Sarkar Vision Care And Opticals

09/09/2025

“Reading in dim light causes permanent eye damage” — a pervasive clinical myth worth correcting.

Physiologically, low ambient luminance reduces retinal illuminance and contrast sensitivity, which increases accommodative and vergence effort during near tasks. Patients respond with increased squinting and altered eyelid posture, producing symptoms of asthenopia (ocular discomfort), transient blur and headache. These symptoms reflect functional, muscle-mediated fatigue and reduced visual performance under suboptimal lighting — not irreversible structural injury to ocular tissues.

Key points for clinicians and educators:

Mechanism: decreased luminance → lower retinal signal-to-noise ratio → greater accommodative/convergence demand and compensatory squinting → symptomatic asthenopia.

Clinical implication: symptomatic relief is achieved by optimizing task luminance/contrast, ensuring an up-to-date refractive correction, and addressing binocular vision anomalies or accommodative dysfunction where present.

Differential & assessment: when patients report persistent symptoms despite adequate lighting and refractive correction, evaluate for uncorrected refractive error, accommodative/vergence disorders (near point of accommodation/convergence, accommodative facility), contrast sensitivity deficits, dry eye, and neurologic causes as indicated.

Teaching tip: transform the myth into a short, evidence-based lab exercise — compare visual acuity/contrast sensitivity/accommodative facility under controlled luminance conditions and have students document symptom changes and management decisions.

While environmental lighting influences visual comfort and performance, current clinical evidence does not support the assertion that routine near work in dim illumination produces permanent structural damage to the eye

09/09/2025

সূর্য–চন্দ্র–গ্রহণ : এক দার্শনিক দৃষ্টিভঙ্গি

মানবসভ্যতার প্রাচীন ইতিহাসে সূর্য, চন্দ্র ও গ্রহণকে ঘিরে নানা কাহিনী, পৌরাণিক ব্যাখ্যা ও লোকবিশ্বাস তৈরি হয়েছে। কিন্তু উপনিষদ, ভগবদ্গীতা ও বেদান্ত দর্শন আমাদের শিখিয়েছে এই আকাশীয় ঘটনাগুলিকে শুধুমাত্র বাইরের প্রকৃতির খেলা হিসেবে না দেখে, অন্তরের গভীর সত্য বোঝার উপায় হিসেবে ব্যবহার করতে।

সূর্য – শুদ্ধ আত্মা

বেদান্ত বলে—আত্মা বা পুরুষোত্তম চেতনা শাশ্বত, অনন্ত এবং স্বয়ংপ্রভ। ভগবদ্গীতায় শ্রীকৃষ্ণ বলেন—

“যেমন সূর্য সমগ্র বিশ্বকে আলোকিত করে, তেমনি আত্মাও সমগ্র দেহকে আলোকিত করে।” (গীতা 13.33)

সূর্যের মতোই আমাদের ভেতরের আত্মা কোনো কিছুর উপর নির্ভরশীল নয়, নিজে থেকেই দীপ্তিমান। এই আত্মার আলো কখনও নিভে যায় না।

চন্দ্র – মন ও অহংকার

চাঁদের নিজস্ব আলো নেই, সে সূর্যের আলো ধার করে পৃথিবীতে ছড়িয়ে দেয়। মনও তেমনি আত্মার আলো প্রতিফলিত করে আমাদের চিন্তা, অনুভূতি ও কর্মকাণ্ডে।
কিন্তু মন পরিবর্তনশীল—কখনও পূর্ণিমার মতো উজ্জ্বল, কখনও অমাবস্যার মতো অন্ধকার। তাই উপনিষদে বলা হয়েছে, “মনই বন্ধন, মনই মুক্তি।”

রাহু–কেতু – কাম, ক্রোধ, লোভ

গ্রহণের সময় চন্দ্র বা সূর্য সাময়িকভাবে ঢাকা পড়ে। দর্শন অনুসারে এই ঢাকা দেওয়া শক্তিই হচ্ছে আমাদের ভেতরের কামনা, ক্রোধ, লোভ, মোহ ও অহংকার।
ভগবদ্গীতা (3.37) এ শ্রীকৃষ্ণ বলেন—

“কাম এবং ক্রোধই হচ্ছে মহাশত্রু, যা মানুষের জ্ঞানকে আচ্ছন্ন করে।”

এই কাম–ক্রোধই রাহু–কেতুর মতো আত্মার আলোকে ঢেকে দেয়।

গ্রহণ – আত্মচেতনার আড়াল

যেমন আকাশে গ্রহণ ঘটে, তেমনি মানুষের জীবনে ঘটে অন্তরের গ্রহণ। যখন আমাদের মন (চাঁদ) রাহু–কেতুর মতো আসক্তি ও অজ্ঞান দ্বারা আচ্ছন্ন হয়, তখন আমরা আত্মার (সূর্য) পূর্ণ আলো পাই না।
তখন সত্য আমাদের চোখে অস্পষ্ট হয়ে যায়, আর আমরা ক্ষণস্থায়ী মায়াজগতকে আসল মনে করি।

জ্ঞান – মুক্তির উপায়

ভগবদ্গীতা (4.39) বলে—

“যে জ্ঞানী, যে বিশ্বাসী, এবং যে ইন্দ্রিয়নিগ্রহী, সে জ্ঞান প্রাপ্ত হয়, এবং জ্ঞান প্রাপ্ত হলে সে শীঘ্রই পরম শান্তি লাভ করে।”

জ্ঞানই হলো সেই শক্তি, যা রাহু–কেতুর আঁধার দূর করে আত্মার আলো প্রকাশ করে।
জ্ঞান মানে শুধু বাহ্যিক তথ্য নয়, বরং আত্মাকে চেনা। এই আত্মজ্ঞানই আসল মুক্তি।

উপসংহার

সুতরাং সূর্য, চন্দ্র ও গ্রহণকে শুধুই প্রাকৃতিক ঘটনা হিসেবে নয়, বরং গভীর দার্শনিক রূপক হিসেবেও দেখা যায়।

সূর্য = শুদ্ধ আত্মা, অনন্ত সত্য।

চন্দ্র = মন, যা আত্মার আলো প্রতিফলিত করে।

রাহু–কেতু = কাম, ক্রোধ, লোভ, অজ্ঞতা।

গ্রহণ = যখন আসক্তি ও অজ্ঞান আত্মার আলো ঢেকে দেয়।

কিন্তু জ্ঞান, ভক্তি ও যোগের দ্বারা আমরা সেই গ্রহণের আঁধার ভেদ করে আত্মার নির্মল আলো উপলব্ধি করতে পারি। ভগবদ্গীতার ভাষায়—

“আত্মা অবিনশ্বর, শাশ্বত, অব্যয় ও অপরিবর্তনীয়। শরীর নষ্ট হলেও আত্মা কখনও নষ্ট হয় না।” (গীতা 2.20)

এটাই হল জীবনের প্রকৃত শিক্ষা—আত্মাকে জানা, তার আলোয় জগৎকে দেখা, আর রাহু–কেতুর মতো ক্ষণস্থায়ী অন্ধকারকে অতিক্রম করা।

06/09/2025

“Reading in dim light causes permanent eye damage” — a pervasive clinical myth worth correcting.

Physiologically, low ambient luminance reduces retinal illuminance and contrast sensitivity, which increases accommodative and vergence effort during near tasks. Patients respond with increased squinting and altered eyelid posture, producing symptoms of asthenopia (ocular discomfort), transient blur and headache. These symptoms reflect functional, muscle-mediated fatigue and reduced visual performance under suboptimal lighting — not irreversible structural injury to ocular tissues.

Key points for clinicians and educators:

Mechanism: decreased luminance → lower retinal signal-to-noise ratio → greater accommodative/convergence demand and compensatory squinting → symptomatic asthenopia.

Clinical implication: symptomatic relief is achieved by optimizing task luminance/contrast, ensuring an up-to-date refractive correction, and addressing binocular vision anomalies or accommodative dysfunction where present.

Differential & assessment: when patients report persistent symptoms despite adequate lighting and refractive correction, evaluate for uncorrected refractive error, accommodative/vergence disorders (near point of accommodation/convergence, accommodative facility), contrast sensitivity deficits, dry eye, and neurologic causes as indicated.

Teaching tip: transform the myth into a short, evidence-based lab exercise — compare visual acuity/contrast sensitivity/accommodative facility under controlled luminance conditions and have students document symptom changes and management decisions.

While environmental lighting influences visual comfort and performance, current clinical evidence does not support the assertion that routine near work in dim illumination produces permanent structural damage to the eye. Use this myth as an opportunity in tutorials to teach clinical reasoning: link symptom descriptors to targeted tests and to pragmatic management steps (lighting ergonomics, optical correction, vision therapy where appropriate).

06/09/2025

To start strong keep ,motivated and maintain a positive mind set

14/04/2024

Sarkar Vision Care And Opticals এর পক্ষ থেকে সবাই কে জানাই পহেলা বৈশাখ এর প্রীতি, শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন।

12/04/2024

https://www.facebook.com/share/p/NbzxkX3aia3YrKHc/?mibextid=xfxF2i

Share your videos with friends, family, and the world

12/04/2024

আমার optometry ক্লিনিক এ কি কি ইনস্ট্রুমেন্ট আমি রেখেছি

আমার optometry clinic এ কি কি ইনস্ট্রুমেন্ট রেখেছি এবং একজন Optometry practitioner যদি তার ক্লিনিক স্টার্ট করেন তবে তার কি কি যন্ত্র রাখা উ....