Md. Tamzid Mahfuz Mubin

  • Home
  • Md. Tamzid Mahfuz Mubin

Md. Tamzid Mahfuz Mubin This is my official account and I'll do whatever I want ami USA thaki ki korbi kor

28/11/2022

একজন তামজীদ এবং তার জীবনের গল্প ft. আর জে কিবরিয়া

জীবন নাটকের চেয়েও বেশি নাটকীয়। কেউ এক্সপোজ করে দেয়ার চাইতে ভালো আমি নিজেই যদি সবকিছু স্বীকার করি। পুরোটা পড়লে আপনাদের ভুল ধারণা দূর হবে বলে আশা করি।
আমি প্রাইমারি স্কুলে থাকতেই পর্ন দেখা শুরু করি। আমি বাবার কম্পিউটারে সাপের গেম খেলতাম। একদিন আবিষ্কার করি বাবার কম্পিউটারে অনেকগুলো গে পর্ন ডাউনলোড করা। এগুলো দেখে আমার কালো সাপ দাড়িয়ে যায়। গে পর্ন দেখার মাধ্যমে হাতেখড়ি হওয়ায় ছেলে মেয়ের মধ্যে যে শারীরিক সম্পর্ক হতে পারে তা কখনো আমার মাথায় আসেনি। বাবা মা দুজনেই চাকরি করতো আর বাসায় কম্পিউটার ছিল বলে আমি সারাদিন বসে বসে গে পর্ন দেখতাম। আমার বয়স যখন ১০ বছর তখনই আমার নুনু ১০ ইঞ্চি আকার ধারণ করে যার কারণে একে প্যান্টের ভিতরে পুষে রাখা আমার পক্ষে কষ্টকর ছিল। একদিন পর্ন দেখতে গিয়ে আমাদের বাসার কাজের মেয়ের কাছে ধরা পড়ে যাই। আমি তাকে আমার নুনু ছুঁইয়ে প্রমিস করালাম সে যাতে তা কাউকে না বলে। বিনিময়ে আমি তাকে জীবনে প্রথমবারের মতো আমার পেছন মারতে দিলাম। কী যে ভালো লেগেছিল সেদিন। এভাবে আমি আমার ভার্জিনিটি হারাই। আস্তে আস্তে আমি বড় হই। আমি যখন ক্লাশ ফাইভে পড়ি তখন আমার এলাকার মাদ্রাসার ছাত্র মধুর সাথে আমার পরিচয় হয়। মধু ছিল খুব সুন্দর ছেলে এবং খুব সুন্দর পাছার অধিকারী। অবশ্য আমি সুন্দর ছেলে ছাড়া কারো সাথে বন্ধুত্ব করতামও না। ধীরে ধীরে আমরা ঘনিষ্ঠ হই। এরপর থেকে সে নিয়মিত আমার বাসায় আসতে থাকে, আমরা প্রতিদিন অসংখ্যবার মিলিত হতাম। প্রায় সময়ই আমি মধুর নুন্টু চুষে দিতাম আহ্ কি যে সুন্দর ছিল সময়গুলো! একে অন্যের নুন্টু চোষাচুষি করে আমরা একে অন্যের পাছা মোবারকে মাল ফেলে মধুর বুকে মাথা রেখে ঘুমিয়ে যেতাম। এমনি একদিন মধু আমাকে তার মাদ্রাসার আবদুল হুজুরের সাথে দেখা করতে নিয়ে যায়। আবদুল হুজুর আমাকে অনেক আদর করেন আর দইয়ের লাচ্ছি খেতে দেয়। হুজুর আমাকে সেদিন মাদ্রাসায় থেকে যেতে বলে। আমিও না করিনি। সেই রাতে হুজুর ফজরের আযানের একটু আগে আমাদের রুমে আসে। আমি তা বুঝতে পারি যখন আমার পেছনে তেল মাখানোর স্পর্শ পাই। মধুর দিকে তাকিয়ে দেখি সে মিটিমিটি হাসছে আর বলল যে "সারপ্রাইজ!!" আমি যারপরনাই অবাক হয়ে লক্ষ্য করলাম যে হুজুরের সাড়ে চার ইঞ্চি নুন্টুর নূরের আলোয় পুরো রুম উদ্ভাসিত হয়ে গেছে। আমি কোনরকম ধানাই পানাই না করে হুজুরের নুন্টু মুখে পুরে নেই। হুজুর আহ্হঃ উহহঃ আল্লাহ্গো এমন শব্দ করে মোন করতে লাগল। একটু পর হুজুর আমার মুখ থেকে তার নুন্টু বের করে মধুর পাছা মোবারকে ঢুকিয়ে দিলো। মধু উহঃ আহ্হঃ করতে লাগল। এরপর হুজুর আমার পাছা মোবারকে তার নুন্টু ঢোকালেন। আমি চোখে ভ্যান গঘের স্ট্যারি নাইট দেখতে লাগলাম আর আমার মাথায় জন ডেনভারের অ্যানি'স সং গানটি ঘুরতে লাগল "cum fill me again...cum let me love you.. let me give my life to you..."

বিস্তারিত বলছি না কারণ আমি জানি আপনারা সবাই ক্লোজেট গে। আমার গল্প শুনে আপনাদের ভেতরকার গে পার্সোনালিটি মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে পারে।
এরপর আমি আরো অনেক সুন্দর সুন্দর ছেলের সাথে সম্পর্ক করি। এরপর একসময় আমরা আমেরিকায় চলে আসি। এখানে আসার পর আমি খুবই একা হয়ে পড়ি। তখন আমি ফেসবুকের মিম কমিউনিটিতে ঢুকি। একটা পেইজ খুলি যার নাম চিন্তাশীল মিমস ফর চেতনাশীল টিনস। এরপর আমি অনেককেই এই পেইজের এডমিন বানাই এই শর্তে যে আমার সাথে সেক্স করতে হবে। এডমিন হওয়ার প্রলোভনে অনেক কচি কচি ছেলেই আমার সাথে সেক্স করতে রাজি হয়। কয়েকবার সেক্স করার পর আমি এদের অ্যাডমিন প্যানেল থেকে বাদ দিয়ে দিতাম।
ধীরে ধীরে আমি বুঝতে পারলাম ক্যুল হওয়ার জন্য আমাকে মেয়েদের সাথেও সেক্স করতে হবে। আমার যেহেতু পেইজ আছে আর আমি আমেরিকায় থাকি ফলে আমি যেই মেয়ের দিকেই হাত বাড়াতাম সে-ই আমার সাথে ঘনিষ্ঠ হয়ে যেত। আমেরিকায় থাকি বললেই এদের ব্রা খুলে পড়ে যেত। পরে যখন বলতাম যে আমি পাইলট তখন না চাইতেই আমাকে ন্যুড পাঠিয়ে দিত। জীবনে প্রথমবার আমি বুঝতে পারলাম মেয়েমানুষ কত বেকুব। আমি যে এদের নিয়ে ওম্যান জোকস্ করতাম সব ঠিকই ছিল। এসময় আমি অনেক মেয়ের সাথে সেক্সটিং করতাম। এদের সবারই বয়ফ্রেন্ড ছিল আমি জানতাম কিন্তু এটাই তো আসল মজা। আমি এদের সাথে সেক্সটিং করতাম আর এদের বয়ফ্রেন্ডদের সাথে ডিরেক্ট সেক্স করতাম। সুতরাং যারা যারা বলছিলেন যে মেয়েগুলো তাদের বয়ফ্রেন্ডদের সাথে চিট করেছে তারা জেনে রাখুন যে এটা কোনো চিটিং ছিল না। এটা মিউচুয়ালি হয়েছে, চিটিংয়ে চিটিংয়ে কাটাকাটি।
সবচেয়ে বোকা ছিল আমার গফ। আমি জেনেশুনেই ওর মতো ধার্মিক একটা মেয়ের সাথে সম্পর্ক করেছি। পৃথিবীতে একটা মেয়ে দেখান যাকে তার বয়ফ্রেন্ড পর্দা করানোর জন্য মাথা শেভ করে দিয়েছে তারপরও তাদের সম্পর্ক টিকে আছে। একজন মানুষ যত বড় অপরাধ ই করুক না কেন তার চ্যাটের স্ক্রিনশট ফাঁস করে দেয়া খুবই গুরুতর অন্যায় কাজ। আমি এখানে একজন ভিক্টিম। এতগুলো মেয়ে মিলে আমার সাথে প্রতারণা করেছে আর মানুষ মেয়েগুলোর পক্ষ নিচ্ছে! এতটা নির্মম কিভাবে হতে পারে মানুষ!
আর যারা বলছেন আমি কেন আমার গফের ন্যুড বিভিন্ন পর্ন সাইটে ছেড়ে দিয়েছি, তাদেরকে বলছি, দেখুন আমেরিকায় প্রতিটা শিক্ষার্থী পড়ালেখার পাশাপাশি চ্যাটারবেইট, বঙ্গাক্যাম,অনলিফ্যানস, পর্নহাবে রেগুলার স্ট্রিম/ভিডিও আপলোড করে। এখানে এটা খুবই কমন। ছাত্রাবস্থায় টাকা কামানোর খুবই সহজ উপায় এটি। "প্যাসিভ আর্নিং বিজনেস" খুবই জনপ্রিয় একটি বিজনেস মডেল। আমি এতটাই গরিব ছিলাম যে আমাকে স্পার্ম বেচে টাকা আয় করতে হয়েছে। বিদেশ জীবন এত সহজ নয় রে ভাই। আমার হাসিখুশি মিমস দেখে আমাকে খুব সুখী মনে হতে পারে, কিন্ত প্রত্যেক মিমারই বাস্তবে খুব কষ্টকর জীবনযাপন করে। আমার গার্লফ্রেন্ড যদি চায় আমি তাকে বিয়েও করতে রাজি (এই অফার বাকি মেয়েগুলোর জন্যও ওপেন)
আর যারা যারা আমার উইয়ার্ড ফেটিশ নিয়ে বলছেন তাদের বলব মানুষ হর্নি হলে তখন মাথা ঠিক থাকে না। তখন মোরালিটি, ফেমিনিজম মাথায় কাজ করেনা। আপনি একবার পর্নসাইটে উইয়ার্ড ফেটিশ লিখে সার্চ দিয়ে দেখুন, আমার কাজকর্ম আপনার কাছে স্বাভাবিক মনে হবে কথা দিচ্ছি।
কথাগুলো এতদিন কারো সাথে শেয়ার করতে পারিনি। সামনে আমার জীবনের আরো ঘটনা শেয়ার করব। সেগুলো জানতে পেইজে লাইক দিয়ে পাশে থাকুন।
লাইফের আপস অ্যান্ড ডাউনগুলো শেয়ার করে ধন কিছুটা হালকা হয়েছে। ভালো লাগছে।
বি দ্রঃ আমার নুন্টুমিয়া ১০ ইঞ্চি না, দুই ইঞ্চি। লেখার শুরুতে দুই ইঞ্চি বললে কেউ লেখাটা পুরো পড়তেন না। সবাইকে চেনা আছে আমার

27/11/2022




Address


Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Md. Tamzid Mahfuz Mubin posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

  • Want your practice to be the top-listed Clinic?

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram