05/05/2025
এই পোস্ট টা দেখে এটকু বলবো অল্প জ্ঞান ভয়ংকরী তাই ভালো করে জানতে হয় যা খুশি লিখলেই হয় না।
আর নাটুকে সুবিধা ভোগি নারীবাদী নোংরা মেয়ে গুলো এটাকে নিয়ে অনেক শেয়ার আর বাতেলা দিচ্ছে তাই বলি। মা তার রুদ্র রূপে আশুর বিনাস করেছিলেন অশুরের সাথে সুরা পান বা নিত্য নয়। যে নারী রা নিজেকে সোশ্যাল মিডিয়া তে মা দুর্গা কালী লক্ষী সাথে তুলনা করেন তারা একটু পূরাণ পরে দেখবেন ভালো করে তারা কি করেছেন কেনো করেছেন এসব জেনে তারপর নিজের আয়নায় তাকাবেন কিছু মেয়েরা স্বাধীনতা আর মেয়েদের এগিয়ে যাওয়ার ইচ্ছে শুধু উল্লাস আর শরীর দেখিয়ে অশুর রুপি মানুষদের লাভিয়ে তোলা উদ্দেশ্য। সমাজের উন্নতি বা সমাজের ভালো জন্যে খুব কম মেয়েরাই এগিয়ে আসে।
1) ছেলে মেয়ে সমান অধিকার শুধু রাতে ঘুরতে বেড়ানোর সময় বা ছোটো ড্রেস পরে শরীর দেখানোর সময় কেনো ঘর চালানোর জন্যে অর্ধেক টাকা দেওয়ার সময় বা বড় কে রোজগার করে তার সখ মেটানো নয় কেনো।
2) সেনা হওয়ার সময় কিংবা কুলি গিরি বা ভিক্ষা করে হলেই সংসার এর বোঝা মাথায় নেওয়ার সময় নয় কেনো। একটা ছেলে যেমন রোজগার করতেই হবে তেমন সৎ ভাবে খেটে মেয়েরাও পয়সা কামাক বাবা মায়ের বৃদ্ধ বয়েসের লাঠি বা দাদা বনের বিপদের ভরসা হওয়ার সময় নয় কেনো।
3) ট্রেন আলাদা বগি , বাস আলদা সিট , মাসে আলাদা ভাতা। ভির এ আলাদা লাইন নেওয়ার আমি ওই মেয়েগুলো সমানের কথা কেনো বলে না।
মা দুর্গা কালী সাথে তুলনা করতে হলে আগে তারা জগৎ সংসার কে যেমন সামাল দেয় তোমরা তাদের রুপি নিজের সংসার নিজের পরিবার সে সেমলাও । তারা দেবী হয়েও নিজের পত্নী ও মাতৃ ধর্ম ভোলেন না তোমরাও সেটা করো।
মাতা সতী তো স্বামীর সন্মান এর জন্যে নিজের বাবা কেও ছেড়েছিলেন আর দেহত্যাগ করে ছিলেন। তোমরা পারবে একটা থাকতে থাকতে আরেকটা খুঁজে বেড়াও।
মাতা কালী যখন সেই রুদ্র রূপ সামলানো যাচ্ছিল না বাবা ভোলানাথ তার সামনে শুয়ে পড়েন এবং মা না দেখে বাবার বুকে পা তুলে দেন এবং সে রাগ ভুলে স্বামীর গায়ের পা দেওয়ার কারণে শান্ত লজ্জিত হন। কিন্তু তোমরা তো স্বামীর কে জুতো দিয়ে মারতেও ছাঁড়ো না পারলে নিজের বাবা বা শশুর কেও জুতো করতে ছাড়ে না অনেকে।
মাতা লক্ষী এত ক্ষমতা থাকতেও সারাজীবন নারায়নের পায়ের কাছেই থাকেন টা বলে তার সন্মান কমেনি বরং দিগুল হয়েছে।
এমন অনেক উদাহরণ আছে সংসার ভাঙ্গা আর নোংরামি করার জন্যে আমাদের ধর্মকাহিনী গুলো কে না পাল্টে আমাদের ধর্মবানি চলার অনুশীলন গুলো নিজের জীবনে প্রয়োগ করে নিজের ও নিজের পরিবারের কল্যাণ করো। নিজেদের মিছে স্বাধীন করা এর চক্করে দেবী আসন থেকে দিনে দিনে তোমরা পতিতা উপাধি তে বেশি উপাধিত । তাই সন্মান করো সকল কে সন্মান পাবে।
ভগবান আমাদের আলাদা তৈরি করেছেন আলাদা দায়িত্ব পালনের জন্য একে অপরের কর্মে হেল্প করো পুরুষ ও নারির জীবন সমান নিয়ম আছে কিন্তু আলাদা আলাদা। পুরুষ হওয়ার নেশায় নিজের নারীত্ব মাতৃত্ব কে মেরে ফেলো না। মেয়ে তথা মায়ের স্থান সবার উপরে নিজেদের আসল পরিচয় জানো। মা দুর্গা রূপে অসুর বধ যেমন করবে তেমন মাতা পর্বতী রূপে নিজের সংসার ও সামলাবে। দশ হাতে দশভূজা প্রত্যেক নারী প্রত্যেক মাতা যারা নিজের নারীত্ব কে সন্মান করে আর সমাজ এ নিজের দায়িত্ব কে পালন করে। তাদের আমার কোটি কোটি প্রণাম 🙏❤️