Salvation Homeo Chamber

Salvation Homeo Chamber হাসান ভিলা,হুসাইনিয়া মাদ্রাসা বাজার ?

29/04/2025

🎋গ্রাফাইটিস~যে কোন ধরনের চর্মরোগ এমনকী চোখের পাতায় একজিমা, চর্মোদ্ভেদ ভেজা ভেজা ও চামড়া ফাটা ফাটা, চোখের পাতা লাল ও কিনারাগুলো আঁস বা মামড়ী পড়ে ঢেকে থাকে,তাতে উপযোগী।
📚Graphites
♦গ্রাফাইটিস
♦ ডা.এইচ.সি.এলেন
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
♦ #নিজস্বকথাঃ~
১। স্থুলতা ও কোষ্টবদ্ধতা।
২। ফাঁটা চর্ম ও চটচটে রস।
৩। শঙ্কা ও সতর্কতা।
৪। মাছ, মাংস, সঙ্গীত ও সঙ্গমে অনিচ্ছা।
#মূলকথাঃ
১। দ্বিধাগ্রস্ত, উৎকণ্ঠিত, বিমর্ষ, মনোযোগ দিতে কষ্ট, সকল বিষয়ে সতর্ক ও ভীত।
২। শরীর সর্বদা শীতল, মাথার তালুতে জ¦ালা।
৩। কানে কম শোনে, কিন্তু গোলমালের ভিতর ভাল শুনতে পায়।
৪। সর্দি লাগার প্রবণতা ও ঠান্ডায় রোগের বৃদ্ধি।
৫। মাছ মাংস ইত্যাদি আমিষ দ্রব্য, মিষ্টি ও লবণে অরুচি।
৬। বসে কোন কাজ করার সময় পা নাড়তে থাকে।
৭। শরীরের কোথাও একটু কেটে গেলে বা আঁচড় লাগলে তাতে পূঁজ জন্মে, পুরাতন ক্ষত চিহ্নে আবার ঘা হয়, চর্ম উদ্ভেদ হতে পাতলা আঠালো বা মধুর মত স্বচ্ছ রস ঝরে।
৮। চর্মরোগের উদ্ভেদ শক্ত মোটা, ফাটা রসানি যুক্ত।
৯। ইন্দ্রিয়গুলি অতিরিক্ত তী², সেজন্য গান শুনলে রোগীর কান্না পায়, ফুলের গন্ধ সহ্য হয় না।
# উপযোগিতাঃ
১। যে সব মহিলারা মোটা হতে থাকেন, যারা দিনের পর দিন কোষ্টকাঠিন্যে ভোগেন, যাদের ঋতুস্রাব দেরীতে হওয়ার ইতিহাস থাকে তাদের পক্ষে উপযোগী। বয়ঃসন্ধিকালের যেসব লক্ষণে পালসেটিলা ব্যবহৃত হয়, রজোনিবৃত্তিকালের সেই সেই লক্ষণে গ্রাফাইটিস কার্যকরী।
২। অত্যাধিক সর্তভাব, ভীরুস্বভাব, সব কিছুতেই ইতস্ততঃ করে, কোন বিষয়ের স্থির মীমাংসা করতে পারে না (পালস)। কোন কাজ করতে বসলে হাত-পা নাড়াতে থাকে (জিঙ্কাম)। বিষণ্ন, হতাশভাব, গান শুনলে কান্না আসে, শুধুমাত্র মৃত্যু সম্বন্ধেই চিন্তা করে (গান শোনা অসহ্য- নেট-কা, স্যাবাইনা)।খুব সকালে অসুস্থভাব।
৩। চোখের পাতায় একজিমা, চর্মোদ্ভেদ ভেজা ভেজা ও চামড়া ফাটা ফাটা, চোখের পাতা লাল ও কিনারাগুলো আঁস বা মামড়ী পড়ে ঢেকে থাকে। মাথার উপরে একটি গোলাকার স্থানে জ্বালাকর (ক্যাল্কে.কার্ব, সালফ), (ঐ স্থানটি ঠাণ্ডাভাব- সিপিয়া, ভিরেট্রাম)।
৪। ঋতুস্রাব পরিমাণ খুবই কম, রঙ ফ্যাকাসে, নির্দিষ্ট সময়ের দেরীতে হয়- সাথে ভয়ানক শূলবেদনা হয। ঋতুস্রাব অনিয়মিত- পানিতে কাজ করে বা পানিতে পা ভিজে স্রাব নির্দিষ্ট সময়ের পরে হয (পালস)। ঋতুস্রাবের সময় সকালে গা বমি বা বমিভাব ঐ সময় অত্যন্ত দূর্বল ও অবসণ্ন হয়ে পড়ে (এলুমি, কার্ব-এনি, ককুলাস)। রাতে ঋতুস্রাবের সময় ও পরে রোগ লক্ষণ বাড়ে।
৫। শ্বেতপ্রদর বা প্রদরস্রাবে জ্বালা হয়, হেজে যায়- ঝলকে ঝলকে রাত-দিন বের হতে থাকে। ঋতুর আগে বা পরে শ্বেতপ্রদর হতে থাকে (ঋতুর আগে- সিপিয়া, ঋতুর পরে- ক্রিয়োজোট)।
৬। স্তনের ফোঁড়া সেরে গিয়ে কঠিন ক্ষতচিহ্ন থেকে যায়। এতে দুগ্ধস্রাবে বাধা আসে- ঐ ক্ষতচিহ্ন বা বারে বারে ফোড়া হবার ফলে স্তনের ক্যান্সার হয।
৭। দেহের চামড়া অপরিষ্কার, কর্কশ, অসুস্থ; আঘাত লাগলেই পেকে ওঠে (হিপার), পুরাতন ক্ষতচিহ্নে নতুন করে পূজঁ হয়ে পেকে ওঠে। কানের উপর, হাত-পায়ের আঙুলের ফাঁকে ফাঁকে, শরীরের বিভিন্ন অংশে চর্মরোগ হয়, তা থেকে পানির মত স্বচ্ছ ও চটচটে রস ঝরতে থাকে।
৮। নখ ভঙ্গুর, ভেঙ্গে যায়, বিকৃত হয়ে যায় (এ-ক্রড), নখে ব্যথা যেন ঘা হয়েছে, নখ পুরু ও কুঁচকে যায়। আঙুলের মাথায়, স্তনের বোটায়, ঠোটে ও যোনির ওষ্ঠের সংযোগস্থলে, মলদ্বারে, পায়ের আঙুলের ফাঁকে ফেটে যায় বা ছিড়ে যায়।
৯। একটুতেই ঠান্ডা লেগে সর্দি হয়- প্রবল বাতাসে অত্যনুভূতি (বোরাক্স, ক্যাল্কে.কার্ব, হিপার, নাক্স)। পিড়িত অঙ্গ শুকিয়ে যায়। শিশু নির্লজ্জ, অবাধ্য, ভদ্রতা জানে না- বকলে হাসতে থাকে। অতিরিক্ত যৌনাচারিতা করে জননেন্দ্রিয়ের দুর্বলতা। স্ত্রী-পুরুষ উভয়েরই সঙ্গমে নিতান্ত অনিচ্ছা।
১০। মূর্চ্ছাগ্রস্থভাব- রোগীর জ্ঞান থাকে কিন্তু নড়াচড়া করার বা কথা বলার শক্তি থাকে না। গোলমালের মধ্যে বা গাড়ীতে চড়লে যখন শব্দ হতে থাকে তখন ভাল শুনতে পায় (এ-নাই)। কপালে যেন মাকড়সার জাল জড়িয়ে আছে, হাত দিয়ে ঝেড়ে ফেলতে চায়- এরূপ অনুভূতি (ব্যারাইটা, বোরাক্স, ব্রোমি, র‌্যানান)।
১১। উদরাময়ঃ ঘন বাদামি, তরল, অজীর্ণ দ্রব্য মেশানের ও অসহ্য দূর্গন্ধ থাকে- প্রায়ই উদ্ভেদ চাপা পড়ে উদরাময় হয় (সোরিন)।
১২। কোষ্ঠবদ্ধতাঃ বহুদিনের পুরাতন কোষ্ঠবদ্ধতা- মলত্যাগে কষ্ট, মল বড়, শক্ত, গিটগিট মত, দলাদলা মত, মলে সুতার মত সরু সরু শ্লেষ্মা জড়ানো থাকে। অত্যান্ত লম্বা মল (সালফ), মলত্যাগের পরে মলদ্বারে চিড়িকমারা, ঘায়ের মত ব্যথা বেদনা হয়।
১৩। ইরিসিপেলাসঃ কানেকটিভ টিস্যুতে প্রদাহ হয়ে ইপিসিপেলাস- তাতে জ্বালা ও হুলফোটানো ব্যথা থাকে, ডান দিকে শুরু হয়ে বাদিকে বিস্তৃত হয়। আয়োডিন লাগানোর পর ঔরূপ বিসর্প বা ইরিসিপেলাস হলে ব্যবহার্য।
১৪। অনুপূরক- কস্টি, হিপার, লাইকো। ঋতুসম্বন্ধীয় রোগে লাইকো ও পালসের সমগুণ। লাইকো, পালসের পর এ ঔষধ ভাল খাটে। অল্পবয়সী মহিলাদের মোটা হওয়া রোগে প্রচুর পরিমাণে অস্বাস্থ্যকর মেদযুক্ত তন্তু হতে থাকলে ক্যাল্কে.কার্ব এর পর এ ঔষধ ব্যবহার্য। চর্মরোগে সালফারের পর ও বেগে শ্বেতপ্রদর হতে থাকা লক্ষণে সিপিয়ার পর গ্রাফাইটিস ভাল ফল দেয়।
✒️হোমিওপ্যাথিক ঔষধ সেবনের নিয়ম: সাধারণত ১-২ ফোটা সামান্য পানির সাথে মিশিয়ে ৩ বেলা খাবার আগে সেব্য অথবা গ্লোবিউলস বা পিলে সিক্ত করে ৪ টি করে পিল ৩ বেলা খাবার আগে চুষে খেতে পরেন।

📑Compilation: Homoeopathic Tips
যে কোন হোমিওপ্যাথিক ঔষধ ব্যবহারের আগে অবশ্যই রেজিঃপ্রাপ্ত ফিজিশিয়ানের সাথে পরামর্শ করবেন।

29/04/2025

🏖️------থুজা---✴---🔷 Thuja-------🎋
-----🫒 কবিতা---🫒---
ছন্দে ছন্দে থুজার লক্ষন মনে রাখার সহজ কৌশল।

থুজার আঁচিল দানা দানা ফুলকপির মত
এলোমেলো সারা গায়ে থাকে অবিরত
চর্বিযুক্ত টিউমার বা স্তনের মাঝে গোটা
নিয়ম করে ক্ষেতে হবে এক বা দুই ফোঁটা।

শ্রেষ্মাপ্রধান,রসপ্রধান,মোটা ও থলে
গায়ের রং ফাকাশে সবাই রক্তহীন বলে।
মুখমন্ডল তৈলাক্ত, পা দুখানি কাঁপে,
একপাশে ঠান্ডা তাহার সর্ব সময় চাপে।

টিকা কিংবা প্রমেহ হতে
শারিরীক কোন বিকৃতি
মানষিক রোগ,অনৃভূতিহীন
থুজাতেই তার নিষ্কৃতি।

সন্দেহপ্রবন,কলহপ্রিয়,খিটখিটে স্বভাব
ঈর্ষাপরায়ন,ক্রোধী বটে,সংযমতার অভাব।
বিমর্ষ,নির্জনপ্রিয়,স্বভাব অতি চাপা,
অবান্তর গল্প বলে,যায়না যাহা ভাবা।

সূচিবাইগ্রস্হ,স্পর্শকাতর,চিন্তাভাবনা কম
ঘন ঘন স্বপ্নদোষের থুজাই আসল যম।
জননেন্দ্রিয়, মলদ্বার,মূত্রযন্ত্র, চর্ম
এন্টিসাইকোটিক রিমেডি বটে,ইহাই থুজার কর্ম।

আরো কিছু গুরুত্বপূর্ণ সিম্পটম আছে বাঁকী,
অর্ধেক মল নির্গত হয়,অর্ধেক যায় থাকি।
বসে থাকলে বেদনা বেশী,অশ্ব যদি থাকে,
চর্বি খেলে রোগ বাড়বে,জেনে রাখবেন আগে।

বদ্ধমূল ধারনা,স্বপ্নবহুল ঘুম
চোখ বুজলে মাথা ঘোরে বিরক্তি একদম।
পেটের ভিতর জীবিত প্রানী,করে নারাচাড়া
এমন অনুভূতি নিয়ে,কষ্টেতে বেচারা।

টিকার কুফল,মাথায় খুশকি,এমন যদি হয়
থুজা দিয়েই রোগ মুক্তি,পাবেন নিশ্চয়।
গ্যাংলিয়ন,পলিপাস বা চর্বিযুক্ত টিউমার
এক ডোজে নির্মুল হবে,ফিরবেনা বারবার।

27/04/2025
21/05/2024

থুজা-

একটি গুরুত্বপূর্ণ হোমিওপ্যাথিক মেডিসিন
হোমিওপ্যাথিতে বহুল ব্যবহৃত ও গুরুত্বপূর্ণ একটি মেডিসিনের নাম থুজা অক্সিজেন্টালিস (Thuja Occaidentalis ) সংক্ষেপে থুজা। হোমিওপ্যাথিতে আঁচিলের ভাল চিকিৎসা হয়। তাই অনেকেই মনে করেন থুজা আঁচিলের প্রধান ঔষধ। কথাটা সত্য। তবে শুধু আঁচিল নয়, থুজা একটি সুগভীর ক্রিয়া ঔষধ এবং প্রধান সাইকোসিস হিসেবে এর ক্রিয়া অনেক বিস্তৃত ও গুরুত্বপূর্ণ।

হোমিওপ্যাথিতে রোগের নয়, রোগীর চিকিৎসা করা হয়। হোমিওপ্যাথি একটি লক্ষণ ভিত্তিক চিকিৎসা পদ্ধতি। তাই লক্ষণানুযায়ী নানাবিধ শারীরিক ও মানসিক সমস্যায় থুজা ব্যবহার করা যায়।

থুজার উৎস-
এক প্রকার ঝাউ গাছ। কানাডার দক্ষিণাঞ্চলীয় রাজ্যসমূহে এই প্রকার গাছ জন্মায়। এই গাছে যখন ফুল ফুটে, তাজা পাতা সংগ্রহ করে তা থেকে মূল আরক বা মাদার টিংচার প্রস্তুত করা হয়।

থুজার প্রুভার-
ডা. স্যামুয়েল হ্যানিমান।
থুজা রোগীর ধাতুগত লক্ষণ- শ্লেষ্মাপ্রধান, রসপ্রধান, মোটা-স্থুলকায় ও থলথলে দেহ, ফ্যাকাশে-রক্তহীন। গায়ের বর্ণ কাল হলেও রক্তহীনতার কারণে মুখ, হাত-পা সাদা দেখায়। সর্বদা পা দুটি কাঁপে। চক্ষুরোগপ্রবণ। শরীরের অনাবৃত অংশ ঘামে। মুখমণ্ডল তৈলাক্ত, মাথার চুল শুষ্ক ও চেরাচেরা, নখ ফাটা ফাটা, শরীরের এক পাশে ঠাণ্ডা, বাম পার্শ্বে রোগাক্রমণ।

মানসিক লক্ষণ-
রোগী সন্দেহপ্রবণ, ঝগড়াপ্রিয়, কলহপ্রিয়, ঈর্ষাপরায়ণ। ক্রোধ এবং জেদ বেশি, খিটখিটে স্বভাব। ‘খিটখিটে স্বভাব’ বিষয়ে একটা কথা মনে রাখা দরকার- সে বাড়ির লোকজন এবং পরিচিতদের সাথে খিটখিটে মেজাজে কথা বলে, কিন্তু অপরিচিতদের সাথে সংযত আচরণ করে। এটা সাইকোসিসের লক্ষণ। সাইকোসিস প্রতারণাপরায়ণ। থুজা বাড়ির লোকজনের সাথে খিটখিটে মেজাজ দেখালেও অপরিচিতদের সাথে সংযত আচরণের মাধ্যমে সাইকোসিসের লক্ষণ প্রতারণার বহিঃপ্রকাশ ঘটায়। অর্থাৎ অপরিচিতদের সাথে সংযত ও ভাল আচরণ এটা তার প্রতারণা।
সর্বদা বিমর্ষ, জীবনের প্রতি বিতৃঞ্চা। নির্জনপ্রিয়, চাপা স্বভাব, সব কিছু চেপে রাখতে চায়, কোন কিছু সহজে প্রকাশ করতে চায় না। একাকী থাকতে পছন্দ করে, অপরিচিত লোকজনের কাছে যেতে ভয় পায়।
সত্য গোপন করার জন্য চলচাতুরির আশ্রয় নেয়া, অবান্তর গল্পকাহিনী বানানো থুজার একটি বৈশিষ্ট্য।
কোন বিষয় নিয়ে গভীরভাবে চিন্তা-ভাবনা করতে পারে না, মনে জোর পায় না। কথা বলার সময় কথা হারিয়ে যায়। তাই কথা বলে অতি ধীরে ধীরে। বার বার ঢোক গিলে কথা বলে যেন কথা খুঁজে খুঁজে বের করছে। তবে ক্রুদ্ধাবস্থায় সে খুব দ্রুতগতিতে কথা বলে। কথা বলার সময় জিহ্বায় কামড় লাগাও থুজার একটি বিশেষ লক্ষণ। লেখার সময় ভুল করে, যা বলে তা লিখে না, ভুল হয়।
রোগী নানা রকম ভ্রান্ত ধারণায় বিশ্বাসী। তার ধারণা সে কোন দৈবশক্তি দ্বারা পরিচালিত। মনে করে কেউ যেন তাকে পেছন থেকে অনুসরণ করছে। অপরিচিত লোকজন তার পাশে বসে আছে বা শুয়ে আছে।
একবার কোন ধারণা বা বিশ্বাস জন্মালে তা থেকে সে সহজে নড়ে না। সুচিবাইগ্রস্ত, স্পর্শকাতর। সহজে কাউকে স্পর্শ করতে দেয় না। মনে করে তাতে অপবিত্র হয়ে যাবে। সঙ্গীত শুনে কান্না করে।
থুজার রোগী মনে করে তার শরীরের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ কাঁচ বা এ জাতীয় ভঙ্গুর পদার্থ দিয়ে তৈরি যা যেকোন সময় অতি সহজেই ভেংগে যাবে বা ভেংগে পড়তে পারে।

রোগীর বদ্ধমূল ধারণা-
পেটের ভেতর কোন জীবন্ত প্রাণী আছে, কিছু একটা নড়চড়া করছে। মহিলারা মনে করে- সে গর্ভবর্তী হয়েছে, পেটের ভেতরে বাচ্চা নড়াচড়া করছে, পেটে মরা বাচ্চা রয়েছে। এটাও তার বদ্ধমূল ধারণা। এ ধারণা থেকে তাকে সহজে টলানো যায় না।
স্বপ্নবহুল নিদ্রা থুজার একটি গুরুত্বপূর্ণ লক্ষণ। রোগী যতসব অদ্ভূত অদ্ভূত স্বপ্ন দেখে। মৃত ব্যক্তির স্বপ্ন, উড়ে যাওয়ার স্বপ্ন, পড়ে যাওয়ার স্বপ্ন থুজার বৈশিষ্ট্য। ঘন ঘন স্বপ্নদোষে থুজার কথা স্মরণ করা যায়।

ক্রিয়াস্থল:-
থুজার মূল ক্রিয়াস্থল চর্ম, জনেন্দ্রীয়, মলদ্বার ও মূত্রযন্ত্র। তবে প্রধান এন্টিসাইকোটিক মেডিসিন হিসেবে থুজা শরীরের প্রায় সর্বত্রই কার্যকর।
টিকার কুফলে থুজার ব্যবহার আশ্চর্যজনক ফল দেয়। টিকাজনিত শারীরিক মানসিক যে কোন কুফল বা উপসর্গে প্রথমেই থুজা স্মরণীয়।
হাম ও বসন্তের প্রতিষেধক হিসেবে থুজা খুবই চমৎকার।
টিকা নেয়ার পর এবং হাম ও বসন্তের পর যে সব উপসর্গ দেখা দেয় তাতে প্রথমেই থুজা স্মরণীয়।

বৃদ্ধি:
বর্ষাকালে, ঠান্ডায়, স্যাঁতসেঁতে আদ্র আবহাওয়ায়, টিকা দেয়ার পর, চাঁদের আলোয়, ভোর ৩টায়, সকালে, আহারের পর, স্পর্শে, ঋতু পরিবর্তনে।

উপশম:
গরমে, বিশ্রামে, চাপে, মাথা পেছনের দিকে হেলান দিয়ে রাখলে অর্থাৎ মাথা পেছনের দিকে রেখে উপরের দিকে তাকালে শির পীড়া উপশম। থুজা ঠান্ডা বৃদ্ধি ও গরমে উপশম হলেও বাত-বেদনা এবং দন্তশূল ঠান্ডায় উপশম।
লবণ এবং তিক্ত দ্রব্যের প্রতি আগ্রহ, আলু অপ্রিয়। চা, পেঁয়াজ ও টক অসহ্য।
লবনপ্রিয়তায় দুটি ঔষধের মধ্যে অনেকে ন্যাট্রাম মিউরকে দ্বিতীয় স্থানে রেখে থুজাকেই প্রথম বলেছেন।

আঁচিল বা এজাতীয় উদ্ভেদ সাইকোসিসের প্রধান লক্ষণ। সুতরাং আঁচিল বা আঁচিল সদৃশ উদ্ভেদে এন্টি সাইকোটিক থুজাই প্রধান মেডিসিন।

হোমিওপ্যাথি যেহেতু মায়াজমেটিক চিকিৎসা ব্যবস্থা, তাই এন্টি সাইকোটিক হিসেবে প্রথমেই থুজার কথা স্মরণ করা উচিৎ।

Address

Barisal

Opening Hours

Monday 09:00 - 13:00
17:00 - 21:00
Tuesday 09:00 - 13:00
17:00 - 21:00
Wednesday 09:00 - 13:00
17:00 - 21:00
Thursday 09:00 - 13:00
17:00 - 21:00
Friday 09:00 - 13:00
17:00 - 21:00
Saturday 09:00 - 13:00
17:00 - 21:00
Sunday 09:00 - 13:00
17:00 - 21:00

Telephone

+8801712138887

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Salvation Homeo Chamber posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Salvation Homeo Chamber:

Share

Category