City Pharma

City Pharma Medicine & Surgical Equipment Solutions. Our show room will opening soon at Barishal town with online services. For Medicine & Surgical equipments.

Emergency home delivery services will be available.

27/09/2025

It may be possible for older adults to regain their optimal well-being by making healthy lifestyle choices, even at age 60 and older, a new study shows.

25/09/2025

Scientists may have found a cure for type 1 diabetes!

For the first time, a person with type 1 diabetes is making insulin again — thanks to gene-edited cells.

In a world-first medical breakthrough, scientists have successfully enabled a man with type 1 diabetes to produce his own insulin after receiving a gene-edited cell transplant—without the need for immune-suppressing drugs.

Using CRISPR, researchers modified donor islet cells to avoid immune detection by editing three key genes. Two edits made the cells "invisible" to the immune system, while the third boosted CD47, a protein that acts as a “don’t attack me” signal to immune cells. The cells were then injected into the patient’s forearm, where they began producing insulin within weeks.

Twelve weeks later, the cells continue functioning with no signs of rejection or complications—a dramatic improvement over past cell transplant attempts, which required lifelong immunosuppressants and carried serious risks. While the patient still needs some insulin support, it's significantly reduced. More importantly, this is the first real proof that gene-edited cells can safely restore insulin production in a person with type 1 diabetes.

The next step is expanding the study, but this case marks a potentially revolutionary shift in how we treat one of the most common chronic diseases worldwide.

Source: The New England Journal of Medicine, “Survival of Transplanted Allogeneic Beta Cells with No Immunosuppression,” August 4, 2025.

26/07/2025

✅ ইনসুলিন ভায়াল থেকে সিরিঞ্জে তোলার সঠিক পদ্ধতি:

🧪 প্রয়োজনীয় জিনিস:

ইনসুলিন ভায়াল, ইনসুলিন সিরিঞ্জ, অ্যালকোহল প্যাড/কটন ও স্পিরিট, পরিচ্ছন্ন হাত।

🔟 ধাপ: ধাপে ধাপে পদ্ধতি-

ধাপ কাজ ব্যাখ্যাঃ

1️⃣ হাত ধুয়ে নিন পরিষ্কার ও জীবাণুমুক্ত রাখতে।
2️⃣ ভায়াল হালকা গুলিয়ে নিন ঝাঁকাবেন না – শুধু ভেতরে ইনসুলিন ভালভাবে মিশাতে।
3️⃣ ভায়ালের কিপে রাবার অ্যালকোহল দিয়ে মুছুন জীবাণুমুক্ত করার জন্য।
4️⃣ সিরিঞ্জে আপনার প্রয়োজনীয় ডোজের সমান বাতাস টানুন।
ধরুন 10 ইউনিট ইনসুলিন নেবেন → সিরিঞ্জে 10 ইউনিট বাতাস নিন
5️⃣ ভায়ালের কিপে সিরিঞ্জ ঢুকিয়ে বাতাস ঢুকিয়ে দিন এতে ভায়ালের ভেতর চাপ ঠিক থাকবে।
6️⃣ ভায়ালসহ সিরিঞ্জ উল্টে দিন (ভায়াল উপরে) যেন তরল ইনসুলিন সিরিঞ্জে ঢুকতে পারে।
7️⃣ প্রয়োজনমতো ইউনিট পর্যন্ত ইনসুলিন টানুন সিরিঞ্জে সাবধানে তুলুন, বুদবুদ না থাকাই ভালো।
8️⃣ সিরিঞ্জ বের করে নিন তারপর বাতাসের বুদবুদ থাকলে সামান্য চাপ দিয়ে বের করুন।
9️⃣ ইনজেকশন দিন নির্ধারিত স্থানে (পেট, বাহু, উরু) সাইট পাল্টান নিয়মিত।
🔟 ভায়াল ফ্রিজে রাখবেন না যদি এটি খোলা হয় ৪ সপ্তাহের বেশি আগে বেশি সময় পেরিয়ে গেলে ফেলে দিন।

⚠️ ব্যবহারের পর ব্যবহৃত ভায়াল/কার্টিজ ফ্রিজে রাখা যাবে না কেন?

প্রতিবার ফ্রিজ থেকে বের করে সিরিঞ্জ দিয়ে ইনজেকশন নিলে বাহ্যিক গরম ও ঠান্ডা বারবার পরিবর্তনে ইনসুলিনের গঠন নষ্ট হয় (denaturation, crystallization)।

এটি ইনসুলিনের কার্যকারিতা কমিয়ে দেয় এবং সুগার নিয়ন্ত্রণ নষ্ট হয়।

26/07/2025

ডেঙ্গুর মৌসুম— প্রস্তুতি নিন।
সচেতন হোন, প্রিয়জনদের নিরাপদ রাখুন।

150 minutes of exercise per week could help reverse prediabetes -
08/07/2025

150 minutes of exercise per week could help reverse prediabetes -

By exercising for just 150 minutes a week, people with prediabetes can prevent their condition from progressing to diabetes, and even bring blood sugar levels back to healthy levels.

26/06/2025

একবার পড়ে জানুন, ভালো লাগবেঃ
✍️ ডা. রবিন বর্মন (কলকাতা)

★ কোলেস্টেরল —- আমাদের শরীর যদি একটা ছোট্ট শহর হয় তবে এই শহরের প্রধান সমাজবিরোধী হচ্ছে কোলেষ্টেরল,

★ ট্রাইগ্লিসারাইড —- কোলেস্টেরলের কিছু সাঙ্গ পাঙ্গ থাকে, তবে একেবারে ডান হাতের মস্তান হচ্ছে — ট্রাইগ্লিসারাইড, এদের কাজ হচ্ছে রাস্তায় মাস্তানি করে রাস্তা ব্লক করা , অর্থাৎ শহরকে অচল করার চেষ্টা করা ,

★ হৃৎপিন্ড হচ্ছে শরীর নামের শহরটির প্রাণকেন্দ্র বা মেন জায়গা। যেমন কলকাতার ধর্মতলা এলাকা, শহরের সব রাস্তাগুলি এসে মিশেছে এই হৃৎপিন্ড নামক প্রাণকেন্দ্রে ,

কিন্তু সমাজবিরোধীদের সংখ্যা বেশী হলে কি হয় আমরা সবাই জানি । এরা নিত্য নতুন হাঙ্গামা বাধিয়ে শহরের প্রাণকেন্দ্রকে অর্থাৎ হৃৎপিন্ডকে অচল করে দিতে চায় ।
তাহলে আমাদের শরীর নামক শহরে কি পুলিশ নেই ? যারা মাস্তানদের ক্রসফায়ার করবে , তাদের ছত্রভঙ্গ করে জেলে‌ ভরবে ?

হ্যাঁ, আছে, পুলিশ থাকবে না এমন জায়গা আছে?

★ একজন কড়া পুলিস অফিসারের নাম –H D L, এই পুলিশ অফিসারটি পাড়ায় পাড়ায় মাস্তানী করা মাস্তানদের রাস্তা থেকে ধরে এনে জেলে পাঠিয়ে দেয় ।

★ জেলের মধ্যে থাকে জেল সুপারিন্টেন্ডেন্ট, তার নাম– লিভার বাবু, এই লিভার বাবু ট্রাইগ্লিসারাইড সমাজবিরোধীদের পিটিয়ে বাইল সল্ট বানায়, তারপর শহরের পয়োনিষ্কাশন পাইপ লাইনের মাধ্যমে পায়খানার সাথে শহর থেকে ঘাড় ধরে বের করে দেয়,
শাস্তি পায় মাস্তানরা,

★ কিন্তু সরষের মধ্যে ভূত থাকে, কিছু নেতারা আবার এই সব মাস্তানদের হাতছাড়া করতে চায় না, ভোটের সময় তো কাজে লাগে এদের!

★ এইরকম একজন নেতার নাম—L D L, তিনি ক্ষমতার জোরে নানান কায়দাকানুন করে এই সব মাস্তানদের কোর্ট থেকে জামিন করিয়ে আবার রাস্তায় নামিয়ে দেয়,

আবার মাস্তানদের মাতলামো আর বাঁদরামো আরম্ভ হয়, আবার রাস্তা ব্লক হয়, আবার পুরো শহরে জ্যাম লেগে যায়,

★ আবার সেই কড়া পুলিস অফিসার H D L বাবু পিস্তল উঁচিয়ে কিছু পুলিস নিয়ে দৌড়ে আসে।
কিন্তু তারা L D L নেতা, আর কোলেস্টেরল মাস্তানদের যৌথ শক্তির সাথে কখনও কখনও পেরে ওঠে না, বেশ কিছু পুলিশ মারাও পড়ে। পুলিশের সংখ্যা কমতে থাকে, কড়া অফিসার H D L ও এক সময় ম্রিয়মান হয়ে পড়ে, মাস্তানরা তখন আরও উল্লসিত হতে থাকে,

শহরের পরিবেশ অস্বাস্থ্যকর হতে থাকে,

শহরের প্রানকেন্দ্র হৃৎপিণ্ড ও অচল হয়ে পড়ে,

তাহলে উপায়?
উপায় হলো— মাস্তান মাফিয়াদের কমাতে কড়া পুলিশ অফিসার বাড়াতে হবে,

অনেক H D L , অর্থাৎ অনেক কড়া পুলিস অফিসার চাই,

এইসব কড়া পুলিশ অফিসার যত বাড়বে , ততই —

* মাস্তানরা, মানে– Cholesterol,
* মাস্তানের চামচেরা — মানে– Triglycerides ,
* দুষ্টু নেতা— মানে L D L রা কমতে থাকবে, ।

শরীর শহর আবার প্রানচাঞ্চল্য ফিরে পাবে,

শহরের প্রানকেন্দ্র হার্ট আবার মাস্তানদের অবরোধ থেকে মুক্তি পাবে, হার্ট ব্লকও আর হবে না,

আর শহরের প্রানকেন্দ্র হার্ট সুস্থভাবে বাঁচা মানে শরীর শহরের সবাই সুস্থভাবে বাঁচতে পারবে ।

তাহলে এই থিওরি অনুযায়ী দুষ্টদের দমন করে ভালো কড়া পুলিস অফিসারদের বহাল রাখতে হলে কি
করতে হবে?

পুরো শহরের সবাইকে এ্যাকটিভ হতে হবে, সবাইকে নড়াচড়া করতে হবে, কঠোর পরিশ্রম করে ঘাম ঝরাতে হবে,

—- হাঁটতে হবে,
দিনের মধ্যে কিছুটা সময় বের করে পই পই করে দৌড়ানোর মতন করে হাঁটতে হবে,

হাতে হাত ধরে গল্প করতে করতে হাঁটা নয়,

জোরে জোরে দ্রুুতগতিতে কমপক্ষে আধঘন্টা হাঁটার শেষে সারা শরীর যেন ঘামে ভরে যায়!

” কদম কদম বাড়ায়ে যা ”
এই ছন্দের হাঁটা নয়!

তাহলেই শরীর নামক শহরের সবাই ঠিক থাকবে, কেউ ঝিমিয়ে পড়বে না,

শহরের প্রানকেন্দ্র হৃৎপিণ্ডও ঠিক থাকবে!

Find out how walking benefits your health and the steps you need to get there.
16/06/2025

Find out how walking benefits your health and the steps you need to get there.

10,000 steps a day is a popular goal—but how many steps do we really need to attain better heart health and a longer life? With the average American getting about 4,000 steps a day, a study offers some insights.

Find out how walking benefits your health and the steps you need to get there: https://on.natgeo.com/44f1E8c

07/04/2025

কার্ডিয়াক এরেষ্টে সিপিআর,
ঘরে ঘরে হোক ট্রেনিং সেন্টার।

অধ্যাপক ডাঃ মহসীন আহমদ
প্রতিষ্ঠাতাঃ
হেলো - আইপিডিআই ফাউন্ডেশন

Π_কার্ডিয়াক এরেষ্ট কি?
কার্ডিয়াক এরেস্ট হল হঠাৎ করেই জীবন-হুমকিস্বরূপ একটি অবস্থা যেখানে হৃদস্পন্দন কার্যকরভাবে বন্ধ হয়ে যায়, যার ফলে মস্তিষ্ক এবং অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গে রক্তপ্রবাহ সম্পূর্ণরূপে বন্ধ হয়ে যায়। যার ফলে চেতনা হারানো এবং অবিলম্বে চিকিৎসা না করা হলে মৃত্যুও হতে পারে।

কার্ডিয়াক এরেষ্ট যে কোনো কারণেই হোক না কেনো হার্ট বন্ধ হয়ে (Asystole) অথবা অনিয়ন্ত্রীত হৃৎস্পন্দন ( Ventricular Fibrillation) হয়ে রুগী অজ্ঞান হয়ে যায়।
১০ মিনিটের মধ্যে সিপিআর অথবা শক না দিলে রুগীর মৃত্যু নিশ্চিত।

ক্রিকেটার তানিমের ঘটনা এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত। তানিম অজ্ঞান হয়ে গেলে তার ট্রেনার ডালিম সাথে সাথে সিপিআর শুরু করেন। সিপিআর দিতে দিতে হাসপাতালে নিয়ে যান সেখানে চিকিৎসকগণ সিপিআর দিতে থাকেন এবং ইসিজি মনিটরে অনিয়ন্ত্রিত অনিয়ন্ত্রীত হৃৎস্পন্দন (Ventricular Fibrillation) দেখে ৩ বার শক দিয়ে বাচিঁয়ে তুলেন।

Π_কার্ডিয়াক এরেষ্ট কিভাবে বুঝবেন?
কার্ডিয়াক এরেষ্ট বুঝা খুবই সহজ। এর জন্য চিকিৎসক হবার প্রয়োজন নেই শুধু প্রয়োজন প্রচার, প্রশিক্ষণ ও স্কুলের পাঠ্যক্রমে অন্তর্ভুক্তিকরণ।
১৷ No Response - রুগী ডাকলে অথবা ঝাকুনী দিলে কোনো উত্তর অথবা নাড়াচাড়া করবে না।
২। No Respiration - শ্বাস প্রশ্বাস নিবে না। রুগীর নাকের কাছে কান নিলে নিঃশ্বাসের কোনো শব্দ পাওয়া যাবে না কিংবা শ্বাসের সাথে পেটের মাংস উঠানামা করবে না।
৩। No Pulse : রুগীর কোথাও পালস পাওয়া যাবে না৷ এটা সাধারণ মানুষের দেখার প্রয়োজন নাই।
৪। Unconsciousness - একেবারেই অজ্ঞান হয়ে যাবে৷

উপরের ৪ টি উপসর্গ শুধুমাত্র মৃত ব্যক্তির ক্ষেত্রে দেখা যায়। আর কোনো রোগেই এই লক্ষণ দেখা যায় না৷

যেমন ধরুন, ডায়াবেটিস রুগী ডায়াবেটিস কমে গেলে অজ্ঞান হয়ে পড়ে যায় কিন্তু এটা কার্ডিয়াক এরেষ্ট নয় কারন ডাকলে চোখের পাতা নড়ে অথবা অস্পষ্ট শব্দ করে, রুগীর শ্বাস - প্রশ্বাস নিচ্ছে এটা বুঝা যায়। এছাড়া ষ্ট্রোকের রুগী অজ্ঞান অবস্থায় কোনো রেসপন্স না করলে শ্বাস- প্রশ্বাস নেয় এবং পালস পাওয়া যায় তাই রুগীকে কার্ডিয়াক এরেষ্ট বলা যাবে না।

Π_কার্ডিয়াক এরেষ্ট এর চিকিৎসা কেনো জরুরি
কার্ডিয়াক এরেষ্ট এমন একটা অবস্থা যার ৯০ ভাগ ক্ষেত্রেই হাসপাতালের বাইরে নিজের ঘরে, অফিসে, রাস্তায়, ট্রেনে, বাসে, লঞ্চে, খেলার মাঠে, মসজিদ - মন্দিরে যে কোনো জায়গায় হতে পারে।হাসপাতালের ভিতরে মাত্র ১০ ভাগ ক্ষেত্রে রুগীদের কার্ডিয়াক এরেষ্ট হয়।

কার্ডিয়াক এরেষ্ট এর চিকিৎসা শুরু করতে হয় ১০ মিনিটের মধ্যেই, ১০ মিনিটের বেশি দেরী হলে ব্রেইনের ১০০ ভাগ নষ্ট হয়ে যায়।
তাই পৃথিবীর কোনো দেশেই হাসপাতালের বাইরে চিকিৎসক দিয়ে কার্ডিয়াক এরেষ্টের চিকিৎসা দেয়া সম্ভব নয়। সেক্ষেত্রে নিকটজন, দারোয়ান, ড্রাইভার, সিকিউরিটি গার্ড, ট্রাফিক পুলিশ, সহকর্মী বৃন্দ সবাইকে এর চিকিৎসা দেয়ার জন্য নিয়মিত প্রশিক্ষণ জরুরি। প্রচার, নিয়মিত প্রশিক্ষণ ও স্কলের পাঠ্যক্রমে অন্তর্ভুক্তিকরণে মাধ্যমে সাধারণ মানুষকে প্রশিক্ষিত করা সম্ভব।

Π_কিভাবে কার্ডিয়াক এরেষ্ট চিকিৎসা দিবেন
১৷ Early Diagnosis : উপরের ৪ টি উপসর্গ দেখেই কার্ডিয়াক এরেষ্ট ডায়াগনোসিস করতে হবে৷ রুগীকে ডাকলে রেসপন্স করবে না, কোনো শ্বাস - প্রশ্বাস নিবে না, কোথাও পালস থাকবে না এবং একেবারেই অজ্ঞান অবস্থায় থাকবে।
২। Call for help : সাহায্যের জন্য কাউকে ডাকতে হবে এবং 999 এ ফোন অথবা স্থানীয় সিকিউরিটি গার্ডকে জানাতে হবে। এটা অত্যন্ত জরুরি৷ কারন মৃত প্রায় রুগীকে চিকিৎসা দিয়ে মারা গেলে আপনি ঝামেলায় পড়তে পারেন৷ এছাড়া কার্ডিয়াক এরেষ্ট এর চিকিৎসা একার পক্ষে দেয়া সম্ভব নয়। রুগী সুস্থ হলেও হাসপাতালে নেয়া জরুরি তাই এম্বুলেন্স ডাকতে হবে।
৩৷ High Quality CPR :
২ থেকে ৩ মিনিটের মধ্যে সিপিআর শুরু করতে হবে। সিপিআর দিতে হবে কোয়ালিটি সম্পন্ন যাতে বাইরে থেকে হার্টের উপর চাপ দিয়ে ব্রেইন ও অন্যান্য অংগে পর্যাপ্ত রক্তসঞ্চালন হতে পারে৷ এজন্য প্রয়োজন যথার্থ প্রশিক্ষণ এবং ২/৩ জনের পালাক্রমে একটানা সিপিআর। ১ জনের পক্ষে জ্ঞান না ফেরা পর্যন্ত অথবা ৩০ মিনিট একটানা সিপিআর দেয়া প্রায় একটানা সিপিআর দেয়া অসম্ভব।
৪। AED Device ( Automated External Defibrillator) এটা এমন একটা যন্ত্র যা দিয়ে সাধারণ মানুষ অনিয়ন্ত্রীত হৃৎস্পন্দন ( Ventricular Fibrillation) ডায়াগনোসিস করে শক দিতে পারে। বাংলাদেশে বেসিক লাইফ সাপোর্ট ও সিপিআর সম্পর্কে মাত্র ২ ℅ মানুষের ধারণা আছে সেখানে AED Device নিয়ে আলোচনা কতটুকু যুক্তিযুক্ত সেটা বুঝতে পারছি না। কিন্তু জীবন রক্ষাকারী এই ডিভাইসটির খুব একটা দামী বেশি নয়, ২০ থেকে ৩০ লাখ টাকা। বিদেশের মতো এয়ারপোর্ট, রেলষ্টেশন, বাস টার্মিনাল, পার্ক , সচিবালয়, আদালত সহ বিভিন্ন অফিসে বৈদ্যুতিক নির্বাপণ যন্ত্রের মতো AED ডিভাইস সিড়ি অথবা লিফটে পাশে রেখে দেয়া যায়। এটার ব্যবহার খুব সহজ। সিপিআর দেয়ার সময় সাহায্যকারী একজন অথবা সিকিউরিটি গার্ড AED Device নিয়ে এসে AED ডিভাইসের দুটা PAD এর একটা বুকের উপরে ও আরেকটা বাম পাশে ধরলে ডিভাইস অটোমেটিক্যালী ইসিজি দেখে অনিয়ন্ত্রীত হৃৎস্পন্দন ( Ventricular Fibrillation) ডায়াগনোসিস করে শক দিতে বলবে। তখন PAD এর সুইচ চাপ দিলেই ডিভাইস নিজেই শক দিবে এবং রুগীর জ্ঞান ফিরে আসে।

সিপিআর হলো কার্ডিয়াক এরেষ্ট এ মৃত্যু থেকে বাঁচানোর সবচেয়ে কার্যকরী চিকিৎসা কিন্তু মনে রাখবেন সিপিআর দিয়ে আপনি শুধু রুগীকে সাময়িক ভাবে হার্টের কাজ করে ব্রেইন সহ অন্যান্য অংগে রক্ত সরবরাহ করে সময় দিচ্ছেন যাতে এই সময়ে এম্বুলেন্স আসতে পারে এবং এম্বুলেন্স হাসপাতালে নিয়ে চিকিৎসকের সাহায্যে তার কারন খুজে রুগীর প্রয়োজনীয় চিকিৎসা দিতে পারে৷ যেটা ক্রিকেটার তামিমের ক্ষেত্রে হয়েছে। হাসপাতালে নেয়ার পর চিকিৎসক এঞ্জিওগ্রাম করে রক্তনালীর ১০০% ব্লক খুলে দিয়ে তামিমকে বাচিঁয়ে দিয়েছে।
এক্ষেত্রে সিপিআর দ্রুত শুরু না করলে চিকিৎসক চিকিৎসা দেয়ার সময় পেতেন না আবার সিপিআর একটানা দিয়েও ১০০% ব্লক না খুলতে না পারলে রুগীকে বাঁচানো যেতো না।

হেলো- আইপিডিআই ফাউন্ডেশন সিপিআর প্রশিক্ষণে নিয়মিত কাজ করে আসছে। আপনারা ৩০ - ১৫০ জন গ্রুপে আমাদের সাথে যোগাযোগ করে হাতে কলমে ট্রেনিং নিতে পারেন।

যোগাযোগ:
ডা: শিবলী শাহেদ
পরিচালক, আইপিডিআই ফাউন্ডেশন৷
মোবাইল +8801834610028

সবাই সুস্থ ও নিরাপদে থাকুন।

06/01/2025

How does morphine work?

এমপক্স নিয়ে দেশে সতর্কতা জারিসংক্রামক রোগ এমপক্স (মাঙ্কিপক্স) নিয়ে বাংলাদেশে উচ্চ সতর্কতা জারি করা হয়েছে বলে জানিয়েছে স্...
18/08/2024

এমপক্স নিয়ে দেশে সতর্কতা জারি

সংক্রামক রোগ এমপক্স (মাঙ্কিপক্স) নিয়ে বাংলাদেশে উচ্চ সতর্কতা জারি করা হয়েছে বলে জানিয়েছে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। যদিও এখনো দেশে কেউ এই রোগে আক্রান্ত হয়েছেন বলে শনাক্ত হয়নি। তারপরও মাঙ্কিপক্সের লক্ষণ দেখা গেলে সন্দেহভাজনদের দ্রুততম সময়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হটলাইন ১৬২৬৩ ও ১০৬৫৫ নম্বরে যোগাযোগ করতে বলা হয়েছে।

মাঙ্কিপক্সের সাধারণ লক্ষণগুলোর মধ্যে রয়েছে জ্বর, মাথাব্যথা, পেশিব্যথা, পিঠে ব্যথা, দুর্বলতা, ফোলা লসিকাগ্রন্থি ও ত্বকের ফুসকুড়ি বা ক্ষত।

এরই মধ্যে বিভিন্ন দেশে, বিশেষ করে মধ্য আফ্রিকায় ছড়িয়ে পড়েছে রোগটি। এ রোগের লক্ষণগুলো অনুভব করলে বা সংক্রমিত ব্যক্তির সংস্পর্শে এলে অবিলম্বে চিকিৎসা সহায়তা নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষ। বিশেষ করে ২১ দিনের মধ্যে এই রোগে কেউ আক্রান্ত হয়েছেন, এমন কোনো দেশ ভ্রমণ করলে চিকিৎসা নেওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) বিশ্বব্যাপী এমপক্স বিস্তারের ব্যাপারে জরুরি স্বাস্থ্য সতর্কতা জারি করেছে। এতে বলা হয়েছে, মাঙ্কিপক্স একপ্রকার সংক্রামক রোগ। এর উপসর্গ অনেকটা জ্বর বা ফ্লুর মতো। এ রোগে আক্রান্ত ব্যক্তির সংস্পর্শে এলে, এমনকি শ্বাসপ্রশ্বাস থেকেও অন্য কেউ এতে সংক্রমিত হতে পারেন।

মাঙ্কিপক্স বানর ছাড়াও আরও যেসব প্রাণী থেকে ছড়ায়মাঙ্কিপক্স নামটা শুনে বানরের কথা মনে হলেও ভাইরাসটি আসলে সংক্রমিত হয় ইঁদুর...
17/08/2024

মাঙ্কিপক্স বানর ছাড়াও আরও যেসব প্রাণী থেকে ছড়ায়

মাঙ্কিপক্স নামটা শুনে বানরের কথা মনে হলেও ভাইরাসটি আসলে সংক্রমিত হয় ইঁদুর, বন্য কুকুর, কাঠবিড়ালি, বানর ও খরগোশের শরীর থেকে। ত্বকের ফোসকা সম্পূর্ণরূপে ভালো না হওয়া পর্যন্ত আক্রান্ত ব্যক্তি অন্যদের মধ্যে এই ভাইরাস ছড়িয়ে দিতে পারেন। অনেক ক্ষেত্রে লক্ষণ দেখা দেওয়ার এক থেকে চার দিন আগে থেকেই অন্যদের মধ্যে ভাইরাস ছড়িয়ে দিতে পারে।

রোগের লক্ষণঃ
এমপক্স প্রাথমিকভাবে পশুদের মধ্যেই দেখা যায়। তবে ২০২২ সাল থেকে ব্যাপকভাবে মানুষের মধ্যেও এই রোগটি ছড়িয়ে পড়তে শুরু করেছে। এই রোগের লক্ষণগুলো জীবাণু সংক্রমণের সাধারণত ৩ থেকে ১৭ দিনের মধ্যে শুরু হয় এবং সাধারণত ২ থেকে ৪ সপ্তাহ স্থায়ী হয়। তবে রোগীর দুর্বল রোগ প্রতিরোধক্ষমতা থাকলে তা আরও দীর্ঘস্থায়ী হতে পারে। রোগের লক্ষণ হলো জ্বর, মাথাব্যথা, মাংসপেশিতে ব্যথা, লিম্ফনোড ফুলে যাওয়া, দুর্বলতা, গলাব্যথা, কাশি এবং ত্বকে পানিভর্তি ফোসকা। তবে এমপক্স ভাইরাসে আক্রান্ত ব্যক্তি অনেক ক্ষেত্রে উপসর্গবিহীন থাকতে পারেন।

আক্রান্ত ব্যক্তিদের ফুসকুড়ি হয়, যা হাত, পা, বুক, মুখ, লিঙ্গ, অণ্ডকোষ, ল্যাবিয়া, যোনি, মলদ্বারসহ যৌনাঙ্গের কাছাকাছি হতে পারে।
ফুসকুড়ি প্রাথমিকভাবে পানিভর্তি ফোসকার মতো দেখাতে হয়। ফোসকায় ব্যথা ও চুলকানি হয়।

চিকিৎসাঃ
এই রোগের কোনো সুনির্দিষ্ট চিকিৎসা নেই। সাধারণত উপসর্গভিত্তিক চিকিৎসা, পরিচর্যা, পুষ্টিকর খাবার এবং পরিচ্ছন্ন পরিবেশ পেলেই রোগী দ্রুত ভালো হয়ে যায়। চিকিৎসকের পরামর্শে জ্বর, মাথাব্যথা এবং পেশি ব্যথা কমানোর জন্য ওষুধ সেবন করা যেতে পারে। এ ছাড়া রোগের তীব্রতা বেশি হলে অ্যান্টিভাইরাল (টেকোভিরিম্যাট, সিডোফোবির) ওষুধ দেওয়া হয়। আক্রান্ত ব্যক্তিকে হাসপাতালে ভর্তি করে আইসোলেশনে রেখে ক্ষত না শুকানো পর্যন্ত চিকিৎসা করা গেলে রোগ ছড়ানোর আশঙ্কা কমে যাবে। কোনো কোনো দেশে এবং যাদের ঝুঁকি বেশি তাদের গুটিবসন্তের টিকা দেওয়ার জন্য বলা হয়েছে। এই টিকা মাঙ্কিপক্সের বিরুদ্ধে ৮৫ শতাংশ সুরক্ষা প্রদান করে।

জটিলতাঃ
সঠিক চিকিৎসা না হলে দীর্ঘস্থায়ী ক্ষত, বিকৃত দাগ, সেকেন্ডারি ব্যাকটেরিয়াল ইনফেকশন, ব্রঙ্কোপনিউমোনিয়া, শ্বাসকষ্ট, কর্নিয়াল ইনফেকশন, অন্ধত্ব, সেপটিসেমিয়া, এনকেফালাইটিস ইত্যাদি হতে পারে।

প্রতিরোধঃ
Π_আক্রান্ত ব্যক্তির সংস্পর্শ থেকে দূরে থাকতে হবে। ব্যবহার করা কাপড় এবং অন্যান্য জিনিসপত্র স্পর্শ করা যাবে না।

Π_আক্রান্ত প্রাণীর সংস্পর্শে আসা থেকে বিরত থাকুন। সংস্পর্শে এলে দ্রুত সাবান পানি দিয়ে ভালোভাবে ধুয়ে ফেলুন।

Π_প্রাণীর মাংস সঠিক তাপমাত্রায় রান্না করে খেতে হবে।

Π_যদি রোগের লক্ষণ দেখা দেয়, তবে অবিলম্বে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

বাংলাদেশে এখনো এই রোগে আক্রান্ত কোনো রোগী শনাক্ত হয়নি। তবে রোগটি সম্পর্কে সবাইকে জানানো এবং সচেতনতা বৃদ্ধি করা গুরুত্বপূর্ণ। সেই সঙ্গে প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করার জন্য সবাইকে উৎসাহিত করা প্রয়োজন।

08/06/2024

Address

Sadar Road
Barishal
8200

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when City Pharma posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to City Pharma:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram