Hdk Mart BD

Hdk Mart BD A Wealthy Life Starts with a Healthy Heartbeat

16/01/2024

অফার অফার অফার

মাত্র ১৪৯৯ টাকায় পাচ্ছেন আমাদের এই ম্যাশ নেবুলাইজার

বিঃদ্রঃ এই অফার টি সীমিত সময়ের জন্য

26/12/2023

আপনার সন্তান কি গ্যাস নেওয়ার সময় ভয় পায় এবং প্রচুর কান্না করে?😭😭

আপনি এইটা নিয়ে অনেক বেশি টেনশনে আছেন?💔🙂

ভয় পাওয়ার সবচেয়ে বড় কারণ হচ্ছে nebulizer machine এর শব্দ। আর আমরা দিচ্ছি এই ভয় না পাওয়ার স্যালুশন।

👉আর সেই স্যালুশনটি হচ্ছে আমাদের mesh nebulizer!! 😌✔️

👉আমাদের নেবুলাইজার এর সুবিধা গুলো হলোঃ-

👉ব্যবহারের সময় কোন শব্দ হয় না।
👉ওজনে হালকা
👉 পরিচালনা অনেক সহজ
👉 যেকোন জায়গায় বহন করা যায়

অর্ডার করতে চাইলে এখনি কল করুন অথবা আমাদের ইনবক্স করুন।

আমাদের মোবাইল নাম্বারঃ 01612282370

সুস্থ শিশুর কেমন খাবার চাই?আদর আর যত্নের অন্যনাম নবজাতক। শিশুদের সুস্থ রাখতে মায়ের বুকের দুধের কোনো বিকল্প নেই। বিশেষ কর...
17/12/2023

সুস্থ শিশুর কেমন খাবার চাই?

আদর আর যত্নের অন্যনাম নবজাতক। শিশুদের সুস্থ রাখতে মায়ের বুকের দুধের কোনো বিকল্প নেই। বিশেষ করে জন্মের পর শালদুধ খাওয়ানো শিশুর জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ছয় মাস পর শিশুকে বাড়তি খাবার দিতে হবে। তবে খাবারদাবার হতে হবে অবশ্যই স্বাস্থ্যসম্মত।

শালদুধের উপকারিতা

ভূমিষ্ট হওয়ার পর নবজাতককে প্রথম যে খাবারটি দেওয়া হয় সেটি হচ্ছে মায়ের বুকের শালদুধ। শালদুধকে বলা হয় শিশুর প্রথম টিকা। কারণ, এ দুধের মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন এবং রোগ প্রতিরোধকারী এনটিবডি। শিশু যখন শালদুধ পায়, তখন তার পরবর্তী মাসগুলো খুবই ভালো যায়। যেমন: নবজাতক শিশুর ঠাণ্ডা, সর্দি, কাশি, নিউমোনিয়া ও ডায়রিয়া আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা অনেকাংশ কমে যায়। তাই শিশু যখন ভূমিষ্ট হয় তখন শালদুধ খাওয়াতে হবে। অনেকে নবজাতককে শালদুধের পরিবর্তে মিছরির পানি অথবা মধু মুখে দেন; এটি করা উচিত নয়। জন্মের পর ছয় মাস পর্যন্ত শিশুকে শুধু মায়ের বুকের দুধ খাওয়াতে হবে। এ সময় শিশুকে মায়ের বুকের দুধ ছাড়া অন্যান্য খাবার প্রশ্নই উঠে না। কারণ, এ সময় শিশুকে সলিড খাবার দেওয়া যায় না। শিশুর শরীরে খাদ্য হজম করার এনজাইমগুলো অপরিপক্ক থাকে। এজন্য এ সময় বুকের দুধ দেওয়াই সর্বোত্তম। অনেক সময় শিশু মায়ের বুকের দুধ পায় না, তখন বাড়তি খাবার দেওয়া হয়। বাড়তি যে ইনফ্যান্ট ফর্মূলা অর্থাৎ বাইরের যে দুধগুলো খাওয়ানো হয়। সেগুলো ফিডারের মাধ্যমে খাওয়ানো হয়। অনেক সময় ফিডার পরিষ্কার করা হয় না, কিংবা বাটি চামচে দেওয়া হয়, যার মাধ্যমে জীবানু শিশুর শরীরে প্রবেশ করে। ফলে, ডায়রিয়া এবং অন্যান্য রোগ হতে পারে। ছয় মাস পর বুকের দুধের পাশাপাশি শিশুকে বাড়তি খাওয়ার দিতে হবে। ওই সময় শিশুর শরীরের এনজাইমগুলো পরিপক্ক হয়। হজম শক্তি বৃদ্ধি পায়। এজন্য তখন বাড়তি খাওয়ার দেওয়া যায়।

যেমন হওয়া উচিত শিশুর খাবার

পুষ্টিকর খাদ্য শিশুর জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। খাবারগুলোতে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন, শর্করা থাকতে হবে। ফ্যাটি থাকতে হবে পরিমাণ মতো; এটি কমবেশি হওয়া যাবে না। খাবার এমন হতে হবে, যাতে মুখে দিলেই সে খায়। শিশুর খাবার অবশ্যই সহজপ্রাচ্য হতে হবে।

খাবার হিসেবে খিচুড়ি

শিশুকে ঘরের তৈরি খাবার দিতে হবে। যেমন: খিচুড়ি। এটি এমনভাবে তৈরি করতে হবে, যেনো শিশুর উপকারে আসে এবং সে এটি খায়। খিচুড়ির মধ্যে চাল, ডাল, তেল এবং লবণ ও মসলা পরিমাণ মতো দিতে হবে। দুই মুঠো চাল দিলে এক মুঠো ডাল দিতে হবে। অর্থাৎ ২: ১ অনুপাতে চাল-ডাল মেশাতে হবে। প্রচুর পরিমাণে সবজি দেওয়া যাবে না। যে কোনো একটা সবজি কম পরিমাণে দিতে হবে। এবং যে সবজিটা সহজপ্রাচ্য যেমন: মিষ্টি কুমড়া, পেপে, লাউ—এ জাতীয় সবজি দিতে হবে। তেলের পরিমাণ হবে এক টেবল চামচ। যেসব মসলা স্বাদ ঠিক রাখে সেগুলো দিতে হবে। খিচুড়ি তৈরি করার পর খেয়ে দেখতে হবে এটি সুস্বাদু কিনা? খাবার উপযুক্ত হয়েছে কিনা? খিচুড়িটা হবে এমন যে, একদম শক্ত নয় আবার একদম নরমও নয়। খিচুড়ি কখনো ব্লেন্ডারে ব্লেন্ড করা যাবে না। কারণ, ব্লেন্ড করলে খাবারের যে ফাইবারগুলো আছে সেগুলো ভেঙে যাবে। ফলে শিশুর বিভিন্ন সমস্যা হতে পারে। এ ফাইবারগুলো শিশুর মল তৈরিতে সাহায্য করে। ঠিক মতো পম্পটুলস তৈরিতে সাহায্য করে। খিচুড়ি ব্লেন্ড করলে শিশুর এ উপকারটা হবে না। ব্লেন্ড করলে আরেকটা অসুবিধে হলো, শিশু খাবার চিবাতে শিখবে না। এখন আপনারা বলতে পারেন, শিশুর দাঁত নেই কিভাবে চিপাবে? সেক্ষেত্রে দাঁতের মাড়ি দিয়ে চিবাবে, এতে মাড়ি গঠন এবং দাঁত গজাতে সহায়ক হবে।

খাওয়ানোর পরিমাণ

খিচুড়িটা দিতে হবে বুকের দুধের পাশাপাশি। প্রথমে শিশু বুকের দুধ খাবে, এরপর যতটুকু খালি থাকে সে পরিমাণে খিচুড়ি খাওয়াতে হবে। প্রথমেই ভাবা যাবে না যে, এতটুকুই খাওয়াবো। অনেক সময় শিশুকে জোর করে খাওয়ানো হয়। কিন্তু এ সময় জোর করা যাবে না। যতটুকু ইচ্ছে করে খায় ততটুকু দিতে হবে। মায়েরা আরেকটি ভুল করে থাকে, চামচ দিয়ে খাওয়ায় এবং সাথে সাথে এক চামচ করে পানি দিতে থাকে। শিশুদের পাকস্থলি খুব ছোট। শক্ত খাবার এবং সাথে বারবার পানি দিতে থাকলে তার পেট ভরে যাবে, তাহলে শিশু আর খাবার নিতে পারবে না। শিশুকে পুরো খাওয়ার দেওয়ার দশ থেকে পনের মিনিট পর পানি খাওয়ানো উচিত।

কতবার খাওয়াবো

ছয় থেকে নয় মাস বয়সে দৈনিক তিনবার সলিড খাওয়ার দিতে হবে। নয় থেকে বারো মাস বয়সে চার থেকে পাঁচবার খাওয়াতে হবে। খিচুড়ির সাথে অন্যান্য খাওয়ার বিকল্প হিসেবে দিতে হবে। অনেক সময় একটা খাবারে শিশুরা বিরক্ত হতে পারে। খিচুড়ির পাশাপাশি শিশুকে সুজি দেওয়া যেতে পারে। হালুয়া এবং শিশুকে ফল খাওয়ানো যেতে পারে। ধীরে ধীরে খাদ্য তালিকায় ডিম যুক্ত করতে হবে।

আমাদের বাচ্চাদের মস্তিষ্কের শতকরা ৯৫ ভাগ গঠন হয় প্রথম ৫ বছরে। বাকি ৫ ভাগ গঠন হয় পরের ৩ বছরে। তাই প্রথম ৮ বছর আপনার সন্তা...
17/12/2023

আমাদের বাচ্চাদের মস্তিষ্কের শতকরা ৯৫ ভাগ গঠন হয় প্রথম ৫ বছরে। বাকি ৫ ভাগ গঠন হয় পরের ৩ বছরে। তাই প্রথম ৮ বছর আপনার সন্তানের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সময়। এর ভিতর ৫ বছর বেশি গুরুত্বপূর্ণ। ফলে এই সময়ে সবচেয়ে যত্নশীল থাকা উচিত। এই গঠন বলতে বুঝায় মস্তিষ্কের সংযোগ তৈরি হওয়া।

যার যত সংযোগ তৈরি হবে, সে ততো মেধাবি হবে। এই সংযোগ তৈরিতে রঙিন খেলনা, পুষ্টিকর খাবার, বাচ্চার সাথে খেলা করা, গল্প বলার মতো অনেক কিছু উপর নির্ভরশীল। কিন্তু আমাদের দেশে বাচ্চা কথা বলা শেখার আগেই, সবাই লাঠি নিয়ে বসে ঠিকমতো পড়ালেখা শিখছে তো?

খাবার

একসময় এদেশে বাচ্চাদের খাবারই ছিল, বার্লি আর সাগু। তখন বার্লি ফেইস বলে, একটা অপুষ্টির লক্ষণ দেখা যেত। বাচ্চা হতো মোটাতাজা, মা মনে করতো- বেশ ভাল স্বাস্থ্য হয়েছে। আজ সেই জায়গাটা নিয়েছে সুজি। সুজি হয় চালের গুড়া, নাহলে গমের। আবার এর সঙ্গে কোন না কোন দুধ মিশ্রিত করে, সাথে থাকে চিনি। অথচ এর সবগুলোই অপুষ্টির জন্য যথেষ্ট। কারণ গরীব হলে, গরুর দুধ মিশ্রিত করে। আর টাকা থাকলে ইনফ্যান্ট ফর্মুলা। অথচ বাচ্চার জন্য দুটোই ক্ষতিকারক।

ইনফ্যান্ট ফর্মুলাতে কোন কিছু মেশানো নিষেধ। আবার কোন চিকিৎসক লিখে দিলে তা শাস্তিযোগ্য অপরাধ। আমরা জানি সবসময়ই সুষম খাবার প্রয়োজন। সেক্ষেত্রে খিচুড়ি হলো, বাচ্চার সুষম খাবার। অথচ মায়েদের তা বুঝানো কষ্টকর হয়ে দাঁড়িয়েছে। সাথে যোগ হয়েছে দাদা-দাদি, নানা-নানি।

মুরুব্বিদের ধারণা, তারাও তো বাচ্চা মানুষ করেছে, কখনো তো সমস্যা হয়নি। এর উত্তরে অনেক সময় বলি, দেশ যে মেধাবী জনসংখ্যার সংকটে ভুগছে, তা আপনাদের দান। জাপানে প্রথমিক স্কুলে কোন পরীক্ষা নেয় না। ওরা এই শৈশবের প্রাথমিক বিকাশের উপর গুরুত্ব দিয়ে থাকে। আর তাই সেরা মেধাবী ওইদেশে তৈরি হয়। তাঁরা আমাদের মতো লাঠি হাতে নিয়ে শিক্ষা দেয় না।

কেন খিচুড়ি সেরা?

আমরা সবাই বা অনেকেই জানি অপরিহার্য অ্যামিনো অ্যাসিড বলে, একটা শব্দ আছে। যা শরীর তৈরি করতে পারে না। ফলে বাইরের খাবার খেয়ে সেই অভাব পূরণ করতে হয়। একমাত্র খিচুড়িতেই সবগুলো পাওয়া সম্ভব। এদের মধ্যে চালে আটটি আর বাকিগুলো ডালে থাকে। ফলে চাল-ডাল একসঙ্গে থাকলেই শুধু সবগুলো অপরিহার্য অ্যামিনো অ্যাসিড পাওয়া সম্ভব। এছাড়াও ডিমে এইসবগুলো অপরিহার্য অ্যামিনো অ্যাসিড থাকে। ফলে বাচ্চার খাবার হওয়া উচিত:

১. মায়ের বুকের দুধ ২ বছর পর্যন্ত, এর বাইরে আর কোন দুধ নয়;

২. খিচুড়ি (চাল+ডাল+সয়াবিন বা অলিভ ওয়েল+সবজি);

৩. ডিম;

৪. মা যখন যা খাবেন- সেখান থেকে মাছ, মাংস, সবজি বাচ্চাকে দিবেন। (ফ্রেশ হতে হবে);

৫. সারাদিনে আঙ্গুর বাদে একবার ফল খাবে। বাচ্চা সকাল, দুপুর ও রাতে প্রচুর ফল খায়- এটাও ভাল লক্ষণ নয়। কারণ পেট ভরা থাকায়, অন্য প্রয়োজনীয় খাবার খাবে না।

সবশেষে মায়েদের বলি, আপনার সন্তান যদি পড়ালেখা নাও করে- শৈশবের প্রাথমিক বিকাশ ঠিক থাকলে, যদি সে রিকশা চালক হয়, তাবে সেরা রিক্সা চালক হবে। এমনকি চোর হলেও সেরা চোর হবে। তাই সবাইকে শৈশবের প্রাথমিক বিকাশের উপর সময় দিতে হবে। সঠিক খাবার নিশ্চিত করতে হবে। সুজি, গরু বা ছাগলের (২ বছর বয়স পর্যন্ত) দুধ খাওয়ানো বন্ধ করতে হবে। উল্লেখ্য, ছাগলের দুধে অতিরিক্ত অসুবিধা আছে। এতে বাচ্চাদের এক ধরনের রক্তশূন্যতা রোগ হয়।

বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে যারা নিহত হয়েছেন, আল্লাহ তা'আলাহ তাদের ভুলত্রুটি ক্ষমা করে তাদের জান্নাতুল ফেরদৌস দান করুন।...
16/12/2023

বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে যারা নিহত হয়েছেন, আল্লাহ তা'আলাহ তাদের ভুলত্রুটি ক্ষমা করে তাদের জান্নাতুল ফেরদৌস দান করুন। (আমিন) 🥰

শীতের শুষ্কতায় শিশুর ত্বকের যত্নঃ-👉 শিশুর ত্বকের ধরনটাই আলাদা। বড়দের চেয়ে অনেক বেশি নরম আর স্পর্শকাতর। যার জন্যই ঋতুবদল...
14/12/2023

শীতের শুষ্কতায় শিশুর ত্বকের যত্নঃ-
👉 শিশুর ত্বকের ধরনটাই আলাদা। বড়দের চেয়ে অনেক বেশি নরম আর স্পর্শকাতর। যার জন্যই ঋতুবদলের সময় ওদের ত্বকজনিত রোগভোগের আশঙ্কাও থাকে বেশি। বাতাসে আর্দ্রতা বা তাপমাত্রার হেরফের হলেই অ্য়ালার্জি, সংক্রমণ, ফুসকুড়ির মতো সমস্য়ায় জেরবার হয় ওরা। ঘরোয়া পদ্ধতিতেই কীভাবে শীতকালে বাচ্চার ত্বকের যত্ন নেবেন, দেখে নিন এখানে।

👉 অনেকক্ষণ গোসল নয় (Keep bath times short)
শীতকালে ছোট্ট বাচ্চাকে ৫ মিনিটের বেশি গোসল করাবেন না। আর নবজাতক শিশুকে সপ্তাহে মাত্র তিনবার গোসলযথেষ্ট।

👉গোসলের পানি হোক কুসুম গরম (Use lukewarm water for bathing)
গরম পানি নরম ত্বককে আরও শুষ্ক করে দেয়। তাই শিশুর গোসলের ক্ষেত্রে ব্যবহার করুন কুসুম গরম পানি। সারাবছর ধরেই, এমনকি শীতকালেও!

👉 সাবানের ব্যবহার বুঝেশুনে (Opt for a soap free baby cleanser instead of regular soap)
শীতকালে সোনাকে স্নান করান সোপ-ফ্রি বেবি ক্লিনজার দিয়েই। সাবান অনেকসময় নরম ত্বক শুষ্ক করে দেয়। তাই ভরসা রাখুন বেবি ক্লিনজার বা বিশেষভাবে তৈরি বেবি সোপেই।

👉 একসাথে অনেক গরম জামা নয় (Don’t layer up too much)
বাচ্চাকে অনেক গরম জামা পরিয়ে দেবেন না। গায়ে হাত দিয়ে দেখুন, গরম মনে হলে খুলে দিন একটা/ দুটো। শুষ্ক ত্বক বা হিট র‍্যাশের ভয় কমবে।

👉 হিটার ছেড়ে হিউমিডিফায়ারে আসুন (Start using a humidifier)
সোনার ঘরে রেখে দিন হিউমিডিফায়ার। রুম হিটার বাতাসের আর্দ্রতা টেনে নিয়ে শুষ্ক করে ফেলতে পারে বাচ্চার ত্বকও। তাই রুম হিটারের ব্যবহার কমালেই ভালো।

👉 সঠিক ময়েসচারাইজার বেছে নিন (Use the right moisturizer)
গোসলের পরে তো বটেই, এছাড়াও সারাদিনে ৩-৪ বার শিশুর কোমল ত্বকে ওর জন্যই বিশেষভাবে তৈরি ভালো কোনও ময়েসচারাইজার মাখিয়ে দিন নিয়ম করে।

#হেল্‌থ

05/12/2023

👉 আপনি কি জানেন শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যা জন্য হয়ে যেতে পারে আপনার মারাত্নক ক্ষতি। 😭🫁

আর এই ক্ষতি থেকে বাঁচতে এই ভিডিও শেষ পর্যন্ত দেখুন।

আপনার যদি শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যা থাকে আপনার অবশ্যই একটা nebulizer থাকা প্রয়োজন। তাই আমরা নিয়ে এসেছি mesh nebulizer!! 😱

এই mesh nebulizer এর সুবিধা গুলো হলো
👉 সহজে ক্যারি করা যায়
👉ওজনে হালকা
👉 no noise
👉 User Friendly

আমরা সারা বাংলাদেশ ক্যাশ অন ডেলিভারি দিচ্ছি।
আপনার এক টাকাও অগ্রীম দিতে হবে না

বিস্তারিত জানতে মেসেজ অথবা কল করুন: 01612282370

👉অ্যাজমার লক্ষণ গুলো কি কি?🫁🥺
03/12/2023

👉অ্যাজমার লক্ষণ গুলো কি কি?🫁🥺

অ্যাজমার প্রকারভেদগুলি হল 👇👉 হাঁপানি তার তীব্রতা এবং বাড়ার কারণে সমূহের উপর ভিত্তি করে বিভিন্ন প্রকারের হতে পারে।😱🔥👉 তী...
03/12/2023

অ্যাজমার প্রকারভেদগুলি হল 👇

👉 হাঁপানি তার তীব্রতা এবং বাড়ার কারণে সমূহের উপর ভিত্তি করে বিভিন্ন প্রকারের হতে পারে।😱🔥

👉 তীব্রতার উপর ভিত্তি করে যত প্রকার অ্যাজমা হতে পারে সেগুলি হল:

✔️ মৃদু ও বিরতিহীন
✔️ মৃদু ও অবিরাম
✔️ মাঝারি ও ক্রমাগত
✔️ গুরুতর ও অবিরাম

👉 বাড়ার কারণের উপর ভিত্তি করে, এই দীর্ঘস্থায়ী শারীরিক অবস্থার প্রকারগুলি হল-

✔️ শ্বাসনালী সংক্রান্ত : এটি সবচেয়ে বেশি পরিলক্ষিত হয় এবং ফুসফুসের শ্বাসনালীকে প্রভাবিত করে।🫁😱

✔️ অ্যালার্জি সংক্রান্ত : এটি পোষা প্রাণীর খুশকি, খাদ্য, ছাঁচ, ফুলের পরাগ ইত্যাদির মতো অ্যালার্জির কারণে হতে পারে। 😱🚫

✔️ অভ্যন্তরীণ: আমরা যে বাতাসে শ্বাস নিই সেখানে উপস্থিত সিগারেটের ধোঁয়া, ভাইরাসজনিত রোগের জীবাণু, গৃহ পরিষ্কারে ব্যবহৃত দ্রব্য, সুগন্ধি, বায়ু দূষণ ইত্যাদির কারণে এই ধরনের সমস্যা হতে পারে। 🚭🚫

✔️ পেশাগত: এটি অনেকের কর্মক্ষেত্রের বায়ুমণ্ডলে থাকা গ্যাস, রাসায়নিক পদার্থ , ধুলো বা ল্যাটেক্সের মতো উদ্দীপকের কারণে ঘটে।👤✅

✔️ রাত্রিকালীন: নাম থেকেই বোঝা যায়, এই ধরনের হাঁপানিতে রাতের বেলায় উপসর্গসমূহ আরও খারাপ হয়।🔥🚫

✔️ সর্দিকাশির- প্রকারভেদ: এইক্ষেত্রে দীর্ঘস্থায়ী অবিশ্রান্ত শুষ্ক কাশি দ্বারা রোগলক্ষণ বোঝা যায়। 🥶💔

✔️ মরশুমি: শুধুমাত্র বছরের নির্দিষ্ট সময়ে বা নির্দিষ্ট পরিস্থিতিতে এই প্রকারটির দেখা মেলে, যেমন শীতকালে ঠান্ডা বাতাস লেগে বা খড়ের পরাগ থেকে ইত্যাদি। 🥶😷

🥶🥶 ডিসেম্বর পড়ে গিয়েছে। কমছে তাপমাত্রা। বাতাসের আর্দ্রতার পরিমাণও বেশ কম। এই আবহাওয়ায় অনেকেরই শ্বাসকষ্টের সমস্যা দেখা দ...
02/12/2023

🥶🥶 ডিসেম্বর পড়ে গিয়েছে। কমছে তাপমাত্রা। বাতাসের আর্দ্রতার পরিমাণও বেশ কম। এই আবহাওয়ায় অনেকেরই শ্বাসকষ্টের সমস্যা দেখা দেয়। সঙ্গে যুক্ত হয় সর্দি। শিশু থেকে বয়স্ক, সব বয়সি মানুষই এ সময়ে সর্দি-কাশিতে কষ্ট পান। যাঁদের অ্যালার্জি কিংবা হাঁপানির সমস্যা রয়েছে, তাঁদের তো শিরে সংক্রান্তি। 🥶🥶

🔥🔥 কী করে এই সমস্যা থেকে বাঁচবেন 🔥🔥

✔️ ১। কোভিডবিধি আলগা হওয়ার পর মাস্ক পরা ছেড়ে দিয়েছেন বহু মানুষ। কিন্তু এই মাস্ক কোভিড ছাড়াও আরও বিভিন্ন ধরনের রোগ-জীবাণুর হাত থেকে আমাদের রক্ষা করে। তাই বা়ড়ির বাইরে বেরোতে হলে অবশ্যই মাস্ক ব্যবহার করুন। অনেকে ভাবেন, মাস্ক পরলে দমবন্ধ লাগে। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই এই বিষয়টি কিন্তু একেবারেই মানসিক। মাস্ক পরলে আদৌ কমে না অক্সিজেনের মাত্রা। 🚫😷

✔️ ২। পরিছন্ন রাখুন নিজের চারপাশ। শুধু বাড়ির বাইরের রাস্তাঘাট সাফ করলেই হবে না। ঘরের ভিতরও পরিষ্কার রাখা উচিত এই সময়ে। না হলে ঘরের ধুলোও শ্বাসকষ্টের কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে।👤🚫

✔️ ৩। যাঁরা ধূমপান করেন, তাঁদের এই সময়ে অন্তত ধূমপানের অভ্যাস ত্যাগ করতে হবে। যাঁদের শ্বাসকষ্টের সমস্যা আছে, তাঁরা যদি শীতে ধূমপান করেন, তবে ফুসফুসের উপর বাড়তি চাপ পড়ে। তা ছাড়া এক জন ধূমপান করলে পাশের জনেরও সমস্যা হতে পারে।🔥🚭

✔️ ৪। স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়ার চেষ্টা করতে হবে। শীতকালে যেমন প্রকৃতি এক দিকে কিছুটা বিরূপ হয়, তেমনই অন্য দিকে মরসুমি শাকসব্জির ডালা সাজিয়ে দেয়। সে সব বুকের রোগবালাই দূরে রাখতে পারে। বিভিন্ন ধরনের লেবু, আমলকি থেকে ব্রকোলি, পালং শাকের মতো সব্জি, শরীর চাঙ্গা রাখতে এদের জুড়ি নেই। নিয়ম করে খেতে পারেন মধু ।🍏🍐🍯

🫀শ্বাসকষ্ট হয় যে কারণে🫀👇👇👇👇👇👇শীতকালে অনেকেরই শ্বাসকষ্ট দেখা দেয়।  শর্দি-কাশি থেকে অনেক সময় এই সমস্যা দেখা দেয়।  আবার হাঁ...
01/12/2023

🫀শ্বাসকষ্ট হয় যে কারণে🫀

👇👇👇👇👇👇

শীতকালে অনেকেরই শ্বাসকষ্ট দেখা দেয়। শর্দি-কাশি থেকে অনেক সময় এই সমস্যা দেখা দেয়। আবার হাঁপানি ও অ্যাজমা থেকেও এই সমস্যা দেখা দেয়। শীতকালে হাঁপানি-অ্যাজমা রোগীদের অসুখ আরও প্রকট আকার ধারণ করে।
শ্বাসকষ্ট শ্বাস বন্ধ হয়ে যাওয়া, শ্বাস নিতে না পারা, শ্বাস নিতে সমস্যা হওয়া, রেসপিরাটরি ডিসট্রেস নামেও পরিচিত।

এই অনুভূতির কোনো শরীরবৃত্তীয় কারণ না থাকলেও শ্বাসকষ্টের কারণে একজন ব্যক্তির এমন অনুভূতি হতে পারে।

শ্বাসকষ্ট কেন হয় ও করণীয় সম্পর্কে বিস্তারিত জানিয়েছেন ইবনে সিনা ডায়াগনস্টিক ও কনসালটেশন সেন্টারের বক্ষব্যাধি বিশেষজ্ঞ ডা. মোহাম্মদ আজিজুর রহমান।

শ্বাসকষ্টের কারণ

* শর্দি লাগলে অনেকের শ্বাসকষ্ট দেখা দেয়

* হাঁপানি বা অ্যালার্জি থাকলে

*শিশুদের যাদের অ্যাডনয়েড সমস্যা থাকে তাদের শ্বাসকষ্ট হয় শীতের সময়

* অবস্ট্রাক্টিভ স্লিপ অ্যাপনিয়া থাকলে

* সাইনোসাইটিস, হার্ট ফেইলিওর, নিউমোনিয়া ইত্যাদি রোগ দেখা দিলে

* ক্রনিক অবস্ট্রাক্টিভ পালমোনারি ডিজিজ (সিওপিডি)। এছাড়াও বহুবিধ কারণে শ্বাসকষ্টের অনুভূতি হতে পারে।
*জ্বরসহ বেশ কিছু শারীরিক রোগেও শরীরের অঙ্গপ্রত্যঙ্গগুলোর দহন বা মেটাবলিজম বেড়ে যাওয়ার জন্য নিশ্বাসের হার বেড়ে যায়। হাইপারভেন্টিলেশন সিন্ড্রোমের কারণটা যদিও খুব স্পষ্ট নয়, তবে এটার সঙ্গে উৎকণ্ঠা আর এক ধরনের ভয় পাওয়ার রোগের (প্যানিক ডিসঅর্ডারের) সম্পর্ক আছে। সেই অর্থে এটা মনের রোগ।

*ঘুমানোর জন্য বিছানায় শোয়ার পর কিছু ব্যক্তির শ্বাস নিতে অসুবিধা হয়।

*নাকের সমস্যা ও অবস্ট্রাক্টিভ স্লিপ অ্যাপনিয়ার কারণে এমন হতে পারে।

করণীয়

* হাঁপানি থাকলে হাঁপানির চিকিৎসা করান।

* ধূমপান পরিহার করুন। পরোক্ষ ধূমপানও শ্বাসকষ্টের জন্য ক্ষতিকর।

* অ্যালার্জি থাকলে অ্যালার্জি সৃষ্টি করে এমন বস্তু (যেমন- ধুলাবালি) ও খাবার (যেমন- গরুর মাংস, ইলিশ মাছ, বাদাম ইত্যাদি) এড়িয়ে চলুন।

* শরীরের ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখুন।

* ঘর গোছানোর সময় বা বাইরে গেলে ডাস্ট মাস্ক পরে বের হবেন।

* বেশি পশমওয়ালা পালিত পশু রাখবেন না।

* ঘরবাড়ি সব সময় পরিষ্কার এবং ধুলামুক্ত রাখুন।

* পুরোনো ধুলাবালি ঘরে থাকলে পরিষ্কার রাখবেন

*যাদের অ্যাডনয়েড সমস্যা আছে তাদের এক ধরণের নাসাল স্প্রে আছে যা ব্যবহার করলে সমস্যা থেকে পরিত্রাণ পাওয়া যায়।

Address

Banashree

1219

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Hdk Mart BD posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

  • Want your practice to be the top-listed Clinic?

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram