Sarkar Physiotherapy & Pain Relief Center-SPRC.

Sarkar Physiotherapy & Pain Relief Center-SPRC. Every one can know their causes why pain occur in reregular life and also able to get their treatmen

Physical therapy (PT), also known as physiotherapy, is one of the allied health professions that, by using evidence-based kinesiology, exercise prescription, health education, mobilization, and electrical or physical agents, treats acute or chronic pain, movement and physical impairments resulting from injury, trauma or illness typically of musculoskeletal, cardiovascular, respiratory, neurologica

l and endocrinological origins. Physical therapy is used to improve a patient's physical functions through physical examination, diagnosis, prognosis, patient education, physical intervention, rehabilitation, disease prevention and health promotion. It is practiced by physical therapists (known as physiotherapists in many countries).

শারীরিক থেরাপি (পিটি), যা ফিজিওথেরাপি নামেও পরিচিত, যুক্ত হেলথ পেশাগুলির মধ্যে একটি যা প্রমাণ ভিত্তিক কিনেসিওলজি, ব্যায়ামের প্রেসক্রিপশন, স্বাস্থ্য শিক্ষা, গতিবিধি এবং বৈদ্যুতিক বা শারীরিক এজেন্ট ব্যবহার করে তীব্র বা দীর্ঘস্থায়ী ব্যথা, চলাচল এবং শারীরিক আচরণ করে আঘাত, ট্রমা বা অসুস্থতার ফলে সাধারণত পেশীবহুলত্বের, কার্ডিওভাসকুলার, শ্বসন, স্নায়বিক এবং এন্ডোক্রিনোলজিকাল উত্স থেকে সৃষ্ট বৈকল্য। শারীরিক থেরাপি শারীরিক পরীক্ষা, রোগ নির্ণয়, রোগ নির্ধারণ, রোগীর শিক্ষা, শারীরিক হস্তক্ষেপ, পুনর্বাসন, রোগ প্রতিরোধ ও স্বাস্থ্য প্রচারের মাধ্যমে রোগীর শারীরিক কার্যকারিতা উন্নত করতে ব্যবহৃত হয়। এটি শারীরিক থেরাপিস্ট (বহু দেশে ফিজিওথেরাপিস্ট হিসাবে পরিচিত) দ্বারা অনুশীলন করা হয়।

কোমড় ব্যথা প্রতিরোধে সঠিক  #বিছানা (বিশেষ করে ম্যাট্রেস) অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। নিচে ব্যাখ্যা করছি কেন এবং কী ধরনের বিছান...
24/07/2025

কোমড় ব্যথা প্রতিরোধে সঠিক #বিছানা (বিশেষ করে ম্যাট্রেস) অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। নিচে ব্যাখ্যা করছি কেন এবং কী ধরনের বিছানা ব্যবহার করা উচিত:

কেন সঠিক বিছানা জরুরি?

1. মেরুদণ্ডের সঠিক অবস্থান বজায় রাখতে সাহায্য করে

খুব নরম বা খুব শক্ত বিছানায় শোয়ার ফলে মেরুদণ্ড বেঁকে যেতে পারে, যার ফলে কোমড় ব্যথা বাড়ে।

2. পেশী ও জয়েন্টে চাপ কমায়

সঠিক ম্যাট্রেস পেশী ও জয়েন্টের উপর চাপ কমিয়ে বিশ্রাম দেয়, যা কোমড় ব্যথা কমাতে সাহায্য করে।

3. ঘুমের মান উন্নত করে

আরামদায়ক ঘুম শরীরের কোষ মেরামতে সাহায্য করে, যা ব্যথা থেকে মুক্তি দেয়।

কোন ধরনের বিছানা বা ম্যাট্রেস ভালো?

✅ মিডিয়াম-ফার্ম (Medium-Firm) ম্যাট্রেস

অধিকাংশ মানুষের জন্য এই ধরনের ম্যাট্রেস কোমড়ের জন্য উপকারী। এটি না বেশি শক্ত, না বেশি নরম।

✅ অর্থোপেডিক ম্যাট্রেস

যাদের দীর্ঘমেয়াদি কোমড় ব্যথা আছে, তাদের জন্য এই ধরনের বিশেষ ম্যাট্রেস উপকারী।

✅ মেমোরি ফোম বা ল্যাটেক্স ম্যাট্রেস

শরীরের আকৃতি অনুযায়ী চাপ সমানভাবে বিতরণ করে, কোমড়কে সঠিকভাবে সাপোর্ট দেয়।

অতিরিক্ত টিপস:

খুব পুরনো বা ডেবে যাওয়া ম্যাট্রেস বদলে ফেলুন।

বিছানায় শোয়ার সময় চিত হয়ে শোয়ার চেষ্টা করুন এবং হাঁটুর নিচে একটি ছোট বালিশ দিন।

পাশে শোয়ার সময় হাঁটুর মাঝে বালিশ ব্যবহার করুন।

স্মরণে রাখুন: প্রতিদিনের ঘুমের জায়গাটি যদি শরীরের জন্য সহায়ক না হয়, তাহলে ফিজিওথেরাপি বা ওষুধেও শতভাগ সুফল আসবে না। তাই, কোমড় ব্যথা প্রতিরোধে বিছানা একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।

কম্পিউটারে ভুলভাবে কিবোর্ড ব্যবহারের ফলে অনেকেই কাঁধে (shoulder) ব্যথা অনুভব করেন। এটি বিশেষ করে দীর্ঘসময় ধরে টাইপ করার ...
21/07/2025

কম্পিউটারে ভুলভাবে কিবোর্ড ব্যবহারের ফলে অনেকেই কাঁধে (shoulder) ব্যথা অনুভব করেন। এটি বিশেষ করে দীর্ঘসময় ধরে টাইপ করার সময় অস্বাভাবিক ভঙ্গি এবং হাত ও কাঁধে অতিরিক্ত চাপ পড়ার কারণে হয়ে থাকে। নিচে এর কারণ, সমস্যা এবং সমাধান বিস্তারিত দেওয়া হলো:

✅ ভুলভাবে কিবোর্ড ব্যবহারে কাঁধে ব্যথার কারণ:

1. হাত উঁচু করে টাইপ করা:

যদি কিবোর্ড বুকের সমান বা তার উপরে থাকে, তাহলে কাঁধ উঁচু করে টাইপ করতে হয়, এতে পেশিতে টান পড়ে।

2. কনুই ঠিকমতো সাপোর্ট না পাওয়া:

ডেস্ক বা চেয়ার সঠিক না হলে কনুই শূন্যে থাকে, ফলে কাঁধের ওপর বাড়তি চাপ পড়ে।

3. দীর্ঘ সময় এক ভঙ্গিতে থাকা:

বিরতি না নিয়ে অনেকক্ষণ টাইপ করলে পেশি ক্লান্ত হয়ে যায় এবং ব্যথা হয়।

4. কিবোর্ড অনেক দূরে রাখা:

সামনে ঝুঁকে হাত বাড়িয়ে টাইপ করলে কাঁধ ও ঘাড়ে চাপ পড়ে।

5. চেয়ার ও ডেস্কের উচ্চতার সমস্যা:

সঠিক উচ্চতা না হলে টাইপ করার সময় শরীরের ভঙ্গি স্বাভাবিক থাকে না।

✅ সমাধান ও প্রতিকার:

🪑 ১. সঠিক বসার ভঙ্গি:

পিঠ সোজা রেখে বসুন।

কনুই ৯০° কোণে বাঁকানো থাকবে।

কাঁধ যেন আরামদায়কভাবে ঝুলে থাকে, চেপে ধরা নয়।

⌨️ ২. কিবোর্ড সঠিক অবস্থানে রাখুন:

কিবোর্ড বুকের নিচে বা কোমরের সমান উচ্চতায় থাকলে ভালো হয়।

খুব দূরে নয়, শরীরের কাছাকাছি রাখুন।

💺 ৩. চেয়ার ও ডেস্ক সঠিক উচ্চতায় ব্যবহার করুন:

চেয়ার এমন হওয়া উচিত যেন পা মেঝেতে সোজা রেখে বসা যায়।

প্রয়োজন হলে footrest ব্যবহার করুন।

💪 ৪. স্ট্রেচিং ও ব্যায়াম করুন (প্রতিদিন):

কাঁধ ও ঘাড়ের ব্যথা দূর করতে নিচের ব্যায়ামগুলো করতে পারেন:

Shoulder rolls (কাঁধ ঘোরানো)

Neck stretch

Upper trapezius stretch

Wall angels

Doorway pec stretch

⏱️ ৫. বিরতি ও হাত ঝাঁকানো:

প্রতি ৩০-৪০ মিনিট পর ২-৫ মিনিট হাত ও কাঁধ ঝাঁকিয়ে বিশ্রাম নিন।

🖐️ ৬. কিবোর্ড wrist rest বা arm support ব্যবহার করুন:

কনুই বা কবজি আরামদায়কভাবে রাখতে এটি সাহায্য করে।

👨‍⚕️ ৭. অবস্থা খারাপ হলে ফিজিওথেরাপি নিন:

কাঁধের দীর্ঘমেয়াদি ব্যথা হলে ফিজিওথেরাপিস্টের সহায়তা নিন।

ছোট মাউস (Small Mouse) ব্যবহারের ফলে দীর্ঘসময় কাজ করলে হাত, কবজি (wrist), কনুই ও কাঁধে ব্যথা হতে পারে। এর মূল কারণ হলো অ...
19/07/2025

