Healing Nobabi Sunnah

Healing Nobabi Sunnah Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Healing Nobabi Sunnah, Alternative & holistic health service, KhilKhet Dhaka, Dhaka.

🌿 Healing Nobabi Sunnah

জিন-যাদু, বদ নজর ও হাসাদজনিত শারীরিক ও মানসিক অসুস্থতার একমাত্র শরঈ সমাধান

তিব্বে নববীর আলোকে রুকইয়াহ শারইয়্যাহ-

📌 রুকইয়াহ সংক্রান্ত সেবা পেতে যোগাযোগ করুন: ☎️+8801981-681952

06/12/2025

শয়তান মানুষকে হতাশ করার নানা কৌশল ব্যবহার করে। তার একটি সূক্ষ্ম কৌশল হলো—আমাদের মনকে ভালো কাজ থেকে সরিয়ে ভুল পথে ব্যস্ত করে রাখা।

দেখুন, দিনের যেকোনো সময় আমরা অনায়াসেই মোবাইল, ল্যাপটপ বা কম্পিউটার নিয়ে ঘন্টার পর ঘন্টা বসে থাকি। এতে সময় নষ্ট হচ্ছে কি না, কিংবা কোনো উপকার হচ্ছে কি না—এমন ভাবনা খুব কমই আমাদের মনে আসে।

কিন্তু পক্ষান্তরে, যখন মনোযোগ দিয়ে রুকইয়াহ শুনতে বসি, তখনই অস্থিরতা, মনখারাপ ও হতাশা আমাদের ভিতরে কাজ করতে শুরু করে। মনে হয।

রুকইয়াহ করে কি হবে?

এতদিন করেও তেমন উপকার তো পাচ্ছি না!

এভাবে কি সারা জীবন রুকইয়াহই শুনে যেতে হবে?
ইত্যাদি অসংখ্য নেতিবাচক চিন্তা মাথায় ভিড় জমাতে থাকে।

কিন্তু এগুলো কেন হয়?

কারণ এ ধরনের হতাশা ও দুশ্চিন্তা শয়তানের অন্যতম কৌশল। মানুষকে আল্লাহর পথে অটল রাখা তার পক্ষে সহ্য হয় না। তাই রুকইয়াহ, কুরআন তিলাওয়াত বা যেকোনো ভালো আমলের সময় সে মানুষের মনে নানাভাবে সন্দেহ, অস্থিরতা ও ক্লান্তি ঢুকিয়ে দিতে চেষ্টা করে—যদিও আমরা তা বুঝতে পারি না।

এখন নিশ্চয়ই বুঝতে পারছেন—রুকইয়াহ করার সময় আপনার ভিতরে অস্থিরতা ও হতাশা কেন কাজ করে।

Healing Nobabi Sunnah

28/11/2025

অনেকে প্রশ্ন করে থাকেন:
আমার বাচ্চার বদ নজর কিংবা প্যারানরমাল জাতীয় সমস্যা হয়। তাহার রুকইয়াহ্ কিভাবে করবো। তাহাদের রুকইয়াহ্ সংক্রান্ত নিচে বিস্তারিত লেখা আছে। রুকইয়াহ্ করার পূর্বে কিছু বিষয় সর্তক থাকা আমাদের জরুরী।

যেমন:
ঘরে বা রুমে প্রাণী জাতীয় ছবি ,কিংবা পুতুল , বা ব্যবহারের বস্ত কিংবা কাপড়ে বিভিন্ন মানুষের বা প্রাণীর ছবি থাকলে এগুলো নষ্ট করে ফেলা। এবং এই জাতীয় পুতুল ছবি ঘরে বা বাসস্থান থেকে বের করা জুরুরি। এগুলো থাকলে রহমতের ফিরিশতা ঘরে প্রবেশ করতে পারেনা। যাহার জন্য বাসস্থান বা ঘরে জ্বীন শয়তানের আখড়া হয়ে যায়। সুতরাং এই সমস্ত বস্তু ব্যবহার করা ইসলামে নিষিদ্ধ।

বাচ্চাদের রুকইয়াহ:

বাচ্চাদের মাথায় হাত রেখে এই দুয়াগুলো পড়বেন ,সকাল সন্ধ্যায় এবং মাঝে মাঝে বাবুর গায়ে ফুঁ দিবেন, এভাবে কয়েকবার করবেন। বাবু যদি নিজেই পড়তে পারে তাহলে নিজের মাথায় বা বুকে হাত রেখেই পড়বে। অথবা পড়ার পর দু’হাতের তালুতে ফুঁ দিয়ে পুরো শরীরে হাত বুলিয়ে নিলেও হবে।

১.
أُعِيْذُكُمْ بِكَلِمَاتِ اللّٰهِ التَّامَّةِ ، مِنْ كُلِّ شَيْطَانٍ وَهَامَّةٍ ، وَمِنْ كُلِّ عَيْنٍ لَامَّةٍ

উ”ঈযুকুম বিকালিমা-তিল্লা-হিত্তা-ম্মাহ। মিং কুল্লি শাইত্বা-নিও- ওয়াহা-ম্মাহ। ওয়ামিং কুল্লি “আঈনিল্লা-ম্মাহ।

২.
بِسْمِ اللَّهِ أَرْقِيكَ، مِنْ كُلِّ شَيْءٍ يُؤْذِيكَ، مِنْ شَرِّ كُلِّ نَفْسٍ أَوْ عَيْنِ حَاسِدٍ، اللَّهُ يَشْفِيكَ، بِسْمِ اللَّهِ أَرْقِيكَ

বিসমিল্লা-হি আরকীক। মিং কুল্লি শাইয়িই ইউ’যীক। মিং শাররি কুল্লি নাফসিন আও “আইনি হাসিদ। আল্লা-হু ইয়াশফীক। বিসমিল্লা-হি আরকীক।

৩.
بِاسْمِ اللَّهِ يُبْرِيكَ، وَمِنْ كُلِّ دَاءٍ يَشْفِيكَ، وَمِنْ شَرِّ حَاسِدٍ إِذَا حَسَدَ، وَشَرِّ كُلِّ ذِي عَيْنٍ

বিসমিল্লা-হি ইউবরীক। ওয়ামিং কুল্লি দা-ঈই ইয়াশফীক। ওয়ামিং শাররি হাসিদিন ইযা- হাসাদ। ওয়া শাররি কুল্লি যী “আঈন।

৪.
اللَّهُمَّ رَبَّ النَّاسِ أَذْهِبْ الْبَاسَ، اشْفِ وَأَنْتَ الشَّافِي لَا شِفَاءَ إِلَّا شِفَاؤُكَ شِفَاءً لَا يُغَادِرُ سَقَمًا

আল্লা-হুম্মা রাব্বান না-স। আযহিবিল বা’স । ইশফি ওয়াআংতাশ শা-ফী। লা-শিফাআ ইল্লা-শিফাউক। শিফাআল লা-ইউগা-দিরু সাক্বামা-।

এরপর সুরা ফাতিহা এবং আয়াতুল কুরসি ১বার। এবং সুরা ইখলাস, ফালাক, নাস ৩ বার পড়বেন এরপর বাবুকে ফুঁ দিবেন। চাইলে সুরা ফালাক নাস অনেকবার পুনরাবৃত্তি করতে পারেন। আর বাচ্চাটাকে বদ নজরের একটি গোসল করাবেন , যদি বাচ্চা গোসলের উপযোগী হয়। কিভাবে গোসল করাবেন নিচে বিস্তারিত লেখা আছে।

প্রথম ৭ টি সবুজ দেখে বড়ইপাতা পিষিয়ে এক গ্লাস পানিতে রেখে আপনি সেখানে

দুরুদ শরিফ
সুরা ফাতিহা
সুরা বাকরাহ্ এর কিছু অংশ ও আয়াতুল কুরসী ও বাকরাহ এর শেষের পৃষ্ঠার আয়াত গুলো

অতপর সুরা হুমাযাহ
সুরা কাফিরূন
সুরা ঈখলাস
সুরা ফালাক
সুরা নাস
পড়ে পড়ে পানিতে ফুক দিবেন। অতপর এই গোসলের পানিটা থেকে ৩ ঢুক পানি বাচ্চাটাকে পান করাবেন ,যদি পান করার উপযোগী হয়। এবং বাকিটা দিয়ে বাচ্চাটাকে টানা ৭ দিন গোসল করাবেন।

আর সেইম একিই নিয়মে বাচ্চার জন্য একটি ১ লিটারের পানির বোতল ও অলিভ ওয়েলে পড়ে পড়ে পানিটা ওরে পান করাবেন ,এবং তৈলটা মালিশ করবেন বিশেষ করে হাত পা যে সমস্ত স্হানে সমস্যা হয় যেমন ব্যাথা বা আচর দাগ কাটা ইত্যাদি। ইনশাআল্লাহ্ সুস্হ হয়ে যাবে বাচ্চা।

শুকরান জাযাকাল্লাহ্

যাদুর পেশেন্টের জন্য গুরুত্বপূর্ণ তথ্য!  যাদু আমাদের প্রভাবিত করে আমাদের কয়েকটি ভুলের কারনে। 🔰 মাথার চুল বা চিরুনীতে লেগ...
26/11/2025

যাদুর পেশেন্টের জন্য গুরুত্বপূর্ণ তথ্য!

যাদু আমাদের প্রভাবিত করে আমাদের কয়েকটি ভুলের কারনে।

🔰 মাথার চুল বা চিরুনীতে লেগে থাকা চুল থেকে বড় ধরনের যাদু হয়ে থাকে, তাই চুল নিদিষ্ট স্থান ছাড়া ফেলা উচিত নয়।

🔰 পরিহিত জামাকাপড় শুকানোর বিষয় সর্তক হওয়া উচিত এতে যাদুকর জ্বিনের মাধ্যমে বা সরাসরি চুরি করে নিয়ে যেতে পারে।

🔰 কাটা নোখ গুলো মাটিতে পুতে রাখুন।

🔰 ছবি তোলা, বা ছবি ফেসবুকে পোষ্ট করা বন্ধ করুন। ছবি যথেষ্ট যাদুকরে যাদুর জন্য।

🔰 পুরান জামাকাপড় কাউকে না দেওয়া উওম। এতে আপনার সেই জামাকাপড় যাদুকর যাদুর জন্য ব্যবহার করতে পারে।

🔰 পিরিয়ডের প্যাড ধুয়ে ডাষ্টবিনে পেলেন এতে যাদুকর বা জ্বিন এ সকল প্যাড নিয়ে যাদুকরতে পারবে না।

🔰 রাগান্বিত হবে না পরিবারের সাথে উওেজিত হলে যাদু প্রবেশ করতে বাঁধা থাকে না।

যাদু পিতা মাতার নাম দিয়ে হয়। উপরের এসকল জিনিস পত্র ছাড়া,যাদুকর পেশেন্টের উপর যাদু প্রয়োগ করতে পারে না। যাদু হলো সূক্ষ গোপন,এটা আপনার শরিরের যে কোন অংশের কিছু না কিছু প্রয়োজন হয়। তা ছাড়া যাদু সম্ভব নয়। নামের মাধ্যমে যাদু হলো যাদুকর আপনার ব্যবহার করা জামাকাপড় প্রয়োজন । তা না হলে মাছির মত মেরে ফেলে রাখতো যাদুকর সাধারণ মানুষ কে। আল্লাহ তাআলা আমাদের সবাইকে হেফাজত করুন।

সদাকায় যারিয়ার নিয়াতে পোষ্ট শেয়ার করে দিন।

Healing Nobabi Sunnah

22/11/2025

কিছুসংখ্যক দাইউস প্রকৃতির লোক রয়েছে, যারা নিজেদের নামের আগে রাক্বি উপাধি লাগিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে মহিলাদের লাইভ রুকইয়াহ করতে বেরিয়ে পড়েছে। এদের থেকে সর্বদা সতর্ক থাকুন। এদের নেই কোনো উস্তাদ, নেই শরঈ ইলমের ভিত্তি।

পুরুষ বা নারী—যে কেউ হোক, কোনো রোগীর শরীরে যখন জিনের নিয়ন্ত্রণ থাকে, তখন সে স্বাভাবিক অবস্থায় থাকতে পারে না, অস্বাভাবিক ভঙ্গি ও আচরণ প্রকাশ পায়। একজন চিকিৎসক হিসেবে আপনার কর্তব্য হলো শরিয়তের ফরজ বিধান মেনে পর্দা বজায় রেখে যতটুকু চিকিৎসা প্রদান করা সম্ভব, তা করা।

কিন্তু কিছু ভণ্ড ব্যক্তি রোগীর এই দুর্বলতাকে কাজে লাগিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রকাশ্যে তা প্রচার করছে এবং হাজারো মানুষের সামনে রোগীদের বিপন্ন অবস্থাকে প্রদর্শন করছে। এটি অত্যন্ত গর্হিত, অনৈতিক ও শরিয়তবিরোধী কাজ।

রুকইয়াহ একটি অত্যন্ত সংবেদনশীল ক্ষেত্র—এখানে অদৃশ্য জ্বিন, শয়তান ও যাদুর বিপরীতে ল-ড়াই করতে হয়। এই কাজে পরিপূর্ণ মুত্তাকী, আল্লাহভীরু এবং রবের সাহায্যপ্রত্যাশী ব্যক্তি প্রয়োজন, যারা তাকওয়া ও আমানতের সঙ্গে দায়িত্ব পালন করেন।

আল্লাহ তায়ালা আমাদের সঠিকভাবে বুঝার তাওফিক দান করুন এবং নামধারী দাইউস ও ভণ্ড রাক্বিদের অনিষ্ট থেকে আমাদের হেফাজত করুন। আমিন।

Healing Nobabi Sunnah

আসুন জীন যাদু বদনজর হাসাদ থেকে নিরাপত্তার জন্য নিজে নিজে রুকইয়াহ করি।এই আয়াতগুলো যাদু নষ্টের ক্ষেত্রে অনেক ভালো কাজ করব...
19/11/2025

আসুন জীন যাদু বদনজর হাসাদ থেকে নিরাপত্তার জন্য নিজে নিজে রুকইয়াহ করি।

এই আয়াতগুলো যাদু নষ্টের ক্ষেত্রে অনেক ভালো কাজ করবে তাই প্রতিটা আয়াত বেশি বেশি পাঠ করুন। যে আয়াতে আপনার প্রতিক্রিয়া বেশি হবে সে আয়াতগুলো আরো বেশি করে পাঠ করার চেষ্টা করুন।

প্রথমে দুরুদ শরিফ⤵️

اَللّٰهُمَّ صَلِّ عَلىٰ مُحَمَّدٍ، وَعَلىٰ آلِ مُحَمَّدٍ، كَمَا صَلَّيْتَ عَلَىٰ إِبْرَاهِيْمَ، وَعَلىٰ آلِ إِبْرَاهِيْمَ، إِنَّكَ حَمِيْدٌ مَجِيْدٌ، اللّٰهُمَّ بَارِكْ عَلىٰ مُحَمَّدٍ وَّعَلىٰ آلِ مُحَمَّدٍ، كَمَا بَارَكْتَ عَلىٰ إِبْرَاهِيْمَ وَعَلىٰ آلِ إِبْرَاهِيْمَ، إِنَّكَ حَمِيْدٌ مَّجِيْد

সুরা ফাতিহা⤵️
📖 بِسْمِ اللّٰهِ الرَّحْمٰنِ الرَّحِیْمِ
اَلْحَمْدُ لِلّٰهِ رَبِّ الْعٰلَمِیْنَ ﴿۱﴾ الرَّحْمٰنِ الرَّحِیْمِ ﴿۲﴾ مٰلِكِ یَوْمِ الدِّیْنِ ﴿۳﴾ اِیَّاكَ نَعْبُدُ وَ اِیَّاكَ نَسْتَعِیْنُ ﴿۴﴾ اِهْدِ نَا الصِّرَاطَ الْمُسْتَقِیْمَ ﴿۵﴾ صِرَاطَ الَّذِیْنَ اَنْعَمْتَ عَلَیْهِمْ۬ۙ غَیْرِ الْمَغْضُوْبِ عَلَیْهِمْ وَلَا الضَّآ لِّیْنَ ﴿۷﴾

বাকারা ১-৫নং আয়াত⤵️
📖 بِسْمِ اللّٰهِ الرَّحْمٰنِ الرَّحِیْمِ
الٓـمّٓ ﴿۱﴾ ذٰلِكَ الْكِتٰبُ لَا رَیْبَ ۚۖۛ فِیْهِ ۚۛ هُدًی لِّلْمُتَّقِیْنَ ﴿۲﴾ الَّذِیْنَ یُؤْمِنُوْنَ بِالْغَیْبِ وَیُقِیْمُوْنَ الصَّلٰوۃَ وَمِمَّا رَزَقْنٰهُمْ یُنْفِقُوْنَ ﴿۳﴾ وَالَّذِیْنَ یُؤْمِنُوْنَ بِمَاۤ اُنْزِلَ اِلَیْكَ وَمَاۤ اُنْزِلَ مِنْ قَبْلِكَ ۚوَ بِالْاٰخِرَۃِ هُمْ یُوْقِنُوْنَ ﴿۴﴾ اُولٰٓئِكَ عَلٰی هُدًی مِّنْ رَّبِّهِمْ ٭ وَ اُولٰٓئِكَ هُمُ الْمُفْلِحُوْنَ ﴿۵﴾

সূরা বাকারা ১০২নং আয়াত⤵️

📖 وَٱتَّبَعُوا۟ مَا تَتْلُوا۟ ٱلشَّيَٰطِينُ عَلَىٰ مُلْكِ سُلَيْمَٰنَۖ وَمَا كَفَرَ سُلَيْمَٰنُ وَلَٰكِنَّ ٱلشَّيَٰطِينَ كَفَرُوا۟ يُعَلِّمُونَ ٱلنَّاسَ ٱلسِّحْرَ وَمَآ أُنزِلَ عَلَى ٱلْمَلَكَيْنِ بِبَابِلَ هَٰرُوتَ وَمَٰرُوتَۚ وَمَا يُعَلِّمَانِ مِنْ أَحَدٍ حَتَّىٰ يَقُولَآ إِنَّمَا نَحْنُ فِتْنَةٌ فَلَا تَكْفُرْۖ فَيَتَعَلَّمُونَ مِنْهُمَا مَا يُفَرِّقُونَ بِهِۦ بَيْنَ ٱلْمَرْءِ وَزَوْجِهِۦۚ وَمَا هُم بِضَآرِّينَ بِهِۦ مِنْ أَحَدٍ إِلَّا بِإِذْنِ ٱللَّهِۚ وَيَتَعَلَّمُونَ مَا يَضُرُّهُمْ وَلَا يَنفَعُهُمْۚ وَلَقَدْ عَلِمُوا۟ لَمَنِ ٱشْتَرَىٰهُ مَا لَهُۥ فِى ٱلْءَاخِرَةِ مِنْ خَلَٰقٍۚ وَلَبِئْسَ مَا شَرَوْا۟ بِهِۦٓ أَنفُسَهُمْۚ لَوْ كَانُوا۟ يَعْلَمُونَ

সূরা বাকারাহ'র ১৬৩-১৬৪নং আয়াত⤵️

📖 وَ اِلٰـهُكُمْ اِلٰہٌ وَّاحِدٌ ۚلَاۤ اِلٰهَ اِلَّا هُوَ الرَّحْمٰنُ الرَّحِیْمُ ﴿۱۶۳﴾ اِنَّ فِیْ خَلْقِ السَّمٰوٰتِ وَالْاَرْضِ وَاخْتِلَافِ الَّیْلِ وَالنَّهَارِ وَالْفُلْكِ الَّتِیْ تَجْرِیْ فِی الْبَحْرِ بِمَا یَنْفَعُ النَّاسَ وَمَاۤ اَنْزَلَ اللّٰهُ مِنَ السَّمَآءِ مِنْ مَّآءٍ فَاَحْیَا بِهِ الْاَرْضَ بَعْدَ مَوْتِهَا وَبَثَّ فِیْهَا مِنْ كُلِّ دَآبَّةٍ ۪ وَّتَصْرِیْفِ الرِّیٰحِ وَالسَّحَابِ الْمُسَخَّرِ بَیْنَ السَّمَآءِ وَالْاَرْضِ لَاٰیٰتٍ لِّقَوْمٍ یَّعْقِلُوْنَ ﴿۱۶۴﴾

সূরা বাকারাহ'র ২৫৫নং আয়াত⤵️

📖 اَللّٰهُ لَاۤ اِلٰهَ اِلَّا هُوَ ۚاَلْحَیُّ الْقَیُّوْمُ ۚ لَا تَاْخُذُہٗ سِنَةٌ وَّلَا نَوْمٌ ؕ لَہٗ مَا فِی السَّمٰوٰتِ وَمَا فِی الْاَرْضِ ؕ مَنْ ذَا الَّذِیْ یَشْفَعُ عِنْدَہٗۤ اِلَّا بِاِذْنِہٖ ؕ یَعْلَمُ مَا بَیْنَ اَیْدِیْهِمْ وَمَا خَلْفَهُمْ ۚوَلَا یُحِیْطُوْنَ بِشَیْءٍ مِّنْ عِلْمِہٖۤ اِلَّا بِمَاشَآءَ ۚوَسِعَ كُرْسِیُّهُ السَّمٰوٰتِ وَالْاَرْضَ ۚوَلَا یَـُٔوْدُہٗ حِفْظُهُمَا ۚوَهُوَ الْعَلِیُّ الْعَظِیْمُ ﴿۲۵۵﴾
সূরা মায়িদা ১১০নং আয়াত⤵️

📖 إِذْ قَالَ ٱللَّهُ يَٰعِيسَى ٱبْنَ مَرْيَمَ ٱذْكُرْ نِعْمَتِى عَلَيْكَ وَعَلَىٰ وَٰلِدَتِكَ إِذْ أَيَّدتُّكَ بِرُوحِ ٱلْقُدُسِ تُكَلِّمُ ٱلنَّاسَ فِى ٱلْمَهْدِ وَكَهْلًاۖ وَإِذْ عَلَّمْتُكَ ٱلْكِتَٰبَ وَٱلْحِكْمَةَ وَٱلتَّوْرَىٰةَ وَٱلْإِنجِيلَۖ وَإِذْ تَخْلُقُ مِنَ ٱلطِّينِ كَهَيْـَٔةِ ٱلطَّيْرِ بِإِذْنِى فَتَنفُخُ فِيهَا فَتَكُونُ طَيْرًۢا بِإِذْنِىۖ وَتُبْرِئُ ٱلْأَكْمَهَ وَٱلْأَبْرَصَ بِإِذْنِىۖ وَإِذْ تُخْرِجُ ٱلْمَوْتَىٰ بِإِذْنِىۖ وَإِذْ كَفَفْتُ بَنِىٓ إِسْرَٰٓءِيلَ عَنكَ إِذْ جِئْتَهُم بِٱلْبَيِّنَٰتِ فَقَالَ ٱلَّذِينَ كَفَرُوا۟ مِنْهُمْ إِنْ هَٰذَآ إِلَّا سِحْرٌ مُّبِينٌ

সূরা আনআম ৭নং আয়াত⤵️

📖 وَلَوْ نَزَّلْنَا عَلَيْكَ كِتَٰبًا فِى قِرْطَاسٍ فَلَمَسُوهُ بِأَيْدِيهِمْ لَقَالَ ٱلَّذِينَ كَفَرُوٓا۟ إِنْ هَٰذَآ إِلَّا سِحْرٌ مُّبِينٌ

সূরা আরাফ ১১৩নং আয়াত⤵️

📖 وَجَآءَ ٱلسَّحَرَةُ فِرْعَوْنَ قَالُوٓا۟ إِنَّ لَنَا لَأَجْرًا إِن كُنَّا نَحْنُ ٱلْغَٰلِبِينَ

সূরা আরাফ ১১৬নং আয়াত⤵️

📖 قَالَ أَلْقُوا۟ۖ فَلَمَّآ أَلْقَوْا۟ سَحَرُوٓا۟ أَعْيُنَ ٱلنَّاسِ وَٱسْتَرْهَبُوهُمْ وَجَآءُو بِسِحْرٍ عَظِيمٍ
সূরা আরাফ ১২০নং আয়াত⤵️
📖 وَأُلْقِىَ ٱلسَّحَرَةُ سَٰجِدِينَ
সূরা আরাফ ১৩২নং আয়া⤵️

📖 وَقَالُوا۟ مَهْمَا تَأْتِنَا بِهِۦ مِنْ ءَايَةٍ لِّتَسْحَرَنَا بِهَا فَمَا نَحْنُ لَكَ بِمُؤْمِنِينَ

সূরা ইউনুস ৭৬নং আয়াত⤵️

📖 فَلَمَّا جَآءَهُمُ ٱلْحَقُّ مِنْ عِندِنَا قَالُوٓا۟ إِنَّ هَٰذَا لَسِحْرٌ مُّبِينٌ

সূরা ইউনুস ৭৭নং আয়াত⤵️

📖 قَالَ مُوسَىٰٓ أَتَقُولُونَ لِلْحَقِّ لَمَّا جَآءَكُمْۖ أَسِحْرٌ هَٰذَا وَلَا يُفْلِحُ ٱلسَّٰحِرُونَ

সূরা ইউনুস ৮০নং আয়াত⤵️

📖 فَلَمَّا جَآءَ ٱلسَّحَرَةُ قَالَ لَهُم مُّوسَىٰٓ أَلْقُوا۟ مَآ أَنتُم مُّلْقُونَ

সূরা ইউনুস ৮১নং আয়াত⤵️

📖 فَلَمَّآ أَلْقَوْا۟ قَالَ مُوسَىٰ مَا جِئْتُم بِهِ ٱلسِّحْرُۖ إِنَّ ٱللَّهَ سَيُبْطِلُهُۥٓۖ إِنَّ ٱللَّهَ لَا يُصْلِحُ عَمَلَ ٱلْمُفْسِدِينَ

সূরা হুদ ৭নং আয়াত⤵️

📖 وَهُوَ ٱلَّذِى خَلَقَ ٱلسَّمَٰوَٰتِ وَٱلْأَرْضَ فِى سِتَّةِ أَيَّامٍ وَكَانَ عَرْشُهُۥ عَلَى ٱلْمَآءِ لِيَبْلُوَكُمْ أَيُّكُمْ أَحْسَنُ عَمَلًاۗ وَلَئِن قُلْتَ إِنَّكُم مَّبْعُوثُونَ مِنۢ بَعْدِ ٱلْمَوْتِ لَيَقُولَنَّ ٱلَّذِينَ كَفَرُوٓا۟ إِنْ هَٰذَآ إِلَّا سِحْرٌ مُّبِينٌ

সূরা ত্ব-হা ৫৭নং আয়াত⤵️

📖 قَالَ أَجِئْتَنَا لِتُخْرِجَنَا مِنْ أَرْضِنَا بِسِحْرِكَ يَٰمُوسَىٰ

সূরা ত্ব-হা ৫৮নং আয়াত⤵️

فَلَنَأْتِيَنَّكَ بِسِحْرٍ مِّثْلِهِۦ فَٱجْعَلْ بَيْنَنَا وَبَيْنَكَ مَوْعِدًا لَّا نُخْلِفُهُۥ نَحْنُ وَلَآ أَنتَ مَكَانًا سُوًى

সূরা ত্ব-হা ৬৩নং আয়াত⤵️

📖 قَالُوٓا۟ إِنْ هَٰذَٰنِ لَسَٰحِرَٰنِ يُرِيدَانِ أَن يُخْرِجَاكُم مِّنْ أَرْضِكُم بِسِحْرِهِمَا وَيَذْهَبَا بِطَرِيقَتِكُمُ ٱلْمُثْلَىٰ

সূরা ত্ব-হা ৬৬নং আয়াত⤵️

📖 قَالَ بَلْ أَلْقُوا۟ۖ فَإِذَا حِبَالُهُمْ وَعِصِيُّهُمْ يُخَيَّلُ إِلَيْهِ مِن سِحْرِهِمْ أَنَّهَا تَسْعَىٰ

সূরা ত্ব-হা ৭০নং আয়াত⤵️

📖 فَأُلْقِىَ ٱلسَّحَرَةُ سُجَّدًا قَالُوٓا۟ ءَامَنَّا بِرَبِّ هَٰرُونَ وَمُوسَىٰ

সূরা ত্ব-হা ৭১নং আয়াত⤵️

📖 قَالَ ءَامَنتُمْ لَهُۥ قَبْلَ أَنْ ءَاذَنَ لَكُمْۖ إِنَّهُۥ لَكَبِيرُكُمُ ٱلَّذِى عَلَّمَكُمُ ٱلسِّحْرَۖ فَلَأُقَطِّعَنَّ أَيْدِيَكُمْ وَأَرْجُلَكُم مِّنْ خِلَٰفٍ وَلَأُصَلِّبَنَّكُمْ فِى جُذُوعِ ٱلنَّخْلِ وَلَتَعْلَمُنَّ أَيُّنَآ أَشَدُّ عَذَابًا وَأَبْقَىٰ

সূরা ত্ব-হা ৭৩নং আয়াত⤵️

📖 إِنَّآ ءَامَنَّا بِرَبِّنَا لِيَغْفِرَ لَنَا خَطَٰيَٰنَا وَمَآ أَكْرَهْتَنَا عَلَيْهِ مِنَ ٱلسِّحْرِۗ وَٱللَّهُ خَيْرٌ وَأَبْقَىٰٓ

সূরা আম্বিয়া ৩নং আয়াত⤵️

📖 لَاهِيَةً قُلُوبُهُمْۗ وَأَسَرُّوا۟ ٱلنَّجْوَى ٱلَّذِينَ ظَلَمُوا۟ هَلْ هَٰذَآ إِلَّا بَشَرٌ مِّثْلُكُمْۖ أَفَتَأْتُونَ ٱلسِّحْرَ وَأَنتُمْ تُبْصِرُونَ

সূরা মু'মিনুন ৮৯নং আয়াত⤵️
سَيَقُولُونَ لِلَّهِۚ قُلْ فَأَنَّىٰ تُسْحَرُونَ

সূরা শু'আরা ৩৫নং আয়াত⤵️

📖 يُرِيدُ أَن يُخْرِجَكُم مِّنْ أَرْضِكُم بِسِحْرِهِۦ فَمَاذَا تَأْمُرُونَ

সূরা শু'আরা ২৮নং আয়াত⤵️

📖 فَجُمِعَ ٱلسَّحَرَةُ لِمِيقَٰتِ يَوْمٍ مَّعْلُومٍ

সূরা শু'আরা ৪০নং আয়াত⤵️

📖 لَعَلَّنَا نَتَّبِعُ ٱلسَّحَرَةَ إِن كَانُوا۟ هُمُ ٱلْغَٰلِبِينَ

সূরা শু'আরা ৪১নং আয়াত⤵️

📖 فَلَمَّا جَآءَ ٱلسَّحَرَةُ قَالُوا۟ لِفِرْعَوْنَ أَئِنَّ لَنَا لَأَجْرًا إِن كُنَّا نَحْنُ ٱلْغَٰلِبِينَ

সূরা শু'আরা ৪৬নং আয়াত⤵️
📖 فَأُلْقِىَ ٱلسَّحَرَةُ سَٰجِدِينَ
সূরা শু'আরা ৪৯নং আয়াত⤵️

📖 قَالَ ءَامَنتُمْ لَهُۥ قَبْلَ أَنْ ءَاذَنَ لَكُمْۖ إِنَّهُۥ لَكَبِيرُكُمُ ٱلَّذِى عَلَّمَكُمُ ٱلسِّحْرَ فَلَسَوْفَ تَعْلَمُونَۚ لَأُقَطِّعَنَّ أَيْدِيَكُمْ وَأَرْجُلَكُم مِّنْ خِلَٰفٍ وَلَأُصَلِّبَنَّكُمْ أَجْمَعِينَ

সূরা শু'আরা ১৫৩নং আয়াত⤵️
📖 قَالُوٓا۟ إِنَّمَآ أَنتَ مِنَ ٱلْمُسَحَّرِينَ

সূরা শু'আরা ১৮৫নং আয়াত⤵️
📖 قَالُوٓا۟ إِنَّمَآ أَنتَ مِنَ ٱلْمُسَحَّرِينَ

সূরা আন্-নামাল ১৩নং আয়াত⤵️

📖 فَلَمَّا جَآءَتْهُمْ ءَايَٰتُنَا مُبْصِرَةً قَالُوا۟ هَٰذَا سِحْرٌ مُّبِينٌ

সূরা আল-কাসস ৩৬নং আয়াত⤵️
📖 فَلَمَّا جَآءَهُم مُّوسَىٰ بِـَٔايَ

সূরা ইখলাস⤵️
📖 بِسْمِ اللّٰهِ الرَّحْمٰنِ الرَّحِیْمِ
قُلْ هُوَ اللّٰهُ اَحَدٌ ﴿۱﴾ اللّٰهُ الصَّمَدُ ﴿۲﴾ لَمْ یَلِدْ ۙوَ لَمْ یُوْلَدْ ﴿۳﴾ وَ لَمْ یَكُنْ لَّہٗ كُفُوًا اَحَدٌ ﴿۴

সূরা ফালাক⤵️
📖 بِسْمِ اللّٰهِ الرَّحْمٰنِ الرَّحِیْمِ
قُلْ اَعُوْذُ بِرَبِّ الْفَلَقِ ﴿۱﴾ مِنْ شَرِّ مَا خَلَقَ ﴿۲﴾ وَ مِنْ شَرِّ غَاسِقٍ اِذَا وَقَبَ ﴿۳﴾ وَ مِنْ شَرِّ النَّفّٰثٰتِ فِی الْعُقَدِ ﴿۴﴾ وَ مِنْ شَرِّ حَاسِدٍ اِذَا حَسَدَ ﴿۵

সূরা নাস⤵️
📖 بِسْمِ اللّٰهِ الرَّحْمٰنِ الرَّحِیْمِ
قُلْ اَعُوْذُ بِرَبِّ النَّاسِ ﴿۱﴾ مَلِكِ النَّاسِ ﴿۲﴾ اِلٰهِ النَّاسِ ﴿۳﴾ مِنْ شَرِّ الْوَسْوَاسِ ۙالْخَنَّاسِ ﴿۴﴾ الَّذِیْ یُوَسْوِسُ فِیْ صُدُوْرِ النَّاسِ ﴿۵﴾ مِنَ الْجِنَّةِ وَ النَّاسِ ﴿۶

উপরে আয়াত গুলো পড়ার পর আপনার কি কি রিয়েকশন হয়ে ওটা ফ্রু রেখে অভিজ্ঞ একজন রাক্কির সাজেশন নিয়ে ট্রিটমেন্ট শুরু করুন।

সদাকায় যারিয়ার নিয়াতে পোষ্ট শেয়ার করে দিন।

Healing Nobabi Sunnah

14/11/2025

রাসূল সাঃ যুগে এক শিশুর উপর জিন আছর করে!
শিশুটির মা তাকে নিয়ে রাসূল সাঃ কাছে আসেন। তিনি বলেন, ইয়া রাসূলাল্লাহ! আমার বাচ্চার এই এই অবস্থা।
রাসূল সাঃ সব শুনে বললেন,

"আল্লাহর দুশমন! বের হও। আমি আল্লাহর রাসূল।"

এই কথা বলার সাথে সাথে জিনটি ছোট্ট শিশুর উপর থেকে চলে যায়। কিছুক্ষণের মধ্যে শিশুটি ভালো হয়ে যায়।

(মুসনাদে আহমাদ: ১৭৫৪৯)

Healing Nobabi Sunnah

বিবাহিত পুরুষ এবং মেয়েদের সহবাসে অক্ষম করার যাদুর লক্ষণ।✅ পুরুষের ক্ষেত্রে. 1️⃣ বিয়ের আগে সুস্থ থাকলেও বিয়ের পর ক্রমশই...
03/11/2025

বিবাহিত পুরুষ এবং মেয়েদের সহবাসে অক্ষম করার যাদুর লক্ষণ।

✅ পুরুষের ক্ষেত্রে.

1️⃣ বিয়ের আগে সুস্থ থাকলেও বিয়ের পর ক্রমশই যৌন মিলনের সক্ষমতা হারিয়ে ফেলা।

2️⃣ সম্পূর্ণ শারীরিক সুস্থতা থাকা সত্ত্বেও স্ত্রীর সাথে সহবাসে হঠাৎ অক্ষম হয়ে পড়ে।

3️⃣ মিলনের পূর্ব সময়ে স্বাভাবিক থাকলেও মিলনের সময় পুরুষাঙ্গ দুর্বল ও নিস্তেজ হয়ে পড়া।

4️⃣ সহবাসের সময় বা এর কিছুক্ষণ পূর্বে যৌন অনুভূতি হারিয়ে ফেলা।

5️⃣ অনেক সময় অল্প সময়ে বীর্যপাত হয়ে যায় দীর্ঘক্ষণ সহবাসের সক্ষম হয় না।

6️⃣ সহবাসে অক্ষম করার যাদুর সবচেয়ে বড় নিদর্শন হলো পুরুষ যখন তার স্ত্রী থেকে দূরে অবস্থান করবে তখন নিজের মধ্যে পূর্ণ সক্ষমতা অনুভব করবে। কিন্তু যখনই সে স্ত্রীর নিকটবর্তী হবে বা সহবাসের ইচ্ছা করবে,ঠিক সেই মুহূর্তে তার পুরুষাঙ্গ স্তিমিত হয়ে যাবে এতে সে সহবাস করতে সক্ষম হয় না।

✅ নারীদের ক্ষেত্রে.

1️⃣ কুমারী মেয়েকে বিয়ের পর অকুমারী মনে হয়,এতে স্বামীর মনে সন্দেহ সৃষ্টি হয়। কিন্তু এই যাদুর রুকইয়াহ করে যাদু নষ্ট হওয়ার পর আর এমন মনে হয় না আলহামদুলিল্লাহ।

2️⃣ স্ত্রী তার স্বামীকে কাছে আসতে অনিচ্ছা নিয়ে বাধা দেওয়া।

3️⃣ সহবাসের সময়য়ের কিছুক্ষণ পূর্বে যৌন অনুভূতি হারিয়ে ফেলা।

4️⃣ স্বামী কাছে আসতে চাইলে অনিচ্ছায় দুই ঊরু একত্রিত করে ফেলা।

5️⃣ কেবল সহবাসের সময় জরায়ু থেকে রক্ত বের হওয়া।(সাভাবিক ভাবে জরায়ু থেকে রক্তক্ষরণ জরায়ু ক্যান্সারের লক্ষণ)।

6️⃣ সহবাসের সময় তার স্বামী যৌনাঙ্গের মধ্যে মাংসের প্রতিবন্ধকতা পাওয়ার ফলে সহবাসে সফল না হওয়া।

7️⃣ জিন নারীর মস্তিষ্কে আসন করে তার যৌন চাহিদা নষ্ট করে দেয়। ফলে স্বামী তার সঙ্গে সহবাস করলেও সে তাতে কোনো স্বাদ অনুভব করে না,বরং সে সহবাসের সময় অর্ধচেতন অবস্থাই পড়ে থাকে।

এগুলো ছাড়াও উভয়ের ক্ষেত্রেই জিনআক্রান্ত হওয়ার কিছু লক্ষণ ও বার্ধক্যের সমস্যা হতে পারে।

🩺 জ্বিন এবং যাদুর সমস্যায় সরাসরি রুকইয়াহর বিকল্প নেই।

Healing Nobabi Sunnah

জ্বীন, যাদু, বদনজর, হাসাদ, হিংসা, ওয়াসওয়াসা ও দুনিয়াবী সকল সমস্যার সমাধানের আমল।যেসব সমস্যায় এই আমল অত্যন্ত উপকারীআলহ...
26/10/2025

জ্বীন, যাদু, বদনজর, হাসাদ, হিংসা, ওয়াসওয়াসা ও দুনিয়াবী সকল সমস্যার সমাধানের আমল।

যেসব সমস্যায় এই আমল অত্যন্ত উপকারী
আলহামদুলিল্লাহ, নিচের আমলটি —

জ্বীন-যাদু, বদনজর, হাসাদ, হিংসা, ওয়াসওয়াসা, শারীরিক ও মানসিক কষ্ট, রিজিকে বাধা, দীর্ঘদিন অসুস্থতা, একের পর এক সমস্যা,ছেলে-মেয়ের বিয়েতে বাধা,স্বামীর অন্যায় আচরণ,শ্বশুর-শাশুড়ি ও আত্মীয়-স্বজনের অত্যাচার,মানুষের অবহেলা,
সন্তানদের পড়াশোনায় ব্যর্থতা,এবং সকল দুনিয়াবী পেরেশানি থেকে মুক্তির জন্য ১০০০% উপকারী আলহামদুলিল্লাহ।

আমল করার নিয়মাবলি
সময়: প্রতিদিন এশার সালাত সম্পূর্ণ শেষে, জায়নামাজে বসে এই আমলটি করবেন।

দরূদ শরীফ পাঠ করুন ১০০ বার

اللهم صل على سيدنا محمد
উচ্চারণ: আল্লাহুম্মা সাল্লি ‘আলা সাইয়্যিদিনা মুহাম্মাদ।

নিচের দো’আ পাঠ করুন ৪৯৯ বার।

لا حول ولا قوة إلا بالله
উচ্চারণ: লা হাওলা ওয়া লা কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহ।

এরপর সম্পূর্ণভাবে একবার পড়বেন —

لا حول ولا قوة إلا بالله العلي العظيم
উচ্চারণ: লা হাওলা ওয়ালা কুয়্যাতা ইল্লা বিল্লাহিল আলিয়্যিল আযীম। (মোট ৫০০ বার সম্পন্ন হবে।)

আবার দরূদ শরীফ পাঠ করুন ১০০ বার।

اللهم صل على سيدنا محمد
উচ্চারণ: আল্লাহুম্মা সাল্লি ‘আলা সাইয়্যিদিনা মুহাম্মাদ।

শেষে দো’আ করবেন:
উপরোক্ত আমল সম্পন্ন করার পর, দুই হাত তুলে কান্নাকাটি করে আপনার সমস্যাগুলো আল্লাহ তায়ালার দরবারে তুলে ধরবেন।
এই আমলটি ধারাবাহিকভাবে ১৫, ২০, ২৫ বা ৩০ দিন করুন। ইনশাআল্লাহ, তাওয়াক্কুলের সাথে করলে আল্লাহ তায়ালা আপনার দো’আগুলো কবুল করবেন।

বাস্তব অভিজ্ঞতা:
এই আমলটি আমি নিজেও করেছি এবং শতাধিক রোগীদের করিয়েছি —
আলহামদুলিল্লাহ, সবাই সফল (কামিয়াব) হয়েছেন। আপনিও ইনশাআল্লাহ নিয়মিত এশার পর এই আমলটি করলে সফল হবেন।

দো’আ কবুল হওয়ার শর্তাবলি:

১. পুরুষদের জন্য— পাঁচ ওয়াক্ত সালাত জামাতে আদায় করতে হবে।
মহিলাদের জন্য— আউয়াল ওয়াক্তে সালাত আদায় করতে হবে।

২. কোনো প্রকার হারাম কাজে সম্পৃক্ত থাকা যাবে না।

৩. হারাম খাবার গ্রহণ করা যাবে না।

৪. সুদ বা ঘুষের সাথে জড়িত থাকা সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ।

৫. চোখ, হাত, মুখ, পা ও লজ্জাস্থানের যিনা তথা সকল ফাহেশা থেকে বিরত থাকতে হবে।

৬. রাসূলুল্লাহ ﷺ-এর পূর্ণ সুন্নাত অনুসরণ করতে হবে।

৭. ফরজ আমলে দেরি করা বা অবহেলা করা যাবে না।

আল্লাহ তায়ালা আমাদের সবাইকে সঠিকভাবে বোঝার, আমল করার এবং তাঁর নিকট কবুল হওয়ার তাওফিক দান করুন। আমিন।

Healing Nobabi Sunnah

24/10/2025

মারিদ জ্বীন সম্পর্কে বিস্তারিত -

১) মারিদ জ্বীন জাদুর প্রধান খাদেম!জাদু জগতে তাদের অবস্থান ১ম!

২) এদের কাজ হলো জাদু সংরক্ষণ করা,জাদু সংরক্ষণে রাখা এবং পরিচালনা করা।

৩) মারিদ জ্বীন নিরব ঘাতক,মানুষকে জাদুগ্রস্ত করে করে কবর পর্যন্ত নিয়ে যাওয়া,জাদু জগতে এদের পারদর্শীতাই হলো অপমৃত্যু নিশ্চিত করা!

৪) এদের অপকর্ম হলো-বিভিন্ন মরণ ব্যাধি ক্যান্সার তৈরি করা,এর মধ্যে লিভার ক্যান্সার অন্যতম যা বংশীয় ভাবে ডিএনএ-তে তৈরি করে হেপাটাইটিস 'বি' ভাইরাসের মাধ্যমে!

এছাড়াও মাথা থেকে পা পর্যন্ত সকল রোগ সৃষ্টি করা,পাগল করা,আপনার মাধ্যমে অন্য ব্যক্তিকে হত্যা করানোর জাদু চালান দেয়া,বিয়ে বন্ধ,বেবি মিসক্যারেজ,অসচেতন গর্ভ ধারন,অবৈধ সকল কাজে লিপ্ত,নিঃসন্তান রাখা,সকল বংশীয় রোগ তৈরি করে রাখা,পড়ালেখা নস্ট করা,সম্পদ নস্ট সহ রাস্তার ভিকারী বানানোর জাদু করা।

৫) এরা ইফরিত জ্বীনের নেতৃত্বে উপরোক্ত সকল জাদু সম্পাদন করে থাকে।কারণ ইফরিত সকল কর্মের ওয়াসওয়াসার(কুমন্ত্রণা)প্রধান।

৬) তবে এরা ইবলিশ সহ সকল জ্বীনেদের ওয়াসওয়াসাতে কান দিয়ে দিন- রাত জাদুর খাটনি দিয়ে এদের চাকর খাটে বললেই চলে।

৭) মারিদ সবচাইতে দূর্বল ও ভীত জ্বীন ও বটে!এরা রিকস্ নিতে চায় না,বডিতে সামান্য বিপদ,আঁচ আসলেই অবস্থান ছেড়ে পালায়,তবে তাদের কাজের সঙ্গি ইফরিত হলেই মারিদের আর পলায়নের সুযোগ নেই!

Healing Nobabi Sunnah

প্রাথমিক পর্যায়ে অনুসরনীয় সেল্ফ রুকইয়াহ সাজেশন।আল্লাহর নামে শুরু করছি যিনি দয়মায় পরম দয়ালু পর্বপ্রকৃত সেল্ফ রুকইয়াহ:রুকই...
19/10/2025

প্রাথমিক পর্যায়ে অনুসরনীয় সেল্ফ রুকইয়াহ সাজেশন।

আল্লাহর নামে শুরু করছি যিনি দয়মায় পরম দয়ালু পর্ব

প্রকৃত সেল্ফ রুকইয়াহ:
রুকইয়াহ করার আগে আমাদের যে সব বিষয় আগে ঠিক করে নিতে হবে সেগুলো হলো

১) ৫ ওয়াক্ত সালাত যথা সময়ে আদায় করে নিতে হবে। বিশেষ করে ফজরের সালাত সঠিক সময়ে আদায় করলে সারাদিন নিরাপওা মিলবে।

২) বোনদের পর্দা করতে হবে নন মাহরাম দের এড়িয়ে চলতে হবে।
ইন শা আল্লাহ

৩) বড় ধরনের কবিরাগ গোনাহ যেমন গান শোনা/নাটক সিনেমা/সিরিয়াল দেখা বা আরো অশ্লীল কিছু দেখা থেকে নিজেদের কে দূরে রাখতে হবে। নতুবা জীন শয়তান থেকে আপনার মুক্তি পাওয়া সহজ হবে না। মনে রাখবেন জীন শয়তান নিজের শরীর থেকে বের না হওয়ার জন্য অন্যতম একটি বাধা হলো আপনার কবিরাহ গোনাহ। এই গোনাহ থাকে আরো শক্তিশালী করে দেয় দেহে বাসা বাধার জন্য।

৪) তাবিজ কবজ কাগজ সুতা ইত্যাদি এরকম জিনিস শরীরে ঘরে থেকে থাকলে তা নষ্ট করতে হবে। কিভাবে তা নষ্ট করতে হয় তা নেটে লিখে সার্চ দিলেই পেয়ে যাবেন। কোনো কবিরাজ/ফকিরের কাছে গিয়ে থাকলে তওবা করতে হবে এবং কখনোই তাদের কাছে যাওয়া যাবে না। ঘরে শোকেজে মূর্তি ছবি টাঙানো থাকলে এগুলো সব ঢেকে ফেলতে হবে সরিয়ে ফেলতে হবে।

পর্ব ২) রুকইয়ার গাইড লাইন:
প্রথমে আপনি জেনে নিবেন বদনজর/যাদুটোনা/জীনের আছরের লক্ষ্যণ গুলো কি কি।

সেগুলোর ৫ বা ততোদিক লক্ষ্যণ মিললে বুঝবেন আপনার সমস্যাটা হলো সেটা। আর আপনি যদি শিউর হোন আপনাকে যাদু করা হয়েছে তাহলে লক্ষ্যণ খোঁজতে হবে না।• প্রথমে কমন রুকইয়া করবেন সেটা হলো : ২ লিটার পানির বোতল নিবেন এবং কোরআন তিলাওয়াত করবেন প্রতিদিন ৪৫ মিনিট থেকে ১ ঘন্টা। শুরুতে সূরা ফাতিহা আর সূরা বাকারা ৩০ মিনিট পড়বেন তারপর বাকি ১৫-৩০ মিনিট আয়াতুল কুরসি এবং সূরা ইখলাস/ফালাক্ব/নাস বার বার পড়তে থাকবেন এই সময়ে। ইন শা আল্লাহ।

এখন সূরা ফাতিহা সূরা বাকারা এবং বাকি সূরা পড়ার মাঝে মাঝে আপনি ওই পানির বোতলে ফুঁ দিয়ে পানিটাকে রুকইয়াহ পানি বানিয়ে ফেলবেন। সাথে তেলের মাঝে পড়ে ফুঁ দিয়ে তেলটাও রুকইয়াহ তেল করে নিতে পারেন ইন শা আল্লাহ সেই পড়া পানি প্রতিদিন আপনি পান করবেন এক গ্লাস। আর বাকি এক গ্লাস গোসেলর পানিতে মিশিয়ে গোসল করতে পারেন। আরেকটা খুবই উপকারী জিনিস হলো বরই পাতার গোসল।

এটা সপ্তাহে ৩/৫ দিন করলে খুব ভালো হয়।
নিয়ম হলো:

৭ টা কাচা বরই পাতা নিবেন এবং সেগুলো পিষবেন পিষার পর সেই মিশ্রণটির উপর সূরা ফাতিহা ৩ বার আয়াতুল কুরসি তিনবার আর সূরা ইখলাস ফালাক নাস ৩ বার করে পড়ে ফুঁ দিবেন। যদি কষ্ট হয় ১ বার পড়লেও হবে বেশি পড়তে চাইলে বিজোড় সংখ্যকবার পড়তে পারেন যেমন ৭/৯/১১… এরকম। তারপর যে বালতিতে গোসল করবেন সেই বালতিতে সেই পিষা বরই পাতার বেশির ভাগ অংশ বালতির ভেতর ফেলবেন তারপর পানি ছেড়ে বালতি ভরে নিবেন। তারপর সেখান থেকে গোসল করবেন। আর বাকি পিষা বরই পাতাটা একটা গ্লাসে ঢেলে সেটাতে পানি মিশিয়ে পান করে নিবেন।

যদি কেউ স্বপ্নে দেখেন যে এটা সেটা খাইতেছেন এর মানে হলো শয়তান কিছু সপনে খাওয়াইয়ে আপনাকে নতুন করে যাদু করতেছে। এক্ষেত্রে আপনি যা করবেন তা হলো ঘুমানোর আগে এক গ্লাস পানি পড়ে রাখবেন সূরা ইখলাস ফালাক নাস ৩ বার করে পড়ে..পানিটা কিছি একটা দিয়ে বিসমিল্লাহ বলে ঢেকে রেখে ঘুমাবেন না হয় শয়তান সেটি নষ্ট করে দিবে..ঘুমে কিছু খেতে দেখলে যখন ঘুম ভাংগবে তখন সাথে সাথে এই পানিটা পান করবেন বা খালি পেটে পান করবেন মুখ কুলি করে। আপনার সমস্যা যদি বদনজর হয় তাহলে বদনজরের অডিও রুকইয়াহ তিলাওয়াত শুনবেন ইউটুব থেকে বা ডাউনলোড করে নিয়ে শুনতে থাকবেন প্রতিদিন।ইন শা আল্লাহ।

যদি যাদুটোনা হয় তাহলে যাদুর রুকইয়াহ অডিও তিলাওয়াত শুনবেন। ইউটুবে লিখে সার্চ দিলেই পেয়ে যাবেন। যদি জীন শয়তানের আছরের রোগী হন তাহলে “আয়াতুল হারক” লিখে সার্চ দিয়ে শুনবেন ইন শা আল্লাহ। এক সপ্তাহ এরকম নিয়ম ফলো করার পর আপনি যে বিষয়ের রোগী সে বিষয়ের আয়াত ৩০ মিনিট তিলাওয়াত করবেন যেমন যাদুর রোগী হলে যাদুর আয়াত তিলাওয়াত করবেন। নেটে কোরআনে যাদুর আয়াত লিখে সার্চ দিলে আয়াত গুলো পেয়ে যাবেন ইন শা আল্লাহ।আগের রুকইয়াহ নিয়ম গুলো ফলো করবেন।
এভাবে যতোদিন না পুরোপুরি সুস্থ্য না হন ততোদিন করতেই থাকবেন ইন শা আল্লাহ। হিসনুল মুসলিম আ্যপ/বই থেকে সকাল বিকেলের দো’আ গুলো পড়বেন প্রতিদিন এবং এটা মৃত্যুর আগ পর্যন্ত জীবনের প্রতিদিনের সাথি বানিয়ে নিবেন। এটা প্রটেকশনের কাজ দিবে ভবিষ্যৎে ইন শা আল্লাহ বোনদের পিরিয়ডের সময় তিলাওয়াতের পরিবর্তিতে রুকিয়ার অডিও ২ বেলা করে শুনবেন ইন শা আল্লাহ। পিরিয়ড শুরুর আগেই পানি পড়ে রাখবেন আর একটু একটু করে ব্যবহার করবেন যাতে পিরিয়ড শেষ হওয়ার আগেই পানি ফুরিয়ে না যায়। ইন শা আল্লাহ দো’আ সবচেয়ে বড় রুকিয়া! যে সময়ে দো’আ কবুল হয় যেমন আযানের পরপরই/বৃষ্টির সময়/শেষ রাতে/সিজদায়/জুমু’আর দিন আছরের পর মাগরিবের ৩০ মিনিট আগে সেই সময় গুলো তে বেশি করে আপনার সমস্যা গুলো মুক্তির জন্য দো’আ করবেন অন্য মুসলিম ভাইবোনদের জন্য দো’আ করবেন তাহলে মালাইকারা (ফেরেশতারা) আপনার জন্যও একই দো’আ করবে।

সবর (ধৈর্য্য) ধরা:
আমাদের জীবনটাই হলো পরীক্ষা..ভালো খারাপ সময় আসবে..তাই ধৈর্য্য ধরে ভালো সময়ের জন্য অপেক্ষা করে যাবেন। ঔষধের যেমন সাইড ইফেক্ট আছে রুকইয়াহ আছে। এরকম রুকইয়াহ করার কয়েকদিন পর শরীর খারাপ করলে ভয় পাবেন না হাল ছাড়বেন না বরং এটা কাজে দিতেছে ভেবে আরো খুশি মনে করে যাবেন ইন শা আল্লাহ। কোনো সমস্যা হলে আমাদেরকে কমেন্টের জানাবেন। ইন শা আল্লাহ সম্পূর্ণ আশা ভরসা একমাত্র আল্লাহ সুবহানাহুওয়াতা’আলার উপর করবেন। মনে রাখবেন তিনি চাইলে মূহুর্তেই আপনি ভালো হয়ে যাবেন ইন শা আল্লাহ

পর্ব ৩) : রুকইয়াহ অডিও।

বিঃদ্রঃ কখনো শুয়ে অডিও শুনবেন না চেয়ারে বা বিছানায় বসে শুনবেন ইন শা আল্লাহ। কারন না হয় ঘুমিয়ে পড়তে পারেন জীন অডিও না শুনার জন্য ঘুম পাড়িয়ে দিবে।

বদনজরের রুকিয়ার অডিও :https://youtu.be/EfteIfCAoG8 https://youtu.be/YcJ0U5DTZaA

কমন সাধারণ রুকিয়ার অডিও : https://youtu.be/BFPkzD0wjBI

কমন সাধারণ রুকিয়া + শিফা : https://youtu.be/VCtieXh_7qY

আশিক জেনাকারী শয়তানের রুকিয়ার অডিও : https://youtu.be/c9ECXZLDw2w

যাদুটোনায় আক্রান্ত রুকিয়ার অডিও : https://youtu.be/AXzv7qN07Uc

শয়তানকে কষ্ট দেওয়ার রুকিয়া : https://youtu.be/EwfVlRB0fSk

মাথায় বসবাস কারী শয়তানের রুকিয়ার অডিও : https://youtu.be/fuct81hDjYA

চুল পড়ার রুকিয়ার অডিও : https://youtu.be/G88T7GOEzBk

শয়তানকে কষ্ট দেওয়ার রুকিয়ার অডিও : https://youtu.be/uXrxA5EPm3M

বিচ্ছেদের/তালাক যাদুর রুকিয়ার অডিও : https://youtu.be/kQssOyRdqBs

রুকিয়ার আজান : https://youtu.be/Gf8yjNxBo8s

পেটে খাওয়ানো সপনে খাওয়ানোর যাদু : https://youtu.be/6VjH2u7jMsk

শরীরে ব্যাথা অসুস্থ্য থাকার রুকিয়া : https://youtu.be/6O4rQncIV4A

নতুন পুরাতন শরীর যাদুর গিট নষ্টের রুকিয়া : https://youtu.be/JID7VKhjl78https://youtu.be/qFQ4Ixu4-nQ

যাদুকরদের বিরুদ্ধ্যে অভিশাপের বদদো’আ : https://youtu.be/uO5VHphOZzQ

14/10/2025

"যারা রুকইয়া শুরু করবেন অথবা রুকইয়া করছেন নিচের বিষয়গুলো খেয়াল রাখবেন।"

১। রুকইয়া একপ্রকার ইবাদত। দুয়াতে আল্লাহর সাহায্য চাওয়া হয়, একইভাবে রুকইয়ার মাধ্যমেও আল্লাহর সাহায্য চাওয়া হয়। এটাকে কখনোই হেলাফেলার বিষয় মনে করবেন না। “রুকইয়া করে দেখি কাজ হয় কিনা। কাজ না হলে কবিরাজের কাছেই যেতে হবে” এরকম মানসিকতা নিয়ে রুকইয়া করবেন না।
আল্লাহ তায়ালা বলেন,
“আর আমি কুরআন নাযিল করি যা মুমিনদের জন্য শিফা ও রহমত, কিন্তু তা যালিমদের ক্ষতিই বাড়িয়ে দেয়।”
(সূরা: বনী ইসরাঈল ৮২)

আল্লাহর কালামে শিফা আছে এই কথা মনেপ্রাণে বিশ্বাস করে আল্লাহর উপর পূর্ণ আস্থা রেখে রুকইয়া শুরু করবেন।

২। “রুকইয়া করব এবং কবিরাজের চিকিৎসাও চালিয়ে যাব” এরকম মন মানসিকতা থাকলে রুকইয়া করবেন না। রুকইয়ার পাশাপাশি ডাক্তারী চিকিৎসা নিতে পারেন। কিন্তু কবিরাজের চিকিৎসা,জীন হাজির করে জবাব নেয়া এমন কিছু করা যাবেনা। রুকইয়া শুরুর পূর্বে গায়ে/বাসার সকল তাবিজ নষ্ট করবেন। তাবিজ নষ্ট করে তাওবা করার পর রুকইয়া শুরু করবেন।

৩। শরীয়ত সমর্থন করেনা এমনকিছু বাসায় রেখে রুকইয়া করবেন না। যেমন- কুকুর, প্রাণির উন্মুক্ত ছবি, মূর্তি, জ্যোতিষীদের দেয়া কোনকিছু। প্রশ্ন করতে পারেন, তাবিজ থাকলে সমস্যা কি? সমস্যা আছে, তাবিজ রেখে রুকইয়া করলে অনেক সময় উল্টা পাল্টা প্রতিক্রিয়া দেখা যায়, সমস্যা থাকলেও রুকইয়া করে কোন উপকার হয়না।

৪। আল্লাহ তায়ালা বলেন, “বান্দা আমার সম্পর্কে যেমন ধারণা করে আমি তার নিকট তেমনই”। (বুখারী, ৬৯০১)

আল্লাহ সম্পর্কে সর্বোচ্চ সুধারণা রাখতে হবে। যাবতীয় সমস্যার জন্য বেশি বেশি দোয়া করতে হবে। বিশেষত দোয়া কবুলের সময়গুলোতে (যেমন- তাহাজ্জুদের সময়ে)। আল্লাহ আপনার দোয়া কবুল করবেন কিনা সেটা নিয়ে কনফিউজড থাকা যাবেনা। আল্লাহ দোয়া কবুল করবেন এমন ধারণা রেখেই দোয়া করতে হবে। এটা দোয়ার আদব।

৫। ফরজ ইবাদতে (যেমন নামাজ,পর্দা ইত্যাদি) সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিতে হবে। রুকইয়া করছেন এজন্য বা অন্যকোন কারণে না, আল্লাহ করতে বলেছেন তাই আপনাকে নামাজ পড়তে হবে,পর্দা করতে হবে। ফরজ ইবাদত নিয়মিত না থাকলে কি রুকইয়া শুরু করা যাবেনা? যাবে, তবে ফরজ ইবাদতের দিকে বেশি মনযোগ দিতে হবে। রুকইয়া যেহেতু এক প্রকার ইবাদত তাই রুকইয়া থেকে ভালো ফলাফল আশা করলে ফরজ ইবাদত ঠিক হওয়া জরুরি। পাপ কাজ থেকে বেঁচে থাকতে হবে যথাসম্ভব। সুস্থ এবং অসুস্থ সবারই উচিত হিফাজতের জন্য রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের শিখিয়ে দেয়া সকাল সন্ধ্যা ও ঘুমানোর আগের আমলগুলো করা। যারা রুকইয়া করবেন এসব আমল করা তাদের জন্য আরো জরুরী।

৬। কিছু মানুষ বলে বেড়ায়, “কোরআন দিয়ে হবেনা। কুফরি কাটানোর জন্য কুফরিই করতে হবে।” নাউযুবিল্লাহ! জেনেশুনে কুফরি করা এবং মানুষকে কুফরির দিকে আহবান করা মারাত্মক গুনাহের কাজ। কুফরি কাটানোর জন্য কোরআন দিয়েই চিকিৎসা করতে হবে। রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন,
“আল্লাহ কোন হারাম বস্তুতে তোমাদের জন্য আরোগ্য রাখেননি।”
(সহীহ ইবনে হিব্বান)

আল্লাহ তায়ালা বলেন,
“যদি আমি এই কোরআন পাহাড়ের উপর অবতীর্ণ করতাম, তবে তুমি দেখতে যে, পাহাড় বিনীত হয়ে আল্লাহ তা’আলার ভয়ে বিদীর্ণ হয়ে গেছে। আমি এসব দৃষ্টান্ত মানুষের জন্যে বর্ণনা করি, যাতে তারা চিন্তা-ভাবনা করে।”
(সুরা আল হাশর-২১)

কোরআন কোন পাহাড়ের উপর নাজিল করলে আল্লাহর ভয়ে পাহাড়টাই মাটিতে মিশে যেত! সুবহানাল্লাহ! সৃষ্টিকুলের মালিক আল্লাহ তায়ালার কালামের সামনে দাঁড়াতে পারে এমন কিছু আসমান জমীনে নাই। আল্লাহর কোন সৃষ্টি, আপনার অসুখ এসবেরও কোন ক্ষমতা নাই আল্লাহর কালামের সামনে টিকে যেতে পারে।

প্রচলিত কুফরি কবিরাজি সম্পর্কে জানুন এবং এসব থেকে দূরে থাকুন।

৭। আল্লাহর উপর ভরসা রেখে রুকইয়া চালিয়ে যাবেন। পরিপূর্ণ সুস্থ হওয়া পর্যন্ত রুকইয়া করবেন। রুকইয়া কতদিন করলে সুস্থ হবেন? আল্লাহ যেদিন চান সেদিন আপনি সুস্থ হয়ে যাবেন, দিনক্ষণ হিসেব করে বলা যাচ্ছেনা। যাদের সমস্যা একটু বেশি তাদের উচিত নিয়মিত রুকইয়াতে দৃঢ় থাকা।

মহান আল্লাহ সুবহানাহ ওয়া তায়ালা আপনাদের রুকইয়াহ সফল করুন এবং যাবতীয় রোগব্যধি থেকে শিফা দান করুন,আমীন।

একজন অভিভাবক হিসেবে আপনার জানা উচিত, কী লক্ষণগুলো দেখে বুঝবেন যে আপনার সন্তান পর্নোগ্রাফিতে আসক্ত হয়ে পড়েছে। আমাদের দেশে...
13/10/2025

একজন অভিভাবক হিসেবে আপনার জানা উচিত, কী লক্ষণগুলো দেখে বুঝবেন যে আপনার সন্তান পর্নোগ্রাফিতে আসক্ত হয়ে পড়েছে। আমাদের দেশে পর্নোগ্রাফি আসক্তি প্রায় মহামারির মতো রূপ নিয়েছে।

দুর্ভাগ্যবশত, এটা এখন আর "আপনার সন্তান কখনো পর্নোগ্রাফি দেখবে কি না" এই প্রশ্ন নয় — বরং "কবে দেখবে" সেটাই প্রশ্ন। বিলিয়ন ডলারের পর্নোগ্রাফি ইন্ডাস্ট্রি আমাদের জীবনের অনেক ক্ষেত্রেই প্রভাব ফেলছে।

এটি সিনেমা, লাইব্রেরি, ইন্টারনেট — এমন অনেক জায়গায় প্রবেশ করেছে, যেখানে আপনি ও আপনার সন্তান নিয়মিত যান।

গড়ে শিশুরা প্রথমবারের মতো পর্নোগ্রাফির সম্মুখীন হয় ১১ বছর বয়সে। কিশোর ছেলেরা এই প্রলোভনমূলক কনটেন্টের প্রতি বেশি আকৃষ্ট হয়।

তবে এই কম বয়সেই সব শিশুই এই গ্রাফিক কন্টেন্টের আসক্তিমূলক প্রভাবের শিকার হতে পারে। তাই শিশুদের সঙ্গে শুরুতেই এ বিষয়ে খোলামেলা কথা বলা খুব জরুরি।

একই সঙ্গে, বাবা-মায়ের জানা প্রয়োজন, কোন লক্ষণগুলো দেখে বোঝা যাবে যে তাদের সন্তান প্রতিদিন পর্নোগ্রাফি দেখছে এবং হয়তো আসক্ত হয়ে পড়েছে। নিচে এমনই চারটি গুরুত্বপূর্ণ লক্ষণ তুলে ধরা হলো:

১. একাকীত্ব, বন্ধু ও আগ্রহের অভাব:

পর্নোগ্রাফি আসক্তি এক সময়ের হাসিখুশি, প্রাণোচ্ছল সন্তানকে বদলে দিয়ে একাকী ও বদমেজাজি করে তুলতে পারে।

আপনার সন্তান যদি হঠাৎ বন্ধুবান্ধব বা পরিবারের সঙ্গে সময় কাটাতে অনাগ্রহ দেখায়, তাহলে এটা তার আসক্তির লক্ষণ হতে পারে।

পর্নোগ্রাফির সঙ্গে অপরাধবোধও থাকে, ফলে আপনার সন্তান হয়তো আপনার সঙ্গে কথা বলা বা চোখে চোখ রাখার বিষয়টি এড়িয়ে চলে।

২. বিষণ্ণতা বা আচরণের হঠাৎ পরিবর্তন:

অন্যান্য আসক্তির মতোই পর্নোগ্রাফি মস্তিষ্কে প্রভাব ফেলে এবং শিশুদের চিন্তা-ভাবনার ধরন বদলে দেয়।

ফলে আপনি হয়তো লক্ষ্য করবেন যে আপনার সন্তান বিষণ্ণ হয়ে পড়ছে বা আচরণে অস্বাভাবিক পরিবর্তন আসছে।

এ ধরনের লক্ষণগুলোর মধ্যে অতিরিক্ত রাগ, বিরক্তি, অন্যদের প্রতি অবজ্ঞা বা অবহেলা ইত্যাদি থাকতে পারে।

৩. গোপনীয়তা বৃদ্ধি:

একাকীত্বের পাশাপাশি, পর্নোগ্রাফিতে আসক্ত শিশুরা সাধারণত নিজেদের মধ্যে আরও গুটিয়ে নেয় এবং তাদের দৈনন্দিন জীবন সম্পর্কে কম কথা বলে।

আপনার সন্তান যদি দীর্ঘ সময় বাথরুম বা শাওয়ারে কাটায় এবং নিজের বিষয়ে খুব গোপনীয় আচরণ করে, তবে সেটা লক্ষণীয়।

৪. যৌনমূলক ভাষা ও আঁকাআঁকিতে আগ্রহ:

আপনার সন্তান তার বয়স অনুযায়ী যৌনতা সম্পর্কে অস্বাভাবিকভাবে বেশি জানলে, সেটিও একটা সতর্কবার্তা হতে পারে।

পর্নোগ্রাফিতে আসক্ত শিশুরা অনেক সময় যৌন ইঙ্গিতপূর্ণ ভাষা ব্যবহার করে এবং তাদের লেখা বা আঁকাআঁকিতেও যৌনতার বিষয়বস্তু ফুটে ওঠে।

এই আসক্তির কারণে যৌনতা ও শরীর সম্পর্কে তাদের অতিরিক্ত আগ্রহ তৈরি হয়, যা তাদের আচরণেও প্রকাশ পায়।

আপনার সন্তানের পর্নোগ্রাফি আসক্তি থাকলে কী করবেন?

উপরের লক্ষণগুলোর এক বা একাধিক যদি আপনার সন্তানের মধ্যে দেখতে পান, তবে বুঝতে হবে যে সে হয়তো পর্নোগ্রাফি আসক্তির সমস্যার মধ্যে রয়েছে।

এই পরিস্থিতিতে যত দ্রুত সম্ভব আপনার পারিবারিক শিশু বিশেষজ্ঞ বা চিকিৎসকের সঙ্গে যোগাযোগ করুন।

পর্নোগ্রাফি আসক্তি এমন একটি সমস্যা যা প্রাপ্তবয়স্কদের জন্যও একা কাটিয়ে ওঠা কঠিন। তাই আপনার সন্তানের পক্ষে নিজে নিজে এই আসক্তি থেকে বের হয়ে আসা প্রায় অসম্ভব।

আপনার চিকিৎসকের পরামর্শ নিন এবং এমন কিছু পদক্ষেপ গ্রহণ করুন, যা আপনার সন্তানকে এই আসক্তি থেকে বেরিয়ে আসতে সহায়তা করবে।

Address

KhilKhet Dhaka
Dhaka

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Healing Nobabi Sunnah posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram