Easy Life Points

Easy Life Points ঔষধ বিহীন সুস্থ সুন্দর ও আনন্দময় জীবন গঠনের প্রত্যয়।
Yoga Course, Yoga therapy, Meditation, Acupressure, Acupuncture, Massage Therapy.

শতমূলী খাওয়ার উপকারিতা ও ব্যবহার(ক)আপনি কি আমাশায় ভূকছেন? যদি আমাশা হয়ে থাকে তাহলে শতমূলীর মূলের রস ৩-৪ চা চামচ ৩ থেকে ৭...
18/05/2025

শতমূলী খাওয়ার উপকারিতা ও ব্যবহার
(ক)আপনি কি আমাশায় ভূকছেন? যদি আমাশা হয়ে থাকে তাহলে শতমূলীর মূলের রস ৩-৪ চা চামচ ৩ থেকে ৭ দিন প্রতিদিন সকালে ও বিকালে সেবন করলে আমাশা ভালো হয়ে যাবে। শতমূলী আমাদের অন্ত্রের কৃমি দূর করতে কাজ করে, এমন কি অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল হিসেবেও কাজ করে। তারপর শতমূলী মূলর রস আমাদের যকৃত এবং পিত্ত থলির নানা ইনফেকশন রোধে বিশষ ভাবে কাজ করে।

(খ) অনেকেই স্নায়ুশক্তি দূর্বলতায় ভূগেন তাদের জন্য এই শতমূলী স্নায়ুশক্তি বৃদ্ধি ও শারীরিক দুর্বলতা কাটাতে শতমূলী অনেক কার্যকর ভূমিকা রয়েছে। শারীরিক দুর্বলতা কাটিয়ে উঠতে শতমূলীর রস ৩-৪ চামচ নিয়ে ১ গ্লাস দুধের সাথে মিশিয়ে সকাল ও বিকেলে আহার করুন। এই শতমূলী ১০-১৫ দিন আহার করলে পুনরায় শক্তি ফিরিয়ে পাবে। এটি আরও অনেক রোগের কাজ করে থাকে যেমন যৌন দূর্বলতা ও শারীরিক দূর্বলতা,মহিলাদের সাদা স্রাব এসব সমস্যায় এর ৩-৪ গ্রাম পরিমান মূলচুর্ণ ১কাপ গরম দুধের সাথে মিশিয়ে দিনে দুবার পান করলে অসাধারণ উপকার পাওয়া যায়।

(গ) শতমূলীর আমাদের উচ্চ কিংবা নিন্ম উভয় ধরনের রক্ত চাপকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে অনেক সহায়তা করে। শতমূলীর খেলে এতে থাকা পটাসিয়াম এবং বেশ কিছু উপকারী খনিজ উপাদান আমাদের রক্ত চাপ নিয়ন্ত্রণ করে থাকে।

(ঘ)অনেকের হজমের সমস্যা থাকে তাদের জন্য এই শতমূলী। এই গাছ আমাদের অসাধারণ হজমশক্তি র্বদ্ধি করে এবং বায়ু নিঃসরণে এটি দারূন কাজ করে। এই শতমূলীর ফল অল্প পরিমাণ তরকারি রান্না করে খেতে হয়। এটি বাত-ব্যাথা ও স্নায়ু দুর্বলতায় কার্যকারিতা রয়েছে। এই শতমূলীর ছালের রসের সাথে রসুন পিসে একসাথে মিশিয়ে প্রলেপ দিলে ব্যাথা সেরে যায়।

(ঙ)এই শতমূলী বিভিন্ন রোগের কাজ করে, দুর্বলতা,অ্যাসিডিটি, শারীরিক ব্যথা, ডায়রিয়া, আমাশয় ও শরীরের বিভিন্ন প্রকার প্রদাহ দূর করতে শতমূলী অনেক কার্যকর রয়েছে। সুতরাং এর শিকড় মানুষের কিডনি, লিভার, ও গনোরিয়ার জন্য অনেক উপকারী। বিশেষ করে এটি আমাদের নার্ভের কার্যক্ষমতা ঠিক রাখে এবং চোখ ও রক্তের যেকোনো সমস্যা দূর করে সহেতা করে।

বহেড়া ( Beharda) এক ধরনের ঔষধি ফল। বহেরা গাছ খুবই উপকারী। এর বৈজ্ঞানিক নাম Terminalia balerica। এর আর একটি স্হানীয় নাম ...
17/05/2025

বহেড়া ( Beharda) এক ধরনের ঔষধি ফল। বহেরা গাছ খুবই উপকারী। এর বৈজ্ঞানিক নাম Terminalia balerica। এর আর একটি স্হানীয় নাম রয়েছে বয়ড়া। বহেড়া গাছ খুব উঁচু হয়। এর ফল গোলাকার ধুসর বর্ণের। ফলে একটি মাএ বীজ থাকে। বীজের ভেতর থাকে শাঁস। এই গাছ ৬০-১০০ ফুট পর্যন্ত লম্বা হয়।

এই গাছের পাতা দেখতে কাঁঠাল পাতার মতো মোটা আর লম্বায় প্রায় ৫ ইঞ্চি। গ্রীষ্মকালে এই গাছে ফুল আসে এবং শীতকালে বা ডিসেম্বর মাসে এর ফল পাকে। বহেড়া বিভিন্ন রোগের ঔষধ হিসেবে ব্যবহার করে উপকার পাওয়া যায়। এটি বাংলাদেশ ছাড়াও ভারতের ছোটনাগপুর, বিহার, হিমাচল প্রদেশ ও মধ্যপ্রদেশে জন্মে। এটি ভেষজ হিসেবে বেশ উপকারী।

উপকারিতা: ১। বহেড়া শাঁস মধুর সাথে মিশিয়ে খেলে শ্বাসকষ্ট ভালো হয়। ২। হৃদরোগ দেখা দিলে বহেড়ার সাথে আখের গুড় মিশিয়ে খেলে উপকার পাওয়া যায়। ৩। সামান্য লবন, বহেড়ার গুড়া ,মধু একসঙ্গে খেলে সর্দি, কফ, গলায় ঘা এর উপকার হয়। ৪। সাদা বা রক্ত যে কোনও আমাশয়ে প্রতিদিন সকালে এক গ্লাস পানির সাথে এক চামচ বহেড়া গুড়া খেলে উপকার পাওয়া যায়।

৫। বহেড়ার শাঁস মধুসহ পিষে চোখে প্রলেপ দিলে নে এ রোগে উপকার পাওয়া যায়। ৬। বহেড়া বিচির শাঁসের তেল বের করে শ্বেতীর ওপর লাগালে কয়েকদিনে মধ্যে উপকার পাওয়া যায়। ৭। বহেড়া বিচির শাঁস বেটে চন্দনের মতো করে বেটে লাগালে টাক ভালো হয়। ৮। শরীরের কোন স্থানে ফুলে গেলে বা ব্যথা হলে বহেড়ার ছাল বেটে একটু গরম করে নিয়ে ফুলো জায়গায় প্রলেপ দিলে ব্যথা ও ফুলো কমে যায়।

ঔষধি গুণ: কথিত আছে, প্রতিদিন বহেড়া ভেজানো জল এক কাপ পরিমাণ পান করলে দীর্ঘায়ু হওয়া যায়। বহেড়া হৃত্‍পিণ্ড এবং যকৃত্‍ রোগের আক্রমণ কমায়। সর্দি-কাশি নিরাময় করে। এটা কৃমিনাশক, স্বরনাশক এবং অনিদ্রা দূর করে। এ ছাড়া পাইলস, হাঁজল ও কুষ্ঠরোগে বহেড়ার চিকিত্‍সা বেশ ফলপ্রসূ।

জনশ্রুতি রয়েছে, প্রতি সকালে এককাপ পরিমাণ হরিতকী ভেজানো পানি ব্যবহার করলে রোগ থেকে দূরে থাকা যায়। আমলকী ও বহেড়ার সঙ্গে হর...
17/05/2025

জনশ্রুতি রয়েছে, প্রতি সকালে এককাপ পরিমাণ হরিতকী ভেজানো পানি ব্যবহার করলে রোগ থেকে দূরে থাকা যায়। আমলকী ও বহেড়ার সঙ্গে হরিতকী ভেজানো পানি শত রোগের আশ্চর্য মহৌষধ। পাইলস, হাঁপানি, চর্ম রোগ, ক্ষত রোগ, কনজাংটিভাইটিস রোগে হরিতকী ব্যবহূত হয় বিশেষভাবে পরিশোধনের মাধ্যমে। এটি ট্যানিন, অ্যামাইনো এসিড, ফ্রুকটোজ, সাকসিনিক এসিড এবং বিটা সাইটোস্টেরল সমৃদ্ধ। বিশেষ করে ব্যাকটেরিয়া ও ফাঙ্গাসজনিত রোগের ক্ষেত্রে হরিতকী বিশেষ উপকারী
এবার জেনে নিন প্রতিদিন হরিতকী খেলে আরও যেসব ক্ষেত্রে উপকার পাওয়া যায়—

১. হরিতকী চূর্ণ ঘিয়ের সঙ্গে মিশিয়ে খেলে পিত্তশূল দূর হয়।
২. হরিতকী ভেজানো পানি রক্তচাপ এবং অন্ত্রের খিঁচুনি হ্রাস করে। হৃদপিন্ড ও অন্ত্রের অনিয়ম দূর করে।
৩. এটি রেচক, কষাকারক, পিচ্ছিলকারক, পরজীবীনাশক, পরিবর্তনসাধক, অন্ত্রের খিঁচুনি রোধক এবং স্নায়বিক শক্তিবর্ধক। যে কারণে এটি নতুন ও পুরাতন কোষ্ঠকাঠিন্য, স্নায়বিক দুর্বলতা, অবসাদ এবং অধিক ওজনের চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়।
৪. হরিতকীর গুঁড়া পানিতে মিশিয়ে খেলে ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ে।
৫. যারা চুলকানির (অ্যালার্জি) সমস্যায় কষ্ট পাচ্ছেন, তারা প্রতিদিন হরিতকী ফুটিয়ে সেই পানি খেলে আরাম পাবেন।
৬. হরিতকীতে অ্যানথ্রাইকুইনোন থাকার কারণে রেচক বৈশিষ্ট্যসমৃদ্ধ এবং এটি কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে।
৭. হরিতকী গুঁড়া নারিকেল তেলের সঙ্গে ফুটিয়ে আঙ্গুলের ডগায় নিয়ে চুলের গোড়ায় ম্যাসেজ করলে চুল ভালো থাকে।
৮. গলাব্যথা বা মুখ ফুলে গেলে হরিতকী পানিতে ফুটিয়ে সেই পানি দিয়ে গার্গল করলে ব্যথা কমে।
৯. দাঁতে ব্যথা হলে হরিতকী গুঁড়া লাগালে ব্যথা দূর হয়।
১০. রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে সামান্য বিট লবণ, ২ গ্রাম লবঙ্গ বা দারুচিনির সঙ্গে হরিতকীর গুঁড়া মিশিয়ে খেলে পেট পরিষ্কার হয়

আমলকি। ভেষজ গুণে অনন্য একটি ফল। এর ফল ও পাতা দুটিই ওষুধরূপে ব্যবহার করা হয়। বিভিন্ন অসুখ সারানো ছাড়াও আমলকি রোগ-প্রতিরো...
17/05/2025

আমলকি। ভেষজ গুণে অনন্য একটি ফল। এর ফল ও পাতা দুটিই ওষুধরূপে ব্যবহার করা হয়। বিভিন্ন অসুখ সারানো ছাড়াও আমলকি রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা গড়ে তুলতে দারুণ সাহায্য করে।

আমলকির গুণাগুণের জন্য আয়ুর্বেদিক ওষুধেও এখন আমলকির নির্যাস ব্যবহার করা হয়।
আমলকিতে রয়েছে প্রচুর ভিটামিন ‘সি’। পুষ্টি বিজ্ঞানীদের মতে, আমলকিতে পেয়ারা ও কাগজি লেবুর চেয়ে তিন গুণ ও ১০ গুণ বেশি ভিটামিন ‘সি’ রয়েছে। আমলকিতে কমলালেবুর চেয়ে ১৫ থেকে ২০ গুণ বেশি, আপেলের চেয়ে ১২০ গুণ বেশি, আমের চেয়ে ২৪ গুণ এবং কলার চেয়ে ৬০ গুণ বেশি ভিটামিন ‘সি’ রয়েছে।

১ . আমলকি চুলের টনিক হিসেবে কাজ করে এবং চুলের পরিচর্যার ক্ষেত্রে এটি একটি
গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। এটি কেবল চুলের গোড়া মজবুত করে তা নয়, এটি চুলের বৃদ্ধিতেও সাহায্য করে। এটি চুলের খুসকির সমস্যা দূর করে ও পাকা চুল প্রতিরোধ করে।

২. আমলকির রস কোষ্ঠকাঠিন্য ও পাইলসের সমস্যা দূর করতে পারে।

এছাড়াও এটি পেটের গোলযোগ ও বদহজম রুখতে সাহায্য করে।
৩. এক গ্লাস দুধ বা পানির মধ্যে আমলকি গুঁড়ো ও সামান্য চিনি মিশিয়ে দিনে দু’বার খেতে পারেন। এ্যাসিডেটের সমস্যা কম রাখতে সাহায্য করবে।

৪. আধা চূর্ণ শুষ্ক ফল এক গ্লাস পানিতে ভিজিয়ে খেলে হজম সমস্যা কেটে যাবে। খাবারের সঙ্গে আমলকির আচার হজমে সাহায্য করে।

৫. প্রতিদিন সকালে আমলকির রসের সঙ্গে মধু মিশে খাওয়া যেতে পারে। এতে ত্বকের কালো দাগ দূর হবে ও ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়বে।

৬. আমলকির রস দৃষ্টিশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। এছড়াও চোখের বিভিন্ন সমস্যা যেমন চোখের প্রদাহ। চোখ চুলকানি বা পানি পড়ার সমস্যা থেকে রেহাই দেয়। আমলকি চোখ ভাল রাখার জন্য উপকারী। এতে রয়েছে ফাইটো-কেমিক্যাল যা চোখের সঙ্গে জড়িও ডিজেনারেশন প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে।

৭. প্রতিদিন আমলকির রস খেলে নিঃশ্বাসের দুর্গন্ধ দূর হয় এবং দাঁত শক্ত থাকে। আমলকির টক ও তেতো মুখে রুচি ও স্বাদ বাড়ায়। রুচি বৃদ্ধি ও খিদে বাড়ানোর জন্য আমলকী গুঁড়োর সঙ্গে সামান্য মধু ও মাখন মিশিয়ে খাওয়ার আগে খেতে পারেন।

৮. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এবং মানসিক চাপ কমায়। কফ, বমি, অনিদ্রা, ব্যথা-বেদনায় আমলকি অনেক উপকারী। ব্রঙ্কাইটিস ও এ্যাজমার জন্য আমলকির জুস উপকারী।

৯. শরীর ঠাণ্ডা রাখে, শরীরের কার্যক্ষমতা বাড়িয়ে তোলে, পেশী মজবুত করে। এটি হৃদযন্ত্র, ফুসফুসকে শক্তিশালী করে ও মস্তিষ্কের শক্তিবর্ধন করে। আমলকির আচার বা মোরব্বা মস্তিষ্ক ও হৃদযন্ত্রের দুর্বলতা দূর করে। শরীরের অপ্রয়োজনীয় ফ্যাট ঝরাতে সাহায্য করে।

১০. ব্লাড সুগার লেভেল নিয়ন্ত্রণে রেখে ডায়াবেটিস প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে। কোলেস্টেরল লেভেলেও কম রাখাতে যথেষ্ট সাহায্য করে।

1.  শারীরিক শক্তি ও সহনশীলতা বাড়ায়। 2. দুর্বলতা এবং দ্রুতপতনের ক্ষেত্রেও আলকুশী সেবন একটি কার্যকর সমাধান।3. পুরুষদের ক...
16/05/2025