ছোট মাউস (Small Mouse) ব্যবহারের ফলে দীর্ঘসময় কাজ করলে হাত, কবজি (wrist), কনুই ও কাঁধে ব্যথা হতে পারে। এর মূল কারণ হলো অস্বাভাবিক ভঙ্গি ও হাতের ওপর অতিরিক্ত চাপ। নিচে এর ক্ষতিকর দিক এবং করণীয় দেওয়া হলো:

✅ ছোট মাউস ব্যবহারের ক্ষতিকর দিক:

1. হাত ও কবজির ব্যথা:

ছোট মাউস ধরতে গেলে কবজিকে বেশি ভাঁজ করতে হয়, ফলে কার্পাল টানেল সিনড্রোম (Carpal Tunnel Syndrome) হতে পারে।

2. আঙ্গুলে চাপ ও ব্যথা:

ছোট মাউসে বারবার ক্লিক ও স্ক্রল করলে আঙ্গুলে ব্যথা বা ইনফ্লামেশন হতে পারে।

3. কনুই ও বাহুতে টান:

হাতে স্বাভাবিক সাপোর্ট না থাকলে কনুই ও বাহুর পেশিতে চাপ পড়ে।

4. কাঁধ ও ঘাড়ে ব্যথা:

ছোট মাউস ব্যবহার করতে গিয়ে হাত বারবার সামনের দিকে বাড়িয়ে রাখলে কাঁধ ও ঘাড়ে চাপ পড়ে।

✅ সমাধান ও প্রতিকার:

🖱️ 1. মাউসের আকার ও ডিজাইন ঠিক করুন:

আপনার হাতের মাপে মানানসই মাঝারি বা বড় সাইজের ergonomic mouse ব্যবহার করুন।

ভালো হলে vertical mouse ব্যবহার করতে পারেন, যা কবজির চাপ কমায়।

🪑 2. সঠিক ভঙ্গিতে বসা ও মাউস ধরা:

কনুই যেন ডেস্কের সমান বা একটু ওপরে থাকে।

কবজি সোজা রেখে মাউস ধরুন, অতিরিক্ত বাঁকাবাঁকি করবেন না।

💪 3. হাত ও কবজির ব্যায়াম:

প্রতি ৩০-৪০ মিনিট পর হাত একটু ঝাঁকিয়ে নিন।

নিচের ব্যায়ামগুলো করুন:

Wrist stretch (কবজি টেনে ধরা)

Fist open-close

Forearm rotation

Finger extension with rubber band

🖐️ 4. মাউস প্যাড ব্যবহার করুন:

সফট gel pad যুক্ত মাউস প্যাড ব্যবহার করলে কবজিতে চাপ কমে।

⏱️ 5. বিরতি নিন:

প্রতি ঘন্টায় অন্তত ৫ মিনিট হাত বিশ্রাম দিন।

👨‍⚕️ 6. ফিজিওথেরাপি পরামর্শ:

ব্যথা দীর্ঘস্থায়ী হলে একজন ফিজিওথেরাপিস্টের পরামর্শে সঠিক চিকিৎসা ও থেরাপি গ্রহণ করুন।

অনেকেই মনে করেন  #হাটুতে ব্যথা হলেই  #হাটু_ভাঁজ করা একদম বন্ধ করে দিতে হবে — কিন্তু এটা পুরোপুরি সঠিক নয়। আসুন, ব্যাখ্যা...
17/07/2025

অনেকেই মনে করেন #হাটুতে ব্যথা হলেই #হাটু_ভাঁজ করা একদম বন্ধ করে দিতে হবে — কিন্তু এটা পুরোপুরি সঠিক নয়। আসুন, ব্যাখ্যা করি কেন হাটু ভাঁজ করা একদম বন্ধ না করাই ভালো:

🔍 হাটু ভাঁজ করা একদম বন্ধ করলে কি সমস্যা হয়?

পেশী দুর্বল হয়ে যায়:
দীর্ঘ সময় হাটু না ভাঁজ করলে পায়ের পেশী (বিশেষ করে কুয়াড্রিসেপস ও হ্যামস্ট্রিংস) দুর্বল হয়ে পড়ে। এতে হাটু আরও অস্থির ও দুর্বল হয়ে পড়ে।

জয়েন্টে শক্ত ভাব আসে (Joint stiffness):
নিয়মিত নাড়াচাড়া না করলে হাটুর জয়েন্ট জমে যেতে পারে। এতে ব্যথা আরও বেড়ে যায় এবং চলাফেরা সীমিত হয়।

রক্ত চলাচলে ব্যাঘাত:
হাটু নাড়াচাড়া না করলে পায়ের রক্ত চলাচল কমে যায়, ফলে ব্যথা ও ফোলা বাড়তে পারে।

✅ তাহলে করণীয় কী?

হাটু ভাঁজ করা একদম বন্ধ না করে, নরমাল সীমার মধ্যে ব্যায়াম ও নাড়াচাড়া করতে হবে।

ব্যথা বেশি থাকলে গভীরভাবে ভাঁজ না করে হালকা করে ধীরে ধীরে ভাঁজ ও সোজা করার চেষ্টা করুন।

নিচু জায়গায় বসা (যেমন মেঝেতে) কিছুদিন এড়িয়ে চলুন, কিন্তু বিছানায় বা চেয়ারে হালকা ভাঁজে বসা চালু রাখুন।

ফিজিওথেরাপির মাধ্যমে ধীরে ধীরে হাটুর নড়াচড়া বাড়ান।

📌 উদাহরণ:

যেমন কেউ যদি হাঁটু ব্যথার কারণে নামাজের জন্য একদম মেঝেতে না বসতে পারেন, তখন চেয়ার ব্যবহার করে নামাজ আদায় করা যেতে পারে। তবে হাঁটুর ব্যায়াম বন্ধ না করে হালকা ফিজিও ব্যায়াম চালু রাখা জরুরি।

সংক্ষেপে:
হাটু ব্যথা হলেই হাটু ভাঁজ করা একদম বন্ধ করা উচিত নয়। বরং সীমিত পরিসরে ও নিয়ন্ত্রিতভাবে হাটুর নাড়াচাড়া রাখা উচিত, যাতে হাটুর কার্যকারিতা বজায় থাকে এবং ব্যথা ধীরে ধীরে কমে আসে।

দীর্ঘদিন ধরে  #কোমরের বেল্ট বা   corset ব্যবহারের কিছু ক্ষতিকর দিক আছে, বিশেষ করে যদি এটি ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া দীর্ঘমে...
15/07/2025

দীর্ঘদিন ধরে #কোমরের বেল্ট বা corset ব্যবহারের কিছু ক্ষতিকর দিক আছে, বিশেষ করে যদি এটি ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া দীর্ঘমেয়াদে ব্যবহার করা হয়। নিচে এর ক্ষতিকর দিকগুলো ব্যাখ্যা করা হলো:

⚠️ দীর্ঘদিন কোমরের বেল্ট ব্যবহারের ক্ষতিকর দিক:

1. পেশির দুর্বলতা (Muscle Weakness)
বেল্ট ব্যবহার করলে পিঠের ও পেটের গভীর পেশিগুলো কম কাজ করে, ফলে ধীরে ধীরে সেগুলো দুর্বল হয়ে পড়ে।

2. নির্ভরশীলতা তৈরি হওয়া (Dependency)
অনেক সময় রোগী বেল্ট ছাড়া চলাফেরা করতে ভয় পায় বা অস্বস্তি অনুভব করে, যা বেল্টের ওপর মানসিক নির্ভরশীলতা তৈরি করে।

3. রক্ত সঞ্চালনের ব্যাঘাত (Poor Circulation)
খুব টাইট বেল্ট ব্যবহার করলে কোমর ও পেটের আশেপাশে রক্ত চলাচল কমে যেতে পারে।

4. সঠিক অঙ্গবিন্যাস (Posture) নষ্ট হওয়া
নিয়মিত বেল্ট পরার ফলে শরীর নিজের স্বাভাবিক ভঙ্গিমায় দাঁড়াতে বা বসতে আগ্রহ হারায়, ফলে অঙ্গবিন্যাস খারাপ হয়।

5. চর্ম সমস্যা (Skin Issues)
দীর্ঘক্ষণ বেল্ট পরার ফলে ঘাম জমে ত্বকে জ্বালাপোড়া, র‍্যাশ বা ফাঙ্গাল ইনফেকশন হতে পারে।

6. শ্বাস-প্রশ্বাসে সমস্যা
যদি বেল্ট পেট পর্যন্ত টাইট হয়, তাহলে অনেক সময় শ্বাস নিতে কষ্ট হতে পারে।

✅ করণীয় ও সুপারিশ:

বেল্ট অল্প সময়ের জন্য, ব্যথা কমাতে বা ভারি কাজ করার সময় ব্যবহার করুন।

ফিজিওথেরাপিস্টের পরামর্শ নিয়ে core strengthening ও back muscle exercise করুন।

দীর্ঘদিন ব্যবহার বন্ধ করতে হলে ধীরে ধীরে কমিয়ে ফেলুন — হঠাৎ বন্ধ না করাই ভালো।

প্রতিদিন অন্তত ২০–৩০ মিনিট ব্যাক স্ট্রেংথিং এক্সারসাইজ করুন।

 #উঁচু জুতা (High Heel) পরার ফলে পায়ের গোড়ালিতে ব্যথা হওয়ার কয়েকটি সাধারণ কারণ রয়েছে। নিচে সেগুলো ব্যাখ্যা করা হলো:🦶 পায়...
14/07/2025

#উঁচু জুতা (High Heel) পরার ফলে পায়ের গোড়ালিতে ব্যথা হওয়ার কয়েকটি সাধারণ কারণ রয়েছে। নিচে সেগুলো ব্যাখ্যা করা হলো:

🦶 পায়ের গোড়ালির ব্যথার কারণ যখন উঁচু জুতা পরেন:

1. Achilles Tendon চাপ পড়ে
উচ্চ হিল পরলে পায়ের গোড়ালি উঁচু থাকে, ফলে অ্যাকিলিস টেন্ডনে অতিরিক্ত চাপ পড়ে, যা ব্যথা সৃষ্টি করে।

2. Plantar Fasciitis
পায়ের তলার পেশি বা পাতার উপর চাপ বেশি পড়লে "Plantar Fascia" তে ইনফ্ল্যামেশন হয়। এই ব্যথা সাধারণত পায়ের গোড়ালির নিচে অনুভূত হয়।

3. Foot Alignment পরিবর্তন হয়
হিল পরলে পায়ের স্বাভাবিক ভঙ্গি নষ্ট হয়। এতে করে গোড়ালিতে ও সামনের পায়ের হাড়ে অতিরিক্ত চাপ পড়ে।

4. পেশি দুর্বলতা বা ক্লান্তি
দীর্ঘ সময় হিল পরলে পায়ের পেশি ও লিগামেন্টে ক্লান্তি তৈরি হয়, যা গোড়ালির ব্যথার একটি কারণ।

5. Heel Spur (হাড়ের কাঁটা)
দীর্ঘ সময় অনুপযুক্ত জুতা পরার ফলে হাড়ে ক্যালসিয়ামের আস্তরণ তৈরি হয় যা গোড়ালির নিচে কাঁটার মতো ব্যথা সৃষ্টি করে।

✅ প্রতিকার ও পরামর্শ:

সঠিক আকার ও উচ্চতার জুতা ব্যবহার করুন (২ ইঞ্চির বেশি হিল না হলে ভালো)

হিল জুতা কম সময়ের জন্য পরুন এবং সুযোগ পেলেই খুলে ফেলুন।

Stretching Exercise করুন বিশেষ করে ক্যালফ মাশল ও অ্যাকিলিস টেন্ডনের জন্য।

পায়ের নিচে কুশন বা অর্থোটিক সাপোর্ট ব্যবহার করুন।

বরফ দিন (Ice Therapy) – ব্যথার জায়গায় দিনে ২–৩ বার ১০–১৫ মিনিট বরফ দিতে পারেন।

একজন ফিজিওথেরাপিস্টের পরামর্শ নিন – ব্যথা বেশি হলে ফিজিও চিকিৎসা দরকার হতে পারে।

 #মোবাইল ফোন ব্যবহারের কারণে কাঁধে ব্যথার কারণ ও প্রতিকার নিচে তুলে ধরা হলো:📱 কারণসমূহ (Causes):দীর্ঘ সময় ধরে মোবাইল ব্য...
07/07/2025

#মোবাইল ফোন ব্যবহারের কারণে কাঁধে ব্যথার কারণ ও প্রতিকার নিচে তুলে ধরা হলো:

📱 কারণসমূহ (Causes):

দীর্ঘ সময় ধরে মোবাইল ব্যবহার:

এক হাতে বা নিচু হয়ে মোবাইল ব্যবহার করলে ঘাড়, কাঁধ ও পিঠের ওপর চাপ পড়ে।

নিরবচ্ছিন্নভাবে মোবাইল স্ক্রল করা বা টাইপ করা:

এতে ঘাড় ও কাঁধের পেশি একভাবে থাকে, ফলে muscle strain হয়।

ঘাড় নিচু করে মোবাইল দেখা (Text Neck Syndrome):

এটি ঘাড় ও কাঁধে ব্যথা তৈরি করে, যা সময়ের সাথে বেশি হতে পারে।

ঘুমানোর সময় কানে ফোন রেখে কথা বলা বা কাঁধ ও গলার মাঝে ফোন চেপে ধরা:

এতে Trapezius muscle এবং Levator scapulae পেশিতে চাপ পড়ে।

ভুল ভঙ্গিমায় বসে মোবাইল দেখা:

যেমন বালিশে হেলান দিয়ে বা কুঁজো হয়ে মোবাইল দেখা।

🛠️ প্রতিকার ও প্রতিরোধ (Remedies & Prevention):

✅ ১. সঠিক ভঙ্গিমা বজায় রাখুন:

মোবাইল চোখের সমান্তরালে ধরে রাখুন।

পিঠ সোজা করে বসুন এবং ঘাড় নিচু না করে স্ক্রিন দেখুন।

✅ ২. ব্যবহার সীমিত করুন:

প্রতি ২০-৩০ মিনিট পর মোবাইল ব্যবহার বন্ধ করে কিছুক্ষণ বিরতি দিন।

✅ ৩. Stretching Exercise করুন:

নিচে কিছু সহজ কাঁধের ব্যায়াম দেওয়া হলো:

Shoulder rolls: সামনে ও পেছনে ১০ বার করে।

Neck stretches: ডান ও বাম দিকে ধীরে ধীরে মাথা বাঁকান।

Chin tuck: মাথা সোজা রেখে ধীরে ধীরে নিচে নামান ও তুলে নিন।

✅ ৪. ফোনে কথা বলার সময় হ্যান্ডফ্রি বা ইয়ারফোন ব্যবহার করুন।

✅ ৫. গরম পানির সেঁক (Hot compression):

দিনে ১–২ বার কাঁধে গরম পানির সেঁক দিলে পেশির ব্যথা কমে।

✅ ৬. ব্যথা থাকলে ফিজিওথেরাপি নিন:

প্রয়োজনে একজন ফিজিওথেরাপিস্টের কাছ থেকে ব্যায়াম ও থেরাপি নিন।

🚩 চিকিৎসক বা ফিজিওথেরাপিস্ট এর পরামর্শ নিন যদি:

ব্যথা ৭ দিনের বেশি স্থায়ী হয়।

হাতে ঝিম ঝিম ভাব, দুর্বলতা বা অসাড়তা আসে।

ঘাড় নড়াতে সমস্যা হয়।

 #সঠিক মাপের চেয়ার ব্যবহার না করার  #ক্ষতিকর দিক!!! সঠিক মাপ বা অঙ্গভঙ্গির উপযোগী চেয়ার ব্যবহার না করলে শরীরের ওপর দীর্ঘ...
26/06/2025

#সঠিক মাপের চেয়ার ব্যবহার না করার #ক্ষতিকর দিক!!!
সঠিক মাপ বা অঙ্গভঙ্গির উপযোগী চেয়ার ব্যবহার না করলে শরীরের ওপর দীর্ঘমেয়াদী নেতিবাচক প্রভাব পড়ে। বিশেষ করে যারা দীর্ঘ সময় ধরে বসে কাজ করেন (যেমন অফিস, ব্যাংক, পড়াশোনা বা কম্পিউটার ওয়ার্ক), তাদের জন্য ভুল চেয়ার ব্যবহার করা পেশি, অস্থি ও স্নায়ুতন্ত্রে নানা জটিলতা সৃষ্টি করতে পারে।

⚠️ সঠিক মাপের চেয়ার না ব্যবহারের ক্ষতিকর দিক:

১. কোমর ও পিঠে ব্যথা (Low back pain)

সঠিক লাম্বার সাপোর্ট না থাকলে মেরুদণ্ডের স্বাভাবিক বাঁক নষ্ট হয়।

দীর্ঘসময় ভুল ভঙ্গিতে বসলে ডিস্কে চাপ পড়ে, যা কোমরের ব্যথা ও ডিস্ক স্লিপের ঝুঁকি বাড়ায়।

২. ঘাড় ও কাঁধে চাপ (Neck and shoulder strain)

উচ্চতা সঠিক না হলে ঘাড় নিচু বা উঁচু হয়ে যায় — ফলে ঘাড় ও কাঁধে ব্যথা, স্টিফনেস, এমনকি স্পন্ডিলোসিস হতে পারে।

৩. হাঁটু ও পায়ের রক্ত চলাচলে বাধা

খুব নিচু বা উঁচু চেয়ার হলে হাঁটু সোজা বা খুব বেশি বাঁকা হয়ে যায়।

এতে রক্ত চলাচল কমে গিয়ে পায়ে ঝিনঝিনি, অবশ ভাব বা Varicose vein এর মত সমস্যা হতে পারে।

৪. Carpal Tunnel Syndrome

ভুল উচ্চতায় বসলে কীবোর্ড বা মাউস ব্যবহারে কব্জিতে চাপ পড়ে, ফলে হাত ঝিনঝিনে বা অবশ হয়ে যেতে পারে।

৫. পেশি দুর্বলতা ও অস্বস্তি

দীর্ঘসময় ভুল ভঙ্গিতে বসলে কিছু পেশি বেশি টাইট আর কিছু পেশি দুর্বল হয়ে পড়ে। ফলে ব্যালান্স নষ্ট হয়, যা শরীরের গঠন ও কার্যক্ষমতা দুটোই খারাপ করে।

✅ সঠিক চেয়ার কেমন হওয়া উচিত?

বিষয় সঠিক বৈশিষ্ট্য

>উচ্চতা পা মাটিতে সমানভাবে থাকবে, হাঁটু ৯০° কোণে বাঁকা থাকবে
>ব্যাকরেস্ট (পিছনের অংশ) মেরুদণ্ডের বাঁকের সঙ্গে খাপ খায় এমন লাম্বার সাপোর্ট থাকতে হবে
>আর্মরেস্ট কাঁধ রিল্যাক্স রেখে হাত ৯০° কোণে রাখতে পারে এমনভাবে থাকা উচিত
>সিট গভীরতা পিছন পর্যন্ত বসার পর হাঁটুর পেছনে ২–৩ আঙ্গুল ফাঁকা থাকবে এমন গভীরতা
>রীকালাইন/এডজাস্ট চেয়ার সামান্য পেছনে হেলানো ও উচ্চতা পরিবর্তনযোগ্য হলে ভালো

🧠 পরামর্শ:

যারা দিনে ৩ ঘণ্টার বেশি বসে থাকেন, তাদের একটি এর্গোনমিক চেয়ার ব্যবহার করা উচিত।

ফিজিওথেরাপিস্ট থেকে একবার posture ও চেয়ার সেটিং সম্পর্কিত পরামর্শ নেওয়া খুব উপকারী।

+8801536243460

বাচ্চাদের জন্য ওয়াকার (walker) ব্যবহারের কিছু ক্ষতিকর দিক রয়েছে, বিশেষ করে যদি তা অতিরিক্ত বা অপ্রয়োজনীয়ভাবে ব্যবহার করা...
26/06/2025

বাচ্চাদের জন্য ওয়াকার (walker) ব্যবহারের কিছু ক্ষতিকর দিক রয়েছে, বিশেষ করে যদি তা অতিরিক্ত বা অপ্রয়োজনীয়ভাবে ব্যবহার করা হয়। নিচে এর কিছু গুরুত্বপূর্ণ ক্ষতিকর দিক তুলে ধরা হলো:

🛑 বাচ্চাদের ওয়াকার ব্যবহারের ক্ষতিকর দিকসমূহ:

1. শারীরিক বিকাশে বিলম্ব:

ওয়াকার ব্যবহারে বাচ্চা স্বাভাবিকভাবে বসা, হামাগুড়ি দেয়া বা হাঁটার প্রক্রিয়ায় অংশ নেয় না।

এর ফলে পেশি, হাড় ও সমন্বয়ের (coordination) স্বাভাবিক বিকাশ বাধাগ্রস্ত হয়।

2. হাঁটার সময়কাল বিলম্বিত হয়:

গবেষণায় দেখা গেছে, যারা ওয়াকার ব্যবহার করে, তাদের মধ্যে হাঁটা শেখার সময় ২-৩ সপ্তাহ বা তার চেয়ে বেশি দেরি হয়।

3. পোস্টচার ও ব্যালেন্সের সমস্যা:

ওয়াকার বাচ্চাকে অস্বাভাবিক ভঙ্গিতে চলতে সহায়তা করে। এতে শরীরের ভারসাম্য বজায় রাখার স্বাভাবিক ক্ষমতা তৈরি হতে সময় লাগে।

4. দুর্ঘটনার ঝুঁকি:

বাচ্চারা ওয়াকারসহ দ্রুত চলাচল করতে পারে, ফলে তারা সিঁড়ি থেকে পড়ে যেতে পারে, ধারালো বা গরম কিছুতে হাত দিতে পারে, কিংবা কঠিন কিছুতে আঘাত পেতে পারে।

5. টোন ও মাংসপেশিতে সমস্যা:

ওয়াকার ব্যবহারে পায়ের পাতায় অসম চাপ পড়ে, যার ফলে পায়ের গঠন ও হাঁটার ধরনে সমস্যা হতে পারে।

6. মনোযোগ ও অনুসন্ধানের সীমাবদ্ধতা:

ওয়াকারে বাচ্চারা কৃত্রিমভাবে উচ্চতা পায় এবং অনেক কিছু ধরতে পারে যা তারা সাধারণভাবে ধরতে পারত না। এতে তারা পরিবেশ সম্পর্কে পর্যবেক্ষণের প্রাকৃতিক দক্ষতা হারায়।

✅ বিকল্প পরামর্শ:

বাচ্চাকে মেঝেতে নিরাপদ পরিবেশে বসতে, হামাগুড়ি দিতে ও ধীরে ধীরে দাঁড়াতে উৎসাহ দিন।

"Activity Station" বা "Standing Jumper" ব্যবহার করতে পারেন, তবে সীমিত সময়ের জন্য।

চিকিৎসক বা ফিজিওথেরাপিস্টের পরামর্শ অনুযায়ী প্রয়োজনে সহায়ক খেলনা ব্যবহার করা যায়।

25/06/2025
 #বাসায় ফিজিওথেরাপি  #মেশিন ব্যবহার এর  #ক্ষতিকর দিক.... #বাসায়_ফিজিওথেরাপি_মেশিন কিনে নিজে ব্যবহার করার কিছু উপকারিতা থ...
25/06/2025

#বাসায় ফিজিওথেরাপি #মেশিন ব্যবহার এর #ক্ষতিকর দিক....

#বাসায়_ফিজিওথেরাপি_মেশিন কিনে নিজে ব্যবহার করার কিছু উপকারিতা থাকলেও, সঠিক জ্ঞান ও নির্দেশনা ছাড়া ব্যবহারে বেশ কিছু #ক্ষতিকর দিক রয়েছে। নিচে বিষয়টি বিস্তারিতভাবে তুলে ধরা হলো:

✅ উপকারিতা (শুধু তখনই, যদি ব্যবহারে দক্ষতা থাকে):

>সহজে বাসায় থেরাপি নেয়া যায়
>সময় ও টাকা সাশ্রয় হয় দীর্ঘমেয়াদে
>কিছু সাধারণ ব্যথা বা পেইন ম্যানেজমেন্টে সহায়ক হতে পারে

⚠️ ক্ষতিকর দিক ও ঝুঁকি:

১. ভুল ডায়াগনোসিসের উপর থেরাপি:

সমস্যার প্রকৃত কারণ না জেনে মেশিন ব্যবহার করলে উপকার তো হয়ই না, বরং ‍অবস্থার অবনতি হয়।

যেমন: হাড়ে ফাটল বা ইনফ্লেমেশন থাকলে হিট থেরাপি মারাত্মক ক্ষতি করতে পারে।

২. মেশিনের ভুল সেটিংস:

ইলেকট্রোথেরাপি (TENS, IFT) বা আল্ট্রাসাউন্ডে ভুল ইনটেনসিটি বা সময় ঠিক না রাখলে স্নায়ু বা টিস্যু ড্যামেজ হতে পারে।

৩. অতিরিক্ত ব্যবহারজনিত ঝুঁকি:

বেশি সময় বা ঘনঘন ব্যবহার পেশি দুর্বল করে ফেলতে পারে।

কিছু ক্ষেত্রে ত্বকের জ্বালা, লালচে ভাব বা বার্ন হতে পারে।

৪. সংক্রামক রোগ ছড়াতে পারে:

হাইজিন না মানলে একাধিক ব্যক্তি একই ইলেক্ট্রোড ব্যবহার করলে ইনফেকশনের ঝুঁকি থাকে।

৫. চিকিৎসার সময়সীমা ও ধরন না বুঝে থেরাপি:

কিছু মেশিন নির্দিষ্ট সময়ের জন্য ব্যবহার করতে হয় (যেমন ৫–১০ মিনিট), কিন্তু অনেকে না জেনে দীর্ঘ সময় চালিয়ে রাখে — এতে পেশি বা নার্ভে সমস্যা হয়।

৬. কিছু রোগে নিষিদ্ধ (Contraindication):

যেমন: হৃদরোগ, পেসমেকার, গর্ভাবস্থা, ক্যানসার আক্রান্ত স্থানে — এইসব ক্ষেত্রে অনেক থেরাপি মেশিন বিপজ্জনক হতে পারে।

🧠 পরামর্শ:

বাসায় ব্যবহারের আগে অবশ্যই একজন রেজিস্টার্ড ফিজিওথেরাপিস্টের পরামর্শ নিন।

থেরাপি প্ল্যান, মেশিনের ধরন ও ব্যবহার পদ্ধতি জেনে তবেই ব্যবহার করুন।

মেশিন ব্যবহারের পাশাপাশি প্রতিদিন ফিজিওথেরাপিস্ট কর্তৃক শিখে নেওয়া কিছু এক্সারসাইজ অনুশীলন করা আরও বেশি উপকারী।

Address

Barisal

Opening Hours

Monday 09:00 - 13:00
16:00 - 21:00
Tuesday 09:00 - 13:00
16:00 - 21:00
Wednesday 09:00 - 13:00
16:00 - 21:00
Thursday 09:00 - 13:00
16:00 - 21:00
Saturday 09:00 - 13:00
16:00 - 21:00
Sunday 09:00 - 13:00
16:00 - 21:00

Telephone

+8801731179914

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Sarkar Physiotherapy & Pain Relief Center-SPRC. posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Sarkar Physiotherapy & Pain Relief Center-SPRC.:

Share