Tayyib Oil

Tayyib Oil Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Tayyib Oil, Health & Wellness Website, Badda.
(1)

কুরআনে বর্ণিত যাইতুনের তেল ব্যবহারে:-✅ চুল দাড়ি পড়া বন্ধ হয়ে যাবে, ✅ নতুন চুল গজাবে✅ চুল দাড়ি ঘন ও মজবুত হবেরাসূলুল্লাহ ...
15/06/2025

কুরআনে বর্ণিত যাইতুনের তেল ব্যবহারে:-
✅ চুল দাড়ি পড়া বন্ধ হয়ে যাবে,
✅ নতুন চুল গজাবে
✅ চুল দাড়ি ঘন ও মজবুত হবে

রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেন:
“তোমরা জয়তুন তেল খাও এবং শরীরে ব্যবহার করো।
এটি এক মোবারক বৃক্ষ থেকে তৈরি।”
📚 (তিরমিজি: ১৮৫১)

সুন্নতের দ্বারা চুল-দাড়িকে প্রতিদিন বরকতময় রাখতে তায়্যিব অয়েল এর জয়তুনের তেল ব্যবহার করুন।
তায়্যিব অয়েল এর জয়তুনের তেল ব্যবহারের দ্বারা একে তো সুন্নতের উপর আমল হতে থাকবে, তার পাশাপাশি চুল দাড়িও ঘন হবে, চুল দাড়ি পড়া বন্ধ হয়ে যাবে ইনশাআল্লাহ।

🌿যাইতুনের তেল ব্যবহারে আপনার
✔ চুল পড়া রোধ করে
✔ চুলের গোড়া মজবুত করে
✔ খুশকি দূর করে
✔ চুল ঝলমলে ও মসৃণ করে
✔ ক্ষতিগ্রস্ত চুল পুনরুদ্ধারে সহায়ক

🌿যাইতুনের তেল খাওয়ার দ্বারা:-
✔ রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়
✔ হৃদপিণ্ড সুস্থ রাখে
✔ হজম ও লিভার ভালো রাখে
✔ রক্তচাপ ও সুগার নিয়ন্ত্রণে সহায়ক
✔ মস্তিষ্ক ও স্মৃতিশক্তি বাড়ায়

সম্পূর্ণ অথেন্টিক জয়তুনের তেল অর্ডার করতে নিচে থাকা Sand massage বাটনে ক্লিক করে আপনার নাম ঠিকানা ফোন নাম্বার দিয়ে অর্ডার কনফার্ম করে ফেলুন।

অথবা কল করুন👉👉 01971-322411

চুলে কালোজিরার তেলের উপকারিতা:১. চুল পড়া রোধ কালোজিরার তেলের অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট ও অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি উপাদান স্ক্যা...
23/01/2025

চুলে কালোজিরার তেলের উপকারিতা:

১. চুল পড়া রোধ কালোজিরার তেলের অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট ও অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি উপাদান স্ক্যাল্পের রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি করে, যা চুলের গোঁড়া মজবুত করে এবং চুল পড়া কমায়।
২. নতুন চুল গজাতে ...
৩. চুলের খুশকি দূর করে ...
৪. চুলের উজ্জ্বলতা বাড়ায় ...
৫. আগা ফাটার সমস্যা কমায় ...
৬. অকালপক্ক চুল প্রতিরোধ

মাথায় চুল গজাতে কালোজিরা ব্যবহার করবেন যেভাবেআসলে সবটাই ধৈর্যের বিষয়। নিয়মিত চুল ও স্ক্যাল্পের যত্ন নেওয়ার পাশাপাশি স্বা...
20/01/2025

মাথায় চুল গজাতে কালোজিরা ব্যবহার করবেন যেভাবে

আসলে সবটাই ধৈর্যের বিষয়। নিয়মিত চুল ও স্ক্যাল্পের যত্ন নেওয়ার পাশাপাশি স্বাস্থ্যকর ডায়েট ও ঘুম সবই প্রয়োজন রয়েছে চুল গজানোর ক্ষেত্রে। যখন কারো মাথার চুল পড়তে পড়তে টাক হওয়া শুরু হয়; তখনই তার উচিত জীবনযাত্রা পরিবর্তন করা।

শারীরিক বিভিন্ন রোগের কারণে চুল দ্রুত পড়তে থাকে। তাই নতুন চুল গজাতে ও চুল পড়া কমাতে ব্যবহার করা উচিত ভেষজ উপকরণ। তেমনই এক উপাদান হলো কালোজিরা।

মহৌষধ বলা হয়ে থাকে কালোজিরাকে। এর পুষ্টিগুণ ও স্বাস্থ্য উপকারিতা সম্পর্কে সবারই কমবেশি জানা আছে। জেনে নিন কীভাবে কালোজিরা ব্যবহার করবেন চুলের বৃদ্ধিতে-

কালোজিরার তেল: কালোজিরার তেল ব্যবহারে নতুন চুল গজায়। চুলের ফলিকগুলো শক্তিশালী করে। এই তেল প্রাকৃতিক ময়েশ্চারাইজার হিসেবেও কাজ করে। এ ছাড়াও মাথার ত্বকের শুষ্কতা কমায়, যার ফলে দ্রুত চুল পড়া বন্ধ হয়।

ব্যবহারের জন্য কালোজিরা তেল এক হাতের তালুতে নিন। এবার আরেক হাতের আঙুলের সাহায্যে মাথার চুল কম আছে এমন অংশে অথবা টাক স্থানে ১৫ মিনিট রেখে ম্যাসেজ করুন। আধা ঘণ্টা পরে ধুয়ে ফেলুন।

আপেল সিডার ভিনেগার এবং কালোজিরার তেল: চুলের স্বাস্থ্য বজায় রাখতে ও খুশকিমুক্ত করতে আপেল সিডার ভিনেগারের তুলনা নেই। যদি আপনি এটি কালোজিরা সঙ্গে ব্যবহার করেন; তাহলে এর পুষ্টিগুণ আরও বেড়ে যাবে। চুলের বিভিন্ন সমস্যা নিয়ন্ত্রণে আরও শক্তিশালী হয়ে উঠবে এ মিশ্রণটি।

এজন্য আস্ত কালোজিরা পানিতে মিশিয়ে ফুটিয়ে নিন। মিশ্রণটি ঠান্ডা হয়ে গেলে ছেঁকে নিন পানিটুকু। এরপর এতে ভিনেগার মিশিয়ে চুলে ও স্ক্যাল্পে ব্যবহার করুন। কয়েক ঘণ্টা রেখে বা পরের দিন শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। ভালো ফলাফলের জন্য সপ্তাহে অন্তত ৩ দিন এ পদ্ধতি অনুসরণ করুন ২ মাস।

জলপাই এবং কালোজিরা তেল: এ দুই তেলে পাওয়া অ্যান্টি-মাইক্রোবিয়াল যৌগ। যা চুল পড়া রোধে কার্যকরী ভূমিকা রাখে। ব্যবহারের জন্য একটি পাত্রে জলপাই এবং কালোজিরার তেল মিশিয়ে নিন।

এবার মাথার টাক বা কম চুল রয়েছে এমন স্থানে লাগিয়ে ম্যাসেজ করুন। এ তেলের মিশ্রণ নিয়মিত ব্যবহারের ফলে চুল পড়ার সমস্যা অনেকটা নিয়ন্ত্রণে থাকবে।

কালোজিরার তেল নিয়মিত খেলে যা ঘটবে আপনার শরীরেলাইফস্টাইল ডেস্ক : নানা রকমের অসুস্থতা ও রোগ সারাতে বিশ্বজুড়ে শতশত বছর ধরে ...
20/01/2025

কালোজিরার তেল নিয়মিত খেলে যা ঘটবে আপনার শরীরে

লাইফস্টাইল ডেস্ক : নানা রকমের অসুস্থতা ও রোগ সারাতে বিশ্বজুড়ে শতশত বছর ধরে কালোজিরা ব্যবহার করা হচ্ছে। গবেষণায়ও বিভিন্ন রোগের বিরুদ্ধে কালোজিরার কার্যকারিতা পাওয়া গেছে। এটি বীজ হিসেবে যেমন উপকারী, তেমনি তেল হিসেবেও।

অনেকেই কিছু শারীরিক সমস্যায় কালোজিরার তেল ব্যবহার করেন। এর পক্ষে গবেষকদেরও মত রয়েছে, অর্থাৎ আধুনিক বিজ্ঞানের সমর্থন আছে। এই তেল কেবল ব্রণের প্রাদুর্ভাব কমায় না, উচ্চ রক্তচাপেও বেশ সহায়ক হতে পারে। এছাড়া অন্যান্য চমকপ্রদ উপকার তো রয়েছেই। এখানে কালোজিরা তেলের সাতটি উপকারিতা তুলে ধরা হলো।

* উচ্চ রক্তচাপ কমায় : চারটি গবেষণার একটি রিভিউ বলছে, কালোজিরার তেল রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করতে পারে।প্রাপ্তবয়স্করা অর্ধ চা-চামচ করে দিনে দু’বার কালোজিরার তেল খাওয়াতে রক্তচাপে উল্লেখযোগ্য উন্নতি দেখেছেন। কালোজিরার তেল রক্তচাপ কমায় কেন তা সম্পর্কে বিজ্ঞানীরা এখনো নিশ্চিতভাবে জানেন না। তবে তারা ধারণা করছেন যে, এই তেলের উচ্চ থাইমোকুইনোন রক্তচাপ কমানোর নায়ক হতে পারে। অনলাইন মেডিক্যাল প্র্যাকটিস পালোমা হেলথের পুষ্টিবিদ আরিকা হোশেট বলেন, ‘থাইমোকুইনোন প্রদাহ কমাতে পারে। এটাই হয়তো রক্তচাপ ব্যবস্থাপনায় অবদান রাখে।’

* কোলেস্টেরল কমায় : নিউবারি স্ট্রিট নিউট্রিশনের প্রতিষ্ঠাতা ও পুষ্টিবিদ স্কাইলার গ্রিগস বলেন, ‘কালোজিরার তেলে প্রচুর পলিআনস্যাচুরেটেড ফ্যাটি অ্যাসিড থাকে, যা আমাদের শরীরে উপকারী কোলেস্টেরল বাড়ায় এবং ক্ষতিকারক কোলেস্টেরল কমায়।’ একটি গবেষণায় যেসব স্থূল নারী প্রতিদিন ৩ গ্রাম করে আট থেকে ১২ সপ্তাহ কালোজিরার তেল খেয়েছেন তাদের ক্ষতিকারক কোলেস্টেরল (এলডিএল) সেসব নারীর তুলনায় বেশি কমেছিল যারা কালোজিরার তেল সেবন করেননি। উল্লেখ্য যে, এসময় উভয় গ্রুপই লো ক্যালরি ডায়েটের ওপর ছিলেন। অন্য একটি গবেষণায়ও টাইপ ২ ডায়াবেটিস রোগীরা প্রতিদিন ৩ গ্রাম করে ১২ সপ্তাহ পর্যন্ত কালোজিরার তেল খাওয়াতে এলডিএল কোলেস্টেরল ও ট্রাইগ্লাইসেরাইড উল্লেখযোগ্য মাত্রায় কমেছিল। উচ্চ মাত্রার এলডিএল কোলেস্টেরল ও ট্রাইগ্লাইসেরাইড উভয়েই হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়ায়।

* ওজন নিয়ন্ত্রণে আনে : কিছু গবেষণা বলছে, কালোজিরার তেল স্থূল ব্যক্তি বা টাইপ ২ ডায়াবেটিস রোগীদের বডি মাস ইনডেক্স (বিএমআই) কমাতেও সাহায্য করতে পারে। তবে বিজ্ঞানীরা এখনো নিশ্চিতভাবে কিছু জানাননি। একটি গবেষণায় স্থূল নারীদের একটা গ্রুপকে প্রতিদিন ৩ গ্রাম করে ১২ সপ্তাহ পর্যন্ত কালো জিরার তেল সেবন করানো হয় এবং আরেকটা গ্রুপকে প্লাসেবো (যার কোনো থেরাপিউটিক ভ্যালু নেই) দেওয়া হয়। দেখা গেছে, প্রথম গ্রুপের নারীদের উল্লেখযোগ্য হারে ওজন কমেছে। গবেষণাকালে উভয় গ্রুপই লো ক্যালরি ডায়েট গ্রহণ করেছিল। আরেকটি গবেষণায়ও ওজন কমানোতে কালোজিরা তেলের প্রভাব লক্ষ্য করা গেছে- গড়ে ৪.৪ পাউন্ড বা ২.১ কিলোগ্রাম ওজন কমেছে।

* ব্রণ সারায় : ত্বকের প্রদাহ কমিয়ে ব্রণ সারাতেও কালোজিরার তেল প্রয়োগ করতে পারেন। ব্রণের স্থানে ২০ শতাংশ কালো জিরার তেল সমৃদ্ধ ক্রিম মেখে চমকপ্রদ ফল পাওয়া গেছে। গবেষণায় একটি গ্রুপকে ২০ শতাংশ কালোজিরা তেলের লোশন ও আরেকটি গ্রুপকে ৫ শতাংশ বেনজোয়েল পারঅক্সাইড লোশন দেওয়া হয়েছে। উভয়েই ব্রণ কমাতে ও সারাতে সমান কার্যকর ছিল। উভয়ের মধ্যে কালোজিরা তেলের লোশনে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া (যেমন- জ্বালাপোড়া ও চুলকানি) কম ছিল।

* ত্বককে আর্দ্র করে : কালোজিরার তেল মাখলে ত্বকে আর্দ্রতা আসে ও কিছু চর্মরোগ (যেমন- একজিমা) প্রশমিত হয়। তবে এই বিষয়ে গবেষণা এখনো সীমিত। একটি গবেষণায় দিনে দু’বার করে চার সপ্তাহ কালোজিরার তেল প্রয়োগে হাতের একজিমা কমে এসেছে। এটা ওভার-দ্য-কাউন্টার ইউসেরিন লোশন ও প্রেসক্রিপশন টপিক্যাল স্টেরয়েড বিটামিথাসোনের মতোই কার্যকর ছিল।

* চুল গজাতে সাহায্য করে : অনেকেই জানান যে, কালোজিরার তেল ব্যবহারে চুল আরো ঘন হয়েছে ও চুল পড়া কমেছে।তবে এই দাবিকে সত্যায়নের জন্য এখনো পর্যন্ত বলিষ্ঠ গবেষণা নেই। গবেষকদের মতে, কালোজিরার তেলে বিদ্যমান প্রোটিন ও ফ্যাটি অ্যাসিড রক্ত চলাচল বাড়িয়ে চুল গজাতে বা বিকাশসাধনে উদ্দীপনা যোগায়। একটি গবেষণায় শেভ করা মাথার চার স্থানে নারকেল তেল ও কালোজিরা তেলের মিশ্রণ এবং নারকেল তেল ও অন্যান্য তেলের মিশ্রণ দেওয়া হয়েছে।দেখা গেছে, যেখানে নারকেল তেল ও কালোজিরা তেলের মিশ্রণ দেওয়া হয়েছে সেখানে চুলের ঘনত্ব অন্যান্য স্থানের তুলনায় বেশি।

* শুক্রাণুর সংখ্যা বাড়াতে পারে : কিছু গবেষণা ধারণা দিচ্ছে, কালোজিরার তেল সেবন করলে অনুর্বর পুরুষদের শুক্রাণুর সংখ্যা বাড়তে পারে। একটি গবেষণায় অনুর্বর পুরুষদের একটি গ্রুপকে প্রতিদিন ২.৫ মিলি কালোজিরার তেল এবং আরেকটি গ্রুপকে প্লাসেবো দেওয়া হয়। আড়াই মাস পর দেখা গেছে, যারা কালোজিরার তেল খেয়েছেন তাদের শুক্রাণুর সংখ্যা তুলনামূলক বেড়েছে। এমনকি শুক্রাণুগুলোর গতিশীলতাও বেড়েছে।

16/08/2024

বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মদ (সঃ) বলেছেন, “তোমরা কালোজিরা ব্যবহার করবে, কেননা এতে একমাত্র মৃত্যু ব্যতীত সর্ব রোগের মুক্তি রয়েছে”। – তিরমিযি, বুখারি, মুসলিম।

সকালে খালি পেটে কালোজিরা চিবিয়ে খাওয়ার উপকারিতা১. হজম শক্তি বৃদ্ধি কালোজিরার মধ্যে থাকা প্রাকৃতিক এনজাইম হজম প্রক্রিয়...
15/08/2024

সকালে খালি পেটে কালোজিরা চিবিয়ে খাওয়ার উপকারিতা
১. হজম শক্তি বৃদ্ধি কালোজিরার মধ্যে থাকা প্রাকৃতিক এনজাইম হজম প্রক্রিয়াকে ত্বরান্বিত করে। ...
২. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি ...
৩. ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ ...
৪. ত্বকের স্বাস্থ্য উন্নত ...
৫. ওজন কমাতে সহায়ক ...
৬. হার্টের স্বাস্থ্য রক্ষা ...
৭. মানসিক চাপ কমায় ...
৮. জয়েন্টের ব্যথা উপশম

সাধারণত কালোজিরা নামে পরিচিত হলেও কালোজিরার আরো কিছু নাম আছে, যেমন- কালো কেওড়া, রোমান করিয়েন্ডার বা রোমান ধনে, নিজেলা, ফ...
28/07/2024

সাধারণত কালোজিরা নামে পরিচিত হলেও কালোজিরার আরো কিছু নাম আছে, যেমন- কালো কেওড়া, রোমান করিয়েন্ডার বা রোমান ধনে, নিজেলা, ফিনেল ফ্লাওয়ার, হাব্বাটুসউডা ও কালঞ্জি ইত্যাদি। কালোজিরার বৈজ্ঞানিক নাম nigella sativa। যে নামেই ডাকা হোকনা কেন এই কালো বীজের স্বাস্থ্য উপকারিতা অপরিসীম। ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া নিধন থেকে শুরু করে শরীরের কোষ ও কলার বৃদ্ধিতে সহায়তা করে কালোজিরা। শুধুমাত্র স্বাস্থ্যের জন্যই না কালোজিরা চুল ও ত্বকের জন্যও অনেক উপকারি। প্রত্যেকের রান্নাঘরেই কালোজিরা থাকে যা খাবারকে সুবাসিত করে। আসুন আমরা আজ আশ্চর্য বীজ কালোজিরার উপকারিতা গুলো জেনে নেই।

০১। স্মরণ শক্তি বৃদ্ধি :

এক চা-চামচ পুদিনাপাতার রস বা কমলার রস বা এক কাপ রঙ চায়ের সাথে এক চা-চামচ কালোজিরার তেল মিশিয়ে দিনে তিনবার করে নিয়মিত সেব্য। যা দুশ্চিন্ত দূর করে। এছাড়া কালোজিরা মেধার বিকাশের জন্য কাজ করে দ্বিগুণ হারে। কালোজিরা নিজেই একটি অ্যান্টিবায়োটিক বা অ্যান্টিসেপটিক। মস্তিস্কের রক্ত সঞ্চলন বৃদ্ধির মাধ্যমে স্মরণ শক্তি বাড়িয়ে তুলতে সাহায্য করে। কালোজিরা খেলে আমাদের দেহে রক্ত সঞ্চালন ঠিকমতো হয়। এতে করে মস্তিস্কের রক্ত সঞ্চলন বৃদ্ধির হয়। যা আমাদের স্মৃতি শক্তি বাড়িয়ে তুলতে সাহায্য করে।

০২। মাথা ব্যাথা নিরাময়ে :

১/২ চা-চামচ কালোজিরার তেল মাথায় ভালোভাবে লাগাতে হবে এবং এক চা চামচ কালোজিরার তেল সমপরিমাণ মধুসহ দিনে তিনবার করে ২/৩সপ্তাহ সেব্য।

০৩। সর্দি সারাতে :

এক চা চামচ কালোজিরার তেল সমপরিমাণ মধু বা এক কাপ রং চায়ের সাথে মিশিয়ে দৈনিক ৩বার সেব্য এবং মাথায় ও ঘাড়ে রোগ সেরে না যাওয়া পর্যন্ত মালিশ করতে হবে। এছাড়া এক চা-চামচ কালোজিরার সঙ্গে তিন চা-চামচ মধু ও দুই চা-চামচ তুলসী পাতার রস মিশিয়ে খেলে জ্বর, ব্যথা, সর্দি-কাশি দূর হয়। সর্দি বসে গেলে কালিজিরা বেটে কপালে প্রলেপ দিন। একই সঙ্গে পাতলা পরিষ্কার কাপড়ে কালিজিরা বেঁধে শুকতে থাকুন, শ্লেষ্মা তরল হয়ে ঝরে পড়বে। আরো দ্রুত ফল পেতে বুকে ও পিঠে কালিজিরার তেল মালিশ করুন।

০৪। বাতের ব্যাথা দূরীকরণে:

আক্রান্ত স্থানে ধুয়ে পরিষ্কার করে তাতে মালিশ করে; এক চা-চামচ কাঁচা হলুদের রসের সাথে সমপরিমাণ কালোজিরার তেল সমপরিমান মধু বা এক কাপ রং চায়ের সাথে দৈনিক ৩বার করে ২/৩ সপ্তাহ সেব্য।

০৫। বিভিন্ন প্রকার চর্মরোগ সারাতে :

আক্রান্ত স্থানে ধুয়ে পরিষ্কার করে তাতে মালিশকরে; এক চা-চামচ কাঁচা হলুদের রসের সাথে সমপরিমাণ কালোজিরার তেল সমপরিমান মধু বা এককাপ রং চায়ের সাথে দৈনিক ৩বার করে২/৩ সপ্তাহ সেব্য।

০৬।হার্টের বিভিন্ন সমস্যার ক্ষেত্রে :

এক চা-চামচ কালোজিরার তেল সহ এক কাপ দুধ খেয়ে দৈনিক ২বার করে ৪/৫ সপ্তাহ সেব্য এবং শুধু কালোজিরার তেল বুকে নিয়মিত মালিশ করতে হবে।

০৭।ব্লাড প্রেসারনিয়ন্ত্রনে রাখতে :

প্রতিদিন সকালে রসুনের দুটি কোষ চিবিয়ে খেয়ে এবং সমস্ত শরীরে কালোজিরার তেল মালিশ করে সূর্যেরতাপে কমপক্ষে আধাঘন্টা অবস্থান করতে হবে এবং এক চা-চামচ কালোজিরার তেল সমপরিমাণমধুসহ প্রতি সপ্তাহে ২/৩ দিন সেব্য যা ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রণ রাখে। এছাড়া কালোজিরা বা কালোজিরা তেল বহুমুত্র রোগীদের রক্তের শর্করার মাত্রা কমিয়ে দেয় এবং নিম্ন রক্তচাপকে বৃদ্ধি করে ও উচ্চ রক্তচাপকে হ্রাস করে।

০৮। অর্শ রোগ নিরাময়ে :

এক চা-চামচ মাখন ও সমপরিমাণ তেল চুরন/তিলের তেল, এক চা-চামচ কালোজিরার তেল সহ প্রতিদিন খালি পেটে ৩/৪ সপ্তাহ সেব্য।

০৯। শ্বাস কষ্ট বা হাঁপানি রোগ সারাতে:

যারা হাঁপানী বা শ্বাসকষ্ট জনিত সমসসায় ভুগে থাকেন তাদের জন্য কালোজিরা অনেক বেশি উপকারী। প্রতিদিন কালোজিরার ভর্তা রাখুন খাদ্য তালিকায়। কালোজিরা হাঁপানি বা শ্বাস কষ্টজনিত সমস্যা উপশম হবে।এছাড়া এক কাপ চা-চামচ কালোজিরার তেল, এক কাপ দুধ বা রং চায়ের সাথে দৈনিক ৩বার করে নিয়মিত সেব্য।

১০। ডায়বেটিক নিয়ন্ত্রণে:

ডায়াবেটিকদের রোগ উপশমে বেশ কাজে লাগে কালিজিরা। এক চিমটি পরিমাণ কালিজিরা এক গ্লাস পানির সঙ্গে প্রতিদিন সকালে খালি পেটে খেয়ে দেখুন, রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকবে। এছাড়া এক কাপ চা-চামচকালোজিরার তেল, এক কাপ রং চা বা গরম ভাতের সাথে মিশিয়ে দৈনিক ২বার করে নিয়মিত সেব্য। যা ডায়বেটিকস নিয়ন্ত্রণে একশত ভাগ ফলপ্রসূ।

১১। জৈব শক্তি বৃদ্ধির জন্য :

কালোজিরা নারী- পুরুষ উভয়ের যৌনক্ষমতা বাড়ায়। প্রতিদিন কালোজিরা খাবারে সাথে খেলে পুরুষের স্পার্ম সংখ্যা বৃদ্ধি পায় এবং পুরুষত্বহীনতা থেকে মুক্তির সম্ভাবনা তৈরি করে। মধ্যপ্রাচ্যে প্রচলিত আছে যে, কালিজিরা যৌন ক্ষমতা বাড়ায় এবং পুরুষত্বহীনতা থেকে মুক্তি দিতে সহায়তা করে। একচা-চামচ মাখন, এক চা-চামচ জাইতুন তেল সমপরিমাণ কালোজিরার তেল ও মধুসহ দৈনিক ৩বার৪/৫ সপ্তাহ সেব্য। তবে পুরানো কালোজিরা তেল স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকারক।

১২। অনিয়মিত মাসিক স্রাববা মেহ/প্রমেহ রোগের ক্ষেত্রে :

এক কাপকাঁচা হলুদের রস বা সমপরিমাণ আতপ চাল ধোয়া পানির সাথে এক কাপ চা-চামচ কালোজিরার তেল মিশিয়ে দৈনিক৩বার করে নিয়মিত সেব্য।যা শতভাগ কার্যকরী ।

১৩। দুগ্ধ দান কারিনীমা’ দের দুধ বৃদ্ধির জন্য :

যেসব মায়েদের বুকে পর্যাপ্ত দুধ নেই, তাদের মহৌষধ কালিজিরা। মায়েরা প্রতি রাতে শোয়ার আগে ৫-১০ গ্রাম কালিজিরা মিহি করে দুধের সঙ্গে খেতে থাকুন। মাত্র ১০-১৫ দিনে দুধের প্রবাহ বেড়ে যাবে। এছাড়া এ সমস্যা সমাধানে কালিজিরা ভর্তা করে ভাতের সঙ্গে খেতে পারেন।এছাড়াএকচা-চামচ কালোজিরার তেল সমপরিমাণ মধুসহ দৈনিক ৩বার করে নিয়মিত সেব্য। যা শতভাগ কার্যকরী।

১৪। ত্বকের তারুণ্য ধরে রাখে

ত্বকের গঠনের উন্নতি ও ত্বকের প্রভা বৃদ্ধির জন্য কালোজিরা অত্যাবশ্যকীয়। এতে লিনোলেইক ও লিনোলেনিক নামের এসেনশিয়াল ফ্যাটি এসিড থাকে যা পরিবেশের প্রখরতা, স্ট্রেস ইত্যাদি থেকে আপনার ত্বককে রক্ষা করে এবং ত্বককে সুন্দর করে ও ত্বকের তারুণ্য ধরে রাখে।

· মধু ও কালোজিরার পেস্ট বানিয়ে ত্বকে লাগিয়ে আধাঘন্টা বা একঘন্টা রাখে ধুয়ে ফেলুন, এতে ত্বক উজ্জ্বল হবে।

· যদি আপনার ব্রণের সমস্যা থাকে তাহলে আপেল সাইডার ভিনেগারের সাথে কালোজিরা মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করে আক্রান্ত স্থানে লাগিয়ে কিছুক্ষণ রেখে দিন। নিয়মিত লাগালে ব্রণ দূর হবে।

· শুষ্ক ত্বকের জন্য কালোজিরার গুঁড়া ও কালোজিরার তেলের সাথে তিলের তেল মিশিয়ে ত্বকে লাগান। এক সপ্তাহের মধ্যে লক্ষণীয় পরিবর্তন দেখতে পাবেন।

১৫। গ্যাষ্ট্রীক বা আমাশয় নিরাময়ে :

এক চা-চামচ তেলসমপরিমাণ মধু সহ দিনে ৩বার করে ২/৩ সপ্তাহ সেব্য।

১৬।জন্ডিস বা লিভারের বিভিন্ন সমস্যার দূরীকরণে :

একগ্লাস ত্রিপলার শরবতের সাথে এক চা-চামচ কালোজিরার তেল দিনে ৩বার করে ৪/৫ সপ্তাহসেব্য।

১৭। রিউমেটিক এবং পিঠেব্যাথা দূর করার জন্য:

কালোজিরার থেকে যে তেল বের করা হয় তা আমাদের দেহে বাসা বাঁধা দীর্ঘমেয়াদী রিউমেটিক এবং পিঠে ব্যথা কমাতে বেশ সাহায্য করে। এছাড়াও সাধারণভাবে কালোজিরা খেলেও অনেক উপকার পাওয়া যায়।

১৮। শিশুর দৈহিক ও মানসিক বৃদ্ধি করতে কালোজিরা:

দুই বছরের অধিক বয়সী শিশুদের কালোজিরা খাওয়ানোর অভ্যাস করলে দ্রুত শিশুর দৈহিক ও মানসিক বৃদ্ধি ঘটে। শিশুর মস্তিষ্কের সুস্থতা এবং স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধিতেও অনেক কাজ করে কালোজিরা। দুই বছরের কম বয়সের বাচ্চাদের কালোজিরার তেল সেবন করা উচিত নয়। তবে বাহ্যিক ভাবে ব্যবহার করা যাবে।

১৯। মাথা ব্যথায দূর করতে:

মাথা ব্যথায় কপালে উভয় চিবুকে ও কানের পার্শ্ববর্তি স্থানে দৈনিক ৩/৪ বার কালোজিরা তেল মালিশ করলে উপকার পাওয়া যায়।

২০। স্বাস্থ্য ভাল রাখতে:

মধুসহ প্রতিদিন সকালে কালোজিরা সেবনে স্বাস্থ্য ভালো থাকে ও সকল রোগ মহামারী হতে রক্ষা পাওয়া যায়।

২১। হজমের সমস্যায দূরীকরণে:

হজমের সমস্যায় এক-দুই চা-চামচ কালিজিরা বেটে পানির সঙ্গে খেতে থাকুন। এভাবে প্রতিদিন দু-তিনবার খেলে এক মাসের মধ্যে হজমশক্তি বেড়ে যাবে। পাশাপাশি পেট ফাঁপাভাবও দূর হবে।

২২। লিভারের সুরক্ষায়:

লিভারের সুরক্ষায় ভেষজটি অনন্য। লিভার ক্যান্সারের জন্য দায়ী আফলাটক্সিন নামক বিষ ধ্বংস করে কালিজিরা।

২৩। চুল পড়া বন্ধ করতে:

কালিজিরা খেয়ে যান, চুল পর্যাপ্ত পুষ্টি পাবে। ফলে চুল পড়া বন্ধ হবে। আরো ফল পেতে চুলের গোড়ায় এর তেল মালিশ করতে থাকুন।

২৪। দেহের সাধারণ উন্নতিঃ

নিয়মিত কালোজিরাসেবনে শরীরের প্রতিটি অঙ্গ প্রত্যঙ্গকে সতেজ করে ও সার্বিকভাবে স্বস্থ্যের উন্নতি সাধন করে। এছাড়া

অরুচি, পেটে ব্যথা, ডায়রিয়া, আমাশয়, জন্ডিস, জ্বর, শরীর ব্যথা, গলা ও দাতে ব্যথা, পুরাতন মাথা ব্যথা, মাইগ্রেন, চুলপড়া, খোসপঁচড়া, শ্বেতি, দাদ, একজিমা, সর্দি, কাশি, হাঁপানিতেও কালোজিরা অব্যর্থ ঔষধ হিসেবে কাজ করে।এটি মূত্র বর্ধক ও উচ্চরক্তচাপ হ্রাসকারক,গ্যসট্রিক আলসার প্রতিরোধক, ভাইরাস প্রতিরোধক, টিউমার এবং ক্যান্সার প্রতিরোধক, ব্যকটেরিয়া এবং কৃমিনাষক, রক্তের স্বাবাবিকতা রক্ষাকারক, যকৃতের বিষক্রিয়ানাষক, এলার্জি প্রতিরোধক, বাতব্যথা নাশক। অরুচি, উদরাময়, শরীর ব্যথা, গলা ও দাঁতের ব্যথা, মাইগ্রেন, চুলপড়া, সর্দি, কাশি, হাঁপানি নিরাময়ে কালোজিরা সহায়তা করে। ক্যান্সার প্রতিরোধক হিসেবে কালোজিরা সহায়ক ভূমিকা পালন করে। চুলপড়া, মাথাব্যথা, অনিদ্রা, মাথা ঝিমঝিম করা, মুখশ্রী ও সৌন্দর্য রক্ষা, অবসন্নতা-দুর্বলতা, নিষ্কিয়তা ও অলসতা, আহারে অরুচি, মস্তিষ্কশক্তি তথা স্মরণশক্তি বাড়াতেও কালোজিরা উপযোগী। জ্বর, কফ, গায়ের ব্যথা দূর করার জন্য কালোজিরা যথেষ্ট উপকারী বন্ধু। এতে রয়েছে ক্ষুধা বাড়ানোর উপাদান। পেটের যাবতীয় রোগ-জীবাণু ও গ্যাস দূর করে ক্ষুধা বাড়ায় এবং দেহের কাটা-ছেঁড়া শুকানোর জন্য কাজ করে। এছাড়া শরীরে সহজে ঘা, ফোড়া, সংক্রামক রোগ (ছোঁয়াচে রোগ) হয় না। তিলের তেলের সঙ্গে কালিজিরা বাঁটা বা কালোজিরার তেল মিশিয়ে ফোড়াতে লাগালে ফোড়ার উপশম হয়।

২৫। দাঁত ব্যথা দূরীকরণে:

দাঁতে ব্যথা হলে কুসুম গরম পানিতে কালোজিরা দিয়ে কুলি করলে ব্যথা কমে; জিহ্বা, তালু, দাঁতের মাড়ির জীবাণু মরে।

২৬। শান্তিপূর্ণ ঘুমের প্রয়োজনে:

তেল ব্যবহারে রাতভর প্রশান্তিপর্ন নিদ্রা হয়।

২৭। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে কালোজিরা:

কালোজিরা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে শক্তিশালী করে। নিয়মিত কালোজিরা খেলে শরীরের প্রতিটি অঙ্গপ্রত্যঙ্গ সতেজ থাকে। এতে করে যে কোন জীবানুর বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে দেহকে প্রস্তুত করে তোলে এবং সার্বিকভাবে স্বস্থ্যের উন্নতি করে। ১ চামচ কালোজিরা অথবা কয়েক ফোটা কালোজিরার তেল ও ১চামচ মধুসহ প্রতিদিন সেবন করলে রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়বে।

২৮।পারকিনসন্স রোগের প্রতিকারে

কালোজিরায় থাইমোকুইনিন থাকে যা পারকিনসন্স ও ডিমেনশিয়ায় আক্রান্তদের দেহে উৎপন্ন টক্সিনের প্রভাব থেকে নিউরনের সুরক্ষায় কাজ করে।

২৯। চুলের বৃদ্ধি ত্বরান্বিত করে

কালোজিরার তেল চুলের কোষ ও ফলিকলকে চাঙ্গা করে ও শক্তিশালী করে যার ফলে নতুন চুল সৃষ্টি হয়। এছাড়াও কালোজিরার তেল চুলের গোড়া শক্ত করে ও চুল পড়া কমায়।

৩০। কিডনির পাথর ও ব্লাডার

২৫০ গ্রাম কালোজিরা ও সমপরিমাণ বিশুদ্ধ মধু। কালোজিরা উত্তমরূপে গুঁড়ো করে মধুর সাথে মিশ্রিত করে দুই চামচ মিশ্রণ আধাকাপ গরমপানিতে মিশিয়ে প্রতিদিন আধাকাপ তেল সহ পান করতে হবে। কালোজিরার টীংচার মধুসহ দিনে ৩/৪ বার ১৫ ফোটা সেবন করতে পারেন।

৩১। চোখের ব্যথা দূর করতে

রাতে ঘুমোবার আগে চোখের উভয়পাশে ও ভুরুতে কালোজিরা তেল মালিশ করুন এবং এককাপ গাজরের রসের সাথে একমাস কালোজিরা তেল সেবন করুন। নিয়মিত গাজর খেয়ে ও কালোজিরা টীংচার সেবন আর তেল মালিশে উপকার হবে। প্রয়োজনে নির্দেশিত হোমিও ও বায়োকেমিক ওষুধ সেবন।

৩২। উচ্চরক্তচাপ

যখনই গরম পানীয় বা চা পান করবেন তখনই কালোজিরা কোন না কোন ভাবে সাথে খাবেন। গরমখাদ্য বা ভাত খাওয়ার সময় কালোজিরা ভর্তা খান। এ উভয়পদ্ধতির সাথে রসুনের তেল সাথে নেন। সারা দেহে রসুন ও কালোজিরা তেল মালিশ করুন। কালোজিরা, নিম ও রসুনের তেল একসাথে মিশিয়ে মাথায় ব্যবহার করুন। ভালো মনে করলে পুরাতন রোগীদের ক্ষেত্রে একাজটি ২/৩ দিন অন্তরও করা যায়।

৩৩। ডায়রিয়া

মুখে খাবার স্যালাইন ও হোমিও ওষুধের পাশাপাশি ১ কাপ দই ও বড় একচামচ কালোজিরা তেল দিনে ২ বার ব্যবস্থেয়। এর মূল আরকও পরীক্ষনীয়।

৩৪। জ্বর :

সকাল-সন্ধ্যায় লেবুর রসের সাথে ১ চামচ কালোজিরা তেল পান করুন আর কালোজিরার নস্যি গ্রহন করুন। কালোজিরা ও লেবুর টীংচার (অ্যাসেটিকঅ্যাসিড) সংমিশ্রন করে দেয়া যেতে পারে।

৩৫।স্নায়ুবিক উত্তেজনা

কফির সাথে কালোজিরা সেবনে দুরীভুত হয়।

৩৬। উরুসদ্ধি প্রদাহ :

স্থানটি ভালোভাবে সাবান দিয়ে ধুয়ে নিয়ে ৩ দিন সন্ধ্যায় আক্রান্ত স্থানে কালোজিরা তেল লাগান এবং পর দিন সকালে ধুয়ে নিন।

৩৭। আঁচিল

হেলেঞ্চা দিয়ে ঘষে কালোজিরা তেল লাগান। হেলেঞ্চা মুল আরক মিশিয়ে নিলেও হবে। সাথে খেতে দিন হোমিও ওষুধ

সকাল রোগের প্রতিষেধক : মধুসহ প্রতিদিন সকালে কালোজিরা সেবনে স্বাস্থ্য ভালো থাকে ও সকল মহামারী হতে রক্ষা পাওয়া যায়।

সতর্কতা :

গর্ভাবস্থায় ও দুই বছরের কম বয়সের বাচ্চাদের কালোজিরার তেল সেবন করা উচিত নয়। তবে বাহ্যিক ভাবে ব্যবহার করা যাবে।

বিঃ দ্রঃ

কালোজিরার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা আশ্চর্যজনক ভাবে অতুলনীয়, আর তা কালোজিরার রস/তেলের মধ্যেই বিদ্যমান। ফলে কালোজিরার তেল ব্যবহার ওসেবন শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা উত্তরোত্তর বৃদ্ধি করে এবং রোগ মুক্ত রাখে। ইহাইরাসুল (সঃ) এর পবিত্র মমার্থ ।

কালোজিরার তেল হার্টের রোগীদের জন্য অনেক উপকারি। এক চা চামচ কালোজিরার তেল এবং এক কাপ দুধ প্রতিদিন ২বার করে খেতে থাকলে হার...
17/07/2024

কালোজিরার তেল হার্টের রোগীদের জন্য অনেক উপকারি। এক চা চামচ কালোজিরার তেল এবং এক কাপ দুধ প্রতিদিন ২বার করে খেতে থাকলে হার্টের সমস্যা থেকে মুক্ত থাকা যাবে। সাথে কালোজিরার তেল দিয়ে বুকে নিয়মিত মালিশ করতে হবে।

কালিজিরার যত গুণকালিজিরা একটি অত্যন্ত পুষ্টিকর এবং ঔষধি গুণসম্পন্ন বীজ, যা আয়ুর্বেদিক চিকিৎসায় বহুকাল ধরে ব্যবহৃত হয়ে...
11/07/2024

কালিজিরার যত গুণ

কালিজিরা একটি অত্যন্ত পুষ্টিকর এবং ঔষধি গুণসম্পন্ন বীজ, যা আয়ুর্বেদিক চিকিৎসায় বহুকাল ধরে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। ...
কালিজিরার পুষ্টি উপাদান ...
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি ...
হজম শক্তি বাড়ায় ও লিভারের জন্য উপকারী ...
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সহায়ক ...
হার্টের সুস্থতা বজায় রাখে ...
চুল ও ত্বকের যত্নে উপকারী

চুলে কালোজিরার তেলের উপকারিতা:১. চুল পড়া রোধ২. নতুন চুল গজাতে৩. চুলের খুশকি দূর করে৪. চুলের উজ্জ্বলতা বাড়ায়৫. আগা ফাট...
04/06/2024

চুলে কালোজিরার তেলের উপকারিতা:
১. চুল পড়া রোধ
২. নতুন চুল গজাতে
৩. চুলের খুশকি দূর করে
৪. চুলের উজ্জ্বলতা বাড়ায়
৫. আগা ফাটার সমস্যা কমায়
৬. অকালপক্ক চুল প্রতিরোধ

Address

Badda

Telephone

+8801971322411

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Tayyib Oil posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share