Faraaz Yashfee

  • Home
  • Faraaz Yashfee

Faraaz Yashfee Official Facebook of the World's Favourite Genius.

Managed by Faraaz Group, authorized representative of the Scientist Pilot in Command Astronaut Sir Yashfee Mohamed Alamin Estate.

05/03/2025

“He is the One Who created you from a single soul, then from it made its spouse so he may find comfort in her.”

03/03/2025

As Ramadan starts, here’s a gentle reminder to not ask people why they aren’t fasting, and to not get offended when they are eating in public spaces. Focus on yourself and your relationship with Allah, bakider ta tomar headache na. Thank you.

03/03/2025

Treating people right is better than posting Quran verses everyday that you don't even practice.

A baby boy walking towards heaven holding his mother's hand.[Photo-Sadiqur shabok]
01/06/2023

A baby boy walking towards heaven holding his mother's hand.

[Photo-Sadiqur shabok]

Anne Frank was a Jewish girl who became famous for her diary, which she wrote while hiding from the N***s during World W...
20/04/2023

Anne Frank was a Jewish girl who became famous for her diary, which she wrote while hiding from the N***s during World War II. Born on June 12, 1929, in Frankfurt, Germany, Anne and her family moved to the Netherlands to escape persecution. However, when the N***s invaded, they were forced into hiding in a secret annex in Amsterdam from 1942 to 1944. During this time, Anne wrote about her thoughts, experiences, and hopes in her diary, which later became The Diary of a Young Girl. Sadly, the Frank family was discovered and sent to concentration camps, where Anne died in early 1945. Her diary remains a powerful reminder of the horrors of war and the resilience of the human spirit.

Let me know if you need a different focus or more details!

২৪ সালের ঝলমলে বাংলাদেশের জেনারেশন কিভাবে বুঝবে ৭১ সালের ভ*য়াবহতা? তাই সুযোগ পেলেই মক করা এখন আমাদের অভ্যাস, হোক সেইটা ব...
26/03/2023

২৪ সালের ঝলমলে বাংলাদেশের জেনারেশন কিভাবে বুঝবে ৭১ সালের ভ*য়াবহতা? তাই সুযোগ পেলেই মক করা এখন আমাদের অভ্যাস, হোক সেইটা বুঝে অথবা না বুঝে।

সম্প্রতি শ্রদ্ধেয় সায়মা খান ফেসবুক পোস্টে একটি ছবি আপলোড করে ক্যাপশনে লিখেছেন "১/৩ দিলু রোডস্থ বাড়িতে ট্রেনিংয়ের সময়"। 'গেরিলা ১৯৭১' সূত্রের ভাষ্য মতে, এই বাড়িতে কোনো প্রশিক্ষন দেওয়া হয়নি।

তবে তাঁদের এই দিলু রোডস্থ বাড়িটা ব্যবহৃত হয়েছিলো ১৯৭১ সালের মু*ক্তিযু*দ্ধের অ*স্ত্র রাখার গোপন জায়গা হিসাবে। একাত্তরের হাবিবুল আলম বীর প্রতিকের চার বোন যথাক্রমে শ্রদ্ধেয় নাজমা আক্তার (১৯-০১-২০১৯ মারা গিয়েছেন) আসমা নিসার, রেশমা এবং সয়াম খান সকলেই মুক্তিযুদ্ধের সাথে সম্পৃক্ত করেছিলেন।

১৪ আগস্ট ১৯৭১ সালে ঢাকার আকাশে প্রায় শতাধিক বেলুনে বাংলাদেশের পতাকা ওড়ানো হয়েছিলো। এসব পতাকা সেলাই করেছিলেন উল্লেখিত এই চার জন বীর মু*ক্তিযো*দ্ধা। এছাড়াও অ*স্ত্র এবং গ্রে*নেড বহনের মত কঠিন কাজও তাঁরা করেছেন।

১/৩ দিলু রোডের বাড়িতে পা*কিস্তা*নীরা হানা দেওয়ার কিছুদিন পরেই শ্রদ্ধেয় আসমা নিসার এবং বোন রেশমা আমিন মেলাঘরে চলে গিয়েছিলেন এবং তাঁরা ঐ সময়ে বাংলাদেশ হাসপাতালে তাঁরা যু*দ্ধাহত মু*ক্তিযো*দ্ধাদের চিকিৎসা সেবায় যুক্ত হয়েছিলেন।

আর শ্রদ্ধেয় সায়মা খান সন্দেহাতীতভাবেই মুক্তিযু*দ্ধের একজন গর্বিত অংশীজন। একাত্তরের তাঁর ঠিক যেটুকু ভূমিকা সেটাই গর্বিত হবার জন্য যথেষ্ট মনে করি। তিনি যতটুকু সাহস একাত্তরে দেখিয়েছিলেন, ততটুকু সাহস অগণিতজনের ছিলোনা।

যেকোনো ইস্যূতেই সস্তা ট্রল বা মকিংয়ের আগে অন্তত কয়েকবার ভেবে নেওয়া উচিত বলে মনে করি।

``অবহেলিত ইব্রাহিম`` আমি প্রথম ছিলাম রুহুর জগতে। তারপর মহান  আল্লাহর কুদরতি আত্মতুষ্টির জন্য আমি আমার মায়ের গর্ভে জন্ম্য...
13/02/2023

``অবহেলিত ইব্রাহিম``

আমি প্রথম ছিলাম রুহুর জগতে। তারপর মহান আল্লাহর কুদরতি আত্মতুষ্টির জন্য আমি আমার মায়ের গর্ভে জন্ম্য নিলাম। আমার যখন জন্ম হলো এই স্বাধীন বাংলাদেশ তখন ছিল না। দেশে চলছে তখন পাকিস্তান সরকারের শোষন আর নিপীড়ন বিশ্বাস-অবিশ্বাসের খেলা। ঢাকা গাজীপুর তখন পাকিস্তান সরকারের কাছে ঘরবন্দী। দেশে চলছে তখন বিশৃঙ্খলা। আমাদের পরিবার পরিকল্পনা অনুযায়ী চলে আসলো গাজীপুর থেকে ঝিনাইদহ শহরে।

ঝিনাইদহ জেলার মহেশপুর থানা তখন ১৯৫২ সাল। আমরা ছাত্ররা শেখ মুজিবের নেতৃত্বে ঐক্যবদ্ধ হয়ে একুশের আন্দোলন করছি। শুরু হলো মুক্তির বাসনা অবশেষে ১৯৭১ সালে মহা রক্তপাতের মাধ্যমে আমরা পেলাম আমাদের স্বাধীনতা। My mission : To be so busy lovinv my life that i have no time for hate regret, worry, fret or fear..

আমার শৈশবের প্রায় বেশি কাটলো ঢাকা গাজীপুরে। আমার বয়স যখন ১৪ বছর তখন আমার সাথে বিবাহ হলো সৈয়েদা আফিয়া বেগমের। আমি সংসার জীবনে আবদ্ধ হয়ে গেলাম আফিয়ার সাথে। বিয়ের পর পর আমি হলাম চার সন্তানের পিতা। বড় ছেলে ইসমাইল, তারপর আমেনা তারপর মুসলিমা তারপর কাদির। আর ছোট ভাইয়ের আরেকটা ছেলে যে ছিল আমার কলিজার টুকরো ফারাজ মোহাম্মদ আলামিন। আমার বাবা ডাকতেন ফারাজকে আল-আমিন বলে।

যাইহোক এভাবেই চলতে লাগলো আমাদের সংসার! বড় ছেলেকে বিয়ে দিয়ে দিলাম যখন তার বিয়ের বয়স হলো। অবশ্য বড় ছেলেটা ছিল বুদ্ধিমান আর পরিশ্রমি সে সুখে সংসার করতে লাগলো। এই দিকে দুই মেয়ের বিয়ে দিলাম একেক করে। বাকি রইল কাদির।

কাদির ছোট থেকেই ছিল দুস্টু প্রকৃতির। সব সময় ছুটে চলা যার অভ্যাস। কাদিরের বিয়ে দিলাম সে সংসার করতে লাগলো। কিন্তু তার সুখ বেশিদিন স্থায়ী হলো না। কাদিরকে মিথ্যা অপবাদে এক মধ্যে রাতে ধরে নিয়ে গেল বডার গার্ড বিজিবি সদস্যদের দল।

আমরা অনেক চেষ্টা করলাম কিন্তু কাদিরকে ছারিয়ে আনতে সক্ষম হলাম না । কাদিরকে চালান দেয়া হলো ঝিনাইদহ জেলে। আমরা বাসা থেকে ঠিক করলাম কাদিরকে দেখতে যাবো। কাদিরের মা সহ বাসার সবাই সম্মতি দিল। পরের দিন আমরা ঝিনাইদহের উদ্দেশ্যে রওয়ানা হলাম। কিন্তু সেদিনের যাত্রা ব্যার্থ হলো।

পরের দিন সকালে আবার ঝিনাইদহ উদ্দেশ্যে রওয়ানা দিলাম। আমার কেন জানি মনে হতে লাগলো এটাই হয়তো আমার জীবনের শেষ যাত্রা। আমার সাথে সেদিন কাদিরের মা আর আমার বড় মেয়ে আমেনা ছিল। আমরা ঝিনাইদহ জেল গেটে পৌছালাম। কাদিরকে আনা হলো আমাদের সামনে দেখা করানোর জন্য । আমি কাদিরকে দেখা মাত্রই আমার বুকের ভিতর দম আটকে যাওয়ার উপক্রম হলো। আমি আর দম নিতে পারছি না। হায়! একি হলো। এই দিকে কাদিরের আম্মু আর কাদিরে বোন আমিনা হাউমাউ করে কান্নাকাটি করতে লাগলো। আমারও অনেক কষ্ট হচ্ছে। আমি পুরুষ আমি কাদতে পারছি না শুধুই দম আটকে যাচ্ছে।

আমি আর এইসব সহ্য করতে না পেরে কাদিরের মা আর বোনকে নিয়ে আসলাম বাহিরে। আমি জেলগেট থেকে বের হয়েই শরীরটা কেমন করে উঠলো। কেন জানি আমি হাটতে পারছি না! আমার শরির থেকে অজস্র লোমকূপের ফাটল থেকে ঘামতে ঝরতে লাগলো আমি অতি কষ্টে রাস্তা পার হলাম। কিন্তু এ কি আমি আর হাটতে পারছি না। আমার শরির ক্রমশ দূর্বল হয়ে যাচ্ছে। ততক্ষণে কাদিরের মা আর আমিনা আমার কাছে এসে বল্লো কি হয়েছে তোমার? আমি বললাম আমাকে একটি গ্লাস পানি দিবে।

আমিনা পাশের চায়ের দোকান থেকে একটা গ্লাস এনে আমার মাথায় পানি দিল আর মুখে দিল । আমার তারপরও কেমন জানি অসস্তিবোধ হচ্ছে। আমার বুকে প্রচন্ড বেথা অনুভব করতে লাগলাম ! মনে হচ্ছে আমি আর বাঁচতে পারবো না।

আমার মেয়েকে বললাম আমাকে একটা গেসের টেবলেট এনে দিতে পারবে মা। আমিনা অনেকে খুঁজে একটা টেবলেট যোগার করতে ব্যার্থ হলো। পাশে কোন ডক্টর চেম্বার নাই। কেউ কেউ কাদিরের মা আর কাদিরের বোনকে বললো রোগীর অবস্থা অনেক খারাপ আপনারা রোগীকে নিয়ে হসপিটাল যান। আমি ততক্ষণে নিজের উপর ভারসাম্য হারিয়ে ফেলেছি!

এমতাবস্থায় আমাকে নিয়ে হসপিটালে যাবে একটা প্রাইভেট পাওয়া গেলো না। শেষমেষ একটা সিএনজিতে করে ঝিনাইদহ সদর হাসপাতালের উদ্দেশ্য গাড়িতে তুলে রওনা দিল ১১.টা ৩০ মিনিটে। গাড়িতে আমার শ্বাসরুদ্ধকর হয়ে যাওয়ার উপক্রম হলো।

আমার প্রতিটা শিরা উপশিরা মনে হতে লাগলো বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। আমি কালিমা পড়তে লাগলাম। কেন জানি, মনে হচ্ছে আমার বাড়ি ফিরা হবেনা। আমার মনে হতে লাগলো অনেক সৃতিবিজারিত কথাগুলি। আমার কিছু হলে কে দেখবে আমার পরিবারকে আমার সন্তানদেরকে আরও অনেক নানান চিন্তা ভাবনা না!

ইতিমধ্যে আমরা ঝিনাইদহ সদরে পৌছে গেছি তখন বাজে দুপুর ১২ টা ২০ মিনিট। আমি কাদিরের মা আর মেয়ে আমেনার ঘারে ভর করে গাড়ি থেকে নামলাম। আমাকে ট্রিটমেন্ট দেওয়ার জন্য ডক্টর পাওয়া যাচ্ছে না। পাওয়া যাচ্ছে না কোনো ঔষধ। আমি শুনতে পেলাম এখন লাঞ্চ টাইম এখন ডক্টররা লাঞ্চে আছেন। তখন আবার আমার মনে হতে লাগলো হাইরে মানুষ যেই মানুষদের জন্য আমি আমার জান কোরবান দিতে রাজি ছিলাম আজ সেই মানুষেরা এত নিষ্টুর কিভাবে হয়!

প্রায় এক ঘন্টা পরে আমিনা আমার জন্য ঔষধ নিয়ে আসলো। হাইরে সরকারি ডক্টর তোমরা দেখাও কর্ম বিরতী। একটু পরে আমিনার সাথে ডক্টর আসলো আমি সবকিছুই কানে শুনতে পাচ্ছি। আমি চোখ মেলে তাকাতে পারছি না। আমার শরীরে ইনজেকশন ফুস করা হলো। আমি শুনতে পাচ্ছি সবাই কালিমা শাহাদাত পরছে কিন্তু কেন? কিছুটা পরেই জানতে পারলাম আমি আর বেঁচে নাই। চলে গেছি অনেক দূরের অজানা ঠিকানায় এই অবহেলিত পৃথিবী থেকে। কিছুক্ষণ পর বুঝতে পারলাম আমি মারা গেছি!

কাদিরের মা আর মেয়ে আমেনা আমাকে ঝরিয়ে ধরে হাউমাউ করে কান্নাকাটি করতে লাগলো। কিছুটা পরেই কাদিরের মা একটা এম্বুল্যান্স ঠিক করলো আমার লাশ বাসায় আনার জন্য।
আমাকে এম্বুলেন্স উঠানো হলো ঠিক ৪টা ৪৫ মিনিট আমার লাশ বাসায় আনা হলো।

আমার পরিবার পরিজনেরা কান্নাকাটি করছে। সবচেয়ে বেশি কান্নাকাটি করছে আমার কলিজার ভাতিজা ফারাজ মোহাম্মদ আলামিন, আমার মেয়ে আমেনা, মুসলিমা আমেনার মা ছোট ভাই রাশেদ ছোট ভাইয়ের স্ত্রী আর আমার অতি কাছের মানুষেরা।

আমার মৃত্যু উপলক্ষে কেউ আল কোরআন পড়ছে, কয়জন আমার কবর খুরছে, কেউ বাঁশ কাটছে, কেউবা আমাকে শেষ গোসল দেওয়ার জন্য বড়ই পাতার গরম পানি করছে। সবকিছুই আমি দেখতে পারছি কিন্তু কিছু বলতে পারছি না!

আমাকে ঠিক সন্ধ্যা ৮ টা ৪৫ শেষ গোসল দেওয়া হলো। তারপর কাফনের কাপড় দিয়ে আমাকে মুড়িয়ে ফেলা হলো। আমাকে জানাজা দেওয়া হলো মুন্তা চাচার বাসার সামনে। আমার মেজো ভাইকে আমার লাশ শেষবারের মতো দেখানোর জন্য অপেক্ষা করছে সবাই। রাত ১২ টা ৪৫ মিনিট আমার কবরস্ত করা হলো ।

কবর দেওয়ার মধ্যে দিয়ে শেষ হয়ে গেল এই অবহেলিত পৃথিবী থেকে অবহেলিত ইব্রাহিমের গল্প!

জানেন বড়ো বাবা আপনি আমাদের ছেড়ে গেছেন ৬ বছর হয়ে গেলো। তার পরেও হাজার চেষ্টার করেও আমরা আপনাকে ভুলতে পারিনি। আর ভুলে থাকতেউ চাই না কাকু আপনার সব সৃতি বিজারিত জিনিস গুলো প্রতিবার আপনার কথা মনে করিয়ে দেয়।

সবাই দোয়া করবেন আমার বড়ো বাবার জন্য আল্লাহ তায়লা কাকাকে জান্নাতুল ফেরদৌস দান করেন।

✍️....ফারাজ মোহাম্মদ আলামিন

সৌর বিমানের স্বপ্ন দেখাচ্ছেন ফরাসি ইঞ্জিনিয়ারএক সময়ে মানুষের যে স্বপ্ন অবাস্তব মনে হতো,  পরে সেটি বাস্তব হয়ে উঠেছে৷ শুধু...
11/02/2023

সৌর বিমানের স্বপ্ন দেখাচ্ছেন ফরাসি ইঞ্জিনিয়ার
এক সময়ে মানুষের যে স্বপ্ন অবাস্তব মনে হতো, পরে সেটি বাস্তব হয়ে উঠেছে৷ শুধু সৌরশক্তি কাজে লাগিয়ে যাত্রীবাহী বিমান চালানোর স্বপ্ন দেখছেন এক ফরাসি ইঞ্জিনিয়ার৷ আপাতত ছোট আকারে তিনি সেটা করে দেখাচ্ছেন৷
জঁ-বাপ্তিস্ত লোয়াজ্লে তার সৌরশক্তি চালিত বিমানের উৎকর্ষ হাতেনাতে দেখাতে ভালোবাসেন৷ একটি উড়ালের জন্য তিনি প্রায় ৫ ঘণ্টা ধরে আকাশে থেকে ২২০ কিলোমিটার অতিক্রম করেছেন৷
আকাশে 'ত্যুর দ্য ফ্রঁস'-এর ১৫তম পর্যায়ে ফ্রান্সের দক্ষিণে গ্রোলে-তে বিমানটি অবতরণ করেছে৷ এভাবে লোয়াজলে 'গ্রহের ডানা' প্রকল্পের জন্য প্রচার চালাচ্ছেন৷
লোয়াজলে বলেন, 'শুধু বাতাস ও সূর্যের আলোর শক্তি ব্যবহার করে দিগন্তের ওপর দিয়ে উড়তে অসাধারণ লাগে। আমাদের গ্রহ দূষণ না করেই যতদূর ইচ্ছে উড়ে যাওয়া আমার স্বপ্ন৷ সেই লক্ষ্যের দিকেই এগোচ্ছি বলে মনে হচ্ছে৷ সত্যিই অসাধারণ লাগছে৷'
এমন অ্যাডভেঞ্চারের অভিজ্ঞতার জন্য ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে তিনি নিজের চাকরি ছেড়ে দিয়েছেন৷ এখন পুরোপুরি সোলার প্লেন নিয়ে ব্যস্ত থাকেন৷ সব জায়গায় কৌতূহলি মানুষের ভিড় হয়৷ বিমানটি কীভাবে চলে সবাই তা জানতে চান।
এ প্রসঙ্গে লোয়াজ্লে মনে করিয়ে দেন, 'আমার বিমানটি এই প্রপেলারের সাহায্যে নিজে থেকেই টেকঅফ করে৷ দেখতে ছোট হলেও প্রপেলরের ব্যস এক মিটার৷ ব্যাটারি থেকে শক্তি আসে৷ ডানার ওপর বসানো সোলার সেল সেই ব্যাটারি চার্জ করে৷'
লোয়াজ্লে ৩ বছর ধরে এই বিমান তৈরির কাজ করেছেন এবং নিজের সঞ্চয়ের সব অর্থ এই প্রোটোটাইপে বিনিয়োগ করেছেন৷ এক গ্রাম কার্বন-ডাই-অক্সাইড নির্গমন না করে পরিবেশবান্ধব উড়াল চালানোই হলো স্বপ্ন৷
জঁ-বাপতিস্ত গোটা বিশ্ব চষে বেড়িয়েছেন৷ তিনি উদ্ভাবন ও প্রকৃতি ভালোবাসেন৷ দক্ষিণ মেরুর কাছে এক আলবাট্রস পাখি তাকে মুগ্ধ করার পর তিনি প্রথমে পানির নীচে চলে এমন এক রোবট তৈরি করেছিলেন৷
চলতি বছর লোয়াজ্লে গোটা ফ্রান্সের ওপর দিয়ে উড়ছেন৷ ২ হাজার কিলোমিটারের বেশি পথ অতিক্রম করছেন তিনি৷ তার মতে, ভবিষ্যতের পর্যটন এমনটাই হবে৷
বিমান শিল্পের অনেকেই তাকে পাগল ভাবেন৷ কারণ কোনো এক দিন শয়ে শয়ে যাত্রী নিয়ে বড় বিমানও পরিবেশের কোনো ক্ষতি না করে শুধু সৌরশক্তি কাজে লাগিয়ে উড়বে বলে তার মনে দৃঢ় বিশ্বাস রয়েছে৷ সেই বিশ্বাসের কারণ ব্যাখ্যা করে লোয়াজ্লে বলেন, 'আজকের যুগের বোয়িং বা এয়ারবাস বিমান সৌরশক্তিতে চলছে, এমনটা কল্পনা করা সত্যি কঠিন৷ কিন্তু আজকের সোলার সেল মাত্র ২০ শতাংশ সৌরশক্তি কাজে লাগায়৷ দশ থেকে ২০ বছরে সেটা বেড়ে হয়তো ৪০ বা ৬০ শতাংশ হবে৷ তখন হয়তো ঘণ্টায় ৪০০ কিলোমিটার গতিতে বিমান উড়তে পারবে৷ কিন্তু দেশের অভ্যন্তরীণ উড়ালের জন্য সেটা যথেষ্ট৷
গ্রোলে থেকে টেকঅফের সময়ে লোয়াজ্লে গুরুত্বপূর্ণ এক পার্থক্য স্পষ্ট করে দিলেন৷ প্রচলিত গ্লাইডার ওড়াতে হলে দড়ির টান বা মোটরচালিত বিমানের দরকার পড়ে৷ তার জন্য বেশ জ্বালানির ব্যবহার হয়৷ লোয়াজ্লের বিমান কিন্তু শুধু সৌরশক্তি কাজে লাগিয়েই টেকঅফ করতে পারে৷
লোয়াজ্লে অবশ্য তাতেই সন্তুষ্ট নন৷ সূর্যের শক্তি কাজে লাগিয়ে ওড়ার বিষয়ে আরও মানুষের মনে উৎসাহ সৃষ্টি করতে এবার তিনি গোটা ইউরোপ ঘুরতে চান৷
Source: The Daily Star

11/02/2023
06/02/2023

নারীদের খুশি করতে চুরি,শাড়ি, চকলেট, ফুল, আইসক্রিম কতকিছু দিতে হয় অথচ পুরুষ দেখুন কত সহজ সরল নারী দেখলেই খুশি হয়ে যায়।

Address


Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Faraaz Yashfee posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

  • Want your practice to be the top-listed Clinic?

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram