Dr. Faria Jaman Lina

Dr. Faria Jaman Lina ছেলে-মেয়েদের সব ধরনের শারীরিক সমস্যার সমাধান ও পরামর্শ পেতে আমার অফিশিয়াল পেজে লাইক দিন। held under the University of Dhaka. F.C.P.S. (Medicine)

M.B.B.S: Dhaka Medical College. 18th Position in third Professional M.B.B.S. 6th Position in Final M.B.B.S.

H2একবার বানান আর বার বার ফুটিয়ে খান, চা খাওয়ার এমন অভ্যাস কি ভালো?চা খাওয়ার অভ্যাস যে খুব ভালো, তা জোর দিয়ে বলা যায় না। ...
01/11/2024

H2
একবার বানান আর বার বার ফুটিয়ে খান, চা খাওয়ার এমন অভ্যাস কি ভালো?

চা খাওয়ার অভ্যাস যে খুব ভালো, তা জোর দিয়ে বলা যায় না। কিন্তু, বার বার চা গরম বা ফুটিয়ে খাওয়ার অভ্যাসও ঠিক নয়।

ডেকে আনতে পারেন।

যে কারণে চা বার বার ফুটিয়ে খাওয়া উচিত নয়:

আয়রনের ঘাটতি: চা বার বার গরম করে খেলে দেহে আয়রনের ঘাটতি দেখা দিতে পারে। চা পাতার মধ্যে ট্যানিনের মতো যৌগ রয়েছে, যা পানীয়তে রঙ ও স্বাদ এনে দেয়। যখনই আপনি চা বার বার গরম করেন, এই ট্যানিনের ঘনত্ব বেড়ে যায়। এটা স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। এই উচ্চ পরিমাণে ট্যানিন দেহে আয়রন শোষণে বাধা তৈরি করে। এটি দেহে প্রায় ৩০-৪০% আয়রন শোষণ কমিয়ে দেয়। এর জেরে দেহে পুষ্টির ঘাটতি দেখা দিতে পারে।

অ্যাসিডিটি ও পেটের সমস্যা: যখন আপনি চা একবারের বেশি ফোটান, এটা অ্যাসিডিক হয়ে ওঠে। তার উপর এতে যদি দুধ মেশানো থাকে, তা হলে আর দেখতে নেই। খেলেই অম্বল। বার বার চা গরম করে খেলে অ্যাসিড রিফ্লাক্স, বুক জ্বালা, পেটের অস্বস্তি বাড়তেই থাকবে। গ্যাস-অম্বলের সমস্যা একেবারেই পিছু ছাড়বে না।

ডিহাইড্রেশন: চায়ের মধ্যে ক্যাফেইন রয়েছে। এই যৌগের যেমন ভালো দিক রয়েছে, তেমনই ক্ষতিকারক প্রভাবও আছে। যখনই আপনি চা বার বার গরম করছেন, এই ক্যাফেইনের ঘনত্বও পানীয়তে বাড়বে। দেহে ক্যাফেইনের পরিমাণ বেড়ে গেলে প্রস্রাবের পরিমাণও বাড়বে। এর জেরে দেহে তরলের ঘাটতি তৈরি হতে পারে।

চা খাওয়ার সঠিক উপায়:

বার বার চা ফুটিয়ে খাওয়ার আর কোনও প্রশ্নই রইল না। যখনই চা খাবেন, তাজা বানিয়ে খান। চেষ্টা করুন দুধ ছাড়া চা খাওয়ার। সবচেয়ে ভালো হয় যদি ক্যামোমাইল টি, জবা ফুলের চা, গ্রিন টি ইত্যাদি খান। এগুলো স্বাস্থ্যের জন্য ভীষণ উপকারী।

এটাই হোক আমাদের বাস্তবতা।
19/10/2024

এটাই হোক আমাদের বাস্তবতা।

🔴ক্লান্ত কিন্তু ঘুমাতে পারছেন না? জেনে নিন কারণ🟠ক্লান্ত শরীরে বিছানায় শুয়েও ঘুমাতে পারছেন না? এই সমস্যা অনেকের কাছেই পরি...
08/10/2024

🔴ক্লান্ত কিন্তু ঘুমাতে পারছেন না? জেনে নিন কারণ
🟠

ক্লান্ত শরীরে বিছানায় শুয়েও ঘুমাতে পারছেন না? এই সমস্যা অনেকের কাছেই পরিচিত। বিভিন্ন কারণ ক্লান্তি এবং নিদ্রাহীনতার এই চক্রে অবদান রাখতে পারে। এই সমস্যার কারণ চিহ্নিত করতে পারলে তা আপনাকে কার্যকর সমাধান পেতে সাহায্য করতে পারে। ক্লান্তির পরে ঘুম আসবে এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু ঘুম যদি না আসে তখন সচেতন হতে হবে। জেনে নিন এর কিছু কারণ সম্পর্কে-

১.. স্ট্রেস এবং উদ্বেগ:
স্ট্রেস হলো একটি প্রধান কারণ যা অনেকের ঘুম নষ্ট করে। যখন জীবন কঠিন হয়ে যায়, তখন আমাদের মন প্রায়ই কাজ, সম্পর্ক বা অর্থ নিয়ে উদ্বেগে ভুগতে থাকে। এটি আরাম করা এবং ঘুমিয়ে পড়া কঠিন করে তোলে। আমেরিকান সাইকোলজিক্যাল অ্যাসোসিয়েশনের মতে, যারা কম স্ট্রেস লেভেলের রিপোর্ট করেন তারা প্রতি রাতে বেশি স্ট্রেস লেভেলের তুলনায় (৭.১ ঘণ্টা বনাম ৬.২ ঘণ্টা) বেশি ঘুমাতে পারেন। তারা তাদের ঘুমের গুণমানকে চমৎকার বা খুব ভালো (৮% এর তুলনায় ৩৩%) হিসাবে বর্ণনা করেছেন।

২. ক্যাফেইন এবং নিকোটিন

ক্যাফেইন এবং নিকোটিন হলো সাধারণ উদ্দীপক যা আমাদের ঘুমিয়ে পড়ার ক্ষমতাকে ধ্বংস করতে পারে। বিকেলে বা সন্ধ্যায় কফি, চা বা এনার্জি ড্রিংক খেলে তা দীর্ঘ সময় আপনাকে জাগিয়ে রাখতে পারে। একইভাবে ধূমপান বা ভ্যাপিং থেকে নিকোটিন ঘুমের ধরনকে ব্যাহত করতে পারে এবং আপনাকে জাগ্রত রাখতে পারে। ২০২৩ সালের এক সমীক্ষা অনুসারে, ক্যাফেইন গ্রহণ মোট ঘুমের সময়কাল ৪৫ মিনিট কমিয়ে দেয় এবং ঘুমের কার্যকারিতা ৭% কমিয়ে দেয়। এটি ঘুমিয়ে পড়ার সময়কে ৯ মিনিট বাড়িয়েছে এবং প্রাথমিকভাবে ঘুমিয়ে পড়ার পরে জেগে ওঠার সময় ১২ মিনিট বাড়িয়েছে।

৩. ঘুমের সময় ঠিক না থাকা

আমাদের শরীর সামঞ্জস্যপূর্ণ রুটিনের সঙ্গে সবচেয়ে ভালো কাজ করে এবং অনিয়মিত ঘুমের রুটিন স্বাভাবিক ঘুম-জাগরণ চক্রকে ব্যাহত করতে পারে। নিয়মিতভাবে আপনার ঘুমের ধরন পরিবর্তন করা, যেমন সপ্তাহান্তে রাত জেগে থাকা বা বিভিন্ন শিফটে কাজ করা শরীরের জন্য নিয়মিত ঘুমের ধরন তৈরি করা কঠিন করে তুলতে পারে।

৪. অতিরিক্ত স্ক্রিন টাইম

আজকের ডিজিটাল যুগে আমাদের মধ্যে অনেকেই স্ক্রিনের দিকে তাকিয়ে অনেকটা সময় পার করে দিই। বিশেষ করে বিশ্রামের সময় সোশ্যাল মিডিয়ায় স্ক্রোল করা বা শো দেখার মাধ্যমে। ফোন, ট্যাবলেট এবং কম্পিউটার দ্বারা নির্গত নীল আলো মেলাটোনিন উৎপাদনে হস্তক্ষেপ করতে পারে। এটি একটি হরমোন যা ঘুম নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে। স্লিপ মেডিসিন জার্নালে প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় দেখা গেছে যে কিশোর-কিশোরীরা যারা স্ক্রিনে অনেক সময় কাটিয়েছে তাদের ঘুমের পরিমাণ কমে গেছে এবং যারা কম সময় স্ক্রিনে কাটায় তাদের তুলনায় ঘুমাতে দেরি হয়েছে।

৫. শারীরিক অস্বস্তি

শারীরিক অস্বস্তি, শক্ত বিছানা শব্দ, বা তাপমাত্রার ওঠানামা ইত্যাদি আপনার ঘুমের গুণমানকে উল্লেখযোগ্যভাবে প্রভাবিত করতে পারে। দীর্ঘস্থায়ী ব্যথা বা হজমের সমস্যাও আরামদায়ক ঘুমের ক্ষেত্রে বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারে। তাই ঘুমের সময় নিজের বিছানা যেন আরামদায়ক ও পরিচ্ছন্ন হয় সেদিকে খেয়াল রাখুন। নিজের যত্ন নিন, সুস্থ থাকুন।

চা খেতে খেতে ধূমপান করেন? শরীরের কত বড় ক্ষতি হচ্ছে জানেন?আমাদের মধ্যে অনেকেই দুশ্চিন্তা কাটাতে বারবার চা খান। পাশাপাশি ...
08/10/2024

চা খেতে খেতে ধূমপান করেন? শরীরের কত বড় ক্ষতি হচ্ছে জানেন?

আমাদের মধ্যে অনেকেই দুশ্চিন্তা কাটাতে বারবার চা খান। পাশাপাশি জ্বালিয়ে নেন সিগারেট। আর এই কম্বিনেশনই শরীরের ভয়ঙ্কর ক্ষতি করে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।

গতিশীল জীবনে দুশ্চিন্তা, উৎকণ্ঠা আমাদের নিত্যসঙ্গী। তাই তো অনেকে মাথা হালকা রাখতে ক্ষণে ক্ষণে চা পান করেন। সেই সঙ্গে সিগারেটে সুখটান দেন। তাতেই মস্তিষ্কের বোঝা নেমে যায় বলে মনে করেন তাঁরা।

তবে সাধারণ মানুষের একাংশের এহেন কীর্তি দেখে চমকে যান বিশেষজ্ঞরা। তাঁদের মতে, ধূমপান স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর। তার উপর যদি আবার চা খেতে খেতে স্মোক করেন, তা হলে শরীরের আরও দ্রুত বারোটা বাজবে। দেহে সিঁধ কাটবে একাধিক জটিল অসুখ।

ভাবছেন নিশ্চয়ই এমন বদভ্যাসের জন্য ঠিক কোন কোন সমস্যা নিতে পারে পিছু? সেই উত্তর জানতে চাইলে পড়তে থাকুন।

Alhamdulillah ❤️👌
07/10/2024

Alhamdulillah ❤️👌

01/10/2024

❤️🇧🇩❤️

01/10/2024

💠নিজেকে সুস্থ রাখার সহজ উপায়💠

ব্যায়াম

সঠিক খাবার খান

পর্যাপ্ত জল খান

মেডিটেশন

নিয়মিত ডাক্তারের কাছে যান

শরীরের সঠিক ওজন বজায় রাখুন

ছোটো ছোটো লক্ষ্য তৈরি করুন

রাতে ভালো ঘুমান

💠পিরিয়ডের সময় বিশেষ পুষ্টি | কী খাবেন ও খাবেন না?💠অনেকটা রক্ত বের হয়ে যায় শরীর থেকে, যার ফলে আয়রনসহ নানা পুষ্টি উপাদানের...
29/09/2024

💠পিরিয়ডের সময় বিশেষ পুষ্টি | কী খাবেন ও খাবেন না?💠

অনেকটা রক্ত বের হয়ে যায় শরীর থেকে, যার ফলে আয়রনসহ নানা পুষ্টি উপাদানের ঘাটতি দেখা দিতে পারে আমাদের শরীরে। এছাড়াও পিরিয়ড হলে অনেকের মাথা ব্যথা,তলপেটে বা কোমরে ব্যথা, বমি ভাব, অ্যাসিডিটি, পাতলা পায়খানা সহ নানা সমস্যা দেখা যায়। আর তাই পিরিয়ডের সময় বিশেষ পুষ্টি নিশ্চিত করতে হবে। তা না হলে দেহে প্রয়োজনীয় পুষ্টির অভাব দেখা দিবে, সাথে যোগ হবে নানা রকম শারীরিক সমস্যা। আজকের ফিচারে জানাবো পিরিয়ডের সময় আমাদের ডায়েট কেমন হতে পারে সে সম্পর্কে বিস্তারিত।

পিরিয়ডের সময় বিশেষ পুষ্টি কীভাবে নিশ্চিত করবেন?

মাসিকের সময় মেয়েদের শরীরে আয়রনের ঘাটতি দেখা যায়, তাই এ সময় ডায়েটে এমন খাবার রাখতে হবে যেগুলো শরীরে আয়রনের ঘাটতি পূরণ করে। সবুজ শাকসবজি পিরিয়ডের সময় খাওয়া খুবই প্রয়োজন। এতে থাকে প্রচুর আয়রন যা শরীরের ক্ষয়পূরণে সহায়তা করে। তাই অবশ্যই প্রতিবেলার খাবারে রাখতে হবে সবুজ পাতা, বিভিন্ন শাক-সবজি ও সালাদ।

এগুলোর মাঝে কচু শাক, পুঁই শাক, ডাঁটা শাক, ফুলকপির পাতা, কলমি শাক, লাল শাক অন্যতম।

দেহের চাহিদা অনুযায়ী প্রোটিন জাতীয় খাবার খাওয়ার চেষ্টা করতে হবে। প্রতিদিন পরিমিত পরিমাণে ডিম, মাছ অথবা মাংস এবং সম্ভব হলে সপ্তাহে ১-২ বার সামুদ্রিক মাছ খাওয়ার চেষ্টা করতে হবে। কেননা সামুদ্রিক মাছে থাকে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন, মিনারেল, ফ্যাটি এসিড ইত্যাদি। তাই পিরিয়ডের সময় মাছ বাদ দেওয়া যাবে না। আবার রেড মিটও খেতে পারেন পরিমাণমত, এটি আয়রনের ঘাটতি পূরণে সাহায্য করে। তবে অবশ্যই মাংস চর্বি ছাড়া হতে হবে এবং পরিমাণে কম খেতে হবে।

29/09/2024

💕💕💕হার্টের জন্য মহৌষধি এই সস্তার ফল, রোজ খেলে কমবে কোলেস্টেরল💕💕💕

আপনি কি হার্টের হাল ফেরাতে চান? তাহলে রোজ খাওয়া শুরু করে দিন পেয়ারা। তাতেই হৃৎপিণ্ডের স্বাস্থ্যের হাল ফিরবে। ঝট করে কমে যাবে কোলেস্টেরল লেভেলও।

এ বার আপনি জিজ্ঞেস করতেই পারেন ঠিক কোন কোন নিয়ম মেনে চললে ফিরবে হার্টের হাল? উত্তরে বলি, আপনাকে সবার প্রথমে তেল এবং ফ্যাট সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া ছাড়তে হবে। তার বদলে খান সবুজ শাক, সবজি এবং ফল। আর ফলের মধ্যে আলাদা করে নজর থাকুক পেয়ারার উপর।

তাতেই মিলবে উপকার। তাই আর সময় নষ্ট না করে ঝটপট এই ফলের উপকারিতা সম্পর্কে বিশদে জেনে নিন।

নিম শুধু ভালো নয়, সুগারেরও যম! যে ভাবে খাবেন...হাই ব্লাড সুগারের রোগীদের অনেকেরই চোখ, পা, কিডনি, নার্ভের ব্যাপক ক্ষতি এম...
28/09/2024

নিম শুধু ভালো নয়, সুগারেরও যম! যে ভাবে খাবেন...

হাই ব্লাড সুগারের রোগীদের অনেকেরই চোখ, পা, কিডনি, নার্ভের ব্যাপক ক্ষতি এমনকী হার্টঅ্যাটাক হওয়ার আশঙ্কা প্রবল।

ওয়ার্ল্ড হেলথ অর্গানাইজেশনের সমীক্ষা পড়লে হতবাক হওয়ারই কথা। বিশ্বজুড়ে প্রতি বছরই প্রায় ১৬ লক্ষ মানুষের মৃত্যুর কারণ ডায়েবিটিস। WHO-এর দাবি, ২০৩০ সালের মধ্যে ব্লাড সুগার বা ডায়েবিটিসই পৃথিবীতে মানুষের মৃত্যুর কারণে সপ্তম স্থানে চলে আসবে।

ব্লাড সুগার একটি অত্যন্ত জটিল অসুখ, কিন্তু নিয়মের মধ্যে জীবনযাপন করলে খুব সহজেই একে বশে রাখা যায়। রক্তে শর্করার পরিমাণ বেড়ে গেলে শরীরে মারাত্মক ক্ষতি হতে পারে। হাই ব্লাড সুগারের রোগীদের অনেকেরই চোখ, পা, কিডনি, নার্ভের ব্যাপক ক্ষতি এমনকী হার্টঅ্যাটাক হওয়ার আশঙ্কা প্রবল।

ডায়েবিটিক রোগীদের খাওয়া-দাওয়ায় অসম্ভব সতর্কতা থাকলে, খুব সহজেই সুস্থ জীবন কাটানো যায়। এই রোগীদের সঠিক ডায়েট অত্যন্ত জরুরি। প্রোটিন এবং হাই ফাইবারযুক্ত খাবারের পর্যাপ্ত ব্যালান্স থাকলেই হতে পারে বাজিমাত।

28/09/2024

ইনশাআল্লাহ
এখন থেকে নিয়মিত দেখা হবে❤️❤️

Address

Bhatara

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dr. Faria Jaman Lina posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Category