রোগ নিরাময় with Dr. Fahad Khan

রোগ নিরাময় with Dr. Fahad Khan Dr. Md. Sonologist at Life Care Clinic. BMDC Reg.No. A-123499

Fahad Khan
MBBS( DU ),CMU( USG )
Trained in Newborn & Child health
Ex-HMO at Sher-E-Bangla Medical College & Hospital,Barisal
General Physician at Upakul Diagnostic and Consultation Centre.

সাবকনজাংটিভাল হেমোরেজ (Subconjunctival Hemorrhage)সাবকনজাংটিভাল হেমোরেজ হলো চোখের সাদা অংশের (স্ক্লেরা) উপর পাতলা স্বচ্ছ...
25/09/2025

সাবকনজাংটিভাল হেমোরেজ (Subconjunctival Hemorrhage)

সাবকনজাংটিভাল হেমোরেজ হলো চোখের সাদা অংশের (স্ক্লেরা) উপর পাতলা স্বচ্ছ আবরণ কনজাংটিভা-এর নিচে ছোট রক্তনালির ফেটে গিয়ে রক্তক্ষরণ হওয়া। এতে চোখের একপাশে বা বিস্তৃতভাবে লাল দাগ দেখা যায়।

---

কারণ

এটি সাধারণত ক্ষতিকর নয়, তবে হঠাৎ দেখা দিতে পারে। প্রধান কারণগুলো হলো:

1. চোখে চাপ বৃদ্ধি হওয়া

প্রচণ্ড কাশি, হাঁচি, বমি বা ভারী জিনিস তোলার সময়

কোষ্ঠকাঠিন্যে চাপ দিলে

2. ট্রমা বা আঘাত

চোখে ধাক্কা খাওয়া

অতিরিক্ত চোখ চুলকানো

3. স্বাস্থ্যগত কারণ

উচ্চ রক্তচাপ (Hypertension)

ডায়াবেটিস

রক্ত জমাট বাঁধার সমস্যায় ভোগা (Coagulation disorders)

রক্ত পাতলা করার ওষুধ (যেমন Aspirin, Warfarin ইত্যাদি) সেবন

ডেঙ্গু জ্বর

4. অন্যান্য কারণ

চোখের সার্জারি পরবর্তী অবস্থা

অ্যালার্জি ও তীব্র চোখ ঘষা

অজানা কারণেও হতে পারে (Idiopathic)

---

জটিলতা

খুবই বিরল।

বারবার হলে বা অন্য উপসর্গ (যেমন ব্যথা, দৃষ্টি ঝাপসা) থাকলে তা অন্য রোগের লক্ষণ হতে পারে।

---

প্রতিরোধ

চোখ ঘষা কমানো।

কাশি, হাঁচি বা ভারী কাজের সময় সতর্ক থাকা।

রক্তচাপ ও ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখা।

রক্ত পাতলা করার ওষুধ নিলে নিয়মিত চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া।

©ডা: মো: ফাহাদ খান,এমবিবিএস

একজন ভারতীয় ছেলের পেট থেকে ঝুলে থাকা পরজীবী যমজকে অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে সরানো হলো৭ বছর বয়সী দীপক পাসওয়ান ভারতের অন্যতম অ...
24/09/2025

একজন ভারতীয় ছেলের পেট থেকে ঝুলে থাকা পরজীবী যমজকে অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে সরানো হলো

৭ বছর বয়সী দীপক পাসওয়ান ভারতের অন্যতম অনুন্নত অঞ্চলে জন্মগ্রহণ করেছিলেন একটি পরজীবী যমজসহ, যা তার পেটের সঙ্গে যুক্ত ছিল। ফলে তার মাথা একটি হলেও হাত ছিল চারটি এবং পা-ও ছিল চারটি।

উত্তর ভারতের বিহার রাজ্যের তার গ্রামের আশেপাশের হিন্দু তীর্থযাত্রীরা তাকে দেখতে আসত এবং পূজা করত বিষ্ণু দেবতার অবতার ভেবে, কারণ বিষ্ণুকে প্রায়ই একাধিক হাত-পা-সহ চিত্রিত করা হয়।

কিন্তু পরিবারটি এই অতিরিক্ত মনোযোগে অস্বস্তিতে ভুগছিল এবং চলতি বছরের মার্চ মাসে তারা প্রকাশ্যে আবেদন জানায় ছেলের শরীর থেকে এই অবাঞ্ছিত অঙ্গগুলো অপসারণের জন্য।

দীপকের বাবা, বিরেশ পাসওয়ান (ত্রিশের কোঠায় বয়সী এক নিম্নবর্ণের নির্মাণকর্মী), এএফপিকে টেলিফোনে বলেন—
“আমরা সবসময়ই চাইতাম পরজীবী যমজটি অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে সরিয়ে দেওয়া হোক, যাতে মানুষ তাকে আর ধর্মীয় প্রতীক হিসেবে না দেখে।”

তিনি আরও বলেন, চার ঘণ্টার এই অপারেশন ছিল একেবারেই এক “অলৌকিক ঘটনা” এবং এখন তার ছেলে যেকোনো সমবয়সী ছেলের মতো স্কুলে যেতে পারবে।

“আমার স্বপ্ন পূরণ হলো। গ্রামে ফিরে আমরা এটি উদযাপন করব,” যোগ করেন তিনি।

#অসাধারণ #জন্মগল্প #প্রিম্যাচিউর_বেবি #নবজাতক িশু #লাইফস্টাইল

ইনজেকশন এবং ভ্যাক্সিনেশন এর সময় কমন যে ভুলটি হয় তা হলো ইনজেকশন দেয়ার আগে ত্বক জীবানুমুক্ত না করা।ইনজেকশন দেওয়ার সময় যদি ...
18/09/2025

ইনজেকশন এবং ভ্যাক্সিনেশন এর সময় কমন যে ভুলটি হয় তা হলো ইনজেকশন দেয়ার আগে ত্বক জীবানুমুক্ত না করা।

ইনজেকশন দেওয়ার সময় যদি ত্বক ভালোভাবে জীবাণুমুক্ত না করা হয়, তাহলে সেই স্থানে জীবাণু প্রবেশ করতে পারে। এ কারণে ইনজেকশনের জায়গায় ধীরে ধীরে ব্যথাযুক্ত একটি ফোলা অংশ তৈরি হয়, যাকে আমরা অ্যাবসেস[ফোড়া] বলি। প্রথমে জায়গাটি লাল হয়ে যায় এবং চাপ দিলে ব্যথা অনুভূত হয়। এরপর ভেতরে পুঁজ জমতে শুরু করে, ফলে জায়গাটি আরও ফুলে ওঠে ও গরম গরম লাগে। অনেক সময় রোগীর জ্বর, দুর্বলতা বা শরীর ব্যথাও দেখা দিতে পারে। যদি সময়মতো চিকিৎসা না করা হয়, তবে সংক্রমণ ছড়িয়ে রক্তে চলে যেতে পারে, যা বিপজ্জনক। সাধারণত এর চিকিৎসায় অ্যান্টিবায়োটিক দেওয়া হয় এবং পুঁজ বেশি জমলে ছোট্ট অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে তা বের করে দিতে হয়। তাই ইনজেকশন দেওয়ার আগে সবসময় ত্বক জীবাণুমুক্ত করা অত্যন্ত জরুরি, কারণ সামান্য অবহেলা থেকেও বড় ধরনের জটিলতা তৈরি হতে পারে।ডায়বেটিস রোগীদের শরীরে পচন ধরার মত ঘটনাও ঘটে।

তাই বড় বিপদ এড়াতে ইনজেকশন দেয়ার আগে এন্টিসেপটিক দিয়ে ত্বক জীবানুমুক্ত করা হয়েছে কিনা খেয়াল রাখুন।বিশেষ করে ডায়বেটিস রোগীরা।

পিজি হাসপাতালের ডি ব্লকের প্রবেশ মুখের ছবি এটা।যদি নিনমাসের দরজা দিয়ে যান,দেখবেন এরকম অনেক মানুষ,নারী,পুরুষ ও শিশু চাদর ...
16/09/2025

পিজি হাসপাতালের ডি ব্লকের প্রবেশ মুখের ছবি এটা।যদি নিনমাসের দরজা দিয়ে যান,দেখবেন এরকম অনেক মানুষ,নারী,পুরুষ ও শিশু চাদর পেতে শুয়ে-বসে আছে।

উপরে ফ্যান নাই।অনেক মহিলা এই ফ্যান ছাড়া জায়গায় ভাদ্রের গরমেও বোরকা পরে থাকে।চারপাশে অসং্খ্য মানুষের পদচারণা।
যেদিন বৃষ্টি পরে,কাদায় থিকথিক করে ফ্লোরটা।এরমধ্যেই তারা থাকে।
পরিবারগুলো নানা জায়গা থেকে আসে।কিন্তু তাদের দুঃখের কাহিনীগুলো কাছাকাছি। রোগাক্রান্ত শিশুদের ভর্তি করাতে চায় তারা।আগামীকাল যদি একটা সিট খালি হয় সেই শুণ্যস্থানে স্বীয় সন্তানটিকে ভর্তি করাবে।কেউ বায়োপসি রিপোর্টের জন্য অপেক্ষা করছে।এদের আর যাবার জায়গা নেই।সেই বিলাসিতারও সু্যোগ নেই যে ভাড়া দিয়ে দুই দিন কোথাও থাকবে।

শিশুগুলোর কাহিনীও কাছাকাছি। বেশিরভাগই নানা বিচিত্র নামের ক্যান্সারে আক্রান্ত।অন্য রোগও আছে।তবে ক্যান্সারউ বেশি।টিউমার কারো লিভারে, কারো কিডনীতে,কারো হাড়ে।

ছোট ছোট রক্তশূণ্য কংকালসার শিশু।হাত পা গুলো কাঠির মত।একেকজনের লিভারের ওজন বাকি শরীরের চেয়ে বেশি।

একটা বাচ্চার কথা মনে আছে।সিটের জন্য অপেক্ষা করতে করতে এক রাতে এই সেন্টার অব এক্সিলেন্সের ফ্লোরেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করে।

আপনি পারবেন নিজেকে ওদের জায়গায় ভাবতে? আপনি সেই ফ্লোরের উপর চাদর বিছায়ে শুয়ে থাকতে পারবেন যেখানে অসং্খ্য পাবলিক কাদা মাখা জুতা পায়ে হাঁটছে? আপনার বাচ্চাকে এই শক্ত ফ্লোরের উপর শোয়াতে পারবেন?

আমি বুঝি না, সেই উন্নয়ন আর বিনিয়োগের কি দরকার যা এই ভয়াবহ অমানবিকতাকে থামাতে পারে না?

© copied

নবজাতক বাচ্চাদের মাঝে মাঝে সামান্য বমি করা স্বাভাবিক বিষয়। তবে মায়েদের কিছু সাধারণ ভুলের কারণে বাচ্চার বারবার বমি হতে পা...
15/09/2025

নবজাতক বাচ্চাদের মাঝে মাঝে সামান্য বমি করা স্বাভাবিক বিষয়। তবে মায়েদের কিছু সাধারণ ভুলের কারণে বাচ্চার বারবার বমি হতে পারে। সেগুলো হলোঃ

✅ মায়েদের করা সাধারণ ভুল

1. অতিরিক্ত দুধ খাওয়ানো – বাচ্চার প্রয়োজনের থেকে বেশি খাওয়ালে পাকস্থলী ভরে যায়, ফলে দুধ উগরে ফেলে।

2. দুধ খাওয়ানোর পর ঢেকুর না তোলা – খাওয়ার সময় বাতাস ঢুকে গেলে, সেটি না বের হলে বাচ্চা বমি করতে পারে।

3. খাওয়ানোর সময় ভুল পজিশন – শোয়ানো অবস্থায় খাওয়ালে দুধ সহজে গলায় উঠে আসতে পারে।

4. খাওয়ানোর পর সাথে সাথে শুইয়ে দেওয়া – খাওয়ানোর পরপরই বাচ্চাকে শুইয়ে দিলে বমি হওয়ার সম্ভাবনা বাড়ে।

5. দুধ খাওয়ানোর সময় তাড়াহুড়ো করা – দ্রুত খাওয়ালে বেশি বাতাস ঢুকে যায়, ফলে বমি হয়।

6. বারবার দুধ বদলানো বা ফর্মুলা দুধে ভুল করা – ফর্মুলা দুধ সঠিকভাবে না বানালে বা ঘন/পাতলা করে বানালে বমি হতে পারে।

7. মায়ের খাবারে অনিয়ম – মায়ের অতিরিক্ত মশলাদার, তেল-চর্বি জাতীয় খাবারও বুকের দুধের মাধ্যমে প্রভাব ফেলতে পারে।

⚠️ যেসব ক্ষেত্রে সতর্ক হতে হবে

বাচ্চা বারবার প্রচুর বমি করছে

বমিতে সবুজ/হলুদ রঙ, রক্ত বা কফ আছে

বাচ্চার ওজন বাড়ছে না

খাওয়ার পর সবকিছু উগরে দেয়া

👉 এগুলো হলে দ্রুত ডাক্তার দেখানো জরুরি।

জ্বরের জন্য এবছর Paracetamol 1gm ( Napa One ) ওষুধ মানুষ বেশি খাচ্ছে। ডাক্তাররাও লিখছেন।কিন্তু প্যারাসিটামলের ডোজ লিখতে ...
26/08/2025

জ্বরের জন্য এবছর Paracetamol 1gm ( Napa One ) ওষুধ মানুষ বেশি খাচ্ছে। ডাক্তাররাও লিখছেন।কিন্তু প্যারাসিটামলের ডোজ লিখতে গিয়ে সিংগেল ডোজের ক্ষেত্রে অনেকে ভুল করছেন।

অনেক রোগীই জানে না যে, প্যারাসিটামলের সিংগেল ম্যাক্সিমাম ডোজ হচ্ছে ১ গ্রাম, ২৪ ঘন্টায় ৪ গ্রাম । ১ গ্রাম নাপা খাওয়ার ৪ ঘন্টার মধ্যে রিপিট ডোজ নেয়া উচিত না।

অনেকেই প্রেস্ক্রিপশনে Napa one TDS + Supp. Napa 500 (if fever more than 101)--এরকম করে লিখেন যা কিনা সঠিক নয়।

এই প্রেস্ক্রিপশন অনুযায়ী রোগী নাপা ওয়ান খেয়ে দেখল জ্বর ১০১ এর উপর আছে ।তখন সে যদি 500 mg Napa সাপোজিটরিও নেয় প্রেস্ক্রিপশন অনুযায়ী তাহলে তার লিভার টক্সিসিটির ঝুঁকি থাকে (বিশেষ করে রিপিট ডোজে)।

আমি একজন বাচ্চা রোগী দেখেছিলাম ,যাকে ওরাল ও সাপোজিটরি একসাথে প্রেস্ক্রাইভ করা হয়েছিল। রোগীর লোকও একই সাথে দুই Route এ প্যারাসিটামল নিচ্ছিল। আজকেও একটা প্রেস্ক্রিপশনে এরকম লেখা দেখলাম ।

পূর্বে সাধারণত প্যারাসিটাল ৫০০ +সাপোজিটরি ৫০০ –এভাবে প্রেস্ক্রিপশন করা হত।ম্যাক্সিমাম ডোজ ১ গ্রাম হওয়ায় এরকম প্রেস্ক্রিপশনের কারণে রোগীর ক্ষতি হত না।

"জ্বর ১০২°F-এর বেশি হলে পারাসিটামল ৫০০ mg সাপোজিটরি দিন। যদি এর আগে মুখে প্যারাসিটামল ১ গ্রাম খাওয়া হয়ে থাকে তবে অন্তত ৪–৬ ঘণ্টা বিরতি দিয়ে সাপোজিটরি দিন। সাপোজিটরি দিলে ওই সময় মুখে আর প্যারাসিটামল ১ গ্রাম খাবেন না।"

©Copied

বর্তমান পরিস্থিতিতে ডেঙ্গু জ্বর একটি বিপজ্জনক রোগ, তাই সতর্ক থাকা জরুরি।❶ পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকবেন এবং জমে থাকা পানিতে ...
25/08/2025

বর্তমান পরিস্থিতিতে ডেঙ্গু জ্বর একটি বিপজ্জনক রোগ, তাই সতর্ক থাকা জরুরি।
❶ পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকবেন এবং জমে থাকা পানিতে মশার প্রজনন হতে দিবেন না।
❷ দিনের বেলাতেও মশারি বা রিপেলেন্ট ব্যবহার করুন।
❸ জ্বর হলে নিজে থেকে ওষুধ খাবেন না, দ্রুত ডাক্তার দেখাবেন।
❹ পর্যাপ্ত পানি ও তরল খাবার খাবেন।
❺ শরীর খারাপ হলে অবহেলা না করে দ্রুত চিকিৎসা নিবেন।

ডা:ফাহাদ খান
এম.বি.বি.এস

Serum calcium normal থাকলে কি ক্যালসিয়াম সাপ্লিমেন্ট দেয়ার দরকার আছে???উত্তরঃ আছে। কারন serum ক্যালসিয়াম বডির ক্যালসিয়াম...
24/08/2025

Serum calcium normal থাকলে কি ক্যালসিয়াম সাপ্লিমেন্ট দেয়ার দরকার আছে???
উত্তরঃ আছে। কারন serum ক্যালসিয়াম বডির ক্যালসিয়াম status reflect করে না। serum এ ক্যালসিয়াম কমে গেলেই bone থেকে ক্যালসিয়াম serum এ গিয়ে homeostatis মেইনটেইন করে। বডির ক্যালসিয়াম status বোঝার জন্য BMD করতে হয়।

একজন প্রাপ্ত বয়স্ক মানুষের জন্য প্রতিদিন ১০০০ মিগ্রা ক্যালসিয়াম প্রয়োজন। মেনোপজের পর এবং ৭০ বছরের বেশি বয়স্ক পুরুষের জন্য দরকার ১২০০ মিগ্রা। এত বিপুল পরিমাণ ক্যালসিয়াম আমাদের খাবারের মাধ্যমে পাওয়া খুব কঠিন। এজন্যই কোমড়ে ব্যথা বা OA এর রোগী আসলেই আমরা ক্যালসিয়াম সাপ্লিমেন্ট দেই।

ক্যালসিয়ামের ভালো সোর্স হলো
১) দুধ ২৫০ মিলি দুধে প্রায় ২৫০-৩০০ মিগ্রা ক্যালসিয়াম থাকে। দই এ ও সমান পরিমাণ ক্যালসিয়াম থাকে।

২) শুটকি মাছ খুব ভালো ক্যালসিয়াম এর সোর্স। ১০০ গ্রাম শুঁটকি মাছে ১২০০-১৫০০ মিগ্রা ক্যালসিয়াম থাকে।

৩) তিল বীজ ১০০ গ্রামে ৯০০ - ১০০০ মিগ্রা ক্যালসিয়াম থাকে।

৪) ছোট মাছ কাটাসহ ১০০ গ্রামে ২০০-৩০০ মিগ্রা ক্যালসিয়াম থাকে।

©Copied

ডাঃ রতীন্দ্র নাথ মন্ডল
মেডিসিন বিশেষজ্ঞ
রংপুর স্পেশালাইজড হাসপাতাল।

Montelukast (Monas, Bonus,konus, আরো কত নাম আছে)এই ঔষুধ গুলা তৈরি করা হয়েছে হাপানি রোগের জন্য, এবং  স্পেশালি,হাপানি রোগে...
23/08/2025

Montelukast (Monas, Bonus,konus, আরো কত নাম আছে)
এই ঔষুধ গুলা তৈরি করা হয়েছে হাপানি রোগের জন্য, এবং স্পেশালি,হাপানি রোগে যাদের স্টেজ-৫ তাদের জন্য। (আরো ২/১ এটা indication আছে)

বাট সব কাশের রুগী ই, এখন কাশের জন্য এই ঔষুধ টা খেয়ে থাকেন, কেউ ২ ডোজ কেউ ৫/৭ টা খান, আসলে দেখেন এই ড্রাগ টার কাজ শুরু করতেই ২০ দিনের বেশি সময় লাগে, তাও আবার হাপানির জন্য। আর আপনি দিনের পর দিন মুড়ির মত খাচ্ছেন কাশের জন্য, কাশ তো অনেক কারন এ হতে পারে (ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়া,টিবি, ক্যান্সার)

#সচেতন হই
#সবাইকে জানার সুযোগ করে দেই।

©Copied from Dr.Md.Sowkot hossen

পেটের (Abdominal) আল্ট্রাসাউন্ড করার আগে কিছু প্রস্তুতি মেনে চলা জরুরি, যাতে পরীক্ষার ফল স্পষ্টভাবে পাওয়া যায়।✅ সাধারণ প...
22/08/2025

পেটের (Abdominal) আল্ট্রাসাউন্ড করার আগে কিছু প্রস্তুতি মেনে চলা জরুরি, যাতে পরীক্ষার ফল স্পষ্টভাবে পাওয়া যায়।

✅ সাধারণ প্রস্তুতি:

1. খালি পেটে থাকা – সাধারণত পরীক্ষার ৬–৮ ঘন্টা আগে থেকে কিছু খাওয়া-দাওয়া না করতে বলা হয়।

কারণ খাবার ও পানীয় পেটে গ্যাস তৈরি করে, ফলে লিভার, গলব্লাডার, অগ্ন্যাশয় ইত্যাদি স্পষ্ট দেখা যায় না।

পানি, দুধ, জুস, চা/কফি খাওয়া এড়িয়ে চলা উচিত।

2. ওষুধপত্র – নিয়মিত ওষুধ খেলে সাধারণত চালিয়ে যেতে হয়, তবে ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী খাবেন।

3. মূত্রথলি (Bladder) সম্পর্কিত পরীক্ষা হলে

যেমন: কিডনি, ইউরিনারি ব্লাডার, প্রোস্টেট বা পেলভিসের আল্ট্রাসাউন্ড।

তখন আল্ট্রাসাউন্ডের আগে ৩–৪ গ্লাস পানি খেয়ে মূত্র আটকে রাখতে হয় (ফুল ব্লাডার থাকলে ইমেজ ভালো আসে)।

4. গ্যাস প্রবণতা থাকলে – কখনও ডাক্তার আল্ট্রাসাউন্ডের ১–২ দিন আগে হালকা খাবার (low gas diet) নিতে বলেন, যেমন ডাল, সফট ড্রিঙ্ক, বাঁধাকপি, বেশি মসলাদার খাবার এড়িয়ে চলা।

📌 সংক্ষেপে:

উপরের পেট (লিভার, গলব্লাডার, প্যানক্রিয়াস) → খালি পেট (৬–৮ ঘন্টা উপবাস)

কিডনি/ব্লাডার/পেলভিস → ব্লাডার ভর্তি রাখতে হবে (পানি খেতে হবে)

জনস্বার্থে পোস্টটি শেয়ার করে নিজের টাইমলাইনে রাখতে পারেন।

তারপরও ডাক্তার এর অপর নাম ক সা ই। রোগিণী এবং তার পুরো পরিবার পীরের মুরিদ। পীর বাবা বলেছেন অপারেশন লাগবে না। এমনেই ভাল হয়...
19/08/2025

তারপরও ডাক্তার এর অপর নাম ক সা ই।

রোগিণী এবং তার পুরো পরিবার পীরের মুরিদ। পীর বাবা বলেছেন অপারেশন লাগবে না। এমনেই ভাল হয়ে যাবা। রোগী তাই বাসায় বসে বসে পীরের দেয়া মাটি মিশ্রিত কোন এক ঝাঁড়ফুক দেয়া বস্তু খেয়েছে।

এদিকে পেটের নাড়ি প্যাঁচ খেয়ে পঁচে গেছে।পেট ফুলে ঢোল।আর পেটের ভেতরে বিষ্ঠা আর সমুদ্র সৈকতের মত বালু। রাত তিনটা পর্যন্ত অপারেশন করে সেই গু আর বালু পরিষ্কার করলাম আমরা ক'জন ক সা ই।

যদিও সে এখনো বেঁচে আছে,তবে যে ভয়ংকর ইনফেকশনের জন্য মৃ ত্যু র ঝুঁকিতে সে আছে, তার দায় বোধহয় আমাদেরই। কারণ এদেশে পীর বাবা রা সম্মানীত। আর চিকিৎসকরা ক সা ই।
ডা. হাসিব আল মামুন

ডাক্তাররা কেন টেস্ট করেন? কারনে না অকারনে? নাকি কমিশনের জন্য?। প্রথমে 2 টি ঘটনা বলি...১। একবার 2 দিনের জ্বর নিয়ে ৩০ বছর ...
16/08/2025

ডাক্তাররা কেন টেস্ট করেন? কারনে না অকারনে? নাকি কমিশনের জন্য?। প্রথমে 2 টি ঘটনা বলি...

১। একবার 2 দিনের জ্বর নিয়ে ৩০ বছর বয়সী একজন রোগী আমাকে দেখালেন। আমি দেখার পর মনে হল ভাইরাল ফেভার। রোগীর প্রেসার কম আর খেতে পারছে না তাই রুটিন টেস্ট দিয়ে ভর্তি করলাম। ভর্তি হবার 2 ঘন্টা পর (তখনও রিপোর্ট আসে নাই) রোগী হঠাত খারাপ হয়ে গেল। রোগী খুবই ছটপট শুরু করল, প্রেসার 200/120, শ্বাসকষ্ট হচ্ছে, রোগীকে আইসিইউতে নেয়া হল, কিছুক্ষণ পর (৩০ মিনিট এর মধ্যে) রোগী মারা গেল। ওই সময় আমি আর আমার একজন সিনিয়র স্যার সেখানে উপস্থিত ছিলাম। রোগী মারা যাবার পর রিপোর্ট আসল, আমরা দেখলাম platelet count 30000.

রোগীর লোকের কাছে আবারো ইতিহাস নেয়া হল। রোগীর লোক বলল গতকাল অনেক জ্বর ও গায়ে ব্যথা ছিল, গ্রামের ফার্মেসীতে গিয়ে ঔষধ চেয়েছি, diclofen ট্যাবলেট দিয়েছিল। শরীরে platelet count কম থাকলে যে কোন সময় রক্তক্ষরন শুরু হতে পারে। আবার ব্যথার ঔষধগুলো শরীরে রক্তক্ষরনের ঝুঁকি বাড়ায়। এই রোগীর platelet count কম ছিল, তার উপর diclofen খেয়ে ব্রেনে রক্তক্ষরন হয়ে রোগী মারা গেছে।

শিক্ষনীয় হচ্ছে- যে কোন ব্যথার ঔষধ খাবার আগে কমপক্ষে একটা CBC (platelet count নরমাল কিনা দেখার জন্য), S. bilirubin & SGPT (লিভার ঠিক আছে কিনা দেখার জন্য), S. creatinine (কিডনি ঠিক আছে কিনা দেখার জন্য) ECG (হার্টে কোন সমস্যা আছে কিনা দেখার জন্য) করা উচিত। রোগী গরীব কিংবা ধনী এসব দেখার সুযোগ নেই।

২। ৩/৪ দিন আগে একজন ডায়াবেটিসের রোগী জ্বর নিয়ে আমাকে দেখালেন, আমার মনে হল তার প্রসাবে ইনফেকশন, আমি প্রসাবের পরীক্ষা দিলাম, কিডনীর টেস্ট আগে করা ছিল, নরমাল ছিল তাই আর করালাম না। রোগী বাসা গেলো। ২ দিন পর রোগী হাস্পাতালে ভর্তি হল, রোগীর তেমন কোন উন্নতি নেই, C/S দেখার পর এ্যান্টবায়োটিক পরিবর্তন করবো, ভাবলাম কিডনী কেমন আছে দেখি (আগের রিপোর্ট খুজে পেলাম না, তাই কিডনীর পরীক্ষাটা করতে দিলাম)। রিপোর্ট আসার পর আমার কোনভাবেই সঠিক মনে হয় নাই, কারন S. creatinine 12 mg/dl ছিল, ল্যাবে বললাম রিপিট কর, রিপোর্ট একই আসল। S. electrolyes করে দেখলাম hyperkalaemia আছে। রোগীর গতকাল ডায়ালাইসিস করা হয়েছে।

তাহলে এসব টেস্ট কি অকারনে করা হয়েছিল???শিক্ষনীয় হচ্ছে-ডায়াবেটিস/হাইপ্রেসারের রোগীর মাঝে মাঝে (অন্তত ৬ মাসে ১ বার) এবং যে কোন acute illness এ ভাইটাল অর্গানগুলো চেক করা উচিত। (এই রোগীকে প্রথমেই কিডনীর পরীক্ষা দিলে, রোগী বলত সামান্য জর নিয়ে এলাম আর ডাক্তার এত গুলো পরিক্ষা অকারনে দিল, আর রোগী যখন খারাপ হয়ে গেল তখন রোগির লোকের ভাষ্য-আপনি আগে কেন কিডনী টেস্ট করালেন না)।

এবার আসি পরীক্ষা-নীরিক্ষায়। কোন পরীক্ষা কেন করা হয়??
CBC করে আমরা অনেকগুলো তথ্য পাই, যেমন-শরীরে রক্তের পরিমান কেমন, শরীরে কোন ইনফেকশন আছে কিনা, ব্লাড ক্যন্সার আছে কিনা এবং platelet count কেমন, যা কমে গেলে শরীর থেকে রক্ত ক্ষরন হতে পারে। যে কোন রোগির এই টেস্ট না করে তার শরীরের সার্বিক অবস্থা বুঝা সম্ভব না।

RBS এই পরীক্ষা দিয়ে কারো ডায়াবেটিস আছে কিনা তা স্ক্রেনিং করি। ১৮ বছর পর এই পরীক্ষা বছরে অন্তত একবার করা উচিত, তবে যাদের বাবা-মায়ের ডায়াবেটিস আছে আর যাদের ওজন বেশি তাদের বছরে অন্তত ২ বার (৬ মাস পর পর) করা উচিত। কারো যদি ডায়াবেটিস untreated or uncontrolled থাকে তবে তার কিডনী নষ্ট হয়ে যেতে পারে, হারট এ্যাটাক, ষ্ট্রোক, অন্ধত্ত সহ আরো অনেক জটিল রোগ হতে পারে।

S. creatinine এই টেস্ট দিয়ে আমাদের কিডনী ঠিক আছে কিনা দেখা হয়। কিডনী রোগ যত তারাতারি ধরা পরবে তত ভালো হবার সম্ভবনা বেশি। যাদের ডায়াবেটিস/হাইপ্রেসার আছে তাদের কিডনী নষ্ট হবার সম্ভবনা অনেক বেশি। তাছাড়া যে কোন ধরনের ব্যথার ঔষধ , কিছু প্রেসারের ঔষধ, কিছু ডায়াবেটিসের ঔষধ, বাত রোগের ঔষধ, ক্যান্সারের ঔষধ দেয়া না দেয়া, কি ডোজে দিতে হবে তা নির্ভর করে S. creatinine এর উপর। বছরে অন্তত একবার S. creatinine করা উচিত।

Urine R/E এটি খুবই সাধারন একটি পরীক্ষা কিন্তু খুবই ইনফরমেটিভ, এটি দিয়ে প্রসাবে ইনফেকশন আছে কিনা, কিডনীতে কোন সমস্যা আছে কি না, কিডনীতে কোন পাথর আছে কিনা, ডায়াবেটিস আছে কিনা ইত্যাদি জানা যায়। এছাড়াও কারো কিডনীতে সমস্যা কেবল শুরু হয়েছে কিনা (যা চিকিতসায় ভালো করা সম্ভব) তাও বোঝা যায় (প্রসাব দিয়ে যদি protein যায় তবে বুঝতে হবে কিডনীতে সমস্যা শুরু হয়েছে)।

ECG গত সপ্তাহে একজন ডায়াবেটিস রোগী দেখেছিলাম, যিনি ঔষধ খাওয়া বন্ধ করে দিয়েছিলেন, ভেবেছিলেন ঔষধ খাবার আর দরকার নেই, তার ডায়াবেটিসের পরীক্ষা, কিডনীর পরীক্ষা আর ECG করতে দিলাম, ECG তে Recent anterior MI আসল, ইকো করার পর Ischaemic cardiomyopathy আসল। ডায়াবেটিস ও হাইপ্রেসারের রোগীর বছরে অন্তত একবার এবং বুকে যে কোন সমস্যা হলে ECG করা উচিত। কারন Heart attack বয়স্ক এবং ডায়াবেটিসের রোগীর বুকে কোন ব্যাথা ছাড়াই হতে পারে।

আমার নন-মেডিকেল বন্ধুদের বলছি কেউ যদি এসব টেস্ট (CBC, RBS, S. creatinine, Urine R/E, ECG) করেন, তাহলে ভাববেন না আর জীবনেও এসব করা লাগবে না, আপনি যদি আজ সব টেস্ট করেন আর কালকেই যদি আপনার বুকে ব্যাথা হয় তবে আবারো ECG করতে হবে। দয়া করে ভুল বুঝবেন না। ডাক্তার যে টেস্ট করতে দেন তা আপনার জন্যই, আপনার চিকিতসার জন্যই।

আমি আমার ছাত্র-ছাত্রীদের বলছি, তোমরা কোন রোগীকে চিকিতসা দেবার আগে সবসময় চেষ্টা করবে রুটিন পরীক্ষাগুলো করাতে, কারন একটা জিনিস মনে রাখবে, মেডিকেল সাইন্সে হিরো কখনই তুমি হতে পারবেনা, কিন্তু তোমার এক ভুলে তুমি জিরো হয়ে যাবে। রোগী গরীব বা ধনী সবাইকে আইডিয়াল এপ্রোচ করবে, যে টেস্ট লাগবে তা রোগীকে করতে বলবে, রোগি যদি করতে না চায় তবে নোট লিখে রাখবে এবং চিকিতসা দিবে; রোগী ভালো না হলে তোমাকে বেশি চার্জ করবে না, কারন চিকিতসার জন্য দরকা্রি পরিক্ষাতো তারা করান নাই। কিন্তু তুমি যদি পরীক্ষা না করাতে দাও আর রোগীর উন্নতি না হয় বা ঔষধের কোন সাইড ইফেক্ট হয় তবে তোমার ঘাড় ধরে বলবে আপনি কেন পরীক্ষা না করিয়ে চিকিতসা দিলেন??

সবার জন্য বলছি আপনি আপনার টিভি, ফ্রিজ, বাইক, গাড়ি মাঝে মাঝে চেক করেন, সার্ভিসিং করেন, নিজের শরীরটার বছরে ১ বার সার্ভিসিং করেন, বছরে ১ বার CBC, RBS, S. creatinine, Urine R/E, ECG, Fasting lipid profiles করে একজন ফিজ়িশিয়ানকে দেখান। এসবের জন্য ২০০০-২৫০০ টাকার বেশি খরচ হবে না। নিজের জন্য বছরে অন্তত এই টাকাটা খরচ করুন, তাহলে ভবিষ্যতে অনেক ভালো থাকবেন।
NB: এটি পুরাতন পোস্ট কিছুটা মডিফাই করে আবার লিখলাম। .............................................
ডাঃ রতীন্দ্র নাথ মণ্ডল
মেডিসিন বিশেষজ্ঞ
রংপুর স্পেশালাইজড হাসপাতাল।
প্রতিষ্ঠাতা- ডাক্তারখানা।

Address

Upokul Diagnostic & Consultation Centre, Barguna
Barishal
8700

Opening Hours

Monday 10:00 - 20:00
Tuesday 10:00 - 20:00
Wednesday 10:00 - 20:00
Thursday 10:00 - 20:00
Saturday 10:00 - 20:00
Sunday 10:00 - 20:00

Telephone

+8801770614756

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when রোগ নিরাময় with Dr. Fahad Khan posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to রোগ নিরাময় with Dr. Fahad Khan:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category