Dr H M Tanvir Alam

Dr H M Tanvir Alam Honorary Medical Officer, Department of Pediatrics, Sher E Bangla Medical College Hospital, Barishal

20/05/2025

অনেক অনেক কাল আগের কথা। তখন শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সার্জারি ডিপার্টমেন্টে ডিউটি ডাক্তার হিসেবে কর্মরত। একদিন এডমিশনের সময় ডিউটি রুমে বসা। এক মুরুব্বি এলেন। সমস্যা হলো তার পায়ে কিছু ক্ষত। বিস্তারিত জিজ্ঞেস করে জানতে পারলাম তার পায়ের আঙ্গুলের ফাঁকায় কিছু পানি বা কষের মতো বের হতো। তার সাথে কথা বলে বুঝলাম ওটা আসলে ছিল Tinea pedis, সহজ বাংলায় ছত্রাকের ইনফেকশন।এর চিকিৎসা খুবই সহজ।রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ভালো থাকলে ওই জায়গায় শুধু নারকেল তেল বা সরিষার তেল দিলে এবং পা শুকনো রাখলেই সেরে যায়। আর যার এতে কাজ না হয় বা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা অত ভালো না, তাদের কিছু মলম ব্যবহার করলেই সেরে যায়। কিন্তু সে এত জটিল চিকিৎসায় না গিয়ে তার আরেক মুরুব্বীর (!) কথা শুনে তুঁতে কিনে তা আঙ্গুলের ফাঁকায় দিয়ে দেয়। ফলস্বরূপ তা চামড়া মাংস পোড়াতে পোড়াতে প্রতিটা আঙ্গুলের ফাঁকায় বিরাট বিরাট গর্ত করে দেয়। তারপরে এই কাঁচা ঘা নিয়ে হাসপাতাল আসেন।

সবার প্রতি উপদেশ, চিকিৎসা নেওয়ার ব্যাপারে শুধু মাত্র তার পরামর্শই শুনবেন যার এ ব্যাপারে পর্যাপ্ত জ্ঞান আছে। ডাক্তারদের ভুল ধরতে ওস্তাদ বাঙালি, অথচ বাস্তবে তাদের সামান্যতম জ্ঞান নেই এসবে। কারো টাকা কম থাকলে ১০ টাকার টিকিট কেটে সরকারি হাসপাতালে যান, তাও অযোগ্য মানুষদের থেকে ভুল ভাল চিকিৎসা নিয়েন না। ধন্যবাদ।

03/11/2023

বাচ্চাদের বারবার গলা ব্যথা একটি মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি।

যখন কারো বারবার গলা ব্যথা হয়, সেই গলা ব্যথার অন্যতম কারণ হলো Streptococcus নামক জীবাণু। এই জীবাণু বারবার গলার ফ্যারিংক্সের ঝিল্লিকে আক্রমণ করার কারণে প্রদাহ হয়,যা গলাব্যথা সৃষ্টি করে। বারবার আক্রমণের ফলে আমাদের রক্তে এ জীবাণুর বিরুদ্ধে এন্টিবডি তৈরি হয়। দেখা যায় যে এই অ্যান্টিবডি ব্যাকটেরিয়ার বিরুদ্ধে যেমন কাজ করে, তেমনি গঠনগত মিলের কারণে আমাদের হৃদপিণ্ড, জয়েন্ট এবং মস্তিষ্কের কিছু কোষকেও আক্রমণ করে।একে বাতজ্বর বা Rheumatic Fever বলে।

বারবার এই আক্রমণের ফলে এসব স্থান ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এরমধ্যে সবচেয়ে মারাত্মক হল আমাদের হৃদয়ের দরজা বা Heart Valve শক্ত হয়ে যাওয়া। এর ফলে তা ঠিকমতো খোলে না। এর অন্যতম Mitral stenosis

এজন্য বাচ্চাদের বারবার গলা ব্যথা হলে একজন অভিজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ঔষধ খাওয়াতে হবে।

03/11/2023

"অপারেশন ছাড়া নাকের পলিপের চিকিৎসা"

এদেশের অলিগলিতে এরকম বিজ্ঞাপন প্রায়ই দেখা যায়। এটি আমাদের অশিক্ষিত- অর্ধ শিক্ষিত জনগোষ্ঠীর কাছে একটি লোভনীয় অফার। কেননা আমরা শর্টকাট খুব পছন্দ করি। ঝামেলা মুক্ত চিকিৎসায় আমরা তাই অতি উৎসাহী।

এই চিকিৎসাগুলোর মধ্যে পলিপকে এসিড দ্বারা পুড়িয়ে দেয়া একটা অন্যতম পদ্ধতি। কিন্তু দেখা যায় যে অনেক ক্ষেত্রে এতে এর আশেপাশের অংশগুলোও নষ্ট হয়ে যায়। কয়েকদিন আগে এক মহিলা রোগী দেখলাম, যার নাক এর পলিপ এভাবে চিকিৎসা করতে গিয়ে নাকের ওই পাশ চিমশে চ্যাপ্টা হয়ে একেবারে নষ্ট হয়ে গেছে। এখন প্লাস্টিক সার্জারি ছাড়া আর ঠিক করা সম্ভব না।

চিকিৎসার ক্ষেত্রে শর্টকাট ভালো জিনিস না। যদি এসব হাতুড়ে চিকিৎসাই ভালো চিকিৎসা হতো, তবে মেডিকেল সাইন্সে এই ধরনের পদ্ধতি গুলো আগেই নিয়ে আসা হতো এবং সারা পৃথিবীতে সর্বাধুনিক এলোপ্যাথিক মেডিসিন এবং সার্জারিতে এই চিকিৎসা পদ্ধতিগুলোর উল্লেখ থাকতো।

মজার ব্যাপার হলো আমাদের দেশের অর্ধশিক্ষিত মানুষেরা শুধু এ ধরনের চিকিৎসা নিয়েই ক্ষান্ত হয় না, বরং এ ধরনের অপচিকিৎসার ফলে যখন তাদের সর্বনাশ হয়, তখন তারা কখনোই এসব হাতুড়ি চিকিৎসকের বদনাম করবে না। কিন্তু ডাক্তার সঠিক চিকিৎসা দিলেও যদি তার কোন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া থাকে (এখানে মাথায় রাখতে হবে যে কোন চিকিৎসাই ১০০% পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াহীন না) অথবা চিকিৎসা ফেইলিউর হয়, তাহলে বদনাম থেকে শুরু করে গায়ে হাত পর্যন্ত তুলবে। এজন্যই বলা হয় অন্ধের দেশে আয়না বিক্রি করে লাভ নেই।

31/10/2023

ফাইবার বা আঁশজাতীয় খাবার খেতে হয় কেন??

ফাইবার জাতীয় খাবার হলো শাকসবজি ফল ইত্যাদির মধ্যে থাকা সেলুলোজ এবং আরো কিছু উপাদান, যেগুলি আমরা হজম করতে পারিনা। কিন্তু গরু ছাগল এবং অন্যান্য গবাদি পশু এরা এই খাবার অন্ত্রের কিছু ব্যাকটেরিয়ার সাহায্যে হজম করতে পারে। এরমধ্যে ভিটামিন মিনারেল ইত্যাদি পুষ্টি উপাদান না থাকলেও এবং আমরা মানুষেরা কোন ক্যালোরি না পেলেও এটি আমাদের শরীরে অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। দৈনিক 30 গ্রাম ফাইবার বা খাদ্য আঁশ খাওয়া উচিৎ।

উপকারিতাগুলো হলোঃএরা-

➡️হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়

➡️স্বাস্থ্যকর ওজন বজায় রাখতে সাহায্য করে

➡️কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধ করে

➡️বিভিন্ন ক্যান্সার এবং বিশেষভাবে কোলন ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়

➡️রক্তে কোলেস্টেরল এর মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে

➡️রক্তের সুগার নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে

➡️ডাইভারটিকুলার ডিজিজ এর মতো রোগের ঝুঁকি কমায়

➡️অন্ত্রের উপকারী ব্যাকটেরিয়া বৃদ্ধি করে

➡️ পেট অনেকক্ষণ ভরা মনে হয়, তাই ক্ষুধা কম লাগে।

তবে একটা কথা মাথায় রাখতে হবেঃ ডায়েট প্ল্যানে খাদ্য আঁশ বা ফাইবার হঠাৎ করে পরিমাণে বৃদ্ধি করা যাবে না। কেননা তাতে ডায়রিয়া, বদহজম অথবা অতিরিক্ত গ্যাস তৈরি হতে পারে। তাই আস্তে আস্তে বাড়াতে হবে।

এছাড়া কিছু রোগ আছে যেগুলিতে অতিরিক্ত ফাইবার গ্রহণ করা উচিত না। সেসব ক্ষেত্রে ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ডায়েট প্ল্যান সাজাতে হবে।

30/10/2023

মাথা ব্যথা হলেই টাফনিল অথবা গায়ে ব্যথা হলেই ব্যথার ওষুধ খাওয়া যাবে??

না,খাওয়া যাবে না। কেননা সচরাচর ব্যবহৃত ব্যথার ওষুধ গুলো NSAID গ্রুপের ওষুধ। যাদের কাজ হল প্রদাহ বা ব্যথা সৃষ্টিকারী যৌগগুলো তৈরিতে বাধা দেয়া। কিন্তু একই সাথে এরা আরেকটি কাজ করে। তা হলো আমাদের প্লাটিলেট বা অনুচক্রিকাগুলোকে নিষ্ক্রিয় করে দেয়। যাতে এরা আর একসাথে জমা হয়ে রক্তনালীর ছিদ্র বন্ধ করতে পারে না। ফলে যদি এই মাথাব্যথা অথবা গায়ে ব্যথা ডেঙ্গুর জন্য হয় এবং তাতে তার অনুচক্রিকা স্বাভাবিক ভাবে কমে যায় তখন এই বাকি থাকা অল্প সংখ্যক অনুচক্রিকাও এই ওষুধের কারণে নিষ্ক্রিয় হয়ে যায়। ফলে ডেংগু হেমোরেজিক ফিভার হয় এবং তার শরীরের বিভিন্ন স্থান দিয়ে রক্তক্ষরণ হয়। এতে রোগী মারা যেতে পারে।

সুতরাং ডেঙ্গুর সিজনে মুড়ি চানাচুরের মতো ব্যথার ঔষধ খাওয়া যাবে না।গায়ে বা মাথা ব্যথার জন্য শুধুমাত্র প্যারাসিটামল খাওয়া যাবে। অন্য ওষুধ খেলে তা অভিজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শমতো খেতে হবে।

28/10/2023

মাথাব্যথা হলে বেশি করে মাছ খান। মাছের তেল মাথাব্যথা প্রতিরোধে খুব কার্যকর। এছাড়া খেতে পারেন আদা। প্রদাহ এবং ব্যথা নিরাময়ে তা বেশ কার্যকর।

26/10/2023

দাঁত ব্রাশ কখন করবেন??

আমাদের দেশে অধিকাংশ মানুষই ঘুম থেকে উঠে দাঁত ব্রাশ করে। কিন্তু রাতে করে না। আসুন দেখি এটা সঠিক কিনা।

আমরা যখন খাবার খাই, সেই খাবারের কিছুটা আমাদের দাঁতে জমা হয়। এই খাবারের উপর ব্যাকটেরিয়া জমে। খাবার পেয়ে ব্যাকটেরিয়া সংখ্যা বৃদ্ধি করে কলোনি তৈরি করে। এই ব্যাকটেরিয়া খাবার খেয়ে উপজাত হিসেবে এসিড তৈরি করে, যেই এসিড আমাদের দাঁতের এনামেল ক্ষয় করে দেয়। এছাড়া ব্যাকটেরিয়া, উৎপন্ন পদার্থ, খাবারের অংশ ইত্যাদি মিলে একটি আস্তরণ তৈরি করে,যা সময়ের সাথে শক্ত প্লাক তৈরি করে। এটি পরবর্তীতে দাঁতের পাথর বা ক্যালকুলাইতে পরিণত হয়।

যখন আমরা জেগে থাকি তখন লালাক্ষরণের কারণে ব্যাকটেরিয়া খুব একটা সুবিধা করতে পারে না, কেননা লালা খাবার ও ব্যাকটেরিয়াকে ধুয়ে ফেলে। এছাড়া লালায় বাই কার্বনেট জাতীয় ক্ষার থাকে।

কিন্তু যখন আমরা ঘুমিয়ে থাকি তখন লালাক্ষরণ একদম কমে যায়। এর ফলে ব্যাকটেরিয়া বেশি পরিমাণে দাঁত ক্ষয় এবং প্লাক তৈরি করতে পারে।সুতরাং রাতে খাবার পর ঘুমানোর আগে ব্রাশ করা সবচেয়ে জরুরী।

সকালবেলা ঘুম থেকে উঠার পরে শুধু কুলি করে নিলেই যথেষ্ট, কেননা ঘুমের মধ্যে দাঁতে নতুন ময়লা জমে না,কুলি করলেই মুখে থাকা সাধারণ ব্যাকটেরিয়া পরিষ্কার হয়ে যায়। যদি ব্রাশ করতেই হয়, তাহলে সকালে খাওয়ার পর ব্রাশ করা ভালো।

25/10/2023

জ্বরের কারণে শীত লাগলে কি করবো??

জ্বরের জন্য শীত লাগলে কাঁথা কম্বল দিয়ে শরীর ঢেকে রাখা উচিত না। কেননা এতে শরীরের তাপমাত্রা না কমে আরো বেড়ে যায়।

এজন্য যখন শরীরের তাপমাত্রা বাড়তে থাকবে শুধুমাত্র তখন কাঁথা গায়ে দেয়া যায়, কিন্তু জ্বর পুরোপুরি এসে যাওয়ার পর গা থেকে কাঁথা এবং অতিরিক্ত কাপড় সরিয়ে ফেলতে হবে। সেই সাথে সাধারণ তাপমাত্রার পানি দিয়ে কাপড় ভিজিয়ে গা মুছে দিতে হবে। এক্ষেত্রে ফ্রিজের ঠান্ডা পানি ব্যবহার করা যাবে না। কেননা এতে চামড়ার নিচের রক্তনালি সংকুচিত হয়, ফলে শরীরের তাপ আর বের হতে পারে না।

25/10/2023

বাচ্চার দুধদাঁতের যত্ন কীভাবে নেবো?

বাচ্চাদের প্রথম দাঁত সাধারণত ৬-৮ মাস বয়সে উঠে থাকে, কিন্তুঅনেকের ক্ষেত্রে ১০ মাস বয়সেও দাঁত উঠে থাকে।দাঁত উঠার সাথে সাথে দাঁতের যত্ন করা প্রয়োজন।

• খাওয়ানোর পরে নরম ভেজা কাপড় দিয়ে দাঁত পরিষ্কার করিয়ে দিতে হবে
• দিনে ২ বার ফিঙ্গার টুথব্রাশ দিয়ে দাঁত ব্রাশ করিয়ে দিতে হবে
• ১ বৎসর বয়স পর্যন্ত কোনো টুথপেস্ট ব্যবহার করা লাগবে না
• ১ বছর বয়সের পর থেকে সঠিক পরিমান বেবি টুথপেস্ট ব্যবহার করতে হবে
• দাঁতে কোনো অস্বাভাবিক দাগ, গর্ত দেখা দিলে শিশু দাঁত বিশেষজ্ঞ (ন্যুনতম বি ডি এস ডিগ্রিসম্পন্ন) পরামর্শ নিন।

25/10/2023

হঠাৎ অজ্ঞান হয়ে গেলে কি করবেন?

বিভিন্ন পরিস্থিতিতে হঠাৎ অজ্ঞান হয়ে যাওয়া একটি সাধারণ ব্যাপার। অতিরিক্ত ক্লান্তি, ভয়, মানসিক চাপ ইত্যাদি কারণে যে কেউ হঠাৎ অজ্ঞান হয়ে যেতে পারে।এসব পরিস্থিতিতে অজ্ঞান হওয়ার কারণ হলো, স্নায়বিক কারণে আমাদের পায়ে থাকা শিরাগুলো প্রসারিত হওয়া। এই প্রসারনের ফলে আমাদের শরীরের রক্তের একটা বড় অংশ পায়ের শিরাগুলোতে চলে আসে, ফলে রক্ত মস্তিষ্কে কম প্রবাহিত হয়। তাই জ্ঞান হারায়।

সুতরাং এসব পরিস্থিতিতে আতঙ্কিত না হয়ে অজ্ঞান ব্যক্তিকে শুইয়ে দিতে হবে। তার শ্বাস প্রশ্বাস সহজ করার জন্য গায়ের কাপড় চোপড় ঢিলে করে দিতে হবে। তারপর পা দুটি কিছুটা উপরে তুলে ধরতে হবে ফলে মস্তিষ্কে রক্ত প্রবাহ স্বাভাবিক হয়ে আসবে।

অজ্ঞান হয়ে গেলে খুব সাধারণ একটি ভুল হলো তাকে কোলে তুলে কোথাও নেয়ার চেষ্টা করা অথবা দাঁড় করানো। এটি একটি মারাত্মক বিপদজনক কাজ, কেননা এর ফলে ঘাড় পেছনদিকে বাঁকা হয়ে ঘাড়ের কাছের মেরুদন্ডের হার ভেঙে যেতে পারে, যার ফলে মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে। সুতরাং এটি করা যাবে না।

25/10/2023

আসসালামু আলাইকুম।

স্বাস্থ্য শিক্ষা, জনসচেতনতামূলক বিষয়, মেডিকেল সায়েন্সের বিভিন্ন টপিক, আপনার স্বাস্থ্য সমস্যা অথবা টেস্টের রিপোর্ট ইত্যাদি সম্বন্ধে প্রশ্নের উত্তর দেয়ার চেষ্টা করবো, ব্যস্ত জীবনে যতটা সম্ভব হয়।

তাই কোনো নির্দিষ্ট টপিক নিয়ে জানার ইচ্ছা থাকলে,অথবা নিজের স্বাস্থ্য সমস্যা, টেস্টের রিপোর্ট,কোন বিষয়ের ডাক্তার দেখাবেন ইত্যাদি নিয়ে জানতে চাইলে পেজের ইনবক্সে বিস্তারিত জানাবেন।যতটুকু পারি সাহায্য করবো ইন শা আল্লাহ।

Address

Barisal

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dr H M Tanvir Alam posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram