when trimming toenails. If possible, file them instead of cutting.
- Avoid walking barefoot to prevent injuries.
- Wear properly fitting shoes and avoid tight footwear.
- Do not attempt to remove corns or calluses on your own; seek medical help instead.
- Apply moisturizer if your feet are dry, but avoid applying it between the toes.

Share this post to raise awareness!

17/01/2025

Address

London

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dr Sumayea Binte Mizan posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Category