দশ মহাবিদ্যা - কাল ভৈরব তন্ত্র মন্ত্র যন্ত্র ও রুদ্রাক্ষ

  • Home
  • India
  • KOLKATA
  • দশ মহাবিদ্যা - কাল ভৈরব তন্ত্র মন্ত্র যন্ত্র ও রুদ্রাক্ষ

দশ মহাবিদ্যা - কাল ভৈরব তন্ত্র মন্ত্র যন্ত্র ও রুদ্রাক্ষ Shiv Shakti 🔱

 শ্রাবন মাসের বিশেষ অফার দেওয়া হচ্ছে মাত্র ₹ ২০/- টাকায় পুরো জন্ম কুন্ডলী বিশ্লেষণ ও সংখ্যাতত্ত্ব ও প্রতিকার।। শুধুমাত...
22/07/2025


শ্রাবন মাসের বিশেষ অফার দেওয়া হচ্ছে মাত্র ₹ ২০/- টাকায় পুরো জন্ম কুন্ডলী বিশ্লেষণ ও সংখ্যাতত্ত্ব ও প্রতিকার।। শুধুমাত্র ২০/- টাকায়।
অফার সীমিত সময়ের জন্য।
চাকরিতে বাধা, ঋণমুক্তি, ব্যবসায় ব্যর্থতা, পরীক্ষায় অসফলতা, কর্মে সাফল্য ও সঠিক মূল্য না পাওয়া, ছোট্ট রেমিডি তে করে নিন প্রতিকার।

মাত্র ₹ ২০/- টাকা এই QR Code এ Scan করে Payment করুন আর 7642828584 Number এ Screenshot পাঠিয়ে দিন।।

#জয়_মা_দশমহাবিদ্যা 🌺🌺
#জয়_কালভৈরব 🔱
#ওঁ_নমঃ_শিবায় 🙏🏻

07/07/2025

Big shout out to my new rising fans! Pranabesh Ghosh Chowdhury

25/05/2025

***সর্বশেষ

ফলহারিণী অমাবস্যা তিথি বিশেষত মা কালীর আরাধনার জন্য অত্যন্ত শুভ। এই দিনে কিছু কার্যকর টোটকা (উপায়) পালন করলে জীবনের বহু বাধা, দারিদ্র্য, রোগ-ব্যাধি ও পারিবারিক অশান্তি দূর হতে পারে।

---

ফলহারিণী অমাবস্যার কার্যকর টোটকা

১. লাল সুতা ও পাঁচটি লাল ফুলের টোটকা

সন্ধ্যায় মা কালীর চরণে একটি লাল সুতা ও পাঁচটি লাল ফুল অর্পণ করুন।

প্রার্থনা করুন: “হে মা! আমার জীবনের সব অশুভ শক্তিকে দূর করুন ও শুভফল দিন।”

এরপর সেই সুতাটি নিজের ডান হাতে বেঁধে রাখুন।

উপকার: শত্রু ভয়, মানসিক অস্থিরতা ও বদনজর থেকে রক্ষা।

---

২. কালো তিল ও সরষের তেল প্রদীপ

একটি প্রদীপে সরষের তেল ও কালো তিল দিয়ে সন্ধ্যায় দক্ষিণ দিকের জানালায় জ্বালান।

মন্ত্র: “ওঁ ক্রীং কাল্যৈ নমঃ” (১১ বার জপ করুন)

উপকার: অশুভ গ্রহের প্রভাব দূর ও বাসস্থান থেকে ঋণ এবং ঝামেলা হ্রাস।

---

৩. ১টি পাকা কলা ও ১টি নারকেল দান

এই দিন ১টি পাকা কলা ও নারকেল মা কালীর উদ্দেশ্যে দান করুন।

পরে এগুলো গরীবকে বা মন্দিরে দান করুন।

উপকার: কর্মে উন্নতি ও সন্তানের মঙ্গল।

---

৪. রাত ১২টার পর মা কালীর মন্ত্র জপ

নিশিথ কালে (রাত ১২টা পর) ঘরে একটি প্রদীপ জ্বালিয়ে ১০৮ বার জপ করুন:

> “ওঁ অং হ্রীং ক্লীং চামুণ্ডায়ৈ বিচ্চে”

উপকার: গোপন শত্রু, ভয়, তন্ত্র-মন্ত্রের কুপ্রভাব থেকে মুক্তি।

---

৫. ভবিষ্যতের জন্য ফল উৎসর্গ টোটকা

আপনার প্রিয় একটি ফল মা কালীর উদ্দেশ্যে অর্পণ করুন এবং এক বছরের জন্য সেই ফল না খাওয়ার সংকল্প নিন।

উপকার: মনোস্কামনা পূরণ ও সন্তানের মঙ্গল নিশ্চিত হয়।

---

এই টোটকাগুলি বিশ্বাস, নিষ্ঠা এবং নির্দোষ ইচ্ছা নিয়ে করলে ফল দ্রুত পাওয়া যায়।
চাইলে এগুলোর মধ্যে একাধিক টোটকা একসঙ্গে পালন করতে পারেন।

জয় মা কালী!
🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺

সমাপ্ত

Send a message to learn more

25/05/2025

***৩য়
ফলহারিণী অমাবস্যা একটি গুরুত্বপূর্ণ হিন্দু তিথি, যা প্রতি বছর জ্যৈষ্ঠ মাসের অমাবস্যা তিথিতে পালিত হয়। এই দিনে মা কালীকে "ফলহারিণী" রূপে পূজিত করা হয়, যার অর্থ "ফল হরণকারী"। বিশ্বাস করা হয়, এই পূজার মাধ্যমে মা কালী ভক্তদের অশুভ কর্মফল নাশ করে শুভ ফল প্রদান করেন।

---

📜 ফলহারিণী অমাবস্যার ব্রতকথা

প্রাচীনকালে এক গৃহিণী ছিলেন, যিনি সংসারের সব দায়িত্ব নিষ্ঠার সঙ্গে পালন করতেন। তবুও তাঁর পরিবারে নানা সমস্যা দেখা দিত। এক সাধু তাঁকে পরামর্শ দেন ফলহারিণী অমাবস্যায় উপবাস করে মা কালীর পূজা করতে। তিনি সেই পরামর্শ মেনে পূজা করেন এবং মা কালী তাঁর পরিবারে শান্তি ও সমৃদ্ধি ফিরিয়ে দেন। এই ঘটনা থেকেই ফলহারিণী অমাবস্যার ব্রতের প্রচলন হয়।

---

🕉️ পূজা পদ্ধতি ও মন্ত্র

পূজা পদ্ধতি:

1. উপবাস: সকাল থেকে উপবাস পালন করুন। জল ও ফল গ্রহণ করা যায়।

2. পূজার সময়: সন্ধ্যায় লাল কাপড়ে মা কালী বা আদ্যাশক্তির ছবি স্থাপন করুন।

3. উপকরণ: ধূপ, দীপ, ফুল, ফল, মিষ্টি, লাল চন্দন নিবেদন করুন।

4. মন্ত্র জপ: "ॐ ক্রীং কাল্যৈ নমঃ" মন্ত্রটি ১০৮ বার জপ করুন।

5. প্রার্থনা: মায়ের কাছে পরিবারের মঙ্গল কামনা করুন।

বিশেষ নিয়ম:

আপনার প্রিয় ফলটি মায়ের উদ্দেশ্যে অর্পণ করুন এবং সেই ফলটি এক বছর না খাওয়ার সংকল্প করুন। মনোবাসনা পূর্ণ হলে পরের বছর সেই ফল গঙ্গায় ভাসিয়ে দিন।

---

📅 ২০২৫ সালের ফলহারিণী অমাবস্যা

২০২৫ সালে ফলহারিণী অমাবস্যা পড়েছে ২৬ মে, সোমবার। এই দিনে মা কালীর পূজা করলে অশুভ শক্তির প্রভাব হ্রাস পায় এবং জীবনে শুভ ফল লাভ হয়।

**পরবর্তী পোস্ট***

25/05/2025

***২য়
ফলহারিণী আমাবস্যা ব্রতকথা (সংক্ষিপ্ত)

প্রাচীনকালে এক নারী ছিলেন, যিনি ছিলেন খুব ধার্মিক ও সংসারপরায়ণা। তিনি সংসারের সব দায়িত্ব নিষ্ঠার সঙ্গে পালন করতেন, কিন্তু তাঁর সন্তানেরা বারবার অসুস্থ হয়ে পড়ত, স্বামীর কাজেও বাধা আসত। এক সাধু তাঁকে বললেন:
“মা, তুমি ফলহারিণী আমাবস্যায় উপবাস করে মা আদ্যাশক্তির পূজা করো। ফল-মূল দিয়ে ব্রত পালন করো। মা সন্তুষ্ট হলে সংসারের সকল কষ্ট কেটে যাবে।”

সেই নারী নিষ্ঠাভরে ব্রত পালন করলেন, মা কালী রূপে প্রकट হয়ে আশীর্বাদ দিলেন:
“তোমার পরিবারে শান্তি আসবে, সন্তান সুস্থ হবে এবং স্বামী দীর্ঘায়ু হবেন।”

সেই দিন থেকে এই ব্রত “ফলহারিণী আমাবস্যা” নামে পরিচিত হয়।

---

পূজা পদ্ধতি (সহজভাবে)

সকাল থেকে উপবাস:

জল বা ফলগ্রহণ করে উপবাস পালন করুন।

মনকে শুদ্ধ রাখুন, অহিংসা ও সত্যে স্থির থাকুন।

পূজার সময় (সন্ধ্যা):

এক টুকরো লাল কাপড়ে মা কালী বা আদ্যাশক্তির ছবি বা মূর্তি স্থাপন করুন।

একটি মাটির বা ধাতুর প্রদীপ জ্বালান।

ফল, ফুল, লাল চন্দন, ধূপ, দীপ, মিষ্টি ও পান নিবেদন করুন।

মন্ত্র পাঠ:

> "ॐ क्रीं काल्यै नमः"
“ওঁ ক্রীং কাল্যৈ নমঃ”
(এই মন্ত্রটি ১০৮ বার জপ করলে বিশেষ ফলপ্রদ।)

আরতি ও প্রার্থনা করুন:

> “হে মা! তুমি বিশ্বজননী। তুমি সকল শক্তির উৎস। আমার পরিবারকে রক্ষা করো, সুস্থ রাখো ও আমাদের জীবনে শান্তি দাও।”

শেষে প্রদীপ নিভিয়ে প্রণাম করুন।

---

বিশেষ টিপস:

আপনি চাইলে নারকেল, পাকা কলা, আপেল, দই-মিষ্টি ইত্যাদি ফল নিবেদন করতে পারেন।

সন্ধ্যায় লক্ষ্মী-নারায়ণ বা সতীপীঠের নাম জপ করলেও এই দিনে ফল পাওয়া যায়।

পরবর্তী ***

25/05/2025

নমস্কার 🙏🏻
জয় মা দশ মহাবিদ্যা
আজকে আমি আপনাদের একটি বিশেষ পূন্যতিথি ফলহারিনী আমাবস্যার জন্য ছোট্ট একটি রেমিডি বলবো।।

আগে জেনে নেওয়া যাক ফলহারিনী আমাবস্যা সম্পর্কে :

ফলহারিণী আমাবস্যা হল একটি গুরুত্বপূর্ণ হিন্দু তিথি, যা জ্যৈষ্ঠ মাসের কৃষ্ণপক্ষের শেষ দিনে (অর্থাৎ আমাবস্যা তিথিতে) পালিত হয়। বিশেষত পশ্চিমবঙ্গ, বিহার ও ওড়িশা অঞ্চলে এই দিনটি বেশ গুরুত্ব সহকারে উদযাপন করা হয়, বিশেষ করে গৃহিণীদের মধ্যে। এখন এর মাহাত্ম্য বা তাৎপর্য বিস্তারিতভাবে নিচে উপস্থাপন করছি:

ফলহারিণী আমাবস্যার মাহাত্ম্য

১. ব্রত ও উপবাস: ফলহারিণী আমাবস্যায় গৃহিণীরা বিশেষ ব্রত পালন করেন। এই ব্রতের মূল উদ্দেশ্য হলো—পরিবারের কল্যাণ, স্বামীর দীর্ঘায়ু এবং সন্তানদের মঙ্গল কামনা। এই দিনে উপবাস পালন করা হয় এবং দিনভর ফল ও জল গ্রহণ করে ব্রত রাখা হয়, তাই এর নাম "ফলহারিণী" (ফল + হারিণী)।

২. মা কালীর আরাধনা: এই দিনটি বিশেষভাবে মা কালী বা আদ্যাশক্তি দুর্গার পূজার জন্য গুরুত্বপূর্ণ। অনেকে ঘরে বা মন্দিরে কালীমূর্তি স্থাপন করে বিশেষ পূজা, হোম এবং জপ-তপ করেন। মা কালীর কৃপায় অশুভ শক্তি দূর হয় বলে বিশ্বাস করা হয়।

৩. সতীপীঠ ও শক্তিপূজা: ফলহারিণী আমাবস্যা সতীপীঠ দর্শনের পবিত্র তিথি হিসেবেও বিবেচিত। বিশেষ করে তারা ত্রিপুরাসুন্দরী, ভুবনেশ্বরী, কালী বা অন্যান্য দশমহাবিদ্যার আরাধনা করে, কারণ এই দিনটি শক্তি সাধনার জন্য অত্যন্ত শুভ।

৪. রামকৃষ্ণ পরমহংসের জীবনে গুরুত্ব: ফলহারিণী আমাবস্যা বিশেষভাবে স্মরণীয় হয়ে আছে শ্রী রামকৃষ্ণ পরমহংসের জীবনে। এই দিনেই তিনি তাঁর সহধর্মিণী মা সারদা দেবীকে 'দেবী' রূপে প্রতিষ্ঠা করে তার চরণে পূজা অর্পণ করেন। তিনি সারদা দেবীর মধ্যে আদ্যাশক্তি মা কালীকে উপলব্ধি করে তাঁকে ফল ও ফুল নিবেদন করেন। এই ঘটনার মাধ্যমে ফলহারিণী আমাবস্যা ব্রহ্মজ্ঞান, আদ্যাশক্তির উপলব্ধি ও নারীর পূর্ণ মর্যাদার প্রতীক হয়ে ওঠে।

৫. পিতৃপুরুষ ও পূর্বজদের তৃপ্তি: অনেক মানুষ এই দিন পিতৃপুরুষদের স্মরণে তর্পণ ও পিণ্ডদান করেন। আমাবস্যা তিথিতে পূর্বপুরুষের আত্মার তৃপ্তির জন্য এই কর্ম করা অত্যন্ত ফলদায়ক বলে মনে করা হয়।

পরবর্তী পোস্ট****

অনেক অনেক প্রচেষ্টায় আজকে একটা ফ্রি ওয়েবসাইট তৈরি করা গেলো।। আশা করি সবার ভালো লাগবে।। আমরা প্রচেষ্টা করবো Domain কিনে...
22/05/2025

অনেক অনেক প্রচেষ্টায় আজকে একটা ফ্রি ওয়েবসাইট তৈরি করা গেলো।। আশা করি সবার ভালো লাগবে।। আমরা প্রচেষ্টা করবো Domain কিনে আরো কিভাবে উন্নত ও publish করা যায়।। দশ মহাবিদ্যা মায়ের চরনে প্রনাম জানিয়ে একটি নতুন অধ্যায় যুক্ত হলো, আস্তে আস্তে সব হবে ।।
জয় মা দশমহাবিদ্যা 🌺🔱🙏🏻❤️🪔
https://debashmanrudraksh.website3.me

বগলা মুখী মায়ের পূজার নিয়ম 💛💛💛
05/05/2025

বগলা মুখী মায়ের পূজার নিয়ম 💛💛💛

ওঁ বগলামুখ্যৈ চ বিদ্মহে স্তম্ভিন্যৈ চ ধীমহি তন্নোঃ বগলা প্রচোদয়াৎএই পেজের সকল ভাই ও বোনদের জানাই মা বগলামুখী জয়ন্তীর অ...
05/05/2025

ওঁ বগলামুখ্যৈ চ বিদ্মহে স্তম্ভিন্যৈ চ ধীমহি তন্নোঃ বগলা প্রচোদয়াৎ
এই পেজের সকল ভাই ও বোনদের জানাই মা বগলামুখী জয়ন্তীর অনেক অনেক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন 💛💛💛

জয় মা বগলামুখী 🔱💛💛💛💛💛

প্রাক্ কথনতন্ত্রশাস্ত্রে দশমহাবিদ্যার রূপবর্ণনা সাধকদের সৃজনশীল কল্পনা ও গভীর অনুভূতির দান। এগুলির মধ্যে আছে ভাবপ্রবণ বা...
11/03/2025

প্রাক্ কথন

তন্ত্রশাস্ত্রে দশমহাবিদ্যার রূপবর্ণনা সাধকদের সৃজনশীল কল্পনা ও গভীর অনুভূতির দান। এগুলির মধ্যে আছে ভাবপ্রবণ বাঙালী তথা আধ্যাত্মিক ভাবসম্পন্ন মানুষের অমৃত আস্বাদন। এগুলি গড়ে উঠেছে তান্ত্রিক উপাসনার সংকেতধর্মীতার উপর। সাধকোচিত ভাবাবেগের কাছে দশমহাবিদ্যা দেবী মহামায়ার এক একটি সাকার বিগ্রহ। সেই মূর্তি কোথাও ভয়ংকর কোথাও শুভঙ্কর, কোথাও বীভৎস কোথাও মাধুর্যময়। তারই সংক্ষিপ্ত আলোকপাত করেছি এই গ্রন্থে।

তোড়ল তন্ত্রে পড়েছি, দশমহাবিদ্যা আর বিষ্ণুর দশ অবতার অভিন্ন। সেখানে দশমহাবিদ্যার তারাদেবীকে বলা হয়েছে মীন অবতার, বগলা কুর্ম অবতার, ধূমাবতী বরাহ অবতার, ছিন্নমস্তা নৃসিংহ অবতার, ভুবনেশ্বরী বামন অবতার, মাতঙ্গী শ্রীরাম অবতার, ত্রিপুরসুন্দরী জামদগ্ন্য অবতার, ভৈরবী বলরাম অবতার, মহালক্ষ্মী বুদ্ধ অবতার আর ভগবতী স্বয়ং কৃষ্ণাবতার।

তারা দেবী মীনরূপা বগলা কূর্মমূর্তিকা। ধূমাবতী বরাহ স্যাৎ ছিন্নমস্তা নৃসিংহিকা ॥ ভুবনেশ্বরী বামনঃ স্যাৎ মাতঙ্গী রামমূর্তিকা। ত্রিপুরা জামদগ্ন্যঃ স্যাদ বলবদ্রস্তু ভৈরবী। মহালক্ষ্মীভবেৎ বুদ্ধো দুর্গাস্যাৎ কল্কিরূপিণী।

স্বয়ং ভগবতী কালী কৃষ্ণমূর্তিঃ সমুদ্ভবা।

ইতি তে কথিতং দেবাবতারং দশমেবাহি॥

কিন্তু মুণ্ডমালা তন্ত্রে কৃষ্ণ সাক্ষাৎ কালী হলেও তারাদেবী সেখানে শ্রীরাম অবতার, ভুবনেশ্বরী বরাহ অবতার, ভৈরবী নৃসিংহ অবতার, ধূমাবতী বামন অবতার, ছিন্নমস্তাদেবী পরশুরাম অবতার, কমলা মৎস্য অবতার, বগলামুখী কুর্ম অবতার, মাতঙ্গী বুদ্ধ অবতার আর ষোড়শীদেবী কল্কি অবতার।

কৃষ্ণন্তু কালিকা সাক্ষাৎ রামমূর্তিশ্চ তারিণী।

বরাহো ভুবনা প্রোক্তা নৃসিংহঃ ভৈরবীশ্বরী।

ধূমাবতী বামনঃ স্যাচ্ছিন্না ভৃগুকুলোদ্ভবঃ।

কমলা মৎস্যরূপঃ স্যাৎ কুর্মন্তু বগলামুখী।

মাতঙ্গী বৌদ্ধ ইত্যেষা ষোড়শী কল্কিরূপিণী ॥

শিব ও শক্তির মিলনের উৎসব মহাশিবরাত্রি। ২৬ ফেব্রুয়ারি মহাশিবরাত্রি পালিত হতে চলেছ। সমস্ত মনস্কামনা পূরণ ও মোক্ষ লাভের উৎস...
25/02/2025

