Tibbi Unani Laboratories । তিব্বি ইউনানী ল্যাবরেটরীজ

  • Home
  • Tibbi Unani Laboratories । তিব্বি ইউনানী ল্যাবরেটরীজ

Tibbi Unani Laboratories । তিব্বি ইউনানী ল্যাবরেটরীজ Tibbi Unani Laboratories, is an Unani Medicine and Natural Product manufacturing company.

হজ্জের সময় প্রচুর পরিমাণে হাঁটতে হয়। এ সময় পায়ে ব্যথা, ফোস্কা পড়া, গোড়ালি ফেঁটে যাওয়া সহ পায়ের প্রদাহ হতে পারে।“হজ্জে...
30/05/2025

হজ্জের সময় প্রচুর পরিমাণে হাঁটতে হয়। এ সময় পায়ে ব্যথা, ফোস্কা পড়া, গোড়ালি ফেঁটে যাওয়া সহ পায়ের প্রদাহ হতে পারে।
“হজ্জের সময় ডায়াবেটিস রোগীদের পায়ের যত্ন” লিখেছেন, কর্ণেল ডা. নাসির উদ্দিন আহমদ।

09/05/2025
শরীরের কোন অঙ্গের জন্য কী খাবেন!-------------------------------------ফুসফুস 🫁ফুসফুস ভালো রাখতে ব্রকলি, ফুলকপি, বাঁধাকপি,...
20/12/2024

শরীরের কোন অঙ্গের জন্য কী খাবেন!
-------------------------------------
ফুসফুস 🫁
ফুসফুস ভালো রাখতে ব্রকলি, ফুলকপি, বাঁধাকপি, শালগম বেশ উপকারী। আঙুর ফুসফুস থেকে বিষাক্ত পদার্থ দূর করতে সাহায্য করে। ৫ থেকে ৭ দিন আঙুরের জুস খেলে ফুসফুস পরিষ্কার হয়।
ফুসফুস সতেজ রাখতে, ফুসফুসের সংক্রমণ এড়াতে এবং ক্যানসারের ঝুঁকি এড়াতে এই সবজিগুলো আপনাকে সাহায্য করবে।

পেশি💪
‘মাসল’ বা পেশি শক্তিশালী করতে পাকাকলা, সামুদ্রিক মাছ, ডিম, শস্যবীজ, ডাল, মাংস বেশ কার্যকর। প্রতিটিই প্রোটিনের উৎস। তাই শক্তিশালী পেশি পেতে এই খাবারগুলো গ্রহণ করুন। তবে যাদের শারীরিক অসুস্থতা আছে, তাঁরা চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে এসব খাবার গ্রহণ করবেন

চোখ👁️
গাজর চোখের জন্য ভালো। এর মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ বেটা কেরোটিন। বিটা ক্যারোটিন চোখের জ্যোতি বাড়ায় ও ম্যাকুলার ডিজেনারেশনের বিরুদ্ধে লড়াই করে।
এটি লিভারে গিয়ে ভিটামিন ‘এ’-তে রূপান্তরিত হয়। ভিটামিন ‘এ’ রাতকানা রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে।

মস্তিষ্ক🧠
আখরোটে রয়েছে প্রচুর ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড, যা মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতাকে বাড়ায়। এটি ডিমেনশিয়া প্রতিরোধক। গবেষণায় দেখা গেছে, আখরোট আ রোগীদের মস্তিষ্কে প্রোটিন বেসড প্লেক অপসারণ করে। এজন্য একে সংক্ষেপে ব্রেইনফুড বলে।
ওয়ালনাট প্রদাহরোধী ওমেগা থ্রি এসেনশিয়াল ফ্যাটি এসিডের একটি চমৎকার উৎস। এর মধ্যে রয়েছে ভিটামিন ‘ই’, ফোলেট, ওমেগা থ্রি ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। এটি মস্তিষ্কের স্বাস্থ্য ভালো রাখার জন্য বেশ উপকারী।

হাড়🦴
'সেলারি' সিলিকনের ভালো উৎস হওয়ায় এটি হাড়কে মজবুত রাখে। মজার কথা হলো, হাড়ে ২৩ শতাংশ সোডিয়াম থাকে। অন্যদিকে সেলারিতেও থাকে ২৩ শতাংশ সোডিয়াম। যখন আমাদের ডায়েটে যথেষ্ট পরিমাণে সোডিয়াম না থাকে তখন শরীর হাড় থেকে সোডিয়াম ব্যবহার করতে শুরু করে। ফলে হাড় দুর্বল হয়ে যায়।
তাছাড়া জীবনের একটি নির্দিষ্ট সময়ে বেশির ভাগ মানুষ হাড়ের প্রদাহ, হাড়ক্ষয়সহ নানান জটিলতায় ভোগেন। হাড় মজবুত করতে কমলা, ডিম, ধনেপাতা, দুধ, বাদাম, সয়া বীজ এবং কাঁটাযুক্ত মাছ বেশ উপকারী।

স্তন👩‍🦰
কমলা স্তনের অভ্যন্তরীণ ও বাহ্যিক রঙহীন লসিকা চলাচলে সাহায্য করে। অন্যদিকে আঙুরে রয়েছে লিমোনয়েড। যা স্তনে কোষ উন্নয়ন প্রতিরোধ করে।

অগ্ন্যাশয়🪱
মিষ্টি আলুর অগ্ন্যাশয়কে সুস্থ রাখার ক্ষেত্রে কাজ করে। বিটা ক্যারোটিন সমৃদ্ধ খাবারটি শরীরের সব টিস্যুকে ক্যানসার ও বয়সজনিত ক্ষতি থেকে রেহাই দেয়। ডায়‍াবেটিস রোগীদের গ্লাইসেমিক ইনডেক্স ব্যালেন্স করতে সাহায্য করে।

পাকস্থলী☹️
আদার মধ্যে রয়েছে প্রদাহরোধী উপাদান। পেট ফাঁপা, গ্যাস ইত্যাদি সমস্যায় আদা বা আদার চা খেতে পারেন।

ভুঁড়ি🙁
ভুঁড়ি বেড়ে যাওয়া নিয়ে আমাদের কত দুশ্চিন্তা! কিন্তু ভুঁড়ি ঠিক রাখার জন্যও যে আলাদা খাবার খেতে হয়, সেই বিষয়ে অনেকেই জানি না। টক দই এবং আলুবোখারা ভুঁড়ির আদর্শ খাবার। এই খাবারগুলোতে আছে পেক্টিন এবং সরবিটল নামক উপাদান। অন্ত্রের ভেতর পানি শোষণ করে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে এই দুই খাবার বেশ কার্যকর।

চুল👦
বরবটি, গাজর, পেঁয়াজ, টমেটো, মিষ্টি আলু, পালংশাক, রসুন, কাঁচা মরিচ, বিটরুট, মুগডাল ইত্যাদি খাবার আমাদের চুলের জন্য বেশ উপকারী। এসব খাবারে আছে ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড, ফোলেট, জিংক, সেলেনিয়াম, সিলিকা, আয়রনসহ আরও অনেক উপাদান। এসব উপাদান মাথার ত্বক সুস্থ রাখতে, চুল পড়া রোধ করতে, চুলের গোড়া মজবুত করতে এবং নতুন চুল গজাতে সাহায্য করে।

ত্বক😕
ত্বকের যত্ন নিতে কতশত প্রসাধনী ব্যবহার করি আমরা। কিন্তু খাদ্যাভ্যাসের মাধ্যমেও আপনার ত্বকের ঔজ্জ্বল্য বাড়ানো সম্ভব। ত্বকের যত্নে গাজর, টমেটো, গ্রিন-টি, বাদাম, কলা, ফ্যাটি অ্যাসিডসমৃদ্ধ মাছ, ফাইবারসমৃদ্ধ খাবার, সবুজ শাকসবজি খেতে পারেন। এসব খাবারের ভিটামিন, খনিজ, অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট আপনার ত্বকের জন্য অত্যন্ত উপকারী।

হার্ট🫀
টমেটোর মধ্যে রয়েছে ফলিক এসিড, বেটা কেরোটিন, ভিটামিন ‘এ’ ও ভিটামিন ‘সি’। এ ছাড়া এর মধ্যে রয়েছে লাইকোপোপেন। প্রতিদিন একটি টমেটো খাওয়া হার্টের স্বাস্থ্যকে ভালো রাখে।

রক্ত🩸
উন্নত এন্টিঅক্সিডেন্ট ও পলিফেনলযুক্ত 'রেড ওয়াইন' কোষক্ষয় রোধ করে।
রেড ওয়াইন রক্ত থেকে ক্ষতিকর কোলেস্টেরল অপসারণ করে। যা স্ট্রোক ও হৃদরোগের অন্যতম কারণ।

জরায়ু🔗
অ্যাভোকাডো ফলিক অ্যাসিডের অসাধারণ উৎস। গবেষণায় দেখা গেছে, যেসব নারী সপ্তাহে একটি অ্যাভোকাডো খান তাদের প্রি-ক্যানসারাস সার্ভিকাল ডিসপালাসিয়া হওয়ার ঝুঁকি হ্রাস করে। মজার ব্যাপার হলো। অ্যাভোকাডোর ফুল থেকে শুরু করে ফল পাকা পর্যন্ত সময় লাগে দীর্ঘ নয় মাস। যা একটি গর্ভকালের সমান।

কান🪝
খাবারে মাশরুম যোগ করলে শ্রবণশক্তি উন্নত হয়। স্বল্প সংখ্যক ভিটামিন ডি সমৃদ্ধ খাবারের মধ্যে মাশরুম একটি যা হাড় গঠনের অন্যতম মূল উপাদান।

"তাকাব্বালাল্লাহু মিন্না ওয়া মিনকুম"তিব্বি ল্যাবরেটরীজ এর সকল কর্মকর্তা - কর্মচারী, ডিলার, এজেন্ট, বিক্রয় প্রতিনিধি, বি...
21/07/2021

"তাকাব্বালাল্লাহু মিন্না ওয়া মিনকুম"

তিব্বি ল্যাবরেটরীজ এর সকল কর্মকর্তা - কর্মচারী, ডিলার, এজেন্ট, বিক্রয় প্রতিনিধি, বিক্রেতাসহ সকল গ্রাহক ও শুভানুধ্যায়ীকে জানাই...
ঈদ-উল-আযহা এর আন্তরিক শুভেচ্ছা । 🎉
ঈদ মোবারক 🌙
( সুস্থ থাকুন, নিরাপদে থাকুন )


#তিব্বি_ইউনানী_ল্যাবরেটরীজ

হরিতকী  - (Terminalia chebula)হরীতকীর বৈজ্ঞানিক নাম টের্মিনেলিয়া চেব্যুলা (Terminalia chebula)।একটি ভেষজ উদ্ভিদ। ভারত ব...
24/03/2021

হরিতকী - (Terminalia chebula)
হরীতকীর বৈজ্ঞানিক নাম টের্মিনেলিয়া চেব্যুলা (Terminalia chebula)।
একটি ভেষজ উদ্ভিদ।
ভারত বর্ষে বিভিন্ন স্থানে এটি পাওয়া যায়। বাংলাদেশে ঢাকা, চট্টগ্রাম ও টাঙ্গাইল প্রভৃতি স্থানে বেশী পাওয়া যায়। হরিতকী ফল বিভিন্ন রোগের চিকিৎসায় এবং রন্ধনশিল্পে বহুল ব্যবহৃত ভেষজ ফল।

মানুষের রোগ প্রতিরোধে প্রতিষেধক হিসেবে এই উদ্ভিদ বিশেষ কার্যকর। ব্যাকটেরিয়া ও ফাঙ্গাসজনিত রোগের ক্ষেত্রে বিশেষ উপকারী। প্রচলিত আছে, প্রতি সকালে এক কাপ পরিমাণ হরীতকী ভেজানো পানি ব্যবহার করলে রোগ থেকে দূরে থাকা যায়। আমলকী ও বিভীতকীর (বহেড়া) সঙ্গে হরীতকী ভেজানো পানি, সব রোগের আশ্চর্য মহৌষধ। হরীতকী চূর্ণ ঘিয়ের সঙ্গে মিশিয়ে খেলে, পিত্তশূল দূর হয়। পাইলস, হাঁপানি, চর্ম রোগ, ক্ষত রোগ, কনজাংটিভাইটিস রোগে হরীতকী ব্যবহৃত হয় বিশেষভাবে পরিশোধনের মাধ্যমে। ইহা রক্ত চাপ এবং অন্ত্রের খিঁচুনি হ্রাস করে। হৃদপিন্ড ও অন্ত্রের অনিয়ম দূর করে। ইহা রেচক, কষাকারক, পিচ্ছিলকারক, পরজীবীনাশক, পরিবর্তনসাধক, অন্ত্রের খিঁচুনি রোধক এবং স্নায়বিক শক্তিবর্ধক। তাই ইহা নতুন ও পুরাতন কোষ্ঠকাঠিন্য, স্নায়বিক দুর্বলতা, অবসাদ এবং অধিক ওজন এর চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়। হরিতকীতে এ্যানথ্রাকুইনোন থাকার কারণে ইহা রেচক বৈশিষ্ট্য সমৃদ্ধ।
হরতকির যত উপকারিতা
আয়ুর্বেদিক বিজ্ঞানে ত্রিফলা নামে পরিচিত তিনটি ফলের একটি হরতকি। এর নানা গুণ আছে। স্বাদ তিতা। এটি ট্যানিন, অ্যামাইনো এসিড, ফ্রুকটোজ ও বিটা সাইটোস্টেবল সমৃদ্ধ। হরতকি দেহের অন্ত্র পরিষ্কার করে এবং একই সঙ্গে দেহের শক্তি বৃদ্ধি করে। এটা রক্তচাপ ও অন্ত্রের খিঁচুনি কমায়। হৃদপিণ্ড ও অন্ত্রের অনিয়ম দূর করে। এটি পরজীবীনাশক, পরিবর্তনসাধক, অন্ত্রের খিঁচুনি রোধক এবং স্নায়ুবিক শক্তিবর্ধক। হরতকি কোষ্ঠকাঠিন্য, স্নায়ুবিক দুর্বলতা, অবসাদ এবং অধিক ওজনের চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়।

চলুন জেনে নেয়া যাক হরতকির আরো কিছু উপকারিতা-
১. হরিতকি ফল হৃদরোগ, বদহজম, আমাশয়, জন্ডিস এবং ঋতুস্রাবের ব্যথায় খাওয়ানো হয়।
২. ফলের রস জ্বর, কাশি, হাঁপানি, পেট ফাঁপা, ঢেকুর উঠা, বর্ধিত যকৃত ও প্লীহা, বাতরোগ ও মূত্রনালীর অসুখেও বিশেষ উপকারী।
৩. কাঁচা ফল রেচক হিসেবে কাজ করে।
৪. আধুনিক ভেষজ চিকৎসকরা ফুঁসফুঁস ও শ্বাসনালীঘটিত রোগে হরিতকি বহুল ব্যবহার করে থাকেন। কাশি ও শ্বাসকষ্টে হরিতকি খুবই কর্যকর।
৫. এছাড়া, ঘন ঘন পানির তৃষ্ণা কিংবা বমি বমি ভাব কাটাতেও হরিতকি ব্যবহৃত হয়।
৬. ত্রিফলা অর্থাৎ আমলকি, হরিতকি ও বহেরা এর প্রতিটির সমপরিমাণ গুঁড়ার শরবত কোলেস্টেরল কমাবার অর্থাৎ প্রেসার বা রক্তচাপ কমাবার মহৌষধ। এক ওষুধ গবেষক দলের মতে, আধুনিক যে কোন এ্যালোপ্যাথিক ঔষধের তুলনায় ত্রিফলা কোলেস্টেরল কমাবার ক্ষেত্রে অনেক বেশি ফলপ্রসূ।
৭. অর্শ রোগে হরিতকি চূর্ণ তিন থেকে পাঁচ গ্রাম পরিমাণ ঘোলের সঙ্গে একটু লবণ মিশিয়ে খেলে সেরে যাবে।
৮. রক্তার্শে আখের গুড়ের সঙ্গে হরিতকি গুঁড়া মিশিয়ে খেলে কয়েকদিনের মধ্যেই সুফল পাওয়া যায়।
৯. চোখের রোগের ক্ষেত্রে হরিতকি ছেঁচে পানিতে ভিজিয়ে সেই পানি দিয়ে চোখ ধুতে হবে।
১০. পিত্ত বেদনায় সামান্য গাওয়া ঘিয়ের সঙ্গে হরিতকি গুঁড়া সেবন করতে হয়।
১১. গলার স্বর বসে গেলে মুথা ও হরিতকি চূর্ণ মধুর সঙ্গে বেটে অথবা যোয়ানের সঙ্গে পান করলে স্বর স্বাভাবিক হয়।
১২. হরতকিতে অ্যানথ্রাইকুইনোন থাকার কারণে রেচক বৈশিষ্ট্য সমৃদ্ধ। কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে হরিতকি। অ্যালার্জি দূর করতে হরতকি বিশেষ উপকারী।
১৩. হরতকি ফুটিয়ে সেই পানি খেলে অ্যালার্জি কমে যাবে।
১৪. হরতকি গুঁড়া নারিকেল তেলের সঙ্গে ফুটিয়ে মাথায় লাগালে চুল ভালো থাকবে।
১৫. হরতকির গুঁড়া পানিতে মিশিয়ে খেলে ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়বে।
১৬. গলা ব্যথা বা মুখ ফুলে গেলে হরিতকি পানিতে ফুটিয়ে সেই পানি দিয়ে গার্গল করলে আরাম পাবেন।
১৭. দাঁতে ব্যথা হলে হরতকি গুঁড়া লাগান, ব্যথা দূর হবে।
১৮. রাতে শোয়ার আগে অল্প বিট লবণের সঙ্গে ২ গ্রাম লবঙ্গ বা দারুচিনির সঙ্গে হরিতকির গুঁড়া মিশিয়ে খান। পেট পরিষ্কার হবে।

হরিতকি, আমলকি এবং বহেরা মিলিয়ে হচ্ছে ত্রিফলা বা ত্রিধারা। অমৃত ত্রিফলা’ও বলা হয় একে। এটার গুনের শেষ নেই। ভারতবর্ষে দীর্ঘদিন যাবত একটি প্রবাদ প্রচলিত আছে – “কোনো মায়ের প্রয়োজন নেই যতক্ষণ তোমার কাছে ত্রিফলা আছে”।
এর কারণ হচ্ছে ভারতবর্ষের জনগণ বিশ্বাস করেন ত্রিফলা অন্তঃস্থ শারীরিক যন্ত্রের এমন পরিচর্যা করে যেমন মা তার শিশুকে আদর করে থাকে। ত্রিফলার তিনটি ফলই শরীরের বিভিন্ন অর্গানে যুক্ত হয়ে সকল প্রকার অন্তরীণ বিশোধন করে থাকে। রক্তশূন্যতা দূর করে পূষ্টি সাধনে সাহায্য করে।
লিভার পরিশোধনে ত্রিফলার জুড়ি নেই। রক্তের সিরাম কোলেস্টরেল পরিমিতভাবে কমিয়ে দেয়। ফলে ত্রিফলা সর্বজনীনভাবে স্বীকৃত সর্বরোগের ঔষধ এবং সাধারণভাবে অতিমাত্রায় ভেষজ হিসাবে বিবেচিত হয়। ত্রিফলা’র গুড়ো না কিনে যদি আপনি আস্ত হরিতকি, আমলকি এবং বহেরা ফলগুলি কিনে রোদে শুকিয়ে নিজেই গুড়ো করে নেন তাহলে সবচেয়ে ভাল হয়। কারন দোকানিরা কি হিসেবে কিভাবে মিশিয়ে গুড়ো বিক্রী করছে, ফলগুলির আনুপাতিক হার ঠিক ছিল কিনা কিংবা সঠিক ভাবে শুকিয়েছে কিনা সেসব বিষয়ে আমি সন্দিহান।
যাইহোক, ত্রিফলা’র গুড়ো যদি মিহি হয় কিংবা এটা যদি টি-ব্যাগে থাকে তবে খাওয়ার আধা ঘন্টা আগে ভিজিয়ে রাখতে হবে। এটা সকালে এবং রাতে খাওয়ার ৪০ মিনিট আগে খাওয়া উচিত। আর যদি নিজে বাসায় আস্ত ফলগুলি আপনি নিজেই ভেঙে গুড়ো করেন তবে একেবারে মিহি না করে ছোট ছোট খন্ড করে ফেলবেন এবং আগের রাতে ভিজিয়ে সকালে খালি বাসি পেটে খেয়ে ফেলবেন। আয়ুর্বেদ শাস্ত্রে হরতকির নানা গুণের উল্লেখ আছে৷

হরতকি সাধারণত কি উপকার করে? চলুন জেনে নিই৷
* দাঁতে ব্যাথাঃ দাঁতে ব্যাথা হলে হরতকি গুড়ো লাগান ব্যাথা দূর হবে৷
* এলার্জী দূর করেঃ এলার্জী দূর করতে হরিতকি বিশেষ উপকারি৷ হরতকি জলের মধ্যে ফুটিয়ে সেই জলটা দু বার দিনে নিয়মিত খেলে এলার্জী কমে যাবে৷
* গলা ব্যথাঃ যদি ঠান্ডার কারণে গলা ব্যথা হয় বা মুখ ফুলে যায় তাহলে হরতকি জলে ফুটিয়ে সেই জলটা দিয়ে গার্গেল করুন৷ আরাম পাবেন৷
* কৌষ্ঠকাঠিন্য দূর করেঃ অপর দিকে কৌষ্ঠকাঠিন্য দূর করে হরতকি৷ রাতে শোওয়ার আগে অল্প বিট নুনের সঙ্গে 1/2 গ্রাম লবঙ্গ অথবা দারচিনির সঙ্গে হরতকির গুড়ো মিশিয়ে খান৷ পেট পরিষ্কার হয়ে যাবে৷
* চুল ও চেহারার সৌন্দর্য বজায় রাখেঃ হরতকি হল ভীষণই স্বাস্থ্যকর ফল৷ চুল ও চেহারার সৌন্দর্য বজায় রাখতে হরতকি খান৷ হরতকির গুড়ো নারকেলের সঙ্গে ফুটিয়ে মাথায় লাগান চুলের উজ্জ্বাল্য বাড়বে৷ অপরদিকে হরতকির গুড়ো জলের মধ্যে মিশিয়ে খেল ত্বকের চমক বাড়বে৷ অ্যাসিডিটি দূর হবে৷

হরিতকী গাছের পরিচিতিঃ
হরিতকী একটি বৃক্ষ জাতীয় সপুষ্পক উদ্ভিদ। বাংলাদেশ ও ভারতে এর আদি নিবাস। ভারতবর্ষের বনাঞ্চলে বা গ্রামাঞ্চলে বিক্ষিপ্তভাবে এ গাছ দেখা যায়। উচ্চতা ৪০ ফুট পর্যন্ত হতে পারে। ফেব্রুয়ারি-মার্চ মাসে পাতা ঝরে নতুন পাতা গজাতে থাকে। বাকল গাঢ় বাদামি। বাকলে লম্বা ফাটল থাকে। পাতা লম্বা-চ্যাপ্টা, কিনার চোখা, লম্বায় পাঁচ-ছয় ইঞ্চি।
ফুল ফোটে ডালের শেষ প্রান্তে। রং হালকা হলুদাভ সাদা। ফল লম্বাটে, মোচাকৃতি। লম্বায় প্রায় দেড় ইঞ্চি। কাচা ফল সবুজ, পরিপক্ব ফল হালকা হলুদ[২]। শুকালে কালচে খয়েরি রং হয়। ফলের ত্বক ভীষণ শক্ত। এই ফল বছরের পর বছর ভালো থাকে। ফলের এক প্রান্ত থেকে অপর প্রান্ত পর্যন্ত লম্বা লম্বা পাঁচ-ছয়টি শিরা থাকে। ফলের বাইরের আবরণ কুঁচকানো। ডিসেম্বর থেকে মে মাস পর্যন্ত ফল সংগ্রহ করা হয়। ফলের ভেতর একটিমাত্র ভীষণ শক্ত বীজ থাকে। বীজ থেকে চারা তৈরি করা যায়।
হরিতকী তিতা গন্ধ বিশিষ্ট। ইহা ট্যানিন, এ্যামাইনো এসিড, ফ্রুকটোজ, সাকসিনিক এসিড এবং বিটা সাইটোস্টেরল সমৃদ্ধ।
এ গাছের ফল-বীজ-পাতা সবই মানুষের উপকারে আসে । হরীতকীর কাঠ খুব মজবুত। এই কাঠ ফ্রেম, খুঁটি, আসবাব তৈরিতে ব্যবহৃত হয়।

#তিব্বি_ইউনানী_ল্যাবরেটরীজ

করোনা সেকেন্ড ওয়েব - সতর্কতা। 📌স্পেন জরুরি অবস্থা ঘোষণা করেছে যা ২০২১ সালের মার্চ পর্যন্ত বাড়তে পারে।📌 যুক্তরাজ্য 1 মাস...
25/12/2020

করোনা সেকেন্ড ওয়েব - সতর্কতা।

📌স্পেন জরুরি অবস্থা ঘোষণা করেছে যা ২০২১ সালের মার্চ পর্যন্ত বাড়তে পারে।
📌 যুক্তরাজ্য 1 মাসের লকডাউন ঘোষণা করেছে।
📌 ফ্রান্স 2 সপ্তাহ
📌 জার্মানি 4 সপ্তাহের জন্য।
📌 ইতালিও শিগগিরই অনুসরণ করবে।

* এই সমস্ত দেশ কনফার্মড দ্বিতীয় ওয়েভ আরও ডেডলি !!!

অতএব আমরা যত্নবান হই এবং সমস্ত স্বাস্থ্য বিধি মেনে চলি।

আমরা লকডাউনের দ্বিতীয় ধাপটি নিতে সক্ষম হব না!

* কোভিড -১৯ সেকেন্ড ওয়েব গুরুত্বপূর্ণ তথ্য

সংক্রমণের পরে তৃতীয় দিন থেকেই লক্ষণগুলি দেখা দেয় (ভাইরাল লক্ষণগুলি)।

➙ প্রথম স্তর
1. শরীরে ব্যথা
2. চোখের ব্যথা।
3. মাথা ব্যথা।
4. বমি বমি ভাব।
5. ডায়রিয়া।
6.নাক বা অনুনাসিক প্রবাহ
7. পঁচন।
8. চোখ জ্বলন্ত।
9. প্রস্রাব করার সময় পোড়ানো।
10. জ্বর অনুভূতি।
১১) গলা ফাটা

Symptoms:
লক্ষণের দিনগুলি গণনা করা খুব গুরুত্বপূর্ণ: প্রথম, দ্বিতীয়, তৃতীয়।

জ্বর শুরুর আগে পদক্ষেপ নিন।
সতর্কতা অবলম্বন করুন।
প্রচুর পরিমাণে তরল, বিশেষত বিশুদ্ধ জল পান করা খুব গুরুত্বপূর্ণ।

আপনার গলাটি আর্দ্র রাখতে এবং ফুসফুস পরিষ্কার করতে সাহায্য করতে প্রচুর পরিমাণে পানি পান করুন।

➙ দ্বিতীয় পর্ব (চতুর্থ থেকে অষ্টম দিন পর্যন্ত) প্রদাহজনক।
1. স্বাদ এবং / বা গন্ধ ক্ষতি।
2. সর্বনিম্ন প্রচেষ্টা সহ ক্লান্তি।
৩. বুকের ব্যথা (পাঁজর খাঁচা)
৪) বুক শক্ত হওয়া।
5. নীচের পিছনে ব্যথা (কিডনি অঞ্চলে)।

➙ ভাইরাস স্নায়ু শেষ আক্রমণ করে।
ক্লান্তি এবং শ্বাসকষ্টের মধ্যে পার্থক্য: -
বাতাসের অভাব হয় যখন ব্যক্তি বসে থাকে - কোনও প্রচেষ্টা না করে - এবং শ্বাস ছাড়াই থাকে।
ক্লান্তি হ'ল যখন ব্যক্তি কিছু সাধারণ কাজ করতে ঘুরে বেড়ায় এবং ক্লান্ত বোধ করে।

➙ এটি প্রচুর পরিমাণে হাইড্রেশন এবং ভিটামিন সি লাগে

কোভিড -১৯ অক্সিজেনকে বেঁধে রাখে, তাই রক্তের মান কম অক্সিজেনের সাথে দুর্বল।

➙ তৃতীয় পর্ব - নিরাময়।
1. 9 দিনের দিন, নিরাময়ের পর্ব শুরু হয় যা 14 দিনের (অবধি) অবধি চলতে পারে।
2. চিকিত্সা বিলম্ব করবেন না, যত তাড়াতাড়ি আরও ভাল!

সবাইকে শুভকামনা!

এই সুপারিশ রাখা ভাল, প্রতিরোধ কখনও খুব বেশি হয় না!

১৫-২০মিনিটের জন্য রোদে বসে থাকুন
বিশ্রাম নিন এবং কমপক্ষে 7-8 ঘন্টা ঘুমান।
প্রতিদিন দেড় লিটার পানি পান করুন।
সমস্ত খাবার গরম খাওয়া উচিত (ঠান্ডা নয়)।

➙ আপনি কোভিড -১৯ কীভাবে বুঝবেন ?!
গলা চুলকানো
শুকনো গলা
শুকনো কাশি
উচ্চ তাপমাত্রা
শ্বাসকষ্ট
গন্ধ এবং স্বাদ হ্রাস

📜 তথ্যটি শেয়ার করে আপনার পরিবার এবং বন্ধুদের মাঝে ছড়িয়ে দিন !!!

#তিব্বি_ইউনানী_ল্যাবরেটরীজ

⭕  লিভার ক্যান্সার কেন হয় ?====================সুপ্রিয় বন্ধুরা, আজ আমরা জানবো লিভার ক্যান্সার এর কারণ, লক্ষণ, ফলাফল ও চ...
10/12/2020

⭕ লিভার ক্যান্সার কেন হয় ?
====================
সুপ্রিয় বন্ধুরা, আজ আমরা জানবো লিভার ক্যান্সার এর কারণ, লক্ষণ, ফলাফল ও চিকিৎসা নিয়ে। সকলের সচেতনতার স্বার্থে পোস্ট শেয়ার করার অনুরোধ জানাচ্ছি।
🔘সারা পৃথিবীতেই লিভার ক্যান্সার, ক্যান্সারজনিত মৃত্যুর অন্যতম প্রধান কারণ। প্রতি বছর পৃথিবীতে প্রায় সাড়ে চার লক্ষ লোক এ রোগে আক্রান্ত হন। পুরুষদের ক্ষেত্রে মোট ক্যান্সারের ৭.৫ ভাগ লিভার ক্যান্সার, আর নারীদের বেলায় এ সংখ্যাটি ৩.২ ভাগ। আশংকাজনক সত্যটি এই যে দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় লিভার ক্যান্সারের প্রাদুর্ভাব পৃথিবীর অন্য যে কোন অঞ্চলের চেয়ে অনেক বেশী।
🔘বিশ্বব্যাপী লিভার ক্যান্সারের মুল কারণ হেপাটাইটিস বি ও সি ভাইরাস আর অ্যালকোহল। আমাদের দেশে অবশ্য হেপাটাইটিস বি মুল খলনায়ক, কারণ এদেশে প্রায় ৮০ লাখ লোক এ ভাইরাসের বাহক। হেপাটাইটিস বি ভাইরাসে আক্রান্ত ৫ থেকে ১০ শতাংশ লোক জীবনের কোনো এক পর্যায়ে এ রোগে আক্রান্ত হতে পারেন।

⭕ লিভার ক্যান্সারের লক্ষণগুলো কী ?
🔘যেকোনো বয়সের লোকই এ রোগে আক্রান্ত হতে পারেন। লিভার ক্যান্সারের ঝুকি পুরুষদের ক্ষেত্রে নারীদের চেয়ে ৪ থেকে ৬ গুণ বেশী। সাধারণত ক্যান্সার হওয়ার আগে লিভারে সিরোসিস দেখা দেয়, তবে এর ব্যতিক্রম হওয়াটাও অস্বাভাবিক না।

🔘লিভার ক্যান্সারের রোগীরা প্রায়ই পেটের ডান পাশে উপরের দিকে অথবা বুকের ঠিক নিচে মাঝ বরাবর ব্যথা অনুভব করেন যার তীব্রতা রোগী ভেদে বিভিন্ন রকম। সহজেই ক্লান্ত হয়ে পরা, পেট ফাপা, ওজন কমে যাওয়া আর হালকা জ্বর জ্বর ভাব এ রোগের অন্য লক্ষণ।

🔘লিভার ক্যান্সার রোগীদের প্রায়ই জন্ডিস থাকে না, আর থাকলেও তা খুবই অল্প। রোগীদের খাওয়ায় অরুচি, অতিরিক্ত গ্যাস কিংবা কষা পায়খানার কমপ্লেন থাকতে পারে। পেটে পানি থাকতেও পারে, আবার নাও থাকতে পারে।

⭕ লিভার ক্যান্সার নির্ণয় করা হয় কিভাবে ?

> লিভার ক্যান্সার নির্ণয়ের সহজ উপায় একটি নির্ভরযোগ্য আল্ট্রাসনোগ্রাম। কখনও কখনও সিটি-স্ক্যানেরও দরকার পরে। কিছু ক্ষেত্রে লিভার ক্যান্সার নির্ণয় করার জন্য আরও আধুনিক পরীক্ষা-নিরীক্ষা যেমন এম.আর.আই.ও সিটি এনজিওগ্রামের দরকার পরতে পারে। রক্তের এ.এফ.পি. পরীক্ষাটি লিভার ক্যান্সারের একটি মোটামুটি নির্ভরযোগ্য টিউমার মার্কার। লিভার সিরোসিসে আক্রান্ত যে কোন ব্যক্তিরই উচিত প্রতি ৬ মাসে একবার এ.এফ.পি. ও আল্ট্রাসনোগ্রাম পরীক্ষা করা।

> তবে লিভার ক্যান্সারের ডায়াগনোসিস কনফার্ম করতে হলে কিছু কিছু ক্ষেত্রে আল্ট্রাসনোগ্রাম আর এমন কি সিটি গাইডেড এফ.এন.এ.সি. জরুরি।

>>> চিকিৎসাঃ

আমরা জানি- "এক প্যাকেট চিপস কেনা মানে টাকা দিয়ে বাতাস কেনা" ।গ্যাস দিয়ে চিপসের প্যাকেট ফুলিয়ে রাখাকে Slack Filling বলে। ...
24/09/2020

আমরা জানি- "এক প্যাকেট চিপস কেনা মানে টাকা দিয়ে বাতাস কেনা" ।

গ্যাস দিয়ে চিপসের প্যাকেট ফুলিয়ে রাখাকে Slack Filling বলে। আর ভিতরে নাইট্রোজেন গ্যাস দেয়া হয় দুইটি কারনে-
১. বাইরের প্রেশারে যেন চিপস না ভেঙে যায়।
২. নাইট্রোজেন গ্যাস চিপ্স কে দীর্ঘদিন মচমচা রাখে।

আসুন এবার স্বাদের জিনিসে বিস্বাদের গল্প শুনাই।।
বাচ্চারা কান্দে, তাই তার হাতে চিপস দিলেন। বাচ্চা ঠান্ডা।। কিন্তু এইটা যে বাচ্চার ভবিষ্যত শেষ করে দিলেন । সেটা থেকে যায় অজানায়। ১৯৯০ সালের দিকে বাংলাদেশে প্রথম আলুর চিপস বানানো শুরু করে।। মাত্র ৩০ বছরের ইতিহাসে এই আলুর চিপস বাংলাদেশের চেহারা পাল্টে দিয়েছে।।
যদিও আমেরিকা আলু চিপস আবিষ্কৃত হয় ১৮৫৩ সালে এক্সিডেন্টাল ভাবে। আসেন জেনে নেই - এই চিপস কিভাবে সব পাল্টাই দিলো।।
বাংলাদেশের ৩০ বছরের উপরে ৩০% মানুষের উচ্চ রক্তচাপ আছে।। আর ৫০ বছরের উপরে প্রায় ৬৫% মানুষের উচ্চ রক্তচাপ আছে। এই হিসেবে বাংলাদেশে কয়েক কোটি প্রেশারের রোগী আছে।। যদিও ডায়াগনোসিস হয় বা হইছে ১০% এর কম।। এতো প্রেশার কই থেকে আসল দেশে।। আর এতো অল্প বয়সে প্রেশারে কেমনে ধরে।।
আমরা জানি চিপসের প্রতি এক আউন্সে সোডিয়াম থাকে প্রায় ২০০ মিলিগ্রাম। তাও ভালো আয়ন পিউর সোডিয়াম ক্লোরাইড না।। মনোসোডিয়াম গ্লুটামেট, বা টেস্টিং সল্ট।। খাইতে খুব মজা লাগে।। কিন্তু প্রতিদিন উচ্চ ডোজে শরীরে লবণ প্রবেশ করছে।। এই লবন জীবনের শুরু থেকেই আপনার Renin Angiotensin system কে উত্তেজনার সিগনাল দিয়ে যায়।। সে তখন Aldoesterone সাথে পাল্লা দিয়া শরীরের ফ্লুইড ভলিউম বাড়িয়ে রাখে।। সাথে সাথে Hyperosmolarity এর জন্য ADH release হতে থাকে।। শুরু হয়ে যায় অল্প বয়সেই হাই প্রেশার।। চিপস এ যেহেতু হাই ক্যালরি আলু কার্বোহাইড্রেট থাকে।। তাই তারা শরীরে সহজেই জমা হতে পারে। সেই জমার ফলে খুব দ্রুত ওজন বাড়তে থাকে।। সাথে বাড়ে চর্বিও।। সেই চর্বি জমা হয় রক্তনালীতে। রক্তনালী হার্টে বন্ধ হলে হার্ট এটাক।। আর ব্রেইনে বন্ধ হলে স্ট্রোক অবধারিত (Ischemic stroke).. আর আগেই সৃষ্ট হাই প্রেশারে রক্তনালী ছিড়ে যেতে পারে। তাতে হবে Hemorrhagic stroke... হাই ক্যালরি influence এ বার বার ইনসুলিনের বেটা সেল ধ্বংসের পায়তারাও চলে পাশাপাশি।। এক সময় ধরা পড়ে ডায়াবেটিস।। এছাড়াও মনোসোডিয়াম গ্লুটামেট শরীরে ক্যান্সার তৈরির রিস্ক ফ্যাক্টর।।।

তাহলে হিসাব করে দেখুন - "একটা শিশুর জীবন শুরুর সাথে সাথে চিপস দেয়ার নাম করে শরীরে হাই প্রেশার, ডায়াবেটিস, স্থূলতা, ক্যান্সার ইত্যাদির বীজ বপন করে দিচ্ছেন"।
সবসময় রোগীদের বলি বাচ্চাদের চিপস খাওয়াবেন না। কিন্তু বাসায় গিয়ে দেখি আত্নীয় স্বজনের কেউ না কেউ বাসায় চিপস নিয়ে আসছে আমার মেয়েদের জন্য। একান্তই যদি কিছু নিতেই হয় তাহলে স্বাস্থ্যকর অথবা প্রয়োজনীয় কিছু নিন। স্কুল পড়ুয়া বাবুদের জন্য বই নিতে পারেন, খেলনা নিতে পারেন অথবা অন্য কোন ফ্রুটস নিতে পারেন।

- ডা: ইকবাল হাছান

Address


Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Tibbi Unani Laboratories । তিব্বি ইউনানী ল্যাবরেটরীজ posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Tibbi Unani Laboratories । তিব্বি ইউনানী ল্যাবরেটরীজ:

Shortcuts

  • Address
  • Telephone
  • Alerts
  • Contact The Practice
  • Claim ownership or report listing
  • Want your practice to be the top-listed Clinic?

Share