1. শারীরিক শক্তি ও সহনশীলতা বাড়ায়।
2. দুর্বলতা এবং দ্রুতপতনের ক্ষেত্রেও আলকুশী সেবন একটি কার্যকর সমাধান।
3. পুরুষদের ক্ষেত্রে এটি বীর্য ঘন করে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা শক্তিশালী করে।
4. পারকিনসন রোগের জন্য আলকুশি পাউডার কার্যকর। এটি মনস্তাত্ত্বিক উদ্বেগ কমাতে সাহায্য করে।
5. আলকুশি পাউডার বাতের ব্যথা, জ্বরজনিত কাশি এবং বুকে জমে থাকা শ্লেষ্মা উপশম করে।
6. আলকুশি পাউডার দ্রুত ক্ষত নিরাময় করে।
7. আমাশয়ের বিরুদ্ধে কার্যকর।
8. যদি কোন কাজ করার সময় পোকা মাকড়ের কামড়ে বা বিছের দংশন করলে, এই আলকুশীর বীজের গুড়া সেই কামরানো স্থানে লাগালে দ্রুত যন্ত্রণা কমে যায়।
9. এই আলকুশির শিকড়ের রস এক চামচ করে, লাগাতারে একমাস খেলে আমাশয় রোগ ভালো হয়ে যায়।
10. বিশেষ করে এই আলকুশির পাতার রস ফোঁড়ায় দিলে দ্রুত সেটি ফেটে যায়। এর পর সেটি দ্রুত ভালে হয়ে যায়।
11. এই আলকুশির বীজ চিনি ও দুধসহ সেদ্ধ করে নিয়মিত খেলে বাত রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। এমনকি শারীরিক দুর্বলতাও দূর হয়।
12. এই আলকুশি খাওয়ার ফলে শুক্র বৃদ্ধি ও গাঢ় হয় এবং স্নায়বিক দুর্বলতা দূর করে।
13. এই আলকুশির শিকড়ের রস খাওয়ার ফলে সর্দি-কাশি ও জ্বর ভালো হয়।
14. এই আলকুশির শিকড়ের মানুষের মূত্রযন্ত্রের ও মূত্রবর্ধক রোগ নিরাময়ে বেশ কার্যকারি ভূমিকা পালন করে থাকে।
15. আলকুশির কাণ্ডের রস মানুষের চোখের রোগের ক্ষেত্রেও অনেক উপকারি ভূমিকা পালন করে।
16. এই আলকুশির শিকড়ের রস বিশষ করে পশুপাখির গায়ের ঘায়ে লাগালে ক্ষত দ্রুত ভালো হয়ে যায়।

আলকুশি বীজের উপকারিতা
বুকে কফ হলে: অনেকের এই সমস্যা দেখা যায়, তখন এই আলকুশীর মূল পানি দিয়ে প্র্রথমে সিদ্ধ করে নিতে হবে । তারপর সকাল বিকেল নিয়মিত খেলে বুকে কফ জমায় ভালো হয়ে যাবে।

রক্তপিত্ত: অনেকের রক্তপিত্ত হয়ে থাকে,আর এই রক্তপিত্ত হলে ২০ গ্রাম আলকুশীর বীজ আগের রাতে ভিজিয়ে রেখে দিতে হবে। এর পরের দিন ভিজিয়ে রাখা বীজ খোসা ছাড়িয়ে একটু থেতো করে পাচ থেকে ছয় গ্রাম পানিতে সিদ্ধ করে আনুমানিক তিন কাপ করে নিতে হবে। এরপর পানি মিশিয়ে নিতে হবে পানি মিশানো হয়ে গেলে, সারাদিন তিন থেকে চার বার খেতে হবে। এই নিয়মে খেলে তাহলে রক্তপাত দ্রুত বন্ধ হয়ে যাবে।

পেটের সমস্যায়: যদি আপনার পেটের সমস্যা দেখা দেয়, তাহলে আপনি প্রথমে আলকুশির বীজ চূর্ণ করে পানি সহ সেবন করবেন। সেবন করলে পেট ঠান্ড হয়ে যাবে। এছাড়াও বায়ু কমবে এবং পেটের সবরকম সমস্যা দূর হবে ।

ভগ্নধ্বজে: প্রায় এই রোগটি হয়ে থাকে। তবে এই সমস্যা থেকে রেহাই পেতে আলকুশি বীজকে রাতে পানিতে ভিজিয়ে রেখে সকালে খোস ছাড়িয়ে বীজগুলো কে সমান পরিমাণ দুধে পানিতে মিশিয়ে সিদ্ধ করে। তারপর এই বীজ শিলে পিষে তাকে ঘিয়ে ভেজে চিনি মিশিয়ে হালুয়ার মতো করে রাখতে হবে। তারপর এটি নিয়মিতখেলে এই রোগ থেকে রেহাই পাওয়া যাবে।

ইতিপূর্বে আমরা জেনেছি যে এই আলকুশি একটি ওষধি গাছ। এই ওষধি গাছের তবে রয়েছে অনেক গুনাগুণ। এই গাছ ব্যবহার করে বিভিন্ন অসুখ থেকে রেহাই পাওয়ার সুয়োগ রয়েছে। সুতরাং দেখে নিন আলকুশি বীজ এর উপকারিতা:-

আলকুশি এর উপকারিতা
1. যদি কোন কাজ করার সময় পোকা মাকড়ের কামড়ে বা বিছের দংশন করলে, এই আলকুশীর বীজের গুড়া সেই কামরানো স্থানে লাগালে দ্রুত যন্ত্রণা কমে যায়।
2. এই আলকুশির শিকড়ের রস এক চামচ করে, লাগাতারে একমাস খেলে আমাশয় রোগ ভালো হয়ে যায়।
3. বিশেষ করে এই আলকুশির পাতার রস ফোঁড়ায় দিলে দ্রুত সেটি ফেটে যায়। এর পর সেটি দ্রুত ভালে হয়ে যায়।
4. এই আলকুশির বীজ চিনি ও দুধসহ সেদ্ধ করে নিয়মিত খেলে বাত রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। এমনকি শারীরিক দুর্বলতাও দূর হয়।
5. এই আলকুশি খাওয়ার ফলে শুক্র বৃদ্ধি ও গাঢ় হয় এবং স্নায়বিক দুর্বলতা দূর করে।
6. এই আলকুশির শিকড়ের রস খাওয়ার ফলে সর্দি-কাশি ও জ্বর ভালো হয়।
7. এই আলকুশির শিকড়ের মানুষের মূত্রযন্ত্রের ও মূত্রবর্ধক রোগ নিরাময়ে বেশ কার্যকারি ভূমিকা পালন করে থাকে।
8. আলকুশির কাণ্ডের রস মানুষের চোখের রোগের ক্ষেত্রেও অনেক উপকারি ভূমিকা পালন করে।
9. এই আলকুশির শিকড়ের রস বিশষ করে পশুপাখির গায়ের ঘায়ে লাগালে ক্ষত দ্রুত ভালো হয়ে যায়।

1. প্রসব কালীন ব্যথা কমাতে, প্রসূতির স্তনে দুধ বৃদ্ধির জন্য প্রসবের পরে কালোজিরার ভর্তা খাওয়ার প্রমাণিত উপকারী বিধান আছ...
16/05/2025

1. প্রসব কালীন ব্যথা কমাতে, প্রসূতির স্তনে দুধ বৃদ্ধির জন্য প্রসবের পরে কালোজিরার ভর্তা খাওয়ার প্রমাণিত উপকারী বিধান আছে।
2. প্রশ্বাবের পরিমান বাড়ানোর জন্য কালোজিরা খাওয়া হয়।
3. মাথাব্যথা কমাতে, মাথা ঝিমঝিম করা, মাইগ্রেন নিরাময়ে কালোজিরা যথেষ্ট উপকারী।
4. পেটফাঁফা নিরাময়ে কালোজিরা যথেষ্ট উপকারী।
5. চামড়ার ফুসকুরি, ব্রঙ্কাইটিস, এলার্জি, একজিমা, এজমা আরোগ্য করে কালোজিরা।
6. ডায়রিয়া নিরাময়ে কালোজিরা যথেষ্ট উপকারী।
7. আমাশয় নিরাময়ে কালোজিরা উপকারী।
8. গ্যাসট্রিক আলসার দূর করে কালোজিরা।
9. জন্ডিস হলে কালোজিরা পথ্য হিসেবে ব্যবহার করা হয়।
10. খোসপাঁচড়া, ছুলি বা শ্বেতি হলে কালোজিরা খেতে হয়।
11. অর্শরোগ আরোগ্য হয় কালোজিরা খাওয়ার ফলে।
12. দাদে কালোজিরা অব্যর্থ ওষুধ হিসেবে ভূমিকা রাখে করে।
13. স্নায়ুবিক উত্তেজনায় কালোজিরা ফলদায়ক।
14. উরুসদ্ধি প্রদাহ কমে যায় কালোজিরা খাওয়ার ফলে।
15. শরিলের আঁচিল দূর হয় কালোজিরা সেবনে।
16. স্মরণশক্তি বৃদ্ধিতে কালোজিরা নিয়মিত খেতে হয়।
17. মস্তিষ্কের রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধির মাধ্যমে স্মরণশক্তি বাড়িয়ে তুলতে সাহায্য করে এই কালোজিরা।
18. শরীরের অতিরিক্ত মেদ কমাতে সাহায্য কারে এই কালোজিরা।
19. স্ট্রোক, স্থুলতা রোধ করতে দারুণ কাজ করে কালোজিরা।
20. গায়ের ব্যথা দূর করতে কালোজিরা বিশেষভাবে উপকার করে।
21. ক্যান্সার প্রতিরোধক হিসেবে কালোজিরা সহায়ক ভূমিকা পালন করে।
22. বহুমূত্র বা ডায়াবেটিক্স রোগীদের রক্তের শর্করার মাত্রা কমিয়ে দিয়ে, ইনসুলিন সমন্বয় করে ডায়াবেটি্স নিয়ন্ত্রণ করে কালোজিরা।
23. হার্টের বিভিন্ন সমস্যা, হাইপারটেনশন, নিম্ন রক্তচাপকে বাড়ায়; আর উচ্চ রক্তচাপকে কমিয়ে হৃদরোগের ঝুঁকি কমিয়ে রক্তের স্বাভাবিকতা রক্ষা করে কালোজিরা।
24. কালোজিরা কৃমি দূর করার জন্য অসাধারন কাজ করে।
25. কালোজিরার তেলের উপকার শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়
26. ত্বকের সুস্বাস্থ্য ও মাংসপেশির ব্যথা কমাতে কালোজিরার তেল উপযোগী।
27. পেটের যাবতীয় রোগ-জীবাণু ও গ্যাস দূর করে থাকে কালোজিরা।
28. কালোজিরা খাওয়ার ফলে দৈনন্দিন জীবনে দেহে বাড়তি শক্তি অজির্ত হয়।
29. কালোজিরার তেল ব্যবহারে রাতের অনিদ্রা দূর হয় ও শান্তি মতো ঘুম হয়।
ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া নিধন থেকে শুরু করে শরীরের কোষ ও কলার বৃদ্ধিতে সাহায্য করে কালোজিরা |

১। চিয়া সিডে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট থাকে যা শরীরকে শক্তিশালী করে।২। ব্লাড সুগার এর মাত্রা স্বাভাবিক রাখতে সা...
16/05/2025

১। চিয়া সিডে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট থাকে যা শরীরকে শক্তিশালী করে।

২। ব্লাড সুগার এর মাত্রা স্বাভাবিক রাখতে সাহায্য করে।

৩। ডায়াবেটিস এর ঝুঁকি কমায়।

৪। উচ্চ পরিমাণে ফাইবার, প্রোটিন, স্বাস্থ্যকর চর্বি ও শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে।

৫।খাবারের আগ্রহ কমিয়ে দেয়, ক্ষুধা নিবারণ করে ও ওজন কমাতে সাহায্য করে।

৬। কার্বোহাইড্রেট, প্রোটিন ও ফাইবারের ভালো উৎস হওয়ায় এর পুষ্টি উপাদান শরীরে শক্তি প্রদান করে।

৭। শরীরের পেশী বৃদ্ধি, ক্ষতি মেরামত ও পেশী পুনরুদ্ধারের জন্য অপরিহার্য একটি প্রোটিনের উপাদান হচ্ছে চিয়া সিড।

৮। শর্করার মাত্রা শরীরে নিয়মিত প্রবেশের ফলে লম্বা সময় ধরে স্থিতিশীল শক্তির স্তর বজায় রাখে।

৯। কাজ করার পর ক্লান্তি দূর করতে ও স্ট্যামিনা বাড়াতে বিশেষ ভূমিকা রাখে।

১০। কোলন ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায় ও মলাশয় (colon) পরিষ্কার করে।

১১। বদহজম থেকে বাঁচায় এবং সঠিকভাবে হজম প্রক্রিয়াতে সাহায্য করে।

১২। চিয়া বীজ মানব শরীরের মস্তিষ্কের কার্যকারিতা উন্নত করতে সাহায্য করে।

১৩। কাজে মনোযোগ, স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি ও একাগ্রতা বজায় রাখতে সাহায্য করে থাকে।

১৪। পুষ্টিবিদদের মতে, স্যামন মাছের চেয়ে চিয়া সিডে প্রায় ৮ গুণ বেশি পরিমাণে ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিড রয়েছে।

১৫। এই চিয়া সিড হৃদরোগের ঝুঁকি ও ক্ষতিকর বাজে কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে।

১৬। মুরগির ডিম থেকে ৩ গুণ বেশি পরিমাণে প্রোটিন রয়েছে চিয়া সিডে যা শরীরের জন্য খুবই উপকারী।

১৭। দুধের চেয়ে চিয়া সিডে ৫ গুণ বেশি ক্যালসিয়াম পাওয়া যায় যা শরীরের হাড়কে মজবুত করে হাড়ের স্বাস্থ্য রক্ষা করে।

১৮। হাঁটু ও জয়েন্টের ব্যথা দুর করতে সাহায্য করে।

১৯। এতে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট পদার্থ শরীরের প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে, যা ব্যায়ামের পরে পেশীর ব্যথা ও ক্লান্তি দূর করে।

২০। এই বীজ ম্যাগনেসিয়াম ও শরীরের শিথিলকরণ প্রক্রিয়া নিয়ন্ত্রণ করে। ট্রিপ্টোফ্যান একটি অ্যামিনো এসিড যা সেরোটোনিনে রুপান্তরিত হয় এবং মেজাজ নিয়ন্ত্রণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে, এবং

২১। ত্বক, চুল ও নখ সুন্দর রাখতে ও বিশেষভাবে যত্ন নিতে মধু ছাড়া চিয়া সিডের বিকল্প খুব কমই রয়েছে।

15/05/2025

Acidity (এসিডিটি )
খাওয়ার পর দুপুরে ও রাতে একটি করে লবঙ্গ চুষে খেলে এসিডিটি জনিত রোগে উপকার পাওয়া যায়।

লবঙ্গ পাচন ক্রিয়াতে সরাসরি কাজ করে ক্ষুধা ও রুচি বৃদ্ধি করে, কৃমিনাশ করে ও প্রসাব বৃদ্ধি করে, মনকে প্রসন্ন রাখে I

15/05/2025

যে সমস্ত রোগে মানুষ বিশেষ করে গ্রামাঞ্চলের মানুষ বেশি ভোগে তার মধ্যে পেটের রোগ অন্যতম। পরিবেশ, জল, খাওয়া দাওয়া, পাচনতন্ত্রের গোলযোগ ইত্যাদি নানা কারণে পেটের রোগ হয় ।
পেট ব্যথা
যোয়ানের চূর্ণ : বিট লবণ গুরো - (৬:১) একসঙ্গে মিশিয়ে নিন । এই চূর্ণ আধা চামচ গরম জলের সঙ্গে মিশিয়ে খেলে পেট ব্যাথা সেরে যায়।

সাধারণত এই চূর্ণ ঠান্ডা জলে মিশিয়ে খেলে বদহজম অরুচি ক্ষুধামন্দা নষ্ট হয়।

Address

T.T.C Len, C&B Road, Barishal.
Barishal
8200

Opening Hours

Monday 07:00 - 21:00
Tuesday 07:00 - 21:00
Wednesday 07:00 - 21:00
Thursday 07:00 - 21:00
Friday 09:00 - 21:00
Saturday 07:00 - 21:00
Sunday 07:00 - 21:00

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Easy Life Points posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Easy Life Points:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category