শিব ও শক্তির মিলনের উৎসব মহাশিবরাত্রি। ২৬ ফেব্রুয়ারি মহাশিবরাত্রি পালিত হতে চলেছ। সমস্ত মনস্কামনা পূরণ ও মোক্ষ লাভের উৎসব এটি। এই তিথিতে চার প্রহরের পুজোর বিশেষ মাহাত্ম্য রয়েছে। উল্লেখ্য, এই তিথিতেই শিব ও পার্বতীর বিবাহ হয়, অর্থাৎ শিব বৈরাগ্য ত্যাগ করে গৃহস্থ জীবনে প্রবেশ করেন। এর পাশাপাশি প্রচলিত বিশ্বাস অনুযায়ী এই তিথিতেই প্রথম জ্যোতির্লিঙ্গ প্রকট হয়। তাই শিব ভক্তদের জন্য মহাশিবরাত্রি তিথি অত্যন্ত বিশেষ। এই তিথিতে চার প্রহরের পুজোর নির্দিষ্ট মাহাত্ম্য ও ফলাফল রয়েছে। এখানে চার প্রহরের পুজোর সময়, সুফল, মন্ত্র ও নিয়ম সম্পর্কে জানানো হল।

মহাশিবরাত্রির চার প্রহরের পুজোর সময়
প্রথম প্রহরের পুজো: সন্ধ্যা ৬টা ১৯ মিনিট থেকে রাত ৯টা ২৬ মিনিট পর্যন্ত
দ্বিতীয় প্রহরের পুজো: রাত ৯টা ২৬ মিনিট থেকে মাঝরাত ১২টা ৩৪ মিনিট পর্যন্ত
তৃতীয় প্রহরের পুজো: মাঝরাত ১২টা ৩৪ মিনিট থেকে ২৭ ফেব্রুয়ারি ভোর ৩টে ৪১ মিনিট পর্যন্ত
চতুর্থ প্রহরের পুজো: ২৭ ফেব্রুয়ারি ভোর ৩টে ৪১ মিনিট থেকে সকাল ৬টা ৪৮ মিনিট পর্যন্ত

চার প্রহরের পুজোর নিয়ম ও ফলাফল
শিব পুরাণ অনুযায়ী শিবরাত্রির দিনে শিবলিঙ্গে বাস করেন মহাদেব। তাই এই বিশেষ দিনে শিবলিঙ্গের পুজো করা উচিত। আবার শাস্ত্র মতে মহাশিবরাত্রিতে নিয়ম মেনে চার প্রহরের পুজো করলে বিশেষ ফল পাওয়া যায়। এখানে চার প্রহরের পুজো ও অভিষেকের নিয়ম, মন্ত্র এবং ফলাফল সম্পর্কে জেনে নিন।

প্রথম প্রহর
মহাশিবরাত্রিতে প্রথম প্রহরের পুজোয় জলধারা দিয়ে শিবের অভিষেক করা হয়। এই প্রহরে শিব পুজো করলে সুস্বাস্থ্য ও দীর্ঘায়ু লাভ করা যায়।
মন্ত্র: হৃীং ঈশানায় নমঃ

দ্বিতীয় প্রহর
এই শুভ দিনে দ্বিতীয় প্রহরের পুজোর দই দিয়ে শিবের অভিষেক করুন। এই প্রহরের পুজোর মাধ্যমে ধন-সমৃদ্ধি লাভ করা যায়।
মন্ত্র: হৃীং অঘোরায় নমঃ

তৃতীয় প্রহর
মহাশিবরাত্রির দিনে তৃতীয় প্রহরের পুজোর সময় ঘি দিয়ে শিবের অভিষেক করবেন। এর দ্বারা করলে মনস্কামনা পূরণ ও সন্তান সুখ লাভ করা যায়।
মন্ত্র: হৃীং বামদেবায় নমঃ

চতুর্থ প্রহর
এই প্রহরের পুজোয় প্রথমে মধু ও তার পর জলধারা দিয়ে শিবের অভিষেক করা হয়। শাস্ত্র মতে এই প্রহরে পুজো করলে মোক্ষ ও শিবের অশেষ আশীর্বাদ লাভ করা যায়।
মন্ত্র: হৃীং সদ্যোজাতায় নমঃ

এ ছাড়াও অকাল মৃত্যু ভয় থাকলে এই তিথিতে শিবের কৈলাশনাথ স্বরূপের পুজো করুন ও শিবের পঞ্চোপচার মন্ত্র ওম নমো ভগবতে রাগরুদ্রায় স্বাহা মন্ত্র জপ করুন।

Address

Kolkata
799003

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when দশ মহাবিদ্যা - কাল ভৈরব তন্ত্র মন্ত্র যন্ত্র ও রুদ্রাক্ষ posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share