M/S Sarkar Medical Hall

M/S Sarkar Medical Hall 24/7 days Medicine Service

21/04/2025

আশুগঞ্জ রেলওয়ে স্টেশন বি-গ্ৰেডে পুনর্বহাল করার দাবীতে আগামীকালের মানববন্ধনে সকাল নয়টায় সর্বস্তরের জনগণ যোগ দিন সফল করুন✋

গর্ভাবস্থায় কিছু অজানা তথ্য :---------♦গর্ভাবস্থায় শিশুর শরীরের কিছু কোষ মায়ের রক্তে প্রবেশ করে এবং পরে আবার শিশুর দে...
20/04/2025

গর্ভাবস্থায় কিছু অজানা তথ্য :---------
♦গর্ভাবস্থায় শিশুর শরীরের কিছু কোষ মায়ের রক্তে প্রবেশ করে এবং পরে আবার শিশুর দেহে ফিরে যায়। একে বলা হয় "মাদার-ফিটাল মাইক্রোকাইমেরিজম"।

টানা ৪১ সপ্তাহ ধরে এই কোষগুলো মা এবং শিশুর মধ্যে আদান-প্রদান হয়। শিশুর জন্মের পরও অনেক কোষ মায়ের শরীরে থেকে যায় এবং তার টিস্যু, হাড়, মস্তিষ্ক এবং ত্বকে স্থায়ী ছাপ ফেলে দেয়। এই কোষগুলো প্রায়শই দশকের পর দশক ধরে মায়ের শরীরে টিকে থাকে।❤️❤️

মায়ের পরবর্তী প্রতিটি সন্তানের কোষও তার শরীরে একইরকমভাবে প্রভাব ফেলে। এমনকি গর্ভধারণ অসম্পূর্ণ হলেও বা গর্ভপাত হলেও এই কোষগুলো রক্তপ্রবাহে ছড়িয়ে পড়ে। যদি কোনো কারণে মায়ের হৃদপিণ্ডে আঘাত লাগে, তখন সন্তানের কোষ সেই আঘাতের স্থানে ছুটে যায় এবং এমন ধরনের কোষে রূপান্তরিত হয়, যা হৃদপিণ্ডের ক্ষত সারাতে বিশেষ ভূমিকা রাখে।

এই কারণেই গর্ভাবস্থায় বা পরবর্তী সময়ে মায়ের শরীরের অনেক রোগ আপনাআপনি সেরে যায়। গবেষণায় দেখা গেছে, সন্তানের জন্মের ১৮ বছর পরও মায়ের শরীরে সন্তানের কোষের উপস্থিতি থেকে যায়। মায়ের শরীর যে কোনো মূল্যে সন্তানকে রক্ষা করে, আর সন্তান মায়ের শরীরকে মেরামত ও পুনর্গঠন করে, যাতে উভয়েই নিরাপদে বিকশিত হতে এবং টিকে থাকতে পারে। এজন্যই বলা হয়, মা এবং শিশুর সম্পর্ক হলো পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দর সম্পর্ক।🥰🥰🥰

_অ্যান্টিবায়োটিক দিয়েও রোগ সারছে না, বাংলাদেশের শিশুদের জন্য ভয়া'বহ সংকেত"⁉️✍️মিসেস তাসমিন নাহার মিথুনের আট বছরের মেয়...
16/04/2025

_অ্যান্টিবায়োটিক দিয়েও রোগ সারছে না, বাংলাদেশের শিশুদের জন্য ভয়া'বহ সংকেত"⁉️

✍️মিসেস তাসমিন নাহার মিথুনের আট বছরের মেয়ে গত কয়েকদিন ধরে ঢাকার শিশু হাসপাতালে আছে। সাধারণ ইউরিন ইনফেকশনের সমস্যা নিয়ে তাকে এখানে ভর্তি করা হয়েছিল।

কিন্তু ডাক্তারি পরীক্ষায় ধরা পড়ে যে মেয়েটি 'মাল্টিপল অ্যান্টিবায়োটিক রেসিস্ট্যান্ট' -
অর্থাৎ তার শরীরের জীবাণু ধ্বংস করতে বেশ কয়েক ধরণের ওষুধ এখন আর কাজ করবে না।

এমন অবস্থায় চিকিৎসকরা তার মেয়ের জন্য কিছু ওষুধ দিয়ে পুনরায় পরীক্ষা করানোর পরামর্শ দেন।

দ্বিতীয় পরীক্ষাতেও সেখানে দেখা যায় যে, শিশুটির শরীরে জীবাণু ধ্বংস করতে ওষুধটির যে শক্তিকে কাজ করার কথা ছিল, সেটা তেমনটা কাজ করছেনা।

এখন তৃতীয় ধাপের ওষুধ ও ডাক্তারি পরীক্ষার মধ্যে দিয়ে যেতে হচ্ছে মিসেস মিথুনের মেয়েকে। তার পুরোপুরি সেরে ওঠা নিয়ে নিজের উদ্বেগের কথা জানান মিসেস মিথুন।

"ইউরিন কালচারে ১৮টা অ্যান্টিবায়োটিক দিয়ে টেস্ট করা হয় এর মধ্যে ১১টাই রেসিস্ট্যান্ট আসে। যেগুলো রেসিস্ট্যান্ট নয়, সেগুলোর মধ্যে একটা ঠিকমতো কাজ করছে না। "আমি ভাবতেও পারিনি, আমার মেয়ের এমন অবস্থা হবে" - বলছিলেন মিসেস তাসমিন নাহার।
সম্প্রতি ঢাকার একটি হাসপাতালে এক নবজাতকের মেডিকেল পরীক্ষাতেও দেখা যায় যে শিশুটি প্রায় ১৮টি অ্যান্টিবায়োটিক রেসিস্ট্যান্ট।
এ থেকে ধারণা করা যায় যে, এই অ্যান্টিবায়োটিক রেসিস্ট্যান্স বাংলাদেশের জন্য এখন নতুন আতঙ্কের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।

📌এন্টিবায়োটিক রেসিস্ট্যান্স কি?
চিকিৎসকের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে অ্যান্টিবায়োটিক হচ্ছে সেই সব ঔষধ - যা রোগ সৃষ্টিকারী ব্যাকটেরিয়া, ছত্রাক বা পরজীবী ধ্বংস করে।
এখন এই ওষুধ যদি সঠিক নিয়মে প্রয়োগ করা না হয় - তাহলে এক পর্যায়ে ওই জীবাণু সেই ওষুধের বিরুদ্ধে নিজেদের প্রতিরোধ ক্ষমতা তৈরি করে। ফলে সেই ওষুধে আর কোন কাজ হয়না।
একেই বলে 'অ্যান্টিবায়োটিক রেসিস্ট্যান্স' - অর্থাৎ যখন ব্যাকটেরিয়ার ধ্বংস করার ক্ষেত্রে অ্যান্টিবায়োটিকের কার্যকারিতা থাকে না।

📌শিশুদের কেন এন্টিবায়োটিক রেসিস্ট্যান্ট হয়?

আইসিডিডিআরবির জ্যেষ্ঠ বিজ্ঞানী জানান,প্রতিদিন হাসপাতালে ভর্তি আসা রোগীদের একটি বড় অংশের মধ্যেই এই সমস্যা দেখা যায়।
"আমরা এরকম শিশুদের পরীক্ষা করেছি, যারা আমাদের কাছে আসার তিন মাস আগেও কোন অ্যান্টিবায়োটিক খায়নি। অথচ তাদের শরীরের ব্যাকটেরিয়াগুলো মাল্টিপল ড্রাগ রেসিস্ট্যান্ট।"
"এর মানে শিশু এন্টিবায়োটিক না খেলেও প্রকৃতি-পরিবেশে থাকা এসব ড্রাগ রেসিস্ট্যান্ট জীবাণু তাদের শরীরে প্রবেশ করছে এবং ওষুধ কাজ করছে না। অর্থাৎ আমরা কেউই অ্যান্টিবায়োটিক রেসিস্ট্যান্ট নই। শিশুরা তো নয়ই।"
বর্তমান পরিস্থিতিকে ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য বড় ধরণের অশনি সংকেত হিসেবে দেখছেন বিশেষজ্ঞরা।
বিশ্বে যে হারে নতুন অ্যান্টিবায়োটিক তৈরি করা হচ্ছে তার চেয়ে কয়েকগুণ বেশি হারে বাড়ছে অ্যান্টিবায়োটিক রেসিস্ট্যান্স। যার ফলে অদূর ভবিষ্যতে সামান্য হাঁচি-কাশি-জ্বরেও মানুষের মৃত্যু ঝুঁকি হতে পারে বলে সতর্ক করছেন।
"একটা অ্যান্টিবায়োটিক আবিষ্কার করতে লাগে ১৫ বছর, ওটার বিপরীতে ব্যাকটেরিয়া রেসিস্ট্যান্স হতে লাগে এক বছর। আগামী সাত বছরে দুইবারের বেশি অ্যান্টিবায়োটিক আসার সম্ভাবনা নেই। এক সময় দেখা যাবে, রোগের জীবাণুকে কোন ওষুধ দিয়েই ধ্বংস করা যাচ্ছে না।"

📌পরিবেশে এই রেসিস্ট্যান্স কিভাবে তৈরি হয়?
শিশুদের এমন অ্যান্টিবায়োটিক রেসিস্ট্যান্ট হওয়ার পেছনে জেনেটিক বা বংশগত কোন কারণ না-ও থাকতে পারে।
তবে আমরা যেসব প্রাণীর মাংস বা শাকসবজি খাই - সেইসব প্রাণীর শরীরে বা সবজির উৎপাদনে যদি অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার করা হয়, সেগুলো রেসিস্ট্যান্স তৈরি করে, যার প্রভাব মানুষের ওপর পড়ে।
"মানুষের প্রোটিনের জন্য যেহেতু, মাছ, মুরগি, গরু দরকার এবং সেগুলোকে সস্তায় বাঁচানোর জন্য অ্যান্টিবায়োটিক দরকার। অর্থাৎ মানুষকে তার প্রোটিনের জন্যে ভবিষ্যতকে ঝুঁকিগ্রস্ত করা হচ্ছে।"
এছাড়া হাসপাতাল থেকে শুরু করে রেসিস্ট্যান্ট ব্যক্তির হাঁচি-কাশি মল-মূত্র থেকেও তা ছড়াতে পারে বল।

📌করণীয় কি?
চারটি প্রাথমিক সচেতনতা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারে বলে জানান বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক।

✔️প্রথমত, চিকিৎসকের প্রেসক্রিপশন ছাড়া এন্টিবায়োটিক কেনা/বিক্রি বন্ধ করতে হবে।

✔️দ্বিতীয়ত, সকল অ্যান্টিবায়োটিক ওষুধের প্যাকেটের রং লাল করতে হবে। এবং অন্যান্য ওষুধ থেকে আলাদা রাখতে হবে, যেন মানুষ সহজেই পার্থক্য করতে পারে।

✔️তৃতীয়ত, অ্যান্টিবায়োটিকের ডোজ চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া খাবেন না, ডোজ সম্পূর্ণ করতে হবে এবং নিয়ম মেনে খেতে হবে।

✔️চতুর্থত, জ্বর, সর্দি, কাশি ও ডায়রিয়া এই চারটি রোগ সারাতে অ্যান্টিবায়োটিকের কোন প্রয়োজন নেই। তাই চিকিৎসককে এই চারটি কন্ডিশনে অ্যান্টিবায়োটিক দেয়া থেকে বিরত থাকতে হবে।

সব মিলিয়ে বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, মানুষের মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধি, ওষুধ সেবন করার বিষয়ে যথার্থ জ্ঞান ও তার প্রয়োগের মাধ্যমে এই ভয়াবহ অভিশাপ ঠেকানো সম্ভব।

তথ্যসুত্র:বি'বি'সি'

এক চুইংগামেই একশ থেকে তিন হাজার মাইক্রোপ্লাস্টিক ঢুকছে পেটে! চুইংগাম দু রকমের হয়। প্রাকৃতিক ও সিনথেটিক। আমরা শিশুদের যে ...
16/04/2025

এক চুইংগামেই একশ থেকে তিন হাজার মাইক্রোপ্লাস্টিক ঢুকছে পেটে!

চুইংগাম দু রকমের হয়। প্রাকৃতিক ও সিনথেটিক। আমরা শিশুদের যে চুইংগাম কিনে দিই, সেগুলো সিনথেটিক। তবে প্রাকৃতিক হোক বা সিনথেটিক— সব ধরণের চুইংগামেই রয়েছে মাইক্রোপ্লাস্টিক। এক টাকার একটি চুইংগামে প্রায় ১-৩ হাজার প্লাস্টিক কণা থাকতে পারে।

সম্প্রতি আমেরিকান কেমিক্যাল সোসাইটির একটি সম্মেলনে বিজ্ঞানীরা এই গবেষণাটি তুলে ধরেন।

তারা জানান, চুইংগামে মূলত পলিইথিলিন ও পলিস্টাইরিনের মতো প্লাস্টিকের কণিকা থাকে। এগুলো কী তা বোঝার সুবিধার্থে বলা যায়— পলিইথিলিন পলিথিন ব্যাগ, পানির বোতল এবং পলিস্টাইরিন ওয়ান-টাইম কাপ, সিডি-ডিভিডি ইত্যাদিতে ব্যবহার করা হয়।

এই প্লাস্টিক কণাগুলো দেহ হজম করতে পারে না, যার ফলে দীর্ঘমেয়াদি প্রভাব পড়ে দেহে। সে প্রভাবগুলো সম্পর্কে এখনও নিশ্চিত হওয়া যায়নি, তবে এ ধরণের পণ্য থেকে দূরে থাকাই উত্তম। ব্যাখ্যা: বিজ্ঞানপ্রিয়।

তথ্যসূত্র: আমেরিকান কেমিক্যাল সোসাইটি

Now available
11/04/2025

Now available

চিকিৎসকের প্রেসক্রিপশন অনুযায়ী পূর্ণ কোর্সে এন্টিবায়োটিক সেবন করুন, এন্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্স থেকে সুরক্ষিত থাকুন। চি...
01/02/2025

চিকিৎসকের প্রেসক্রিপশন অনুযায়ী পূর্ণ কোর্সে এন্টিবায়োটিক সেবন করুন, এন্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্স থেকে সুরক্ষিত থাকুন।

চিকিৎসকের পরামর্শ ব্যতীত এন্টিবায়োটিক সেবন থেকে বিরত থাকুন।

04/12/2023

স্কুলে কেন প্রতি বছর নতুন করে একই স্কুলে আবার ভর্তি হতে হয়?
এ বানিজ্য বন্ধ হবে কবে?

25/12/2022

Simple

19/09/2022
সাধারণ মানুষের পক্ষে বুঝা খুব কষ্ট।
15/09/2022

সাধারণ মানুষের পক্ষে বুঝা খুব কষ্ট।

29/08/2022

28/08/2022

গ্যাস্ট্রিক-এর ট্যাবলেট চেনার উপায় কী?
গ্যাস্ট্রিকের ঔষুধের নামের নিচে ছোট্ট করে লিখা থাকেঃ-

*ওমিপ্রাজল ২০/৪০মি.গ্রা.

*ইসোমিপ্রাজল ২০/৪০ মি.গ্রা.

*রেবিপ্রাজল ২০/৪০ মি.গ্রা.

*প্যানটোপ্রাজল ২০/৪০ মি.গ্রা.

*ল্যানোসোপ্রাজল ৩০ মি.গ্রা.

*ডেক্সল্যানসোপ্রাজল ৩০/৬০ মি.গ্রা.

এই লেখা গুলো থাকলেই বুঝে নিবেন এইটা গ্যাস্ট্রিকের ঔষধ।

দাম জানতে কমেন্ট করুন।

Address

Ashuganj
Ashuganj

Telephone

+8801775503725

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when M/S Sarkar Medical Hall posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to M/S Sarkar Medical Hall:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram