Barisal Falaq Women’s Hijama Center

Barisal Falaq Women’s Hijama Center আমাদের এখানে মহিলা থেরাপিস্ট দ্বারা হিজামা করিয়ে থাকি😊
দয়া করে শুধু আপুরা কল করুন,দেয়া নম্বরে🙂

07/07/2025

মুখে ব্রন❓❓😷
তাহলে হিজামা হতে পারে আপনার জন্য সঠিক সমাধান🙂

চলুন হিজামা সম্পর্কে বিস্তারিত জেনেনি👇

মুখের ব্রণ (Acne) একটি সাধারণ চর্মরোগ, যা মূলত হরমোনের ভারসাম্যহীনতা, অতিরিক্ত তৈলাক্ততা, ত্বকে ব্যাকটেরিয়া জমা হওয়া ও বিষাক্ত পদার্থ জমে থাকার কারণে হয়ে থাকে।
এই সমস্যায় হিজামা (Hijama) বা কাপ থেরাপি হতে পারে এক প্রাকৃতিক, সুন্নাতসম্মত ও কার্যকর চিকিৎসা।

---

😷 হিজামা কী?

হিজামা হলো শরীরের নির্দিষ্ট পয়েন্টে চশমার মতো কাপ লাগিয়ে রক্তের মধ্যে জমে থাকা দূষিত পদার্থ বের করে দেওয়ার একটি পদ্ধতি। এটি “রক্ত পরিশোধন”, “শরীর ডিটক্স” ও “রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থার উন্নয়ন” এর জন্য বহু বছর ধরে প্রাকৃতিক চিকিৎসা হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে।

---

😷 মুখের ব্রণের কারণগুলো সংক্ষেপে:

১. হরমোনের তারতম্য (বিশেষ করে বয়ঃসন্ধিকালে)
২. দেহে জমে থাকা বিষাক্ত পদার্থ (toxins)
৩. অতিরিক্ত তেল উৎপাদন
৪. পাকস্থলী ও পরিপাকতন্ত্রের সমস্যার প্রতিফলন
৫. মানসিক চাপ
৬. অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস

---

🩺 হিজামার মাধ্যমে মুখের ব্রণের উপকারিতা:

✅ ১. শরীর থেকে টক্সিন (বিষাক্ত পদার্থ) বের করে দেয়:

– হিজামা শরীরের ভেতরে জমে থাকা দূষিত রক্তকে বের করে দেয়।
– এই টক্সিনই মুখে ব্রণের অন্যতম কারণ।

✅ ২. রক্ত সঞ্চালন উন্নত করে:

– সঠিক রক্ত সঞ্চালন ত্বকে পুষ্টি পৌঁছাতে সাহায্য করে, ফলে ত্বক হয় উজ্জ্বল ও ব্রণহীন।

✅ ৩. হরমোন ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে:

হরমোনজনিত ভারসাম্য তৈরিতে সহায়ক।

✅ ৪. চর্মের প্রদাহ কমায়:

– ব্রণ মানেই ত্বকে প্রদাহ। হিজামা প্রদাহ ও ফোলাভাব কমাতে কার্যকর।

✅ ৫. মানসিক চাপ কমায়:

– হিজামা স্নায়ু প্রশান্ত করে, মানসিক চাপ কমায়, যা ব্রণ হবার অন্যতম কারণ।

📜 হাদীস থেকে হিজামার গুরুত্ব:

রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেন:

> "যদি কোনো ওষুধে ভালো কিছু থাকে, তবে তা হিজামা করার মধ্যেই আছে।"
📚 (সহীহ মুসলিম: ২২০৫)

---

✅ হিজামার পাশাপাশি কিছু করণীয়:

পর্যাপ্ত পানি পান

চিনি ও ফাস্টফুড এড়িয়ে চলা

হালাল ও পরিশুদ্ধ খাবার গ্রহণ

দিনে একবার চেহারা মৃদু সাবান বা নিম দিয়ে ধোয়া

ঘুম ঠিক রাখ

⚠️ সতর্কতা:
হিজামার পর অন্তত ২৪ ঘণ্টা ঠান্ডা পানিতে গোসল, দুধজাত খাবার ও মাংস গ্রহণ এড়িয়ে চলতে হবে

🧾 মুখের ব্রণ দূর করতে হিজামা একটি নিরাপদ, সুন্নাত চিকিৎসা পদ্ধতি। এটি শরীরকে ভিতর থেকে পরিশুদ্ধ করে, রক্ত সঞ্চালন বাড়ায়, হরমোন ব্যালেন্স করে ও প্রদাহ কমায় – যা সবই ব্রণ কমাতে সরাসরি সহায়তা করে।

#বরিশাল_হিজামা_সেন্টার
#বরিশাল_হিজামা



06/07/2025

আসসালামু আলাইকুম,

আসুন একটু ফায়ার কাপিং সম্পর্কে জেনেনি👇

📌ফায়ার কাপিং (Fire Cupping) বা হিজামা হলো একটি প্রাচীন চিকিৎসা পদ্ধতি, যেখানে শরীরের নির্দিষ্ট অংশে কাচ বা বাম্বুর কাপ রেখে ভিতরে আগুন বা হিট দিয়ে নেতিবাচক চাপ সৃষ্টি করা হয়। এটি শরীর থেকে দূষিত রক্ত বের করতে, ব্যথা উপশম ও রক্ত সঞ্চালন উন্নত করতে সহায়ক বলে বিশ্বাস করা হয়।

🔥 ফায়ার কাপিং-এর উপকারিতা (বিস্তারিত):

১. রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি করে

ফায়ার কাপিং-এর ফলে চামড়ার নিচে রক্ত চলাচল বাড়ে, যা কোষে অক্সিজেন ও পুষ্টি পৌঁছাতে সাহায্য করে এবং শরীরের বিভিন্ন অঙ্গকে সচল রাখে।

২. ব্যথা ও প্রদাহ কমায়

– পিঠে, ঘাড়ে, হাঁটুতে বা অন্য জায়গায় দীর্ঘস্থায়ী ব্যথা থাকলে কাপিং থেরাপি তা কমাতে পারে।
– এটি নার্ভ সিস্টেমকে উত্তেজিত করে ব্যথা প্রশমনে সাহায্য করে।

৩. টক্সিন বা বিষাক্ত পদার্থ দূর করে

শরীরের ত্বকের নিচে জমে থাকা টক্সিন বা দূষিত পদার্থ রক্তের মাধ্যমে বের করে দেয় বলে বিশ্বাস করা হয়। বিশেষ করে Wet Cupping (হিজামা)-এ রক্ত টেনে বের করা হয়।

৪. মাংসপেশির টান ও স্ট্রেস কমায়

যারা শারীরিক পরিশ্রম করেন বা দীর্ঘসময় বসে থাকেন, তাঁদের মাংসপেশি শক্ত হয়ে যেতে পারে। কাপিং করলে এই চাপ ও ক্লান্তি কমে।

৫. ত্বকের সমস্যা দূর করে

ফায়ার কাপিং রক্ত পরিষ্কার করে এবং তা ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে সাহায্য করে। একনে, একজিমা, দাগ-ছোপ ইত্যাদিতে উপকারী হতে পারে।

৬. হজমশক্তি উন্নত করে

– পেটের কিছু নির্দিষ্ট অংশে কাপিং করলে হজমক্রিয়া উন্নত হয়।
– এটি কোষ্ঠকাঠিন্য, গ্যাস, বদহজমে উপকারী হতে পারে।

৭. মাইগ্রেন ও মাথাব্যথা কমায়

– যারা নিয়মিত মাথাব্যথায় ভোগেন, তাঁদের জন্য ফায়ার কাপিং উপকারী হতে পারে।
– বিশেষ করে ঘাড়ের কাছে কাপিং করলে রক্ত সঞ্চালন ভালো হয়ে মাথাব্যথা উপশম হয়।

৮. স্নায়ুতন্ত্রে ভারসাম্য আনে

– এটি দেহের স্নায়ুতন্ত্রে কাজ করে ঘুমের সমস্যা, মানসিক চাপ (anxiety), বিষণ্নতা (depression) কমাতে সাহায্য করে।

৯. ইমিউন সিস্টেম (রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা) বাড়ায়

শরীরের রক্ত পরিষ্কার হলে রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। নিয়মিত হিজামা করলে অনেক সময় ঠান্ডা-জ্বর কম হয় বলে রোগীরা জানান।

✨ হাদিসে হিজামার উল্লেখ:

রাসুলুল্লাহ ﷺ হিজামার প্রতি উৎসাহ দিতেন এবং নিজেও এটি করিয়েছেন।

হাদিস:

> "তোমরা হিজামা করো, কারণ এতে বহু রোগের শিফা আছে।"
(সুনান ইবন মাজাহ, হাদীস: ৩৪৮৩)

হিজামা নিন সুস্থ জীবন যাপন করুন,
📌বিস্তারিত জানতে ইনবক্সে নক করুন

আসসালামু আলাইকুম ☺️☺️গ্যাস্টিকে আক্রান্ত আপনি❓❓গ্যাস্টিকের সঠিক সমাধান আমারা দিচ্ছি😊জি হ্যাঁ সঠিক পড়েছেন আপনি 🥰হিজামার ম...
31/12/2023

আসসালামু আলাইকুম ☺️☺️

গ্যাস্টিকে আক্রান্ত আপনি❓❓
গ্যাস্টিকের সঠিক সমাধান আমারা দিচ্ছি😊

জি হ্যাঁ সঠিক পড়েছেন আপনি 🥰
হিজামার মাধ্যমে গ্যাস্টিক চিরতরে কমে যাবে ইন শা আল্লাহ ☺️
আমরা মাসাজ এবং ড্রাই কাপিং এর মাধ্যমে গ্যাস্টিক এর সমস্যাকে নিরাময় করে থাকি।🙂

তাই যারা গ্যাস্টিকের সমস্যাই ভুগছেন আর দেরি না করে এখনি চলে আসুন, আমাদের সেন্টারে😊

আমাদের এখানে মহিলাদের জন্য পর্দা সহ হিজামার ব্যাবস্হা রয়েছে। আমরা পর্দার ব্যাপারে খুবই সচেতন☺️
তাই পরহেজগার আপুরা নির্দ্বিধায় আমাদের সেন্টারে চলে আসতে পারেন।🧕
✅বি:দ্র: আমাদের পেইজে দেয়া নম্বারটায় দয়া করে শুধু আপুরাই কল করবেন🙏

#হিজামা #বরিশাল_হিজামা_সেন্টার #বরিশাল_মহিলা_হিজামা_সেন্টার

বাতের ব্যাথায় অস্হির হয়ে যাচ্ছেন❓❓হাদীসে আছে তোমরা যেসব পদ্ধতিতে চিকিৎসা নাও তন্মধ্য হিজামা সর্বোত্তম চিকিৎসা।হিজামা এমন...
24/10/2023

বাতের ব্যাথায় অস্হির হয়ে যাচ্ছেন❓❓

হাদীসে আছে তোমরা যেসব পদ্ধতিতে চিকিৎসা নাও তন্মধ্য হিজামা সর্বোত্তম চিকিৎসা।

হিজামা এমন একটি চিকিৎসা যেটা মানুষের শরীরকে ফ্রেশ রাখে এবং শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়,বড় বড় রোগ (যেমন হার্টের রোগ, কিডনির রোগ, লিভারের রোগ, ষ্ট্রোক) থেকে নিরাপদ রাখে।

কারন হিজামা দ্বারা শরীর থেকে ক্ষতিকর উপাদান বের হয়ে যায় এবং হিজামাই শরীর থেকে ক্ষতিকর উপাদান বের করার একমাত্র ন্যচারাল পদ্ধতি।

বিভিন্ন ব্যথা, উচ্চরক্তচাপ, কোলেষ্টরেল ইত্যাদির জন্য হিজামা খুবই উপকারী এবং পরিক্ষীত চিকিৎসা । সুতরাং হিজামা নিন সুস্থ থাকুন।

⭕হাদীস শরীফে আরবী মাসের ১৭-১৯-২১ তারিখে হিজামা লাগানোর ব্যপারে বিশেষ গুরত্ব দেয়া হয়েছে। এজন্য কেউ সুন্নাত হিসেবে হিজামা নিতে চাইলে এই তারিখগুলোতে হিজামা নিলে ভাল।

আর কোন রোগের জন্য হিজামা নিলে যে কোন তারিখে নেয়া যায়।হাদীসে আছে তোমরা এই তারিখগুলিতে হিজামা নাও কারন এতে শেফা রয়েছে।

✅বিশেষ দ্রষ্টব্য-সুন্নাহ ডেগুলিতে মহিলা ডাক্তার দ্বারা মহিলাদের হিজামার ব্যবস্থা থাকবে।

যে কোনো বিষয়ে যে কোনো সময় হিজামা সম্পর্কে কথা বলুন এ নাম্বারে: ০১৩৩১-১৪৪২০২

🥹বাত একটি সিস্টেমিক বা প্রগ্রেসিভ ডিজিজম অর্থাৎ যা কিনা পুরো শরীরে প্রভাব ফেলে। এর ফলে যেকেউ শয্যাশায়ী ও কর্মক্ষমতাহীন হয়ে পড়াতে পারেন। এর জন্য প্রয়োজন সঠিক চিকিৎসা এবং সচেতনতা।

🍁আমাদের দেশে অনেকের মধ্যেই একটি ভুল ধারণা রয়েছে, তা হচ্ছে বাতজ্বর ও বাতের ব্যথাকে অনেকেই গুলিয়ে ফেলে। কারণ হচ্ছে বাতজ্বরে গিঁটে গিঁটে ব্যথা হয়। বাতের ব্যথায়ও একই সমস্যা দেখা যায়। কিন্তু দুটোর মধ্যে পার্থক্য হলো বাতজ্বরের ক্ষেত্রে জয়েন্টগুলো ফুলে যায়। শরীরের বড় জয়েন্টগুলো আক্রান্ত হয়। এই ব্যথা নড়াচড়া করে। অর্থাৎ একটি জয়েন্টে ব্যথা হলো সঙ্গে সঙ্গে দেখা যাবে আরেকটি জয়েন্টে ব্যথা হচ্ছে। একে পলিআরথ্রাইটিস বলা হয়। এটি হলো বাতজ্বরের নির্দিষ্ট পয়েন্ট। বাতজ্বর সাধারণত ছোটদের, অর্থাৎ পাঁচ থেকে পনেরো বছরের বাচ্চাদের হয়ে থাকে।

অন্যদিকে, গিরার ব্যথা হচ্ছে সাময়িক একটি সমস্যা। এই রোগে গিরা বা জয়েন্টে ব্যথা হলেও তা চার থেকে ছয় সপ্তাহ পর্যন্ত থাকে। দীর্ঘমেয়াদি বাতব্যথার অনেক ধরনে রয়েছে। সঠিক চিকিৎসার জন্য প্রয়োজন এই ধরন নির্ণয় করা। কারণ, একেক ধরনের বাতের চিকিৎসা একেক রকম।

বাত একটি প্রোগ্রেসিভ রোগ, এটি চলতেই থাকে শরীরের ভেতর। তাই সঠিক সময়ে এর চিকিৎসা প্রয়োজন। তা না হলে অন্য জটিলতা দেখা দিতে পারে। যেমন চিকিৎসা না করলে এই রোগ প্রাথমিকভাবে শরীরের গিরা গুলোকে আক্রমণ করবে এবং নষ্ট করে ফেলবে। এরপর প্রচণ্ড ব্যথা হবে। এর পর্যায়ে গিয়ে গিরা বাঁকা হয়ে যাবে। রোগীর স্বাভাবিক নড়াচড়া ব্যাহত হবে। করান তিনি তার গিরাগুলো নড়াচড়া করাতে পারবেন না। এগুলো শুধু গিরার ক্ষতি করে না অন্য অঙ্গগুলোকেও আক্রান্ত করে। এতে লাং ফাইব্রোসিস হতে পারে, সেকেন্ডারি ভাসকুলার ডিজিজ হতে পারে, আমাদের আঙলগুলো কালো হয়ে যায় বা পচনও ধরতে পারে, আমাদের শরীরের চামড়ায় ক্ষত তৈরি করতে পারে। বাতের জন্য শরীরের চর্বির মাত্রা বেড়ে যেতে পারে। ফলে হৃদ্‌রোগ দেখা দিতে পারে।

এটি শুধু গিঁট বা গিরার জন্যই ক্ষতিকর নয়। এটি শরীরের সব গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গকেই আক্রান্ত করে। এটি মাল্টিসিস্টেম ডিজিজ। তাই বাতকে অবহেলা করা উচিত নয়। আর ওষুধ সেবনে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ প্রয়োজন। কারণ, অনেকেই আছে ব্যথা সহ্য করতে না পেরে ইচ্ছেমতো ব্যথানাশক ওষুধ সেবন করে থাকে। শুধু বাতের ব্যথায় নয়, সব ধরনের ব্যথায় এমনটি অনেকেই করে থাকে। এর ফলে কিডনি, লিভারে নানা রকম জটিলতা, খাদ্যনালিতে ঘা হওয়ার মতো গুরুতর সমস্যা হওয়ার আশঙ্কা অনেক বেড়ে যায়। তাই যেকোনো রকমের ব্যথানাশক ওষুধ অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ মেনে খেতে হবে।

📝বাতের দীর্ঘমেয়াদি চিকিৎসায় কিছু লাইফস্টাইল মডিফিকেশন প্রয়োজন। যেমন ওজন বেশি থাকলে কমাতে হবে। মদ্যপানের অভ্যাস থাকলে বাদ দিতে হবে। প্রোটিনসমৃদ্ধ খাবার, যেমন মাছ, মাংস (হাঁস, ভেড়া, কবুতর, খাসি ইত্যাদি), ডিম, শিমের বিচি, কলিজা ইত্যাদি খাওয়া যথাসম্ভব কমিয়ে আনতে হবে।

যেসব রোগের কারণে গিঁটে ব্যথা হয়, সেসব রোগের যথাযথ চিকিৎসা করাতে হবে। কিছু ওষুধ দীর্ঘমেয়াদি চিকিৎসার জন্য ব্যবহার করা যেতে পারে। রিহ্যাবিলিটেশন ও ফিজিক্যাল থেরাপিও লাগতে পারে। বাতের ব্যথার চিকিৎসা সময়মতো করা সম্ভব হলে একজন মানুষ পঙ্গুত্বের হাত থেকে রক্ষা পাবে। যেকোনো রোগের ক্ষেত্রেই সচেতনতার বিকল্প নেই।

#বরিশাল_হিজামা_সেন্টার #বরিশাল_মহিলা_হিজামা_সেন্টার #হিজামা #বরিশাল_হিজামা

মুখের ব্রোন নিয়ে চিন্তিত🤔আর চিন্তা না করে আপনি এখনি এর ট্রিটমেন্ট করে নিন, চিরতরে এই সমস্যার সমাধান করুন💫 ✨হ্যা, হিজামার...
09/10/2023

মুখের ব্রোন নিয়ে চিন্তিত🤔

আর চিন্তা না করে আপনি এখনি এর ট্রিটমেন্ট করে নিন, চিরতরে এই সমস্যার সমাধান করুন💫

✨হ্যা, হিজামার মাধ্যমে আপনার শরীর থেকে টক্সিন ( দূষিত রক্ত) বের করে, শরীরকে জীবানু মুক্ত করুন এবং নিজেকে একটি সুন্দর চেহারা উপহার দিন।🎁☺️☺️

🗣️আসুন এই ব্রোন সম্পর্কে কিছু তথ্য জেনে নেই

ত্বকের একটি অস্বস্তিকর সমস্যা ব্রণ। অনেকেরই ব্রণ হয় এবং তা পরিচর্যা করলে সেরে যায়। আবার কিছু ব্রণ আছে যা সহজে সারতেই চায় না, সারলেও বারবার ফিরে আসে।

প্রথমে জানা যাক ব্রণের কারণ সম্পর্কে♣️
🌿ত্বকের রোমকূপ ব্লক হয়ে গেলে,

🌿অতিরিক্ত তেল, সিবাম নিঃসৃত হলে ব্রণের সম্ভাবনা বেড়ে যায়।
🌿 এ ছাড়া প্রোপিয়োনিব্যাকটেরিয়াম অ্যাকনেস নামের ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণে এটি হতে পারে।

ব্রণের কিছু ধরন রয়েছে।
🍀যেমন প্রাথমিক পর্যায়ের ব্রণকে কমিডন বলে। এটি হলে মুখে ব্ল্যাকহেডস বা সাদা দানার মতো হয়।

🍀ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণের ফলে যে ব্রণ হয় তাকে পাস্টিউলার অ্যাকনে। এই ব্রণ একটু বড় এবং ব্যথাযুক্ত আর এর ভেতরে পুঁজ থাকে।

🍀আবার আরেক ধরনের ব্রণ হয় যাতে মুখ ভর্তি হয়ে থাকে। একে সিস্টিক অ্যাকনে বলে।

🔺অনেকে জানতে চাই ব্রণ কি কোন বয়সের সাথে সম্পৃক্ত তাদের জন্য কিছু কথা 👇

ব্রণ হওয়ার ক্ষেত্রে বয়স বেশ বড় একটি ফ্যাক্টর। বয়ঃসন্ধিকাল শুরু হলে শরীরে অ্যান্ডোজেন হরমোন বেড়ে যায়। এ সময় ছেলে ও মেয়ে উভয়ের ক্ষেত্রে ব্রণ হওয়াটা খুব স্বাভাবিক। আবার এটাও দেখা যাচ্ছে, ২৫ বছর বয়সের পরও অনেকের নতুন করে ব্রণ হচ্ছে।

বয়ঃসন্ধিকাল বা অন্য যেকোনো সময়ে যে ব্রণ হয়, সেটি অনেক বেশি হলে বা ত্বকের কোনো সমস্যা যেমন দাগ বা গর্ত সৃষ্টি করে তাহলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। এ বিষয়ে বিশেষজ্ঞ বলেন, এই দাগ বা গর্ত কোনো ক্রিম বা জেলে সেরে যায় না। এ জন্য প্রয়োজন দীর্ঘ চিকিৎসার। তাই প্রাথমিক অবস্থায় চিকিৎসা করালে মুখে দাগ বা গর্ত হওয়ার মতো সমস্যাগুলো সহজেই এড়ানো যায়

কিন্তু এই দাগও হিজামা ট্রিটমেন্টে চলে যায়
(ইন শা আল্লাহ)

চলুন আর দেরি না করে এখনই ট্রিটমেন্টে নিয়ে, উজ্জ্বল চেহারায় ফিরে আসি🥳

আমাদের ঠিকানা: C&B road, 1no poal,barisal sador.Baarisal

#বরিশাল_হিজামা_সেন্টার #বরিশাল_মহিলা_হিজামা_সেন্টার #বরিশাল_হিজামা #হিজামা #ব্রোনের_জন্য_করণীয় #ব্রোনের_চিকিৎসা

কমরের ব্যাথায় ভুগছেন😢😢বেশি সময় বসা যায় না, দাড়ানো যায় না, হাটা যায় না🚶‍♀️🚶‍♀️✨হিজামা আপনার সকল সমস্যা সমাধান করে দিবে (ই...
08/10/2023

কমরের ব্যাথায় ভুগছেন😢😢
বেশি সময় বসা যায় না, দাড়ানো যায় না, হাটা যায় না🚶‍♀️🚶‍♀️
✨হিজামা আপনার সকল সমস্যা সমাধান করে দিবে (ইন শা আল্লাহ)

আমরা যে ট্রিটমেন্ট দিয়ে থাকি👇
✅ওয়েট কাপিং
✅ড্রাই কাপিং
✅ম্যাসেজ কাপিং
✅কিছু নির্দেশণা


বর্তমানে বয়স্কদের পাশাপাশি কমবয়সী অনেকের ব্যাক পেইন হতে দেখা যায়। এর একটি কারণ হতে পারে দীর্ঘসময় ঝুঁকে বসে কাজ করা। এখন তো বেশিরভাগই ডেস্কটপ কম্পিউটার বা ল্যাপটপে কাজ করেন। আর কাজ করার সময় সেখান থেকে খুব একটা ওঠেনও না। পেশীর নড়াচড়া একেবারে হয় না বললেই চলে।

সাধারণত ব্যাক পেইন শুধু পিঠে ও মেরুদণ্ডে যন্ত্রণা দিয়েই শেষ হয়ে যায় না। এরসঙ্গে কোষ্ঠকাঠিন্য, হজম না হওয়া, বমি ভাব ইত্যাদিও চলে আসে। পেইন কিলার খেলে সাময়িক মুক্তি পাওয়া যায়, তবে তার পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া তো থাকেই। আবার একটানা পেইনকিলার খাওয়া খুবই ক্ষতিকর অভ্যাস হিসেবে বিবেচিত হয়।

📌📌নিম্নে ব্যাকপ্যান থেকে মুক্তি পাওয়ার সাধারণ কিছু পদ্ধতি চলুন সে সম্পর্কে জেনে নেই-

১. ব্যাক পেইন হলে মাথার বালিশ দিলে,আপাতত সেটি সরিয়ে রাখুন। বালিশে মাথা রেখে ঘুমালে শরীরের সঠিক ভঙ্গির অভাবে ব্যথা আরও বেড়ে যায়। তাই ব্যাক পেইন কমাতে আপাতত মাথার নিচে বালিশ ছাড়াই ঘুমানোর অভ্যাস করুন।

২. সুস্থ থাকতে চাইলে শরীরচর্চা বাদ দিয়ে দিলে হবে না। প্রতিদিন কিছু ব্যায়ামের অভ্যাস অবশ্যই করতে হবে। তার মধ্যে মকরাসন, শলাভাসন, মার্কাতাসন ইত্যাদি অবশ্যই করবেন। নিয়মিত এসব ব্যায়াম মেনে চললে ব্যাক পেইন থেকে দ্রুত মুক্তি পাবেন।

৩. এক জায়গায় দুই ঘণ্টার বেশি বসে থাকবেন না। সবচেয়ে ভালো হয় ঘণ্টাখানেক পরপর ৫ মিনিটের বিরতি নিলে। এক্ষেত্রে একটু হাঁটুন, কফি খান,পানি খান। সোজা কথা বিরতি নিন।

৪. ব্যাক পেইন হলে প্রথমেই পেইন কিলার না খেয়ে অলিভ অয়েলের সঙ্গে সামান্য লবণ যোগ করে মালিশ করতে পারেন। এছাড়া সর্ষের তেল কিংবা তিলের তেলও ব্যবহার করতে পারেন।

♣️আমাদের এখানে মহিলা থেরাপিস্ট দ্বারা মহিলাদের হিজামা করানো হয়।

📥বিস্তারিত জানতে whatsapp নক করুন: 01747-686344
📞অথবা কল করুন: +8801331-144202

#বরিশাল_মহিলা_হিজামা_সেন্টার #বরিশাল_হিজামা_সেন্টার #বরিশাল_হিজামা #হিজামা

প্রচন্ড ম্যাথা ব্যাথা🤕🤕 কিছুতেই কমছে না❓তাহলে এই পোস্টটি আপনার জন্যই🙂আথবা মাইগ্রেনের ব্যাথায় ভুগছেন⁉️ নিশ্চই হিজামা আপনা...
08/10/2023

প্রচন্ড ম্যাথা ব্যাথা🤕🤕 কিছুতেই কমছে না❓
তাহলে এই পোস্টটি আপনার জন্যই🙂

আথবা মাইগ্রেনের ব্যাথায় ভুগছেন⁉️ নিশ্চই হিজামা আপনার সকল সমস্যাকে সমাধান দিতে পারবে।
(ইন শা আল্লাহ)
🤷‍♀️এখন আমরা অনেকেই জানিনা যে মাথা ব্যাথা এবং মাইগ্রেন কি একই জিনিস নাকি মাইগ্রেন আলাদা বিষয়।
তাদের জন্য নিচে বিস্তারিত দেয়া হলো 👇

📝মাইগ্রেন এক বিশেষ ধরনের মাথাব্যথা। মাথার যেকোনো এক পাশ থেকে শুরু হয়ে অনেক সময় পুরো মাথায় ব্যথা করে। এতে মস্তিষ্কে স্বাভাবিক রক্তপ্রবাহ ব্যাহত হয়। মস্তিষ্কের বহিরাবরণে যে ধমনিগুলো আছে, সেগুলো মাথাব্যথার শুরুতে স্ফীত হয়ে যায়। মাথাব্যথার সঙ্গে বমি এবং বমি বমি ভাব রোগীর দৃষ্টিবিভ্রম হতে পারে।

✅রাজধানীর ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব নিউরো সায়েন্সেস অ্যান্ড হাসপাতালের সহকারী অধ্যাপক এম এস জহিরুল হক চৌধুরী বলেন, সব মাথাব্যথাই মাইগ্রেন নয়। দৃষ্টিস্বল্পতা, মস্তিষ্কের টিউমার, মাথায় অন্য সমস্যার কারণে মাথাব্যথা হতে পারে। মাইগ্রেন একধরনের প্রাইমারি হেডেক, যা নিয়মিত চিকিৎসার মাধ্যমে নিরাময় সম্ভব। চিকিৎসকের অধীনে এবং নিয়মিত চেকআপের মাধ্যমে এ রোগের চিকিৎসা করা উচিত। মাইগ্রেনের ব্যথা চোখের কোনো সমস্যার জন্য হয় না।

🤔🤔এখন কথা হচ্ছে হিজামা থেরাপি কি মাইগ্রেনের সমস্যাকে নিরাময় করতে পারবে❓

জি হ্যাঁ😊।
মাইগ্রেন এর ব্যথার জন্য হিজামা খুবই উপকারী, মেডিকেল সায়েন্স দ্বারা প্রমাণিত এবং এটা একটা সুন্নাহভিত্তিক চিকিৎসাও। তাই হিজামা করানো একটা ভালো সমাধান।হিজামা করানোর পর আপনার বডি পুরো রিলাক্স হয়ে যাবে, যার কারনে ঘুম টাও ভলো হবে। আর ব্যাথা থেকেও অবসান হয়ে থাকে।

📌যেসব খাবার মাইগ্রেনের সমস্যা প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে
* ম্যাগনেশিয়ামসমৃদ্ধ খাবার। যেমন
ঢেঁকি ছাঁটা চালের ভাত, আলু ও বার্লি মাইগ্রেন প্রতিরোধক।
* বিভিন্ন ফল, বিশেষ করে খেজুর ও ডুমুর ব্যথা উপশম করে।
* সবুজ, হলুদ ও কমলা রঙের শাকসবজি নিয়মিত খেলে উপকার হয়।
* ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন ডি মাইগ্রেন প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে। তিল, আটা ও বিট ইত্যাদিতে প্রচুর পরিমাণ ক্যালসিয়াম রয়েছে।
* আদার টুকরো বা রস দিনে দুবার জিঞ্চার পাউডার পানিতে মিশিয়ে খেতে পারেন।

🚫কী ধরনের খাবার এড়িয়ে চলবেন
* চা, কফি ও কোমলপানীয়, চকলেট, আইসক্রিম, দই, দুধ, মাখন, টমেটো ও টক জাতীয় ফল খাবেন না
* গম জাতীয় খাবার, যেমন রুটি, পাস্তা, ব্রেড ইত্যাদি
* আপেল, কলা ও চিনাবাদাম
* পেঁয়াজ

হিজামা থেরাপি নিতে চাইলে আমাদের চেম্বারে চলে আসুন। ঠিকানা হচ্ছে: সি এন্ড বি রোড,১ নং পোল সংলগ্ন, বরিশাল সদর। বরিশাল।

☎️বিস্তারিত জানতে কল করুন: 01331144202
বি;দ্র: শুধু মহিলারা নম্বরে কল করুন।
📥আথবা ইনবক্সে নক করুন।
ধন্যবাদ।😊😊
#বরিশাল #বরিশাল_হিজামা_সেন্টার
#মহিলা_হিজামা_সেন্টার #বরিশাল_মহিলা_হিজামা_সেন্টার #বরিশাল_হিজামা
#হিজামা
#মাথা_ব্যাথা

আপনি কি হিজামা করাতে চাচ্ছেন❓🤔🤔কিন্তু কোথাও মহিলা হিজামা থেরাপিষ্ট পাচ্ছেন না❓তাহলে আপনি ঠিক জায়গায় এসেছেন😊আমরা ট্রেনিং ...
05/10/2023

আপনি কি হিজামা করাতে চাচ্ছেন❓🤔🤔

কিন্তু কোথাও মহিলা হিজামা থেরাপিষ্ট পাচ্ছেন না❓
তাহলে আপনি ঠিক জায়গায় এসেছেন😊
আমরা ট্রেনিং প্রাপ্ত মহিলাদের দ্বারা মা-বোনদের হিজামা করিয়ে থাকি🙂

🍂হিজামা সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে শুধু মাত্র আপুরা কল করুন। (কলে যিনি থাকবেন সেও একজন মহিলা)
নিচে দেয়া নাম্বারে।

🍂অথবা ইনবক্সে নক করুন📥

📌বি:দ্র: আমরা পর্দা মেইন্টেন করে হিজামা করিয়ে থাকি।
#মহিলা_হিজামা_সেন্টার
#বরিশাল_হিজামা
#বরিশাল_মহিলা_হিজামা_সেন্টার


.

13/08/2023
13/08/2023

আমাদের হিজামা সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে কল করুন এই নম্বরে 👇+8801968111348

12/08/2023

আসসালামু আলাইকুম।

02/08/2023

#হিজামাঃ

অনেকেই প্রশ্ন করেন হিজামা কি? রুকইয়াহ এর সাথে হিজামা র সম্পর্কে কি? আজকের লেখাটি তাদের জন্য।

দীর্ঘদিন রুকইয়াহ্ করার পরেও প্রয়োজন অনুযায়ী হিজামা করার দরকার হয়ে থাকে। রুকইয়াহ ছাড়াও শারিরীক সুস্থতার জন্য হিজামা গ্রহণ করা যায়।
রুকইয়াহ মূলত জ্বিন, যাদু, বদনজর, ওয়াসওয়াসা এসব সমস্যার জন্য ইসলাম সম্মত উপায়ে কুরাআন হাদিসের আয়াত, দুয়া পড়ে ঝাড়ফুক করার নাম।

হিজামা মুলত মানুষের সকল প্রকার শারীরিক, মানসিক ও আধ্যাত্মিক সুস্থতার জন্য নববী এক চিকিৎসার ব্যবস্থার নাম। আর জ্বীনযাদু/যাদুর/সিহরের চিকিৎসার জন্য রুকইয়াহ এর সাথে সাথে হিজামা ও খুব গুরত্বপূর্ণ কার্যকরী ভুমিকা রাখে। তাই রুকইয়াহ এর সাথে সাথে হিজামার সম্পর্কও খুবই গুরত্বপূর্ণ।

বদনজরের সমস্যার ক্ষেত্রে যেমন রুকইয়াহ করতে হয় বদনজর নষ্টের। আবার যাদুর জন্যও রুকইয়াহ্ করতে হতে পারে। সেক্ষেত্রে শারিরিক মানসিক আরো অনেক ধরনের চেইঞ্জ আসে। লক্ষনগুলো চেক করে তবে তার জন্যও রুকইয়াহ করতে হবে।

hijama হিজামা কী? কেন করা উচিত? রুকইয়ার সাথে এর সম্পর্ক কী?

📖 #হিজামা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনাঃ📖

📝1 #
📌হিজামা কী?
হিজামা অন্যতম একটি সুন্নাহ চিকিৎসা যা বিজ্ঞান সম্মত। যাতে মানুষের সকল প্রকার শারীরিক, মানসিক ও আধ্যাত্মিক সুস্থতা বিদ্যামান রয়েছে।

ইউনানী ও আয়ুর্বেদ চিকিৎসারও অন্তর্ভুক্ত। যাকে বাংলায় শিঙ্গা এবং ইংরেজিতে Cupping Therapy ও বলা হয়। ইউনানীতে হাজামাৎ আর আয়ুর্বেদিকে রক্তমোক্ষণ নামে বেশ পরিচিত।

📌হিজামার পদ্ধতি:
এই চিকিৎসা ব্যবস্থা বহু প্রাচীণ। আগে বাঁশ কিংবা প্রাণীর শিং ব্যবহার করে এই চিকিৎসা করা হত। কিন্তু বর্তমানে শরীরের নির্দিষ্ট কিছু অংশ থেকে সাধারণত গ্লাস কিংবা প্লাস্টিক কাপের সাহায্যে রক্ত বের করে ফেলে দেয়া হয়। এর দ্বারা ভেতরের দূষিত রক্ত দূর হয়ে যায়। যার ফলে মানুষ প্রশান্তি অনুভব করে।

📌কেন হিজামা করাবেন?
সুস্থ লোকেরাও হিজামা করাতে পারেন। এতে সুস্থতার সাথে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও বাড়ে। আপনার রোগ হলে যেমন ডাক্তারের কাছে যান। তারপর প্রয়োজন পড়লে অস্ত্রপোচারও করান। তেমনি আপনার শারিরীক রোগ যাদু/সিহরের সমস্যার জন্য হিজামা করাবেন। তাহলে ফায়দা স্বরূপ রোগ থেকে মুক্তি পাবেন এবং রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর একটি সুন্নাতের উপরও আমল করা হবে ইনশাআল্লাহ।

📌আচ্ছা প্রচলিত চিকিৎসা বিজ্ঞান কি হিজামাকে সমর্থন করে? প্রচলিত চিকিৎসা ব্যবস্থা কিংবা প্রচলিত চিকিৎসা বিজ্ঞান এটাকে বাতিল, অকার্যকর বা ক্ষতিকর বলে না, বরং সমর্থন করে। প্রচলিত চিকিৎসা ব্যবস্থার সহযোগী হিসেবে এই চিকিৎসা গ্রহণ করা যায়।

সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য হচ্ছে এই যে, হিজামার ব্যপারে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হিজামাকে বলেছেন সর্বশ্রেষ্ঠ চিকিৎসা ব্যবস্থা।

📝2 #
📌 হিজামা সংক্রান্ত উল্লেখযোগ্য কয়েকটি হাদীস দেখেন নিতে পারেন। এছাড়াও আরও হাদিস রয়েছে।

ক) হযরত জাবির রাঃ থেকে বর্ণিত আছে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওযাসাল্লাম বলেছেন, নিশ্চয় হিজামায় শেফা রয়েছে।” সহীহ মুসলিম, হাদীছ নম্বর: ২২০৫

খ) হযরত আবদুল্লাহ্ বিন আব্বাস রাঃ থেকে বর্ণিত আছে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, “হিজামাকারী কতইনা উত্তম লোক। সে দূষিত রক্ত বের করে মেরুদন্ড শক্ত করে ও দৃষ্টিশক্তি প্রখর করে।” সুনানে তিরমিযী, হাদীছ নম্বর: ২০৫৩

গ) হযরত আবু হুরাইরা রাঃ থেকে বর্ণিত আছে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, “জিবরীল আমাকে জানিয়েছেন যে, মানুষ চিকিৎসার জন্য যতসব উপায় অবলম্বন করে, তম্মধ্যে হিজামাই হল সর্বোত্তম।” আল-হাকিম, হাদীছ নম্বর: ৭৪৭০

ঘ) হযরত আবদুল্লাহ বিন উমর রাঃ থেকে বর্ণিত আছে, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওযাসাল্লাম বলেছেন, খালি পেটে হিজামাই সর্বোত্তম। এতে শেফা ও বরকত রয়েছে এবং এর মাধ্যমে বোধ ও স্মরণশক্তি বৃদ্ধি পায়।” সুনানে ইবনে মাজা, হাদীছ নম্বর: ৩৪৮৭

ঙ) হযরত আনাস রাঃ থেকে বর্ণিত আছে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওযাসাল্লাম বলেছেন, কেউ হিজামা করতে চাইলে সে যেন আরবী মাসের ১৭, ১৯ কিংবা ২১ তম দিনকে নির্বাচিত করে। রক্তচাপের কারণে যেন তোমাদের কারো মৃত্যু না হয়, সেদিকে লক্ষ্য রাখবে।” সুনানে ইবনে মাজা, হাদীছ নম্বর: ৩৪৮৬

চ) ইবনু আব্বাস (রাঃ) এর সূত্রে নবী (সাঃ) থেকে বর্নিত, “তিনি বলেন রোগমুক্তি তিন জিনিসের মধ্যে রয়েছে। হিজামা লাগানো, মধু পাণ করা এবং আগুন দিয়ে দাগ দেয়ার মধ্যে। তবে আমি আমার উম্মতকে আগুন দিয়ে দাগ দিতে নিষেধ করি”

ছ) কালো যাদু বা কুফুরী বিনষ্ট করার উদ্দেশ্যেঃ

ইবনুল কাইয়্যূম (রহঃ) মন্তব্য করেন, রাসুলুল্লাহ রাসুলুল্লাহ আলাইহি ওয়া সাল্লাম যখন যাদু দ্বারা পীড়িত হন তখন তিনি মাথায় সিঙ্গা লাগান এবং এটাই সবচেয়ে উত্তম ঔষধ যদি সঠিকভাবে করা হয়। (যাদ আল মাআদঃ ৪/১২৫-১২৬)

📝3 #
📌হিজামা কিভাবে কাজ করে?

বদ-রক্ত, রোগের জন্য দায়ী জীবাণু প্লাজমা বা ফ্লুইডের সাথে বের করে নিয়ে আসা হয়। যা শরীর থেকে রোগের জন্য দায়ী জীবাণু সরিয়ে ফেলে। এর মাধ্যমে বর্তমানে সংক্রামক সকল রোগের চিকিৎসা করা হচ্ছে। এছাড়া অসংক্রামক অনেক রোগও ভালো হয় নিয়মিত হিজামা করালে। এটি শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে, রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি করে ও রক্ত পরিষ্কার রাখে, শরীর থেকে টক্সিন বা বিষাক্ত জৈব-রাসায়নিক বর্জ্য নিষ্কাশন করে।

হিজামা একটি চিকিৎসা যাতে অন্যান্য মেডিক্যাল ড্রাগসের মত কোন সাইড ইফেক্ট নেই। কেবল নিরাময় আছে (সুবহানাল্লাহ)। রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তাঁর নিজের জন্য এ চিকিৎসাটি করিয়েছিলেন।

📝4 #
📌হিজামাতে যে সকল সমস্যায় উপকার হয়:
(১) রক্তদূষণ, উচ্চরক্তচাপ, (২) ঘুমের ব্যাঘাত, স্মৃতিভ্রষ্টতা, মানসিক সমস্যা, (৩) মাইগ্রেন জনিত দীর্ঘমেয়াদী মাথা ব্যাথা, অস্থি সন্ধির ব্যাথা, পিঠে ব্যাথা, হাঁটু ব্যাথা, দীর্ঘমেয়াদী সাধারণ মাথা ব্যাথা, ঘাড়ে ব্যাথা, কোমর ব্যাথা, পায়ে ব্যাথা, মাংসপেশীর ব্যাথা, দীর্ঘমেয়াদী পেট ব্যথা, হাড়ের স্থানচ্যুতি জনিত ব্যাথা।
(৪) সাইনুসাইটিস (৫) ব্রণ (৬) কোলেস্টেরল (৭) হাঁপানি (৮) গ্যাস্ট্রিক পেইন, গ্যাস্ট্রিক আলসার (৯) বিষক্রিয়া (১০) দীর্ঘমেয়াদী চর্মরোগ (১১) ত্বকের নিম্নস্থিত বর্জ্য নিষ্কাশন (১২) ফোঁড়া-পাঁচড়া (১৩) চুল পড়া (১৪) স্পোর্টস ইঞ্জুরি (১৫) হরমোনাল সমস্যা (১৬) ইরেক্টিল ডিসফাংশন [ই.ডি], (১৭) মাদকাসক্ত এবং আরও অনেক সমস্যার জন্য হিজামা কার্যকরী ইনশাআল্লাহ।

📝 #5
📌 শিঙা নিয়ে সতর্কতাঃ
আমাদের দেশে পূর্ব থেকে এই শিঙা লাগানোর একটা প্রথা প্রচলিত আছে, যা কিনা বেদে সম্প্রদায়ের মানুষজন করে থাকে, বিশেষ করে বেদে মহিলারা। এরা শিঙা লাগানোর কথা বলে বাড়ি বাড়ি মহল্লায় ডাকাডাকি করে বেরায়। শিঙা লাগানোর পাশাপাশি কৌশলে পরিবারের সার্বিক অবস্থা জেনে নানারকম কথার চাতুরতায় আপনাকে ধোকাবাজি করে:- নগদ অর্থ, স্বর্ণ অলংকার এবং ঘরের চাল, ডাল,তেল, ফ্রিজে থাকা সংরক্ষিত মাছ গোস্তও এমনি কাপড় চোপড়ও হাতিয়ে নিতে বেশ পটু। এরা শিঙা লাগানোর সময়ে ও আগে-পরে কিছু বাক্য উচ্চারণ/মন্ত্র পড়ে থাকে। অর্থাৎ যাদুর মন্ত্র পড়ে শয়তানের সাহায্য নিয়ে সে রোগিকে সাময়িকভাবে উপকার করে। সুতরাং এদের কাছে না যাওয়া, তাদের কাছ থেকে শিঙা না লাগানো জন্য সর্বোচ্চ সতর্ক থাকা তথা ঈমান হেফাজত করা।
লিখেছেনঃ তাশফিকুর রহমান ভাই




#মহিলাদের_হিজামা_সেন্টার

Address

C&B Road, 1 No Poal, Barisal Sadar
Barishal

Telephone

+8801331144202

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Barisal Falaq Women’s Hijama Center posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram