Homeo Dr. Abdul Aoual

  • Home
  • Homeo Dr. Abdul Aoual

Homeo Dr. Abdul Aoual হোমিওপ্যাথিতে রোগের নয়-রোগীর চিকিৎসা করা হয়। অনলাইনে সেবা পেতে লাইক দিয়ে সাথে থাকুন।

স্যামুয়েল হ্যানিম্যান ১৭৯০ খ্রীষ্টাব্দে হোমিওপ্যাথিক প্রথম ঔষধ চায়না আবিষ্কার করেন। ডাঃ কালেনের মেটিরিয়া মেডিকা অনুবাদ করার সময় তিনি লক্ষ করেন যে সিনকোনার রস একটু বেশী মাত্রায় খেলে কম্প দিয়ে জ্বর হয় । তখন তিনি নিজে উক্ত রস খেয়ে দেখেন ও পরিবারের অন্যান্য সদস্যদের ও বন্ধুবান্ধব দের খাওয়ান। দেখেন সবারই কম্প দিয়ে জ্বর আসচ্ছে ও অন্যান্য কিছু লক্ষন দেখা দিচ্ছে। তিনি উক্ত লক্ষন সমুহ লিপিব্দ্ধ করে রাখেন এবং পরে ঐ রকম লক্ষন যুক্ত কোনো রোগী এলে তাকে সল্প মাত্রার উক্ত সিনকোনার রস খাইয়ে দেখলেন তার ঐ কম্পদিয়ে আসা জ্বর সেরে গেছে ও অন্যান্য লক্ষন গুলিও চলে গেছে। এই সূত্র ধরে তিনি তাঁর জীবিত কাল অবধি ৯৯টা ঔষধ পরীক্ষা করেন। ১৮১০ খ্রীষ্টাব্দে অর্গানন অব মেডিসিন প্রথম সংস্করন লেখেন। ১৮১৮ খ্রীষ্টাব্দে অর্গানন অব মেডিসিন দ্বীতিয় সংস্করন লেখেন। ১৮২৪ খ্রীষ্টাব্দে তৃতীয় সংস্করন লেখেন। ১৮২৯ খ্রীষ্টাব্দে চতুর্থ সংস্করন লেখেন। ১৮৩৩ খ্রীষ্টাব্দে পঞ্চম সংস্করন লেখেন। ১৮৪২ খ্রীষ্টাব্দে ষষ্ট সংস্করন লেখেন। এইটিই তাঁর শেষ অবদান।এবং তিনি বলেন পূর্নাঙ্গের পথে হোমিওপ্যাথি।--(অর্গানন অব মেডিসিন ষষ্ট সংস্করনের বাংলা অনুবাদ, অনুবাদক-ডাঃ হরিমোহন চৌধুরী)
সামুয়েল হানেমান (জার্মান ভাষায়: Samuel Hahnemann) জার্মানির স্যাক্সনি প্রদেশে মেসেন শহরে ১৭৫৫ সালের ১০ এপ্রিল জন্ম নেন।[১] তিনি ১৭৯৯ সালে এমডি ডিগ্রি লাভ করেন। তিনি হেনরিয়েটকে বিয়ে করেন। তিনি ১৮০৫ সালে হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা চালু করেন। ১৮১০ সালে অরগানন গ্রন্থ প্রকাশ করেন। ১৮১২ সালে লিপজিগে অধ্যাপক হন কিন্তু ১৮২১ সালে পদচ্যুত হন। কথ্বেনে এসে সাফল্য পান। ১৮৩৫ সালে মেলানিকে বিয়ে করে প্যারিসে যান। ১৮৪৩ সালে মৃত্যুবরণ করেন।

হোমিওপ্যাথিক নতুন নতুন ঔষধ সম্পর্কে জানতে আমাদের সাথে থাকুন।
23/11/2024

হোমিওপ্যাথিক নতুন নতুন ঔষধ সম্পর্কে জানতে আমাদের সাথে থাকুন।

হোমিওপ্যাথি জগতে এন্টিবায়োটিক sulphur সর্বগুণে অদ্বিতীয়। sulphur the great homeopathy antibiotic. sulphur হোমিওপ্যাথি ঔষুধ কি কি লক্ষণে খাওয়া ....

23/11/2024

ফকিরহাটে হেলিপ্যাড মাঠে ওয়াজ মাহফিল এই মুহূর্তে প্রধান বক্তা হাফেজ মাওলানা ইমরান বিন লুৎফর ওয়াজ করছেন। আপনারা আমন্ত্রিত....

22/11/2023
খালিদ বিন ওয়ালিদ (রা.) স্ত্রীকে বললেন- ‘প্রিয়তমা স্ত্রী, আমি বেশিক্ষণ বাঁচবো বলে মনে হচ্ছে না। তুমি আমার সারাটা শরীর পরী...
17/11/2023

খালিদ বিন ওয়ালিদ (রা.) স্ত্রীকে বললেন- ‘প্রিয়তমা স্ত্রী, আমি বেশিক্ষণ বাঁচবো বলে মনে হচ্ছে না। তুমি আমার সারাটা শরীর পরীক্ষা করে দেখ, এমন কোনো স্থান কি আমার শরীরে আছে যেখানে শত্রুর তরবারীর আঘাত নেই’?

দীর্ঘক্ষণ পরীক্ষা করে স্ত্রী উত্তর দিলেন- ‘না। আল্লাহর রাস্তায় আপনি এত বেশি যুদ্ধ করেছেন যে আপনার সারাটা শরীরেই শত্রুর আঘাত আছে’।

খালিদ বিন ওয়ালিদ (রা.) তখন দুঃখ নিয়ে বললেন- ‘আল্লাহর কসম, প্রতিটা জিহাদে আমার নিয়ত থাকতো যেন আমি ময়দানে শত্রুর আঘাতে মারা যাই, তাতে যেন শহীদের মর্যাদা পাই। কিন্তু আফসোস, দেখো আজ যুদ্ধের ময়দানে মৃত্যু না হয়ে আমার মৃত্যু হচ্ছে আমারই বিছানায়! একটি বৃদ্ধ উটের মত মারা যাচ্ছি, তবে কি আল্লাহ আমায় শহীদদের মাঝে রাখতে চান না’?

স্বামীর আফসোস দেখে স্ত্রী কিছুক্ষণ মৌন রইলেন। এরপর করলেন সেই বিখ্যাত উক্তি :- ‘আপনার নাম স্বয়ং রাসুল (সা.) রেখেছিলেন সাইফুল্লাহ(আল্লাহর তর-বারী) (⚔️) এমন কোনো তরবারী কি দুনিয়ায় আছে যেটা আল্লাহর তরবারীর মোকাবিলা করতে পারে? তাইতো ময়দানে আপনার মৃত্যু হয়নি কারণ আল্লাহ তার তরবারী মাটিতে লুটিয়ে যেতে দেননি’।
একথা শুনে তিনি ভীষণ খুশি হলেন। খালিদ বিন ওয়ালিদ রাঃ আল্লাহর ইচ্ছা বুঝতে পারলেন এবং কিছুক্ষণ পরে শান্তিতে বেহেস্তের রাস্তায় চলে গেলেন..
❤️ সুবহানআল্লাহ ❤️

হোমিওপ্যাথি আইন পাস ও গেজেট হওয়ায় বোর্ড নয় সকল কার্যক্রম হোমিওপ্যাথি কাউন্সিলের নামে হবে।বাংলাদেশ জাতীয় সংসদে পাসকৃত ব...
17/11/2023

হোমিওপ্যাথি আইন পাস ও গেজেট হওয়ায় বোর্ড নয় সকল কার্যক্রম হোমিওপ্যাথি কাউন্সিলের নামে হবে।

বাংলাদেশ জাতীয় সংসদে পাসকৃত বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা শিক্ষা আইন ২০২৩ (২০২৩ সনের ৬৩ নং আইন) আইনটি ১৩ নভেম্বর ২০২৩ তারিখে বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতির সম্মতিলাভ করায় ১৩ নভেম্বরে ২০২৩ তারিখে বাংলাদেশ গেজেট প্রকাশিত হয়ে আইনটি সর্বসাধারণের অবগতির জন্য প্রকাশ করেছে গেজেটে উল্লেখ আছে (বাংলাদেশ গেজেট পাতা নং ১৫৯৯৭ হতে ১৬০১৬)।

পাসকৃত ও জারিকৃত আইনের গেজেট থেকে নেওয়া :
====================================
'যেহেতু Bangladesh Homoeopathic Practitioner Ordinance 1983 রহিতক্রমে সময়োপযোগী করিয়া নূতনভাবে প্রণয়নকল্পে প্রণীত আইন'
আইনের ধারা : ১।(১) 'এই আইন বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা শিক্ষা আইন, ২০২৩ নামে অভিহিত হইবে।'
উপধারা : (২) 'ইহা অবিলম্বে কার্যকর হইবে।'

ধারা : ৪। কাউন্সিল প্রতিষ্ঠা, ইত্যাদি। (১) এই আইন কার্যকর হইবার সঙ্গে সঙ্গে, এই আইনের উদ্দেশ্য পূরণকল্পে, বাংলাদেশ হােমিওপ্যাথিক চিকিৎসা শিক্ষা কাউন্সিল নামে একটি কাউন্সিল প্রতিষ্ঠিত হইবে।
(২) কাউন্সিল একটি সংবিধিবদ্ধ সংস্থা হইবে এবং ইহার স্থায়ী ধারাবাহিকতা ও একটি সাধারণ সিলমােহর থাকিবে এবং ইহার স্থাবর ও অস্থাবর উভয় প্রকার সম্পত্তি অর্জন করিবার, অধিকারে রাখিবার ও হস্তান্তর করিবার ক্ষমতা থাকিবে এবং কাউন্সিল স্বীয় নামে মামলা দায়ের করিতে পারিবে এবং উক্ত নামে ইহার বিরুদ্ধেও মামলা দায়ের করা যাইবে।

ধারা : ৭। কাউন্সিলের দায়িত্ব ও কার্যাবলি।
উপধারা : (খ) 'নিবন্ধিত হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসকগণের দেশি-বিদেশি হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা শিক্ষার অন্যান্য কোর্স, ডিগ্রি বা যোগ্যতার স্বীকৃতি প্রদান;

ধারা : ১৪। নির্বাহী পরিষদের দায়িত্ব ও কার্যাবলি।
উপধারা : ১৪। (ক) হোমিওপ্যাথিক ডিপ্লোমা শিক্ষা সনদসহ পেশাগত সনদ প্রদান;

২১। হােমিওপ্যাথিক চিকিৎসকের তালিকা প্রকাশ।
(১) কাউন্সিল, প্রতি ২ (দুই) বৎসর অন্তর,
প্রবিধান দ্বারা নির্ধারিত পদ্ধতিতে নাম, ঠিকানা, নিবন্ধনের তারিখ বা, অনুরূপ অন্যান্য বিষয় নিবন্ধন বহিতে অন্তর্ভূক্ত করিয়া হােমিওপ্যাথিক চিকিৎসকগণের তালিকা হালনাগাদ ও প্রকাশ করিবে।
(২) উপধারা (১) এর অধীন প্রকাশিত তালিকায় কোনো হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসকের নাম না থাকিলে তিনি বিধি দ্বারা নির্ধারিত পদ্ধতিতে তাহার নাম অন্তর্ভুক্তির জন্য কাউন্সিলের নিকট আবেদন করিতে পারিবেন।
(৩) এই ধারার অধীন প্রকাশিত তালিকায় যে হােমিওপ্যাথিক চিকিৎসকের নাম থাকিবে তিনি একজন নিবন্ধিত ও তালিকাভুক্ত হােমিওপ্যাথিক চিকিৎসক (Homoeopathic Doctor) হিসাবে বিবেচিত হইবেন।

২২। নিবন্ধন বহি, ইত্যাদি সরকারি দলিল।-এই আইন বা তদধীন প্রণীত কোনাে বিধি বা প্রবিধির অধীন প্রণীত, প্রকাশিত ও সংরক্ষিত নিবন্ধন বহি বা অনুরূপ দলিলাদি Evidence Act, 1872 (Act No. I of 1872) এর অধীন সরকারি দলিল (public document) বলিয়া গণ্য হইবে।

২৩। ভর্তি ও চিকিৎসা শিক্ষা যােগ্যতা।-এই আইনের অধীন স্বীকৃত বিভিন্ন কোর্স, ডিগ্রি বা অনুশীলনে ভর্তি ও চিকিৎসা শিক্ষা যােগ্যতাসহ আনুষঙ্গিক বিষয়াদি প্রবিধান দ্বারা নির্ধারিত হইবে।

২৪। পরীক্ষা। -হােমিওপ্যাথিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান উহার শিক্ষার্থীদের হােমিওপ্যাথিক চিকিৎসা বিষয়ে স্লাতকোত্তর ডিগ্রি, ব্যাচেলর অব হােমিওপ্যাথিক মেডিসিন এন্ড সার্জারি, ডিপ্লোমা ইন হােমিওপ্যাথিক মেডিসিন এন্ড সার্জারি অথবা এই আইন বা তদধীন প্রণীত কোনো বিধি বা প্রবিধি দ্বারা স্বীকৃত বা অনুমোদিত অন্য কোনাে কোর্সের সনদ প্রদানের উদ্দেশ্যে প্রতি বংসর অন্তর ১ (এক) বার করিয়া প্রবিধান দ্বারা নির্ধারিত পদ্ধতিতে পরীক্ষা গ্রহণ করিবে।

ধারা : ৪৫। রহিতকরণ ও হেফাজত। (১) Bangladesh Homoeopathic Practitioners Ordinance, 1983 (Ordinance No. XLI of 1983), অতঃপর Ordinance বলিয়া উল্লিখিত, এতদ্বারা রহিত করা হইল।
(২) উপধারা (১) এর অধীন উক্তরুপ রহিতকরণ সত্ত্বেও, উক্ত Ordinance এর অধীন-
(ক) কৃত কোনাে কার্য বা গৃহীত কোনাে ব্যবস্থা বা প্রদত্ত কোনাে নােটিশ এই আইনের অধীন কৃত, গৃহীত বা প্রদত্ত হইয়াছে বলিয়া গণ্য হইবে;
(খ) প্রণীত কোনাে বিধি বা প্রবিধান, জারিকৃত কোনাে আদেশ, বিজ্ঞপ্তি বা প্রজ্ঞাপন এই আইনের অধীন রহিত বা সংশােধিত না হওয়া পর্যন্ত এই আইনের বিধানাবলি বা, ক্ষেত্রমত, তদধীন প্রণীত বিধি বা প্রবিধির সহিত অসামঞ্জস্যপূর্ণ না হওয়া সাপেক্ষে বলবৎ থাকিবে এবং এই আইনের অধীন প্রণীত ও জারিকৃত বলিয়া গণ্য হইবে;
(গ) নিবন্ধিত, তালিকাভুক্ত বা সার্টিফিকেটপ্রাপ্ত কোনো হােমিওপ্যাথিক চিকিৎসক বা শিক্ষক এই আইনের অধীন নিবন্ধিত, তালিকাভুক্ত বা সার্টিফিকেটপ্রাপ্ত বলিয়া গণ্য হইবেন; এবং
(৩) (ঘ) সকল কর্মচারী কাউন্সিলের কর্মচারী বলিয়া গণ্য হইবেন এবং এই আইন প্রবর্তনের অব্যবহিত পূর্বে তাহারা যে শর্তে চাকুরিতে নিয়ােজিত ছিলেন, এই আইন বা, ক্ষেত্রমত, তদধীন প্রণীত বিধি বা প্রবিধির বিধান ও অনুমােদিত সাংগঠনিক কাঠামাে অনুযায়ী পরিবর্তিত না হওয়া পর্যন্ত, তাহারা সেই একই শর্তে কাউন্সিলের চাকুরিতে নিয়ােজিত এবং, ক্ষেত্রমত, বহাল থাকিবেন;
(ঙ) চেয়ারম্যান নির্বাহী পরিষদের চেয়ারম্যান হিসাবে নিয়ােজিত হইয়াছেন বলিয়া গণ্য হইবেন এবং এই আইন প্রবর্তনের পুর্বে তিনি সরকার কর্তৃক মনােনীত হইয়া যে শর্তাধীনে নিয়োজিত ও কর্মরত ছিলেন উহা সরকার কর্তৃক পরিবর্তিত না হওয়া পর্যন্ত, সেই একই শর্তে নিয়োজিত ও কর্মরত থাকিবেন; এবং

আইনের আলোকে বিশ্লেষণ :
====================
সব কিছু ০২ নভেম্বর বাংলাদেশ জাতীয় সংসদে পাসকৃত হয়ে ১৩ নভেম্বর ২০২৩ তারিখে রাষ্ট্রপতির সম্মতিলাভ ও ১৩ নভেম্বর ২০২৩ বাংলাদেশ গেজেটে প্রকাশ হওয়াতে ১৩ নভেম্বর হতেই বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা শিক্ষা আইন ২০২৩ সরাসরি জারি ও কার্যকর হয়েছে। ফলে সে আইনের অধীনে ১৩ নভেম্বর ২০২৩ তারিখ হতে বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক বোর্ড কে "বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা শিক্ষা কাউন্সিল" হয়েছে আইনের ভাষাই এটাই বুঝায়।

বাংলাদেশ জাতীয় সংসদে পাসকৃত আইন ১৩ নভেম্বর ২০২৩ তারিখে রাষ্ট্রপতির সম্মতিলাভ ও গেজেট প্রকাশ। পাসকৃত আইনে প্রকাশিত বাংলাদেশ গেজেটে যদি লেখা থাকতো : 'বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা শিক্ষা আইন ২০২৩ এ আইন পাস হবার পর ও গেজেট হবার পর সরকার বিধিমালা বা প্রজ্ঞাপন জারি করে আইনটি কার্যকর করবে বা যেদিন হতে সরকার জারির জন্য রাষ্ট্রপতি অনুমতিক্রমে আলাদা প্রজ্ঞাপন জারি করবে সেদিন হতে আইনটি কার্যকর হবে ও তারপর বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক বোর্ডকে প্রতিস্থাপিত করে বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা শিক্ষা কাউন্সিল প্রতিষ্ঠা করবে।' আইন পাসকৃত হয়ে গেজেটকৃত আইনের কোথাও এমন কোন শব্দ বা বিষয় লেখা আছে কি? এধরনের কিছু আইনে লেখা নেই। ফলে বুঝে নিতে হবে ১৩ নভেম্বর ২০২৩ হতে রাষ্ট্রপতির সম্মতিলাভ (স্বাক্ষর) ও একই তারিখে গেজেট প্রকাশিত হওয়াতে বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা শিক্ষা আইন ২০২৩ তা ১৩ নভেম্বর ২০২৩ তারিখে জারি ও কার্যকর হয়েছে এবং একই তারিখ হতে বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক বোর্ড প্রতিস্থাাপিত হয়ে "বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা শিক্ষা কাউন্সিল" হয়েছে তথা কার্যক্রম শুরু করেছে।

বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা শিক্ষা কাউন্সিল কর্তৃপক্ষ বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা শিক্ষা আইন ২০২৩ ও আইনের আলোকে বিধিমালা/প্রবিধান প্রনয়ন করে কাজ করবে। ফলে সরকারি হোমিওপ্যাথি কর্তৃপক্ষ ১৩ নভেম্বর ২০২৩ তারিখ হতে বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক বোর্ড এর নাম নতুন করে কোন কিছুতে ব্যবহার বা ইস্যু করা যাবেনা, সেই বোর্ডের নামে জনবলের কর্মচারিদের পদবি, ব্যানার, প্যাড, সীল, সীলমহুর, মনোগ্রাম। ১৩ নভেম্বর ২০২৩ তারিখ হতে সাবেক বোর্ডের নামে কোন পরীক্ষার রুটিন, পরীক্ষার খাতার কভার পেজ, প্রবেশপত্র, প্রশ্নপত্রের শীর্ষে লেখা, ছাত্র রেজিষ্ট্রেশন কার্ড, কোর্সের পাসের সনদপত্র, চিকিৎসক রেজিষ্ট্রেশন সনদপত্র সমূহ "বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক বোর্ড" নাম ব্যবহার বা লেখা আর নতুন করে ইস্যু করা যাবেনা। নয়তো আইনি অনেক ঝামেলা আছে। কারণ পাসকৃত ও জারিকৃত বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা শিক্ষা আইন ২০২৩ বাংলাদেশ গেজেটে ধারা : ৪৫। 'রহিতকরণ ও হেফাজত :' এর ধারা ও উপধারায় বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক বোর্ডের জনবল, নথিপত্র, সকল কার্যক্রম বৈধতা, গ্রহণ করেছে, তবে ১৩ নভেম্বর ২০২৩ হতে আইনে বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক বোর্ডের নাম ব্যবহার করে নতুন কোন সরকারি কার্যক্রম বা আদেশ বা নির্দেশ জারির বৈধতা দেয়নি। [আইন : ধারা ১। (১) (২), ৪। (১) (২), ৭। (খ), ১৪। (ক), ২৩।, ২৪।, ৪৫। (১) (২) সমূহ]

১৩ নভেম্বর ২০২৩ তারিখে আইনের প্রকাশিত গেজেট হতে নতুন জারি হবে বা হয়েছে সেটা "বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক বোর্ড" নামের পরিবর্তে সর্বদা "বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা শিক্ষা কাউন্সিল (Bangladesh Homoeopathic Medical Education Council)" তা লেখা আইনি বৈধতা দিয়েছে। বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা শিক্ষা কাউন্সিল (Bangladesh Homoeopathic Medical Education Council) এর নাম দিয়ে সাবেক বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথি বোর্ড ভবনের নতুন সাইনবোর্ড কাউন্সিরের নামে স্থাপন, অফিসিয়াল প্যাডে বা ব্যানারে বা লেখায় কাউন্সিল নাম ইস্যু করা যাবে। সাবেক বোর্ডের সকল জনবল/কর্মচারী ও তার পদ/পদবি সমূহ আইন অনুযায়ী কাউন্সিলের জনবল/কর্মচারী ও তার পদ/পদবি কাউন্সিলের নামে হয়েগেছে, কাউন্সিলের নামে হবে ভবনের সাইনবোর্ড, ব্যানার, অফিসিয়াল প্যাড, অফিসের সীলমোহর, পরীক্ষার রুটিন, পরীক্ষা, পরীক্ষার খাতা, প্রবেশপত্র, প্রশ্নপত্র, নম্বরপত্র, ছাত্র রেজিষ্ট্রেশন কার্ড, কোর্সে ভর্তি, কোর্সের পাসের সনদপত্র, চিকিৎসক রেজিষ্ট্রেশন সনদপত্র, সকল অফিসিয়াল চিঠিপত্র (যেখানে বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক বোর্ড লেখা থাকবে সেখানে তার পরিবর্তে নতুন করে বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা শিক্ষা কাউন্সিল নাম সংযুক্ত হবে, যেখানে বা বিভিন্ন জায়গায় জাতীয় সংসদে পাসকৃত ২০১৩ সনের ৭ নং আইন Bangladesh Homoeopathic Practitioner Ordinance 1983 সেখানে তার পরিবর্তে নতুন করে বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা শিক্ষা আইন ২০২৩ লেখা সংযোজন করা লাগতে পারে)। [আইন : ধারা ১। (১) (২), ৪। (১) (২), ৭। (খ), ১৪। (ক), ৪৫। (১) (২) সমূহ]

দ্রত বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা শিক্ষা কাউন্সিল এর নামে সরকারি ওয়েবসাইট আবেদন করে কাউন্সিলের নামে সেই ওয়েবসাইটে বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা শিক্ষা আইন ২০২৩ সংযুক্ত করা। ওয়েবসাইটে ১৯৬৫ সালের আইন, ১৯৮৩ সালের অধ্যাদেশ সংযুক্ত করা, ১৯৭২ সালে বোর্ড গঠন, কোর্স, কারিকুলাম, ১৩ নভেম্বর ২০২৩ বোর্ডকে প্রতিস্থাপিত হয়ে কাউন্সিল হয়েছে সেটাও উল্লেখ করা। যে যেই পদে আছে সেটা বোর্ড নয় কাউন্সিল এর নামে পদ গুলো উল্লেখ করা। বোর্ড চেয়ারম্যান না বলে "বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা শিক্ষা কাউন্সিল" এর চেয়ারম্যান, রেজিস্ট্রার, সহকারি রেজিস্ট্রার, পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক,সহকারি পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক, প্রশাসনিক কর্মকর্তা, সেকশন অফিসার প্রভৃতি। বোর্ড সদস্য না লিখে "বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা শিক্ষা কাউন্সিল" এর নির্বাহী পরিষদ এর সদস্য বা কাউন্সিলের মেম্বার/প্রতিনিধি বলা ও লেখা শব্দ ব্যবহার করা। [আইন : ধারা ১। (১)(২), ৪। (১)(২), ৪৫। ]

অনিয়ম না করে সাবেক বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথি বোর্ডের ডিএইচএমএস ও স্বাস্থ্য অধিদপ্তর (হোমিও ও দেশজ বিভাগ) এর বিএইচএমএস ডিগ্রিধারী সকল নিবন্ধিত হোমিওপ্যাথিক ডাক্তারদেরকে জন্য দক্ষ সফটওয়ার কোম্পানী বা ফার্মের সহযোগীতা নিয়ে নিবন্ধিতদের সকল অফিস ফাইল হতে নিবন্ধিত ডাক্তারদের ছবিসহ যাবতীয় তথ্য দ্রুত কাউন্সিলের ওয়েবসাইটে অন্তর্ভুক্ত করা (ডাক্তারদের রেজিষ্ট্রেশন নম্বর পূর্বের/আগেরটা বজায় রেখে ডিএইচএমএস ও বিএইচএমএস ডাক্তারদের জন্য আলাদা ফাইল করা যায়, মেয়াদ শেষ হয়েছে নতুন নবায়নকৃতদের নতুন করে রেজিস্ট্রেশন সনদপত্র পর্যায়ক্রমে কাউন্সিল হতে ইস্যু করা যায়, আইনে ২ বছর পর পর তথ্য হালনাগাদ করতে বলেছে, কাউন্সিরের গভর্নিং বডির সিদ্ধান্তে আইনের বিধিমালা প্রনয়ন করে অন্যান্য চিকিৎসা পদ্ধতির কাউন্সিলের মত গেজেটে হোমিওপ্যাথিক ডাক্তারদের ডাক্তারী পেশার নিবন্ধন সনদপত্র নবায়ন ৫ বছর বহাল রাখা যায়, নবায়নে অনলাইন আবেদন ও ফি জমা মোবাইল ব্যাংকিং করা যায়, অনিয়ম প্রতিরোধে অনলাইনে ভূমি কর গ্রহণের মত নবায়নের ভেরিফাই রিসিভ প্রদান করা যায়)[আইন : ধারা ৭। (ক), ২১ (১)]
বর্তমান নতুন আইনে ৪৫ ধারা ও উপধারায় বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক বোর্ড এর সকল কর্মচারি, বোর্ড পরিচালনা কমিটি অনেক সুবিধা পেয়েছে। সকলের পদপদবী বহাল আছে, সম্মান ও মর্যাদা বৃদ্ধি পেয়েছে, বিধিমালা হলে বেতন ও সবিধা বৃদ্ধি পাবে, নতুন আইন হলেও বোর্ডকে কাউন্সিল করলেও বোর্ডের পরিচালনা কমিটি বিলুপ্ত হয়নি তাদের কাউন্সিলে অন্তর্ভুক্ত করেছে, বোর্ড চেয়ারম্যান কাউন্সিলের চেয়ারম্যান হয়েগেছে, মেয়াদ পর্যন্ত চেয়ারম্যান সার্বক্ষণিক বেতনভুক্ত সরকারি কর্মচারি হয়েগেছে [আইন : ধারা ১২। (১) (২) (৩), ৪৫। (১)(৩)(ঘ)(ঙ)]

বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা শিক্ষা আইন ২০২৩ বৈশিষ্ট্য সমূহের মধ্যে অন্যতম কয়েকটি হলো :
==================================
(১) হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা শিক্ষায় সরকার স্বীকৃত ডিগ্রি ডিএইচএমএস ও বিএইচএমএস নিবন্ধন এবং নিবন্ধীত হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসকগণ (Homoeopathic Doctors) তাদের নামের পূর্বে ডা. পদবী ব্যবহার করতে পারবেন [আইন : ১৯(২), ৭(ক), ২(১৩) ধারা সমূহ]

(২) হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা শিক্ষায় সরকার স্বীকৃত ডিগ্রি ডিএইচএমএস ও বিএইচএমএস চিকিৎসকগন অনুমোদিত বিধি-বিধানের আলোকে স্ব স্ব ক্ষেত্রে উচ্চ শিক্ষার সুযোগ পাবেন [আইন : ৭(খ)(গ)(ছ) ধারা সমূহ]

(৩) হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা শিক্ষার উন্নয়নে জাতীয় ভাবে গবেষণা প্রতিষ্ঠান স্থাপন ও গবেষণার সুযোগ সুবিধার সৃষ্টি করা যাবে [আইন : ১৪(ঠ), ৭(গ) ধারা সমূহ]

(৪) অবৈধ ও ভূয়া ডিগ্রিধারী, নিবন্ধনহীন হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসকগণকে আইনের আওতায় শাস্তি প্রয়োগ করা যাবে [আইন : ৩০, ৩১, ৩২, ৩৩, ৩৪, ৩৫, ৩৬, ৩৭ ধারা সমূহ]

(৫) হোমিওপ্যাথির উন্নয়নে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহন ও বিধি-প্রবিধান প্রনয়ন করবে [আইন : ৪৩, ৪৪ ধারা সমূহ]

পরিশেষ :
=====
বাংলাদেশে জনসংখ্যার ৪০% লোক হোমিওপ্যাথি চিকিৎসক গ্রহন করে আসছে (বিবিসি বাংলা ও আশা ইউনিভার্সিটি এর যৌথ গবেষণা প্রতিবেদন ২০১৫)। বাংলাদেশের হোমিওপ্যাথির সার্বিক উন্নয়নে ২৩ অক্টোবর ২০২৩ তারিখে বাংলাদেশ জাতীয় সংসদে উত্থাপিত ও ০২ নভেম্বর ২০২৩ তারিখে বাংলাদেশ জাতীয় সংসদে সর্বসম্মতিক্রমে বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা শিক্ষা আইন ২০২৩ আইন পাস হয়েছে ও ১৩ নভেম্বর ২০২৩ তারিখে আইনটি রাষ্ট্রপতির সম্মতিলাভ (স্বাক্ষর) করেছে ও ১৩ নভেম্বর ২০২৩ তারিখে আইনটি বাংলাদেশ গেজেট প্রকাশ হওয়ায় ১৩ নভেম্বর ২০২৩ তারিখ হতে আর কোন প্রকার কার্যক্রম বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথি বোর্ড এর নামে নয়, আইন অনুযায়ী ১৩ নভেম্বর ২০২৩ তারিখ হতে সংবিধিবদ্ধ প্রতিষ্ঠান "বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা শিক্ষা কাউন্সিল" এর নামে হোমিওপ্যাথি বিষয়ক সরকারি সকল অফিসিয়াল কার্যক্রম হবে।
(বিভিন্ন নথি/ডকুমেন্টস ও মতামত)
====================================
লেখক পরিচিতি :
ডা. মো. আব্দুস সালাম (শিপলু)
ডিএইচএমএস (রাজশাহী হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ)
(চিকিৎসক, শিক্ষক, কলামিস্ট, কেন্দ্রীয় চিকিৎসক নেতা ও শিক্ষক নেতা, প্রাক্তন সাংবাদিক)
বাংলাদেশ।
১৭ নভেম্বর ২০২৩ খ্রিষ্টাব্দ।
====================================

বাংলাদেশ জাতীয় সংসদে পাসকৃত "বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা শিক্ষা আইন, ২০২৩ (২০২৩ সনের ৬৩ নং আইন)" এর বাংলাদেশ গেজেট কপি (১৩ নভেম্বর ২০২৩ খ্রিষ্টাব্দ)।
সরকারি বাংলাদেশ গেজেট এর লিংক :
http://www.dpp.gov.bd/upload_file/gazettes/50974_59303.pdf

বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা শিক্ষা আইন-২০২৩, বাংলাদেশ গেজেট ভুক্ত। বাংলাদেশ জাতীয় সংসদ বিল নং ৪৮/২০২৩, তারিখ ২৩ অক্টো...
04/11/2023

বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা শিক্ষা আইন-২০২৩, বাংলাদেশ গেজেট ভুক্ত। বাংলাদেশ জাতীয় সংসদ বিল নং ৪৮/২০২৩, তারিখ ২৩ অক্টোবর ২০২৩।

ধন্যবাদ, সংশ্লিষ্ট সবাইকে।

Address


Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Homeo Dr. Abdul Aoual posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Homeo Dr. Abdul Aoual:

  • Want your practice to be the top-listed Clinic?

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram