বন্ধু ফার্মেসী/Bandhu Pharmecy

বন্ধু ফার্মেসী/Bandhu Pharmecy মানবতাই পরম ধর্ম...

আমরা সচেতন হই...
16/01/2025

আমরা সচেতন হই...

সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া চীনের কিছু ভিডিওতে দেখা গিয়েছে সেখানকার হাসপাতালগুলোয় মা্স্ক পড়া মা....

জরুরী ওষুধ প্রয়োজন..... আপনার বাড়ি লক্ষ্মীপুর শহরতলীর এক কিলোমিটার এর ভিতরে... প্রচন্ড রৌদ্রতাপে ঘর থেকে বের হতে বিরক্তি...
31/05/2023

জরুরী ওষুধ প্রয়োজন.....
আপনার বাড়ি লক্ষ্মীপুর শহরতলীর এক কিলোমিটার এর ভিতরে...
প্রচন্ড রৌদ্রতাপে ঘর থেকে বের হতে বিরক্তিবোধ হচ্ছে...!
কিংবা ওষুধ নেওয়ার লোকবল নেই...!

হতাশ হবেন না...
আমরা দিচ্ছি সর্বোচ্চ ডিসকাউন্টে বন্ধু ফার্মেসী অনলাইন সেবা..'বন্ধুত্ব '

এই সেবা পেতে আপনি আপনার প্রয়োজনীয় ওষুধের নাম লিখে আমাদের ইনবক্সে যোগাযোগ করতে পারেন...
আমরা সর্বোচ্চ ১২ ঘন্টার মধ্যে আপনার ওষুধ পৌছে দিতে অঙ্গীকারবদ্ধ...
শর্তসমূহঃ-
১/ অর্ডারকৃত ওষুধ কোনভাবেই ফেরত নেয়া হবেনা ।
২/ ওষুধের মূল্য নগদ পরিশোধ করতে হবে।
(অগ্রিম বিকাশ /নগদ/উপায় করতে পারেন)
৩/ নূন্যতম এক হাজার টাকার ওষুধ অর্ডার করতে হবে, অন্যথায় ডিসকাউন্ট প্রযোজ্য নয় ।
মুঠোফোনঃ- ০১৭৪২৪২১৫৬৩

30/12/2022

দৌড়ের উপর ওষুধ নাই...
প্রাতে উঠে দৌড়ানো চাই...

কথা ছিলো....
30/12/2022

কথা ছিলো....

29/12/2022

কি আছে জীবনে....!
কে কে শুরু করবেন...
আমি শুরু করবো...
এবং প্রতিদিনের আপডেট দিবো....
সুস্থতাই পরম সুখ...

আমার সমবয়সী ও বেশীবয়সী বন্ধুদের আহবান...একটু সময় নিয়ে লেখাটি পড়ুন... নিন্মোক্ত লেখায় উল্লেখিত 'ক' সাহেবের মতো আমিও সম্প্...
25/12/2022

আমার সমবয়সী ও বেশীবয়সী বন্ধুদের আহবান...
একটু সময় নিয়ে লেখাটি পড়ুন...
নিন্মোক্ত লেখায় উল্লেখিত 'ক' সাহেবের মতো আমিও সম্প্রতি 'সার্ভাইক্যাল স্পনডাইলোসিস বা ঘাড়ের বাত' নামক অসুস্থতায় পতিত হয়েছি... আশীর্বাদ কাম্য...

তাই আপনারাও নিজেদের সুস্থতায় সচেতন হোন....
(অংকুর চন্দ্র দেবনাথ)

(নিন্মোক্ত লেখাটি ইন্টারনেট হইতে সংগ্রহকৃত)

সার্ভাইক্যাল স্পনডাইলোসিস বা ঘাড়ের বাত
Usamah Ibn Mizan
স্বাস্থ্য - চিকিৎসা

‘ক’ সাহেবের পেশায় একজন বীমা কর্মকর্তা, বয়স পঁয়তাল্লিশ পেরিয়েছে কিছুদিন আগেই। কয়েক দিন ধরে ঘাড়ে বেশ ব্যথা অনুভব করছেন তিনি। স্ত্রীকে জানালে তিনি বললেন, বালিশ রোদে গরম করলে ঘাড়ের ব্যথা সেরে যায়। স্ত্রীর কথামতো রোদে গরম করা বালিশে শুয়ে প্রথম দু-একদিন কিছুটা আরামবোধ করলেও কয়েকদিন পর ব্যথা তীব্র হয়ে উঠল। বালিশ রোদে গরম করেও আর কোনো লাভ হলো না। ঘাড়ের তীব্র ব্যথার সঙ্গে যুক্ত হলো হাতের আঙুলে ঝিনঝিন অনুভূতি। শেষমেশ চিকিৎসকের শরণাপন্ন হলেন তিনি। চিকিৎসক রোগের বর্ণনা শুনে এবং কিছু পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে জানালেন, ‘ক’ সাহেব সার্ভাইক্যাল স্পনডাইলোসিসে ভুগছেন।

সার্ভাইক্যাল স্পনডাইলোসিস কী?

সার্ভাইক্যাল স্পনডাইলোসিসকে সাধারণ বাংলায় ঘাড়ের বাত বলে। মূলত গ্রীবাদেশীয় কশেরুকাগুলোর মধ্যকার তরুণাস্থিগুলো ক্ষয়প্রাপ্ত হলে এ ব্যাধিটি দেখা দেয়।

আমরা জানি, মানুষের মেরুদণ্ড ৩৩টি ছোট ছোট হাড় বা কশেরুকা (ভার্টিব্রা) দিয়ে তৈরি। গ্রীবা বা ঘাড়ের অংশে রয়েছে সাতটি কশেরুকা। এই কশেরুকাগুলো একটি অপরটির সঙ্গে ডিস্ক ও লিগামেন্ট দ্বারা সংযুক্ত। মেরুদন্ডের ঘাড়ের অংশ সামনের দিকে উত্তলভাবে বাঁকানো। সবচেয়ে বেশি বাঁকানো থাকে পঞ্চম ও ষষ্ঠ কশেরুকার মধ্যকার ডিস্ক বরাবর। এই স্থানেই স্পনডাইলোসিস বেশি ঘটে, কারণ এখানে সবচেয়ে বেশি চাপ প্রযুক্ত হয়।

ক্ষয়প্রাপ্তির প্রক্রিয়ায় তরুণাস্থিতে ফ্লুইডের মাত্রা হ্রাস পায় এবং তা শুষ্ক হয়ে ওঠে। সুস্থ অবস্থায় ডিস্কগুলো নরম, স্থিতিস্থাপক এবং মজবুত থাকে। কিন্তু ডিস্কে যখন ক্ষয় শুরু হয়, তখন তার নমনীয় তন্তুগুলো শক্ত হয়ে ওঠে এবং চাপের ফলে ভেঙে যায়। ফলে দুই কশেরুকার মধ্যবর্তী ডিস্ক পাতলা হয়ে যায়। এর ফলে কশেরুকাগুলোর প্রান্তগুলো পরস্পরের সঙ্গে ঘষা খেতে থাকে এবং বিভিন্ন মাপের নতুন হাড়ের দানা দেখা দেয়। এই হাড়ের দানাগুলো সূঁচালো ও ধারালো। এক্সরে পরীক্ষায় এগুলো ধরা পড়ে। যদি এই তীক্ষ্ণ হাড়ের দানাগুলোর কোনোটি স্নায়ুমূলকে খোঁচা মারে, তাহলে হাতে তীব্র ব্যথার উদ্রেক হয়। হাড়ের দানাগুলো মাঝে মাঝে স্নাযুরজ্জুকেও চাপ দিতে পারে এবং পায়ে অসাড়তা আনতে পারে। ক্ষয়প্রাপ্ত ডিস্কের স্বাভাবিক অবস্থান থেকে স্থানচ্যুতিকে বলা হয় ‘স্লিপড ডিস্ক’। এক্ষেত্রে ডিস্ক স্নায়ুমূলের ওপর চাপ দিয়ে ব্যথা সৃষ্টি করে। সাধারণত দুর্ঘটনা, হঠাৎ পড়ে যাওয়া কিংবা ঘাড়ে আঘাতের কারণে স্লিপড ডিস্ক হতে পারে ।

সাধারণত চতুর্থ থেকে সপ্তম কশেরুকাতে স্পনডাইলোসিস ঘটে থাকে। ওপরের তিনটি কশেরুকাতে স্পনডাইলোসিস হওয়ার সম্ভাবনা খুব কম, কারণ ওখানটায় খুব একটা চাপ পড়ে না। সার্ভাইক্যাল স্পনডাইলোসিসের ব্যথা সর্বদা ঘাড়ের পেছন দিকে অনুভূত হয়, কখনোই ঘাড়ের সামনের দিকে অনুভূত হবে না। ব্যথা তীব্র হলে তা কাঁধে এবং বাহুর পেছনের দিকে কনুই পর্যন্ত ছড়িয়ে পড়তে পারে। কখনো কখনো ব্যথা হাতে এবং আঙুলেও ছড়িয়ে পড়তে পারে।
লক্ষণীয় যে, অ্যানজাইনার ব্যথা বাহুর ভেতরের পাশে অনুভূত হয় এবং সচরাচর তা আঙুলে ছড়িয়ে পড়ে। কিন্তু সার্ভাইক্যাল স্পনডাইলোসিসের ক্ষেত্রে ঘাড় নড়াচড়া করলে ব্যথা বেড়ে যায়। এ ছাড়া অ্যানজাইনার ব্যথা সাধারণত বাঁ দিকে অনুভূত হয়।

কারণ
ঘাড়ে ব্যথার নানাবিধ কারণ রয়েছে। যেমন-

যেকোনো ধরনের আঘাত
পজিশনাল অর্থাৎ ঘাড়ের নড়াচড়ার কারণে ব্যথা
হাড়ের ইনফেকশন
অস্টিওপোরেসিস
টিউমার
অস্টিও ম্যালেসিয়া বা ভিটামিন ডি-এর অভাব
উপসর্গ
ঘাড় ব্যথা এবং এ ব্যথা কাঁধ, বাহু, হাত ও আঙুল পর্যন্ত বিস্তৃত হওয়া।
কাঁধ, বাহু, হাত ও আঙুলে অস্বাভাবিক অনুভূতি বা অবশভাবের উদ্রেক।
বাহু, হাত ও আঙুল দুর্বল অনুভূত হওয়া।
সব সময় ঘাড় ধরে বা জমে (স্টিফনেস) আছে এমন অনুভূতির সৃষ্টি হওয়া।
ঘাড়ের মুভমেন্ট ও দাঁড়ানো অবস্থায় কোনো কাজ করলে ব্যথা অনুভূত হওয়া।
ঘাড় নিচু করে ভারি কিছু তোলা বা অতিরিক্ত কাজের পর তীক্ষ্ণ ব্যথা অনুভূত হওয়া।
ঘাড় উপরের পিঠ এবং বাহুতে চাপ দিলে ব্যাথা এবং ঘাড়ের স্বাভাবিক নড়াচড়া ব্যাহত হওয়া।

অন্যান্য উপসর্গ
৬ সপ্তাহের বেশি ব্যথা থাকা।
হাত বা পায়ে অস্বাভাবিক দুর্বলতা
জ্বর থাকা
ওজন কমতে থাকা
বিনা কারণে হঠাৎ পায়খানা প্রস্রাব বন্ধ হয়ে যাওয়া বা নিয়ন্ত্রণ করতে অসুবিধা।
অনান্য সমস্যা যেমন, কথা বলতে অসুবিধা, মাথা ঘোরা, চোখে দেখতে অসুবিধা
রাতে ঘুমাতে অসুবিধা হওয়া।
রোগ নির্ণয়
স্পনডাইলোসিস নির্ণয়ের জন্য এক্সরে পরীক্ষা করা হয়। তবে কোন কোন ক্ষেত্রে সিটি স্ক্যান অথবা এমআরআই করা হয়ে থাকে।

এক্সরেতে বিশেষ ধরনের কিছু পরিবর্তন দেখে স্পনডাইলোসিস নির্ণয় করা হয়। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো ডিস্কের ক্ষয়। কশেরুকাতে বিভিন্ন মাপের নতুন হাড়ের দানা লক্ষ করা যেতে পারে। কারো কারো ক্ষেত্রে দুই কশেরুকার মধ্যবর্তী অংশের ফাঁক কমে যায়।

চিকিৎসাঃ-

১. ঘাড়ের নড়াচড়া বন্ধ রাখা
ঘাড়ের অসঙ্গত নড়াচড়া রোধ করতে সার্ভাইক্যাল কলার ব্যবহার করা যেতে পারে। প্রথম কিছু দিন ঘুমের সময়ও সার্ভাইক্যাল কলার পরে থাকা ভালো- এতে ঘুমের মধ্যে অসাবধনতাবশত ঘাড়ের নড়াচড়া প্রতিরোধ করা সম্ভবপর হয়।

ঘুমানোর সময় ঘাড়টাকে চিৎ হয়ে কিংবা স্বাভাবিক অবস্থানের চেয়ে ১০-১৫ ডিগ্রী সামনের দিকে বাঁকিয়ে ঘুমানো উচিত। একটি স্বাভাবিক আকৃতির বালিশে ঘাড় সামনের দিকে এর চেয়েও বেশি বেঁকে থাকে। সুতরাং ঘুমানোর সময় এসব বালিশ পরিহার করতে হবে।

২. ব্যথানাশক ওষুধ
ব্যথা থেকে তাৎক্ষণিক মুক্তিলাভ ও ব্যথা নিবারণের জন্য ব্যথানাশক ওষুধ এবং কখনো কখনো ইনজেকশনের ব্যবহার করা যেতে পারে। ব্যথা কমানোর পর প্রকৃত চিকিৎসা প্রদান করা হয়।

৩. গরম সেঁক
যখনই অস্থিসন্ধিতে ব্যথা হয়, তখন চারপাশের মাংসপেশিগুলো শক্ত হয়ে ওঠে। মূলত পেশির সংকোচনের দ্বারা প্রাকৃতিকভাবে শরীর প্রতিরক্ষামূলক ব্যবস্থা নেয়। কিন্তু মাংসপেশির সংকোচন বা টান যখন বেশি হয় তখন ব্যথার উদ্রেক ঘটে।

মাংসপেশীকে শিথিল করতে গরম সেঁক সবচেয়ে ভাল ব্যবস্থা। এ ক্ষেত্রে হট ওয়াটার ব্যাগ, ইলেকট্রিক্যাল হিটিং প্যাড কিংবা ইনফ্রারেড ল্যাম্প ব্যবহার করা যেতে পারে। সবচেয়ে ভালো হয় গোসলের সময় ঘাড়ে গরম পানি ঢাললে। তবে ফিজিও থেরাপিস্টদের অধিক পছন্দনীয় চিকিৎসা ব্যবস্থা শর্ট ওয়েভ ডায়াথার্মি ও আল্ট্রাসাউন্ড হিট।

৪. ট্রাকশন
ডিস্ক সরে গিয়ে স্নায়ুমূলে চাপ সৃষ্টি করলে ট্রাকশন সবচেয়ে কার্যকর ব্যবস্থা। ট্রাকশনের ফলে দুই কশেরুকার মধ্যবর্তী স্থানসমূহ বৃদ্ধি পায় এবং এ কারণে স্নায়ুমূলের ওপর ডিস্কের চাপ শুরু হয়। ট্রাকশনের ওজন বাড়ানো কিংবা কমানো নির্ভর করে পরিস্থিতির ওপর। বসে ট্রাকশন দেয়া যেতে পারে কিংবা শুয়েও দেয়া যেতে পারে। শোয়া অবস্থায় ট্রাকশন দিলে মাথার দিকের খাট ব্লক দিয়ে ৬-৯ ইঞ্চি উঁচু করে রাখতে হবে। ট্রাকশনের ফলে ব্যথা বেড়ে গেলে ট্রাকশন বন্ধ করে দিয়ে পদ্ধতিতে কোনো ত্রুটি আছে কিনা, তা পরীক্ষা করে সংশোধন করতে হবে।

৫. মালিশ বা ম্যাসাজ
ঘাড়ের টানটান পেশিগুলোকে শিথিল করতে মালিশ অত্যন্ত কার্যকর একটি ব্যবস্থা। তবে মালিশ করার সময় লক্ষ্য রাখা উচিত, যেন মাংসপেশি জোরে মুচড়ে না যায়, কেননা তাতে ক্ষতি হতে পারে।

৬. ঘাড়ের মাংসপেশি শক্তিশালী করতে ব্যায়াম
ঘাড়ের মাংসপেশি দুর্বল হয়ে পড়লে মেরুদন্ডের ওপর বাড়তি চাপ পড়ে এবং তা ক্ষতিগ্রস্ত হয়। কিন্তু পেশিগুলো যদি শক্তিশালী থাকে তাহলে মেরুদণ্ডের ওপর বাড়তি চাপ পড়ে না। ফলে মেরুদণ্ডও ক্ষতিগ্রস্ত হয় না। কিছু কিছু ব্যায়াম রয়েছে, যেগুলোর মাধ্যমে ঘাড়ের মাংসপেশিকে শক্তিশালী করা যায়। তবে প্রাথমিক ব্যথা কমে যাওয়ার পর এসব ব্যায়াম করা বাঞ্চনীয়।

হাত দুটো একসঙ্গে করে মাথার সামনে ঠেকিয়ে মাথাটাকে সামনের দিকে চাপ দিতে হয়। হাতের ওপর মাথার চাপ বাড়বে, তবে হাত দুটোও মাথার ওপর সমান চাপ দেবে।
হাত দুটো মাথার পেছনে নিয়ে মাথাটাকে পেছন দিকে চাপ দিতে হবে। খেয়াল রাখতে হবে হাত দুটো যেন মাথার সামনে চাপ দেয়।
একইভাবে ডান হাত দিয়ে মাথার ডান দিকে ও বাম হাত দিয়ে মাথার দিকে চাপ প্রয়োগ করতে হবে। মাথাও সমানভাবে হাতের ওপর চাপ দেবে।
৭. শক্ত পেশি শিথিল করতে ব্যায়াম
মাথাটা ডানে-বামে ঘোরানো।
মাথাটা সামনে-পেছনে ঘোরানো। মাথাটাকে ঘড়ির কাঁটার দিকে এবং ঘড়ির কাঁটার বিপরীতে ঘোরানো।
কাঁধ দুটো ওপরের দিকে ওঠানামা করানো।
হাত দু’টিকে নিজের দুই কাঁধের ওপর স্থাপন করে কনুই দুটো বৃত্তাকারে ঘোরানো।

02/10/2022

সচেতন হোন...
কমদামে ওষুধ পেলেই হুমড়ে পরবেন না...

চোখ ওঠা রোগে আক্রান্তের সংখ্যা ক্রমশ বাড়ছে...একটু সচেতন হোন...সুস্থ থাকুন... গরমে আর বর্ষায় চোখ ওঠার প্রকোপ বাড়ে। একে ...
22/09/2022

চোখ ওঠা রোগে আক্রান্তের সংখ্যা ক্রমশ বাড়ছে...
একটু সচেতন হোন...
সুস্থ থাকুন...

গরমে আর বর্ষায় চোখ ওঠার প্রকোপ বাড়ে। একে বলা হয় কনজাংটিভাইটিস বা চোখের আবরণ কনজাংটিভার প্রদাহ। সমস্যাটি চোখ ওঠা নামেই পরিচিত। রোগটি ছোঁয়াচে। ফলে দ্রুত অন্যদের মধ্যে ছড়িয়ে পড়ে।

কনজাংটিভাইটিসের লক্ষণ হলো চোখের নিচের অংশ লাল হয়ে যাওয়া, চোখে ব্যথা, খচখচ করা বা অস্বস্তি। প্রথমে এক চোখ আক্রান্ত হয়, তারপর অন্য চোখে ছড়িয়ে পড়ে। এ রোগে চোখ থেকে পানি পড়তে থাকে। চোখের নিচের অংশ ফুলে ও লাল হয়ে যায়। চোখ জ্বলে ও চুলকাতে থাকে। আলোয় চোখে আরও অস্বস্তি হয়।

কনজাংটিভাইটিস রোগটি আক্রান্ত ব্যক্তির সংস্পর্শ থেকে ছড়ায়। রোগীর ব্যবহার্য বস্তু যেমন রুমাল, তোয়ালে, বালিশ অন্যরা ব্যবহার করলে অন্যরাও এতে আক্রান্ত হয়। এ ছাড়া কনজাংটিভাইটিসের জন্য দায়ী ভাইরাস বাতাসের মাধ্যমেও ছড়ায়। আক্রান্ত ব্যক্তির আশপাশে যারা থাকে, তারাও এ রোগে আক্রান্ত হয়।

করণীয়

● সাবানপানি দিয়ে কিছুক্ষণ পরপরই হাত পরিষ্কার করতে হবে।

● কোনো কারণে চোখ ভেজা থাকলে চোখ টিস্যু পেপার দিয়ে মুছে নিতে হবে। ব্যবহারের পর টিস্যু পেপারটি অবশ্যই ময়লার ঝুড়িতে ফেলে দিতে হবে। নইলে ব্যবহার করা টিস্যু পেপার থেকে সংক্রমণ ছড়াতে পারে।

● চোখ উঠলে চশমার ব্যবহার করুন। এতে চোখে স্পর্শ করা কমবে এবং ধুলাবালু, ধোঁয়া থেকে চোখ রক্ষা পাবে। আলোয় অস্বস্তিও কমবে।

● চিকিৎসকের পরামর্শে অ্যান্টিবায়োটিক ড্রপ ব্যবহার করতে পারেন।

● নিজের ব্যবহার করা প্রসাধনসামগ্রী ও ব্যক্তিগত কাপড়চোপড় অন্য কাউকে ব্যবহার করতে দেওয়া যাবে না। একইভাবে অন্যের ব্যবহৃত প্রসাধনসামগ্রী ও ব্যক্তিগত জিনিসপত্র রোগীর ব্যবহার করা চলবে না।

● চোখ ঘষে চুলকানো যাবে না। অন্য কারও আই ড্রপ ব্যবহার করা উচিত হবে না। এতে আবার কনজাংটিভাইটিস হতে পারে।

●প্রয়োজনে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।

সূত্রঃ-প্রথম আলো

13/07/2022

হায় বাংলাদেশ...
সব সম্ভব.....!

সাধারণের উপর কেন অভাবিত চাপ....!
প্রতিবাদ কর...
আমরা নিষ্পাপ
আমরা নিষ্পাপ
আমরা নিষ্পাপ....

next 14 July -

Napa Tab-1.20
Napa Extend-2.00
Napa Rapid-1.30
Napa One-2.25
Napa Drop-20
Napa Syrup 60ml-35
Napa Syrup 100ml-50
Filmet 200mg-1.00
Filmet 400mg-1.70
Filmet Syrup -35
Tycil 250mg-4.00
Tycil 500mg-7.50
Tycil Drop-35
Tycil Syrup -70
Tycil DS Syrup -100

রুগ্ন বাংলাদেশ... আপনি ফার্মেসীতে কর্মরত,দীর্ঘদিনের অভিজ্ঞতায় হয়তো মানুষকে টুকটাক চিকিৎসা দিয়ে থাকেন । আর বাংলাদেশের আর্...
05/06/2022

রুগ্ন বাংলাদেশ...

আপনি ফার্মেসীতে কর্মরত,দীর্ঘদিনের অভিজ্ঞতায় হয়তো মানুষকে টুকটাক চিকিৎসা দিয়ে থাকেন । আর বাংলাদেশের আর্থসামাজিক ব্যবস্থায় এটা খুব একটা দোষের ও নয় (ব্যক্তিগত মতামত), কিন্তু একজন রিকশাওয়ালা স্টেরয়েড এর মতো অতি সংবেদনশীল ঔষধ দিয়ে যখন মাসাধিক কাল চিকিৎসা দেন এবং পেসেঞ্জার অবলীলায় তা গ্রহণ করেন, তখন আপনার অবচেতন মন কাকে দুষবে...?
রাষ্ট্র ব্যবস্থা...
সমাজ ব্যবস্থা...
নাকি আমজনতার সচেতনতা...!

এখনি সচেতন হোন...
ঔষধ... ভাত মাছ ডাল নয় ।

Address

কলেজ রোড
লক্ষ্মীপুর ।

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when বন্ধু ফার্মেসী/Bandhu Pharmecy posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram