Latest Advise

Latest Advise Follow this page to get the latest update on Lifestyle.

সচেতন হোন!
02/11/2025

সচেতন হোন!

★ ফিটকিরি ব্যবহারে রয়েছে আশ্চর্য রকমের উপকারিতা এবং একই সাথে স্বাস্থ্য, সৌন্দর্য, সংক্রমণ প্রতিরোধ ও গৃহস্থালির কাজে অনন...
22/10/2025

★ ফিটকিরি ব্যবহারে রয়েছে আশ্চর্য রকমের উপকারিতা এবং একই সাথে স্বাস্থ্য, সৌন্দর্য, সংক্রমণ প্রতিরোধ ও গৃহস্থালির কাজে অনন্য উপকারিতা।

তো চলুন আজকে ফিটকিরির বিভিন্ন উপকারিতা সম্পর্কে জেনে নিই

★ ত্বক ও সৌন্দর্যে ফিটকিরি

১. ব্রণ দূর করে ফিটকিরি গুড়া ও গোলাপজল মিশিয়ে মুখে লাগান।

২. ত্বকের ছিলা ভাব দূর করে ফিটকিরি পানি দিয়ে প্রতিদিন মুখ ধুয়ে নিন।

৩. চুলকানি কমায় ফিটকিরি পানি দিয়ে আক্রান্ত স্থান ধুয়ে নিন।

৪. ত্বক মসৃণ করে স্নানের পানিতে ফিটকিরি মিশিয়ে গোসল করুন।

৫. দাড়ি কামানোর পর জীবাণুনাশক কাজ করে ফিটকিরি ব্লক ভিজিয়ে মুখে ঘষুন।

৬. পায়ের ফাটা গোড়ালি সারায় ফিটকিরি পানি দিয়ে পা ডুবিয়ে রাখুন, এরপর তেল মেখে ফেলুন।

৭. ত্বকের জ্বালা ও পোড়া কমায় আক্রান্ত স্থানে ফিটকিরি পানি লাগান।

★ ক্ষত ও সংক্রমণ প্রতিরোধে

৮. ছোট কাটা-ছেঁড়া দ্রুত সারায় ভেজা ফিটকিরি সরাসরি ক্ষতে লাগান।

৯. অতিরিক্ত ঘাম কমায় বগলে ফিটকিরি পানি লাগান।

১০. ইনফেকশন প্রতিরোধ করে ক্ষতস্থানে ফিটকিরি গুড়া ছিটিয়ে দিন।

১১. ফোড়া শুকায় গরম পানিতে ফিটকিরি মিশিয়ে তুলা দিয়ে লাগান।

১২. চুলকানিযুক্ত চর্মরোগ উপশম করে ফিটকিরি পানি দিয়ে আক্রান্ত স্থান ধুয়ে নিন।

১৩. পায়ের ফাঙ্গাস দূর করে ফিটকিরি পানি দিয়ে পা ধুয়ে নিন।

১৪. গৃহপালিত পশুর ক্ষত সারায় ক্ষতস্থানে ফিটকিরি পানি লাগান।

১৫. পানির জীবাণু নাশ করে পানিতে সামান্য ফিটকিরি দিয়ে রেখে পরিস্কার করে নিন।

১৬. পানির ময়লা পরিষ্কার করে ফিটকিরি মিশিয়ে রাখলে ময়লা নিচে জমে যাবে।

১৭. কাপড়ের দুর্গন্ধ দূর করে ধোয়ার পানিতে ফিটকিরি মিশিয়ে নিন।

১৮. স্নানঘরের দুর্গন্ধ কমায় ফিটকিরি পানি ছিটিয়ে দিন।

১৯. জুতা দুর্গন্ধমুক্ত করে জুতায় ফিটকিরি গুড়া ছিটিয়ে দিন রাতে।

২০. শৌচাগারের দুর্গন্ধ দূর করে ফিটকিরি পানি ছিটিয়ে দিন।

২১. বাথটবের পানি জীবাণুমুক্ত করে গোসলের পানিতে ফিটকিরি দিন।

২২. মাছ পরিষ্কার করার পর গন্ধ দূর করে ফিটকিরি পানি দিয়ে হাত ধুয়ে ফেলুন।

★ মুখ ও দাঁতের যত্নে

২৩. দাঁতের ব্যথা কমায় ফিটকিরি পানি দিয়ে কুলি করুন।

২৪. মুখের দুর্গন্ধ দূর করে ফিটকিরি পানি দিয়ে গার্গল করুন।

২৫. মাড়ির ইনফেকশন ও রক্তপাত বন্ধ করে ফিটকিরি গুলানো পানি দিয়ে কুলি করুন।

২৬. ডায়রিয়া কমাতে সাহায্য করে অল্প পরিমাণ ফিটকিরি গুড়া পানিতে মিশিয়ে খেলে উপকার পাওয়া যায়।

২৭. গলা ব্যথা ও কাশি উপশম করে হালকা গরম পানিতে ফিটকিরি মিশিয়ে গার্গল করুন।

২৮. চোখের প্রদাহ কমায় ফিটকিরি গুলানো পানি ছেঁকে ঠান্ডা করে চোখ ধুতে পারেন।

২৯. চুল পড়া কমায় ফিটকিরি পানি দিয়ে মাথা ধুয়ে নিন।

৩০. ত্বকের রঙ উজ্জ্বল করে ফেসপ্যাকের সাথে ফিটকিরি মিশিয়ে ব্যবহার করলে ত্বক ফর্সা হয়।

★ ফিটকিরি হলো সহজলভ্য কিন্তু অসাধারণ উপকারী একটি প্রাকৃতিক উপাদান। স্বাস্থ্য, সৌন্দর্য, জীবাণুনাশ, গৃহস্থালি কাজ সব ক্ষেত্রেই এর ব্যবহার আপনাকে দেবে চমকপ্রদ ফলাফল।

18/10/2025

রুটি, আলু, বাদাম, ইত্যাদি বেশি ভাজা হলে অ্যাক্রিলামাইড তৈরি হয় যা ক্যান্সার সৃষ্টির অন্যতম কারণ। রুটি আলু, চিপস, বাদাম অতিরিক্ত ভাজবেন না। হালকা বাদামি বা সোনালী রং থাকা অবস্থায় ভাজা শেষ করুন।

07/10/2025

সুস্থ থাকলেও বছরে ০১ বার এই টেস্ট গুরো করা উচিত।
কিডনির:- Serum Creatinine,
লিভারের :- Liver Function,
হার্টের:- ECG,
রক্তের:- CBC,
ফুসফুসের:- x-ray,
রক্তের চর্বির:- Lipid Profile,

খাসি ও পাঁঠার মাংসের স্বাস্থ্য উপকারিতা।আপনি খাসি নাকি পাঁঠার মাংস খান?
01/10/2025

খাসি ও পাঁঠার মাংসের স্বাস্থ্য উপকারিতা।
আপনি খাসি নাকি পাঁঠার মাংস খান?

এক কেজি সয়াবিন থেকে সর্বোচ্চ ২০০ মিলি তেল পাওয়া যেতে পারে। কিন্তু সয়াবিন মেশিনে ঢোকানোর আগে বিভিন্ন কেমিক্যাল মিশিয়ে...
19/09/2025

এক কেজি সয়াবিন থেকে সর্বোচ্চ ২০০ মিলি তেল পাওয়া যেতে পারে। কিন্তু সয়াবিন মেশিনে ঢোকানোর আগে বিভিন্ন কেমিক্যাল মিশিয়ে নেওয়া হয়। ফলস্বরূপ এক কেজি সয়াবিন (+কেমিক্যাল) থেকে মোটামুটি এক লিটার তেল পাওয়া যায় (যেটা আসলে ভোজনযোগ্য তেল নয়, কেমিক্যালের মিশ্রণ)। যদি শুধুমাত্র সয়াবিন থেকে তেল বের করে বাজারজাত করা হতো, সেক্ষেত্রে প্রতি লিটারের মূল্য হতো কয়েক হাজার টাকা।

একইভাবে এক লিটার ভেজিটেবল অয়েল তৈরি করতে এক মিনি ট্রাক শাক-সবজি দরকার- যার বাজার মূল্য অর্ধ লক্ষাধিক টাকা।

আখের রস থেকে গুড় বানালে যে দাম হয়, বাজারে তার চাইতে সস্তায় সাদা চকচকে (কেমিক্যাল যুক্ত) চিনি পাওয়া যায়!

কিভাবে সম্ভব?!? আসলে ভোগ্যপণ্য উৎপাদন ও বাজারজাতকরণের ক্ষেত্রে ঘটছে-টা কী?

কনজিউমারিজম আপনাকে সস্তায় সয়াবিন তেল, রিফাইন্ড চিনি, প্রসেসড চাল, রিফাইন্ড আটা ইত্যাদি খাওয়াচ্ছে বটে, কিন্তু হেলথ কেয়ার-এর নামে সুদে-আসলে লাভ তুলে নেওয়া হচ্ছে..!

সয়াবিন তেল, চিনি, পলিশড চাল, ময়দা- এসব খাবার উচ্চমাত্রায় প্রক্রিয়াজাত এবং পুষ্টিহীন। আর এগুলোই বাজারে সবচেয়ে সস্তা ও সহজলভ্য। কারণ এগুলো বিপুল পরিমাণে উৎপাদন, ট্রান্সপোর্টেশন ও স্টোরেজ করা সহজ। অনেক সময় সরকারি ভর্তুকি থাকে। আবার কর্পোরেট লবিং সরকারের খাদ্য-নীতি প্রভাবিত করে (যেমন রিফাইন্ড ভোজ্যতেলের আমদানি বাধ্যতামূলক করা)।

ভোজন-রসিক মানুষ এগুলো বেশি বেশি খেয়ে দীর্ঘমেয়াদে ডায়াবেটিক, উচ্চ রক্তচাপ, স্থূলতা, হরমোনাল সমস্যা, ক্যান্সার ইত্যাদি রোগে আক্রান্ত হয়। আর এখানেই হেলথ কেয়ার ইন্ডাস্ট্রির লাভের খেলা!

আপনি যখন ওইসব সস্তা অখাদ্যের কারণে অসুস্থ হন, তখন আপনাকে যেতে হয় হেলথ কেয়ার সিস্টেমে। সেখান থেকে চিকিৎসা, ওষুধ, ল্যাব টেস্ট, সার্জারি ইত্যাদির মাধ্যমে দীর্ঘমেয়াদি মুনাফা উঠে আসে। কেননা সেখানে রোগ নিরাময় না করে উপশমের ব্যবস্থা করা হয় যেন রোগী আজীবন অসুস্থ থাকে। ইনসুলিন, রক্তচাপ বা কোলেস্টেরল কমানোর ড্রাগসের বেশিরভাগই আজীবন খাওয়ার জন্য নকশাকৃত!

Consumer capitalism মানুষকে প্রথমে সস্তা খাবারে অভ্যস্ত করে, তারপর তাদের অসুস্থতাকে পুঁজি করে মূল লাভটা উসুল করে নেয়। এজন্যই আপনি বাজারে সয়াবিন তেল, চিনি, পলিশড চাল, ময়দা এসব সস্তায় পান। অন্যদিকে Whole food বা অপ্রক্রিয়াজাত প্রাকৃতিক খাবার (যেমন লাল চাল, ঘানির তেল, দেশি ফলমূল, শাকসবজি, লাল আটা, গুড় ইত্যাদি)-এর দাম তুলনামূলক বেশি (এখানে তো profit cycle নেই)!

সস্তা, অস্বাস্থ্যকর, উচ্চ প্রক্রিয়াজাত খাদ্য দীর্ঘমেয়াদে ডায়াবেটিস, হৃদরোগ, স্থূলতা, গ্যাস্ট্রিকের কারণ হয়ে জনস্বাস্থ্যের অবনতি ঘটায়। মানুষ অসুস্থ হলে ফার্মা কোম্পানিগুলো ওষুধ/চিকিৎসা সরবরাহ করে। ক্রনিক রোগের চিকিৎসা চলে আমৃত্যু। এদেশে শুধু গ্যাস্ট্রিকের ওষুধের বাজারই বছরে ১২,০০০+ কোটি টাকার!

লোকাল জায়ান্ট গ্রুপগুলো সমান্তরালভাবে ফুড, ফার্মা, হাসপাতালে বিনিয়োগ করেছে.. ফুড ডিভিশন অস্বাস্থ্যকর খাদ্যপণ্য বিক্রি করে রোগ সৃষ্টি করে, ফার্মা ডিভিশন তা ম্যানেজ করে মুনাফা কামায়!

যারা প্রক্রিয়াজাত খাদ্যপণ্য consume করছে, এরাই কিছুদিন পর কর্পোরেশনগুলোতে রোগীর জোগান দেবে। সাধারণ মানুষ তো আর ফুড-ফার্মা কমপ্লেক্স-এর ইনভেস্টমেন্ট সাইকেল বোঝে না?

সস্তা খাদ্যপণ্য গরিব, মধ্যবিত্ত, অসচেতন মানুষদেরকে আকৃষ্ট করে। দীর্ঘমেয়াদে তাঁদের চিকিৎসা ব্যয়ে দারিদ্র্য বাড়ে (শুধুমাত্র চিকিৎসা সেবা গ্রহণ করতে গিয়ে বাংলাদেশে প্রত্যেক বছর সাড়ে ৫২ লাখ মানুষ দারিদ্র্যসীমার নিচে নেমে যাচ্ছেন)!

সস্তার খাবার আর হাসপাতালের বিল একই কর্পোরেটের হাতে। এই চক্র ভাঙতে ভোক্তা সচেতনতা আর নীতিগত হস্তক্ষেপ (যৌথ প্রয়াস) প্রয়োজন। আপনি সস্তা খাবারের প্রলোভন এড়িয়ে স্থানীয়, ঐতিহ্যবাহী, অপ্রক্রিয়াজাত, পুষ্টিকর খাদ্য বেছে নিন। এটাই হোক হোক কর্পোরেট লাভ চক্রের ফাঁদ ভাঙার প্রথম পদক্ষেপ..!

10/09/2025
স্ক্যাবিস এখন মহামারি আকার ধারন করেছে। সবাইকে তাই সচেতন হবার অনুরোধ করছি।স্ক্যাবিস (Scabies) একটি তীব্র চর্মরোগ, যা Sarc...
02/09/2025

স্ক্যাবিস এখন মহামারি আকার ধারন করেছে। সবাইকে তাই সচেতন হবার অনুরোধ করছি।

স্ক্যাবিস (Scabies) একটি তীব্র চর্মরোগ, যা Sarcoptes Scabiei নামক এক ধরনের পোকা বা ক্ষুদ্র পরজীবী মাইট (mite) দ্বারা হয়। এটি খুবই সংক্রামক এবং চুলকানির মাধ্যমে এর প্রধান উপসর্গ প্রকাশ পায়।

স্ক্যাবিসের ভয়াবহতা :

১. চরম চুলকানি: স্ক্যাবিস হলে বিশেষ করে রাতে বেশি চুলকানি হয়, ঘুমের ব্যাঘাত ঘটায়। অনেক বাচ্চারা চুলকাতে চুলকাতে ঘুম ভেঙে যায়, যন্ত্রনায় কান্নাকাটি করে।

২. চামড়ায় ফুসকুড়ি ও ক্ষত: স্ক্যাবিস হলে ঘর্ষণ এবং চুলকানোর ফলে চামড়ায় ঘা ও ইনফেকশন হতে পারে। কখনো কখনো চামড়ার নিচে পুঁজ জমে যায়।

৩. পরিবারে দ্রুত ছড়ায়: স্ক্যাবিস রোগে পরিবারে একজন আক্রান্ত হলে তার সংস্পর্শে এলে পুরো পরিবার এই রোগে আক্রান্ত হতে পারে। মারাত্মক ছোঁয়াচে রোগ এটি।

৪. দীর্ঘমেয়াদে হলে সেকেন্ডারি ইনফেকশন: স্ক্যাবিসের সঠিক চিকিৎসা না হলে শরীরে ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণ, সেলুলাইটিস, এমনকি শিশু রোগীর কিডনি সমস্যা পর্যন্ত হতে পারে, তাই সচেতনতা ভীষন ভাবে প্রয়োজন।

৫. মানসিক অস্বস্তি: অতিরিক্ত চুলকানি ও অস্বস্তির কারণে শিশুর মানসিক চাপ ও অস্থিরতা তৈরি হয়।

স্ক্যাবিস থেকে মুক্তির উপায়:

১. চিকিৎসা:

🍀 পারমেথ্রিন - ৫% (Permethrin - 5%) ক্রিম: এটি সবচেয়ে কার্যকর। শরীরের গলা থেকে পা পর্যন্ত মেখে রাতভর রেখে সকালে (১০-১২ ঘন্টা শরীরে রাখার পর) ধুয়ে ফেলতে হয়। এই নিয়মে একটু ভুল হলে কোনেভাবেই এউ স্ক্যাবিস রোগ শরীর থেকে যাবেনা। মাসের পর মাস এই রোগের অসহ্য যন্ত্রণা ভোগ করতে হবে। হাজার হাজার টাকা, ১০-১২টা ডাক্তার যাই করেন, কাজ হবেনা। শরীরের এক ইঞ্চি তো দূরের কথা একসূতা পরিমাণ জায়গাও বাদ রাখবেন না, রাতে ওয়াসরুমে গেলে, ওষুধ ধুয়ে গেলে, আবার প্রয়োগ করুন। মনে রাখবেন, ভীষণ জরুরি। না কমলে ৭ দিন পরপর একই নিয়মে ব্যবহার করুন। আর অবশ্যই পরদিন সকালে গায়ে থাকা পোষাক, বিছানার চাদর, বালিশের কাভার সব কিছু গরম পানিতে ৩০ মিনিট ধরে সিদ্ধ করে ধুয়ে ফেলুন। নিজের ও শিশুর শরীর গরম পানি ও বডি ওয়াস দিয়ে ভালো ভাবে রগরে গোসল করুন ও করান।

🍀 আপনার শিশুকে শিশু বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক দেখানোর পর শিশু বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী (Permethrin - 5% + Crotamiton) Combined Cream বা Monosulfuram - 25% Solutions ইত্যাদি ব্যাবহার করতে পারবেন।

🍀 আইভারমেকটিন (Ivermectin) ওষুধ: কিছু ক্ষেত্রে শিশু বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক আপনার শিশুর স্ক্যাবিস রোগের চিকিৎসায় খাওয়ার ওষুধ দিতে পারেন, বিশেষ করে জটিল ও পুনঃসংক্রমণের ক্ষেত্রে।

🍀 অ্যান্টিহিস্টামিন ট্যাবলেট: চুলকানি কমাতে সাহায্য করে। শিশুদের ক্ষেত্রে Syrup বড়দের ক্ষেত্রে ট্যাবলেট।

২. পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা:

আক্রান্ত ব্যক্তির পোশাক, বিছানার চাদর, তোয়ালে গরম পানিতে ৩০ মিনিট ধরে সিদ্ধ করে ধুয়ে রোদে শুকাতে হবে।

এই রোগে আক্রান্ত ব্যক্তির ব্যবহৃত জিনিসপত্র থেকে ৩ দিন পর্যন্ত দূরে রাখতে হবে (কারণ রোগ সৃষ্টিকারী পোকা বা মাইট ২–৩ দিন বেঁচে থাকে)।

৩. একসাথে চিকিৎসা:

পরিবারের সকল সদস্যকে একসাথে চিকিৎসা গ্রহণ করা জরুরি। এমনকি উপসর্গ না থাকলেও। এটা খুবি জরুরি।

৪. নিয়মিত হাত ধোয়া ও শরীর পরিষ্কার রাখাবেন। বাইরে থেকে বাসায় ফিরে সবার আগে ভালো ভাবে হাত ধোয়ার অভ্যাস করবেন। এতে রিইনফেকশন হবার সম্ভাবনা কমে যায়।

বিশেষ সতর্কতা:

শিশুদের জন্য শিশু বিশেষজ্ঞ এবং গর্ভবতীদের নারীদের গাইনী বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। কারণ ঔষধ গুলো শিশু ও নারীদের প্রতি বিরূপ প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করতে পারে।

বিশেষ দ্রষ্টব্য:
এই স্ক্যাবিসকে সাধারন ভাবে দেখবেন না। এর ভয়াবহতা অনেক। তাই সচেতন হবেন। যারা আক্রান্ত হয়েছিলেন এখন সম্পূর্ণ সুস্থ তারাও প্রতি মাসে একবার করে পরিবারের সবাই একসাথে পারমিথ্রিন ৫% ব্যবহার করুন এবং পরিধেয় পোষাক, বিছানার চাদর গরম পানিতে ধুয়ে নিন।
নিজে জানুন অন্যকে জানান।

আশা করি আজকের আলোচনা আপনাদের অনেক উপকারে আসবে, আমার জন্য দোয়া রাখবেন, সবাই সুস্থ থাকবেন, সম্ভব হলে এই পোস্টটি শেয়ার করবেন।

দয়া করে আপনারা সবাই সচেতন হবেন।

মহিলাদের স্ত/ন ঢিলে? এখনই নিন প্রাকৃতিক সমাধান স্ত/ন টাইট ও আকর্ষণীয় করার চমকপ্রদ মালিশ ও খাবার রেসিপি!কেন ঢিলে হয়? কারণ...
31/08/2025

মহিলাদের স্ত/ন ঢিলে? এখনই নিন প্রাকৃতিক সমাধান
স্ত/ন টাইট ও আকর্ষণীয় করার চমকপ্রদ মালিশ ও খাবার রেসিপি!

কেন ঢিলে হয়?
কারণ: বয়স, সন্তান জন্মের পর, হরমোন সমস্যা বা ওজন ওঠানামার কারণে মহিলাদের স্ত/ন ঢিলে হয়ে যায়।

সমাধান: সঠিক মালিশ ও খাবার গ্রহণ করলে স্ত/ন আবার টাইট ও আকর্ষণীয় হয়ে উঠবে।

প্রাকৃতিক মালিশের ফর্মুলা
উপকরণ:
১.জয়ত্রী তেল – ২ চামচ
২.বাদাম তেল – ১ চামচ
৩.জয়ফল গুড়া – ১ চা চামচ

সব একসাথে মিশিয়ে প্রতিদিন রাতে ঘুমানোর আগে ৫–১০ মিনিট হালকা হাতে স্ত/নে মালিশ করুন। নিয়মিত ব্যবহার করলে স্ত/ন হবে টাইট, দৃঢ় ও আকর্ষণীয়।

খাবারের ফর্মুলা:
স্ত/ন টাইট ও আকর্ষণীয় করার খাবার
কালোজিরা গুড়া – ১ চা চামচ
শঙ্খ মুল পাউডার -১ চা চামচ
মধু – ১ টেবিল চামচ
দুধ – আধা গ্লাস

এগুলো একসাথে মিশিয়ে সকালে খালি পেটে খান। শরীরের ভেতর থেকে হরমোন ঠিক করে স্তনকে করবে টাইট ও সুন্দর।

ফলাফল:
১৫ দিনের মধ্যেই চোখে পড়বে পরিবর্তন
৩০ দিনে স্ত/ন হবে টাইট, দৃঢ় ও আকর্ষণীয়
সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক, কোন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই

Address

Bidhannagar
Kolkata
700101

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Latest Advise posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram