সেবা হোমিও হল

সেবা হোমিও হল Health Service

 #স্ত্রীরোগ_বন্ধ্যাত্ব_পুরুষ_ও_শিশু_রোগ_বিশেষজ্ঞ  #ডাঃ বি.এম.মাহিম সিকদার ডিপ্লোমা ইন হোমিওপ্যাথিক মেডিসিন এন্ড সার্জারি...
14/06/2025

#স্ত্রীরোগ_বন্ধ্যাত্ব_পুরুষ_ও_শিশু_রোগ_বিশেষজ্ঞ

#ডাঃ বি.এম.মাহিম সিকদার
ডিপ্লোমা ইন হোমিওপ্যাথিক মেডিসিন এন্ড সার্জারি (ডি.এইচ.এম.এস)
বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা শিক্ষা কাউন্সিল - ঢাকা। রেজি. নংঃ এ-৪১৭০৯

♠ যে সব রোগের চিকিৎসা সেবা সমুহ দেওয়া হয়♠

♦অর্শ(পাইলস) ♦আচিল ♦হাপানী
♦হার্নিয়া ♦বাতজ্বর ♦জন্ডিস
♦চর্মরোগ(চুলকানি,দাউদ,একজিমা)
♦যৌন রোগ ♦ বাত ব্যাথা
♦মুত্র পাথুরী ♦পিত্ত পাথুরী
♦টিউমার ( ব্রেস্ট টিউমার, জরায়ু টিউমার),
♦টনসিল ♦নাকের পলিপাস
♦গ্যাস্ট্রিক আলসার ♦প্রসাবের সমস্যা
♦কানের রোগ,(কান পাকা,কানে কম শুনা
♦সাদা স্রাব (শেত প্রদর)
♦বন্ধ্যাত্ব (বাচ্চা না হওয়া)
♦ নরমাল ডেলিভারি
♦ডায়াবেটিস
সহ গাইনী ও শিশু এবং পুরুষ রুগির নতুন ও পুরাতন রুগির জার্মানী,বিটি,দেশি মেডিসিনের মাধ্যমে চিকিৎসা সেবা দেওয়া হয়।

#নিয়মিত_রোগী_দেখছেন
প্রতিদিন সকাল ৯ টা থেকে দুপুর ১ টা
বিকাল ৩ টা থেকে রাত ৯ টা

সেবা হোমিও হল
আমেনা সুপার মার্কেট
২য় তলা, বাংলাবাজার, ভোলা।

#হটলাইন_চেম্বার
০১৭১৬-৩০৮০৩০ (Imo & Whatsapp)
০১৯১৭-৫৬৮৯৮১

বি.দ্র ঃ দুরের রুগিদের জন্য কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে মেডিসিন পাঠানো হয়।

fans

02/06/2025

🍀আলোচ্য বিষয় হাড়ের ক্ষয় এবং সঠিক হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা।🍁
📑📑📑📑📑📑📑📑📑📑📑📑📑📑📑
মানবদেহের আট প্রকারের কোষের মধ্যে হাড় একটি। আপাতদৃষ্টে নিরেট কাঠামো মনে হলেও এটি জীবন্ত কোষ। আর তাই হাড়ের পুষ্টির জন্যেও প্রয়োজন রক্তের যথাযথ সরবরাহ। তাতে ব্যাঘাত ঘটলেই দেখা দেয় পুষ্টির অভাব, মারা যেতে থাকে হাড়ের কোষ। ধীরে ধীরে ভেঙে যেতে থাকে হাড়। উরুর উপরের অংশের হাড়েই এ ক্ষয় দেখা যায়। আর রক্তপ্রবাহের স্বল্পতার কারণে হাড়ের তরুণাস্থি ও জোড়ায় ক্ষয় দেখা দিলে তাকে বলা হয় এভাসকুলার নেকরোসিস বা সংক্ষেপে এভিএন। রোগটি অস্টিও নেকরোসিস, এসেপটিক নেকরোসিস বা ইসকেমিক নেকরোসিস নামেও পরিচিত। এভাসকুলার নেকরোসিস হতে পারে হাঁটু কিংবা গোড়ালির হাড়েও।
📘📘📘📘📘📘📘📘📘📘📘📘📘📘📘
পুষ্টিহীনতা সমস্যার অন্যতম ফল হচ্ছে ডিজেনারেশন অফ বোন বা হাড়ের ক্ষয়। মহিলারা এই রোগে বেশি আক্রান্ত হন।
অস্টিওপোরোসিস বলতে বোঝায় ছিদ্রযুক্ত হাড়। এতে হাড় নরম হয়ে যায়, যাতে একটু বাঁকা হওয়া, হালকা জিনিস ওঠানো কিংবা কাশির মতো সামান্য চাপেও তা ভেঙে যেতে পারে। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে দেহ থেকে ক্যালসিয়াম , ফসফেট এবং অন্যান্য খনিজ উপাদানের পরিমাণ কমলেই হাড় দুর্বল হয়। অস্টিওপোরোসিস অন্যান্য গ্রন্থিগত (এন্ডোক্রাইন) রোগের কারণে স্টেরয়েডজাতীয় ওষুধের অতিরিক্ত ব্যবহারের কারণেও হতে পারে।
📘📘📘📘📘📘📘📘📘📘📘📘📘📘📘
সিম্পটমগুলো :-
হাড় ক্ষয়ের প্রথম দিকে ব্যথা বা অন্য লক্ষণ দেখা দিতে নাও পারে। কিন্তু একবার অস্টিওপোরোসিস হলে যে লক্ষণগুলো দেখা দিতে পারে সেগুলো হচ্ছে-
১. কোমরের পেছনে ব্যথা, বিশেষকরে মেরুদন্ডে, নিতম্বে, পাঁজর কিংবা কব্জিতে, যা কিনা ভাঙা বা জোড়া লাগা (স্পন্ডিলাইটিসের) মেরুদণ্ডের ক্ষেত্রে আরো তীব্র হতে পারে।
২. ধীরে ধীরে উচ্চতা কমতে থাকে।
৪. পিঠে তীব্র ব্যথা হতে পারে।
৫. মেরুদণ্ড হাতে কবজি, কোমরসহ অন্যান্য হাড়ে ফ্র্যাকচার ইত্যাদি।
৬. মাংসে ব্যথা।
৭. গিঁটে ( জোড়ায় জোড়ায় ) ব্যথা।
📘📘📘📘📘📘📘📘📘📘📘📘📘📘📘
কারণসমূহঃ-
হাড়ের শক্তি নির্ভর করে এর আকার এবং ঘনত্বের ওপর। অনেক ক্ষেত্রেই এই ঘনত্ব আবার নির্ভর করে হাড়ের ভেতরকার ক্যালসিয়াম, ফসফেট এবং অন্যান্য খনিজ পদার্থের ওপর। এদের পরিমাণ কমতে থাকে, তখন হাড়ের ভেতরের শক্তি কমে যেতে থাকে।
দেহের হাড় প্রতিনিয়তই পরিবর্তন হচ্ছে অর্থাৎ নতুন হাড় তৈরি হচ্ছে এবং পুরনো হাড় ভেঙে যাচ্ছে। এই প্রক্রিয়াকে বলে হাঁড়ের পুনর্গঠন (রিমডেলিং বা টার্ন ওভার)।
হাড়ের একটি পুনর্চক্র সম্পন্ন হতে সময় লাগে দুই থেকে তিন মাস। তরুণ অবস্থায় অতি দ্রুত নতুন হাড় তৈরি হয়, ফলে হাড়ের পরিমাণ বাড়তে থাকে। কিন্তু বয়স ত্রিশের পর থেকে হাড়ের পুনর্গঠিত হয় ঠিকই, কিন্তু বৃদ্ধির চেয়ে ক্ষয় বেশি হয় বলে হাড় দুর্বল হতে থাকে।
রজঃনিবৃত্তির (মেনোপজ) সময় যখন মহিলাদের দেহে ইস্ট্রোজেন হরমোন কমে, তাই সে সময় দেহে হাড়ের ক্ষয় তুলনামূলক বেশি বেড়ে যায়। যদিও হাড় ক্ষয় হওয়ার পেছনে অনেক কারণ থাকলেও, রজঃনিবৃত্তিকালীন মহিলাদের হাড় ক্ষয়ের অন্যতম কারণ হচ্ছে ইস্ট্রোজেন হরমোন কমে যাওয়া।
📘📘📘📘📘📘📘📘📘📘📘📘📘📘📘
যা হাড়কে সবল করেঃ-
নিম্নোক্ত বিষয় তিনটি সুস্বাস্থ্যের জন্য খুব প্রয়োজনীয়-
* নিয়মিত ব্যায়াম
* পর্যাপ্ত পরিমাণ ক্যালসিয়াম
* পর্যাপ্ত পরিমাণ ভিটামিন ডি দরকার যা ক্যালসিয়াম শোষণ করতে সহায়তা করে।
বাহ্যিক কারণ:-
* ক্যালসিয়াম সম্পুরক খাদ্যের অভাব।
* দীর্ঘ সময় নড়াচড়া না করে কাজ করলে।
* অতিরিক্ত ধূমপান করলে।
* অতিরিক্ত মদ্যপান করলে।
* দীর্ঘ দিন মাসিক হলে।
* দীর্ঘদিন মাসিক বন্ধ থাকলে।
* পুষ্টিকর খাবার শোষন না হলে ( Malabsorbtion )
যখন চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবেঃ
অস্টিওপোরোসিসের ক্ষেত্রে যত তাড়াতাড়ি ব্যবস্থা গ্রহণ করা যায় ততই ভালো। রোগীর জন্য ঝুঁকিগুলো বিবেচনা করে যত দ্রুত সম্ভব ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে। বিশেষ করে মহিলারা রজঃনিবৃত্তির আগেই চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শ করে ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারে। হাড়ের সামান্য ক্ষয়কে বলে অস্টিওপেনিয়া। এতে অস্টিওপোরোসিসের ঝুঁকি বেড়ে যায়। তাই সময় থাকতে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী বোন ডেনসিটি বা হাড়ের ঘনত্ব পরিমাপ করে নিতে পারেন। এ ছাড়া, এক্সরেসহ আধুনিক সিটি স্ক্যান (কম্পিউটারাইজড টোমোগ্রাফি) মাধ্যমে স্ক্যানিংয়ের সুযোগ রয়েছে।
📘📘📘📘📘📘📘📘📘📘📘📘📘📘📘
হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসাঃ-এখানে কিছু না লিখলে অনেকেই বলবেন কই চিকিৎসাতো বললেননা।আচ্ছা চলেন হালকা টার্চ দেওয়া যাক।হোমিওপ্যাথি ঔষধ সবচেয়ে জনপ্রিয় রোগ নিরাময়ের একটি পদ্ধতি। এ পদ্ধতিতে ব্যক্তি স্বাতন্ত্র ও সদৃশ উপসর্গের উপর ভিত্তি করে চিকিৎসা করা হয়। এটি উপসর্গ ও জটিলতা মুছে ফেলে সম্পূর্ণ স্বাস্থ্য অবস্থায় রোগীর ফিরে যাবার একমাত্র উপায়। সদৃশবিধানের লক্ষ্য শুধু হাড়ের ক্ষয় চিকিৎসাই শুধু নয়, এর অন্তর্নিহিত কারণ ও স্বতন্ত্র প্রবণতা মোকাবেলায়ও সহায়তা করে। স্বতন্ত্র ঔষধ নির্বাচন এবং চিকিৎসার জন্য, রোগীকে একজন যোগ্যতাসম্পন্ন এবং রেজিস্টার্ড হোমিওপ্যাথিক ডাক্তারের সঙ্গে পরামর্শ করা উচিত। হাড়ের ক্ষয় চিকিৎসার সহায়ক ঔষধগুলো নিম্নরুপঃ-
বিউফো
ক্যাল্কেরিয়া কার্ব
ক্যাল্কেরিয়া ফ্লোর
ক্যাল্কেরিয়া ফস
কারসিনোসিন
সাইলেসিয়া
সিম্ফাইটাম ইত্যাদি।
লক্ষন বিবেচনায় আরো আছে এ অংশে বেসিক ধারনা দেওয়া হল।

সঠিক হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা পেতে হলে জানতে হবে তবে চিকিৎসকের পরামর্শ/নির্দেশনা
ছাড়া কোনো ওষুধ সেবন করা উচিত নয়। কারণ হোমিওপ্যাথি ঔষধ নিজে সেবন করতে হলে অর্গানন সম্পর্কে সঠিক জ্ঞান থাকতে হয়।
আমাদের চিকিৎসা নিতে চাইলে আপনার রোগ লক্ষন বিস্তারিত পেজে ম্যাসেজ দিয়ে জানাতে পারেন।

02/06/2025

১৮টি হোমিওপ্যাথিক ঔষধ যেগুলো এন্টিবায়োটিকের মত দ্রুত কাজ করে:---
🍒-------------------------------------------------------🍒
১.✒️Aconitum napellus :- যে-কোন রোগই হউক না কেন, যদি সেটি হঠাৎ করেই শুরু হয় এবং শুরু থেকেই মারাত্মকরূপে দেখা দেয় অথবা দুয়েক ঘণ্টার মধ্যে সেটি মারাত্মক আকার ধারণ করে, তবে একোনাইট হলো শ্রেষ্ট এন্টিবায়োটিক। রোগের উৎপাত এত বেশী হতে পারে যে, তাতে রোগী মৃত্যুর ভয়ে ভীত হয়ে পড়ে।
২.✒️Bryonia alba : যদি রোগীর গলা শুকিয়ে কাঠ হয়ে থাকে, অনেকক্ষণ পর পর বেশি পরিমানে পানি পান করতে চায়, নড়াচড়া করলে রোগীর কষ্ট বৃদ্ধি পায়, পায়খানা শক্ত ইত্যাদি লক্ষণ থাকে, তবে হোউক না তা টাইফয়েড, এপেন্ডিসাইটিস, নিউমোনিয়া বা আরো মারাত্মক কোন ইনফেকশান, ব্রায়োনিয়াই হবে তার শ্রেষ্ট এন্টিবায়োটিক। উচ্চ শক্তিতে (১০০০, ১০০০০, ৫০০০০) এক ডোজ ব্রায়োনিয়া খাইয়ে দিন ; সম্ভবত দ্বিতীয় ডোজ খাওয়ানোর আর প্রয়োজন হবে না।
৩.✒️Belladonna : যে-কোন রোগে যদি সারা শরীরে বা আক্রান্ত স্থানে উত্তাপ বেশী থাকে, আর যদি আক্রান্ত স্থান লাল হয়ে যায়, শরীর জ্বালা--পোড়া করতে থাকে, তাহলে বেলেডোনাই হলো তার শ্রেষ্ট এন্টিবায়োটিক। যে কোন রোগের সাথে যদি রোগী প্রলাপ বকতে থাকে (অর্থাৎ এলোমেলোভাবে কথা বলতে থাকে), তাহলে বুঝতে হবে যে রোগীর ব্রেনে ইনফেকশান হয়েছে এবং এসব ক্ষেত্রে বেলেডোনা হলো তার সেরা এন্টিবায়োটিক।
৪.✒️Arsenicum album :যে-কোন রোগে বা ইনফেকশনের সাথে যদি রোগীর মধ্যে প্রচণ্ড অস্থিরতা (অর্থাৎ রোগী নড়াচড়া ছাড়া থাকতে পারে না), শরীরের বিভিন্ন স্থানে ভীষন জ্বালা পোড়া ভাব, অল্পতেই রোগী দুর্বল বা কাহিল বা নিস্তেজ হয়ে পড়ে, যাতে অতিমাত্রায় মৃত্যুভয়, রোগী মনে করে ঔষধ খেয়ে কোন লাভ নেই, তার মৃত্যু নিশ্চিত ইত্যাদি লক্ষণ থাকে, তাহলে আর্সেনিক হলো তার শ্রেষ্ট এন্টিবায়োটিক।
৫.✒️Baptisia tinctoria : যদিও ব্যাপটিশিয়া ঔষধটি হোমিওপ্যাথিতে টাইফয়েড জ্বরের চিকিৎসায় বেশী ব্যবহৃত হয় কিন্তু এই ঔষধটির লক্ষণসমূহ পাওয়া গেলে যে-কোন মারাত্মক ধরনের ইনফেকশনে এটি চমৎকার এন্টিবায়োটিকের কাজ দেবে। ব্যাপটিশিয়ার প্রধান প্রধান লক্ষণ হলো অবশ-অবশ ভাব থাকে, এখনই প্যারালাইসিস হয়ে যাবে এমন ভয় হওয়া, চেতনা আধা লোপ পেয়ে যায় (অনেকটা মাতালদের মতো করে), সারা শরীরে যেন ঘাঁ হয়ে গেছে এমন ব্যথা, মুখ থেকে এবং নিঃশ্বাসে মরা লাশের গন্ধ থাকে, ঘুমঘুম ভাব থাকে, কথা শেষ করার আগেই ঘুমিয়ে পড়ে, মনে করে তার শরীর টুকরা টুকরা হয়ে সারা ঘরে ছড়িয়ে আছে ইত্যাদি ইত্যাদি।
৬.✒️Ferrum phosphoricum : ফেরাম ফস ঔষধটি যে-কোন নতুন ইনফেকশানে ব্যবহার করে দারুণ ফল পাবেন। ইনফেকশনের মূল ঝামেলা হলো স্থানীয় রক্ত সঞ্চয় (Local congestion) এবং ফেরাম কনজেশান দূর করতে সেরা ঔষধ। সাধারণত অন্যকোন ঔষধের লক্ষণ পাওয়া না গেলে যে-কোন ইনফেকশনে ফেরাম ফস একটি উৎকৃষ্ঠ এন্টিবায়োটিকের কাজ দেবে।
৭.✒️Hepar sulph : হিপার সালফ চর্ম (skin) এবং কোমল কলাতন্তু (soft tissue) একটি শ্রেষ্ঠ এন্টিবায়োটিক। সাধারণত ফোড়া (abscess), দাঁতের গর্তের (caries) ইনফেকশান, ইরিসিপেলাস, কান পাকা (Otitis media) ইত্যাদি রোগে ইহার প্রয়োগ বেশী হয়ে থাকে। পাশাপাশি ফুসফুসের রোগেও এটি একটি সেরা এন্টিবায়োটিক। কাশি, হাঁপানি, ব্রঙ্কাইটিস, হুপিং কাশি ইত্যাদি রোগেও হিপারের কথা এক নাম্বারে মনে রাখা দরকার। হিপার সালফের প্রধান প্রধান লক্ষণ হলো আক্রান্ত স্থানে এতো ব্যথা থাকে যে স্পর্শই করা যায় না এবং ঠান্ডা বাতাসে রোগের মাত্রা বৃদ্ধি পায়।
৮.✒️Arnica montana : আমরা জানি যে, আঘাতের ব্যথার জন্য আনির্কা একটি শ্রেষ্ঠ ঔষধ। কিন্তু আনির্কা যে একটি শক্তিশালী এন্টিবায়োটিক বা জীবাণু বিনাশী ঔষধ তা আমরা অনেকেই জানি না। টাইফয়েড, নিউমোনিয়া, হুপিং কাশি ইত্যাদির মতো মারাত্মক ইনফেকশনেও লক্ষণ থাকলে চোখ বুজে আনির্কা দিতে পারেন। সাধারণত যে কোন ধরনের আঘাত, মচকানো, থেতলানো, ঘুষি, মোচড়ানো, লাঠির আঘাত অথবা উপর থেকে পড়ার কারণে ইনফেকশান বা ক্ষত হলে; এমনকি গ্যাংগ্রিন হলেও আনির্কা হবে তার শ্রেষ্ঠ এন্টিবায়োটিক। আনির্কার প্রধান প্রধান লক্ষণ হলো আক্রান্ত স্থানে এমন তীব্র ব্যথা থাকে যে, কেউ তার দিকে আসছে দেখলেই সে ভয় পেয়ে যায় (কারণ ধাক্কা লাগলে ব্যথার তীব্রতায় তার প্রাণ বেরিয়ে যাবে), রোগী ভীষণ অসুস্থ হয়েও সে মনে করে তার কোন অসুস্থ্যতা নেই, সে খুব ভালো আছে ইত্যাদি ।
৯.✒️Mercurius solubilis : মার্ক সল একটি বহুমুখী কাযর্সম্পন্ন (multi-functional) হোমিওপ্যাথিক এন্টিবায়োটিক। ইহার প্রধান প্রধান লক্ষণ হলো প্রচুর ঘাম হয় কিন্তু রোগী আরাম পায় না, প্রচুর ঘামে এবং মুখে দুর্গন্ধ থাকে, তার পায়খানা করার সময় কোথনি লাগে, অধিকাংশ রোগ রাতের বেলা বেড়ে যায় ইত্যাদি ইত্যাদি। মারকারী গ্রুপের অন্যান্য ঔষধগুলিও একই রকম এন্টিবায়োটিক ক্ষমতাসম্পন্ন ঔষধ। যেমন- Mercurius Cor, Mercurius Cyan, Mercurius Dul, Mercurius Iodatus Flavus, Mercuric Potassium Iodide, Mercurius Viv ইত্যাদি।
১০.✒️Lycopodium clavatum : লাইকোপোডিয়াম একটি প্রথম শ্রেণীর হোমিওপ্যাথিক এন্টিবায়োটিকের মযার্দা রাখে। ইহার প্রধান প্রধান লক্ষণ হলো রোগের মাত্রা বিকাল ৪-৮ টার মধ্যে বৃদ্ধি পায়, এদের সকল রোগ ডান পাশে বেশী হয়, পেটে প্রচুর গ্যাস হয়, সারা বৎসর প্রস্রাবের অথবা হজমের সমস্যা লেগেই থাকে, এর রোগীদের দেখতে তাদের বয়সের চাইতেও বেশী বয়ষ্ক মনে হয়, তাদের স্বাস্থ্য খারাপ কিন্তু মেধা খুব ভালো, এরা খুবই স্পর্শকাতর, এদের ধন্যবাদ দিলেও কেদে ফেলে ইত্যাদি।
১১.✒️Veratrum album : রোগী যে কোন মুহূর্তেই মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়তে পারে এমন মারাত্মক ধরণের ইনফেকশনে ভিরেট্রাম এলবামের উপর নির্ভর করতে পারেন। ইহার প্রধান প্রধান লক্ষণ হলো রোগী খুব তাড়াতাড়ি দুর্বল হয়ে শয্যাশায়ী হয়ে পড়তে পারে, ঠান্ডা ঘাম ঝরেতে থাকে এবং এদের নিঃশ্বাসেও ঠান্ডা বাতাস বের হয়, এদের চামড়া নীল বা বেগুনী রঙ ধারন করে, চামড়া ঠান্ডা হয় এবং কুচঁকে যায়, শরীরের কোথাও চাপ দিলে সেখানে গর্ত হয়, হাত, পা, মুখ বরফের মতো ঠান্ডা হয়ে যায় ইত্যাদি।
১২.✒️Kali bichromicum : ক্যালি বাইক্রোম হলো নাক-কান-গলার রোগের একটি শ্রেষ্ঠ এন্টিবায়োটিক। ইহার প্রধান লক্ষণ হলো কফ, থুথ ( লালা ), বমি, নাকের শ্লেষ্মা ইত্যাদি খুবই আঠালো হয় এবং কোন কাঠিতে (বা আঙুলে) লাগিয়ে টানলে রশির বা সুতোর মতো লম্বা হয়, ব্যথা আঙুলের মাথার দ্বারা ঢাকা যায় এমন খুবই অল্প জায়গায় হয়ে থাকে, ব্যথা ঘন ঘন জায়গা বা অঙ্গ বদল করে, ঘায়ের বা ক্ষতের চেহারা থাকে খাচকাটা ধারালো ইত্যাদি।
১৩.✒️Ipecac : ইপিকাক সাধারণত পেটের অসুখ এবং ফুসফুসের অসুখের একটি সেরা এন্টিবায়োটিক। ইহার প্রধান প্রধান লক্ষণ হলো বমি থাকে অথবা বমিবমি ভাব থাকে এবং জিহ্বা পরিষ্কার থাকে।
১৪.✒️Pulsatilla pratensis : পালসেটিলাকে বলা যায় একটি বহুমুখী কাযর্সম্পন্ন (multi-functional) হোমিওপ্যাথিক এন্টিবায়োটিক। ইহার প্রধান প্রধান লক্ষণ হলো গলা শুকিয়ে থাকে কিন্তু কোন পানি পিপাসা বা তৃষ্ণা থাকে না, তাদের ঠান্ডা বাতাস, তাদের ঠান্ডা খাবার, তারা ঠান্ডা পানি পান করতে পছন্দ করে, গরম আলো-বাতাসহীন বদ্ধ ঘরে রোগীনী বিরক্ত বোধ করে, খুবই আবেগপ্রবন, সে অল্পতেই কেঁদে ফেলে এবং যত দিন যায় ততই মোটা হতে থাকে ইত্যাদি।
১৫.✒️Cantharis : ক্যান্থারিস প্রধানত মূত্রতন্ত্রের ইনফেকশনের জন্য একটি শ্রেষ্ঠ এন্টিবায়োটিক। ইহার প্রধান প্রধান লক্ষণ হলো জ্বালা-পোড়া এবং ছিড়ে ফেলার মতো ব্যথা। কাজেই ভীষণ জ্বালাপোড়া থাকলে যে-কোন রোগে ক্যান্থারিস ব্যবহার করতে পারেন। এটি জলাতঙ্ক রোগের জন্যও একটি শ্রেষ্ট এন্টিভাইরাল ঔষধ। অল্প থেকে বেশী যে কোন ধরনের পোড়ার (burn) ব্যথা এবং ইনফেকশান দূর করতে ক্যান্থারিসের জুড়ি নাই।
১৬.✒️ Eupatorium perfoliatum : ইউপেটোরিয়াম পারফো নামক ঔষধটি আরেকটি উৎকৃষ্ঠ এন্টিবায়োটিক। ইহার প্রধান প্রধান লক্ষণ হলো শরীরে এমন প্রচণ্ড ব্যথা থাকে যেন মনে হয় কেউ শরীরের সমস্ত হাড় পিটিয়ে গুড়োঁ করেছে, পানি অথবা খাবার যাই পেটে যায় সাথে সাথে বমি হয়ে যায় ইত্যাদি।
১৭.✒️Echinacea angustifolia : ইচিনেশিয়া'কে বলা হয় একেবারে হোমিওপ্যাথিক এন্টিবায়োটিক। যে-কোন ধরনের পুরনো বা দীঘর্মেয়াদী ইনফেকশানে ইচিনেশিয়া ব্যবহার করতে পারেন। যেমন - অনেক দিনের পুরনো কাশি, জ্বর, ঘাঁ ইত্যাদি যা অন্য অনেক ঔষধ প্রয়োগেও পুরোপুরি সারেনি।
১৮.✒️Pyrogenium : পাইরোজিনিয়াম একেবারে আগাগোড়াই এন্টিবায়োটিক গুণসম্পন্ন ঔষধ ; কেননা এটি তৈরীই করা হয়েছে জীবাণু থেকে (nosode)। যেকোন ধরনের নতুন অথবা পুরনো, স্বল্পমেয়াদী বা দীঘর্মেয়াদী সংক্রমনে পাইরোজিনিয়াম ব্যবহার করতে পারেন।

পোস্টটা নবীন ডাক্তারদের জন্য লিখিত, সর্বসাধারণের জন্য নয়। সুতরাং হোমিওপ্যাথি অর্গানন রোগীলিপি রেপার্টরী শক্তি মাত্রা সম্পর্কে সঠিক জ্ঞান না থাকলে নিজে নিজে ঔষধ সেবন করতে যাবেন না।

02/06/2025

চোখের সমস্যার জন্য শীর্ষ ১০টি হোমিওপ্যাথিক ঔষধের লক্ষণঃ-

(১) Euphrasia -
- তীব্র(Acute) শ্লেষ্মা(catarrhal) নেত্রপ্রদাহ ।
- চোখ ঘন ঘন পানি আসে এবং চোখ মিটমিট করার প্রবণতা থাকে ।
- চোখ থেকে জ্বালাকর স্রাব বের হয়, যাতে চোখের পাতার প্রান্তে ক্ষত হয়ে যায়।
- কর্নিয়ার অস্বচ্ছতার সাথে জ্বালাকর ঘন স্রাব নিঃস্বরণ হয়।
- কর্নিয়ায় ফুস্কুড়ি বা স্ফুটক হয়।
- বাতজনিত কারণে চোখের আইরিস প্রদাহসহ আংশিকভাবে চোখের পাতা প্যারালাইসিস (ptosis) এর ক্ষেত্রে এটি সবচেয়ে ভাল একটি অষুধ।
- প্রায় সবসময়ই চোখ থেকে অনবরত পানি ঝরতেই থাকে।
- চোখের পাতা ফোলাসহ জ্বলা থাকে, যা খোলা বাতাসে ভাল অনুভব করে।
- সন্ধ্যায়, গৃহমধ্যে , আলো, উষ্ণতায় বৃদ্ধি।
- মুক্ত বাতাস , কফি পানে, অন্ধকারে হ্রাস পায়।
- নেত্রপ্রদাহ সঙ্গে যুক্ত এলার্জিক রাইনাইটিস এর ক্ষেত্রে চোখ ও নাক দিয়ে অনবরত পানি ঝরাকে এলিয়াম সেপা (Allium cepa) সঙ্গে তুলনা করা যায়।

(২) Ambrosia -
- এলার্জিজনিত চোখের সমস্যা।
- চোখের পাতায় অসহনীয় চুলকানি।
- চোখে হালকা ব্যথা এবং জ্বলাসহ পানি ঝরতে পারে এবং নাক থেকে রক্ত আসতে পারে।
- প্রায় সবসময় চোখের সমস্যার সঙ্গে বুকে সাঁইসাঁই শব্দসহ কাশি থাকে।
- স্যাবাডিলা (Sabadilla), আরন্ডো (Arundo) সঙ্গে তুলনা করা যায়।

(৩) Ruta -
- চোখ টনটনানিসহ মাথাব্যথা।
- চোখে ব্যথাসহ লালচে গরম পানি আসে।
- বিশেষ করে সূক্ষ্ম মুদ্রণ সেলাই বা পড়ার সাথে সম্পৃক্ত।
- দৃষ্টিশক্তির সামঞ্জস্যের সমস্যা।
- মাথা ব্যাথা সঙ্গে চোখ শ্রান্তি।
- চোখের যন্ত্রণার সঙ্গে যুক্ত অত্যধিক দুর্বলতা (lassitude)।
- চোখের উপর থেতলানো মত এবং চাপ অনুভূতি।
- নেট্রাম মিউর (Natrum mur), আর্জেন্টাম নাইট্রিকাম (Argentum nitricum) এর সঙ্গে তুলনীয়।

(৪) Pulsatilla -
- পালসেটিলা চোখের যন্ত্রণার জন্য হোমিওপ্যাথিতে সবচেয়ে অমূল্য একটি ওষুধ।
- চোখ থেকে অহেজাকর, ঘন, হলদে এবং সবুজাভ স্রাব নিঃস্বরণে এটিকে মনে রাখা উচিত।
- চুলকানি এবং জ্বালা অনুভুতি এর সঙ্গে যুক্ত।
- পৌনঃপুনিক অঞ্জনীতে ওষুধ সেবনকালীন অবশ্যই Pulsatilla এর একটি ডোজ প্রয়োজন।
- চোখের উপর পাতায় প্রদাহিত শক্ত গুটি থাকতে পারে।
- তীব্র নেত্রপ্রদাহের সাথে হজমজনিত সমস্যা থাকে।
- লক্ষণ সর্বদাই পরিবর্তনশীল, সেটা রোগজ হোক আর মানসিক হোক।
- স্কন্ধ এর শিরা বৃহদাকার।
- সব সমস্যা উষ্ণ রুমে খারাপ এবং খোলা বাতাসে ভাল।

(৫) Spigelia -
- চোখে স্নায়ুবিক যন্ত্রনা।
- চেপে ধরা মত ব্যথা যা এদেরকে ঘুরিয়ে ফেলে।
- চরম আলোকাতঙ্ক থাকে।
- গাঁটের ফোলা ও ব্যথাসহ চোখের প্রদাহ।
- চোখের মধ্যে গভীরে এবং চোখের চারপাশে ব্যাথা অনুভব অর্থাৎ চোখের বলে চাপ দেওয়া মত অসহ্য যন্ত্রনা।
- চোখের কোটরের অনুপাতে চোখ খুব বড় মনে হয়।
- স্পর্শে অত্যন্ত সংবেদনশীল, মাথার চারপাশে শক্ত বন্ধনী দেওয়া আছে মনে হয়।
- স্পর্শ, উত্তেজনা, গোলমাল বা কোলাহলপুর্ণ পরিবেশে এবং সূর্যোদয় থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত বৃদ্ধি।
- মাথা উচু করে শুয়ে থাকলে ভাল অনুভব করে।

(৬) Apis mellifica -
- জ্বালাযুক্ত ও চুলকানিসহ ফোলা এবং নিচের পাতায় শোথ ( উপরের পাতায়- কেলি কার্ব)।
- চোখ উজ্জ্বল লাল ফোলা থাকে।
- অঞ্জনীর পুনরাবৃত্তি প্রতিরোধ করে।
- অক্ষিগোলকে ব্যথাসহ পাতলা তরল নিঃস্বরণ হয়।
- শোথ থাকে কিন্তু পিপাসাহীন ( শোথ কিন্তু পিপাসা থাকে-এপোসাইনাম, এসেটিক এসিড)।
- প্রস্রাবে সমস্যার সাথে চোখের সমস্যা থাকে।
- তাপ , স্পর্শ , চাপ, ডান দিকে বৃদ্ধি।
- ঠান্ডা পানিতে ধোওয়া , মুক্ত বায়ুতে হ্রাস।

(৭) Merc Sol -
- উপদংশ (Syphilis) রোগী চোখের সমস্যা।
- চোখের পাতা মোটা , লাল, ফোলা।
- প্রচুর জ্বলন্ত হেজাকর স্রাব নিঃস্বরণ।
- অগ্নি ইত্যাদি একদৃষ্টি মরেছে পরে আরম্ভ চোখের সমস্যা।
- আইরিস প্রদাহসহ ঘন হেজাকর নিঃস্বরণ হয়।
- অত্যন্ত গন্ধযুক্ত চোখের স্রাব নিঃস্বরণ।
- চোখে এবং এর চারপাশে ফুড়া হয় যা থেকে হলুদ পূঁজ বের হয়।
- রাতে, ভেজা স্যাঁতসেঁতে আবহাওয়া, উষ্ণতায় বৃদ্ধি।

(৮) Silica -
- দিনের আলো চোখে ধারালো( Sharp) ব্যথা উৎপন্ন করে।
- চোখ বন্ধ বা চাপ প্রয়োগ করলে স্পর্শানুভুতি আরোও বেড়ে যায়।
- চোখের অগ্র অংশে পূঁজ তৈরী হয়, আইরিশ প্রদাহ।
- পড়ার সময় দৃষ্টি বিভ্রান্তের জন্য- সাজানো অক্ষরগুলো দৌড়াচ্ছে মনে হয়।
- চোখের পানিবাহিত (Lachrymal) নালী আক্রান্ত হয়।
- হোমিওপ্যাথিকভাবে নির্দেশিত হলে এটি কর্নিয়ার অস্বচ্ছতার পরিষ্কার করে।
- অফিসে কর্মীদের মধ্যে চোখের ছানি।
- অমাবস্যা , ঠান্ডা বৃদ্ধি।
- উষ্ণতায় হ্রাস পায়।

(৯) Hepar sulph -
- কর্নিয়ার ক্ষত।
- পূঁজযুক্ত চোখের সমস্যা , আইরিস প্রদাহসহ অগ্র স্তরে বা কক্ষে পূঁজ।
- নেত্রপ্রদাহ(Conjunctivitis) সঙ্গে পূঁজপুর্ণ নিঃস্বরণ।
- চোখের পাতা এবং কঞ্জাংটিভাতে লাল এবং প্রদাহ হয়।
- অক্ষিগোলকে ব্যথা।
- চোখের অক্ষিকোটর (eyeballs) ক্ষতবদ বেদনা (Soreness)।
- বস্তুসমূহ লাল এবং বৃদ্ধিপ্রাপ্ত প্রদর্শিত হয়।
- দৃষ্টিক্ষেত্র অর্ধ-হ্রাস পায়।
- ব্যথা এবং পূঁজসহ অঞ্জনী।
- ঠান্ডা, স্পর্শ, ঠান্ডা আবহাওয়ায় বৃদ্ধি।
- উষ্ণতা , মাথা আবৃত রাখলে হ্রাস পায়।

(১০) Agaricus -
- চোখের সামনে ফুল্কি উড়ার সঙ্গে দ্বিত্ব দৃষ্টি।
- চোখের পাতা এবং অক্ষিগোলক এর ঝাঁকুনি ( Twitching)।
- স্নায়ুতন্ত্রের বেদনাসহ (Neuralgic) চোখের যন্ত্রনা।
- পড়ার সময় অক্ষরগুলো নড়াচড়া করে, সাঁতার কাটছে বলে মনে হয়।
- চোখের পাতার ভিতর প্রান্ত লালচে ও প্রদাহ, জ্বালাকর ব্যথা, প্রান্ত শক্ত গুটির মত।
- চোখের যন্ত্রণা মাথাঘূর্নণ এবং বরফতুল্য ঠান্ডা মাথার সঙ্গে যুক্ত।
- খোলা ঠান্ডা বাতাসে বৃদ্ধি।

হোমিওপ্যাথি অর্গানন অব মেডিসিন সম্পর্কে যাদের জ্ঞান নেই তাঁরা নাম জেনেই নিজে নিজে সেবন করতে যাবেন না। এতে হিতে বিপরীত হবে।

Call now to connect with business.

02/06/2025

#পুরুষত্বহীনতা

পুরুষত্বহীনতা যা পুরুষের শারীরিক অক্ষমতা বা দুর্বলতাকে বুঝায়। যা সমাজে প্রকট আকার ধারন করেছে। এতে উঠতি বয়সের যুবকরা হতাশ। এ সমস্যা যে কোন বয়সেই হতে পারে, সে ক্ষেএে লজ্জা, অবহেলা, আজ কাল, না করে জটিল হওয়ার পূর্বেই দ্রুত চিকিৎসা নেয়া আবশ্যক।

★পুরুষত্বহীনতা কি?
ইহা পুরুষের যৌনকার্যে অক্ষমতাকে বুঝায়।

★শ্রেণীবিভাগঃ পুরুষত্বহীনতাকে তিন ভাগে ভাগ করা যায়।
১| ইরেকশন ফেইলিউরঃ পুরুষের লিঙ্গের উথানে ব্যার্থতা।
২|পোনিট্রেশন ফেলিউরঃ লিঙ্গের যৌনিদ্বার ছেদনে ব্যার্থতা বা অক্ষমতা।
৩|প্রি-ম্যাচুর ইজাকুলেশনঃ সহবাসে দ্রুত বীর্যপাত তথা স্বায়ীত্বের অভাব।

★কারণঃ * অতিরিক্ত কু-অভ্যাস ( হস্তমৈথুন, পর্ণ ছবি,) * যৌনবাহিত রোগ( সিফিলিস, গনোরিয়া).* রক্তে সেক্স-হরমোনের ভারসাম্যহীনতা,* ডায়াবেটিস, *দুশ্চিন্তা,টেনশন, অভসাদ, ও অ-পুষ্টি, *যৌনরোগ বাএইডস ভীতি, * সেক্স-এডুকেশের অভাব. * বয়সের পার্থক্য, *পার্টনারকে অপছন্দ(দেহ-সৌষ্ঠব,ত্বক, মূখশ্রী,আচরন, ব্যক্তিত্ব). * নারীর ত্রুটিপূর্ণ যৌনাসন, * মানসিক ও শারীরিক সম্যসা।
★অনেকই হাতুড়ে ডাক্তার, ক্যান্ভাচারের নিকট থেকে হরমোন ইন্জেকশন, টেবলেট অনুমোদনহীন ক্ষতিকর ঔষধ সেবন করে,এর পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়ায় পুরুষত্বহীনতার আশঙ্কা অনেক বেশী যা থেকে আরোগ্য কঠিন।
*যৌন সমস্যার মধ্যে আরো রয়েছে স্বপ্নদোষ সমস্যা, লিঙ্গ অকেজো,ক্ষুদ্রাকৃতি, লিঙ্গের অসারতা, ইচ্ছা লোপ, বিবাহ ভীতি।
এসব সমস্যায় হোমিওপ্যাথি সবচেয়ে কার্যকর। এর কোনো বিরূপ পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই। লজ্জা ও জড়তা ঝেড়ে ফেলে খোলা মনে ডাঃ এর সাথে আলাপ করুন। এ সমস্যা খুবই সাধারণ এবং এর সফল চিকিৎসা রয়েছে।
★হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা+ Counselling
হোমিওপ্যাথি ঔষধ পাশাপাশি কাউনসিলিং এর সাহায্যে, পুরুষত্বহীনতা বা যৌনরোগের সহজ এবং স্বল্প খরচে কোন রকম পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াহীন প্রাকৃতিক ভাবে শতভাগ আরোগ্য করে, অন্যদিকে মহিলাদেরও যৌন দুর্ববলতা, যৌনকর্মে ‍অনীহা ইত্যাদি থাকতে পারে এবং হোমিওপ্যাথিতে তারও চিকিৎসা আছে।
Lycopodium clavatum:
লাইকোপোডিয়াম ধ্বজভঙ্গের একটি উৎকৃষ্ট ঔষধ। মাত্রাতিরিক্ত ধূমপানের কারণে ধ্বজভঙ্গ হলে এটি দিবেন। লাইকোপোডিয়ামের প্রধান প্রধান লক্ষণ হলো এদের পেটে প্রচুর গ্যাস হয়, এদের ব্রেন খুব ভালো কিন্তু স্বাস্থ্য খুব খারাপ, এদের প্রস্রাব অথবা পাকস্থলী সংক্রান্ত কোন না কোন সমস্যা থাকবেই, অকাল বার্ধক্য, সকাল বেলা দুর্বলতা ইত্যাদি ইত্যাদি।
Selenium:
যৌন শক্তির দুর্বলতা, দ্রুত বীর্য নির্গত হওয়া, স্বপ্নদোষ, মাথার চুল পড়ে যাওয়া ইত্যাদি সমস্যায় সেলিনিয়াম একটি প্রথম শ্রেণীর ঔষধ। বিশেষত যাদের কোষ্টকাঠিন্যের সমস্যা আছে, তাদের ক্ষেত্রে এটি ভালো কাজ করে।
Agnus Castus:
গনোরিয়া রোগের পরে যৌন দুর্বলতা দেখা দিলে এটি ভালো কাজ করে। পুরুষাঙ্গ ছোট এবং নরম হয়ে যায়, পায়খানা এবং প্রস্রাবের আগে-পরে আঠালো পদার্থ নির্গত হয়, ঘনঘন স্বপ্নদোষ হয়।
Caladium seguinum:
যারা যৌনমিলনে কোন আনন্দ পান না বা যৌনমিলনের পর বীর্য নির্গত হয় না বা যাদের বীর্য তাড়াতাড়ি নির্গত হয়ে যায় বা যারা মাত্রাতিরিক্ত হস্তমৈথুন করে দুর্বল হয়ে পড়েছেন, তাঁদের জন্য কার্যকরী।
Origanum marjorana:
ওরিগ্যানাম ঔষধটি পুরুষ এবং নারীদের যৌন উত্তেজনা বৃদ্ধিতে একটি শ্রেষ্ট ঔষধ। তবে এটি নিম্নশক্তিতে দেওয়া উচিৎ কেননা উচ্চশক্তিতে কোন ফল পাওয়া যায় না।
Moschus Moschiferus:
ডায়াবেটিস রোগীদের ধ্বজভঙ্গে এটি ভালো কাজ করে। এটি ক্ষুদ্রাকৃতি হয়ে যাওয়া পুরুষাঙ্গকে পূর্বের আকৃতিতে ফিরিয়ে নিয়ে যেতে পারে।
Staphisagria:
পুরুষদের যৌন দুর্বলতা দূর করার ক্ষেত্রে স্টেফিসেগ্রিয়া একটি শ্রেষ্ট ঔষধ। বিশেষত অতিরিক্ত যৌনকর্ম করার কারণে বা মাত্রাতিরিক্ত হস্তমৈথুনের ফলে যাদের ধ্বজভঙ্গ হয়ে গেছে, তাঁদের ক্ষেত্রে বেশী প্রযোজ্য। বিয়ের প্রথম কিছুদিনে মেয়েদের প্রস্রাব সম্পর্কিত অথবা যৌনাঙ্গ সম্পর্কিত কোন সমস্যা হলে নিশ্চিন্তে স্টেফিসেগ্রিয়া নামক ঔষধটি দিতে পারেন। কারণ স্টেফিসেগ্রিয়া একই সাথে যৌনাঙ্গ সম্পর্কিত রোগে এবং আঘাতজনিত রোগে সমান কাযর্কর।
Salix nigra:
মাত্রাতিরিক্ত যৌনকর্ম, হস্তমৈথুন, স্বপ্নদোষ প্রভৃতি কারণে সৃষ্ট পুরুষদের যৌনকর্মে দুর্বলতা বা অক্ষমতার একটি শ্রেষ্ট ঔষধ হলো স্যালিক্স নাইগ্রা। এসব কারণে যাদের ওজন কমে গেছে, এই ঔষধ একই সাথে তাঁদের ওজনও বাড়িয়ে দিয়ে থাকে যথেষ্ট পরিমাণে। পাশাপাশি অবিবাহিত যুবক-যুবতী বা যাদের স্বামী-স্ত্রী বিদেশে আছেন অথবা মারা গেছেন, এই ঔষধ তাঁদের মাত্রাতিরিক্ত উত্তেজনা কমিয়ে দিয়ে স্বাভাবিক জীবনযাপনে সাহায্য করে।
Sabal serrulata:
সেবাল সেরুলেটা পুরুষদের যৌনশক্তি বৃদ্ধি করে এবং পাশাপাশি হজমশক্তি, ঘুম, শারীরিক শক্তি, ওজন (কম থাকলে) ইত্যাদিও বৃদ্ধি পায়। এটি মেয়েদেরও যৌন উত্তেজনা বৃদ্ধি করে থাকে এবং ক্ষুদ্রাকৃতির স্তনবিশিষ্ট মেয়েদের স্তনের আকৃতি বৃদ্ধি করে থাকে। বয়ষ্ক পুরুষদের প্রোস্টেট গ্ল্যান্ডের বৃদ্ধিজনিত যে-কোন সমস্যা এবং ব্রঙ্কাইটিস নির্মূল করতে পারে।
Conium:
স্ত্রী সহবাসের ইচ্ছা অধিক কিন্তু অক্ষম।সহবাস কালে সোহাগ আলিঙ্গনের সময় লিঙ্গ শিথিল হইয়া পড়ে।
Calcarea Carb:
ক্যালকেরিয়া কার্ব যৌনশক্তি বৃদ্ধির ক্ষেত্রে একটি উৎকৃষ্ট ঔষধ। বিশেষত মোটা, থলথলে স্বাস্থ্যের অধিকারী লোকদের বেলায় এটি ভালো কাজ করে।
Natrum carbonicum:
যে-সব নারীদের পুরুষরা আলিঙ্গন করলেই বীযর্পাত হয়ে যায় (সহবাস ছাড়াই) অর্থাৎ অল্পতেই তাঁদের তৃপ্তি ঘটে যায় এবং পরে আর সঙ্গমে আগ্রহ থাকে না, তাঁদের জন্য উৎকৃষ্ট ঔষধ হলো নেট্রাম কার্ব। এই কারণে যদি তাঁদের সন্তানাদি না হয় (অর্থাৎ বন্ধ্যাত্ব দেখা দেয়), তবে নেট্রাম কার্বে সেই বন্ধ্যাত্বও সেরে যাবে।
Nux Vomica:
নাক্স ভমিকা ঔষধটি যৌন শক্তি বৃদ্ধিতে একটি শ্রেষ্ট ঔষধ বিশেষত যারা শীতকাতর, যাদের পেটের সমস্যা বেশী হয়, সারাক্ষণ শুয়ে-বসে থাকে, শারীরিক পরিশ্রম কম করে, মানসিক পরিশ্রম বেশী করে ইত্যাদি ইত্যাদি।
Titanium:
সঙ্গমে অতি শীঘ্রই বীর্যপাত ও বীর্যপাতলা
রতিশক্তির দর্ববলতায় উত্তম।
এছাড়াও আরো অসংখ্য মেডিসিন আছে লক্ষনের উপর নির্ভর করে অর্গানন অনুসারে রেপার্টরী করে সঠিক ঔষধ নির্বাচন করবেন।

★ হোমিওপ্যাথি অর্গানন অব মেডিসিন সম্পর্কে জ্ঞান না থাকলে নিজে নিজে ঔষধ সেবন করে বিপদ ডেকে আনবেন না। কারন পোস্টটা নবীন ডাক্তারদের জন্য লিখিত।

Call now to connect with business.

30/05/2025

পাইলস(অর্শ )
রোগের চিকিৎসার নিতে ০১৭১৬৩০৮০৩০

30/05/2025

পলিপাস সমস্যার চিকিৎসা পেতে যোগাযোগ করুন ০১৭১৬৩০৮০৩০

স্ত্রীরোগ,বন্ধ্যাত্ব,পুরুষ ও শিশু রোগ বিশেষজ্ঞ  #ডাঃ বি.এম.মাহিম সিকদার ডি.এইচ.এম.এস ডিপ্লোমা ইন হোমিওপ্যাথিক মেডিসিন এন...
27/05/2025

স্ত্রীরোগ,বন্ধ্যাত্ব,পুরুষ ও শিশু রোগ বিশেষজ্ঞ

#ডাঃ বি.এম.মাহিম সিকদার
ডি.এইচ.এম.এস
ডিপ্লোমা ইন হোমিওপ্যাথিক মেডিসিন এন্ড সার্জারি
বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা শিক্ষা কাউন্সিল - ঢাকা
রেজি. নংঃ এ-৪১৭০৯

নিয়মিত রোগী দেখছেন
প্রতিদিন সকাল ৯ টা থেকে দুপুর ১ টা
বিকাল ৩ টা থেকে রাত ৯ টা

সেবা হোমিও হল
আমেনা সুপার মার্কেট
২য় তলা, বাংলাবাজার, ভোলা।

হটলাইন:
০১৭১৬-৩০৮০৩০ (Imo & Whatsapp)
০১৯১৭-৫৬৮৯৮১


♥ চিকিৎসা সেবা সমুহ ♥

♦অর্শ(পাইলস)
♦আচিল
♦হাপানী
♦হার্নিয়া
♦বাতজ্বর
♦জন্ডিস
♦চর্মরোগ(চুলকানি,দাউদ,একজিমা)
♦যৌন রোগ
♦ বাত ব্যাথা
♦মুত্র পাথুরী
♦পিত্ত পাথুরী
♦টিউমার ( ব্রেস্ট টিউমার, জরায়ু টিউমার),
♦টনসিল
♦নাকের পলিপাস
♦গ্যাস্ট্রিক আলসার
♦প্রসাবের সমস্যা
♦কানের রোগ,(কান পাকা,কানে কম শুনা
♦সাদা স্রাব (শেত প্রদর)
♦বন্ধ্যাত্ব (বাচ্চা না হওয়া)
♦ নরমাল ডেলিভারি
♦ডায়াবেটিস
সহ গাইনী ও শিশু এবং পুরুষ রুগির নতুন ও পুরাতন রুগির জার্মানী,বিটি,দেশি মেডিসিনের মাধ্যমে চিকিৎসা সেবা দেওয়া হয়।

বি.দ্র ঃ দুরের রুগিদের জন্য কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে মেডিসিন পাঠানো হয়।
সেবা হোমিও হল
Everyone

🎋বিশ্ববিখ্যাত হোমিওপ্যাথদের চিকিৎসা অভিজ্ঞতা:-১. Aconite- হঠাৎ জ্বর / আতঙ্ক শুষ্ক ঠান্ডা হাওয়ায় হঠাৎ রোগের শুরু হলে Aco...
26/05/2025

🎋বিশ্ববিখ্যাত হোমিওপ্যাথদের চিকিৎসা অভিজ্ঞতা:-

১. Aconite- হঠাৎ জ্বর / আতঙ্ক শুষ্ক ঠান্ডা হাওয়ায় হঠাৎ রোগের শুরু হলে Aconite দিন — ড. ন্যাশ

২.Arsenicum Alb -হাঁপানি
রাত ১টার পর বেড়ে যায়, গরমে আরাম — ড. বোয়ের
৩. Colocynth-তীব্র পেট ব্যথা
চেপে ধরলে উপশম, মানসিক কষ্টের পরে শুরু — ড. ফ্যারিংটন
৪. Sanguinaria-
ডানদিকে মাথাব্যথা প্রতিবার একই সময়ে শুরু হয়, ঘুম বা বমির পর কমে — ড. ন্যাশ
৫.Nux Vomica-
কোষ্ঠকাঠিন্য + মেজাজ খিটখিটে
বারবার মল ত্যাগের বেগ কিন্তু তৃপ্তি নেই — ড. অ্যালেন
৬. Belladonna-হঠাৎ শুরু হওয়া তীব্র ব্যথা
রক্তচাপ বেড়ে গিয়ে মাথা গরম হলে — ড. হিউজ

৭. Ignatia-মানসিক দুঃখ বা আকস্মিক শোক
নিঃশ্বাস আটকে আসে, গলায় দলা — ড. ক্লার্ক

৮. Lachesis-গলা ব্যথা কিছু গলায় আটকে আছে মনে হয়, বাম দিক থেকে ডানে ছড়ায় — ড. বার্নেট

৯. Aloe Socotrina
পাতলা মল, হঠাৎ বেগ
মল ধরে রাখতে পারে না, সকালে ও হাঁটার সময় বেড়ে যায় — ড. গুডনো

১০. Bryonia-শুকনো কাশি, জ্বর
নড়াচড়া করলে খারাপ, চুপচাপ শুয়ে থাকতে চায় — ড. ন্যাশ
১১. Rhus Tox-জয়েন্ট ব্যথা, স্টিফনেস সকালে শক্ত লাগে, নড়াচড়া করলে ভালো লাগে — ড. বোয়ের

১২. Phosphorus
-রক্তপাত, দুর্বলতা
যে কোনও অঙ্গ থেকে রক্তপাত, ঠান্ডা পানি পিপাসা — ড. হিউজ

১৩. Hepar Sulph-
ফোঁড়া, সংবেদনশীলতা
সামান্য স্পর্শেও প্রচণ্ড ব্যথা, ফোঁড়ার প্রাথমিক পর্যায়ে — ড. ন্যাশ
১৪.China (Cinchona)
-রক্তাল্পতা / দুর্বলতা
অতিরিক্ত রক্তক্ষয়ের পরে দুর্বলতা — ড. অ্যালেন

১৫. Gelsemium-
দুর্বলতা, পরীক্ষা ভীতি
দৃষ্টিশক্তি ঝাপসা, ভয় ও ঘাম — ড. বার্নেট

আরো টিপস পেতে
Follow দিয়ে পাশে থাকুন

স্ত্রীরোগ,বন্ধ্যাত্ব,পুরুষ ও শিশু রোগ বিশেষজ্ঞ ডাঃ বি.এম.মাহিম সিকদার ডিপ্লোমা ইন হোমিওপ্যাথিক মেডিসিন এন্ড সার্জারি (ডি...
13/04/2025

স্ত্রীরোগ,বন্ধ্যাত্ব,পুরুষ ও শিশু রোগ বিশেষজ্ঞ

ডাঃ বি.এম.মাহিম সিকদার

ডিপ্লোমা ইন হোমিওপ্যাথিক মেডিসিন এন্ড সার্জারি (ডি.এইচ.এম.এস)
বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা শিক্ষা কাউন্সিল - ঢাকা।
রেজি. নংঃ এ-৪১৭০৯

নিয়মিত রোগী দেখছেন
প্রতিদিন সকাল ৯ টা থেকে দুপুর ১ টা
বিকাল ৩ টা থেকে রাত ৯ টা

সেবা হোমিও হল
আমেনা সুপার মার্কেট
২য় তলা, বাংলাবাজার, ভোলা।

হটলাইন:
০১৭১৬-৩০৮০৩০ / ০১৯১৭-৫৬৮৯৮১
(Imo & Whatsapp)
-mail:mdbahauddinmahim@gmail.com

♥ চিকিৎসা সেবা সমুহ ♥

♦অর্শ(পাইলস)♦আচিল♦হাপানী♦হার্নিয়া♦বাতজ্বর♦জন্ডিস♦চর্মরোগ(চুলকানি,দাউদ,একজিমা)♦যৌন রোগ♦ বাত ব্যাথা♦মুত্র পাথুরী♦পিত্ত পাথুরী ♦টিউমার ( ব্রেস্ট টিউমার, জরায়ু টিউমার),♦টনসিল♦নাকের পলিপাস,♦গ্যাস্ট্রিক আলসার♦প্রসাবের সমস্যা♦কানের রোগ,(কান পাকা,কানে কম শুনা ♦সাদা স্রাব (শেত প্রদর)♦বন্ধ্যাত্ব (বাচ্চা না হওয়া)♦ নরমাল ডেলিভারি♦ডায়াবেটিস সহ গাইনী ও শিশু এবং পুরুষ রুগির নতুন ও পুরাতন রুগির জার্মানী,বিটি,দেশি মেডিসিনের মাধ্যমে চিকিৎসা সেবা দেওয়া হয়।

বি.দ্র ঃ দুরের রুগিদের জন্য কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে মেডিসিন পাঠানো হয়।
সেবা হোমিও হল - বাংলাবাজার, ভোলা।
সেবা হোমিও হল হোমিও হল

Address

Bhola
3801

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when সেবা হোমিও হল posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category