Padmabhushan Dr.Hrishikesh Majumder

Padmabhushan Dr.Hrishikesh Majumder online consultation(24x7). fees Payable through Gpay. IF U WANT TO RECOVER WITHOUT SURGERY. FRCS. AUTHOR

PhD
INDIA INTERNATIONAL ACHIEVERS &
RAJIV GANDHI AWARD
Asian meritorious achievement award
Indo-Balinese Meritorious Health excellence award etc.

21/07/2025

I request everyone to listen to the poadcast with attention.
কারণ এখানে আমাদের অতি পরিচিত কিন্তু অত্যন্ত গর্বের এবং সম্মানের একটি বস্তু নিয়ে কথা বলা হয়েছে যার নাম রুদ্রাক্ষ।
রুদ্রাক্ষ শুধু ধর্মীয় মান্যতা ই নয় চিকিৎসা এবং স্বাস্থ্যগত দিক থেকে কতখানি উপকারী এ বিষয়ে আমাদের দেশের কেউ তেমন মাথা না ঘামালেও সারা বিশ্ব কতখানি গবেষণা করছে এই নিয়ে এই ভিডিও পডকাস্টটি শুনলে বুঝতে পারবেন।
বুঝতে পারবেন রুদ্রাক্ষ নিজেই কত বড় একটা চিকিৎসক। এই ভিডিও পডকাস্ট এ এ আমার সমস্ত সাক্ষাৎকার যিনি নিচ্ছেন তিনি ওই দেশের একজন বিশাল বড় সংবাদ ব্যক্তিত্ব জুলিয়ান রুবার্তো।
সম্পূর্ণ ভিডিওটি শুনলে বুঝতে পারবেন আমার এচিভমেন্ট কোন জায়গাটায়। আমি তাদের মুখে দিয়ে বের করাতে পেরেছি যে সেই দেশের শিক্ষা ব্যবস্থা সম্পূর্ণ অকাজের এবং সেই দেশে যারা বা বিদেশে যারা বড় বড় পশ্চিমা পন্ডিত হিসেবে নিজেদেরকে দাবি করে তারা যে আসলেই গন্ডমূর্খ সেখানে জুলিয়ান রবার্তোর মতো বিশ্ববন্দিত ব্যক্তিত্ব স্বীকার করে নিয়েছেন। আর এখানেই আমার সার্থকতা।
দয়া করে সবাই আগাগোড়া শুনবেন। সম্পূর্ণ ইংরেজি ভাষায় বলে হয়তো পুরোপুরি ভালো নাও লাগতে পারে তবুও শুনবেন।

প্রকাশিত হলো দ্বিতীয় খন্ড ও:  যারা প্রয়োজন মনে করবেন amazon থেকে ডাউনলোড করতে পারবেন। নিচের লিংকে ক্লিক করলেই amazon থ...
21/07/2025

প্রকাশিত হলো দ্বিতীয় খন্ড ও: যারা প্রয়োজন মনে করবেন amazon থেকে ডাউনলোড করতে পারবেন। নিচের লিংকে ক্লিক করলেই amazon থেকে ডাউনলোড করার লিঙ্ক পেয়ে যাবেন।

The 30 Tithis of Krishna Paksha and Shukla Paksha in Hindu Lunar Calendar : The Health Importance Their Dietary Disciplines: Part-2

Some promotions may be combined; others are not eligible to be combined with other offers. For details, please see the Terms & Conditions associated with these promotions.

তিথি অনুসারে খাদ্যাভ্যাস: শুধুই ধর্মীয় বাধা নিষেধ নয় রয়েছে অভাবনীয় বৈজ্ঞানিক চিন্তা ধারা এবং স্বাস্থ্য চিন্তা 🍧🍧🍧🍧🍧🍧...
13/07/2025

তিথি অনুসারে খাদ্যাভ্যাস: শুধুই ধর্মীয় বাধা নিষেধ নয়
রয়েছে অভাবনীয় বৈজ্ঞানিক চিন্তা ধারা এবং স্বাস্থ্য চিন্তা
🍧🍧🍧🍧🍧🍧🍧🍧🍧🍧🍧🍧🍧🍧🍧🍧🍧
::::::::একাদশী তিথি::::::

🌿 **একাদশী তিথি: উপবাস, পরিশুদ্ধি ও পুনর্জন্মের বার্তা**

# # # 🚫 নিষেধ: **শস্যদানা ও দানা জাতীয় খাদ্য (grains and cereals)**

🔱 **ধর্মীয় দৃষ্টিভঙ্গি:**

হিন্দু ধর্মে একাদশী হল বিষ্ণু ভগবানের উপাসনার একটি বিশেষ দিন। এই তিথিতে উপবাস পালন করে ভক্তেরা শরীর ও মনকে পবিত্র করার মাধ্যমে আত্মশুদ্ধির পথে অগ্রসর হন। পুরাণ মতে, একাদশী দেবী হচ্ছেন বিষ্ণুর শক্তির রূপ, যিনি দুষ্ট প্রবৃত্তিগুলিকে দমন করেন।
এই তিথিতে শস্য খাওয়া নিষিদ্ধ কারণ এতে রজ-তমোগুণ বৃদ্ধি পায় — যা ভক্তির পরিশুদ্ধি ও মানসিক শুদ্ধতাকে বাধা দেয়।

🧪 **বিজ্ঞান ও চিকিৎসা-ভিত্তিক বিশ্লেষণ:**

🔹 **Intermittent Fasting** এর ধারণা বিশ্বব্যাপী জনপ্রিয় হচ্ছে। একাদশীর উপবাস তারই একটি প্রাচীন সংস্করণ।
🔹 দানা জাতীয় খাবারে কার্বোহাইড্রেট ও শর্করা বেশি থাকে, যা হজমে চাপ ফেলে।
🔹 এই তিথিতে হজমশক্তি অপেক্ষাকৃত দুর্বল থাকে — যা প্রাচীন আয়ুর্বেদের বক্তব্য। তাই সহজপাচ্য খাবার বা নিরাহার থাকার পরামর্শ দেওয়া হয়।
🔹 উপবাসে শরীরে অটোফ্যাগি (cellular detoxification) শুরু হয় — যা শরীরের কোষগুলোকে পুনরুজ্জীবিত করে।

🍲 **কি খাওয়া উচিত?**

✅ ফল, দুধ, উপবাসের খাবার (যেমন: সাবুদানা, শাক-সবজি, সিঙ্গাড়া জাতীয় নয় এমন হালকা পাকার খাবার), আটা ছাড়া বানানো রেসিপি ইত্যাদি।
❌ চাল, গম, ডাল, ছোলা, করাই খাবার, পেঁয়াজ, রসুন, মাংস, ডিম, ও মসুর/অড়হর জাতীয় শস্যদানা।

🧘‍♂️ **আত্মিক উপকারিতা:**

* মন শান্ত হয়
* স্মৃতিশক্তি বাড়ে
* সংযম ও ব্রতচর্চার অভ্যাস গড়ে ওঠে
* জীবনে শুদ্ধতা ও লক্ষ্যস্থিরতা আসে

🔚 উপসংহার:

একাদশী শুধু খাবারের নিয়ম নয়, এটি এক ধরণের জীবনের চর্চা। আত্মনিয়ন্ত্রণ, শুদ্ধতা ও ঈশ্বরের প্রতি আস্থা এই তিথির মূল শিক্ষা। শরীর ও মন উভয়ের ভারসাম্য রক্ষা করে এমন খাদ্যাভ্যাস এই তিথির উপলব্ধি।

11/07/2025

বিবিসি পডকাস্টে আবার স্থান করে নিল আমার তিথিভিত্তিক খাদ্যাভ্যাসের বিষয়টি। সবাই শুনবেন।

08/07/2025

বিবিসি পডকাস্ট: বিষয় নবমী তিথি এবং খাবারদাবারের বিধি নিষেধ।

তিথি অনুযায়ী খাদ্যের বিধি নিষেধ: পর্ব ৮🌸 অষ্টমী তিথির খাদ্যাভ্যাস: ভারসাম্যের দিন 🌸**অষ্টমী তিথি** হল শক্তি ও আধ্যাত্মি...
04/07/2025

তিথি অনুযায়ী খাদ্যের বিধি নিষেধ: পর্ব ৮

🌸 অষ্টমী তিথির খাদ্যাভ্যাস: ভারসাম্যের দিন 🌸

**অষ্টমী তিথি** হল শক্তি ও আধ্যাত্মিকতার এক বিশেষ দিন। এই দিনে শরীর এবং মনকে স্থির ও হালকা রাখার জন্য আহারের বিশেষ নিয়ম রয়েছে। অষ্টমী তিথির প্রধান উদ্দেশ্য হল অন্তর ও শরীরকে পরিষ্কার রাখা এবং সহজপাচ্য খাদ্যের মাধ্যমে স্বাস্থ্য রক্ষা করা।

✅ অষ্টমী তিথিতে গ্রহণীয় খাদ্য:

* **হালকা ও সহজপাচ্য খাবার:** যেমন সেদ্ধ চাল, মুগ ডাল, সবজি।
* **দুধ ও দুধজাত খাবার:** দুধ, ছানা, দই গ্রহণ করা শুভ।
* **পাকা ফল:** কলা, পেঁপে, আপেল, আঙুর ইত্যাদি ফল খেতে হবে।
* **নাড়ু, মুড়ি, খই:** বিশেষত যারা পুজো করেন, তাদের জন্য এইসব গ্রহণ করা বিশেষ উপকারী।
* **শাকসবজি:** পাতিলেবু, কুমড়ো, পটল, লাউ, পরিমিত মিষ্টি কুমড়ো গ্রহণ করা ভালো।

❌ অষ্টমী তিথিতে বর্জনীয় খাদ্য:

* **গুরুপাক ও ভারী খাবার:** যেমন, ঘি ভাজা, তেলে ভাজা খাবার, বেশি মশলাযুক্ত খাবার।
* **মাংস ও মাছ:** এই দিনে সম্পূর্ণভাবে ত্যাগীয়।
* **কড়া চা-কফি:** কমাতে হবে বা এড়িয়ে চলা উচিত।
* **বেশি নুন ও ঝাল:** শরীরের ভারসাম্য নষ্ট করতে পারে।

📜 বিশেষ পরামর্শ:

* এই দিনে সহজ খাবার খাওয়া মানে শরীরকে বিশ্রাম দেওয়া।
* দুধ ও ফল বেশি করে খেলে শরীরের জ্বালা ও উত্তাপ কমে।
* জলের পরিমাণ স্বাভাবিক রাখতে হবে, তবে খুব বেশি ঠান্ডা জল এড়ানো উচিত।

✨ উপসংহার:

অষ্টমী তিথি হল আত্মশুদ্ধির এক বিশেষ সময়। সহজ, পরিমিত ও তাজা খাবার গ্রহণ করে আমরা আমাদের শরীর ও মনকে শুদ্ধ রাখতে পারি এবং প্রকৃতির সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে পারি।




তিথি অনুযায়ী খাদ্যের অভ্যাস: শুধু ধর্ম নয় রয়েছে বৈজ্ঞানিক কারণ সমূহ::(পূর্ব প্রকাশিতের পর) পর্ব সাত 🕉 **সপ্তমীর দিন খ...
25/06/2025

তিথি অনুযায়ী খাদ্যের অভ্যাস: শুধু ধর্ম নয় রয়েছে বৈজ্ঞানিক কারণ সমূহ::
(পূর্ব প্রকাশিতের পর)
পর্ব সাত

🕉 **সপ্তমীর দিন খাদ্যগ্রহণের বিধিনিষেধ — ধর্ম ও চিকিৎসাশাস্ত্রের আলোকে**

🔹 ধর্মীয় ব্যাখ্যা:

হিন্দু ধর্মে **সপ্তমীর দিনটি বিশেষ তাৎপর্যময় ও পুণ্যময়**।
বিশেষ করে দুর্গা পূজা ও কল্যাণের সাথে সম্পৃক্ত এই দিনটি আত্মবিশুদ্ধির ও আত্মসংযমের দিন হিসেবে মানা হয়।
ধর্মগ্রন্থে উল্লেখ রয়েছে যে **সপ্তমীর দিন টক, ঝাল ও অমৃতজাতীয় খাবার এড়ানো উচিত** — যেমন টমেটো, কলমিশাক, দই বা অমৃত (মধু)।
বিশ্বাস রয়েছে যে এগুলো শরীর ও মনের অস্থিরতা বাড়ায় এবং আত্মোন্নতিতে ও পুণ্যলাভে অন্তরায় সৃষ্টি করে।

🔹 আয়ুর্বেদ ও চিকিৎসাশাস্ত্রগত ব্যাখ্যা:

চিকিত্সাশাস্ত্র অনুযায়ী সপ্তমীর দিন শরীরে পিত্ দোষ বা অম্লতা বৃদ্ধির প্রবণতা থাকে।
অমৃতজাতীয় বা টক খাবার (যেমন দই, টমেটো, কলমিশাক) পিত্ বাড়ায়, হজমে অসুবিধা সৃষ্টি করে ও শরীরকে অস্থির ও দুর্বল করে দিতে পারে।
বিশেষ করে যাদের অ্যাসিডিটি, অম্লরোগ বা হাইপ্রেশার রয়েছে তাদের পক্ষে এই খাবারগুলির গ্রহণ অনুচিত।
তার সাথে ঝাল ও মসলাদার খাবারও এড়ানো উচিত — কারণ এগুলো শরীরের অম্লতা ও অস্থিরতা আরও বাড়ায়।
সপ্তমীর দিন হালকা ও সুসম খাবার যেমন ঘরোয়া সুপ, কলাই বা মুগডাল, ঘি ও হালকা সবজি হজমে সহায়তা করে ও শরীরকে সুস্থ ও শান্ত রাখে।

🔹 উপসংহার:

সপ্তমীর দিনটি আত্মসংযম ও আত্মবিশুদ্ধির দিন হিসেবে পালিত হয়।
ধর্ম ও চিকিৎসাশাস্ত্র দুটোই বলছে যে **টক, ঝাল ও অমৃতজাতীয় খাবার এড়ালে শরীর ও আত্মা সুস্থ ও পুণ্যময় থাকে**।
সংযমিত ও হালকা খাবার গ্রহণ আত্মার পবিত্রতা ও শরীরের সুস্থতা বজায় রাখতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে।

ষষ্ঠীর দিন খাদ্যসংযম: ধর্ম ও স্বাস্থ্যের সুন্দর মিশেল✨ 🕉 **ষষ্ঠীর দিন খাদ্যগ্রহণের বিধিনিষেধ — ধর্ম ও চিকিৎসাশাস্ত্রের আ...
14/06/2025

ষষ্ঠীর দিন খাদ্যসংযম: ধর্ম ও স্বাস্থ্যের সুন্দর মিশেল✨

🕉 **ষষ্ঠীর দিন খাদ্যগ্রহণের বিধিনিষেধ — ধর্ম ও চিকিৎসাশাস্ত্রের আলোকে**

🔹 ধর্মীয় ব্যাখ্যা:

হিন্দু ধর্মে *ষষ্ঠীর দিনটি বিশেষ পুণ্যময় ও তাৎপর্যমন্ডিত*। বিশেষ করে কার্তিক মাসের ষষ্ঠিতে (ছঠ পূজা) ও সন্তান-সন্ততির কল্যাণে পিতামাতার উপবাসে এর গুরুত্ব অপরিসীম।
ধর্মগ্রন্থে উল্লেখ রয়েছে যে **ষষ্ঠীর দিন মাংস, মদ ও ঝাল-মসলাদার খাবার সম্পূর্ণরূপে বর্জনীয়**।
বিশ্বাস রয়েছে যে এই দিন অনিয়ন্ত্রিত ও ঘন খাবার গ্রহণ আত্মায় অস্থিরতা ও কলঙ্ক নিয়ে আসে, যা পুণ্যলাভে অন্তরায় সৃষ্টি করে।
অনেকে আবার বিশ্বাস করে যে **লবণও এ দিন এড়ানো উচিত**, কারণ লবণ শরীরে জলধারণ ও অস্থিরতা বাড়ায় — যা আত্মসংযম ও আত্মবিশুদ্ধির পথে অন্তরায়।

🔹 আয়ুর্বেদ ও চিকিৎসাশাস্ত্রগত ব্যাখ্যা:

চিকিত্সাশাস্ত্র অনুযায়ী ষষ্ঠীর দিনটি শরীরের হজম অগ্নিতে বিশেষ দুর্বলতা প্রকাশ পায়।
গ্রহ ও নক্ষত্রগুলির ঘূর্ণন, ঋতুচক্র ও আবহাওয়া শরীরের হরমোন ও হজম ব্যবস্থায় একটা বিশেষ প্রভাব ফেলে।
আপনি যদি এই দিন **মাংস বা ঘন ও মসলাদার খাবার খান**, তাহলে হজমে সমস্যা, অম্লতা, পেটফাঁপা ও আলসেমির সম্ভাবনা অনেক বেড়ে যায়।

একইভাবে, **অধিক লবণ গ্রহণ** শরীরে জল ও টক্সিন ধরে রাখে, যা উচ্চরক্তচাপ, এডেমা ও প্রদাহের সম্ভাবনা বাড়ায় — বিশেষ করে যাদের কিডনি বা হাইপ্রেশার রয়েছে তাদের জন্য।
চিকিত্সাশাস্ত্রও বলছে যে হালকা ও পুষ্টিসমৃদ্ধ খাবার — যেমন ফল, ঘরোয়া সুপ, কলাই বা মুগডাল, ও ঘরে তৈরি ঘি — হজমে সহায়তা করে ও শরীরকে সুস্থ রাখে।

🔹 উপসংহার:

ষষ্ঠীর দিনটি আত্মসংযম, আত্মবিশুদ্ধিতে ও কল্যাণে উৎসর্পিত।
ধর্ম ও চিকিৎসাশাস্ত্র উভয়েই বলেছে যে **মাংস, মদ ও লবণ এড়ালে শরীর ও আত্মা হালকা ও পুণ্যময় থাকে**।
সংযমিত ও হালকা খাবার গ্রহণ শরীরের হজম অগ্নিকে সুসংগঠিত রাখে, মানসিক স্থিতিশীলতা ও আত্মোন্নতিতে সহায়তা করে।

পূর্ব প্রকাশিতের পর: তিথি বিশেষে খাদ্য অভ্যাস: পঞ্চমী তিথি 🕉️ **পঞ্চমী তিথিতে দই বর্জনের ধর্মীয় ও বৈজ্ঞানিক গুরুত্ব**🔹 ...
04/06/2025

পূর্ব প্রকাশিতের পর:
তিথি বিশেষে খাদ্য অভ্যাস: পঞ্চমী তিথি

🕉️ **পঞ্চমী তিথিতে দই বর্জনের ধর্মীয় ও বৈজ্ঞানিক গুরুত্ব**
🔹 ধর্মীয় ব্যাখ্যা:

পঞ্চমী তিথিতে দই খাওয়া নিষেধ, এমন বিশ্বাস বহু যুগ ধরেই হিন্দু শাস্ত্রে প্রচলিত। দেবী সরস্বতীর আরাধনায় পঞ্চমীর একটি বিশেষ স্থান আছে — বিশেষ করে বসন্ত পঞ্চমী তিথিতে। শাস্ত্রমতে, এই দিনে দই খেলে শরীরে অলক্ষিতভাবে *"তামসিক প্রবণতা"* বৃদ্ধি পায়, যা একদিকে জ্ঞানলাভে প্রতিবন্ধক এবং অন্যদিকে দেহে রোগ সৃষ্টি করতে পারে। কিছু পুরাণ অনুসারে, এই তিথিতে দই খাওয়া বিষের মতো প্রভাব ফেলতে পারে — তাই বর্জনীয়।

🔹 আয়ুর্বেদিক ও চিকিৎসা বিজ্ঞানভিত্তিক দৃষ্টিভঙ্গি:

1. **দই একটি কফ-বর্ধক খাবার**, বিশেষ করে ঠান্ডা পরিবেশে।
পঞ্চমী তিথি সাধারণত কৃষ্ণপক্ষ বা শুক্লপক্ষে হোক — ঋতু অনুযায়ী, অনেক সময় ঠান্ডার ঋতু পড়ে এই সময়। দই খেলে বুকে কফ জমে, সাইনাস, গলা ব্যথা, টনসিল এবং শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যা দেখা দিতে পারে।

2. **রাত্রে দই খাওয়া তো নিষিদ্ধ সর্বদা** — আর পঞ্চমীতে দিনেও খেলে হজমপ্রক্রিয়া বাধাগ্রস্ত হয়, কারণ দই শরীরে আর্দ্রতা ও শ্লেষ্মার পরিমাণ বাড়ায়।

3. **ইমিউনিটির উপর প্রভাব**:
দইতে উপকারী ব্যাকটেরিয়া থাকলেও প্রতিটি দেহে তা একইভাবে কাজ করে না। পঞ্চমীতে শরীর ও মন তুলনামূলক সংবেদনশীল থাকে — এই সময় দই খেলে পেট ফাঁপা, অম্বল এবং মলত্যাগে অসুবিধা হতে পারে।

4. **আয়ুর্বেদ বলে**: দই, মধু, দুধ, ঘি ও মাছ — এদের পারস্পরিক সংমিশ্রণেও নিষেধ আছে। পঞ্চমীতে এই নিষেধাজ্ঞা আরও জোরালো হয়।

🔹 উপসংহার:

পঞ্চমী তিথির এই খাদ্যনিয়ম আমাদের শুধু স্বাস্থ্য সচেতন করে তোলে না, বরং আত্মনিয়ন্ত্রণ ও জ্ঞানার্জনের পথেও অগ্রসর করে। দই যেমন ঠান্ডা করে, তেমনই অলসতাও বাড়ায় — যা এই তিথির আধ্যাত্মিক তাৎপর্যের পরিপন্থী।

**📌 পরামর্শ:**
এই তিথিতে হালকা, গরম ও সহজপাচ্য আহার গ্রহণ করুন। চাইলে দইয়ের পরিবর্তে **তেঁতুল জল, ভাজা জিরে গুঁড়ো সহ লেবু জল**, বা হালকা **মিষ্টি পাতা (stevia) যুক্ত ভাতের মাড়** খেতে পারেন, যা হজমে সাহায্য করে।

তিথি অনুযায়ী খাদ্য নির্বাচন: পূর্ব প্রকাশিতের পর চতুর্থী তিথি 👆👆👆👆👆👆👆👆👆👆👆👆👆👆👆👆👆প্রতিটি তিথি কেবল একটি তারিখ নয়, বরং প্...
01/06/2025

তিথি অনুযায়ী খাদ্য নির্বাচন:
পূর্ব প্রকাশিতের পর
চতুর্থী তিথি
👆👆👆👆👆👆👆👆👆👆👆👆👆👆👆👆👆

প্রতিটি তিথি কেবল একটি তারিখ নয়, বরং প্রকৃতি ও মানবদেহের মধ্যেকার সূক্ষ্ম এক সেতুবন্ধন। প্রাচীন ভারতে চন্দ্রের প্রতিপ্রভা অনুসারে দেহ ও চিত্তের উপর যে পরিবর্তন ঘটে — সেই উপলব্ধি থেকেই গড়ে উঠেছে হিন্দু পঞ্জিকার খাদ্যব্রতপালনের প্রথা। এই ঐতিহ্যের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হল চতুর্থী তিথি ।


🪔 চতুর্থী তিথি ও খাদ্যব্রত:

চতুর্থীর দিনে গুড় ও গুড়জাতীয় দ্রব্য পরিহার শ্রেয়”

🧘‍♂️ ধর্মীয় পটভূমি:

**চতুর্থী** তিথি হল সিদ্ধিদাতা **শ্রী গণেশের** পুজার অন্যতম উপযুক্ত দিন। শাস্ত্রে বলা হয়েছে যে, চতুর্থীর দিন গুড় বা গুড়জাত খাবার সেবন করলে **পেট সংক্রান্ত সমস্যা** বা **উন্নয়নে বাধা** সৃষ্টি হতে পারে। একে শ্রীগণেশের “বুদ্ধি ও সিদ্ধির” শক্তির সঙ্গে যুক্ত করা হয়, যেখানে অমিত মিষ্টান্ন গ্রহণ মানসিক স্থিতি ও শরীরের ভারসাম্য নষ্ট করতে পারে বলে মনে করা হয়।

🔸 **সংস্কৃত উদ্ধৃতি (ভাবানুবাদ)**:
*"চতুর্থ্যাং মধुरং ত্যজেয্যাৎ, ন হি সুস্থিরতা লভেৎ"*
(চতুর্থীর দিনে মিষ্টিজাত দ্রব্য ত্যাগ করলে মন ও দেহে স্থিরতা আসে)

🧪 আধুনিক চিকিৎসাবিজ্ঞানের দৃষ্টিভঙ্গি:

গুড়, যদিও প্রাকৃতিক, তবুও এটি উচ্চমাত্রার চিনি যা শরীরে তাত্ক্ষণিক **গ্লুকোজ স্পাইক** তৈরি করে। এতে—

* ইনসুলিন ভারসাম্য বিঘ্নিত হয়
* হজমে চাপ পড়ে
* কিছু ক্ষেত্রে **অ্যাসিডিটি** বা **গ্যাস** বৃদ্ধি পায়
* মাথা ঝিমঝিম ভাব ও অলসতা তৈরি হতে পারে

চতুর্থী তিথি প্রায়শই উপবাস বা সংযমের সঙ্গে জড়িত, এবং এদিন শরীরকে শুদ্ধ রাখাই মূল লক্ষ্য। গুড়জাতীয় দ্রব্য এই প্রক্রিয়ায় বাধা সৃষ্টি করে।

🍽️ এই দিনে উপযুক্ত খাদ্যাভ্যাস:

✅ কী খাবেন:

* ফলমূল (বিশেষ করে পেঁপে, কলা, আপেল)
* মটরশুঁটি ও ছোলাবুটভিত্তিক সেদ্ধ খাবার
* সাদাভাত বা সামান্য নুন ছাড়া খিচুড়ি
* দই, ছানাভিত্তিক হালকা খাবার
* জলপান হিসেবে আদা-জিরে জল / গরম জল

❌ এড়িয়ে চলুন:

* গুড় ও গুড়জাত মিষ্টি (পায়েস, মোয়া, নারকেল-গুড় লাড্ডু)
* অত্যধিক মিষ্টিজাত ফল (লিচু, কাঁঠাল)
* হালুয়া ও চিনি-ভিত্তিক প্রসেসড খাবার

🧠 মানসিক ও আধ্যাত্মিক উপকারিতা:

* **মনোসংযম** ও খাদ্য-সংযমের অভ্যাস
* **পাকস্থলির বিশ্রাম** ও ডিটক্স
* **একাগ্রতা বৃদ্ধি** — যা শ্রীগণেশ পুজোর মূল উদ্দেশ্য
* অন্তর্নিহিত লোভ নিয়ন্ত্রণ করার মানসিক চর্চা

📿 সারাংশ:

চতুর্থী তিথির খাদ্যব্রত শুধুই একটি ধর্মীয় বিশ্বাস নয় — এটি এক গভীর স্বাস্থ্যচেতনার বহিঃপ্রকাশ। প্রাচীন ভারতীয় পদ্ধতিতে দৈনন্দিন জীবনের সঙ্গে যুক্ত এই সংযম আজকের আধুনিক দৃষ্টিতে হালকা ফাস্টিং ও সুগার ডিটক্সের অনুরূপ। একদিন গুড় পরিহার, মানসিক ও শারীরিক উভয়ই সুস্থতায় সহায়ক।










Address

Delhi

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Padmabhushan Dr.Hrishikesh Majumder posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Padmabhushan Dr.Hrishikesh Majumder:

Share