CNM Organic Premium

CNM Organic Premium Control Diabetes Organically

 # # কেন খাবেন **পিনাকল ডায়কেয়ার**?পিনাকল ডায়কেয়ার অন্য সব ডায়কেয়ার থেকে একেবারেই আলাদা। এটি আপনার **প্যানক্রিয়াসের বিটা...
18/09/2025

# # কেন খাবেন **পিনাকল ডায়কেয়ার**?

পিনাকল ডায়কেয়ার অন্য সব ডায়কেয়ার থেকে একেবারেই আলাদা। এটি আপনার **প্যানক্রিয়াসের বিটা সেলকে পুনরায় সচল করে**, যার ফলে শরীর নিজে থেকে ইনসুলিন তৈরি করতে শুরু করে। ধীরে ধীরে আপনি হয়ে উঠতে পারেন **ঔষধমুক্ত ও সুস্থ**।

# # # কেন এটি ভিন্ন?

✅ সম্পূর্ণ ইউনানী ফর্মুলায় প্রস্তুত
✅ কোন পার্শপ্রতিক্রিয়া নেই
✅ নিরাপদ ও কার্যকর

# # # পিনাকল ডায়কেয়ারের কার্যকারিতা

1️⃣ ডায়াবেটিস বা বহুমূত্র নিয়ন্ত্রণ করে
2️⃣ ইনসুলিন নিঃসরণে সাহায্য করে
3️⃣ রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা কমায়
4️⃣ বিটা সেল রক্ষা ও পুনর্জীবিত করে
5️⃣ রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়

👉 সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো— এটি শরীরের কোন ক্ষতি করে না বরং স্বাস্থ্যকে আরও শক্তিশালী করে। প্রায় **৮০% রোগী এতে উপকার পেয়েছেন**। নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত সেবনের পর অন্য ঔষধের প্রয়োজন নাও হতে পারে।

# # # বৈজ্ঞানিকভাবে পরীক্ষিত

📌 বাংলাদেশ ইন্সটিটিউট অব হেলথ সায়েন্স দ্বারা পরীক্ষা করা হয়েছে।
📌 ইন্টারন্যাশনাল ডায়াবেটিস ফেডারেশন কংগ্রেস ২০১৭ এটিকে গ্রহণ করেছে।

# # # বিশেষ অফার 🎉

💊 কম্বো প্যাক: ৩টি পটে ১৮০ ক্যাপসুল
💰 এমআরপি: ২৪০০ টাকা
✨ অফার মূল্য: ১৫০০ টাকা (সীমিত সময়ের জন্য)
🚚 ডেলিভারি চার্জ একদম ফ্রি!

# # # সেবন বিধি (গ্লুকোজ লেভেল অনুযায়ী)

* **৭–৯ mmol** ➝ ১+০+১ ক্যাপসুল
* **১০–১২ mmol** ➝ ১+১+১ ক্যাপসুল
* **১৩–১৫ mmol** ➝ ২+০+২ ক্যাপসুল
* **১৬–২০ mmol** ➝ ২+১+২ ক্যাপসুল
* **২০+ mmol** ➝ ২+২+২ ক্যাপসুল

👉 যারা ইনসুলিন গ্রহণ করেন, তাদের জন্য প্রথম ডোজ হবে ২+২+২ এবং সাথে ইনসুলিন ¼ কমাতে হবে। ধীরে ধীরে গ্লুকোজ লেভেল কমার সাথে ইনসুলিনও কমাতে হবে। মাত্র ১ থেকে ১.৫ মাসের মধ্যে ইনসুলিন ছাড়াই চলা সম্ভব হতে পারে।

আপনি পিনাকল ডায়কেয়ার কেন খাবেনঃ পিনাকল ডায়কেয়ার অন্যান্য ডায়কেয়ার থেকে সম্পুর্ণ আলাদা এই ডায়কেয়ার খেলে আপনার প্যানক্রিয়া...
13/05/2025

আপনি পিনাকল ডায়কেয়ার কেন খাবেনঃ

পিনাকল ডায়কেয়ার অন্যান্য ডায়কেয়ার থেকে সম্পুর্ণ আলাদা এই ডায়কেয়ার খেলে আপনার প্যানক্রিয়াস (বিটাসেল) পুনরায় সচল হবে এবং তার কার্যক্রম পুনরায় শুরু করবে যার ফলে আপনি আস্তে আস্তে ঔষধ মুক্ত জীবন জাপন করতে পারবেন। তাই শারিরিক সুস্থতা ফিরে পেতে ঔষধ মুক্ত জীবন গড়তে পিনাকল ডায়কেয়ার হতে পারে আপনার সেরা পছন্দ।

পিনাকল ডায়কেয়ার সম্পুর্ণ ইউনানী ফর্মুলায় প্রস্তুকৃত হওয়ায় এতে কোন প্রকার কোন পার্শপ্রতিকৃয়া নেই। তাই এটাতে কোন প্রকার কোন সাইড ইফেক্ট হয়ার সম্ভবনা নেই। তাই আপনি এটা নিশ্চিন্তে এটা ব্যবহার করতে পারেন।

পিনাকল ডায়কেয়ার এর কারযকারিতাঃ ১) ডায়াবেটিস বা বহুমুত্র নিয়ন্ত্রন করে। ২) ইন্সুলিন নিঃস্বরণে সহয়তা করে। ৩) রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা কমায়। ৪) বিটাসেল রক্ষা ও পুনঃরুজ্জিবিত করে। ৫) রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।

পিনাকল ডায়কেয়ার শরিরের কোন ক্ষতি করে না। প্রকৃতপক্ষে এটি স্বাস্থ্যকে শক্তিশালি করে। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হল এটি রোগের উপর ইতিবাচক প্রভাব ফেলে। এটি ব্যবহারের ফলে প্রায় ৮০% রোগি ভাল হয়ে যেতে পারে। নির্দ্দিষ্ট মেয়াদ পর্যন্ত সেবন করার পর আর কোন ঔষধ ব্যবহারের প্রয়োজন পড়বে না। স্বাভাবিক ও সুস্থ জীবনযাপন করতে পারবেন।

পিনাকল ডায়াকেয়ার দ্বারা ৪০ জন রোগির উপর পরিক্ষা চালিয়েছিল বাংলাদেশ ইন্সটিটিউট অব হেলথ সায়েন্স। এ ছাড়াও ইন্টারন্যাশনাল ডায়াবেটিস ফেডারেশন কংগ্রেস ২০১৭ সালে এটির উপর পরিক্ষা চালিয়ে এটি গ্রহন করেছে।

কম্বো প্যাকে পাচ্ছেন ৩টি পটে ১৮০ পিচ ক্যাপছুল আছে। এম আর পি ২১০০/- (দুই হাজার একশত) টাকা মাত্র। স্পেশাল অফার মূল্য ১৫০০/- (এক হাজার পাঁচ শত) টাকা মাত্র (এই অফারটি সিমিত সময়ের জন্য)। কোন ডেলিভারি চার্য লাগবে না।

সেবন বিধিঃ গ্লূকোজ লেভেল – ৭-৯ মিলি/মোল ১+০+১ ক্যাপসুল। ১০-১২ মিলি/মোল ১+১+১ ক্যাপসুল। ১৩-১৫ মিলি/মোল ২+০+২ ক্যাপসুল। ১৬-২০ মিলি/মোল ২+১+২ ক্যাপসুল। ২০+ মিলি/মোল ২+২+২ ক্যাপসুল।

যারা ইন্সুলিন গ্রহন করেন তাদের প্রথম ডোজ ২+২+২ এবং ইন্সুলিন ১/৪ কমাতে হবে। এরপর গ্লূকোজ লেভেল কমার সাথে সমম্বয় করে ইন্সুলিন কমাতে হবে। ১ থেকে ১-১/২ মাসের মধ্যে ইন্সুলিন গ্রহন নাও লাগতে পারে।

আপনি হলি ডায়কিউর কেন খাবেনঃ হলি ডায়কিউর অন্যান্য ডায়কেয়ার থেকে সম্পুর্ণ আলাদা এই হলি ডায়কিউর খেলে আপনার প্যানক্রিয়াস (বি...
23/01/2025

আপনি হলি ডায়কিউর কেন খাবেনঃ

হলি ডায়কিউর অন্যান্য ডায়কেয়ার থেকে সম্পুর্ণ আলাদা এই হলি ডায়কিউর খেলে আপনার প্যানক্রিয়াস (বিটাসেল) পুনরায় সচল হবে এবং তার কার্যক্রম পুনরায় শুরু করবে যার ফলে আপনি আস্তে আস্তে ঔষধ মুক্ত জীবন জাপন করতে পারবেন। তাই শারিরিক সুস্থতা ফিরে পেতে ঔষধ মুক্ত জীবন গড়তে হলি ডায়কিউর হতে পারে আপনার সেরা পছন্দ।

হলি ডায়কিউর সম্পুর্ণ ইউনানী ফর্মুলায় প্রস্তুকৃত হওয়ায় এতে কোন প্রকার কোন পার্শপ্রতিকৃয়া নেই। তাই এটাতে কোন প্রকার কোন সাইড ইফেক্ট হয়ার সম্ভবনা নেই। তাই আপনি এটা নিশ্চিন্তে এটা ব্যবহার করতে পারেন।

হলি ডায়কিউর এর কারযকারিতাঃ ১) ডায়াবেটিস বা বহুমুত্র নিয়ন্ত্রন করে। ২) ইন্সুলিন নিঃস্বরণে সহয়তা করে। ৩) রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা কমায়। ৪) বিটাসেল রক্ষা ও পুনঃরুজ্জিবিত করে। ৫) রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।

হলি ডায়কিউর শরিরের কোন ক্ষতি করে না। প্রকৃতপক্ষে এটি স্বাস্থ্যকে শক্তিশালি করে। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হল এটি রোগের উপর ইতিবাচক প্রভাব ফেলে। এটি ব্যবহারের ফলে প্রায় ৮০% রোগি ভাল হয়ে যেতে পারে। নির্দ্দিষ্ট মেয়াদ পর্যন্ত সেবন করার পর আর কোন ঔষধ ব্যবহারের প্রয়োজন পড়বে না। স্বাভাবিক ও সুস্থ জীবনযাপন করতে পারবেন।

কম্বো-প্যাকে পাচ্ছেন প্রতি বক্সে ৫০ পিচ ৪ বক্সে মোট ২০০ ক্যাপছুল। এম আর পি ২২০০/- (দুই হাজার দুই শত) টাকা মাত্র। স্পেশাল অফার মূল্য ১৬০০/- (এক হাজার ছয় শত) টাকা মাত্র (এই অফারটি সিমিত সময়ের জন্য)। কোন ডেলিভারি চার্য লাগবে না।

সেবন বিধিঃ গ্লূকোজ লেভেল – ৭-৯ মিলি/মোল ১+০+১ ক্যাপসুল। ১০-১২ মিলি/মোল ১+১+১ ক্যাপসুল। ১৩-১৫ মিলি/মোল ২+০+২ ক্যাপসুল। ১৬-২০ মিলি/মোল ২+১+২ ক্যাপসুল। ২০+ মিলি/মোল ২+২+২ ক্যাপসুল।

যারা ইন্সুলিন গ্রহন করেন তাদের প্রথম ডোজ ২+২+২ এবং ইন্সুলিন ১/৪ কমাতে হবে। এরপর গ্লূকোজ লেভেল কমার সাথে সমম্বয় করে ইন্সুলিন কমাতে হবে। ১ থেকে ১-১/২ মাসের মধ্যে ইন্সুলিন গ্রহন নাও লাগতে পারে।

আপনি পিনাকল ডায়কেয়ার কেন খাবেনঃ পিনাকল ডায়কেয়ার অন্যান্য ডায়কেয়ার থেকে সম্পুর্ণ আলাদা এই ডায়কেয়ার খেলে আপনার প্যানক্রিয়া...
07/01/2025

আপনি পিনাকল ডায়কেয়ার কেন খাবেনঃ

পিনাকল ডায়কেয়ার অন্যান্য ডায়কেয়ার থেকে সম্পুর্ণ আলাদা এই ডায়কেয়ার খেলে আপনার প্যানক্রিয়াস (বিটাসেল) পুনরায় সচল হবে এবং তার কার্যক্রম পুনরায় শুরু করবে যার ফলে আপনি আস্তে আস্তে ঔষধ মুক্ত জীবন জাপন করতে পারবেন। তাই শারিরিক সুস্থতা ফিরে পেতে ঔষধ মুক্ত জীবন গড়তে পিনাকল ডায়কেয়ার হতে পারে আপনার সেরা পছন্দ।

পিনাকল ডায়কেয়ার সম্পুর্ণ ইউনানী ফর্মুলায় প্রস্তুকৃত হওয়ায় এতে কোন প্রকার কোন পার্শপ্রতিকৃয়া নেই। তাই এটাতে কোন প্রকার কোন সাইড ইফেক্ট হয়ার সম্ভবনা নেই। তাই আপনি এটা নিশ্চিন্তে এটা ব্যবহার করতে পারেন।

পিনাকল ডায়কেয়ার এর কারযকারিতাঃ ১) ডায়াবেটিস বা বহুমুত্র নিয়ন্ত্রন করে। ২) ইন্সুলিন নিঃস্বরণে সহয়তা করে। ৩) রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা কমায়। ৪) বিটাসেল রক্ষা ও পুনঃরুজ্জিবিত করে। ৫) রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।

পিনাকল ডায়কেয়ার শরিরের কোন ক্ষতি করে না। প্রকৃতপক্ষে এটি স্বাস্থ্যকে শক্তিশালি করে। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হল এটি রোগের উপর ইতিবাচক প্রভাব ফেলে। এটি ব্যবহারের ফলে প্রায় ৮০% রোগি ভাল হয়ে যেতে পারে। নির্দ্দিষ্ট মেয়াদ পর্যন্ত সেবন করার পর আর কোন ঔষধ ব্যবহারের প্রয়োজন পড়বে না। স্বাভাবিক ও সুস্থ জীবনযাপন করতে পারবেন।

পিনাকল ডায়াকেয়ার দ্বারা ৪০ জন রোগির উপর পরিক্ষা চালিয়েছিল বাংলাদেশ ইন্সটিটিউট অব হেলথ সায়েন্স। এ ছাড়াও ইন্টারন্যাশনাল ডায়াবেটিস ফেডারেশন কংগ্রেস ২০১৭ সালে এটির উপর পরিক্ষা চালিয়ে এটি গ্রহন করেছে।

প্রতি পটে ৬০ পিচ ক্যাপছুল আছে। এম আর পি ৭০০/- (সাত শত) টাকা মাত্র। স্পেশাল অফার প্রাইজ ৬০০/- (ছয় শত) টাকা মাত্র (এই অফারটি সিমিত সময়ের জন্য)। কোন ডেলিভারি চার্য লাগবে না।

সেবন বিধিঃ গ্লূকোজ লেভেল – ৭-৯ মিলি/মোল ১+০+১ ক্যাপসুল। ১০-১২ মিলি/মোল ১+১+১ ক্যাপসুল। ১৩-১৫ মিলি/মোল ২+০+২ ক্যাপসুল। ১৬-২০ মিলি/মোল ২+১+২ ক্যাপসুল। ২০+ মিলি/মোল ২+২+২ ক্যাপসুল।

যারা ইন্সুলিন গ্রহন করেন তাদের প্রথম ডোজ ২+২+২ এবং ইন্সুলিন ১/৪ কমাতে হবে। এরপর গ্লূকোজ লেভেল কমার সাথে সমম্বয় করে ইন্সুলিন কমাতে হবে। ১ থেকে ১-১/২ মাসের মধ্যে ইন্সুলিন গ্রহন নাও লাগতে পারে।

পাইলসঃ পাইলস একটি অতি পরিচিত স্বাস্থ্য সমস্যা। এটি অর্শ রোগ নামেও পরিচিত। অনেকেই এই সমস্যায় দীর্ঘদিন ভুগলেও এ ব্যাপারে প...
05/11/2024

পাইলসঃ

পাইলস একটি অতি পরিচিত স্বাস্থ্য সমস্যা। এটি অর্শ রোগ নামেও পরিচিত। অনেকেই এই সমস্যায় দীর্ঘদিন ভুগলেও এ ব্যাপারে পরামর্শ চাইতে বা ডাক্তার দেখাতে সংকোচ বোধ করেন। পাইলস ক্রমশ জটিল আকার ধারণ করে। তাই পাইলস বা অর্শ রোগ সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে এ সম্বন্ধে সচেতন হওয়া জরুরি।

পাইলস বা অর্শ রোগ কী?
পায়ুপথ বা পায়খানার রাস্তার মুখ যদি কোনো কারণে ফুলে যায় এবং সেখান থেকে রক্ত পড়ে কিংবা পায়খানার রাস্তায় যদি গোটার মত হয় তখন একে বলা হয় পাইলস। চিকিৎসাবিজ্ঞানের ভাষায় এর নাম হেমোরয়েড। জটিল আকার ধারণ করার আগে অপারেশন ছাড়া অর্শ রোগের চিকিৎসা সম্ভব।

পাইলস এর লক্ষণগুলো কী?
পাইলস বা অর্শ রোগের অন্যতম চারটি লক্ষণ নিচে তুলে ধরা হলো। এসব লক্ষণ দেখা দিলে চিকিৎসা শুরু করা জরুরি।
১. পায়খানার সাথে রক্ত যাওয়া
পাইলস হলে পায়খানার সাথে উজ্জ্বল লাল বর্ণের অর্থাৎ তাজা রক্ত যেতে পারে। সাধারণত পায়খানার পরে টয়লেট পেপার ব্যবহার করলে সেখানে রক্তের ফোটা লেগে থাকতে পারে। অথবা কমোডে বা প্যানের গায়ে টকটকে লাল রক্তের ছোপ দেখা যেতে পারে।। পাইলস হলে পায়ুপথের মুখে থাকা অ্যানাল কুশনগুলো থেকে রক্তক্ষরণ হয়। এই রক্ত বেরিয়ে গিয়ে জমাট বাধার সুযোগ পায় না। এ কারণে এক্ষেত্রে তাজা লাল রঙের রক্ত দেখা যায়।

কিন্তু যদি কোনো কারণে পায়খানার সাথে গাঢ় খয়েরী রঙের রক্ত যায়, বা আলকাতরার মতো কালো ও নরম পায়খানা হয়, তবে তা সাধারণত পাইলস এর কারণে নয়। পরিপাকতন্ত্রের কোনো অংশে রক্তপাতের কারণে পায়খানার সাথে এমন গাঢ় রক্ত যেতে পারে, তাই এমনটা হলে রক্তপাতের কারণ জানার জন্য দ্রুত ডাক্তারের শরণাপন্ন হতে হবে।

২. পায়ুপথের মুখের অংশগুলো বেরিয়ে আসা
পাইল হলে সাধারণত মলত্যাগের পরে অ্যানাল কুশনগুলো নরম গোটার মতো বের হয়ে আসে। এগুলো কিছু সময় পর নিজে নিজেই ভেতরে ঢুকে যায়। অনেকের ক্ষেত্রে এগুলো আঙ্গুল দিয়ে ভেতরে ঢোকানোর প্রয়োজন হতে পারে। আবার কারও কারও ক্ষেত্রে পাইলস এমন পর্যায়ে পৌঁছে যায় যে আঙ্গুল দিয়েও গোটাগুলো ভেতরে ঢোকানো যায় না।

৩. পায়খানার রাস্তায় ব্যথা হওয়া
পাইলস রোগে সাধারণত তীব্র ব্যথা হয় না। তবে যদি পায়ুপথের গোটা এমন পর্যায়ে চলে যায় যে সেগুলো আঙুল দিয়ে ঠেলেও ভেতরে ঢোকানো না যায়, এবং সেগুলোতে রক্ত চলাচল বন্ধ হয়ে যায়, সেক্ষেত্রে অনেক সময় তীক্ষ্ণ বা তীব্র ব্যথা হতে পারে। এই ব্যথা সাধারণত ১-২ দিন স্থায়ী হয়।

৪. পায়খানার রাস্তায় চুলকানি
পাইলস হলে কখনো কখনো পায়ুপথে বা এর মুখের আশেপাশে চুলকানি হতে পারে। এছাড়া পায়ুপথ দিয়ে মিউকাস বা শ্লেষ্মা-জাতীয় পিচ্ছিল ও আঠালো পদার্থ বের হতে পারে। অনেক সময় মলত্যাগ করে ফেলার পরও বারবার মনে হতে পারে যে পেট পরিষ্কার হয় নি, আবার মলত্যাগ করা প্রয়োজন।

পাইলস কেন হয়?
কিছু কিছু জিনিস পাইলস এর ঝুঁকি বাড়ায়, সেই সাথে ইতোমধ্যে কারো পাইলস রোগ হয়ে থাকলে তার তীব্রতাও বাড়িয়ে দেয়, যেমন—
শক্ত বা কষা পায়খানা
মলত্যাগের সময় জোরে চাপ দেয়া
অনেক সময় ধরে মলত্যাগের কসরত করা
পায়খানার বেগ আটকে রাখা
শারীরিক পরিশ্রম না করা
অতিরিক্ত ওজন
এছাড়া গর্ভাবস্থায় নানান শারীরিক পরিবর্তনের কারণেও কারও কারও ক্ষেত্রে পাইলস এর ঝুঁকি বেড়ে যায়।

স্বাভাবিক অবস্থায় পায়খানার রাস্তা বা পায়ুপথের মুখ সাধারণত বন্ধ থাকে। যখন প্রয়োজন হয়, তখন চাপ দিয়ে পায়ুপথের মুখ খুলে শরীর থেকে পায়খানা বা মল বের করে দেওয়া হয়।

পায়ুপথের মুখ বন্ধ রাখতে সেখানে বেশ কিছু জিনিস একসাথে কাজ করে। তার মধ্যে বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ হল অ্যানাল কুশন। এই কুশনগুলো ৩ দিক থেকে চাপ দিয়ে পায়ুপথের মুখ বন্ধ রাখতে সাহায্য করে।

যদি কোনো কারণে তিন দিকের এই কুশনগুলো ফুলে যায়, সেগুলো থেকে রক্তক্ষরণ হয়, সেগুলো নিচের দিকে নেমে যায়, অথবা পায়ুপথের চারপাশে গোটার মত দেখা যায়, তখন তাকে পাইলস বা অর্শ রোগ বলা হয়ে থাকে।

ইউনানী ঔষধ ব্যবহার করে আপনি সল্প খরচে সল্প সময়ে সুস্থতা ফিরে পেতে পারেন। আমরা গ্যারান্টি সহকারে চিকিৎসা সেবা প্রদান করে থাকি।

হলি এনাসল + হারবাল ম্যাজিক অয়েল + ত্রিফলা + সেনালেক্সঃ
অর্শ, রক্ত অর্শ, অর্শের বলি, পায়ুপথে ব্যাথা, ও জ্বালা পোড়া এবং পায়ুপথে রক্তক্ষরন, কোষ্টকাঠিন্যে বিশেষভাবে কার্যকর।

প্যাকেজ মুল্যঃ ১২০০/- কুরিয়ার চার্য ঢাকার ভিতরে ৬০/- ঢাকার বাহিরে সারাদেশে ১২০/- আমরা ক্যাশ অন ডেলিভারি করে থাকি।

04/11/2024

পাইলসঃ

পাইলস একটি অতি পরিচিত স্বাস্থ্য সমস্যা। এটি অর্শ রোগ নামেও পরিচিত। অনেকেই এই সমস্যায় দীর্ঘদিন ভুগলেও এ ব্যাপারে পরামর্শ চাইতে বা ডাক্তার দেখাতে সংকোচ বোধ করেন। পাইলস ক্রমশ জটিল আকার ধারণ করে। তাই পাইলস বা অর্শ রোগ সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে এ সম্বন্ধে সচেতন হওয়া জরুরি।

পাইলস বা অর্শ রোগ কী?
পায়ুপথ বা পায়খানার রাস্তার মুখ যদি কোনো কারণে ফুলে যায় এবং সেখান থেকে রক্ত পড়ে কিংবা পায়খানার রাস্তায় যদি গোটার মত হয় তখন একে বলা হয় পাইলস। চিকিৎসাবিজ্ঞানের ভাষায় এর নাম হেমোরয়েড। জটিল আকার ধারণ করার আগে অপারেশন ছাড়া অর্শ রোগের চিকিৎসা সম্ভব।

পাইলস এর লক্ষণগুলো কী?
পাইলস বা অর্শ রোগের অন্যতম চারটি লক্ষণ নিচে তুলে ধরা হলো। এসব লক্ষণ দেখা দিলে চিকিৎসা শুরু করা জরুরি।

১. পায়খানার সাথে রক্ত যাওয়া
পাইলস হলে পায়খানার সাথে উজ্জ্বল লাল বর্ণের অর্থাৎ তাজা রক্ত যেতে পারে। সাধারণত পায়খানার পরে টয়লেট পেপার ব্যবহার করলে সেখানে রক্তের ফোটা লেগে থাকতে পারে। অথবা কমোডে বা প্যানের গায়ে টকটকে লাল রক্তের ছোপ দেখা যেতে পারে।। পাইলস হলে পায়ুপথের মুখে থাকা অ্যানাল কুশনগুলো থেকে রক্তক্ষরণ হয়। এই রক্ত বেরিয়ে গিয়ে জমাট বাধার সুযোগ পায় না। এ কারণে এক্ষেত্রে তাজা লাল রঙের রক্ত দেখা যায়।কিন্তু যদি কোনো কারণে পায়খানার সাথে গাঢ় খয়েরী রঙের রক্ত যায়, বা আলকাতরার মতো কালো ও নরম পায়খানা হয়, তবে তা সাধারণত পাইলস এর কারণে নয়। পরিপাকতন্ত্রের কোনো অংশে রক্তপাতের কারণে পায়খানার সাথে এমন গাঢ় রক্ত যেতে পারে, তাই এমনটা হলে রক্তপাতের কারণ জানার জন্য দ্রুত ডাক্তারের শরণাপন্ন হতে হবে।
২. পায়ুপথের মুখের অংশগুলো বেরিয়ে আসা
পাইল হলে সাধারণত মলত্যাগের পরে অ্যানাল কুশনগুলো নরম গোটার মতো বের হয়ে আসে। এগুলো কিছু সময় পর নিজে নিজেই ভেতরে ঢুকে যায়। অনেকের ক্ষেত্রে এগুলো আঙ্গুল দিয়ে ভেতরে ঢোকানোর প্রয়োজন হতে পারে। আবার কারও কারও ক্ষেত্রে পাইলস এমন পর্যায়ে পৌঁছে যায় যে আঙ্গুল দিয়েও গোটাগুলো ভেতরে ঢোকানো যায় না।
৩. পায়খানার রাস্তায় ব্যথা হওয়া
পাইলস রোগে সাধারণত তীব্র ব্যথা হয় না। তবে যদি পায়ুপথের গোটা এমন পর্যায়ে চলে যায় যে সেগুলো আঙুল দিয়ে ঠেলেও ভেতরে ঢোকানো না যায়, এবং সেগুলোতে রক্ত চলাচল বন্ধ হয়ে যায়, সেক্ষেত্রে অনেক সময় তীক্ষ্ণ বা তীব্র ব্যথা হতে পারে। এই ব্যথা সাধারণত ১-২ দিন স্থায়ী হয়।

৪. পায়খানার রাস্তায় চুলকানি
পাইলস হলে কখনো কখনো পায়ুপথে বা এর মুখের আশেপাশে চুলকানি হতে পারে। এছাড়া পায়ুপথ দিয়ে মিউকাস বা শ্লেষ্মা-জাতীয় পিচ্ছিল ও আঠালো পদার্থ বের হতে পারে। অনেক সময় মলত্যাগ করে ফেলার পরও বারবার মনে হতে পারে যে পেট পরিষ্কার হয় নি, আবার মলত্যাগ করা প্রয়োজন।

পাইলস কেন হয়?
কিছু কিছু জিনিস পাইলস এর ঝুঁকি বাড়ায়, সেই সাথে ইতোমধ্যে কারো পাইলস রোগ হয়ে থাকলে তার তীব্রতাও বাড়িয়ে দেয়, যেমন—
* শক্ত বা কষা পায়খানা
* মলত্যাগের সময় জোরে চাপ দেয়া
* অনেক সময় ধরে মলত্যাগের কসরত করা
* পায়খানার বেগ আটকে রাখা
* শারীরিক পরিশ্রম না করা
* অতিরিক্ত ওজন

এছাড়া গর্ভাবস্থায় নানান শারীরিক পরিবর্তনের কারণেও কারও কারও ক্ষেত্রে পাইলস এর ঝুঁকি বেড়ে যায়।

স্বাভাবিক অবস্থায় পায়খানার রাস্তা বা পায়ুপথের মুখ সাধারণত বন্ধ থাকে। যখন প্রয়োজন হয়, তখন চাপ দিয়ে পায়ুপথের মুখ খুলে শরীর থেকে পায়খানা বা মল বের করে দেওয়া হয়।

পায়ুপথের মুখ বন্ধ রাখতে সেখানে বেশ কিছু জিনিস একসাথে কাজ করে। তার মধ্যে বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ হল অ্যানাল কুশন। এই কুশনগুলো ৩ দিক থেকে চাপ দিয়ে পায়ুপথের মুখ বন্ধ রাখতে সাহায্য করে।

যদি কোনো কারণে তিন দিকের এই কুশনগুলো ফুলে যায়, সেগুলো থেকে রক্তক্ষরণ হয়, সেগুলো নিচের দিকে নেমে যায়, অথবা পায়ুপথের চারপাশে গোটার মত দেখা যায়, তখন তাকে পাইলস বা অর্শ রোগ বলা হয়ে থাকে।

Address

Monipuripara, Tejgaon, Dhaka
Banani Model Town
1215

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when CNM Organic Premium posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram