CPHD Ayurvedic online Shop

  • Home
  • CPHD Ayurvedic online Shop

CPHD Ayurvedic online Shop Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from CPHD Ayurvedic online Shop, Medical and health, .

08/08/2021
Hyperix নিবারণ বাটি, আয়ুর্বেদিক ওষুধ ব্যবহারসমূহ: উচ্চ রক্তচাপ, অনিদ্রা, উন্মাদনা। নির্দেশাবলী: খাবারের পরে বা নিবন্ধিত...
08/08/2021

Hyperix
নিবারণ বাটি, আয়ুর্বেদিক ওষুধ

ব্যবহারসমূহ:
উচ্চ রক্তচাপ, অনিদ্রা, উন্মাদনা।

নির্দেশাবলী:
খাবারের পরে বা নিবন্ধিত চিকিৎসকের পরামর্শ অনুসারে একবার একবার 1-2 ক্যাপসুল নিন।

সতর্কতা:
সরাসরি সূর্যের আলো থেকে রক্ষা করুন এবং এটিকে একটি শীতল এবং শুকনো স্থানে রাখুন। শিশুদের নাগালের বাইরে রাখুন।

অনেক মেয়েদের মাসিকের সমস্যা থাকে । যেমনঃ অতিরিক্ত মাসিক স্রাব , অনিয়মিত মাসিক স্রাব , ব্যথাযুক্ত মাসিক স্রাব ইত্যাদি । অ...
08/08/2021

অনেক মেয়েদের মাসিকের সমস্যা থাকে ।
যেমনঃ অতিরিক্ত মাসিক স্রাব , অনিয়মিত মাসিক স্রাব , ব্যথাযুক্ত মাসিক স্রাব ইত্যাদি । অনেকে কারো কাছে লজ্জায় বলতে পারে না , ফলে রোগ জটিল হয় ।অবিবাহিত মেয়েদের " ব্যথাযুক্ত মাসিক স্রাব " সমস্যাটা বেশি হয় ।
এসব রোগীদের জন্য খুব উপকারী , চমৎকার একটা বৃক্ষ " অশোক" !
এই গাছের ছাল দিয়ে যেমন হোমিও ঔষধ তৈরি হয়েছে , তেমনি আয়ুর্বেদিক ঔষধ ও তৈরি হয়েছে । আয়ুর্বেদিক ঔষধের নাম " সিরাপ- অশোকারিষ্ট " । অশোক গাছ সহজলভ্য হওয়ায় মা বোনেরা ইচ্ছা করলেই নিজেদের বাসায় এই গাছের ছাল দিয়ে ঔষধ তৈরি করে ব্যবহার করতে পারেন ।
আর আয়ুর্বেদিক ঔষধ খেতে চাইলে " সিরাপ ঃ-
|| ফেমিভেদ ||
কার্যকারিতা :
ফেমিভেদ নারী স্বাস্থ্যের জন্য কার্যকরী একটি ঔষধ।
১) এই সিরাপটি মাসিকের সময় ব্যাথা রোধ।
২) ভারী মাসিক রক্তপাতের রোগের চিকিৎসার জন্য ব্যবহৃত।
৩) উপরন্তু এটি সাদা স্রাব, রক্তশূণ্যতা, জ্বালাময়ী ব্যাথা,ক্ষুদা মন্দা সমাধান করে।
৪) অন্যান্য স্ত্রীরোগ সংক্রান্ত সমস্যা সমাধান করে।
বিদ্রঃ অনলাইনে অর্ডার নেয়া হয় এবং কুরিয়ারের মাধ্যমে ডেলিভারীর সুব্যবস্থা আছে।
#অর্ডার_করতে_এখনই_যোগাযোগ_আমাদের_গ্রুপ_পেইজ_ইনবক্সে_ও_কমেন্টে
অথবা মোবাইল করুনঃ-☎ 01740957967 ☎01970957967
মুল্য: ১৭০ টাকা।
[ অনলাইনে অর্ডার এবং ডেলিভারি চার্জ প্রয়োজ্য ]
বিঃদ্রঃ : আয়ুর্বেদিক ঔষুধ নিরাপদ এবং পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াবিহীন হিসাবে প্রমাণিত। ।
সিপিএইচডি আয়ুর্বেদিক লিঃ
CPHD Ayurvedic Ltd.
লাইসেন্সপ্রাপ্ত একটি দ্রুত বর্ধনশীল আয়ুর্বেদিক প্রতিষ্ঠান।
স্বাস্থ্যখাতে প্রাকৃতিক পণ্যের সমাহারে নিরাপদ ও উত্তম সেবার নিশ্চয়তা বিধানে আমরা দৃঢ় প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।

" Pro Gas "প্রো - গ্যাসপ্রো-গ্যাস (মহাঅগ্নী বটী) ৫০০mg মূল্য: ২৪০টাকা (প্রতিবক্সে ৩০টি ক্যাপসুল, প্রতি পাতায় ১০টি ক্যাপস...
08/08/2021

" Pro Gas "
প্রো - গ্যাস

প্রো-গ্যাস (মহাঅগ্নী বটী) ৫০০mg

মূল্য: ২৪০টাকা (প্রতিবক্সে ৩০টি ক্যাপসুল, প্রতি পাতায় ১০টি ক্যাপসুল)

✔ উপকারিতা:
➡হজমে সহায়তা করে
➡বিপাক প্রক্রিয়ায় সহায়তা করে
➡ক্ষুদা নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে
➡গ্যাসের সমস্যা সমাধান করে।👇
https://www.facebook.com/Anwar-Online-Shop-108205221325242/

📞01740957967 ( বিকাশ)
☎01970957967

Turbosol  কাউহেজ ক্যাপসুল, আয়ুর্বেদিক মেডিসিন ব্যবহারসমূহ: নার্ভস দুর্বলতা, যৌন দুর্বলতা, বীর্য হ্রাস, উচ্চ রক্তচাপ, ডা...
08/08/2021

Turbosol
কাউহেজ ক্যাপসুল, আয়ুর্বেদিক মেডিসিন

ব্যবহারসমূহ:
নার্ভস দুর্বলতা, যৌন দুর্বলতা, বীর্য হ্রাস, উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিক ইনসিপিডাস, হাইপারকলেস্টেরোলেমিয়া, এডিমা, অলিগোমেনোরিয়া, অ্যামেনোরিয়া, কৃমি আক্রান্ত, পার্কিনসনের রোগ, বেলের পালসী।
নির্দেশাবলী:
খাবারের পরে বা নিবন্ধিত চিকিৎসকের পরামর্শ অনুসারে দিনে 2 বার 2 ক্যাপসুল নিন।

সতর্কতা:
সরাসরি সূর্যের আলো থেকে রক্ষা করুন এবং এটিকে একটি শীতল এবং শুকনো স্থানে রাখুন। শিশুদের নাগালের বাইরে রাখুন।

Vitasol অ্যাসপারাগাস, আয়ুর্বেদিক ওষুধ ব্যবহারসমূহ: প্রস্রাব ধরে রাখা, কিডনির দুর্বলতা, যৌন দুর্বলতা, বীর্য হ্রাস, আমাশয...
08/08/2021

Vitasol
অ্যাসপারাগাস, আয়ুর্বেদিক ওষুধ

ব্যবহারসমূহ:
প্রস্রাব ধরে রাখা, কিডনির দুর্বলতা, যৌন দুর্বলতা, বীর্য হ্রাস, আমাশয়, ডায়রিয়া, অ্যানোরেক্সিয়া, অ্যাসিডিটি, দীর্ঘস্থায়ী পেটে ব্যথা, ডিসপেসিয়া, দীর্ঘস্থায়ী জ্বর, লিউকোরিয়া, আর্থ্রাইটিস।

নির্দেশাবলী:
খাবারের পরে বা নিবন্ধিত চিকিৎসকের পরামর্শ অনুসারে দিনে 2 বার 2 ক্যাপসুল নিন।
সতর্কতা:
সরাসরি সূর্যের আলো থেকে রক্ষা করুন এবং এটিকে একটি শীতল এবং শুকনো স্থানে রাখুন। শিশুদের নাগালের বাইরে রাখুন।

Thanved থানকুনি, আয়ুর্বেদিক ওষুধ ব্যবহারসমূহ: নিউরোলজিকাল ডিসঅর্ডার, মস্তিষ্কের ব্যাধি, প্রারম্ভিক বার্ধক্য, সাধারণ দুর...
08/08/2021

Thanved
থানকুনি, আয়ুর্বেদিক ওষুধ

ব্যবহারসমূহ:
নিউরোলজিকাল ডিসঅর্ডার, মস্তিষ্কের ব্যাধি, প্রারম্ভিক বার্ধক্য, সাধারণ দুর্বলতা, মৃগী রোগ, শিশুদের ডায়রিয়া এবং আমাশয়।

নির্দেশাবলী:
খাওয়ার পরে বা নিবন্ধিত চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী দিনে দুবার 1-2 ক্যাপসুল নিন।

সতর্কতা:
সরাসরি সূর্যের আলো থেকে রক্ষা করুন এবং এটিকে একটি শীতল এবং শুকনো রাখুন। শিশুদের নাগালের বাইরে রাখুন।

Arthomaxআমবাটারি তেল, আয়ুর্বেদিক ওষুধ ব্যবহারসমূহ: আর্থোম্যাক্স তেল রিউম্যাটয়েড এবং অস্টিও আর্থ্রাইটিসের চিকিৎসার জন্য...
08/08/2021

Arthomax
আমবাটারি তেল, আয়ুর্বেদিক ওষুধ

ব্যবহারসমূহ:
আর্থোম্যাক্স তেল রিউম্যাটয়েড এবং অস্টিও আর্থ্রাইটিসের চিকিৎসার জন্য ব্যবহৃত হয়। অতিরিক্তভাবে, এটি ব্যথা, প্রদাহ দূর করতে, নমনীয়তা উন্নত করে এবং যৌথ গতিবিধি বাড়ায়।

নির্দেশাবলী:
ক্ষতিগ্রস্থ স্থানে আর্থোম্যাক্স তেল দুই থেকে তিনটি গুড় প্রয়োগ করুন একটি পাতলা আবরণ স্তর তৈরি করুন। মেডিকষধি অনুপ্রবেশের জন্য আক্রান্ত অঞ্চলে আলতোভাবে ম্যাসাজ করুন। জ্বালা হওয়ার ক্ষেত্রে অবিলম্বে ব্যবহার বন্ধ করুন এবং নিবন্ধিত চিকিত্সকের সাথে পরামর্শ করুন।

সতর্কতা:
সরাসরি সূর্যের আলো থেকে রক্ষা করুন এবং এটিকে একটি শীতল এবং শুকনো স্থানে রাখুন। শিশুদের নাগালের বাইরে রাখুন।

Chirotaved চিরতা, আয়ুর্বেদিক ওষুধ ব্যবহারসমূহ: বদহজম, অ্যানোরেক্সিয়া, হজম পদ্ধতির স্বতন্ত্রতা, অপর্যাপ্ত হজমের রস নিঃস...
08/08/2021

Chirotaved
চিরতা, আয়ুর্বেদিক ওষুধ

ব্যবহারসমূহ:
বদহজম, অ্যানোরেক্সিয়া, হজম পদ্ধতির স্বতন্ত্রতা, অপর্যাপ্ত হজমের রস নিঃসরণ।

নির্দেশাবলী:
খাওয়ার পরে বা নিবন্ধিত চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী দিনে দুবার 1-2 ক্যাপসুল নিন।

সতর্কতা:
সরাসরি সূর্যের আলো থেকে রক্ষা করুন এবং এটিকে একটি শীতল এবং শুকনো স্থানে রাখুন। শিশুদের নাগালের বাইরে রাখুন।

Arthosol  প্রসারণি সন্ধন, আয়ুর্বেদিক ওষুধ ব্যবহারসমূহ: রিউম্যাটয়েড আর্থ্রাইটিস, লুম্বাগো, সায়াটিকা। নির্দেশাবলী: খাবা...
08/08/2021

Arthosol
প্রসারণি সন্ধন, আয়ুর্বেদিক ওষুধ

ব্যবহারসমূহ:
রিউম্যাটয়েড আর্থ্রাইটিস, লুম্বাগো, সায়াটিকা।

নির্দেশাবলী:
খাবারের পরে বা নিবন্ধিত চিকিৎসকের পরামর্শ অনুসারে প্রতিদিন দু'বার 1-2 চা চামচ (5-10 মিলি) সিরাপ নিন।

ব্যবহারের আগে বোতলটি ভালভাবে ঝাঁকুন।

সতর্কতা:
সরাসরি সূর্যের আলো থেকে রক্ষা করুন এবং এটিকে একটি শীতল এবং শুকনো স্থানে রাখুন। শিশুদের নাগালের বাইরে রাখুন।

Amlarosh  অমলাকী রাসায়ন, আয়ুর্বেদিক ওষুধ ব্যবহারসমূহ: অ্যানিমিয়া, জন্ডিস, হৃদরোগ এবং গাট। নির্দেশাবলী: খাবারের পরে বা...
08/08/2021

Amlarosh
অমলাকী রাসায়ন, আয়ুর্বেদিক ওষুধ

ব্যবহারসমূহ:
অ্যানিমিয়া, জন্ডিস, হৃদরোগ এবং গাট।

নির্দেশাবলী:
খাবারের পরে বা নিবন্ধিত চিকিৎসকের পরামর্শ অনুসারে দিনে দু'বার 1-2 চা চামচ (5-10 মিলি) সিরাপ নিন।

ব্যবহারের আগে বোতলটি ভালভাবে ঝাঁকুন।

সতর্কতা:
সরাসরি সূর্যের আলো থেকে রক্ষা করুন এবং এটিকে একটি শীতল এবং শুকনো স্থানে রাখুন। শিশুদের নাগালের বাইরে রাখুন।

Munoved  জীরকাদ্যরিস্ট আয়ুর্বেদিক চিকিৎসা ব্যবহারসমূহ: পুয়ার্পেরাল ডিজিজ, আইবিএস এবং ডায়রিয়া। নির্দেশাবলী: খাবারের প...
08/08/2021

Munoved
জীরকাদ্যরিস্ট আয়ুর্বেদিক চিকিৎসা

ব্যবহারসমূহ:
পুয়ার্পেরাল ডিজিজ, আইবিএস এবং ডায়রিয়া।

নির্দেশাবলী:
খাবারের পরে বা নিবন্ধিত চিকিৎসকের পরামর্শ অনুসারে প্রতিদিন দু'বার 1-2 চা চামচ (5-10 মিলি) সিরাপ নিন।

ব্যবহারের আগে বোতলটি ভালভাবে ঝাঁকুন।

সতর্কতা:
সরাসরি সূর্যের আলো থেকে রক্ষা করুন এবং এটিকে একটি শীতল এবং শুকনো স্থানে রাখুন। শিশুদের নাগালের বাইরে রাখুন।

Sanjivani  সঞ্জীবনী রসায়ন, আয়ুর্বেদিক চিকিৎসা ব্যবহারসমূহ: টনিক, হাইপারটেনশন, অনিদ্রা, প্রাণশক্তি বৃদ্ধি, এফ্রোডিসিয়া...
08/08/2021

Sanjivani
সঞ্জীবনী রসায়ন, আয়ুর্বেদিক চিকিৎসা

ব্যবহারসমূহ:
টনিক, হাইপারটেনশন, অনিদ্রা, প্রাণশক্তি বৃদ্ধি, এফ্রোডিসিয়াক এবং আদর্শ পুনর্জাগত।

নির্দেশাবলী:
2-4 চা-চামচ (20-40 মিলি) সিরাপ খাওয়ার পরে দিনে বা দুবার নিবন্ধিত চিকিত্সকের পরামর্শ অনুযায়ী গ্রহণ করুন।

ব্যবহারের আগে বোতলটি ভালভাবে নেড়ে নিন।

সতর্কতা:
সরাসরি সূর্যের আলো থেকে রক্ষা করুন এবং এটিকে একটি শীতল এবং শুকনো স্থানে রাখুন। শিশুদের নাগালের বাইরে রাখুন।

Meghasol কলমেঘাসব, আয়ুর্বেদিক ওষুধ ব্যবহারসমূহ: লিভার ডিজঅর্ডার, লিভারের সিরোসিস, রক্ত ​​ব্যাধি, কৃমির আক্রমণ, বিলিয়াস...
08/08/2021

Meghasol
কলমেঘাসব, আয়ুর্বেদিক ওষুধ

ব্যবহারসমূহ:
লিভার ডিজঅর্ডার, লিভারের সিরোসিস, রক্ত ​​ব্যাধি, কৃমির আক্রমণ, বিলিয়াসনেস, কোষ্ঠকাঠিন্য এবং ম্যালেরিয়া।

নির্দেশাবলী:
খাবারের পরে বা নিবন্ধিত চিকিত্সকের পরামর্শ অনুসারে দিনে দু'বার 1-2 চা চামচ (5-10 মিলি) সিরাপ নিন।

ব্যবহারের আগে বোতলটি ভালভাবে নেড়ে নিন।

সতর্কতা:
সরাসরি সূর্যের আলো থেকে রক্ষা করুন এবং এটিকে একটি শীতল এবং শুকনো স্থানে রাখুন। শিশুদের নাগালের বাইরে রাখুন।

গ্যাস্ট্রিক আলসার রোগের লক্ষণ১. বুক ও পেটের ওপরের অংশে ব্যথা করা। পাকস্থলীর আলসারের ক্ষেত্রে খাবার খেলে এই ব্যথা কমে যায়...
08/08/2021

গ্যাস্ট্রিক আলসার রোগের লক্ষণ

১. বুক ও পেটের ওপরের অংশে ব্যথা করা। পাকস্থলীর আলসারের ক্ষেত্রে খাবার খেলে এই ব্যথা কমে যায়। তবে অন্ত্রের আলসারের ক্ষেত্রে খাবার গ্রহণের পর এই ব্যথা বেড়ে যায়।

২. বুক জ্বালাপোড়া করা।

৩. টক বা তিক্ত স্বাদের ঢেকুর ওঠা।

৪. মাত্রাতিরিক্ত হেঁচকি আসা।

৫. বুকের পেছনের অংশে বা মেরুদণ্ডে ব্যথা অনুভূত হওয়া।

৬. ক্ষুধামান্দ্য।

৭. বমি বমি ভাব ও বমি হওয়া।

প্রতিকারের উপায়

পেপটিক আলসার ডিজিজ বা গ্যাস্ট্রিক আলসার জটিল কোনো রোগ নয়। ডাক্তারি পরামর্শ মোতাবেক ওষুধ সেবন ও খাদ্যাভ্যাসে পরিবর্তন এনে সহজেই এই রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব। চলুন, এই রোগ থেকে প্রতিকারের সহজ কিছু উপায় জেনে নিই

১. ভাজাপোড়া ও মসলাযুক্ত খাবার কম খাওয়া।

২. ধূমপান ও অ্যালকোহল গ্রহণ বর্জন করা।

৩. ক্যাফেইনযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলা।

৪. অ্যাসপিরিন ও ব্যথানাশক ওষুধ এড়িয়ে চলা। এই ওষুধগুলোর কারণে আলসারের সমস্যা বেড়ে যেতে পারে।

৫. ভিটামিন এ, সি ও ই-যুক্ত ফলমূল ও শাকসবজি বেশি পরিমাণে খাওয়ার অভ্যাস করা। এই ভিটামিনগুলো আলসারের ঘা শুকাতে সাহায্য করে।

৬. ফাস্ট ফুড, প্রক্রিয়াজাত খাবার ও কোমলপানীয় এড়িয়ে চলা।

৭. প্রয়োজনমাফিক বিশুদ্ধ পানি পান করা।

চিকিৎসা

আলসারের সমস্যা হলে নিজে নিজে চিকিৎসা গ্রহণ না করে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

নিরাপদ ও পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া মুক্ত সিপিএইচডি এর আয়ুর্বেদ চিকিৎসা গ্রাহন করুন।

সময়মতো চিকিৎসা না নিলে সমস্যাটি প্রকট আকার ধারণ করতে পারে।

বিশেষ করে, আলসারের কারণে অন্ত্র বা পাকস্থলীতে রক্তক্ষরণ হতে পারে এবং পায়খানার সঙ্গে রক্ত যেতে পারে। অনেক সময় অন্ত্র বা পাকস্থলীতে ফুটো হয়ে যেতে পারে।

তাই অবহেলা না করে চিকিৎসকের পরামর্শ মোতাবেক ওষুধ গ্রহণ করুন।

 #মাইগ্রেনের ব্যথা হলে কী করবেনঃ-----মাইগ্রেনের ব্যথা এড়াতে দীর্ঘ সময় ধরে কম্পিউটারে কাজ করা ও ফোনে কথা বলা থেকে বিরত থ...
08/08/2021

#মাইগ্রেনের ব্যথা হলে কী করবেনঃ-----

মাইগ্রেনের ব্যথা এড়াতে দীর্ঘ সময় ধরে কম্পিউটারে কাজ করা ও ফোনে কথা বলা থেকে বিরত থাকুন।
হঠাৎ করে শুরু হয়ে গেল মাইগ্রেনের ব্যথা। সাধারণত ২০ থেকে ৩০ বছর বয়সে এই রোগ শুরু হয়। বর্তমানে বিশ্বে প্রায় ১১ শতাংশ বয়স্ক মানুষ মাইগ্রেনজনিত মাথাব্যথায় ভোগেন।

‍🤦‍♂️🤦‍♀️মাইগ্রেন কী:-
মাইগ্রেন এক বিশেষ ধরনের মাথাব্যথা। মাথার যেকোনো এক পাশ থেকে শুরু হয়ে অনেক সময় পুরো মাথায় ব্যথা করে। এতে মস্তিষ্কে স্বাভাবিক রক্তপ্রবাহ ব্যাহত হয়। মস্তিষ্কের বহিরাবরণে যে ধমনিগুলো আছে, সেগুলো মাথাব্যথার শুরুতে স্ফীত হয়ে যায়। মাথাব্যথার সঙ্গে বমি এবং বমি বমি ভাব রোগীর দৃষ্টিবিভ্রম হতে পারে।

✔️সব মাথাব্যথাই মাইগ্রেন নয়। দৃষ্টিস্বল্পতা, মস্তিষ্কের টিউমার, মাথায় অন্য সমস্যার কারণে মাথাব্যথা হতে পারে। মাইগ্রেন একধরনের প্রাইমারি হেডেক, যা নিয়মিত চিকিৎসার মাধ্যমে নিরাময় সম্ভব। চিকিৎসকের অধীনে এবং নিয়মিত চেকআপের মাধ্যমে এ রোগের চিকিৎসা করা উচিত।

➡কেন এবং কাদের বেশি হয়:-মাইগ্রেন কেন হয় তা পুরোপুরি জানা যায়নি। তবে এটি বংশগত বা অজ্ঞাত কোনো কারণে হতে পারে। এটি সাধারণত পুরুষের চেয়ে নারীদের বেশি হয়। নারীদের ঋতুস্রাবের সময় মাথাব্যথা বাড়ে। চকলেট, পনির, কফি ইত্যাদি বেশি খাওয়া, জন্মবিরতিকরণ ওষুধ, দুশ্চিন্তা, অতিরিক্ত ভ্রমণ, ব্যায়াম, অনিদ্রা, অনেকক্ষণ টিভি দেখা, দীর্ঘসময় কম্পিউটারে কাজ করা, মোবাইলে কথা বলা ইত্যাদির কারণে এ রোগ হতে পারে। মানসিক চাপ, দুশ্চিন্তা, কোষ্ঠকাঠিন্য, অতি উজ্জ্বল আলো এই রোগকে বাড়িয়ে দেয়।

➡লক্ষণ:-মাথাব্যথা শুরু হলে তা কয়েক ঘণ্টা, এমনকি কয়েক দিন পর্যন্ত স্থায়ী হতে পারে। মাথাব্যথা, বমি ভাব এ রোগের প্রধান লক্ষণ। তবে অতিরিক্ত হাই তোলা, কোনো কাজে মনোযোগ নষ্ট হওয়া, বিরক্তিবোধ করা ইত্যাদি উপসর্গ মাথাব্যথা শুরুর আগেও হতে পারে। মাথার যেকোনো অংশ থেকে এ ব্যথা শুরু হয়। পরে পুরো মাথায় ছড়িয়ে পড়ে | চোখের পেছনে ব্যথার অনুভূতি তৈরি হতে পারে। শব্দ ও আলো ভালো লাগে না। কখনো কখনো অতিরিক্ত শব্দ ও আলোয় ব্যথা বেড়ে যেতে পারে|

➡যেসব খাবার মাইগ্রেনের সমস্যা প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে:-
* ম্যাগনেশিয়ামসমৃদ্ধ খাবার। যেমন ঢেঁকি ছাঁটা চালের ভাত, আলু ও বার্লি মাইগ্রেন প্রতিরোধক।
* বিভিন্ন ফল, বিশেষ করে খেজুর ও ডুমুর ব্যথা উপশম করে।
* সবুজ, হলুদ ও কমলা রঙের শাকসবজি নিয়মিত খেলে উপকার হয়।
* ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন ডি মাইগ্রেন প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে। তিল, আটা ও বিট ইত্যাদিতে প্রচুর পরিমাণ ক্যালসিয়াম রয়েছে।
* আদার টুকরো বা রস দিনে দুবার জিঞ্চার পাউডার পানিতে মিশিয়ে খেতে পারেন।

➡কী ধরনের খাবার এড়িয়ে চলবেন:-
* চা, কফি ও কোমলপানীয়, চকলেট, আইসক্রিম, দই, দুধ, মাখন, টমেটো ও টক জাতীয় ফল খাবেন না
* গম জাতীয় খাবার, যেমন রুটি, পাস্তা, ব্রেড ইত্যাদি
* আপেল, কলা ও চিনাবাদাম
* পেঁয়াজ

তবে ব্যক্তিভেদে ভিন্ন ভিন্ন খাবারে সমস্যা দেখা দিতে পারে। তাই সবচেয়ে ভালো হয় একটা ডায়েরি রাখা। যাতে আপনি নোট করে রাখতে পারেন কোন কোন খাবার ও কোন কোন পারিপার্শ্বিক ঘটনায় ব্যথা বাড়ছে বা কমছে। এ রকম এক সপ্তাহ নোট করলে আপনি নিজেই নিজের সমাধান পেয়ে যাবেন। তবে ব্যথা বেশি হলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

➡মাইগ্রেন থেকে রেহাই পাওয়ার কিছু উপায়:-
* মাইগ্রেন চিকিৎসায় তাৎক্ষণিক এবং প্রতিরোধক ওষুধের পাশাপাশি কিছু নিয়মকানুন মেনে চললে সমস্যা অনেকাংশে কমে যায়।
* প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে ঘুমাতে হবে এবং সেটা হতে হবে পরিমিত।
* অতিরিক্ত বা কম আলোতে কাজ না করা।
* কড়া রোদ বা তীব্র ঠান্ডা পরিহার করতে হবে।
* উচ্চশব্দ ও কোলাহলপূর্ণ পরিবেশে বেশিক্ষণ না থাকা
* বেশি সময় ধরে কম্পিউটারের মনিটর ও টিভির সামনে না থাকা।
* মাইগ্রেন শুরু হয়ে গেলে প্রচুর পরিমাণে পানি পান করা (বিশেষ করে বমি হয়ে থাকলে), বিশ্রাম করা, ঠান্ডা কাপড় মাথায় জড়িয়ে রাখা উচিত।

🔹Piels বা অর্শ রোগ থেকে চিরতরে মুক্তি।পাইলস যা ডাক্তারী ভাষায় (হেমোরয়েড) বলে। পাইলস হল মলদ্বার দিয়ে রক্তপাত, মাংসপিন্ড ব...
08/08/2021

🔹Piels বা অর্শ রোগ থেকে চিরতরে মুক্তি।
পাইলস যা ডাক্তারী ভাষায় (হেমোরয়েড) বলে। পাইলস হল মলদ্বার দিয়ে রক্তপাত, মাংসপিন্ড বাহিরে আসা বা মলদ্বারের বাহিরে গুটি বা দানার মত সৃষ্টি হওয়া।
🔸পাইলস সাধারণত দু ধরনের হয়:-
(১) অভ্যন্তরীন পাইলস (Internal Haemorrhoid):- রক্তনালীর কুশনের ডেনটেট লাইন থেকে স্থানচ্যুতির মাত্রার উপর নির্ভর করে ৪ ভাগে ভাগ করা হয়েছে:--- ১.রক্তনালীর গুলো ফুলে যায়্ ২.নিম্নমূখি চাপে স্থানচ্যুত হয় এবং তা পরে আপনা আপনি পায়ুপথে ঢুকে যায়। ৩.নিম্নমূখী চাপে স্থানচ্যুত হয় এবং তা পরে তা হাত দিয়ে পায়ুপথে ঢুকাতে হয়। ৪.নিম্নমূখী চাপে স্থানচ্যুত হয় কিন্তু পরে তা ঢুকানো সম্ভব হয় না

(২) বাহ্যিক পাইলস (External Haemorrhoid): যা সাধারণত মলদ্বারের বাইরে ফোলা থাকে এবং কিছুটা ব্যথা বা অস্বস্তি হয়ে থাকে।

▶️পাইলস কেন হয়: এর সঠিক কারন জানা না গেলেও এ রোগের জন্য যে সব বিষয় দায়ী বলে ধারনা করা হয় তার মধ্যে রয়েছে:-- কোষ্ঠকাঠিন্য, ডায়রিয়া, মলত্যাগে অতিরিক্ত চাপ, অনিয়মিত মল ত্যাগের অভ্যাস, শাকসবজি অল্প আঁশযুক্ত খাবার ও স্বল্প পানি পান করা।

চিকিৎসা:--- পাইলভেদ/Pileved (অভয়ারিষ্ট আয়ুর্বেদিক ঔষধ) সিরাপ
▶️ যা বাংলাদেশ জাতীয় আয়ূর্বেদিক ফর্মুলায় তৈরী। সম্পুর্ণ-পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া মুক্ত।
৩/৪ মাস সেবনে পাইলস থেকে মুক্তি পাবেন
ইনশাআল্লাহ্।সমস্যা অনুযায়ী আরও মেডিসিন এড হতে পারে।

#ব্যবহারবিধি:
১-২ চা চামচ (৫-১০ মিলি) ঔষধ ২ বার আহারের পর। অথবা চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী সেবন করুন।

👉👉💖 আমাদের রাজতেল নিয়ে কাষ্টমার রিভিও।👉  রাজতেল মূল্যঃ- ৩৪০ টাকা। আপনি কি চুল নিয়ে  চিন্তিত,,খুশকির  জ্বালায় অতিষ্ট ? চু...
08/08/2021

👉👉💖 আমাদের রাজতেল নিয়ে কাষ্টমার রিভিও।
👉 রাজতেল মূল্যঃ- ৩৪০ টাকা।

আপনি কি চুল নিয়ে চিন্তিত,,খুশকির জ্বালায় অতিষ্ট ? চুল উঠে যাচ্ছে তো যাচ্ছে, আর গজাচ্ছে না ? আপনার চুলের উজ্জলতা নষ্ট হয়ে যাচ্ছে ?

• প্রথম মাসে খুসকি ও চুলপড়া রোধ করবে।
• দ্বিতীয় মাসে নতুন চুল গজাতে সাহায্য করবে।
• প্রতিমাসে চুল লম্বা হতে সাহায্য করবে।
• চুলের আগা-ফাটা রোধ করবে।
• চুলকে কোমল ও উজ্জল করতে সাহায্য করবে।
• অতিরিক্ত জট দুর করবে।

যোগাযোগ :
মোবাইল ফোনঃ 0177490৪973

🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🇧🇩 #জ্বর_আদতে_রোগের_লক্ষনসামান্য ঠান্ডা লাগলেই জ্বর জ্বর ভাব আসে। আবার পেটে সংক্রমণ বা ফুসফুসে ইনফেকশন হলেও ধী...
31/07/2021

🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🇧🇩 #জ্বর_আদতে_রোগের_লক্ষন

সামান্য ঠান্ডা লাগলেই জ্বর জ্বর ভাব আসে। আবার পেটে সংক্রমণ বা ফুসফুসে ইনফেকশন হলেও ধীরে ধীরে জাঁকিয়ে বসে জ্বর। ঋতু পরিবর্তন, ভাইরাল ইনফেকশন‌ বা অন্য বড় রোগের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া... জ্বরের কারণ হতে পারে অনেক কিছু। তাই জ্বর আলাদা কোনও রোগ নয়, বরং একে লক্ষণ বলাই শ্রেয়।

#জ্বরের_উৎস

একজন সুস্থ মানুষের শরীরের সাধারণ তাপমাত্রা ৩৬-৩৭ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড কিংবা ৯৮-১০০ ডিগ্রি ফারেনহাইট। তাপমাত্রা এর চেয়ে বেশি হলে, গা ছ্যাঁকছ্যাঁক করতে শুরু করলে, তাকে জ্বর বলা যায়। কিন্তু জ্বর কেন হয়? মেডিসিন বিশেষজ্ঞ ডা. সুবীরকুমার মণ্ডল বলছেন, ‘‘মানুষের শরীরের মধ্যে মেটাবলিজ়ম চলাকালীন যে ক্রিয়া-বিক্রিয়া চলতে থাকে, তা থেকেই বাড়তে পারে শরীরের তাপমাত্রা। সুস্থ মানুষের সাধারণ ও স্বাভাবিক তাপমাত্রার চাইতে যদি তা বেড়ে যায়, তখনই তাকে জ্বর বলা চলে। তবে এই ক্রিয়া-বিক্রিয়ার ফলে তাপমাত্রা বেড়ে যাওয়ার কারণ কিন্তু নানা কিছু হতে পারে।’’

সব মানুষের শরীরের তাপমাত্রাই এক হয় না। হয়তো কারও গায়ে হাত দিলে জ্বর জ্বর ভাব মনে হচ্ছে। পরে দেখা গেল, তাঁর শরীরের স্বাভাবিক তাপমাত্রাই সেটা। তাই কারও তাপমাত্রা বেড়েছে মানেই যে জ্বর, তা না-ও হতে পারে।

#আনুষঙ্গিক_লক্ষণ

শরীরের তাপমাত্রা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে কাঁপুনি, খিদের অভাব, ডিহাইড্রেশন, ডিপ্রেশন, হাইপারঅ্যালগেসিয়া বা অতি অল্পেই অতিরিক্ত যন্ত্রণা বোধ, লেথার্জি, ঘুম ঘুম রেশ থাকে। অনেক সময়ে জ্বর বাড়লে ডিলিরিয়াম বা প্রলাপ বকার মতো লক্ষণও দেখা যায়। তবে জ্বরের পাশাপাশি আনুষঙ্গিক লক্ষণই কিন্তু বলে দিতে পারে আসল উৎসটা কী।

#কী_কী_কারণে_জ্বর_হতে_পারে?

কোনও ইনফেকশন, কাশতে কাশতে গলা চিরে যাওয়া, ফ্লু, চিকেন পক্স, নিউমোনিয়া, রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিস, হিট স্ট্রোক, অ্যালকোহল উইথড্রয়াল, ম্যালেরিয়া, ডেঙ্গি থেকে শুরু করে নানা কারণে জ্বর আসতে পারে। আবার অনেকক্ষণ প্রখর রোদে থাকার পরে সানবার্ন হলে, সমুদ্রতটে সময় কাটিয়ে সিলিকা ডাস্ট থেকে লাং ইনফেকশন হলেও জ্বর হওয়া অস্বাভাবিক নয়। জ্বরের পাশাপাশি অন্যান্য লক্ষণগুলি বিচার করে চিকিৎসকেরা বুঝতে পারেন সমস্যাটি কতটা গুরুতর।

#জ্বরেরও_ভাগ

জ্বরের তীব্রতা কেমন, তা নির্ভর করে সাধারণত দু’টি বিষয়ের উপরে। একটি হল তাপমাত্রা ও অন্যটি সময়সীমা। শরীরের তাপমাত্রার পরিমাণের উপরে নির্ভর করে জ্বরকে সাধারণত চার ভাগে ভাগ করা যায়।

• লো গ্রেড (১০০.৫–১০২.১ ডিগ্রি ফারেনহাইট অথবা ৩৮.১–৩৯ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড তাপমাত্রা হলে)

• মডারেট (১০২.২–১০৪ ডিগ্রি ফারেনহাইট অথবা ৩৯.১–৪০ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড তাপমাত্রা হলে)

• হাই (১০৪.১–১০৬ ডিগ্রি ফারেনহাইট অথবা ৪০.১—৪১.১ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড তাপমাত্রা হলে)

• হাইপার (১০৬ ডিগ্রি ফারেনহাইট অথবা ৪১.১ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেডের বেশি হলে)

আবার সময়সীমার উপরে নির্ভর করে জ্বরকে ভাগ করা যায় ক’টি ভাগে। জ্বর সাত দিনের কম স্থায়ী হলে তাকে বলা হয় অ্যাকিউট ফিভার। তা বেড়ে যদি ১৪ দিন অবধি থাকে, তখন তা পরিচিত সাব-অ্যাকিউট ফিভার নামে। আর জ্বর ১৪ দিনেরও বেশি স্থায়ী হলে, তাকে বলা হয় ক্রনিক বা পারসিস্ট্যান্স ফিভার।

্বর_হলে_চিন্তা_করা_দরকার?

শরীরের তাপমাত্রা কতটা বাড়লে তা চিন্তার কারণ, সেটা নির্ভর করে সেই ব্যক্তির উপরেই। ধরুন, কোনও বাচ্চার শরীরের তাপমাত্রা ১০৪ ডিগ্রি ফারেনহাইট ও একজন প্রবীণ মানুষের তাপমাত্রা বেড়ে হয়েছে ১০১ ডিগ্রি ফারেনহাইট। নানা পরীক্ষানিরীক্ষা এবং রোগীর পূর্ববর্তী রোগের ইতিহাস বিচার করে দেখা গেল যে, প্রবীণ রোগীর তাপমাত্রা কম হওয়া সত্ত্বেও তা বেশি চিন্তার এবং রোগটি জটিল। ফলে মোটা দাগে বিচার করা সম্ভব নয় যে, শরীরের তাপমাত্রা বেড়ে কত হলে তা নিয়ে চিন্তা করা দরকার। তবে সামান্য জ্বর হলেই যেমন আতঙ্কিত হওয়ার দরকার নেই, তেমনই তাকে আবার ফেলে রাখার মতো বোকামি করাও উচিত নয়। বরং জ্বর এলে, তাপমাত্রা বাড়তে থাকলে কিংবা রোজই একই সময়ে অল্প পরিমাণে তাপমাত্রা বেড়ে ঘুষঘুষে জ্বর আসতে শুরু করলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।

#নির্ধারণ

জ্বরের লক্ষণ যেহেতু ভীষণ স্পষ্ট, তাই নির্ধারণ করাও কষ্টসাধ্য নয়। থার্মোমিটারে পারদের দাগ সাধারণের চাইতে উঁচুতে হলে জ্বর বোঝা যায়। তবে জ্বর মাপার আদর্শ উপায় হল, যখন রোগী শান্ত ভাবে বিছানায় শুয়ে রয়েছেন। যে কোনও রকম শারীরিক কাজকর্ম করলে শরীরের তাপমাত্রা বেড়ে যাওয়া স্বাভাবিক। আবার জ্বরকে যেহেতু লক্ষণ হিসেবেই গণ্য করা হয়, তাই চিকিৎসক জ্বরের গুরুত্ব বোঝার জন্য রক্ত পরীক্ষা, ইউরিন টেস্ট, এক্স রে ইত্যাদি করাতে পারেন।

#চিকিৎসা

যে কোনও রকমের জ্বর হলেই প্রাথমিক ভাবে প্যারাসিটামল খাওয়া শ্রেয়। এতে শরীরের তাপমাত্রা কমতে সাহায্য করে। কোনও ভাইরাস, ফাঙ্গাস কিংবা ব্যাকটিরিয়ার সঙ্গে লড়াই করার জন্য শরীরের তাপমাত্রা কমানোও জরুরি। তা সম্ভব প্যারাসিটামল থেকেই। প্রয়োজন বুঝে দিনে তিন-চার বার পর্যন্ত প্যারাসিটামল খাওয়া যেতে পারে।

আবার এনএসএআইডি অর্থাৎ নন-স্টেরয়ডাল অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি ড্রাগস নেওয়া যেতে পারে জ্বর কমাতে। অ্যাসপিরিন বা আইবুপ্রোফেন তাপমাত্রা কমাতে সাহায্য করে। শরীরের কোনও অংশে সংক্রমণ বা ইনফেকশন হলে অ্যান্টি বায়োটিক নেওয়ার প্রয়োজন রয়েছে। তা অবশ্য চিকিৎসকই দেন। কিন্তু সাধারণ জ্বর হলেই দ্বিতীয় দিন থেকে অ্যান্টি-বায়োটিক খাওয়ার প্রয়োজন পড়ে না। আবার ঠান্ডা লেগে কিংবা কোনও ভাইরাল ফিভার হলে শুধু অ্যান্টি-বায়োটিকে কাজ হয় না। সে ক্ষেত্রে চিকিৎসক রোগীর অবস্থা নিরীক্ষণ করে অন্য ওষুধ দেন।

#জ্বর_যখন_অটো_ইমিউন_ডিজিজ

অনেক সময়ে অ্যান্টি-বায়োটিক খেয়ে, জ্বর কমানোর সমস্ত সম্ভাব্য উপায় মেনে চলার পরেও দেখা গেল, জ্বর আসতেই থাকছে। কোনও ওষুধেই কমছে না। আবার নিজে থেকেই হয়তো স্বাভাবিক হয়ে যাচ্ছে তাপমাত্রা। ডা. মণ্ডল বলছেন, ‘‘অনেক সময়ে দেখা যায়, রোগীর শরীর নিজেই নিজের ভিতরে থাকা নানা ভাইরাস ও ব্যাকটিরিয়াকে শত্রু মনে করছে। তখন ক্রিয়া-বিক্রিয়া বাড়ছে। স্বাভাবিক ভাবে জ্বরও আসছে। আবার নিজে থেকেই তা থামছে, সেরে যাচ্ছে জ্বর। সে ক্ষেত্রে এ ধরনের জ্বরের ঠিক উৎসগত কারণটা বোঝা যায় না। তখন জ্বর অটো ইমিউন ডিজ়িজ় বলেই গণ্য হয়।’’

#সচেতনতা

জ্বর যেহেতু লক্ষণ, ফলে আগে থেকে সচেতন হয়ে তা রোখার উপায় নেই। তবে স্বাস্থ্যসম্মত বিধিকরণ অর্থাৎ হাইজিন মেনে চলা উচিত। তাতে ব্যাকটিরিয়া, ভাইরাস, ফাঙ্গাসের আক্রমণ কিছুটা হলেও কম হয়। জ্বর হলে প্যারাসিটামলের পাশাপাশি প্রচুর পরিমাণে জল পান করাও দরকার। এ সময়ে শরীর ডিহাইড্রেটেড হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে মারাত্মক।

জ্বর হলে ডাইজেস্টিভ এনজাইমও কাজ করে কম। ফলে খাবার হজম হতে সময় লাগে। অনেক সময়ে মুখে স্বাদও থাকে না। তাই সহজপাচ্য খাবার খাওয়াই শ্রেয়।

জ্বর নানা রকম এবং এর বিস্তারও ব্যাপক। কখনও খুব সাধারণ কারণে জ্বর হতে পারে, কখনও বা এর পিছনে জড়িয়ে থাকে জটিল কোনও অসুখ। তাই জ্বর হলেই প্রথম থেকে এর প্রতি গুরুত্ব দেওয়া প্রয়োজন।

সুমি আক্তার
ডি এম এফ/এম সি সি
ঢাকা

31/07/2021

Address


Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when CPHD Ayurvedic online Shop posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Shortcuts

  • Address
  • Alerts
  • Claim ownership or report listing
  • Want your practice to be the top-listed Clinic?

Share