Reza Diagnostic & Consultation Center

  • Home
  • Reza Diagnostic & Consultation Center

Reza Diagnostic & Consultation Center Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Reza Diagnostic & Consultation Center, Medical and health, .

যাদের ফেমিলিতে ইকোনমিক  ক্রাইসিস আছে,  তাদের জন্য ডাক্তারি পেশা কখনোই না।
31/05/2025

যাদের ফেমিলিতে ইকোনমিক ক্রাইসিস আছে, তাদের জন্য ডাক্তারি পেশা কখনোই না।

20/03/2025

এফসিপিএস মেডিসিনে গোল্ড মেডেল পাওয়া বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক Dr. Khairul Islam (MBBS,MCPS,FCPS) ভাই। ভাই শুধু ডিগ্রীধারী বিশেষজ্ঞই নন, ক্লিনিসিয়ান হিসেবেও খুবই ভালো। একাডেমিক ও মানবিক একজন মেডিসিন বিশেষজ্ঞ। ভাইয়ের সাথে দেখা হলে সবসময় বিভিন্ন কেইস নিয়ে অভিজ্ঞতা শেয়ার করেন। কেইস নিয়ে কৌতুহল থাকায় শুনতে/জানতে ভালো লাগে এবং থিংকিং ক্যাপাবিলিটি বাড়ানোর চেষ্টা করি। সেদিন ভাইয়া একটা অভিজ্ঞতা শেয়ার করেন।

মহিলার বয়স মাত্র ২৯ বছর। সিজারিয়ান সেকশনের মাধ্যমে বাচ্চা জন্ম দেয়ার কয়েকদিন পর গাইনী ডিপার্টমেন্টে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন জ্বর নিয়ে এবং এর সাথে তখনই/পরবর্তীতে Diarrhoea দেখা দেয়।

ঐ সময় জ্বরের কারণ হিসেবে underlying Infection চিন্তা করে পেশেন্ট কে হসপিটালে ভর্তির পরামর্শ দেয়া হয়। সেলাইয়ের জায়গার একটা অংশ কিছুটা আদ্র থাকায় সেখানে ইনফেকশন চিন্তা করা হয়। প্রথমে এম্পেরিয়াল এন্টিবায়োটিক শুরু করা হয় কিন্তু রোগীর তেমন উন্নতি নেই। বরং শরীরের গলার নিচে-বুকে-পিঠে বিভিন্ন জায়গায় Rash দেখা। গাইনোকলজিস্ট Antibiotic এর Drug Reaction চিন্তা করে Antibiotic বন্ধ করেন।

পরবর্তীতে আদ্র জায়গা থেকে Swab নিয়ে কালচারের জন্য পাঠানো হয় কিন্তু কালচারে কোন গ্রোথ ছিল না। পরবর্তীতে কয়েক দফায় এন্টাবায়োটিক পরিবর্তন করা হয়। এর পাশাপাশি ব্লাড কালচার করা হয় সেখানেও কোনো গ্রোথ পাওয়া যায় নি। এছাড়া জ্বরের কারণ খোঁজার জন্য টিবি সহ সম্ভাব্য অন্যান্য পরীক্ষাও করা হয় কিন্তু কোনো ক্লু পাওয়া যায়নি।

যেহেতু ডেঙ্গু সিজন চলছে ডেঙ্গু টেস্টও করা হয়েছিল ডেঙ্গু টেস্ট নেগেটিভ, Platelet count নরমাল।

এর মধ্যে মেডিসিন ডিপার্টমেন্টে কল দেয়া হয় মেডিসিনের সিনিয়র ডাক্তার এসেও কোনো ক্লোজ খুঁজে পাচ্ছেন না।
এন্টিবায়োটিক পরিবর্তন করা হল কিন্তু উন্নতি নেই।

এর মধ্যে রোগীর CBC পরীক্ষায় দেখা যায় যে wbc কাউন্ট দিন দিন কমে যাচ্ছে। জন্ডিস দেখা দিয়েছে, বিলিরুবিন বেশি। এলবুমিন ও কমে যাচ্ছে।

Procalcitonin level, HBsAg, Anti HCV সহ অনেক টেস্ট করা হয়েছিল সব নরমাল। এদিকে Albumin দিয়েও Albumin লেভেল নরমালে রাখা যাচ্ছে না বিভিন্ন ধরনের অ্যান্টিবায়োটিক ট্রাই করেও রোগীর কোন উন্নতি হচ্ছে না
কিন্তু কেন এমন হলো তার কোন ব্যাখ্যা ও দিতে পারছেন না ডাক্তাররা।

সবশেষে উনারা বলেন যে, Septicemia থেকে Multiorgan failure এর দিকে যাচ্ছে পেশেন্ট।

ঐ মুহূর্তে ডা. খাইরুল ভাইয়ার ডাক পড়ে। ভাইয়া ওয়ার্ডে গিয়ে পেশেন্ট কে দেখেন। একেবারে শুরু থেকে হিস্ট্রি নেন এবং প্রশ্ন করে পাওয়া একটা ক্লু থেকে ডায়াগনোসিস করেন। সেই মুহূর্তে ভাইয়া মোবাইলে থাকা পেশেন্টের Rash এর ছবি টা আমাকে দেখান।

পেশেন্টের হিস্ট্রি + Rash এর ছবি টা দেখে আমার মনে পড়ে যায় ১/২ বছর আগে বিশিষ্ট হেমাটোলজিস্ট Prof. Dr. Akhil Ranjon Biswas স্যারের শেয়ার করা দুটি কেইস হিস্ট্রি পড়েছিলাম Haematology Society of Bangladesh এর ওয়েবসাইটে। এবং এই পেশেন্টের Rash ও স্যারের শেয়ার করা পেশেন্টের Rash এর ছবির সাথে মিলে যাচ্ছে।

তখন ভাই কে জিজ্ঞেস করলাম, উনার ডায়াগনোসিস কি Blood Transfusion Associated GVHD(Graft Versus Host Disease)?

তখন ভাই জানালেন যে পেশেন্টের সিজারের সময় ব্লাড ডোনেট করে তার আপন ভাই। কেউ আসলে সেই হিস্ট্রি টা নেন নি। সবাই আসলে সিজার পরবর্তী জ্বরের কারণ হিসেবে Infective cause চিন্তা করছিলেন। তাই কোনো কনক্লুসনে আসতে পারছিলেন না কেইস টি নিয়ে। যেহেতু অনেক টেস্ট অলরেডি করা হয়ে গেছে এবং ভাইয়াও অতীতে এমন কেইস দেখেছেন তাই উনি আগ বাড়িয়ে ব্লাড ট্রান্সফিউসন হিস্ট্রি নিয়েছেন এবং ডায়াগনোসিস করতে পেরেছিলেন। আর বাইরে থেকে এলবুমিন দেয়া সত্ত্বেও পেশেন্টের এলবুমিন লেভেল কমে যাচ্ছিল তার কারণ হিসেবে ভাইয়া বললেন এক্ষেত্রে Protein loosing Enteropathy হয়।

কিন্তু GVHD এর মর্টালিটি রেইট যেহেতু অনেক বেশি, এই পেশেন্ট আসলে সার্ভাইভ করার সম্ভাবনা খুব কম ছিল। (আমি পূর্বে যে দুটো কেইস পড়েছিলাম সেই দুজনই মারা যান। একজনের ক্ষেত্রে ব্লাড ডোনার ছিলেন আপন ভাই, আরেকজনের ক্ষেত্রে আপন ছেলে।)

এই মহিলার শেষ CBC তে WBC count ছিল মাত্র ২৩০/মাইক্রো লিটার (!!!)। Neutrophil 08%, Lymphocyte 90%. ESR= 45.

পরবর্তীতে তাকে হেমোটলজি ওয়ার্ডে ট্রান্সফার করা হয়। ভাইয়া আমাকে নিয়ে যান হেমোটলজি ওয়ার্ডে ভর্তি এই পেশেন্ট দেখানোর জন্য এবং ঐ সময় অধ্যাপক ডা. আখিল রন্জন বিশ্বাস স্যারও ওয়ার্ডে রাউন্ড দিচ্ছিলেন। কিন্তু এই পেশেন্টের বেডে গিয়ে পেশেন্ট কে পাওয়া যায় নি। কারণ উনিও GVHD এর মত একটি Grievous condition এর নিকট হার মেনে মৃত্যুবরণ করেছেন।

আল্লাহ মেহেরবানী করে রোগী কে বেশেহত নসীব করুন।
ডা. খাইরুল ভাইয়া কে অসংখ্য ধন্যবাদ কেইস টি শেয়ার করার জন্য। এর আগে TA-GVHD এর সেইম আরেকটি কেইস ভাইয়া ডায়াগনোসিস করেন যেখানে Open Heart Surgery এর পর পেশেন্টের জ্বর এবং Rash দেখা দেয়। সার্জারীর সময় নিকটাত্মীয় থেকে রক্ত নেন ঐ পেশেন্ট এবং কয়েকদিনের মধ্যেই মরণঘাতী এই রোগে মৃত্যুবরণ করেন।

বি: দ্র: ইংরেজিতে একটা কথা আছে,, Knowledge increases by Sharing, not by Saving! এই সিরিজের সবগুলো লিখাই একাডেমিক আলোচনার জন্য। প্রাসঙ্গিক কোনো তথ্য/অভিজ্ঞতা শেয়ার করতে চাইলে করতে পারেন।
Dr. Fahim Uddin
Khulna Medical College
Session: 2012-2013

:
নিকটাত্মীয় থেকে রক্ত নেয়া থেকে বিরত থাকুন। নিকটাত্মীয়ের রক্ত মৃত্যুর কারণ হতে পারে। সাধারনত Blood Transfusion এর ২ দিন থেকে ৩০ দিন পর এই সমস্যা দেখা দিতে পারে। Immunocompromised গ্রহীতার ক্ষেত্রে রিস্ক সবচেয়ে বেশি থাকে, তবে দৃশ্যত সুস্থ গ্রহীতার ক্ষেত্রেও Rarely এমনটা ঘটে থাকে।

এর বিস্তারিত ব্যাখা দিতে গিলে অনেক বড় হয়ে যাবে লেখা। সংক্ষেপে বললে, নিকটাত্মীয়ের সাথে আপনার HLA matching থাকায় আপনার রক্তে থাকা T cell(প্রতিরক্ষা কোষ) ডোনারের রক্তে থাকা T cell কে নিজের/Self হিসেবে মনে করবে, তাই তাকে কিছু করবে না। কিন্তু ডোনারের T cell আপনার শরীরে প্রবেশের পর আপনার দেহ কোষগুলো কে Non self/Foreign হিসেবে মনে করবে এবং বিভিন্ন অঙ্গের কোষ গুলো ধ্বংস করতে শুরু করবে। যাতে মৃত্যুর সম্ভাবনা উন্নত বিশ্বেই ৯০% এর বেশি। তবে মাত্র ১% এরও কম কেইসে এটা ঘটে থাকে, অর্থাৎ খুব রেয়ার। কিন্তু হলে যেহেতু রক্ষা নেই, তাই নিকটাত্মীয়ের রক্ত এভয়েড করাই যুক্তিযুক্ত।

বোঝার সুবিধার্থে সাধারন ভাষায় বললে,
বাইরের রাষ্ট্রের কেউ বাংলাদেশে অনুপ্রবেশ করতে গেলে বিজিবি তাদের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলে। কিন্তু ধরুন বাংলাদেশ বিজিবির পোশাক পরে পার্শ্ববর্তী রাষ্ট্রের সৈনিকরা এদেশে প্রবেশ করল এবং বাংলাদেশ বিজিবি ঐ সকল সৈনিক কে নিজেদের লোক মনে করে কিছুই করল না। এই সুযোগে ঐ সৈনিকরা এদেশে বংশবৃদ্ধি করলো এবং বাংলাদেশের সাধারন মানুষ দের মারতে থাকলো। ঠিক এটাই ঘটে TA-GVHD তে।
*বিজিবি= গ্রহীতার রক্তের T cell(প্রতিরক্ষা কোষ)
*সৈনিক= দাতার রক্তের T cell(প্রতিরক্ষা কোষ)

♦বিশেষ করে আপন ভাই/বোন, বাবা /মা, ছেলে/ মেয়ে, ভাতিজা/ভাতিজি, ভাগিনা/ভাগিনী থেকে রক্ত নেয়া থেকে বিরত থাকুন। আপন ভাতিজা থেকে রক্ত নিয়ে TA-GVHD হয়ে মারা গেছেন এমন কেইসও আছে।

♣যদি ইমার্জেন্সি সিচুয়েশনে কোনো ডোনার খুঁজে না পাওয়া যায় তখন নিকটাত্মীয় থেকেও বাধ্য হয়ে ব্লাড নিতে হয়, তবে সেক্ষেত্রে ডোনারের ব্লাড Irradiation করে গ্রহীতার শরীরে দেওয়া হয়।

পড়াশেষে Done লিখুন এবং জনস্বার্থে শেয়ার করুন।

©

পৃথিবীর সবচেয়ে বড় মিথ্যাগুলোর একটি হচ্ছে, "কোনো মা-ই তার বাচ্চাকে ইচ্ছা করে ডিব্বার দুধ খাওয়ায় না।"মাল্টিন্যাশনাল কোম্পা...
21/02/2025

পৃথিবীর সবচেয়ে বড় মিথ্যাগুলোর একটি হচ্ছে, "কোনো মা-ই তার বাচ্চাকে ইচ্ছা করে ডিব্বার দুধ খাওয়ায় না।"

মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানিগুলো মায়েদের এমনই ব্রেইনওয়াশ করেছে যে, একটা ইমার্জেন্সি খাবারকে অনেক মা বানিয়ে নিয়েছেন রেগুলার খাবার হিসেবে।

একান্তই বিকল্প না থাকাটা ভিন্ন ব্যাপার। কিন্তু অধিকাংশই বাচ্চাকে মোটাতাজা করার বাহানায়, "বাচ্চার চাহিদা বেশি", "পেট ভরতেছেনা", "কাজে যেতে হবে" নামক উটকো বাহানায় বাচ্চাকে ডিব্বার দুধ গেলাচ্ছেন।

ফলশ্রুতিতে আমরা পেতে যাচ্ছি একটা মোটাসোটা অসুস্থ জেনারেশন। কিচ্ছু করার নেই। ডাক্তারদের নিষেধের তোয়াক্কা না করে এমনকি ডাক্তারদের গালাগালি করে হলেও তারা বাচ্চাকে ডিব্বার দুধই খাওয়াবেন। এরপর অসুস্থ বাচ্চাকে নিয়ে হাসপাতাল আর ক্লিনিকে দৌড়াদৌড়ি করবেন।

21/02/2025

জীবন-মৃত্যূর যুদ্ধ!!
আজকে খুব কাছে থেকে একটা বাচ্চার মৃত্যুর সাথে লড়াইটা দেখলাম।
বাচ্চাকে মুখে কিছু খাওয়াতে মানা করা হলেও বাচ্চার দাদী খাওয়ালেন , যার ফলাফল সবগুলো খাবার ফুসফুসে চলে গেছে এবং একটা বাচ্চার মৃত্যুর মুখে পতিত হওয়া!
এরপর দীর্ঘ ৩০ মিনিট আমরা cotson, adrenaline, suction, aminophylline ,Ambu bag ,CPR সহ নানান ধরনের চেষ্টা করার পর বন্ধ হয়ে যাওয়া হার্ট বিট ফিরে আসলো , তারপর ET tube করে দিয়ে ভেন্টিলেশনে পাঠানোর ব্যাবস্থা করো হলো।
জানিনা বাচ্চা টা কি আদৌ জীবনের সাথে যুদ্ধ করে জয়ী হতে পারলো কিনা!
এইযে আমাদের দুইজন সিনিয়র ম্যাম সারাক্ষণ এত চেষ্টা করলেন, আমি নিজে ৩ বার Nicu তে দৌড়ে একবার একেকটা জিনিস নিয়ে আসলাম , দিনশেষে বাচ্চার কিছু হলে তার আত্মীয়রা বলবে ডাক্তার বুকে চাপ দিয়ে, ইনজেকশন দিয়ে মেরে ফেলছে! অথচ তাদের যে একটা Et tube কিনে আনবে এরকম লোক ও নাই, আমি নিজে গিয়ে নিয়ে আসছি!
আসলে রোগীর লোকদের ও কি দোষ, আমাদের স্বাস্থ্য ব্যাবস্থার যে হাল! রোগীর তুলনায় ডাক্তার,নার্স, হাসপাতাল,আইসিউ অপ্রতুল।
দিনশেষে এত পরিশ্রমের পিছনে শুধু একটাই চাওয়া, রোগীদের সুস্থ হওয়া।

-Dr. Zahir

21/02/2025

?প্রশ্ন হলো লং টাইমে করা প্রয়োজন এবং অবশ্যই #সকালে_দুপুরে দিতে হবে?
?
কারণ আমাদের Body তে ন্যাচারালি ভাবে বিদ্যামান রয়েছে! যখন steriod থেরাপি শুরু করা হয়,তখন মেজানিজম একটিভ হয়ে suppressed থাকে!
লং টাইম স্টেরয়েড ব্যবহারের ফলে gland এ যে #রিসেপ্টর ACTH কাজ করার কথা তা হয়ে যায়!

এবার উওরে যাই,
লং টাইম স্টোরেয়েড ব্যবহারে স্টেরয়েড বন্ধ করে দিলে কাজ করতে পারে না,কারণ (Inactive Adrenal gland)
সেক্ষেত্র দেহে ন্যাচারালি ভাবে আর তৈরি হয় না, সাথে আউট যে স্টেরয়েড টা পেত সেটাও বন্ধ!
এতে হয়!
ফলে ইমিউনোসিস্টেম হতে থাকে!

আপনার প্রশ্ন হতে পারে,
Short time steriod দিলে টেপিং করার প্রয়োজন নেই কেন?
শট টাইম স্টেরয়েড শুরু করার পর যদি হঠাৎ Steriod বন্ধ করে দেওয়া হয়,সেক্ষেত্র রিসেপ্টর হতে পারে ফলে দেহে Steriod তৈরি হয়!(কারণ রিসেপ্টর তখন থাকে)

এইজন্যই লং টাইম আমাদের টেপিং করে বন্ধ করা উচিৎ!

২য় উওর,
সকালে Body নিজস্ব ক্ষমতায় তৈরি করতে পারে,এতে দেহের #ইমিউনোসিস্টেম রেস্পন্স ভাল হয়!
তাছাড়াও RA,SLE রোগিদের Morning কমাতে সহায়তা করে!
আর রাতে যদি স্টেরয়েড দেওয়া হলে, #ঘুমের_অসুবিধা হয়(due to Steriod )
তাছাড়াও রাতে কর্টিসল বেশি পরিমাণে রিলিজ হয়।

সুতরাং স্টেরয়েড সকালে ও দুপুরে দেওয়া ,
Night time skip.

♥সাইড ইফেক্ট স্টেরয়েড :
Long time Steroid can leads to 's syndrome, ফলে Hyperfunction of adrenal cortex!টিউমার হতে পারে adrenal cortex ও Pituitary gland এ!Cushing's syndrome মুলত (increased gluconeogenesis)- দেখা দিবে produce less calcium,ফলাফল osteoporosis!

Glucocorticoid বা Corticosteriod, stimulate the and response of !
Bone formation হতে বাধা দান করে! ফলাফল Risk of Osteoporosis।
তাছাড়াও ডায়াবেটিকস, উচ্চরক্তচাপ, গ্লুকোমা,গ্যাস্টিক আলসার অন্যান্য রোগ হতে পারে দীর্ঘদিন স্টেরেয়েড সেবনের ফলে।

ভালবাসা নিবেন,
শুভকামনায়
®ডা. #লিখন

21/02/2025

খুবই ভয়াবহ দিন অপেক্ষা করতেছে বাংলাদেশের জন্য।
এই যে ওষুধ টা দেখা যাচ্ছে এটা একটা রিজার্ভ ড্রাগ (রিজার্ভ মানে বৃদ্ধ বয়সে যখন কোন এন্টিবায়োটিক আর কাজ করেনা ডায়াবেটিস সহ নানা ধরনের জটিলতা থাকে তখন এই ওষুধ বাধ্য হয়ে আমরা দেই)। আর সামান্য জ্বরে ফার্মেসি ওয়ালা এই ওষুধ দিয়ে দিছে এর মানে এই শিশু বড় হলে ওর জন্য কোন ওষুধই অবশিষ্ট থাকবেনা।রোগ হলে চেয়ে চেয়ে দেখা ছাড়া ডাক্তারের হাতে কিছুই করার থাকবেনা।
এই দেশে বেশিরভাগ মেধাবী থাকতে চায়না।এই যে বাচ্চাদের ক্ষতি করতেছে ফার্মেসী আলা সহ কিছু ভুয়া ডাক্তার প্রশাসন কিছুই বলতেছেনা,এর বিরুদ্ধে যদি কিছু বলা হয় ভাব্বে ডাক্তারই ভালনা ফার্মেসি তে গেলে তো ভিজিট দেওয়া লাগেনা।
এই যে ক্ষতি গুলা করতেছে এসব ভুয়া ডাক্তার সহ ফার্মেসি ওয়ালা রা এটা কোটি টাকা দিয়েও পুরন করার ব্যবস্থা নাই।
আমার কাছে প্রতিদিন এত এত উল্টো পালটা চিকিৎসার প্রেসক্রিপশন আসে নিজের কাছেই নিজের খারাপ লাগে এই মানুষ গুলা হয়তো বোঝেনা কিন্তু এসব দেখার জন্য যে প্রশাসন আছে তাদের আল্লাহ ক্ষমা করবে তো।
যেই ওষুধ আমি আমার বাবা মা অসুস্থ হলে দেইনা সেটা যদি অন্য কাউকে খেতে দেখি তখন খুব খারাপ লাগে।

15/08/2024
ছাত্রদের আন্দোলন কে স্বাগতম,,,দেশের এই অবস্থায় সকল আহত ছাত্রদের ফ্রি সেবা দিয়ে যাচ্ছে রেজা ডায়াগনস্টিক এন্ড কনসালটেশন...
05/08/2024

ছাত্রদের আন্দোলন কে স্বাগতম,,,
দেশের এই অবস্থায় সকল আহত ছাত্রদের ফ্রি সেবা দিয়ে যাচ্ছে রেজা ডায়াগনস্টিক এন্ড কনসালটেশন সেন্টার,,,

31/07/2024

Vital organ damage ছাড়াও Physical assault এ মানুষের মৃত্যু হতে পারে।
কিভাবে সেটা?
যখন কাউকে Assault করা হয় বিশেষ করে bulk Muscle এ , তখন সেই Damage tissue থেকে প্রকান্ড পরিমাণে Tissue factor Release হয়। আর এই Tissue factor ই Extrinsic Coagulation pathway কে Activated করে।
যার ফলে Blood clot হতে থাকে Vessel এর ভেতরে। সেই vessel যদি হয় Coronary vessel সেখান থেকে হতে পারে Heart attack . যদি সেটা হয় Cerebral vessel সেটা করতে পারে Stroke.

এছাড়া Muscle এ Assault এর কারনে muscle breakdown হয়। যেটাকে Rhambdomyolysis বলে।
Muscle Breakdown হয়ে তার ভেতর থেকে Myoglobin বের হয়ে আসে। যেটা Renal Tubule এ জমা হয়ে করে Acute Tubular Necrosis. অর্থাত এটা Kidney বিকল করে দিতে পারে। যেটা থেকে হতে পারে মৃত্যু।
আবার Rhabdomyolysis এর কারনে Muscle এর ভেতর কার Potassium গুলো Blood এ চলে আসে। অর্থাৎ Hyperkalaemia করে। সেখান থেকে হতে পারে Cardiac Arrest.
তাই Physical assault সেটা শরীরের যেখানেই করা হোক।এটা একজন মানুষের মৃত্যু ঝুকি বাড়িয়ে দেয়। Custodial death এর ও একটা অন্যতম কারন এটা। Lets say no to Physical Assault.

31/07/2024

আসসালামু আলাইকুম,,,

Address


Opening Hours

Monday 09:00 - 21:00
Tuesday 09:00 - 21:00
Wednesday 09:00 - 21:00
Thursday 09:00 - 21:00
Friday 09:00 - 21:00
Saturday 09:00 - 21:00
Sunday 09:00 - 21:00

Telephone

+8801746513205

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Reza Diagnostic & Consultation Center posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Reza Diagnostic & Consultation Center:

Shortcuts

  • Address
  • Telephone
  • Opening Hours
  • Alerts
  • Contact The Practice
  • Claim ownership or report listing
  • Want your practice to be the top-listed Clinic?

Share