Health Tips

Health Tips ℹ️Please Like and Follow this Page to get more Advice and Information and video content.🧠🫀🫁🦷💀
(1)

Like this page to get Health Service and Medical Advice in your every day life.

21/09/2025

♦️ ইয়াবা অথবা বাবা যাই বলেন, ইয়াবা কী এবং কাহাকে বলে? জেনে নিন ইয়াবা সেবনের ভয়াবহ কুফল বা পরিণাম !!!

👍 ইয়াবা মূলত মায়ানমারের শান প্রদেশে পাহাড়ে ঘোড়াদের খাওয়ানো হতো।
কেননা ঘোড়া পাহাড়ে কোন গাড়ি সহজে টানতে চাইত না, পরে ঘোড়াকে পাগলা করে দিতে বার্মিজরা এই ড্রাগ তৈরি করে।

👍থাইল্যান্ডে এর নাম ম্যাড ড্রাগ, ইন্ডিয়াতে নাম ভুলভুলাইয়া আর বাংলাদেশে বাবা এছাড়াও নাজি, স্পিড, হিটলার্স ড্রাগ, চকোলি নামেও এটি পরিচিত। এই ঘোড়ার ট্যাবলেট পরবর্তীতে প্রচন্ড কায়িক শ্রম করে এমন মানুষরা নেয়া শুরু করে এবং এরপর এটা থাইল্যান্ড ও ভিয়েতনামের প্রষ্টিটিউটরা নিতে শুরু করে। বার্মা এর মূল তৈরির স্থান হলেও তারা কেবল এক্সপোর্ট করে, সেবনকারীর সংখ্যা সেখানে কম কারন তারা জানে জিনিসটা কি এবং কতটা খারাপ।

👍 ইয়াবা তৈরিতে ভয়াবহ রাসয়নিক উপকরণঃ ইয়াবার মূল উপাদান মেথামফেটামিন ও ক্যাফেইন। মেথামফেটামিন জিনিসটা দিয়ে তৈরি একটা ট্যাবলেট দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় সৈন্যদের জাগিয়ে রাখতে ব্যাবহার করা হত এবং ১৯৫০ এর দিকে জাপানে মেথামফেটামিন ব্যাপক ভাবে ব্যাবহৃত হয়েছে। বর্তমানে যে ইয়াবা ট্যাবলেট বিক্রি হয় তাতে মেশানো হয় হাইড্রোক্লোরিক এসিড, এসিটোন (যা মূলত নেইল পলিশ রিমুভার), রেড ফসফরাস, ব্যাটারির লিথিয়াম ও সালফিউরিক এসিড। আশা করি কেমিক্যাল গুলোর নাম শুনে কিছুটা ভয়াবহতার আঁচ পাওয়া যাচ্ছে।

👍 ইয়াবার এ্যাকশন কেন ভয়াবহ?
মেথামফেটামিন ও ক্যাফেইন হল দুটি মস্তিস্কের উত্তেজক পদার্থ। ইয়াবা সেবনে মুলত এই মেথামফেটামিন ও ক্যাফেইন সেবনকারীকে বেপরোয়া করে দেয়।
তালপাতার সেপাই নিজেকে মহাবীর আলেকজান্ডার ভাবা শুরু করে এবং যে কোন অপরাধ করার সিদ্ধান্তে যেতে তার বিবেক বাধা দেয়না।

👍 ইয়াবার ভয়ানক সাইড ইফেক্টঃ
বলা হয় যে একটা দুইটা ইয়াবা সেবন করলেই মস্তিস্কের কিছু ছোট রক্তনালী নষ্ট হয় এবং নিয়মিত করলে, খুব অল্প বয়সে ব্রেইন ষ্ট্রোক করে প্যারালাইজড বা চলাচলে অক্ষম হওয়ার সম্ভাবনা ৯৫%। এছাড়া ওজন কমে যাওয়া, উচ্চ রক্তচাপ, অনিদ্রা, হ্যালুসিনেশন, উন্মাদের মত আচরন, গোয়ার্তুমি এবং পুরুষত্ব হারানো ও বন্ধ্যত্ব হওয়ার প্রবল সম্ভাবনা থাকে। যে সব কেমিক্যালের কথা বললাম যা বাবাতে আছে তাতেই বোঝা যায় একশন কি হবে।

👍পরিচিত কেউ সেবন করলে তাকে বলে দিতে হবে ৩৫-৪৫ এর মধ্যে একটা ষ্ট্রোক আর তিলেতিলে নিজের দেহ নিঃশেষ হওয়া দেখার জন্য তৈরি হতে থাকুন।

👍 ইয়াবার সাথে যারা জড়িত আছেন, তাদেরকে অনুরোধ করব ইয়াবা ছেড়ে সুন্দর ও সুস্থ জিবনে ফিরে আসুন।তাহলে উপকৃত হবেন আপনি নিজে, উপকৃত হবে আপনার পরিবার, উপকৃত হবে সমাজ এবং উপকৃত হবে আমাদের দেশ।

টনসিলাইটিস কি, কেন হয়, চিকিৎসায় করনীয় কি?জিহ্বার পেছনে, আলজিহ্বার নিচে গলার দুইপাশে লালবর্ণের গোলাকার মাংসপিণ্ড দুটির না...
21/09/2025

টনসিলাইটিস কি, কেন হয়, চিকিৎসায় করনীয় কি?
জিহ্বার পেছনে, আলজিহ্বার নিচে গলার দুইপাশে লালবর্ণের গোলাকার মাংসপিণ্ড দুটির নাম টনসিল৷ টনসিলের ইনফেকশন বা প্রদাহকে চিকিৎসা বিজ্ঞানের ভাষায় টনসিলাইটিস বলে। সব বয়সের নারী-পুরুষের এই সমস্যা হতে পারে তবে শিশুরাই বেশি আক্রান্ত হয়৷
টনসিলের কাজ :
টনসিলের বিশেষ কাজ হলো মুখগহ্বর দিয়ে অন্ত্রে বা পেটে জীবাণু প্রবেশ করতে না দেয়া। এছাড়া এটি মানবদেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতায় অংশ নেয়৷
কেন হয়?
ব্যাক্টেরিয়া ও ভাইরাস সংক্রমণের কারণে টনসিল প্রদাহ হয়ে থাকে। বেশির ভাগ টনসিল প্রদাহ দেখা দেয় স্যাঁতস্যাঁতে ও ঠাণ্ডা আবহাওয়ায়, অতিরিক্ত ঠাণ্ডা ও অতিরিক্ত গরমে, ঋতু পরিবর্তনের সময়। বারবার সর্দিলাগার প্রবণতা, দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার স্বল্পতা, পুষ্টিহীনতা ইত্যাদি কারণে হতে পারে। যাদের শরীরে ঠাণ্ডা ও গরম প্রতিরোধ ক্ষমতা কম, ভাইরাস সংক্রমণে তারা বেশি আক্রান্ত হয়।
লক্ষনঃ
টনসিল প্রদাহে বিভিন্ন উপসর্গ প্রকাশ পায়। গলা ব্যথা, কোন কিছু খেতে বা গিলতে কষ্ট। অনেক সময় গ্রন্থি ফুলে যায়৷ কোন কোন সময় গলার স্বর ভারি হয়ে আসে। টনসিল বড় হয়ে শ্বাসনালি সংকোচিত হলে স্বাভাবিক শ্বাস-প্রশ্বাস বাধাগ্রস্ত হয়। ঘুমের মধ্যে হা করে মুখে শ্বাস নেয়, ঘুমে নাক ডাকা। শ্বাস-প্রশ্বাসে দুর্গন্ধ। মুখ দিয়ে লালা বের হয়। শিশুদের খাদ্যে অনীহা ও কান্নাকাটি করা। খাবারে রুচি কমে যায়। শরীরের তাপমাত্রা বৃদ্ধি পায়। জ্বর ও জ্বর সহ মাথা ব্যথা। জটিল অবস্থায় কানে, মাড়িতে ব্যথা হতে পারে। টনসিলে পুঁজ সৃষ্টি হয়৷
চিকিৎসাঃ
অাধুনিক এলোপ্যাথিক চিকিৎসায় এন্টিবায়োটিক দিয়ে প্রাথমিক পর্যায়ে টনসিল প্রদাহ দূর করার চেষ্টা করা হয়৷ বারবার অাক্রান্ত হলে টনসিল অপারেশনই (টনসিলেকটমি) এর একমাত্র চিকিৎসা৷
হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসাঃ
হোমিওপ্যাথিতে টনসিল প্রদাহের অপারেশন ব্যতীত স্থায়ী চিকিৎসা রয়েছে৷ যদিও লক্ষনসাদৃশ্যে ঔষধ নির্বাচন করবেন অাপনার চিকিৎসক তবে ব্যক্তিগত চিকিৎসায় Cal Carb Phytolacca, Baryta Carb, Baryta Mur দিয়ে অনেক রোগীকেই অারোগ্য হতে দেখেছি৷ সহজেই ঠান্ডায় অাক্রান্ত হয় এমন বাচ্চাদের Baryta Carb, Tuberculinum সহ লক্ষনভিত্তিক অন্যান্য ঔষধ প্রয়োগে ঘনঘন ঠান্ডা লাগার প্রবনতা দূর হয় ও টনসিল প্রদাহ অার হতে দেয়না৷
সতর্কতাঃ
টনসিল প্রদাহ প্রতিরোধে চিকিৎসার পাশাপাশি নিম্নোক্ত সতর্কতা অবলম্বন করা যেতে পারে৷
* পুষ্টির অভাবে হলে খাদ্যে পুষ্টি ঘাটতি পুরন করতে হবে৷
* টনসিল প্রদাহে তরল ও উঞ্চ আহার গ্রহণ করতে হবে৷
* অাহার গ্রহণের পর প্রতিবার দাঁতসহ মুখগহ্বর ব্রাশ দিয়ে ভালভাবে পরিষ্কার করতে হবে।
* তীব্র গরম এবং তীব্র শীত দুটোই এড়িয়ে চলতে হবে৷
* আইসক্রিম, ফ্রিজের ঠাণ্ডা পানীয়, রোদ বা গরম থেকে এসেই ফ্রিজের ঠাণ্ডা পানি পান থেকে বিরত থাকতে হবে।
* প্রচুর পরিমাণে পানি পান করতে হবে৷
* তীব্র প্রদাহকালীন সময়ে বিশ্রামে থাকতে হবে৷
* লবণ মিশ্রিত কুসুম গরম পানি দিয়ে বারবার গড়গড়া করতে হবে।
* গলা ব্যাথা থাকলে পুদিনা পাতা দিয়ে রং (র') চা খাওয়া যেতে পারে৷ পুদিনা পাতা গলা ব্যাথায় খুবই কার্যকরী৷
* গলায় ঠাণ্ডা লাগা থেকে বিরত থাকতে হবে, গলা ও কান কাপড় দিয়ে ঢেকে রাখতে হবে৷

ডাঃ শামীম হোসেন
BHMS (১ম স্থান), পি জি টি (অাকুপ্রেশার) এক্স হাউজ ফিজিশিয়ান,
সরকারী হোমিওপ্যাথিক মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, মিরপুর, ঢাকা৷

যেসব খাবার গর্ভাবস্তায় খাওয়া নিষেধ!======================গর্ভবতী নারীর খাবারের ক্ষেত্রে কিছুটা সতর্কতা অবলম্বন করতে হয়। ...
21/09/2025

যেসব খাবার গর্ভাবস্তায় খাওয়া নিষেধ!
======================
গর্ভবতী নারীর খাবারের ক্ষেত্রে কিছুটা সতর্কতা অবলম্বন করতে হয়। যে খাবারগুলো খেলে গর্ভপাত হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে সেসব খাবার এড়িয়েই চলা উচিত। এ লেখায় তুলে ধরা হলো তেমন কিছু খাবারের কথা।
১. কাঁচা ডিম
গর্ভবতী নারীর কখনোই ভালোভাবে ভাজা বা রান্না ছাড়া ডিম খাওয়া উচিত নয়। এক্ষেত্রে এমন কোনো খাবারও খাওয়া উচিত নয় যেখানে ডিম ভালোভাবে রান্না ছাড়াই দেওয়া হয়। এগুলো স্যালমোনেলা ব্যাকটেরিয়ায় সংক্রমিত হতে পারে, যা গর্ভপাতও ঘটাতে পারে।
২. কাঁচা দুধ
গর্ভবতী নারীর কাঁচা কিংবা পাস্তরিত নয় এমন দুধ পান করা যাবে না। কারণ এগুলো ফুড পয়জনিংয়ের কারণ হতে পারে। এতে গর্ভপাতসহ আরও বিপদের কারণ হতে পারে।
৩. শজনে
শজনে খেতে অনেকেই পছন্দ করেন। কিন্তু গর্ভবতী নারীর এ সবজিটি খাওয়া মোটেই উচিত নয়। কারণ সজনেতে রয়েছে আলফা-সিটোস্টেরল। এটি গর্ভপাতের কারণ হতে পারে।
৪. কলিজা
কলিজা স্বাভাবিক অবস্থায় পুষ্টিকর হলেও তা যদি অসুস্থ প্রাণীর হয় তাহলে তাতে প্রচুর ক্ষতিকর পদার্থ থাকতে পারে। তাই গর্ভবতী নারীর কলিজা এড়িয়ে চলা উচিত।
৫. ঘৃতকুমারী
ঘৃতকুমারী গাছের নির্যাস থেকে তৈরি কোনো খাবার গর্ভবতী নারীর খাওয়া বা পান করা উচিত নয়। বিশেষত গর্ভাবস্থার প্রথম তিন মাসে এটি পেলভিক হেমারেজের কারণ হতে পারে।
৬. অঙ্কুরিত বা সবুজ আলু
গর্ভাবস্থায় স্বাভাবিক আলু খেতে কোনো সমস্যা নেই। তবে আলুটি যদি হয় অঙ্কুরিত তাহলে তাতে বহু ক্ষতিকর রাসায়নিক থাকতে পারে। আর এটি গর্ভবতী নারী ও তার অনাগত শিশুর জন্য বিপজ্জনক হয়ে উঠতে পারে।
৭. পেঁপে
পেঁপে গর্ভবতী নারীর গর্ভপাতের কারণ হতে পারে। বিশেষত কাঁচা পেপে একেবারেই এড়িয়ে চলতে হবে গর্ভাবস্থায়।
৮. আনারস
আনারসে রয়েছে ব্রোমেলাইন নামে একটি উপাদান। এটি ইউটেরাইন মাংসপেশিকে শীথিল করে। এতে গর্ভপাত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। সন্তান জন্মদানের সময় হলে অবশ্য আনারসের জুস পান করলে সন্তান প্রসব সহজ হয়।

জনস্বার্থে শেয়ার করুন।

বেশ কিছুদিন যাবৎ প্রচুর গরম পড়ছে। এ সময় রোদ থেকে যতটা সম্ভব দূরে থাকুন। যারা বিভিন্ন কাজে বাইরে যান তাদের হিট স্ট্রো'ক হ...
21/09/2025

বেশ কিছুদিন যাবৎ প্রচুর গরম পড়ছে। এ সময় রোদ থেকে যতটা সম্ভব দূরে থাকুন। যারা বিভিন্ন কাজে বাইরে যান তাদের হিট স্ট্রো'ক হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। হিট স্ট্রো'ক হলে কী করবেন জেনে নিন।

যাদের জন্য প্রযোজ্য :: দুশ্চিন্তা ও ডিপ্রে-শন কমায়, স্মৃ-তিশ-ক্তি বাড়ায়, ম-স্তিষ্ক ঠান্ডা রাখে ও ব্লা-ড প্রেসার নিয়ন্ত্র...
21/09/2025

যাদের জন্য প্রযোজ্য :: দুশ্চিন্তা ও ডিপ্রে-শন কমায়, স্মৃ-তিশ-ক্তি বাড়ায়, ম-স্তিষ্ক ঠান্ডা রাখে ও ব্লা-ড প্রেসার নিয়ন্ত্রণে রাখে। চিকিৎসকের পরামর্শে সেবন করুন।

দাঁতের হলুদ দাগ দূর করুন এক মিনিটেই--------------------------------------------অনেকেরই দাঁতে হলদেটে প্রলেপ পড়ে, যা নিয়ে ...
20/09/2025

দাঁতের হলুদ দাগ দূর করুন এক মিনিটেই
--------------------------------------------
অনেকেরই দাঁতে হলদেটে প্রলেপ পড়ে, যা নিয়ে অস্বস্তিতে থাকতে হয়। বিব্রত হতে হয় হারহামেশা। আড্ডায় কিংবা অফিসের মিটিংএ মনখুলে কথা বলতে বিব্রত লাগে দাঁতের হলদেটে দাগের জন্য।
আধুনিক চিকিৎসাবিজ্ঞানে রয়েছে হলুদ দাঁত সাদা করার বিভিন্ন উপায়। কিন্তু সে পথে সময় ও অর্থ খরচ বেশি হয়। আসুন জেনে নেই এক মিনিটে দাঁতের হলুদভাব দূর করার কৌশল।
অ্যাকাডেমি অফ অল্টারনেটিভ মেডিসিন অ্যান্ড রিসার্চ টরোন্টো’র গবেষকরা বলছেন, একটি গ্লাসের এক চতুর্থাংশ ভর্তি করুন ভিনিগার দিয়ে। সবচেয়ে ভাল হয় যদি অ্যাপেল সিডার ভিনিগার ব্যবহার করতে পারেন। বাকিটুকু ভরে নিন পানীয় জল দিয়ে। এবার ওই মিশ্রণ দিয়ে মিনিট খানেক কুলকুচি করুন। তারপর স্বাভাবিকভাবে টুথপেস্ট দিয়ে দাঁত ব্রাশ করে নিন। দেখবেন দাঁতের হলুদভাব দূর হয়ে গেছে অনেকটাই। পরপর কয়েক দিন এই কৌশলের প্রয়োগে অবিশ্বাস্য ফল পাবেন।
কিন্তু এই মিশ্রণ ব্যবহারের ক্ষেত্রে কোনওভাবেই পানি না মিশিয়ে সরাসরি ভিনিগার মুখে দেবেন না।
এই ঘরোয়া মিশ্রণে এক মিনিটের কুলকুচি। দাঁত মুক্তোর মতো সাদা হবে তাতেই।

সতর্কতামূলক লেখাআপনাদের কাছে যে ব্যাক্তিটির ব্যাপারে কথা বলব উনার সংক্ষিপ্ত পরিচয় টা একটু তুলে ধরি।নামঃ মোঃ ইসাহাক হোসেন...
20/09/2025

সতর্কতামূলক লেখা
আপনাদের কাছে যে ব্যাক্তিটির ব্যাপারে কথা বলব উনার সংক্ষিপ্ত পরিচয় টা একটু তুলে ধরি।
নামঃ মোঃ ইসাহাক হোসেন
বয়স ৪২ বছর
পেশা-দর্জি
ওজন- ৬০ কেজি
উচ্চতা-১৬২ সেন্টিমিটার
বিএমআইঃ ২২.৯
দেখতেই পারছেন, উনার ওজন উচ্চতা একদম পারফেক্ট আছে। গত ৫ বছর ধরে উনার ডায়াবেটিস, তবে সেটা খুব নিয়ন্ত্রনে থাকে। উনি কখনো কল্পনাও করেন নি যে উনার হার্টে ব্লক হবে। তাও একটা নয় চার টা!
এবার উনার আগের খাদ্যাভ্যাস একটু বলি...
সকাল ৮ টাঃ
৩ টা ডুবু তেলে ভাজা পরোটা+১টা ডিম ভাজি+সবজি ভাজি+কন্ডেন্স মিল্কের চা। একটা পরোটা উনি চা দিয়ে খেতেন।
১১ টাঃ
২ সিঙ্গাড়া বা সমুচা বা ডিমপরোটা
দুপুর ২ টাঃ
ভাত+ভাজি+মাছ/মাংস ভুনা, সবকিছু অনেক বেশি তেলে রান্না। উনি তেল বেশি না দিলে কোন রান্না খেতে চান না।
সন্ধ্যা ৬ টাঃ
২ টা পরোটা+ গরুর মাংস/ডাল+দুধ চা
রাত ১১টাঃ দুপুরেরমত খাবার।
ধুমপানের অভ্যাস আছে। ৪ জন ফ্যামিলি মেম্বারের জন্য প্রতিমাসে রান্নার জন্য তেল লাগে ৮-১০ লিটার!পেশায় যেহেতু দর্জি তাই বিশেষ কোন ফিজিক্যাল এক্টিভিটি নেই।
বুকে হালকা ব্যাথা দিয়ে শুরু। অনেক কার্ডিওলজিস্ট দেখালেও কোন সমাধান নাপেয়ে চলে যান ঢাকা হার্ট ফাউন্ডেশনে। এনজিওগ্রাম করে দেখা যায় উনার চারটা ব্লক আছে। সবগুলো ৯৬-৯৯% এর মধ্যে। কোন উপায় নেই, এখন বাইপাস করা হয়েছে।
কোন কারনবশত সুগার লেভেল একটু বেড়ে যাওয়ার কারনে, কাটার উপরের অংশে একটু ইনফেকশনের ভাব আছে। সুগার লেভেল কন্ট্রোলের জন্যই আমার কাছে এসেছেন।
এখন হার্টের ব্লকের কারন টা নিশ্চয় বুঝতে পারছেন? এখন উনি সমস্ত রান্না খাবেন তেলছাড়া। সবজি আর ডাল রান্নাহয় তেলছাড়া, আর মাছ/মাংস তেল দিয়ে রান্না হলেও উনি সেটা পানি দিয়ে ধুয়ে খাচ্ছেন।
উনি সকালের নাস্তা হোটেল থেকে খেয়ে, বাড়ির সবার জন্য নাস্তা কিনে দিয়ে দোকানে চলে যান।
এখন উনি বুঝতে পেরেছেন যে খুব ভুল করেছেন খাওয়া দাওয়ার ব্যাপারে। কিন্তু এখন বুঝে তো আর লাভ নাই। সর্বনাশ যা হওয়ার তা তো হয়েই গেছে। শারীরিক কষ্টের সাথে সাথে প্রায় ৫ লাখেরমত টাকাও খরচ হয়ে গেছে। মানুষের প্রতিটা টাকা নিঃসন্দেহে খুব কষ্টে উপার্জিত।

আপনাদের কারো এমন অভ্যাস থাকলে এখন থেকেই সতর্ক হয়ে যাবেন আশাকরি। কয়েক টি বিষয় খুব ভালভাবে মেনে চলবেন...
১) সময়মত এবং পরিমানমত খাবার খাবেন।
২) সপ্তাহে অন্তত ৫দিন একটু ব্যায়ামের অভ্যাস করবেন।
৩) রাত ৮টা থেকে ৮ঃ৩০ টার মধ্যে রাতের খাবার শেষ করবেন।
৪) রাত ১১ টার মধ্যে ঘুমাবেন।
৫) সকাল ৬ঃ৩০টার মধ্যে ঘুম থেকে উঠে যাবেন।
৬) রাতের আধারে পর্যাপ্ত পরিমানে ঘুমাবেন।
৭) গায়ে রোদ লাগাবেন।
৮) রান্নায় তেলের ব্যাবহার কমাবেন।
৯) ধুমপানের অভ্যাস ত্যাগ করবেন।
১০) বাধ্য না হলে বাইরের খাবার খাবেন না।
Nutritionist Iqbal Hossain

🕒১ মাসে ওজন কমবে ১৫ কেজি।কিছুতেই কমছে না ওজন৷ ছুটেছেন জিমে, যা যা বলেছে, তাই করেছেন৷ তবুও যেই কি সেই !!?? কিন্তু জানেন ক...
20/09/2025

🕒১ মাসে ওজন কমবে ১৫ কেজি।
কিছুতেই কমছে না ওজন৷ ছুটেছেন জিমে, যা যা বলেছে, তাই করেছেন৷ তবুও যেই কি সেই !!?? কিন্তু জানেন কী? সামান্য একটা জিনিস নিয়মিত খেলেই এক মাসে ১৫ কেজি মতো ওজন কমাতে পারবেন! বিশ্বাস হচ্ছে না?

মার্কিন বিশ্ববিদ্যালয় এমনই এক যুগান্তকারী টোটকা নিয়ে এসেছেন নানা পরীক্ষা-নীরিক্ষা করার পর, যেটা খেলেই এক মাসে ১৫ কেজি মতো ওজন কমবেই কমবে৷
এই টোটকা একেবারেই ঘরোয়া৷ বেশি খাটতেই হবে না৷ রান্নাঘরে থাকা জিনিস দিয়েই চটজলদি কাজ সারা যাবে৷

প্রস্তুত প্রনালীঃ
একটি পাত্রে এক চা চামচ কালিজিরা গুঁড়ো
আর এক গ্লাস টক দই নিন৷
এই দু’টি ভাল করে মিশিয়ে নিয়ে রাত্রে শোওয়ার আগে খেয়ে নিন।
ব্যস, এই মিশ্রণ যা করার তা করা শুরু করে দেবে রাতভর !

– কালিজিরা ব্লেন্ড করে অথবা পাটায় বেটে গুড়ো করে নিতে পারেন।

বিজ্ঞানীরা জানিয়েছে, এই মিশ্রণ শরীরের মেটাবলিজম বাড়াতে সাহায্য করে। যার ফলে কমে যায় মেদের পরিমাণ এবং দ্রুত হ্রাস পায় শরীরের ওজন।মার্কিন বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকদের প্রকাশ করা সমীক্ষা-রিপোর্ট অনুযায়ী, ৪৪ জন মেদযুক্ত মানুষের উপর এই মিশ্রণের প্রভাব পরীক্ষা করে দেখা গিয়েছে, প্রতিদিন যদি দই-কালিজিরা এই মিশ্রণ খাওয়া যায় তাহলে এক মাসে অন্তত ১৫ কেজি ওজন কমানো সম্ভব।

তাই আর দেরি নয় ৷ আজ রাত থেকেই শুরু করে দিন !

সূত্রঃ ইন্টারনেট।

♦️কেউ হঠাৎ অজ্ঞান হলে কী করবেন?বিভিন্ন কারনে মানুষ জ্ঞান হারিয়ে ফেলতে পারে। তবে সাধারণত জ্ঞান হারানোর আগে আক্রান্ত ব্যক্...
20/09/2025

♦️কেউ হঠাৎ অজ্ঞান হলে কী করবেন?
বিভিন্ন কারনে মানুষ জ্ঞান হারিয়ে ফেলতে পারে। তবে সাধারণত জ্ঞান হারানোর আগে আক্রান্ত ব্যক্তি বিভিন্ন বিষয় বলতে পারে। যেমন : চিন্তাশূন্যতা (চঞ্চলতা), দুর্বলতা, বমিভাব, চামড়া বিবর্ণ হওয়া এবং চটচটে ভাব।

যদি কোন ব্যক্তি জ্ঞান হারাবে বোধ করে, তখন অবশ্যই কিছু প্রাথমিক করা যেতে পারে। যেমন: সামনের দিকে ঝুঁকে পড়া, মাথাটা মুড়ে হাঁটুর দিকে নিয়ে যাওয়া। কারন মাথা বুকের নীচে যাওয়ায়, মস্তিষ্কের দিকে রক্তবাহিত হবে।

কোন ব্যক্তি অজ্ঞান হয়ে গেলে কিছু বিষয় মনে রাখা দরকার। যার মাধ্যমে তাঁকে দ্রুত সুস্থ্য করে তোলা যেতে পারে। যেমন : মাথা নীচে রেখে পাদুটো একটু উঁচু করে শুইয়ে রাখুন। আঁটোসাটো জামাকাপড় ঢিলা করে দিন।

মুখ ও ঘাড়ে ঠান্ডা এবং ভেজা কাপড় লাগান। বেশীর ভাগ ক্ষেত্রে, ঐ অবস্থায় রাখার পর জ্ঞান ফিরে আসবে। রোগীর পরিচয় জিজ্ঞেস করে নিশ্চিত হোন যে জ্ঞান পুরো ফিরে এসেছে। পরে অজ্ঞান হয়ে যাওয়া ব্যক্তিকে একজন ডাক্তারকে দেখানো সবসময়েই সবথেকে ভালো।

Address

Sher-E-Bangla Nagar
Dhaka
1207

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Health Tips posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Health Tips:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram