Kotha Bondhu - Mental Health Support Society

Kotha Bondhu - Mental Health Support Society এটা একটি নন প্রফিট অর্গানাইজেশন।
বিনামূল্যে মানসিক স্বাস্থ্য সেবা বিষয়ক পরামর্শ দেয়া আমাদের মূল লক্ষ্য।

03/07/2025

মন ভালো করার উপায়!!

অনেকেই জানতে চান, মন খারাপ হলে তিনি কি করবেন? বর্তমানে কারণে কিংবা অকারণে মন খারাপ হয়ে শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যের উপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলে। তাই আপনার মন ভালো রাখতে নিচের দক্ষতাগুলো চর্চা করতে পারেন;

#হাসুনঃ হাসি মন ভালো রাখার সবচেয়ে কার্যকারী উপায় হিসেবে পরিচিত। গবেষণায় দেখা যায়, মন খুলে হাসলে শরীর ও মন সুস্থ থাকে। এটি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতেও সহায়তা করে।

#ব্যায়াম করাঃ সপ্তাহে কমপক্ষে ৫ দিন শরীরচর্চা করলে এন্ড্রোফিন নামক হরমোন নির্গত হয়, যা মন ভালো রাখতে পারে। এছাড়া গবেষণায় দেখা গেছে, নিয়মিত ব্যায়াম উদ্বেগ ও বিষন্নতা কমাতেও সাহায্য করে।

#সকালে_রোদের_তাপঃ সকালে ঘুম থেকে উঠে কিছুক্ষণ রোদের তাপ নিলে আপনার শরীর পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন `ডি` পাবে। তাছাড়া সূর্যালোক মানসিকভাবে সুস্থ রাখে ও মন ভালো রাখে ।

#মাইন্ডফুলনেন্স_প্রাকটিসঃ বর্তমানে সাইন্টিফিকভাবে প্রমানিত মাইন্ডফুলনেন্স মেডিটেশন ১০ মিনিট প্রতিদিন প্রাক্টিস করলে মন ভালো হয়ে যায়। হঠাৎ কোনো কারণে মন খারাপ হলে এই মেডিটেশন করুন। গবেষণায় দেখা গেছে, এই মেডিটেশন মন ভালো রাখার পাশাপাশি মানসিক ও শারীরিক বিভিন্ন সমস্যা দূর করে।
#কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করুনঃ যাদের প্রতি আপনি কৃতজ্ঞ প্রতিদিন ঘুমাতে যাবার আগে তাদের তালিকা করুন। এসব ব্যক্তিকে মেসেজেও কৃতজ্ঞতা জানাতে পারেন, এটি খুব তাড়াতাড়ি আপনার মন ভালো করে দেবে।

#ইতিবাচক চিন্তার তালিকাঃ আপনার ইতিবাচক চিন্তাগুলো তালিকা করে মোবাইলে বা ছোট ডাইরিতে লিখে রাখুন, আর মন খারাপ হলেই এগুলো পড়ুন।

#ক্ষমাঃ যত বেশি ক্ষমা করতে পারবেন ততবেশি মানসিক শান্তিতে থাকতে পারবেন। আপনি শান্ত হয়ে রাতে আরামে ঘুমাতে পারবেন এবং মন ভালো থাকবে। তাই মন থেকে সবাইকে ক্ষমা করে দেয়ার অভ্যাস করুন।

এগুলো চর্চা করেও মন ভালো না হলে প্রফেশনাল সাইকোলজিষ্ট এর সহায়তা নিন। আজকাল অনলাইনেও সহায়তা পাওয়া যায়।

জিয়ানুর কবির
ক্লিনিক্যাল সাইকোলজিষ্ট।

03/07/2025

কেউ আপনার সাথে যতই খারাপ ব্যবহার করুক না কেন, মানসিকভাবে ভাল থাকতে চাইলে কখনই তাদের স্তরে নামাটা ঠিক না।

এমন পরিস্থিতিতে শান্ত, দৃঢ় থাকা এবং তর্ক না করে প্রয়োজনে আলাদা হয়ে যাওয়াই ভালো।

জিয়ানুর কবির 💙
ক্লিনিক্যাল সাইকোলজিষ্ট।

25/06/2025

আগে কেউ খারাপ আচরণ করলে তারে ধইরা গাইলাইতাম।
এখন চিন্তা করি- ওর ছোটবেলা কেমন ছিল, ওর মা বাপ কেমনে বড় করসে ওরে, ওর বড় হওয়ার পথে ও কি কি ট্রমা পাইসে, কি কি ট্রমা পেয়ে ও এই রকম হয়ে গেসে, এই রকম হওয়ার পর ওর কিরম লাগে।
🙂

24/06/2025

টক্সিক মাদার! অনেক পাবেন আশেপাশে।
অনেকে এটা মানতেই চায় না যে, অনেক মায়েরাও সন্তানের বেলায় টক্সিক হয়ে থাকে। হ্যাঁ, জন্মদাত্রী মা! এসব মায়েরা হয় ছেলে-মেয়ের মধ্যে কিংবা দুই মেয়ে/দুই ছেলের ক্ষেত্রে বৈষম্য করে থাকেন। এক সন্তান থাকে চোখের মনি, অন্য সন্তান যেন দুই চোখের বিষ। একজনের একশটা ভুল অনায়াসে মাফ, অন্যজনের একটি মাত্র ভুলকে দশগুণ বড় করে তোলে মানসিক অত্যাচার!

টক্সিক মায়েরা অবলীলায় সন্তানদের দূর্নাম করে বেড়ান আত্মীয়-স্বজন এবং প্রতিবেশীদের নিকটে। এমনকি তাদের সামনে সন্তনকে তুচ্ছতাচ্ছিল্য করতেও ছাড়েন না। এমন ভাব দেখান, এ যেন তার সন্তান-ই নয়।

এর সীমালঙ্ঘনের জন্য দায়ী পরিবারের পুরুষ, অর্থাৎ সন্তানের পিতা। প্রায় সময় দেখা যায়, স্বামী তার টক্সিক স্ত্রীকে সমর্থন করে যাচ্ছে। কেবল, নিজে বাঁচার জন্য। সন্তান তার মায়ের টক্সিক আচরণের শীকার হয়ে ভয়ে পাংশু মুখে অধীর আগ্রহে পিতার ঘরে ফিরার অপেক্ষা করে যখন দেখে, পিতাও তাল মিলিয়ে অপ্রীতিকর আচরণ করছে, তখন সে-ই সন্তানের আশার প্রদীপ এমনিও নিভে যায়।

সে তখন ভাবতে শুরু করে, পৃথিবীর বুকে সে এক নিঃসঙ্গ জীব। যার কেউ নেই, কিছুই নেই।

একটি শিশুর শৈশব নষ্ট হওয়ার জন্য টক্সিক বাবা-মা-ই যথেষ্ট। অনেক ক্ষেত্রে শুধু শৈশব নয়, পুরো জীবনটাও বরবাদ হয়ে যায়। এটা আসলে ব্যাখ্যা করা যায় না। কেবল পরিস্থিতির শীকার হওয়া সন্তানরা বুঝে তাদের জীবন কতটা নিরানন্দ হয়ে গেছে।

আপনার সন্তানকে ভালোভাবে বাঁচার সুযোগ দিন। স্ত্রী/স্বামীর টক্সিক আচরণের প্রতিবাদ করুন। স্ত্রী/স্বামীকে সন্তুষ্ট করতে তাল মিলিয়ে সন্তানকে আক্রমণ করবেন না। সন্তানকে বুঝার চেষ্টা করুন, সবসময় বাবা-মা-ই সঠিক হয় না। আপনার সঙ্গী/সঙ্গীনী যখন সন্তানের সাথে অস্বাভাবিক আচরণ করে, তখন বিষয়টা ভালোভাবে বুঝে সমাধানের চেষ্টা করুন। একটি সন্তানকে শৈশব থেকে নেতিবাচক প্রভাবে বেড়ে তুলবেন না।

সময় ঠিকই একদিন আপনার সব হিসেব চুকিয়ে দিবে। যে-ই দূর্বল ছোট্ট শিশুর প্রতি বিরূপ মনোভাব প্রকাশ করে মানসিক অত্যাচার করছেন, একদিন সে-ও সমগ্র শক্তি নিয়ে বড় হবে। সেদিন যেন আপনার করা আচরণ আপনাকে ফিরিয়ে না দেয়!
লেখাঃ সামিহা জান্নাত

আইনের বিচারে মানুষ দূর্নীতিবাজ, খারাপ, অসৎ এমনকি অপরাধী হতে পারে। শিশু মনে বেশীরভাগ বাবাই খারাপ/অপরাধী হয় না...!!বাবা দি...
15/06/2025

আইনের বিচারে মানুষ দূর্নীতিবাজ, খারাপ, অসৎ এমনকি অপরাধী হতে পারে।

শিশু মনে বেশীরভাগ বাবাই খারাপ/অপরাধী হয় না...!!

বাবা দিবসের শুভেচ্ছা।

14/06/2025

বাবার সাথে হওয়া সর্বশেষ কথোপকথন বলেন। ❤️

পাথরেও যখন ফুল ফোটে, তখন তুমি কেন থেমে যাবে?🌸🤍
14/06/2025

পাথরেও যখন ফুল ফোটে, তখন তুমি কেন থেমে যাবে?🌸🤍

13/06/2025

ইদানিং নাকি এ-আই(Ai) দিয়ে সাধারণ মানুষদের P°*র্ণ ভিডিও বানানো হচ্ছে। শুনলাম, P°*র্ণ অভিনেতার জায়গায় হুবহু একজন মানুষকে বসিয়ে এমনভাবে P°*র্ণ বানানো হচ্ছে, বুঝার উপায় নেই— এটা ইডিটেড। যদি সত্যি সত্যি এমন হয়ে থাকে, তাহলে বিষয়টা কতটা ভয়ানক, একটু কল্পনা করুন।

মা-বোনেরা সোশ্যাল মিডিয়াতে ছবি প্রকাশ করা থেকে সতর্ক হয়ে যান। এমন যেন না হয়, আপনি শালীন পোশাক পরিহিত ছবি আপলোড করলেন, কিন্তু আপনার এই ছবি Uল*ঙ্গ করে এমন ভিডিও বানানো হয়েছে—যা P°*র্ণ সাইটে ঘুরে বেড়াচ্ছে।

বিষয়টা ভাবতেই গা শিউরে উঠছে!

পৃথিবীতে শেষ বলে কিছু নেই। আপনি যেখানে সব শেষ ভাবছেন, সেখানে  হয়তো নতুন করে শুরু হতে পারে।
06/06/2025

পৃথিবীতে শেষ বলে কিছু নেই।

আপনি যেখানে সব শেষ ভাবছেন, সেখানে হয়তো নতুন করে শুরু হতে পারে।

আজ বিশ্ব সিজোফ্রেনিয়া দিবস। সিজোফ্রেনিয়া হচ্ছে, এমন এক মানসিক ব্যাধি যেখানে একজন ব্যাক্তি অস্বাভাবিক উপলব্ধি, অদ্ভুত চিন...
24/05/2025

আজ বিশ্ব সিজোফ্রেনিয়া দিবস।

সিজোফ্রেনিয়া হচ্ছে, এমন এক মানসিক ব্যাধি যেখানে একজন ব্যাক্তি অস্বাভাবিক উপলব্ধি, অদ্ভুত চিন্তাভাবনা, বিরক্তিকর আবেগ, অঙ্গসঞ্চালনমূলক অস্বাভাবিকতার ফলে ব্যাক্তিগত, সামাজিক এবং পেশাগত কার্যকারিতার অবনতি ঘটে।

সিজোফ্রেনিয়ার লক্ষ্মণ:
১. ভ্রান্ত বিশ্বাস অর্থাৎ অবাস্তব চিন্তাভাবনা মনেপ্রাণে বিশ্বাস করে।
২. আক্রান্ত ব্যাক্তিরা যুক্তিপূর্ণ চিন্তা করতে পারেনা।
৩. অদ্ভুতভাবে কথা বলে।
৪. উপযুক্তভাবে আবেগের বহিঃপ্রকাশ ঘটায়না।
৫. কথা কম বলে বা কথা বলার আগ্রহ থাকেনা।
৬. সামাজিক পরিমন্ডল থেকে নিজেকে গুটিয়ে নেয়।

সিজোফ্রেনিয়া রোগের জন্য দীর্ঘস্থায়ী চিকিৎসা পদ্ধতি অনুসরণ করতে হয়।মানোচিকিৎসার মাধ্যমেও কতিপয় উপসর্গ নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়।তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে,জ্ঞানীয় আচরণ চিকিৎসা পদ্ধতি (CBT)।

সিজোফ্রেনিয়ায় আক্রান্ত ব্যাক্তি কখনোই পাগল নয়। তাই একটু সচেতনতার সাথে চিকিৎসা পদ্ধতি অনুসরণ করলেই রোগী সুস্থ হয়ে উঠতে পারে।

হোমায়রা তাসমিন
সরকারি তিতুমীর কলেজ,ঢাকা।
#সিজোফ্রেনিয়া

07/05/2025

ডিপ্রেশনে আক্রান্ত ব্যক্তিদের আমরা কতগুলো উপদেশ দেই, যে কারনে তার ডিপ্রেশন আরও বাড়ে। একটু ইমপ্যাথি দিয়ে কথা বললে ব্যক্তি অনেক স্বস্তি বোধ করেন।

ডিপ্রেশনে আক্রান্ত ব্যক্তিকে..

#সবাই বলিঃ "মন খারাপ করবেন না। মন খারাপ করা ভালো না। শুধু নিজের ভালোদিকে খেয়াল করুন। সব সময় হাসি খুশি থাকতে চেষ্টা করুন, সব ঠিক হয়ে যাবে।"

#বলতে হবেঃ "আমি বুঝতে পারছি, এখন আপনার জন্য কঠিন সময়। এ সময় মন খারাপ করা স্বাভাবিক। আপনার যা মনে হয় তাই প্রকাশ করুন। কাউকে খুশি করার জন্য হাসি - খুশি থাকার চেষ্টা করার প্রয়োজন নেই। বলুন, আপনাকে কিভাবে সাহায্য করতে পারি?"

জিয়ানুর কবির
ক্লিনিক্যাল সাইকোলজিষ্ট।

08/04/2025

একবার এক ভাইয়াকে জিজ্ঞাসা করেছিলাম "এত ভালো ভার্সিটিতে পড়ো! বাবা মা খুশি! এর পর ও এত ডিপ্রেশনে কেমনে থাকো! "!!
Then He Replied "আর একটা বছর! তখন তোমাকে আমি বলবো " welcome to university Life"!

ফ্রাস্ট্রেশন -ডিপ্রেশন ওয়ার্ড দুইটা আমার ডিকশনারিতে ছিলোনা বললেই চলে!

শুধু প্রেমে ছ্যাকা খাইলেই ডিপ্রেশন আসেনা। সেপারেশন আসলেই ফ্রাস্টেশন আসেনা!

ফ্রাস্ট্রেশন তখন আসে যখন তুমি তোমার আশেপাশের টুফেসড মানুষ দের চিনবা!যে তোমাকে সবচেয়ে ভালো বন্ধু বানাবে, মুখে বলা বোন বানাবে, তোমাকে ফিল করাবে তোমাকে পেয়ে সে বা তারা ধন্য! তারপর তোমার সবকিছু জেনে তোমাকে ব্যাকবাইট করবে! তোমার প্রতি জেলাসি নিয়ে তোমার সবকিছু কেড়ে নিবে! তখন তোমার মনে হবে একটু বন্ধুত্ব ছাড়া তো কিছু চাইনি! এতকিছু পেলাম কেন তাহ্লে! তখন তোমার ফ্রাস্ট্রেশন আসবে।

যখন তোমার আশেপাশের মানুষের কাছে স্বার্থপরতা আর জেলাসি ছাড়া আর কিছুই দেখবানা তখন তোমার ফিল হবে ব্যাপারটা এমন হলো কেনো! ব্যাপারটা সুন্দর হলেও তো পারতো।তখন তুমি ডিপ্রেশনে ভুগবা।

ছোটবেলা থেকে স্কুল কলেজ লাইফে এই জিনিস্টাই আমরা সবচেয়ে কম পাই। স্বার্থপরতা জিনিস টা। ফ্রেন্ডশিপ গুলো অনেক নিষ্পাপ হয়! স্বার্থহীন হয়!
কিন্তু আমার ভাগ্য এতোটাই মারা খাওয়া যে এই স্কুল লাইফ টাও ৫-৬ টা স্কুলে ভাগ হয়ে যাওয়ায় খন্ডবিখন্ড মেমোরিজ নিয়ে আছি।

আমি মানুষ চিনি খুব দেরীতে! কিন্তু এখন চিনি! প্রতিনিয়ত কাউকে না কাউকে চিনতেছি। বড় হচ্ছি ধীরে ধীরে!

আমি যখন ছোট ছিলাম ভাবতাম বড় হবো কবে! বড় হওয়ার তীব্র ইচ্ছায় ছোটবেলা টা পার করেছি। এখন নিজের উপর রাগ হয়! কেনো বড় হতে চেয়েছিলাম!

আমাকে কিছুদিন আগে একজন জিজ্ঞাসা করেছিল আমার ক্লোজ ফ্রেন্ড কয়জন! অদ্ভুতভাবে বিনা দ্বিধায় উত্তর দিয়েছিলাম "একজন ও নাহহ"!

আসলেই একসাথে চিল করলে বন্ধু হওয়া যায়না! সেল্ফি তুলে চেকইন দিলেই ক্লোজ হওয়া যায়না। অনেক অনেক ট্যুর আর হ্যাংগাউট এরেঞ্জ করলেই বেস্টবাডিজ হওয়া যায়না!

তুমি যখন একজনের ঘাড়ে নিজের চোখের পানি ফেলে কমফোর্ট খুজতে যাবা আর পরক্ষণেই বুঝবা তার কাছে তোমার চোখের পানির বিন্দুমাত্র দাম নাই।সবকিছুই "শো অফ" তখন মনে হবে "বন্ধুবান্ধবী" শব্দগুলা শুধুই হাইলেভেলের একটা ব্যাডবাজ।ভার্সিটির ক্ষেত্রে এটা একটু বেশিই হাইলেভেলের।

তারপরও একটা কথা আছেনা? দেয়ার উইল বি এ হোপ অলওয়েজ?

সেই হোপ টা হলো ফ্যামিলি আর দূর্ভাগ্যক্রমে পাওয়া হাতে গোণা দু একজন কাছের মানুষ!💜

©Mosarrat haque Labiba

Address

Barisal

Telephone

+8801939902846

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Kotha Bondhu - Mental Health Support Society posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share