Ranna-Banna রান্না -বান্না

  • Home
  • Ranna-Banna রান্না -বান্না

Ranna-Banna রান্না -বান্না রান্না-বান্নার রেসিপি থেকে শুরু করে, বাংলাদেশী রান্নার সব ধরনের টোটকা নিয়ে আমাদের এই পেইজ।

12/10/2020

In the event you love aromatic rice recipes with eggs, you should give this straightforward Egg Biryani recipe an attempt. Excellent for the times if you find yourself searching for a one-pot meal that can be prepared in a jiffy, this egg biryani recipe will turn into your favorite.

মজার এই রান্নাটি ঝটপট করে ফেলতে 🍜
30/08/2020

মজার এই রান্নাটি ঝটপট করে ফেলতে 🍜

ইলিশের এই বিশেষ পদে জমে যাক বর্ষার মরসুমবর্ষার মরসুম মানেই ইলিশ। আর ইলিশ শুনলেই প্রথমেই মনে হয় সর্ষে

রেসিপি : মুরগির একেবারে ভিন্ন স্বাদের রান্না 'লেমন চিকেন'চিকেনের তো প্রচুর রেসিপি খেয়েছেন। আজ থাকছে চিকেনের একদম অন্য ধর...
20/08/2020

রেসিপি : মুরগির একেবারে ভিন্ন স্বাদের রান্না 'লেমন চিকেন'

চিকেনের তো প্রচুর রেসিপি খেয়েছেন। আজ থাকছে চিকেনের একদম অন্য ধরনের একটি রেসিপির খোঁজ। উপকরণ চিকেন ৩৫০ গ্রাম পিঁয়াজ কোচানো ১ বাটি পুদিনা পাতা ৩ চামচ আদা কোচানো ১ চামচ রসুন কোচানো ১ চামচ সয়া সস ৪ চামচ গরমমশলা গুঁড়ো দেড় চামচ কাঁচামরিচ চেরা ২টি চিনি ১ চামচ নুন স্বদমতো সাদা তেল পরিমাণমতো যেভাবে বানাবেন ১. চিকেন লেবুর রস, নুন, শুকনো মরিচ গুঁড়ো, আদা বাটা, হলুদ ও তেল দিয়ে ম্যারিনেট করে রাখুন আধঘণ্টা। ২. প্যানে তেল গরম করতে দিন। ৩. তেল গরম হয়ে গেলে প্যানে রসুন ও আদা কুচি দিয়ে নাড়তে থাকুন। ৪. আদা-রসুনের কাঁচা গন্ধটা যেতেই প্যানে কোচানো পিঁয়াজ দিয়ে নাড়তে থাকুন। ৫. পিঁয়াজ হালকা বাদামি হয়ে এলে চেরা কাঁচামরিচ, নুন দিয়ে নাড়াচাড়া করতে থাকুন। ৬. খানিকক্ষণ নাড়াচাড়ার পর সামান্য চিনি দিয়ে দিন। ৭. এরপর প্যানে ম্যারিনেট করে রাখা চিকেন দিয়ে দিন। ৮. মশলার সঙ্গে চিকেন ভালোভাবে মিশে যাওয়া পর্যন্ত নাড়তে থাকুন। ৯. চিকেন সেদ্ধ হয়ে এলে সামান্য গরমমশলা দিয়ে রান্না করতে থাকুন। ১০. চিকেন হয়ে এলে প্যানে সোয়া সস দিয়ে দিন। ১১. প্যানের জল টেনে নিলে কোচানো পুদিনা পাতা দিয়ে নাড়াচাড়া করে নামিয়ে নিন। হয়ে গেছে লেমন চিকেন। সুন্দর করে সাজিয়ে ভাত বা রুটির সঙ্গে গরম গরম পরিবেশন করুন।

বাসমতি চাল দিয়ে বিরিয়ানি রাঁধতে অনেকেই পারেন না। কারণ অনেকেরই বিরিয়ানি বেশি নরম হয়ে যায়, কারো আবার চাল সেদ্ধ হয় না। যারা...
18/08/2020

বাসমতি চাল দিয়ে বিরিয়ানি রাঁধতে অনেকেই পারেন না। কারণ অনেকেরই বিরিয়ানি বেশি নরম হয়ে যায়, কারো আবার চাল সেদ্ধ হয় না। যারা এ ধরনের সমস্যায় পড়েছেন তারা এ রেসিপিটি অনুসরণ করুন। এতে সহজেই হয়ে যাবে বাসমতি চালের মজাদার শাহি বিফ বিরিয়ানি।

যা যা লাগবে

গরুর মাংস ১/২ কেজি বাসমতি চাল ২ কাপ কালো এলাচ ২ টা সাদা এলাচ ৪-৫ টা লং ৫-৬ টা গোলমরিচ ৮-১০টা কাবাব চিনি ৩-৪টা দারুচিনি ১টা তেজপাতা ১-২টা ধনে গুঁড়ো ১/২ চা চামচ আস্ত জিরা ১/২ চা চামচ জয়ফল-জয়ত্রি গুঁড়ো ১/২ চা চামচ মরিচ গুঁড়ো ১/২ চা চামচ লবণ স্বাদ মত দই ১/২ কাপ কেওরা জল ২ চা চামচ তেল পরিমাণমতো পেঁয়াজ কুচি ১/২ কাপ আদা বাটা ১ টেবিল চামচ রসুন বাটা ১/২ টেবিল চামচ কাঁচা মরিচ ৭/৮টা ঘি ২-৩ চা চামচ লেবুর রস ১ টেবিল চামচ পেঁয়াজ বেরেস্তা অল্প চিনি সামান্য

যেভাবে বানাবেন

১. প্যানে তেল গরম করে পেঁয়াজ কুচি সোনালি করে ভেজে মাংস সহ (দই, চিনি, কেওড়া জল, ঘি, পেঁয়াজ বেরেস্তা, কাঁচা মরিচ বাদে) সব মশলা দিয়ে কষিয়ে রান্না করতে হবে। ২. রান্না শেষের দিকে দই, চিনি দিয়ে আরও কিছুক্ষণ রান্না করে ঝোল মাখা মাখা হলে নামিয়ে ফেলতে হবে। এবার অন্য একটি প্যানে বা রাইস কুকারে বাসমতি চাল, স্বাদমত লবণ, ২ চা চামচ ঘি, লেবুর রস আর পরিমাণমতো পানি দিয়ে রাইস রান্না করে নিতে হবে। ৩. রাইস রান্না হয়ে গেলে কিছু রাইস তুলে নিয়ে বিফ ঢেলে দিয়ে পেঁয়াজ বেরেস্তা, ঘি, কাঁচা মরিচ ছিটিয়ে দিয়ে বাকি রাইসটা ওপর থেকে দিয়ে দমে দিতে হবে ২০-৩০ মিনিটের মতো। রাইস কুকারে করলে অন করে দিতে হবে। ৪. প্রায় ২০-৩০ মিনিট পর রাইসটা হাল্কা মিক্স করে নিলে হয়ে যাবে মজার বিফ বিরিয়ানি। চুলায় করলে কম আঁচে দম দিতে হবে। বিশেষ দ্রষ্টব্য যেহেতু চালে আমরা তেল দিচ্ছি না তাই মাংসে পর্যাপ্ত তেল দিতে হবে। মাংসে লবন থাকবে, এ জন্য চালে লবণটা অল্প দিতে হবে।

আখরোট ও কাজুবাদাম -দুটিই পুষ্টিগুণে ভরপুর খাবার। দুই ধরনের বাদামেই খনিজ, ভিটামিন এবং হৃৎপিণ্ডের জন্য উপকারী ফ্যাট আছে। দ...
18/08/2020

আখরোট ও কাজুবাদাম -দুটিই পুষ্টিগুণে ভরপুর খাবার। দুই ধরনের বাদামেই খনিজ, ভিটামিন এবং হৃৎপিণ্ডের জন্য উপকারী ফ্যাট আছে। দুটি বাদাম একাধিক খাবার তৈরিতে ব্যবহৃত হয়। এমনিতেও বাদাম দুটি খাওয়া যায়। তারপরও পুষ্টিগুণের বিচারে কোনটি বেশি স্বাস্থ্যকর তা নিয়ে নানা বিতর্ক রয়েছে।

পুষ্টিবিদরা বলছেন , যে পরিমাণ আখরোটে ১৮৫ ক্যালরি পাওয়া যায়, সেই পরিমাণ কাজুবাদামে ক্যালরি থাকে ১৭০। আবার আখেরোটে ফ্যাট থাকে ১৮ দশমিক ৫ গ্রাম, আর কাজুবাদামে ১৫ গ্রাম। আখরোটে প্রোটিনের পরিমাণ ৪ দশমিক ৩ থাকলে আখেরোটে থাকে ৬ গ্রাম। এছাড়া আখেরোটে ফাইবার ২ গ্রাম হলে কাজুবাদামে থাকে ৩ গ্রাম। পুষ্টিবিদদের মতে, দুই ধরনের বাদামেই যথেষ্ট স্বাস্থ্যকর পুষ্টি উপাদান রয়েছে। তবে কোন কারণে এটি খাচ্ছেন সেটার ওপর নির্ভর করেই বাদামের ধরন বাছাই করা উচিত।

ওজন কমাতে চাইলে : বাদামে পর্যাপ্ত পরিমাণে প্রোটিন ও ফাইবার থাকায় এটি দীর্ঘক্ষণ পেট ভরা অনুভূত হতে সাহায্য করে। সব ধরনের বাদাম বিপাকক্রিয়া বাড়িয়ে ওজন হ্রাসে ভূমিকা রাখে।

জার্নাল রিসার্চ ইন মেডিসিন সায়েন্সে প্রকাশিত এক গবেষণা অনুসারে, নিয়মিত কাজুবাদাম খান এমন ব্যক্তিরা যারা কাজুবাদাম খান না তাদের চেয়ে ৬৫ শতাংশ বেশি ওজন করতে পেরেছেন। অন্যান্য বেশ কয়েকটি গবেষণায় দেখা গেছে, এই বাদামটি ওজন কমাতে কার্যকর ভূমিকা রাখে।

আখরোট নিয়ে এক গবেষণায় দেখা গেছে, যারা নিয়মিত ৩০ গ্রাম আখরোট খান তারা দ্রুত ওজন কমাতে পারেন। অবশ্য আখরোট খেলে ওজন কমবে এমন গবেষণা কমই হয়েছে।

আলঝেইমার রোগীদের জন্য : কাজুবাদাম, আখরোট এবং হ্যাজনাটের মিশ্রণ আলঝেইমার রোগীদের জন্য উপকারী। ছয়টি গবেষণায় বলা হয়েছে, কাজুবাদাম মস্তিষ্ককে আরও ভালো কাজ করতে সহায়তা করে। অন্যদিকে১৯ টি গবেষণা বলছে, আখরোট মস্তিষ্কের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে বেশি কার্যকর।

হৃদরোগের জন্য : গবেষণায় দেখা গেছে, যে ব্যক্তিরা প্রতিদিন বাদাম খান তাদের হৃদরোগ হওয়ার ঝুঁকি ৪০ শতাংশ কমে যায়। কাজুবাদাম এবং আখরোট দুটিই খারাপ কোলেস্টেরল কমায়, রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে এবং প্রদাহ হ্রাস করে। কাজুবাদামে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ভিটামিন ই ও ম্যাগনেসিয়াম হৃৎপিন্ডের স্বাস্থ্য ভালো রাখে। অন্যদিকে আখরোটে পর্যাপ্ত পরিমাণে অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি উপাদান ও ওমেগা থ্রি সমৃদ্ধ ফ্যাটি অ্যাসিড হৃৎপিণ্ডের কার্যক্ষমতা বাড়ায়।

রক্তের শর্করা নিয়ন্ত্রণ :
বিস্তারিত জানতে ভিজিট করুন https://ranna-banna.net

যারা কখনও রান্নার কাজের ধারেকাছেও যেতেন না, করতেন না ঘরের কোনো কাজ। করোনার এই সময়ে নিয়মিত ঘরকন্না আর রান্নার কাজটি করতে ...
17/08/2020

যারা কখনও রান্নার কাজের ধারেকাছেও যেতেন না, করতেন না ঘরের কোনো কাজ। করোনার এই সময়ে নিয়মিত ঘরকন্না আর রান্নার কাজটি করতে হচ্ছে তাদের। কিছু রান্নার টিপস আছে, যা ঝামেলা এড়াতে সাহায্য করে। রইল তেমন কিছু।

-টমেটো পিউরি বা টমেটোর পেস্ট আইস কিউব ট্রের মধ্যে রেখে ফ্রিজে রাখুন। রান্না করার সময় কারির মধ্যে বরফের কিউবগুলো দিয়ে দিন। দেখবেন, তাড়াতাড়ি গ্রেভি তৈরি হয়ে যাবে।

-সেদ্ধ ডিম ছাড়ানোর সময় পড়তে হয় বিড়ম্বনায়। সেই ঝামেলা এড়াতে ডিম সেদ্ধ করার সময় পানিতে কয়েক ফোঁটা ভিনেগার দিয়ে দিন।

-রান্নায় তাড়াহুড়ার সময় লবণ বেশি হয়ে গিয়েছে? চিন্তার কোনো কারণ নেই। ময়দা মেখে, খুব ছোট ছোট গোল আকারের লেচি তৈরি করে খাবারের ঝোলের মধ্য দিয়ে দিন। খাবার পরিবেশনের আগে ময়দার লেচিগুলো তুলে ফেলুন। খাবারে অতিরিক্ত লবণ ময়দার লেচিগুলো শুষে নেবে।

-নারকেল ভাঙতে কঠিন মনে হলে নারকেল ফ্রিজে কয়েক ঘণ্টা রাখুন। তারপর খুব সহজেই ভাঙতে পারবেন।

-বেশ কয়েক কোয়া রসুন থেঁতো করে তার সঙ্গে মাখন মিশিয়ে পেস্টের মতো তৈরি করে নিতে পারেন। ব্রেডের ওপরে গার্লিক বাটার মাখিয়ে কয়েক মিনিট গ্রিল ওভেনে বেক করে নিতে পারেন। ব্যস তৈরি হয়ে গেল ঝটপট গার্লিক ব্রেড।

-এই সময়ে আদা খাওয়া খুবই উপকারী। জুস বানানোর জন্য আদা কুরিয়ে সামান্য পানি ছড়িয়ে দিন। তারপর মসলিনের কাপড়ে ওই মিশ্রণ রাখুন। এরপর নিংড়ে নিন। ব্যস তৈরি হয়ে গেল আদার জুস।

-কত সহজে নাস্তা বানানো যায়, তা নিয়ে চিন্তার শেষ নেই। পাউরুটির টুকরো সামান্য ঘিয়ে ভেজে রাখুন। তারপর দই ফেটিয়ে পাউরুটির ওপর ঢালুন। লবণ, ঝালের গুঁড়া, চাট মশলা, জিরার গুঁড়া ছড়িয়ে দিন। কাঁচামরিচ, গুড়ের চাটনি একটু দিন। তৈরি হয়ে গেল চটপটে চাট।

বাড়িতেই বানান ইতালিয়ান পিজা ইতালিয়ান পিজা পছন্দ করেন না এমন মানুষ বেশ কমই খুঁজে পাওয়া যাবে। কিন্তু এ খাবারটি বাড়িতে বানা...
16/08/2020

বাড়িতেই বানান ইতালিয়ান পিজা
ইতালিয়ান পিজা পছন্দ করেন না এমন মানুষ বেশ কমই খুঁজে পাওয়া যাবে। কিন্তু এ খাবারটি বাড়িতে বানানোর উপায় জানা না থাকায় প্রায় সবাই রেস্টুরেন্টেই খান। কিন্তু যদি রেস্টুরেন্টের স্বাদের পিজা তৈরি করা যায় ঘরেই তাহলে এতে যেমন ভেজালমুক্ত সব উপাদান ব্যবহার করা যাবে তেমন স্বাস্থ্যকর খাবারও নিশ্চিত করা সম্ভব হবে।

যা যা লাগবে

পিজা ডো তৈরির জন্য যা লাগবে ময়দা আড়াই কাপ, ইস্ট ১ চা-চামচ, খাওয়ার সোডা আধা চা-চামচ, চিনি ১ টেবিল-চামচ, লবণ আধা চা-চামচ, তেল ৩ টেবিল-চামচ, গরম পানি মাখানোর জন্য

পিজা সস তৈরির জন্য যা লাগবে টমেটো ১ কেজি, ৩/৪ কাপ পেঁয়াজ কুচি, রসুন ছেঁচা ৩ টেবিল-চামচ, তেল ৩ টেবিল-চামচ, চিনি ২ টেবিল-চামচ, শুকনা মরিচ গুঁড়া ১ চা-চামচ, লবণ পরিমাণমতো, অরিগেনো ১ চা-চামচ, সিরকা ৪ টেবিল-চামচ

পিজা তৈরির জন্য যা লাগবে পিজা সস ১ কাপ, পিজা ডো প্রয়োজনমতো, টমেটো কুচি আধা কাপ, পাতলা স্লাইস করে কেটে লবণ ও মরিচ গুঁড়ো দিয়ে সেদ্ধ করা মুরগীর মাংস। চাইলে মাংসের পরিবর্তে সসেজ ব্যবহার করতে পারেন মাশরুম আধা কাপ, পুঁই বা পালং পাতা সেদ্ধ (ইচ্ছা) রসুন কুচি ১ টেবিল-চামচ, জলপাই তেল ২ টেবিল-চামচ, অরিগেনো ১ চা-চামচ, গোলমরিচ গুঁড়া ১ চা-চামচ, শুকনা মরিচ গুঁড়া সামান্য, ক্যাপসিকাম কুচি সিকি কাপ, ডিম পোচ ২টি, ঢাকাই পনির ও মোজারেলা চিজ স্বাদমতো।

পিজা তৈরি শুরু পিজা তৈরির জন্য কয়েকটি ধাপে কাজ করতে হবে। এগুলো তুলে ধরা হলো নিচে-

পিজা ডো তৈরি সব উপরণ একসাথে মিশিয়ে পানি দিয়ে মথে ১ ঘণ্টা ঢেকে রেখে দিন গরম কোনো স্থানে। এরপর পছন্দমতো ভাগ করে মোটা রুটি বেলে প্রিহিটেড ওভেনে ১৮০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপে ১০ মিনিট বেক করে ওভেন থেকে বের করে নিন।

পিজা সস তৈরি টমেটো পাতলা আবরণ ছাড়িয়ে কুচি করে নিতে হবে। তেল গরম করে তাতে রসুন-পেঁয়াজ ভেজে নরম করে এতে মরিচ, লবণ, চিনি দিয়ে কিছুক্ষণ নাড়াচাড়া করে টমেটো দিয়ে আরও কিছুক্ষণ নাড়াচাড়া করে বাকি উপকরণ দিয়ে নামিয়ে নিন। এরপর ব্লেন্ডারে ব্লেন্ড করে সসে তৈরি করে নিন।

এবার মূল পিজা তৈরি করুন ১. সেদ্ধ করা মুরগীর মাংস সামান্য সসের সাথে একটু ভেজে নিন। যদি সসেজ ব্যবহার করতে চান তবে গোল গোল করে কেটে সসের সাথে ভেজে নিন। ২. এরপর বেক করা ডোয়ের ওপর পিজা সস ছড়িয়ে এর ওপর ঢাকাই পনির/ মোজারেলা চীজের কুচি দিয়ে দিন। ৩. এরপর ডিম ছাড়া বাকি সব উপকরণ পিজা ডোয়ের ওপরে একে একে সাজিয়ে ফেলুন। ৪. এবার ১৮০ ডিগ্রি প্রিহিট করা ওভেনে ১০-১২ মিনিট বেক করে ওভেন থেকে নামিয়ে নিন। ৫. এবার পিজার ওপর পোচ করা ডিম দিয়ে মরিচ গুঁড়ো, গোলমরিচ, অরিগেনো, পনির/চীজ দিয়ে এক-দুই মিনিট বেক করুন। এখন হয়ে গেছে আপনার ইতালিয়ান পিজা। গরম গরম পরিবেশন করুন।

Whole Chicken Fry🍽🍽🍗🍗🍗
16/08/2020

Whole Chicken Fry🍽🍽🍗🍗🍗

ভাপে শর্ষে ইলিশ পাতুরিউপকরণ: ইলিশ ৬ টুকরা, কুমড়াপাতা ৬টি, শর্ষেবাটা ২ টেবিল চামচ, কাঁচা মরিচবাটা আধা চা–চামচ, লবণ পরিমা...
16/08/2020

ভাপে শর্ষে ইলিশ পাতুরি

উপকরণ: ইলিশ ৬ টুকরা, কুমড়াপাতা ৬টি, শর্ষেবাটা ২ টেবিল চামচ, কাঁচা মরিচবাটা আধা চা–চামচ, লবণ পরিমাণমতো, মরিচগুঁড়া আধা চা–চামচ, হলুদগুঁড়া আধা চা–চামচ ও শর্ষের তেল ২ টেবিল চামচ।

প্রণালি: কুমড়ার পাতা সামান্য লবণ দিয়ে মেখে রাখুন। ইলিশের টুকরার সঙ্গে সব উপকরণ মেখে নিন। এবার প্রতিটি পাতার ভেতর একটা করে ইলিশের টুকরা দিয়ে পাতা ভাঁজ করে নিন। যদি কুমড়ার পাতা ছোট হয় তাহলে দুটো পাতা দিয়ে মুড়িয়ে নিন। চুলায় একটি পাতিলে পানি গরম করতে দিয়ে অপেক্ষা করুন। পানিতে একটু বলক এলে তার ওপর একটি পাত্র বসিয়ে মাছ মোড়ানো কুমড়াপাতা রাখুন। এবার ১০ মিনিট ভাপ দিলেই তৈরি হয়ে যাবে ভাপে শর্ষে ইলিশ পাতুরি।

Address


Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Ranna-Banna রান্না -বান্না posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

  • Want your practice to be the top-listed Clinic?

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram