Dr Avijit Chakraborty

  • Home
  • Dr Avijit Chakraborty

Dr Avijit Chakraborty Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Dr Avijit Chakraborty, Doctor, .

I am, Dr. Avijit Chakraborty, DMBS, MD(Bio) Gold Medalist, i am a practitioner of Homeopathy and Bio-chemic, for last 4.5 years i am in this profession, and i am successfully treating my patients.

25/04/2021

Liver ও liver সংক্রান্ত কিছু অসুখ : বন্ধুরা, লিভার anatomically শরীরের ডানদিকে rib cage এর নিচের দিকে থাকে । লিভার এর কাজ অনেকটা gate পাস এর মতো । কোনো খাবার লিভার যদি না একসেপ্ট করে সেটা পেটে বেশিক্ষন থাকতে পারে না, বমি বা পেট খারাপ হয়ে বেরিয়ে যায়। লিভার কোনো ফাঁপা organ নয়, solid organ । কিন্তু এই লিভার সংক্রান্ত অসুখও অনেক, বর্তমানে লিভার বেড়ে যাওয়া একটা common রোগ। সাধারণত fatty food, soft drinks, chips, এগুলি বেশী খাবার ফলে লিভার থেকে এনজইম বেশী ক্ষরিত হয় এবং লিভার বেশী কাজ করতে থাকে, তার জন্য লিভারের ভিতর cell division বা কোষ বিভাজন বেড়ে যায় আর লিভারের size বাড়তে থাকে।
বিভিন্ন skin disease লিভারের সমস্যা থেকে হতে পারে, আর অম্বল, অ্যাসিড, টক ঢেকুর এতো আছেই। হোমিওপ্যাথি তে এসবের চিকিৎসা কিছুটা আলোচনা করি।

Chelidonium m : লিভার সংক্রান্ত রোগের সর্ব প্রধান ওষুধ। জন্ডিস এর জন্য এর প্রয়োগ অসাধারণ । এছাড়া গা বমি বমি, কোনো কিছু খেলে গা গুলোনো এই ওষুধে নিরাময় হয়.

Hydrustis c : প্রধানত লিভার ক্যান্সার, লিভার সিরোসিস, লিভার বেড়ে যাওয়া এর ক্ষেত্রে ব্যবহার হয়। তবে মুখ তিতা হয়ে যাওয়া এর অন্যতম লক্ষণ ।

Omni visnaga : লিভার ড্যামেজ হয়ে যে skin disease হয়, যেমন সেতী ( discoloration of skin ), যে রোগে skin এর মেলানিন নষ্ট হয়ে যায় ।

Carbo veg : টক ডেকুর, বদহজম, খেতে ইচ্ছে না থাকা এই ওষুধে সেরে যায় ।

China : ম্যালেরিয়া বা অন্য কোনো বড়ো অসুখ থেকে উঠে যে লিভার সংক্রান্ত প্রবলেম হয়, তাতে ব্যবহার হয়|

25/04/2021

IMPOTENCY: বন্ধুরা আজ একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে আলোচনা করবো টা হলো ইম্পটেন্সি বা যৌনঅক্ষমতা । হোমিওপ্যাথি ওষুধ এই বিশেষ ক্ষেত্রটিতে যে কতটা কার্যকরী সেটা বলে সত্যিই বোঝানো যায় না । আমি শুধু এর কিছু মনোস্তাত্তিক দিক আর শারীরিক প্রবণতা নিয়ে আলোচনা করবো । বছর পাঁচেক আগে আমার কাছে এই বিষয়ে প্রথম রুগী আসে তখন আমি প্রাকটিস সবে শুরু করেছি মাত্র। ভদ্রলোকের বিয়ে ঠিক হয়েছে এবং বিবাহ পরবর্তী জীবনে যৌনতা নিয়ে তার মনে একটা ভয় চেপে বসেছে যে, সে যৌনমিলনে অক্ষম । আমি তার কারণ জানতে চাইলাম যে এই ধারণা আপনার কেন । উত্তর তিনি ভারী অদ্ভুত দিলেন বিভিন্ন বিদেশী ছবিতে তিনি যৌনতার যে দৃশ্য দেখেছেন সেটা মেইনটেইন করা তার পক্ষে সম্ভব না । আমি প্রথমে তার কয়েকটি test করাই এবং দেখি সবকিছু normal আছে । তার কোনো পুরুষসুলভ দোষ আছে কিনা জানতে চাই তাতে যে উত্তর পাই সেটা গুরুত্বপূর্ন কিছু নয়, তখন বুঝি গোটা ব্যাপারটা মানসিক । কয়েকটি ওষুধের সাথে তার কাউন্সেলিং করতে থাকি । ভদ্রলোকের সাহস আসতে থাকে এবং বিয়ে হয় । তারপর স্বামী স্ত্রী দুজনের কাউন্সেলিং করি । এখন তারা খুব সুখী দম্পতি ।
এখানে আমি ইম্পটেন্সি এর সাইকোলজিকাল দিক টা বললাম যার ওষুধ একমাত্র হোমিওপ্যাথি আর বায়োকেমিক দিতে পারে । এলোপ্যাথি তে মানসিক দিকের বিচার এভাবে হয় না ফলে মানুষ কে অনেক ভুগতে হয় । এবার আসি শারীরিক সমস্যা এর ব্যাপারে । আমার এক পেশেন্ট এর সমস্যা ছিলো শিগ্র পতন অর্থাৎ যৌনমিলনের সামান্য সময়ের মধ্যে তার বীর্য পাত হতো । ঘটনাটি এক্কেবারে ডিভোর্স এর মামলা পর্যন্ত গড়িয়ে যায়। এরপর আমার এক পেশেন্ট এর মাধ্যমে আমার কাছে আসে। তার কেস হিস্ট্রি নিয়ে জানি এই ব্যামোটি সে পুরুষানুক্রমে পেয়েছে । সেইভাবে তার চিকিৎসা শুরু হয় এবং দুইমাসের মধ্যে সে সম্পূর্ণ সুস্থ হয় । ডিভোর্স হয় না একটা সুন্দর ছেলে হয় তাদের, এখন একদম সুখী পরিবার ।
এই যৌনতা নিয়ে আমাদের বাঙালি ও ভারতবাসীর ভিতর একটা লজ্জা বোধ আছে । খোলাখুলি কারুর সাথে আলোচনায় তারা যায় না। জিনিস গুলি চেপে রাখে আর তার ফলে যখন এটা অসুখে পরিণত হয় তখন পালাবার লুকোবার পথ পায় না। কেউ আবার তার যৌন ক্ষমতা ঠিক আছে কিনা জানার জন্য আজেবাজে জায়গায় যায় আর সেখানে আরো গন্ডগোল পাকিয়ে বসে ।
মনে রাখবেন বন্ধুরা যৌনতা কোনো লজ্জার ব্যাপার নয় । আমাদের প্রত্যেকের জন্ম যৌনমিলনের মাধ্যমেই হয়েছে এমনকি বিভিন্ন বৈজ্ঞানিক, সাহিত্যিক, এমনকি সাধক প্রত্যেকের জন্মই এভাবে.... তাই সুচিবাইগ্রস্ততা ছেড়ে অসুবিধা থাকলে হোমিওপ্যাথি বা বায়োকেমিক চিকিৎসকের পরামর্শ নিন ।

Acid Phosphoricum : যৌনতা বিষয়ে এই ওষুধটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ বলে এই ওষুধ টি সম্পর্কে আগে লিখছি । বিশেষত মধুমেহ বা ডায়াবেটিস থাকলে যৌন ক্ষমতা কমে আসে । আর এখন টেনশন এর জগতে প্রায় অনেকেই এই অসুখের শিকার, সেক্ষেত্রে এই ওষুধটি বিরাট উপকার করে । স্পার্ম কাউন্ট বাড়াতে সাহায্য করে ।
Sabol Sarulata : এই ওষুধটির সেক্সচুয়াল অর্গান বা অঙ্গের উপর কাজ বেশী । যাদের,বিশেষ করে পুরুষ, যৌন দুর্বলতার শিকার বা পেনিস ( পুরুষাঙ্গ ) সহজেই শিথিল হয়ে পরে, সেখানে এই ওষুধটি বিশেষ ভাবে ভালো ফল দেয় ।
Agnus Custus : আগের দুটি ওষুধ potency তে খেতে হয় । কিন্তু এই ওষুধটির mother tincture ব্যবহার হয় । নারী পুরুষ নির্বিশেষে এই ওষুধ টির ব্যবহার দীর্ঘদিন থেকে । সব ধরণের যৌন বিষয়ক সমস্যার সমাধান করে । তবে শীতপ্রধান দেশে বা শীতকালে এই ওষুধটির কর্মক্ষমতা বেশী । তবে সন্তান না আসার সমস্যায় এই ওষুধটির প্রয়োগ অবাক করে দেয়|
Nupher Lutia : এই ওষুধটির ও mother tincture ব্যবহার হয় । মানসিক ব্যাধি সম্পর্কিত যৌন অক্ষমতা এই ওষুধে ভালো ফল দেয় । যৌনতা সম্পর্কে ভয়, যৌন মিলন এর সময়ে হার্ট বিট বেড়ে যাওয়া, যৌন ক্ষমতা বেশিক্ষন ধরে রাখতে না পারা । এই সব সমস্যায় এই ওষুধটি ভালো সাপোর্ট দেয় ।

WARNING : উপরের কোনো ওষুধই Registered ডাক্তারের Prescription ছাড়া ব্যবহার করা উচিত নয়, তাই নিজে বিবেচনা করে ব্যবহার করবেন না ।

For online consultation call:
+91 87770 14960

02/04/2021

Hepar sulph ( হিপার সালফ ): সর্দি লেগে নাক দিয়ে জল ঝরা, রাত্রে নাক বন্ধ হয়ে যাওয়া, সাথে কাশি কফ কাশির সাথে উঠতে থাকে, দিনরাত কাশি, গলায় একটা কাঁটা আটকে আছে মনে হয়, কখনো শুকনো কাশিও হয় সাথে বুকে ব্যাথা বা জ্বালা থাকে, সব রকম ত্বকের সমস্যা, ঘা হয় পুঁজ এসে গেছে, ভীষণ চুলকানি লাল বা কালো হয়ে যাচ্ছে জায়গাটা, ঋতু পরিবর্তন এ ঠান্ডা লাগা এই সব কিছু সম্পূর্ণ সারায় ।

For online consultation:
Call/ whatsapp +91 87770 14960

11/02/2021

বর্তমান সমাজে বায়োকেমিক ওষুধ এর প্রয়োজনীয়তা :
অনেকেই মনে করেন যে হোমিওপ্যাথি ওষুধ আর বায়োকেমিক ওষুধ প্রায় একই শুধু উনিশ আর বিশ কিন্তু বন্ধুরা ব্যাপারটা মোটেই তা নয় । বায়োকেমিক ওষুধ সম্পূর্ণ আলাদা, এর তৈরী পদ্ধতি আলাদা, প্রয়োগ পদ্ধতি আলাদা এবং সর্বোপরি একে ব্যাখ্যা করার জন্য যে বিজ্ঞান সেটাও আলাদা । অনেক সময় অনেককে বলতে শোনা যায় যে বইপাড়ায় বায়োকেমিক এর নির্ভরযোগ্য বই অমিল, উপযুক্ত বায়োকেমিক ডাক্তার অমিল কথাটা অনেক অংশে সত্য । কারন বিজ্ঞান ভিত্তিক বায়োকেমিক বই নতুন করে লেখা হচ্ছে না । প্রথম যে কটি বই বেরিয়েছিল তাই নতুন করে বারবার print হচ্ছে । আর বায়োকেমিক কলেজ গুলোতে যেহেতু বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই হোমিওপ্যাথি ডাক্তার রা অধ্যক্ষ হিসেবে নিযুক্ত তাই বায়োকেমিক এর প্রপার জ্ঞানলাভ হয়ে উঠছে না । তাই নির্ভরযোগ্য ডাক্তার তৈরী হচ্ছে না, বায়োকেমিক এর ছাত্রছাত্রীদের অন্য প্যাথির উপর নির্ভরশীল হতে হচ্ছে ।এই কথা বলার কারণ হোমিওপ্যাথির অধ্যক্ষদের ছোট করা নয় । বায়োকেমিক পড়তে গেলে হিউমান ফিজিওলজি, হেরেডিটি সাইন্স, কেমিস্ট্রি আর সার্জারি এর উপর জ্ঞান থাকতে হবে, পড়ার সিলেবাসও সেরকম ভাবে তৈরী হতে হবে, অধ্যক্ষদেরও ছাত্রছাত্রীদের সেরকমভাবে এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে। আসলে এই কথাগুলো বলার কারণ হোমিওপ্যাথি র সাথে এই প্যাথি র বিরাট পার্থক্য।
হোমিওপ্যাথি তে যেমন সুস্থ শরীরের ওপর ওষুধের ব্যাবহারে যে যে রোগের symtom ফুটে ওঠে ওই ওষুধটি সেই সেই রোগ সারাতে সক্ষম । কিন্তু বায়োকেমিক মোটেই তা নয়, বিভিন্ন কারণ বশত শরীরে লবণের অনুপাতের তারতম্য ঘটে তখনি মানুষ অসুস্থ হয় এবং তখনি ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস দ্বারা আক্রান্ত হয় । সেই সময়ে ওষুধ আকারে এই লবন রোগীর শরীরে দিতে পারলে সে সুস্হ হয়ে ওঠে এই হলো বায়োকেমিক এর এপ্লিকেশন ।
আমাদের দেশে বিভিন্ন শ্রেণীর লোক আছে, যাদের জীবন যাত্রা আলাদা আলাদা, তাঁদের জীবিকা আলাদা, খাদ্য আলাদা, বাসস্থান আলাদা। এই সবকিছুর উপর ভিত্তি করে শরীরে লবণের আনুপাতিক ভাগ হার নির্ণিত থাকে । সেই কারণে তাদের স্থান, কাল, পাত্র ভেদে কি ধরণের টিসুসল্ট এর অভাব হতে পারে টার একটা ব্যাখ্যা এই প্যাথিতে পাওয়া যায় । ভারতে প্রতিটি রাজ্যে আলাদা মানসিকতার, আলাদা জীবনযাত্রার লোক বাস করে সেক্ষেত্রেও রোগের প্রকোপও ভিন্ন মাত্রার হয়ে যায়। একরাজ্যে যে রোগের প্রকোপ বেশি মাত্রায় দেখা যায় অন্য রাজ্যে সেই রোগের অতটা প্রকোপ দেখা যায় না, সে রাজ্যে আবার অন্য রোগ বেশিমাত্রায় হয় যা আগের রাজ্যে হয়তো দেখায় যায়নি ।
বংশগত তালিকার ভিত্তিতে রোগের বিভিন্নতা ভীষণ ভাবে দেখা যায়। হোমিওপ্যাথি তে এর ব্যাখ্যা করা হয় মায়াজম নামক একটি বিষয়কে ভিত্তি করে । যেখানে সোরা, সিফিলিস, সাইকোসিস মূলত এই তিনটি রোগকে প্রাধান্য দেওয়া হয় এবং বর্তমানের প্রতিটি অসুখই এই তিনটি রোগের প্রমান স্বরূপ ধরা হয় । বংশগত ভাবে রুগীর জাজমেন্ট করা হয় থাকে, টার জন্য কেসহিস্ট্রির প্রয়োজন হয় আর এখানে একটি গোলমাল পাকায় যেটা কখনো বড়ো আঁকার ধারণ করে । অনেক রুগী তাদের কেসহিস্ট্রি ঠিক মতো বলতে পারে না, কিছু কোথায় আন্দাজেও বলে দেয়, এর ফলে চিকিৎসক ওষুধ নির্বাচনে ভুল করে ফেলে এবং কিছুক্ষেত্রে সেই ফল মারাত্মক হয় দাঁড়ায়। কিন্তু বায়োকেমিক এর হেরিডেটারির ব্যাখ্যাটা অনেকটাই আলাদা । রুগীকে দেখে, তার অসুবিধার কথা শুনে সেই ফ্যামিলির বংশগত অসুখের কথা বোঝা যায় আলাদা করে কেসহিস্ট্রি এর দরকার পড়ে না। কারণ প্রতিটি ফ্যামিলিতেই বংশগত ভাবে কিছু প্রয়োজনীয় শারীরিক লবণের অভাব থাকবে, মানুষ বিভিন্ন ভাবে তার পূর্বপুরুষের পরিচয় বহন করবে, রোগের ক্ষেত্রেও তাই । কোনো পরিবারে বাতের প্রকোপ দেখা যায় তো কোনো পরিবারে শ্বাসকষ্ট, কোনো পরিবারে ক্যান্সার এর প্রকোপ দেখা যায় তো কোনো পরিবারে স্ত্রীরোগের প্রকোপ বেশি, এ সবই শরীরের আনুপাতিক লবণের ঘাটতির জন্য হয়ে থাকে । যার বিজ্ঞানভিত্তিক ব্যাখ্যা বায়োকেমিক দিয়ে থাকে ।
বন্ধুরা এখন আপনাদের কাছে অনেকটা পরিষ্কার যে বায়োকেমিক ওষুধ আমাদের কেন প্রয়োজন । তবে আরেকটা বিষয় আপনাদের জানা প্রয়োজন যে, এই ওষুধ এলোপ্যাথি বা হোমিওপ্যাথি দুপ্রকারের ওষুধ এর সাথে এইসাথে প্রয়োগ করা যেতে পারে । যেমন, কারুর থাইরয়েড প্রবলেম এর জন্য ওষুধ খান বা অনেকদিন হাইপ্রেসার এর ওষুধ খাচ্ছেন সেই ওষুধ তো আর বন্ধ করা সম্ভব নয়, কারণ শরীর durg addict আছে, এবার ধরুন তার রোদে বার হলেই মাথায় ধরে বা রাতে খেয়ে ওঠার পর পেটে গ্যাস অম্বলে অস্বস্তি হয়
অনেক এন্টাসিড খেয়েও কিছু হচ্ছে না বা seasonal skin diesease আছে বছরের একটা পার্টিকুলার সময়ে সেটা আসে খুব অসুবিধার সৃষ্টি করে সেই সব জায়গায় এই বায়োকেমিক ওষুধ চলতে পারে শুধু চলে না বেশ ভালোই কাজ করে অথচ ভদ্রলোক হাইপ্রেসার এর জন্য অনেকদিন ধরে এলোপ্যাথি ওষুধ নিচ্ছেন ।
অনেকের মতে এই ওষুধ এর কোনো side effect নেই, কিন্তু মনে রাখবেন যার effect আছে তার side effect ও আছে । তাই ডাক্তারের মত নিয়ে ওষুধ খাবেন ।

02/02/2021

বর্তমান সমাজে হোমিওপ্যাথি র প্রয়োজনীয়তা : এই কথাটি নিয়ে আলোচনা খুব একটা সংক্ষিপ্ত পরিসরে করা যায় না । তবে আমি দু একটা কথা আপনাদের এই স্বল্প পরিসরে জানাতে চাই । শুধু হোমিওপ্যাথি নয় এর সাথে বায়োকেমিক ওষুধ রোগ সারাতে ও রুগীকে সুস্থ রাখতে খুবই প্রয়োজনীয় । প্রতিটি অসুখেরই কয়েকটি স্তর আছে আর অসুস্থ ব্যাক্তিরও ব্যাক্তি বিশেষে রকমফের আছে । অসুখ যে সবসময়ে জীবাণু দ্বারা হতে হবে তা নয়, বংশপরম্পরায় কিছু রোগের শিকার মানুষ হয়, আর কোনো রোগ ভুল চিকিৎসার ফলে চাপা পরে থাকে, বয়সের সাথে সাথে প্রকাশ পায়। এরই সূত্র ধরে রোগ acute আর chronic এ কথা বলা হয় । এবার আসি রুগীর কথায়, রুগীর প্রসঙ্গটা কিছুটা আপেক্ষিক সব ব্যাক্তি যেমন একই ধরণের রোগে আক্রান্ত হয় না, তেমন একধরণের রোগের প্রকাশ ব্যাক্তিবিশেষে ভিন্ন । এখানেই হোমিওপ্যাথির প্রয়োগ । একই রোগের সিম্পটম এক একজনের ক্ষেত্রে একেকরকম আর তার জন্যই একই রোগের বিভিন্ন ওষুধের ব্যবস্থা হোমিওপ্যাথি তে আছে। এতেই বোঝা যায় এই চিকিৎসা রুগীর চিকিৎসা করে রোগের নয় । সম্পূর্ণ পার্শপ্রতিক্রিয়াহীন একথা আমি বলি না, কিন্তু হেরিডিটি এর সূত্র ধরে যে রোগ তৈরী হয় তা সারাতে এই প্যাথি সক্ষম ।
এরপর আসি বায়োকেমিক এর কথায়, আমার মতে সবথেকে প্রাসঙ্গিক যদি কোনো চিকিৎসা প্রণালী থেকে থাকে তো সেটা বায়োকেমিক চিকিৎসা । মানুষের শরীরের যোগকলা বা টিস্যুর উপর পরীক্ষা করে ডাঃ শুয়েসলার বারোটি টিস্যু সল্ট বা লবন আবিষ্কার করেছিলেন, এই সব লবণের আনুপাতিক কমবেশি হওয়ার জন্য মানুষ জীবাণু দ্বারা আক্রান্ত হতে পারে আবার হেরিডিটির সূত্র ধরেও এই সব লবণের কমবেশির জন্য মানুষ chronic অসুখের শিকার হয় । তখন এই লবন ওষুধ আকারে গ্রহণের মাধ্যমে রুগী সুস্থ হয়ে ওঠে । এই বিজ্ঞানভিত্তিক পদ্ধতির জন্য বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বায়োকেমিক এর প্রতি আকৃষ্ট হয়েছিলেন এবং পড়াশুনাও শুরু করেছিলেন ।
For Consultation call:+91 87770 14960

28/01/2021

Causticum ( ক্যাস্টিকাম ) :

প্রধানত কাশির ওষুধ, যে কাশি খুব শুকনো টাইপের হয় সর্দি ভাব থাকে না বা কম থাকে সেখানে এই ওষুধ ব্যবহার হয় । প্রচন্ড শুকনো কাশি, রুগী কাশতে কাশতে প্রস্রাব করে ফেলছে তাতে ব্যবহার হয় । শিশুদের রাত্রে বিছানা ভিজিয়ে ফেলা রোধ করে। বেলস পলসি বা এক চোখের উপরের পাতার প্যারালাইসিস হলে পুরো সুস্হ হয় ।ডাম্প বাড়িতে থেকে যে বাত হয়, যাতে পেশী শক্ত হয় যায় টা ভালো রাখে ।

Note: PLEASE DO NOT USE ANY MEDICINE, WITHOUT CONSULTING ANY DOCTOR.

For Online Consultation call: +91 87770 14960

ARSENIC ALBUM :হোমিওপ্যাথি তে এই ওষুধটি একটু রহস্যময় ওষুধ । আর্সেনিক একটি মৌল এবং এর মারাত্মক বিষক্রিয়া  করার ক্ষমতা আছে...
26/01/2021

ARSENIC ALBUM :
হোমিওপ্যাথি তে এই ওষুধটি একটু রহস্যময় ওষুধ । আর্সেনিক একটি মৌল এবং এর মারাত্মক বিষক্রিয়া করার ক্ষমতা আছে । হোমিওপ্যাথি তে যেহেতু সুস্হ শরীরের উপর প্রয়োগে যে যে রোগের সিম্পটম ফুটে ওঠে ওষুধ টি সেই সব রোগ সারাতে পারে, তাই বিভিন্ন ধরণের বিষক্রিয়ায় যে অসুখ হয় তাই সে সারাতে পারে । এই জন্য ইমার্জেন্সি ওষুধ হিসেবে আর্সেনিক কাজ করে। খাওয়া দাওয়ার গোলমাল হলে যদি বমি আর পায়েখানা হতে থাকে বা ভীষণ পেটখারাপ হলে এই ওষুধ কাজ করে । বমি বন্ধ হতে না চাইলে এই ওষুধ, আবার কলেরা হলেও খুব ভালো ফল দেয় । আবার কন্সটিপেশন আছে আর হাত পায়ে জ্বালা আছে এই ওষুধ। ভীষণ সর্দি কাশি আর বুকে কফ আছে ঘর ঘর করছে তার সাথে বুকজালা আছে এই ওষুধ, জ্বর প্রচন্ড অনেক ওষুধে কাজ হচ্ছে না, সাথে গা হাত পা ব্যাথা ও জ্বালা আছে এই ওষুধ । সারাগায় জ্বালা অথচ শরীর ঢেকে রাখে সে যে অসুখই হোক এই ওষুধ । বাত ব্যাধি গা হাতে প্রচন্ড যন্ত্রনা এবং জ্বালা আছে কিন্তু শরীর ঢাকা দিয়ে শুলে আরাম লাগে আর গরম এপ্লিকেশন এ আরাম লাগে সেখানে এই ওষুধ লাগে । ইনফ্লুয়েঞ্জা, নিউমোনিয়া প্রভৃতি ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়া দ্বারা আক্রান্ত রোগ সারাতে পারে । যেহেতু ভাইরাস আক্রান্ত রুগীকে এই ওষুধ সুস্থ করতে পারে তাই বর্তমানে covid 19 এ আক্রান্ত রুগী এবং এর প্রতিষেধক হিসেবে এই প্রচুর ব্যবহার লক্ষ্য করা গেছে ।

WARNING : উপরের কোনো ওষুধই Registered ডাক্তারের Prescription ছাড়া ব্যবহার করা উচিত নয়, তাই নিজে বিবেচনা করে ব্যবহার করবেন না ।

For online consultation call:
+91 87770 14960

23/01/2021
23/01/2021

Address


Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dr Avijit Chakraborty posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Dr Avijit Chakraborty:

  • Want your practice to be the top-listed Clinic?

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram