Wellness Homeopathic Therapy

Wellness Homeopathic Therapy To be healthy in consciousness means: first, to be awake; second, to be harmonious; third, to be ecs

যেকোনো কঠিন ও জটিল রোগের থেকে সম্পূর্ণ সুস্থ হতে সরাসরি যোগাযোগ করুন আমাদের হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা বিভাগে।  এখানে হোমিওপ্যা...
22/12/2024

যেকোনো কঠিন ও জটিল রোগের থেকে সম্পূর্ণ সুস্থ হতে সরাসরি যোগাযোগ করুন আমাদের হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা বিভাগে।

এখানে হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা সংক্রান্ত সমস্ত তথ্যের জন্য সরাসরি আমাদের বিভাগে ফোন করুন অথবা whatsapp করুন এই নাম্বারে Mob:- 9635257974

Wellness Homeopathic Therapy
পারুল আশ্রম
ধনিয়াখালি,,, হুগলি
Mob:-9635257974

দেশে উদ্বেগজনক হারে কিডনি রোগ ও কিডনি অকেজো রোগীর সংখ্যা বাড়ছে। কিডনি রোগের শেষ পর্যায় হলো কিডনি বিকল হয়ে যাওয়া। কিডনি ফ...
14/08/2024

দেশে উদ্বেগজনক হারে কিডনি রোগ ও কিডনি অকেজো রোগীর সংখ্যা বাড়ছে। কিডনি রোগের শেষ পর্যায় হলো কিডনি বিকল হয়ে যাওয়া। কিডনি ফাউন্ডেশনের তথ্যানুসারে, বর্তমানে দেশে দুই কোটি মানুষ কোনো না কোনো পর্যায়ে কিডনি রোগে ভুগছে এবং প্রতি বছর প্রায় ৪০ হাজার মানুষের কিডনি পুরোপুরি অকেজো হয়ে পড়ে। যদি দুটি কিডনি বিকল হয়ে যায় তাহলে নতুন কিডনি প্রতিস্থাপন কিংবা ডায়ালাইসিস ছাড়া রোগীকে বাঁচানো সম্ভব হয় না। কিন্তু পুরো কিডনি আকস্মিক অকেজো হয়ে পড়ে, এমন নয়। অধিকাংশ ক্ষেত্রে দেখা যায়, প্রাথমিক পর্যায়ে কিডনি রোগ নির্ণয় করা হয় না বিধায় একটা সময় পর কিডনি অকেজো হয়ে পড়ে। তখন কিডনি প্রতিস্থাপন বা ডায়ালাইসিসের শরণাপন্ন হতে হয়, যা বেশ ব্যয়বহুল। বাস্তব চিত্র হলো, দেশের অধিকাংশ মানুষের এ চিকিৎসা ব্যয় বহনের সামর্থ্য নেই।
শুরুতেই কিডনি রোগ প্রতিরোধে এ বিষয়ে সচেতন হতে হবে। এজন্য এর কারণ জানা আবশ্যক। বিশেষজ্ঞদের মতে, ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, ভেজাল খাদ্যগ্রহণ, ধূমপান, অতিরিক্ত অ্যান্টিবায়োটিক ও ব্যথানাশক সেবনের কারণে কিডনি রোগীর সংখ্যা ক্রমেই বাড়ছে। সুতরাং কিডনি রোগ প্রতিরোধে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা এবং স্বাস্থ্যসম্মত জীবনযাপন নিশ্চিত করতে হবে। কিডনি রোগের ঝুঁকি বাড়াতে পারে এমন খাবার পরিমিত মাত্রায় খাওয়ার বিষয়ে সচেতনতা জরুরি।

অধিকাংশ ক্ষেত্রে দেখা যায়, কিডনি অকেজো হওয়ার শেষ পর্যায়ে গিয়ে এ রোগ ধরা পড়ে। এর কারণ অবশ্য রোগী নিজেও টের পান না বা যেসব সমস্যা দেখা দেয় তা সাময়িক সমস্যা মনে করে থাকেন। এক্ষেত্রে কিডনির প্রাথমিক লক্ষণগুলোকে অবহেলা করা যাবে না। এ বিষয়েও সচেতন থাকতে হবে। কিডনি রোগ প্রতিরোধে শারীরিক ক্লান্তি, নিয়মিত ওজন কমতে থাকা, হাত-পা বা চোখ ফোলাভাব, প্রস্রাবে পরিবর্তন, অ্যালার্জি বেড়ে যাওয়া ও ঘুমের ব্যাঘাত ইত্যাদি কারণ অগ্রাহ্য করা যাবে না। এসব লক্ষণ দেখা দিলে দ্রুত প্রাথমিক পরীক্ষা সম্পন্ন করতে হবে। বিশেষজ্ঞদের মতে, যেহেতু শুরুর দিকে কিডনি রোগের কোনো উপসর্গ থাকে না, অন্তত ৪০ বছরের বেশি বয়সী মানুষের নিয়মিত কিডনি পরীক্ষা করানো উচিত। এরপর রিপোর্ট অনুযায়ী চিকিৎসার ব্যবস্থা করতে হবে। কিডনি রোগের ব্যাপারে সর্বস্তরের মানুষকে সচেতন করতে তাদের মধ্যে প্রচারণামূলক কর্মসূচির ব্যবস্থা করা দরকার। এছাড়া কীভাবে নিয়মিত কিডনি পরীক্ষা করার আওতায় সবাইকে আনা যায়, সে বিষয়ে নীতিনির্ধারকদের পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে এগিয়ে আসতে হবে। কিন্তু এসবই একটা দীর্ঘমেয়াদি প্রক্রিয়া। এরই মধ্যে যারা কিডনি বিকলতায় ভুগছেন তাদের বাঁচানোর বা আগামীতে যারা এমন পরিস্থিতিতে পড়বেন তাদের জন্য কী করা যায়, সে বিষয় নিয়ে কাজ করাও গুরুত্বপূর্ণ।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে, ২০৪০ সালের মধ্যে ৫০ লাখের বেশি কিডনি বিকল রোগী সংকটাপন্ন অবস্থায় চিকিৎসার অভাবে মৃত্যুবরণ করবে। বর্তমানে ৮৫ কোটির বেশি মানুষ দীর্ঘস্থায়ী কিডনি রোগে আক্রান্ত। এর মধ্যে প্রায় ৭৫ কোটি রোগীর অজান্তে তাদের কিডনি নষ্ট হচ্ছে। তাই বলা যায়, কিডনি রোগের ক্ষেত্রে প্রতিষেধক অপেক্ষা প্রতিরোধ উত্তম। এজন্য সবার সচেতন ও স্বাস্থ্যসম্মত জীবনযাপনে অভ্যস্ত হওয়া জরুরি।
যে কোনো রকম জটিল ও কঠিন কিডনির সমস্যা থেকে সুস্থ হতে যোগাযোগ করুন নিচের ঠিকানায়:-
Wellness homeopathic therapy
Mob:-9635257974

23/04/2024

Protect the liver and feed the gut microbiomes. ❤️❤️

অনুগ্রহ করে রিয়াল বা আসল খাদ্য গ্রহণ করুন। সেই সব খাদ্য, যার লেবেল নেই কোন। যেমনটি মাছ, ডিম, মাংস, আপেল, কমলালেবু, বিভিন্ন বাদাম ইত্যাদি ইত্যাদি।
এইসব খাদ্যে সল্যুবল ও ইনসল্যুবল দু ধরনেরই ফাইবার রয়েছে।

খাদ্য আপনার শরীরের জন্যে আর ফাইবার আপনার ইন্টেসটিনে থাকা প্রায় তিন মিলিয়ন মাইক্রোবিয়োমের জন্যে। এই মাইক্রোবিয়োম ( এদের সম্মিলিত ওজন প্রায় দু থেকে তিন কিলো) আমাদের সুস্থভাবে বেঁচে থাকার জন্যে নিতান্তই প্রয়োজন।
এদের খাদ্য ফাইবার না পেলে, এরা চলে এসে আমাদের শরীরের অন্ত্র বা ইনটেসটিনের মিউসিন লেয়ার টি কে ব্যবহার করতে বাধ্য হবে। তাতে এই প্রকৃতিদত্ত মিউসিন লেয়ার টি ক্ষয়প্রাপ্ত হবে এবং এমনটা অনেক দিন চললে লিকি গাট ( Leaky gut)এর সমস্যা হবে, যারই প্রতিফলন আলসারেটিভ কোলাইটিস, ইরিটেবল বাওয়েল সিনড্রোম ইত্যাদি। যার যা খাদ্য তাকে তা তো দিতেই হবে, নয় কি?

এরপর আসি লিভার ও ফ্রুক্টোজ অথবা লিভার ও অ্যালকোহল এর কথায়। এই দুটির পরিমাণ বেশি হলেই লিভারে ক্ষতি কিন্তু প্রায় তুল্যমূল্য। লিভার সারাদিনে প্রায় ২৫ থেকে ৩৭.৫ গ্রাম ফ্রুক্টোজ কে ম্যানেজ করে নিতে পারে, কিন্তু এর বেশি হলে সে অক্ষম। তখন এই ফ্রুক্টোজ বা অ্যালকোহল কিন্তু চর্বির পরত হয়ে জমা পড়বে লিভারে। শুধু তাইই নয়, ফ্রুক্টোজ হলো মাইটোকন্ড্রিয়াল টক্সিন এবং মাইটোকন্ড্রিয়া বা আমাদের শরীরের কোষগুলির ব্যাটারি অর্থাৎ এনার্জি উৎপাদনের যন্ত্র।
আশ্চর্য নয় যে আদতে অ্যালকোহল ও কার্বোহাইড্রেট বা মোলাসেস বা গুড় অথবা গম, কে গাঁজিয়ে তৈরী করা। এর প্রথম মেটাবলিক পরিবর্তন টি আগেই করা, শুধু ফ্রুক্টোজ এর বেলায় ফার্স্ট স্টেপ ( First step)টি আমাদের লিভার কেই করতে হয় শুধু।

এবারেই আসবে সেই লাখ টাকার প্রশ্ন। মাইটোকন্ড্রিয়াল টক্সিসিটি হলে কি হবে বা কি কি হবে আমাদের শরীরে।
এর ফলেই হবে ওবেসিটি বা স্থূলতা, টাইপ টু ডায়বেটিস, ফ্যাটি লিভার, হাইপারটেনশন,ডিসলিপিডিমিয়া, হার্টের অসুখ বা সেরিব্রো ভাসকুলার জটিলতা, পলিসিস্টিক ওভারিয়ান সিন্ড্রোম, এবং শেষ পর্যন্ত আলঝাইমার্স ডিমেনশিয়া ( সাধারণত ৭৫ বছর বয়সের পরে) বা টাইপ থ্রি ডায়বেটিস।

এদের কার্যকারণ কিন্তু প্রায় একই।

স্থূলতা শুধু ওজন দেখলে সব সময়ে বোঝা সম্ভব নয়। বরং কোমরের মাপ দেখুন ( যাকে বেল্টের মাপ ও বলতে পারেন)। পুরুষের ক্ষেত্রে ৪০ ইঞ্চি ছাড়ালেই এবং নারীদের বেলায় ৩৬ ইঞ্চি ছাড়ালেই বুঝতে হবে মেদাধিক্য বা ওবেসিটি হয়েছে। খুবই সহজ পরীক্ষা।
অনেকেই এমনও আছেন যাদের বলা হচ্ছে থিন সিক (Thin sick) মানুষ। এঁদের ফ্যাট জমা হয় লিভারে এবং প্যাংক্রিয়াসে এবং বাহির হতে বোঝা যায় না, কারণ দেখা যায় না।

একটি প্রচলিত ধারণা আছে যে হাইপারটেনশন বা হাই ব্লাড প্রেসার হয় অধিক লবণ বা সল্ট গ্রহণের কারনে, সেটিও ঠিক নয় বলছেন চিকিৎসা বিজ্ঞানীরা এবং চিকিৎসকেরা। সেটির কারণ ও দীর্ঘদিন ধরে অনেক ফ্রুক্টোজ গ্রহণ এবং তজ্জনিত মাইটোকন্ড্রিয়াল ডিসফাংশন বা মাইটোকন্ড্রিয়াল টক্সিসিটি। নাইট্রিক অক্সাইড বা NO র ঘাটতি হতে থাকলেই হাইপারটেনশন দেখা দেয়। এজন্যই হয়ত খুব কম বয়সে এই রোগ বিরল তবে আজকাল দেখা যাচ্ছে কিশোর বা কিশোরী বয়স হতেই।

অতএব এই সব অসুখের ই মূল কারণ হলো মাইটোকন্ড্রিয়াল ড্যামেজ বা ডিসফাংশন। এই অসুখ গুলি সেই কারণেই হয়তো বা Druggable নয়, Foodable.
ওষুধ দিয়ে হাইপারটেনশন কে নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব এবং প্রয়োজন ও বটে, যেমনটি প্রয়োজন ওষুধ দিয়ে রক্তে গ্লুকোজ এর মাত্রা স্বাভাবিক রাখা।
তবে কিনা মূল জায়গায় চিকিৎসা না করলে অসুখ গুলি এবং ওষুধ গুলি চলতেই থাকবে প্রায় সারা জীবনভোর।

বলা হচ্ছে, These are not diseases, these are signs of mitochondrial or sub cellular toxicity.
এইগুলি আট প্রকার ( আমি টক্সিসিটি র কথা লিখছি)
1.Glycation
2.Oxidative stress
3.Insulin resistance
4.Methylation
5. Autophagy
6.Membrane instability
7.Inflammation.
8. Methyl group translation and transcription of gene sequencing.

এত সব জেনে বা বুঝে কি লাভ, যদি না আমরা প্রতিকার করতে পারি।

সেটিই লিখছি।
রিয়াল বা লেভেল না দেওয়া খাবার খাওয়া অভ্যাস করুন খুব ছোট বেলা থেকেই। প্রসেসড ফুড বা বাহিরের খাদ্য বা জাংক ফুড বা কোন বাহিরের ফ্রায়েড ফুড এড়িয়ে চলুন। প্রসেসড মিট ও এড়িয়ে চলুন।
ফ্রুট বা ফল যদিও বা একটি কমলালেবু বা একটি আপেল বা একটি পাকা পেয়ারা প্রতিদিন চলতে পারে, কিন্তু তার বেশি আর একদম নয়।
কার্বোহাইড্রেট গ্রহণ কম করুন। সুন্দর লম্বা বাসমতি চালের থেকে মিলেট বা বজরা,জোয়ার, রাগি, ভুট্টা ইত্যাদি গ্রহণ করা উত্তম কারণ এগুলির গ্লাইসেমিক ইনডেক্স এবং গ্লাইসেমিক লোড ও তুলনায় ভালো। তবে মনে রাখুন এগুলোও কিন্তু কার্ব। কার্ব বা কার্বোহাইড্রেট যত কম খাওয়া যায় ততই ভালো। আটা চলতে পারে কিন্তু ময়দা পরিত্যাগ করলেই ভালো।

টাটকা মাছ বা মাংস, সব ধরণের ন্যাচারাল স্যাচুরেটেড ফ্যাট ও স্বাগত।

আগে বলা হতো যে প্রতিদিন রেড মিট বা ছাগল, গরু বা শুয়োরের মাংস, পুরো ডিম নিয়মিত খাওয়া ভালো নয়, বিশেষত: রেড মিট রোজ খেলে ক্যান্সার এর কারণ হতে পারে, এখন বিপরীতে বলা হচ্ছে যে রেড মিট প্রসেসড বা ঝলসানো বা পোড়া হলে তবেই ক্যানসারের সম্ভাবনা বাড়ে নচেত নয়। অতএব কাবাব বা ভাজা মাংস পরিহার করুন। মাছ ও প্রতিদিন খাওয়া উচিত। জল পান করুন প্রচুর, সারাদিন।

আর এই সব উপসর্গ ( আমি ইচ্ছে করেই অসুখ না লিখে উপসর্গ লিখেছি) থাকলেই যথাযথ ভাবে আপডেটেড বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক এর সঙ্গে যোগাযোগ করবেন।

আর ভোজ্য তেল সম্পর্কে আমি আগে বিস্তারে লিখেছি, লিখেছি কোলেস্টেরল সম্পর্কেও।

❤️❤️ একটি ঘটনা যা যোগ না করলেই নয়, সেটি হলো, অতি উন্নত চিকিৎসা ব্যবস্থা থাকা স্বত্বেও আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্রে একজন নাগরিকের গড় আয়ু কিন্তু কমতির দিকে, কারণ অবশ্যই বালক অবস্থা থেকেই হাই ফ্রুক্টোজ কর্ন সিরাপের ব্যবহার এবং প্রচুর ফ্রুক্টোজ যুক্ত কোল্ড ড্রিংক এবং হাই ফ্রুক্টোজ যুক্ত এবং ট্রান্স ফ্যাট যুক্ত আইস ক্রিমের ব্যবহার এবং উপরে উল্লেখিত ঘটনাগুলি ই দায়ী বলে সেই দেশের নামী পেড্রিয়াটিক এন্ডোক্রিনোলজিস্টরা হলফ করে বলছেন । বাস্তব হলো যে এখনো আমেরিকায় বাচ্চাদের না কোল্ড ড্রিংকস না আইসক্রিম নিষিদ্ধ করা হয়েছে। ❤️❤️

সব্বাই নতুন বছরে খুব ভালো থাকুন।
নমস্কার। 🙏🙏
সিদ্ধার্থ মুখোপাধ্যায়।

28/03/2024

এখানে #হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসায় নিউরোলজিক্যাল প্রবলেম থেকে সহজেই সুস্থ হয়ে উঠলেন খানাকুলের বাসিন্দা সুকুমার সাঁতরা। এর আগে বহু জায়গায় চিকিৎসা করানোর পরেও রোগ ভালো না হওয়ায় #পারুল আশ্রম এর হোমিওপ্যাথি বিভাগে যোগাযোগ করেন। মাত্র এক মাসের মধ্যেই উনি অনেকটাই সুস্থ হয়ে উঠেছেন।

নীচে ভিডিও টি দেখুন 👇👇

কঠিন সমস্যা থেকে সুস্থ হতে যোগাযোগ করুন নিচের ঠিকানায়:-
পারুল আশ্রম
লোকাবাটি, ধনিয়াখালি, হুগলী
Mob:- 096352 57974

17/09/2023

অপারেশনের ঝুঁকি না নিয়ে #হোমিওপ্যাথি_চিকিৎসায় মুখের ভিতরের টিউমার থেকে সম্পূর্ণ সুস্থ হওয়া সম্ভব। বর্ধমানের বাসিন্দা কল্যাণী রায় মুখের মধ্যে #টিউমারের যন্ত্রণা নিয়ে পারুল আশ্রম এর wellness হোমিওপ্যাথি বিভাগে চিকিৎসা শুরু করেন । আজ উনি টিউমারের যন্ত্রণা থেকে অনেকটাই #সুস্থ।
যেকোনো কঠিন ও জটিল রোগের চিকিৎসার জন্য যোগাযোগ করুন নিচের ঠিকানায়:-
Wellness Homeopathy
পারুল আশ্রম
ধনিয়াখালি, হুগলী
MOB:- 096352 57974

29/08/2023

প্রথমে স্ট্রোক আর তার পর শরীরের ডান দিক প্যারালাইজ হয়ে যায়,,, বহু জায়গায় চিকিৎসা করিয়েও সুস্থ না হওয়ায় #পারুল_আশ্রমের #হোমিওপ্যাথি_চিকিৎসা বিভাগ যোগাযোগ করেন ধনিয়াখালির বাসিন্দা গোপাল ভাদুরি। মাত্র কয়েক মাস এখানে ডাক্তারবাবুর কাছে চিকিৎসা নিয়ে উনি নিজের পায়ে হাঁটাচলা করতে পারছেন।
যেকোনো কঠিন ও জটিল রোগের চিকিৎসার জন্য যোগাযোগ করুন নিচের ঠিকানায়:-

WELLNESS
পারুল আশ্রম
ধনিয়াখালি, হুগলী
MOB:- 096352 57974

14/08/2023

#কিডনি #হাই_প্রেসার #থাইরয়েড এবং #হার্টের সমস্যা নিয়ে এখানে চিকিৎসা শুরু করেন গজার বাসিন্দা আবেদা বেগম। দীর্ঘদিন এলোপ্যাথি চিকিৎসা নিয়েও রোগের কোন উন্নতি না হওয়ায় #পারুল_আশ্রমের োমিওপ্যাথি_চিকিৎসা বিভাগে যোগাযোগ করেন। মাত্র একমাস হোমিওপ্যাথি ঔষধ সেবন করে উনার অধিকাংশ শারীরিক যন্ত্রণার উপশম হয়।
চিকিৎসার জন্য যোগাযোগ করুন নিচের ঠিকানায় 👇
Wellness Homeopathy
পারুল আশ্রম
ধনিয়াখালি, হুগলি
MOB:- 9635257974

07/08/2023

দীর্ঘদিনের কোমরের যন্ত্রণায় একেবারে শয্যাশায়ী হয়ে গিয়েছিলেন কুমরুলের বাসিন্দা পুতুল কুন্ডু। বিভিন্ন জায়গায় এলোপ্যাথি চিকিৎসা নিয়েও সুস্থ না হওয়ায় তিনি #পারুল_আশ্রমের বিভাগে চিকিৎসার জন্য আসেন। এখানে ডাক্তারবাবুর কাছে মাত্র কয়েক মাসের #হোমিওপ্যাথি_চিকিৎসায় উনি সম্পূর্ণ সুস্থ হয়ে উঠেছেন। বর্তমানে উনি #সুগার #প্রেসার এবং #থাইরয়েড এর জন্য এখানে চিকিৎসা করাচ্ছেন।

দীর্ঘদিনের কঠিন ও জটিল রোগের চিকিৎসার জন্য যোগাযোগ করুন নিচের ঠিকানায়:-
Wellness Homeopathy
পারুল আশ্রম
লোকাবাটি, ধনিয়াখালি, হুগলী
Mob:- 096352 57974

সম্পূর্ণ ভিডিওটি নিচে দেওয়া হল 👇👇

17/07/2023

মাত্র কয়েক মাসের #হোমিওপ্যাথি_চিকিৎসাতেই এই ছোট্ট মেয়েটি সুস্থ হয়ে উঠেছে। মেয়েটির নাম রিক্তা দাস ,, বাড়ি হুগলি জেলার ধনিয়াখালি তে। দীর্ঘদিনের সর্দি কাশী,,, সেখান থেকে ক্রনিক #হাঁপানি ও #শ্বাসকষ্ট ,, তার সাথে ইউরিন ইনফেকশন ও বেশ কয়েকটি জটিল সমস্যায় বহুদিন ধরে ভুগছিল। শ্বাসকষ্টের সময় বারবার নেবুলাইজার ব্যবহার করতে হতো,, তার সাথে ৫ মিনিট ছাড়া ছাড়া প্রস্রাবের সমস্যায় বাথরুম যেতে হতো। রোগের কারণে তার পড়াশোনা আর স্কুলে যাওয়া বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। অনেক #ডাক্তার দেখানোর পর মেয়ে সুস্থ না হওয়ায় তার বাবা মা #পারুল_আশ্রমের হোমিওপ্যাথি বিভাগ -এ চিকিৎসার জন্য যোগাযোগ করেন। এখানে ডাক্তারবাবুর কাছে মাত্র কয়েক মাসের চিকিৎসায় আজ এই ছোট্ট মেয়েটির সম্পূর্ণ সুস্থ।

যোগাযোগঃ -

#পারুল_আশ্রম
ধনিয়াখালি, হুগলী
MOB:- 096352 57974

নিচে সম্পূর্ন ভিডিওটি দেয়া হলো......👇👇

02/07/2023

#হোমিওপ্যাথি_চিকিৎসা জটিল ও কঠিন রোগকে সারিয়ে তুলতে কতটা সফল,, এটা তারই একটি নমুনা। দীর্ঘদিনের পুরনো কঠিন রোগ থেকে সম্পূর্ণ সুস্থ হয়ে গেছে এনার একমাত্র মেয়ে। রোগীর নাম শ্রাবণী ঘড়ুই,, বর্ধমানের বাসিন্দা। মারাত্মক পেটের সমস্যার সাথে আরও বেশ কিছু জটিল গাইনো রোগ নিয়ে #পারুল_আশ্রমের হোমিওপ্যাথি বিভাগে চিকিৎসার জন্য যোগাযোগ করেন। তখন পেশেন্টের ওজন ছিল মাত্র ৩৫ কেজি। এখানে তে মাত্র কয়েক মাসের হোমিওপ্যাথি চিকিৎসায় আজ ইনি সম্পূর্ণ সুস্থ। বর্তমানে তার ওজন 50 কেজি। এছাড়া শরীরের অন্যান্য কষ্ট থেকে উনি সম্পূর্ণ সুস্থ হয়ে উঠেছেন। হোমিওপ্যাথি ঔষধ ভীষণ সূক্ষ্ম এবং অত্যন্ত শক্তিশালী ,,,,,যা রোগের গভীরে ক্রিয়া করে শরীরকে রোগ নির্মূল করতে পারে।।
নীচে ভিডিও টি দেওয়া হলো......👇

 #হার্টের_ভালভ_ব্লকেজব্লক কীআমাদের সারা দেহে ছড়িয়ে আছে দুই ধরনের রক্তনালি- ধমনী ও শিরা। ধমনীর কাজ হল অক্সিজেন সমৃদ্ধ রক্...
29/11/2022

#হার্টের_ভালভ_ব্লকেজ

ব্লক কী

আমাদের সারা দেহে ছড়িয়ে আছে দুই ধরনের রক্তনালি- ধমনী ও শিরা। ধমনীর কাজ হল অক্সিজেন সমৃদ্ধ রক্ত হৃৎপিণ্ড থেকে সারা শরীরে ছড়িয়ে দেয়া। ধমনীর প্রবাহপথ কোন কারণে সরু বা বন্ধ হয়ে গেলে রক্ত প্রবাহে বাধা সৃষ্টি হয়, এই বাধাকে বলে ‘ব্লক’ (ইষড়পশ)।

ইশ্কেমিক হার্ট ডিজিজ কী

হৃৎপিণ্ডে রক্ত সরবরাহকারী ধমনীর নাম ‘করোনারি ধমনী’। এ করোনারি ধমনীতে ব্লক সৃষ্টি হলে তাকে বলে ‘ইশ্কেমিক হার্ট ডিজিজ’।

ব্লক কেন হয়

ধমনীতে ব্লকের মূল কারণ কোলেস্টেরল যা আমাদের প্রতিদিনের খাবারের সঙ্গে শরীরে প্রবেশ করে এবং রক্তের মাধ্যমে প্রবাহিত হয়ে ধমনীর ভেতরের গায়ে জমা হয়ে ব্লকের সৃষ্টি করে। কোলেস্টেরলই ব্লকের একমাত্র কারণ নয়। উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস এবং ধূমপানকেও বড় কারণগুলোর অন্যতম মনে করা হয়।

ব্লক কীভাবে বুঝবেন

করোনারি ধমনীতে ব্লক থাকলে নিচের উপসর্গগুলো দেখা যায়-

বুকের বামপাশে বা মাঝখানে এক ধরনের ব্যথা বোধ হয়।

অনেক সময় বাম হাতের ভেতরের দিকে অস্বস্তি বোধ হয়।

নিচের চোয়ালে বা দাঁতের পাশেও এক ধরনের অস্বস্তি অনুভূত হতে পারে।

প্রাথমিক অবস্থায় কেবল শারীরিক পরিশ্রমের সময় এই ব্যাথা অনুভূত হয় এবং বিশ্রাম নিলে কমে যায়। মনে রাখতে হবে যে, ব্লক থাকলেই যেসব সময় ব্যাথা হবে, এমন নয়।

ব্লক থেকে হার্ট অ্যাটাক

ব্লক থাকলে নিয়মিত চিকিৎসা না নিলে তা হার্ট অ্যাটাকের দিকে মোড় নিতে পারে। হার্ট অ্যাটাকের ফলে হৃৎপেশি মারা যেতে শুরু করে বলে বুকে তীব্র ব্যথার সঙ্গে বমি ও প্রচুর ঘাম হয়। হার্ট অ্যাটাক ইশ্কেমিক হার্ট ডিজিজের খুবই মারাত্মক এক পরিণতি যা প্রায়ই রোগীর মৃত্যুর কারণ হয়ে দাঁড়ায়।

সাইলেন্ট হার্ট অ্যাটাক

যারা দীর্ঘদিন ডায়াবেটিস রোগে ভুগছেন, তাদের ক্ষেত্রে অনেক সময় বুকে তীব্র ব্যথা, ঘাম, বমি- এসব লক্ষণ ছাড়াই হার্ট অ্যাটাক হতে পারে। একে বলে ‘সাইলেন্ট হার্ট অ্যাটাক’।

হোমিওপ্যাথিতে হাটের চিকিৎসা

অ্যালোপ্যাথি, আয়ুর্বেদিক পদ্ধতির মতো হোমিওপ্যাথিতে হৃদরোগের অনেক ভালো ভালো চিকিৎসা রয়েছে। অনেকের ধারণা হোমিও ওষুধ খুব ধীরে কাজ করে; তাই হার্ট ডিজিজের ক্ষেত্রে এর ওপর ভরসা করা যায় না। ঘটনাটি আসলে তা নয়, রোগীর সঠিক বিশ্লেষণ ও সঠিক ওষুধ নির্বাচিত হলে, ঠিক ওষুধটি প্রয়োগ করতে পারলে অল্পসময়ের মধ্যেই তার কার্যকারিতা বোঝা যায়। অতি অল্প সময়ের মধ্যেই কোনরকম অপারেশন ছাড়া হার্টের রোগ নিরাময় হয়ে যায়।

ব্রঙ্কাইটিস হলো ব্রঙ্কিয়াল টিউবগুলির আস্তরণের প্রদাহ যা আমাদের ফুসফুসে উপস্থিত। এই ধরণের এলার্জি, বিভিন্ন রকমের জ্বর, ব্...
07/11/2022

ব্রঙ্কাইটিস হলো ব্রঙ্কিয়াল টিউবগুলির আস্তরণের প্রদাহ যা আমাদের ফুসফুসে উপস্থিত। এই ধরণের এলার্জি, বিভিন্ন রকমের জ্বর, ব্যাকটেরিয়াল বা ভাইরাল সংক্রমণ বা এমনকি কিছু অন্যান্য অ্যালার্জির কারণে ও ঘটতে পারে। এই ধরণের প্রদাহের কারণে আমাদের শ্লৈষ্মিক ঝিল্লি জ্বলে যায়, এবং তার কারণে এটি ফুলে যায়। এই ফোলা ভাবটি আমাদের শ্বাস নালিতে বায়ুচলাচল সংকোচনের কারণ হতে পারে। এই সংকোচন শ্বাস নিতে ও ছাড়তে অসুবিধা করতে পারে। একই সময়ে, প্রদাহের কারণে, প্রচুর পরিমাণে শর্করাও শ্বাস নালিতে তৈরি হতে পারে। যার ফলে সংকীর্ণ বায়ুচলাচল এর জন্য ফুসফুসের মধ্যে সংগৃহীত শর্করা গুলিকে পরিষ্কার করতে সম্ভব হয় না।

ব্রঙ্কাইটিস দুটি ভিন্ন আকারের হতে পারে - হালকা এবং দীর্ঘস্থায়ী। দীর্ঘস্থায়ী ব্রঙ্কাইটিস যাদের আছে, তাদের ঋতু পরিবর্তনের সময় অতিরিক্ত সতর্কতা অবলম্বন করতে হতে পারে এবং এতটাই সাবধান থাকতে হবে, যাতে, যখন তারা ঠান্ডা আবহাওয়া বা জিনিসের সম্মুখীন হয় তখন যেনতাদের ব্রঙ্কিয়াল টিউবগুলি ফেটেনা যায়। মাঝে মাঝে, ব্রঙ্কাইটিস শরীরের অ্যালার্জি প্রতিক্রিয়া গুলির কারণে ঘটে। এই ধরনের অ্যালার্জি বেশিরভাগ সময় পরাগ, ধুলো, রঙ এবং অন্যান্য অ্যালার্জিক পদার্থ থেকে গঠিত হতে পারে।

ব্রঙ্কাইটিসের লক্ষণ:

কাশি: সর্দি-কাশি এবং শর্করা উত্পাদন ব্রঙ্কাইটিসের দুটি সর্বাধিক লক্ষণ।
ব্রঙ্কিয়াল টিউবগুলির মধ্যে অতিরিক্ত শর্করা উৎপাদনের কারণে, কাশি প্রতিক্রিয়াটি শ্বসন কষ্ট থেকে পরিত্রাণ পেতে প্ররোচিত হয়। শ্লেষ্মাররঙ সাধারণত সাদা ধরণের হয়।
ব্রঙ্কাইটিসের রোগীরা শ্বাস কষ্টের শিকার হতে পারেন।
শ্বাস নেওয়ার সময় বুকের মধ্যে শীষ জাতীয় শব্দ হতে পারে এবং বুকের মধ্যে চাপ বা খুব ভারী কিছু চেপে বসে থাকার মতো অনুভূতি হতে পারে।
ব্যায়াম করা, সিঁড়ি চড়া, জোরে হাটা ইত্যাদিতে সমস্যা দেখা দিতে পারে কারণ এই সময় আমাদের ফুসফুস সঠিক পরিমানে অক্সিজেন সেবন করতে অসক্ষম হয়ে থাকে।
এই সব ক্ষেত্রে, অস্বস্তি থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য অনেক ধরণের চিকিৎসা করা যেতে পারে। যাইহোক, হোমিওপ্যাথি সেই সেরা চিকিৎসা গুলির মধ্যে একটি যা ব্রঙ্কাইটিস থেকে দ্রুত মুক্তি পেতে এবং এর থেকে দ্রুত সুস্থ হতে সাহায্য করবে।
ব্রঙ্কাইটিসের জন্য হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা:

ব্রঙ্কাইটিস চিকিৎসা করার সময়, হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা খুবই কার্যকর। এমনকি, এটিকেব্রঙ্কাইটিসের চিকিৎসার জন্য সবচেয়ে প্রতিশ্রূতিবদ্ধ চিকিৎসার মধ্যে একটি বলে ধরা হয়। হোমিওপ্যাথিক ওষুধগুলি ব্রঙ্কাইটিস থেকে পরিত্রাণ পেতে খুবইনির্ভরযোগ্য এবং নিরাপদ চিকিৎসা হিসাবে কাজ করে থাকে। এই চিকিৎসার কোনও পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই। এটি প্রমাণিত, যে হোমিওপ্যাথি চিকিৎসার দ্বারা খুব সহজেই মুকুয়াস এ জমে থাকা সর্দি গুলিকে বের করা যেতে পারে। সঠিকভাবে নির্বাচিত হোমিওপ্যাথিক ওষুধগুলির সাহায্যে সর্দিকে সহজেই বের করে দেওয়া যায়, কাশি, বুকের ব্যথা এবং শ্বাস প্রশ্বাসে অসুবিধা হ্রাস করা যায় এবং কষ্ট প্রায় শেষ হতে শুরু করে

Address

Parul Ashram, Lokabati, Chitla
Dhaniakhali
712302

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Wellness Homeopathic Therapy posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Wellness Homeopathic Therapy:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram