Skin Specialist Dr. Farah Safa Huq

Skin Specialist Dr. Farah Safa Huq A complete solution of all types of Skin, Hair, Nail,
Allergy & S*x related problems. Dr. Farah

প্রচণ্ড গরমে ত্বকের যেসব রোগ-ব্যাধির শঙ্কা* ঘামাচি : গরমে সাধারণ চর্মরোগগুলোর মধ্যে একটি হলো ঘামাচি। এটি বাচ্চাদের পাশাপ...
11/10/2025

প্রচণ্ড গরমে ত্বকের যেসব রোগ-ব্যাধির শঙ্কা

* ঘামাচি : গরমে সাধারণ চর্মরোগগুলোর মধ্যে একটি হলো ঘামাচি। এটি বাচ্চাদের পাশাপাশি প্রাপ্তবয়স্কদেরও হয়। এর আক্রমনে ত্বকে লাল ফুসকুড়ি হয়। এটি অত্যন্ত অস্বস্তিকর এবং অতিরিক্ত চুলকানির কারণ হতে পারে। এ অবস্থার সৃষ্টি হয় যখন একজন ব্যক্তি প্রচুর পরিমাণে ঘামে এবং ঘামে ভেজা কাপড় ত্বকে ঘষতে থাকে, যার ফলে ফুসকুড়ি এবং চুলকানি হয়। ঘামাচি থেকে নিষ্কৃতি পেতে হলে আপনার ত্বক শুষ্ক রাখতে হবে। ঘর্মাক্ত জামা-কাপড় সময়মতো পরিবর্তন করতে হবে। ত্বককে শুষ্ক রাখতে ভালো ঘামাচি পাউডার ব্যবহার করলে উপকার পাওয়া যায়।

* রোদে পোড়া : কেউ দীর্ঘ সময়ের জন্য সূর্যালোতে থাকেন, তখন ক্ষতিকারক অতিবেগুনি রশ্মি তার সূক্ষ্ম ত্বকে প্রবেশ করে সানবার্ন নামক অবস্থার সৃষ্টি করতে পারে। এ অবস্থায় ত্বক শুষ্ক ও লাল হয়ে যায় । যেসব ক্ষেত্রে পোড়া গুরুতর, সেখানে ফোস্কা পড়তে পারে এবং অবস্থার উন্নতি হলে ত্বক খোসা উঠতে পারে। তাই রোদে বেরোনোর প্রায় ২০ মিনিট আগে একটি শক্তিশালী (এসপিএফসহ) ভালো সানস্ক্রিন লোশন ব্যবহার করলে ভালো। এছাড়াও, ত্বকের আর্দ্রতা সঠিকভাবে বজায় রাখতে হবে।

* ব্রণ : গরমে ব্রণ হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়। কারণ, শরীর ঠান্ডা রাখতে শরীর বেশি ঘাম তৈরি করে। ঘামের অতিরিক্ত উৎপাদন সেবেসিয়াস গ্রন্থিগুলোকে ত্বককে আর্দ্র রাখতে আরও তেল উৎপাদন করতে উদ্দীপিত করে, ফলে সেবেসিয়াস গ্রন্থিমুখ আটকে যায় এবং ব্রণ সৃষ্টি করে। দিনে বারবার মুখ ধোয়া ত্বককে তেলমুক্ত রাখতে সাহায্য করতে পারে। ফলে ব্রণ কম হবে ।

________________________
◼️ ডাঃ ফারাহ সাফা হক
চর্ম ও যৌন রোগ বিশেষজ্ঞ
এমবিবিএস, বিসিএস (স্বাস্থ্য)
এমডি (ডার্মাটোলজী ও ভেনেরিওলজী)
ফেলো-ইন কসমেটিক ডার্মাটোলজী ও লেজার সার্জারী (ইন্ডিয়া)

◼️ ডাক্তার এর অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিতে ও অন্যান্য তথ্য জানতে কল করুন আমাদের অ্যাপয়ন্টমেন্ট সেকশনেঃ

> চেম্বারঃ পপুলার ডায়াগনস্টিক সেন্টার রুম নং ৩১৫, পুরাতন ভবন, ঠনঠনিয়া, শেরপুর রোড, বগুড়া
সিরিয়ালঃ ০১৯০৮০০৭০০৭

◼️ ডাঃ ফারাহ সাফা হকচর্ম ও যৌনরোগ বিশেষজ্ঞএমবিবিএস, বিসিএস (স্বাস্থ্য)এমডি (ডার্মাটোলজী ও ভেনেরিওলজী)ফেলো-ইন কসমেটিক ডার...
07/10/2025

◼️ ডাঃ ফারাহ সাফা হক
চর্ম ও যৌনরোগ বিশেষজ্ঞ
এমবিবিএস, বিসিএস (স্বাস্থ্য)
এমডি (ডার্মাটোলজী ও ভেনেরিওলজী)
ফেলো-ইন কসমেটিক ডার্মাটোলজী ও লেজার সার্জারী (ইন্ডিয়া)

◼️ ডাক্তার এর অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিতে ও অন্যান্য তথ্য জানতে কল করুন আমাদের অ্যাপয়ন্টমেন্ট সেকশনেঃ

> চেম্বারঃ পপুলার ডায়াগনস্টিক সেন্টার রুম নং ৩১৫, পুরাতন ভবন, ঠনঠনিয়া, শেরপুর রোড, বগুড়া
সিরিয়ালঃ ০১৯০৮০০৭০০৭

◼️ নিয়মিত চর্ম, যৌন ও অন্যান্য বিষয়ক টিপস পেতে আমাদের গ্রুপে জয়েন করুন (শুধুমাত্র মেয়েদের জন্য)-
https://www.facebook.com/groups/287979313241159/

◼আমাদের ইন্সটাগ্রামে ফলো করতে নিচের লিংকে ক্লিক করুনঃ
https://www.instagram.com/drfarahsafahuq/

04/10/2025

বর্তমানে চুল পড়া রোধে পি আর পি অনেক প্রচলিত এবং কার্যকরী ট্রিটমেন্ট।

চুল পড়া রোধে PRP ট্রিটমেন্ট বর্তমানের অন্যতম প্রচলিত একটি পদ্ধতি। এটি করলে কি কি উপকার পাওয়া যায় এবং কিভাবেই বা এই ট্রিটমেন্টটি করতে হয়, আসুন বিস্তারিত জেনে নেই।

----------
◼️ ডাঃ ফারাহ সাফা হক
চর্ম ও যৌন রোগ বিশেষজ্ঞ
এমবিবিএস, বিসিএস (স্বাস্থ্য)
এমডি (ডার্মাটোলজী ও ভেনেরিওলজী)
ফেলো-ইন কসমেটিক ডার্মাটোলজী ও লেজার সার্জারী (ইন্ডিয়া)

◼️ ডাক্তার এর অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিতে ও অন্যান্য তথ্য জানতে কল করুন আমাদের অ্যাপয়ন্টমেন্ট সেকশনেঃ

> চেম্বারঃ পপুলার ডায়াগনস্টিক সেন্টার রুম নং ৩১৫, পুরাতন ভবন, ঠনঠনিয়া, শেরপুর রোড, বগুড়া
সিরিয়ালঃ ০১৯০৮০০৭০০৭

◼️ নিয়মিত চর্ম, যৌন ও অন্যান্য বিষয়ক টিপস পেতে আমাদের গ্রুপে জয়েন করুন (শুধুমাত্র মেয়েদের জন্য)-
https://www.facebook.com/groups/287979313241159/

30/09/2025

অবাঞ্ছিত লোম নিয়ে চিন্তিত!!
জেনে নিন কি করবেন.........
----------
◼️ ডাঃ ফারাহ সাফা হক
চর্ম ও যৌন রোগ বিশেষজ্ঞ
এমবিবিএস, বিসিএস (স্বাস্থ্য)
এমডি (ডার্মাটোলজী ও ভেনেরিওলজী)
ফেলো-ইন কসমেটিক ডার্মাটোলজী ও লেজার সার্জারী (ইন্ডিয়া)
◼️ ডাক্তার এর অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিতে ও অন্যান্য তথ্য জানতে কল করুন আমাদের অ্যাপয়ন্টমেন্ট সেকশনেঃ
> চেম্বারঃ পপুলার ডায়াগনস্টিক সেন্টার রুম নং ৩১৫, পুরাতন ভবন, ঠনঠনিয়া, শেরপুর রোড, বগুড়া
সিরিয়ালঃ ০১৯০৮০০৭০০৭
◼️ নিয়মিত চর্ম, যৌন ও অন্যান্য বিষয়ক টিপস পেতে আমাদের গ্রুপে জয়েন করুন (শুধুমাত্র মেয়েদের জন্য)-
https://www.facebook.com/groups/287979313241159/
◼আমাদের ইন্সটাগ্রামে ফলো করতে নিচের লিংকে ক্লিক করুনঃ
https://www.instagram.com/drfarahsafahuq/

তেলে কি খুশকি কমে?শীতকালে এমনিতেই মাথায় খুশকি বেশি হয়। ধুলাবালি লাগার পর মাথা ঠিকমতো পরিস্কার না করলে খুশকি জমে।আবার এই ...
26/09/2025

তেলে কি খুশকি কমে?

শীতকালে এমনিতেই মাথায় খুশকি বেশি হয়। ধুলাবালি লাগার পর মাথা ঠিকমতো পরিস্কার না করলে খুশকি জমে।

আবার এই রোগটি বয়ঃসন্ধিকালে বা প্রাপ্তবয়স্কদের হয়। এর ফলে মাথার চামড়া চুলকায় এবং চিরুনী দিয়ে চুলকালে ভাল লাগে এবং চিরুনীর সঙ্গে খুশকিগুলো বেরিয়ে আসতে থাকে।

মাথায় যদি যৎসামান্য খুশকি হয় তা সাধারণ ব্যাপার। খুশকি বেশি হলে তাকে সেবোরিক ডার্মাটাইটিস বলে। এক্ষেত্রে খুশকির সাথে মাথা থেকে মরা চামড়া উঠে ও মাথায় প্রদাহ থাকে।

খুশকিকে সবসময় নির্মূল করা সম্ভব নয়। কিছু খুশকি নিবারক শ্যাম্পু দিয়ে একে দমিয়ে রাখা যায়। দমিয়ে না রাখলে মাথার চুল ঝড়ে যেতে পারে।

অনেকে মনে করেন খুশকি হলে মাথায় তেল দিতে হবে। এটি সম্পূর্ণ ভুল ধারণা। তেল দেয়ার ফলে মাথায় ছত্রাকের আক্রমণ হয় এবং ক্রমান্বয়ে খুশকি বাড়তে থাকে।

অনেকেই খুশকি দমাতে খৈল ব্যবহার করেন। খৈল হচ্ছে সরিষা থেকে তেল বানাতে এক ধরনের বর্জ্য পদার্থ। খৈল ব্যবহারে খুশকি মাথার ত্বকে লেগে থাকে। তাই খুশকি দূর হয়েছে বলে মনে হয়।

যাদের খুশকি হয় তারা মাথা ভেজা রাখবেন না এবং ভেজা অবস্থায় চুল বাঁধবেনও না। চুলের নিচে পানি আটকা পড়ে ত্বক ভেজা থাকে যা খুশকি বাড়াতে সাহায্য করে।

মনে রাখবেন দেহের তেল গ্রন্থিযুক্ত স্থান যেমন- মাথার ত্বক, বুকের মাঝে, কানের পিছনে ও ভিতরে এই সেবোরিক ডার্মাটাইটিসের আক্রমণ হতে পারে। এমনকি ভুরু, নাক, ঠোঁটেও এই রোগের প্রকাশ হতে পারে। চোখের পাতায় খুশকি হলে এতে চোখের পাতা লালচে হয় এবং সাদা আঁশের মতো মরা চামড়া উঠে।
অনেক সময় এই সমস্যার সঙ্গে আরেকটি সমস্যা প্রায়ই হতে দেখা যায়- তা হচ্ছে সোরিয়াসিস।

এ সমস্যায় মনে হয় মাথায় বেশি পরিমান খুশকি হয়েছে। সোরিয়াসিসের আইশগুলো শুকনো ও সিলভারি রঙের এবং চুলের সীমানা রেখা বরাবর এই রোগের একটি স্পষ্ট দাগ লক্ষ করা যায়।

চিকিৎসা-
খুশকি নিবারক শ্যাম্পু যেমন- জিঙ্ক পাইরিথিওন, সেলেনিয়াম সালফাইড ও কেটোকোনাজল শ্যাম্পু ব্যবহারে খুশকি দমন করা সম্ভব। তবে যদি বেশি পরিমাণে প্রদাহের লক্ষণ থাকে তবে এর পাশাপাশি Steroid মলম ব্যবহার করা যায়।

----------
◼️ ডাঃ ফারাহ সাফা হক
চর্ম ও যৌন রোগ বিশেষজ্ঞ
এমবিবিএস, বিসিএস (স্বাস্থ্য)
এমডি (ডার্মাটোলজী ও ভেনেরিওলজী)
ফেলো-ইন কসমেটিক ডার্মাটোলজী ও লেজার সার্জারী (ইন্ডিয়া)

◼️ ডাক্তার এর অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিতে ও অন্যান্য তথ্য জানতে কল করুন আমাদের অ্যাপয়ন্টমেন্ট সেকশনেঃ

> চেম্বারঃ পপুলার ডায়াগনস্টিক সেন্টার রুম নং ৩১৫, পুরাতন ভবন, ঠনঠনিয়া, শেরপুর রোড, বগুড়া
সিরিয়ালঃ ০১৯০৮০০৭০০৭

◼️ নিয়মিত চর্ম, যৌন ও অন্যান্য বিষয়ক টিপস পেতে আমাদের গ্রুপে জয়েন করুন (শুধুমাত্র মেয়েদের জন্য)-
https://www.facebook.com/groups/287979313241159/

মেছতা/মেলাসমা(Melasma)✪ মেছতা(Melasma) কি?মেছতা(Melasma) ত্বকের একটি সাধারণ সমস্যা। এটি সাধারণত মুখে বাদামী থেকে ধূসর-বা...
25/09/2025

মেছতা/মেলাসমা(Melasma)

✪ মেছতা(Melasma) কি?
মেছতা(Melasma) ত্বকের একটি সাধারণ সমস্যা। এটি সাধারণত মুখে বাদামী থেকে ধূসর-বাদামী দাগ সৃষ্টি করে। বেশিরভাগ লোকেরা এটি তাদের গালে, নাকের উপর, কপাল এবং উপরের ঠোঁটে দেখতে পান। এটি শরীরের অন্যান্য অংশেও দেখা দিতে পারে যেখানে প্রচুর রোদের তাপ লাগে , যেমন; বাহু এবং ঘাড় ৷ কপাল হল মেছতা দেখা দেয়ার একটি সাধারণ জায়গা ।

পুরুষদের তুলনায় মহিলাদের মেছতা হওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি। হরমোন মেছতা-কে প্রভাবিত করে বলে মনে করা হয়।

✪ মেছতা(Melasma)-র লক্ষণ কি?
মেছতা-র সাধারণ লক্ষণ হল মুখে বাদামী বা ধূসর-বাদামী ছোপ। এই লক্ষণগুলি সাধারণত দেখা দেয়:
• গালে
• কপালে
• নাকের উপরে
• উপরের ঠোঁটের উপরে
• থুতনিতে
কিছু লোক তাদের বাহুতে বা ঘাড়ে দেখতে পায়। এটি কিছু ক্ষেত্রে দেখতে পাওয়া যায়। গাঢ় রঙের দাগযুক্ত দাগগুলি প্রায়শই গালে দেখা দেয়।
মেছতা কোনো উপসর্গ সৃষ্টি করে না। কিন্তু মেছতা যেভাবে দেখা দেয় তা অনেকেই অপছন্দ করেন।

✪ মেছতা(Melasma) কাদের হয়?
মেছতা পুরুষদের ত্বকের তুলনায় মহিলাদের ত্বকে অনেক বেশি দেখা যায়। মেছতা আক্রান্তদের মাত্র ১০% পুরুষ। বংশের কারো যদি মেছতা থাকে তাহলে পরবর্তী প্রজন্মেরও মেছতা হওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি।

✪ মেছতা(Melasma) কেন হয়?
মেছতা-র কারণ এখনও স্পষ্ট নয়। যাদের ত্বকের উজ্জ্বলতা কম তাদের মেছতা হওয়ার প্রবণতা বেশি কারণ তাদের ফর্সা ত্বকের মানুষের তুলনায় মেলানোসাইট বেশি সক্রিয় থাকে।

সাধারণত মেছতা প্রভাবিত হওয়ার কারণগুলোর মধ্যে রয়েছে:
• সূর্যের প্রকটতা: সূর্য থেকে আসা অতিবেগুনি (UV) রশ্মি মেলানোসাইটকে উদ্দীপিত করে। সূর্যের প্রকটতার কারণেই গরমে মেছতা প্রায়শই খারাপভাবে দেখা দেয়। মেছতা-য় আক্রান্ত অনেক লোকের বারবার মেছতা দেখা দেয়ার মূল কারণও এটি।

• হরমোনের পরিবর্তন: গর্ভবতী মহিলাদের প্রায়ই মেছতা হয়। যখন গর্ভবতী মহিলাদের মধ্যে মেছতা দেখা দেয় তখন একে ক্লোসমা বা গর্ভাবস্থার মুখোশ বলা হয়। জন্মনিয়ন্ত্রণ বড়ি এবং হরমোন প্রতিস্থাপনের ওষুধও মেছতা শুরু করতে পারে।

• প্রসাধনী সামগ্রী: যদি কোনো পণ্য আপনার ত্বকে জ্বালাতন করে, তাহলে মেছতা আরও খারাপ হতে পারে।

✪ মেছতা(Melasma) দূর করতে লক্ষণীয় কিছু টিপস-
মেছতা ত্বকের একটি সাধারণ সমস্যা যা মুখে বাদামী থেকে ধূসর-বাদামী দাগ সৃষ্টি করে। যদিও মেছতার সঠিক কারণগুলি অস্পষ্ট, সাধারণ প্রভাবকগুলির মধ্যে রয়েছে সূর্যের প্রকটতা, গর্ভাবস্থা, জন্মনিয়ন্ত্রণ বড়ি এবং প্রসাধনী।

আপনার যদি মেছতা থাকে তবে ত্বক বিশেষজ্ঞগণ নিম্নের টিপসগুলি সুপারিশ করে থাকেন:
১. প্রতিদিন সানস্ক্রিন পরুনঃ মেছতার সবচেয়ে সাধারণ চিকিৎসা হল সূর্য থেকে সুরক্ষা। যেহেতু সূর্যের আলো মেছতা-কে প্রভাবিত করে, তাই প্রতিদিন সানস্ক্রিন পরা গুরুত্বপূর্ণ, এমনকি মেঘলা দিনেও। আপনার ত্বকে সূর্যের রশ্মির প্রভাবকে শারীরিকভাবে সীমিত করতে একটি সানস্ক্রিন বেছে নিন। বাইরে যাওয়ার ১৫ মিনিট আগে সানস্ক্রিন লাগান এবং কমপক্ষে প্রতি দুই ঘন্টা পর পুনরায় প্রয়োগ করুন।

২. আপনি যখন বাইরে থাকবেন তখন একটি ক্যাপ/হ্যাট এবং সানগ্লাস পরুনঃ ন্যাচার জার্নালে সাম্প্রতিক একটি গবেষণায় দেখানো হয়েছে, শুধু সানস্ক্রিন আপনাকে আপনার সূর্য থেকে প্রয়োজনীয় সুরক্ষা দিতে পারে না। যখনই সম্ভব, ছায়া খুঁজুন এবং সানস্ক্রিন প্রয়োগের পাশাপাশি প্রতিরক্ষামূলক পোশাক পরুন।

৩. ত্বকের জন্য হাল্কা প্রসাধনী পছন্দ করুনঃ ত্বকের যত্নের পণ্যগুলি বেছে নিন যা ক্ষতি করে না বা জ্বলে না, কারণ যে পণ্যগুলি ত্বককে জ্বালাতন করে মেছতা আরও খারাপ করতে পারে।

৪. ওয়াক্সিং এড়িয়ে চলুনঃ ওয়াক্সিং ত্বকের প্রদাহের কারণ হতে পারে যা মেছতা-কে আরও খারাপ করতে পারে।
যদি আপনার মেছতা চলে না যায়, তাহলে একজন চর্মরোগ বিশেষজ্ঞের সাথে শরণাপন্ন হোন এবং পরামর্শ গ্রহণ করুন।

----------
◼️ ডাঃ ফারাহ সাফা হক
চর্ম ও যৌন রোগ বিশেষজ্ঞ
এমবিবিএস, বিসিএস (স্বাস্থ্য)
এমডি (ডার্মাটোলজী ও ভেনেরিওলজী)
ফেলো-ইন কসমেটিক ডার্মাটোলজী ও লেজার সার্জারী (ইন্ডিয়া)

◼️ ডাক্তার এর অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিতে ও অন্যান্য তথ্য জানতে কল করুন আমাদের অ্যাপয়ন্টমেন্ট সেকশনেঃ

> চেম্বারঃ পপুলার ডায়াগনস্টিক সেন্টার রুম নং ৩১৫, পুরাতন ভবন, ঠনঠনিয়া, শেরপুর রোড, বগুড়া
সিরিয়ালঃ ০১৯০৮০০৭০০৭

◼️ নিয়মিত চর্ম, যৌন ও অন্যান্য বিষয়ক টিপস পেতে আমাদের গ্রুপে জয়েন করুন (শুধুমাত্র মেয়েদের জন্য)-
https://www.facebook.com/groups/287979313241159/

গরমে ত্বকের ফাঙ্গাস রোগ | পর্ব- ০২এবার জেনে নেয়া যাক ফাঙ্গাস জনিত কিছু রোগের বিস্তারিত বিশ্লেষণ:যে কোনো মানুষের ত্বকেই ...
21/09/2025

গরমে ত্বকের ফাঙ্গাস রোগ | পর্ব- ০২

এবার জেনে নেয়া যাক ফাঙ্গাস জনিত কিছু রোগের বিস্তারিত বিশ্লেষণ:

যে কোনো মানুষের ত্বকেই ফাঙ্গাস আক্রমণ হতে পারে। ত্বকের উপরিভাগে যেসব ফাঙ্গাস সংক্রমণ ঘটে তাদের মধ্যে ক্যানডিডা ও ম্যালাসেজিয়া নামক ইস্ট ট্রাইকোফাইটন, মাইক্রোস্পোরাম, ইপিভারমোফাইটন নামক ডার্মাটোফাইট প্রধান। ডার্মাটোফাইটগুলো আক্রান্ত মানুষ, রোগাক্রান্ত গৃহপালিত পশু বা স্যাঁতসেঁতে মাটি থেকে শিশুদের দেহে স্থানান্তরিত হয়। এর মধ্যে আক্রান্ত পশু বা স্যাঁতসেঁতে মাটি থেকে যে ডার্মাটোফাইটগুলো শিশুদের ত্বকে এসে সংক্রমণ ঘটায় তাদের আক্রমণ স্বল্পসময় স্থায়ী হয় আর আক্রান্ত মানুষ থেকে শিশুর ত্বকে যেসব ডার্মাটোফাইট কেয়ার সৃষ্টি করে তা কম তীব্রতর কিন্তু দীর্ঘসূত্রিতা হয়।

মানুষের ত্বকের একেবারে বাইরের দিকে নির্জীব কেরোটিন থাকে। ডার্মাটোফাইটগুলো এ কেরোটিনকেই আক্রমণ করে এবং এখানেই বসবাস ও বংশবৃদ্ধি করে। খুব কম ক্ষেত্রেই এরা ত্বকের বাইরের স্তর ভেদ করে ভেতরে প্রবেশ করে। ত্বকের উপরিভাগে ডার্মাটোফাইটের এরূপ সংক্রমণে ত্বকের কোষগুলোর অতিদ্রুত সংখ্যা বৃদ্ধি ঘটতে থাকে। ফলে ওই এলাকার ত্বক আঁশ আঁশ ও মোটা-পুরু হয়ে যায়। ডার্মাটোফাইটগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি ত্বকের রোগ ঘটায় যেটি, সেটি কখনও মাথার ত্বকে আক্রমণ করে না। ধারণা করা হয়, পৃথিবীর ১০%-২০% মানুষ এ ডার্মাটোফাইটে আক্রান্ত।

রোগ নির্ণয়:

ত্বকের ডার্মাটোফাইট সংক্রমণকে সাধারণ অর্থে রিংওয়ার্ম, টিনিয়া সংক্রমণ বা দাদ বলে। ত্বকের এ সমস্যাটি নির্ণয়ের ক্ষেত্রে রোগীর সাম্প্রতিক তথ্যাবলি জানা জরুরি। আক্রান্ত স্থান পরীক্ষা করে চিকিৎসক রোগ সম্পর্কে যথেষ্ট ধারণা পেতে পারেন। দেহের কোন অংশের ত্বকে ডার্মাটোফাইট সংক্রমণ হয়েছে বা দাদ হয়েছে। তার ওপর ভিত্তি করে এদের আবার বিভিন্ন রকম নাম দেয়া হয়েছে। এখানে সেরূপ কিছু বর্ণনা করা হলো:

* টিনিয়া করপোরিস- সাধারণভাবে ত্বকের উপরিভাগে ফাঙ্গাস বা ডার্মাটোফাইট সংক্রমণ হলে তাকে টিনিয়া করপোরিস বলে। এর মধ্যে মুখমন্ডল, বুক, কাঁধ, পেট ও পিঠের ত্বক অন্তর্ভুক্ত। এ ক্ষেত্রে ত্বকেগোলাকার অংশ দেখা যায়, যার চারপাশে উঁচু সীমানা থাকে। আর এটি এর গোলাকার চেহারা বজায় রেখেই দ্রুত বাড়তে থাকে। দেহের চাপাস্থানে দাদ বেশি হয়। একটি বা একাধিক দাদ একসঙ্গে কাছাকাছি বা বিভিন্ন জায়গায় হতে পারে। আক্রান্ত অংশ খুব চুলকায় এবং ছোট ছোট দানার মতো উঁচু হতে বর্ণহীন জলীয় পদার্থ বেরিয়ে আসতে দেখা যায়। এসব জায়গায় আবার অন্য কোনো ব্যাক্টেরিয়ার সহসংক্রমণ হলে পুঁজ জমতে দেখা যায়।

* টিনিয়া পেডিস- পায়ের ত্বকে ডার্মাটোফাইট সংক্রমণকে টিনিয়া পেডিস বলে।টিনিয়া পেডিসে আক্রান্তদের পায়ের দুআঙ্গুলের মাঝের অংশ ফ্যাকাসে ও থকথকে হয়ে যায়। এখান থেকে বর্ণহীন যেন জলীয় পদার্থ নিঃসৃত হয়। জলে ভিজলে এ অংশ আরও খারাপ আকার ধারণ করে। মাঝে মাঝে বিশেষ করে বিশ্রামের সময় খুব চুলকায় এবং চুলকানোর ফলে ত্বক ফেটে যায়, উঠে আসতে থাকে। টিনিয়া পেডিস সাধারণত দীর্ঘসূত্রী ধরনের হয়। দু-আঙ্গুলের ফাঁক ছাড়াও পায়ের পাতা এবং গোড়ালিও আক্রান্ত হতে পারে।টিনিয়া পেডিস থেকে রেহাই পেতে হলে চলাফেরায় সব সময় স্যাল্ডেল পরতে হবে, গণশৌচাগার জাতীয় স্নানাগার ব্যবহার করা যাবে না এবং পা সব সময় শুকনা রাখতে হবে।

* টিনিয়া ক্রুরিস- টিনিয়া ক্রুরিস হলো কুঁচকি অঞ্চলের ত্বকের ফাঙ্গাস সংক্রমণ। এটি সাধারণ গ্রীষ্মকালে হয়ে থাকে। এতে দুপাশের কুঁচকির ত্বক লাল, আঁশ আঁশ হয়ে ফুলে ওঠে। আক্রান্ত স্থান সব সময়ই চুলকায়। তবে কখনও কখনও চুলকানি এতো বেড়ে যায় যে স্থান-কাল ভুলে গিয়ে আক্রান্ত ব্যক্তিকে কুঁচকিতে চুলকাতে দেখা যায়। এটি খুব ছোঁয়াচে রোগ। রোগীর তোয়ালে বা গামছা, স্নানাগারের মেঝে ও হোটেলের কক্ষ ও বিছানার মাধ্যমে এ জীবাণু সুস্থ মানুষকে আক্রমণ করে। অনেক সময় টিনিয়া ক্রুরিস ও টিনিয়া পেডিস একত্রে হতে দেখা যায়। এর ওপর আক্রান্ত স্থলে আবার ব্যাকটেরিয়া দ্বারা সংক্রমিত হতে পারে। তবে পুরুষের যৌনাঙ্গ ও অন্ডথলিতে সংক্রমণ ঘটলে বুঝতে হবে যে এটি ক্যানডিডা দিয়ে হয়েছে।
তবে একটি কথা মনে রাখতে হবে যে, কুঁচকি সব সময় শুকনা রাখতে হবে এবং কোন ক্রমেই সিনথেটিকের বা কৃত্রিম সুতার অন্তর্বাস পরা চলবে না; শুধু সম্পূর্ণ সুতার কাপড় পরতে হবে।

* টিনিয়া ভার্সিকলো- দেহের যেসব জায়গার ত্বকে ঘাম নিঃসরণকারী গ্রন্থি আছে সেখানকার সংক্রমণ এটি। টিনিয়া ভার্সিকলোর ছোঁয়াচে নয়। পিঠ, কাঁধ ও বুকের ত্বকে এটি সবচেয়ে বেশি সময় হতে দেখা যায়। যে স্থানের ত্বকে এ রোগ হবে তা আশপাশের অন্যান্য অংশের ত্বক হতে গাঢ় বা ফ্যাকাসে বর্ণ ধারণ করতে পারে। উচ্চ তাপমাত্রা বা অধিক আর্দ্রতা এ রোগ বিস্তারে সহায়তা করে থাকে। শুরুতে রোগীর দেহে কিছু এলোমেলো ছোট দাগের মতো দেখা যায়। এর ওপর ছোট ছোট ধুলাবালির মতো বিভিন্ন রঙের আঁশ থাকতে পারে। দেহের যে অংশে কম রোদ লাগে সে রকম সাদা ত্বকে এ দাগগুলো বেশ গাঢ় হয়। আর উন্মুক্ত গাঢ় বা কালো ত্বকে এ দাগগুলো ফ্যাকাসে রংয়ের হয়।

* টিনিয়া ক্যাপিটিস- শিশুদের প্রধান ফাঙ্গাস অসুখ এটি। শিশুর বয়স ৩ থেকে ৭ বছরের মাঝে এ রোগ বেশি হয়। শুরুর দিকে আক্রান্ত ত্বক সমতল ও আঁশযুক্ত থাকে। কিন্তু পরে পুঁজ হয় ও ফুলে উঠে, যত দিন যায় চুলকানি তত বাড়তে থাকে। এর সঙ্গে চুল ভাঙতে থাকে ও উঠে যায়। টিনিয়া ক্যাপিটি যে কানের পেছনের দিকের ও ঘাড়ের পেছন দিককার নাসিকা গ্রন্থিগুলো ফুলে ওঠে। দীর্ঘদিনের টিনিয়া ক্যাপিটিস সংক্রমণে মাথায় আক্রান্ত অংশে স্থায়ী চুলহীনতা (টাক) দেখা দিতে পারে। এ রোগে মুখে খাবার ওষুধ খুব জরুরি।

এ সংক্রমণে ফাঙ্গাসগুলো চুলের বেড়ে ওঠার অংশে যুক্ত থাকে বলে স্থানীয়ভাবে অ্যান্টি ফাঙ্গাস ক্রিম বা লোশন ব্যবহার করলে কোনো ফল পাওয়া যাবে না।

ফাঙ্গাস সংক্রমণগুলোর বেশিরভাগ খুব ছোঁয়াচে বলে পরিবারের কোনো এক সদস্যের এ রোগ হলে অন্যদের সতর্ক থাকতে হবে। ব্যবহার্য দ্রব্যাদি বিশেষ করে কাপড়-চোপড়, বিছানাপত্র, বসার আসন ইত্যাদি ব্যবহার সীমাবদ্ধ রাখতে হবে। যত তাড়াতাড়ি সম্ভব বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক দেখাতে হবে। আর ব্যক্তিগত স্বাস্থ্য পরিচর্যায় বিশেষ যত্নবান হতে হবে এবং সর্বদা সুতি কাপড় ব্যবহার করতে হবে।

----------
◼️ ডাঃ ফারাহ সাফা হক
চর্ম ও যৌন রোগ বিশেষজ্ঞ
এমবিবিএস, বিসিএস (স্বাস্থ্য)
এমডি (ডার্মাটোলজী ও ভেনেরিওলজী)
ফেলো-ইন কসমেটিক ডার্মাটোলজী ও লেজার সার্জারী (ইন্ডিয়া)

◼️ ডাক্তার এর অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিতে ও অন্যান্য তথ্য জানতে কল করুন আমাদের অ্যাপয়ন্টমেন্ট সেকশনেঃ

> চেম্বারঃ পপুলার ডায়াগনস্টিক সেন্টার রুম নং ৩১৫, পুরাতন ভবন, ঠনঠনিয়া, শেরপুর রোড, বগুড়া
সিরিয়ালঃ ০১৯০৮০০৭০০৭.

ত্বকের যে রোগ মহামারীর মতো ছড়িয়ে পড়ছেখোসপাঁচড়া বা স্ক্যাবিস অত্যন্ত সংক্রামক একটি ব্যাধি। মাইট নামক অতিক্ষুদ্র পোকার আক্...
15/09/2025

ত্বকের যে রোগ মহামারীর মতো ছড়িয়ে পড়ছে

খোসপাঁচড়া বা স্ক্যাবিস অত্যন্ত সংক্রামক একটি ব্যাধি। মাইট নামক অতিক্ষুদ্র পোকার আক্রমণে স্ক্যাবিস হয়ে থাকে। এটি ত্বকের সঙ্গে ত্বকের সংস্পর্শে দ্রুত ছড়িয়ে যায়। তাই লক্ষণ দেখা দেয়া মাত্র দ্রুত নিয়ন্ত্রণ করা প্রয়োজন।
গরমে অনেকেরই স্ক্যাবিস হচ্ছে। বিশেষ করে বাচ্চাদের মধ্যে বেশি দেখা যাচ্ছে। এ ছাড়া একসময় দেখা যায়, পরিবারের সবাই এ রোগে আক্রান্ত হয়ে পড়ে।

◼️ সাধারণত কী কারণে এটি হয়?
সাধারণভাবে স্ক্যাবিস বলে পরিচিত এই রোগটি এক ধরনের জীবাণু দিয়ে হয়ে থাকে। রোগটি ছোঁয়াচে বলে খুব সহজেই এটি সংস্পর্শের মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। এ কারণে ঘনবসতিপূর্ণ এলাকায় স্ক্যাবিস বা খোসপাঁচড়া বেশি দেখা যায়।

◼️স্ক্যাবিসের সাধারণ পরিচিতি:
শরীরের বিভিন্ন স্থানে ঘামাচির মতো ছোট ছোট দানার আকারে স্ক্যাবিস দেখা দেয়। এগুলো খুব চুলকায়। বিশেষ করে রাতের বেলা উষ্ণ পরিবেশে এই চুলকানি খুব বেড়ে যায়। দু-একদিনের মধ্যে দানাগুলোর মধ্যে পানির আবির্ভাব ঘটে। এ পর্যায়ে চিকিৎসা না নিলে দানাগুলোর মধ্যে পুঁজ হয়। এ অবস্থায় শরীরের সামান্য জ্বর থাকতে পারে।

◼️ শরীরের যেসব স্থানে স্ক্যাবিস দেখা যায়-
হাত ও পায়ের আঙুলের ফাঁকে কব্জিতে বগল ও ঊরুসন্ধিতে। তবে একপর্যায়ে সারা শরীরেই দেখা দিতে পারে =>চিকিৎসা
খোসপাঁচড়া বা স্ক্যাবিস নিরাময়যোগ্য একটি রোগ। তবে চিকিৎসা করাতে হবে চর্মরোগ বিশেষজ্ঞের তত্ত্বাবধায়নে। চিকিৎসার ক্ষেত্রে প্রথমেই ইনফেকশন নিয়ন্ত্রণে আনতে হবে। ইনফেকশন নিয়ন্ত্রণে আনার পর গায়ে লাগানোর ওষুধ দিতে হয়। গায়ে লাগানোর এই সব ক্রিম/লোশনের মধ্যে রয়েছে পাঁচ ভাগ পারমেথ্রিন, বেনজাইল বেনজয়েট
ক্ষেত্রবিশেষে এগুলো দুই থেকে তিন দিন নিয়মানুয়ায়ী চোখ-মুখ বাদ দিয়ে সারা শরীরে মাখতে হয়। তবে ওষুধ ব্যবহার করতে হবে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে।

◼️ বারবার হয় কেন?
চিকিৎসা সঠিকভাবে না করালেই এমনটি হতে পারে। অনেক সময় ইনফেকশনের চিকিৎসা না করিয়ে গায়ে লাগানোর ক্রিম/লোশন দিলে জ্বালা করে। এতে অনেকেই এটির ব্যবহার বন্ধ করে দেওয়ায় চিকিৎসা অসম্পূর্ণ রয়ে যায়। সবচেয়ে বড় বিষয় হচ্ছে, চিকিৎসার সঙ্গে প্রয়োজনীয় উপদেশগুলো মেনে না চলার জন্যই রোগটি বারবার দেখা যায়। নষ্ট হতে পারে কিডনিও। খোসপাঁচড়া সঠিক সময়ে চিকিৎসা না করালে ত্বকের তীব্র ইনফেকশন ছাড়া তা কিডনিকেও প্রদাহে আক্রান্ত করতে পারে।কিডনির এই মারাত্মক রোগটি কিডনিকে বিপন্ন করে তুলতে পারে।

◼️ প্রতিরোধ
চিকিৎসার শুরু থেকেই রোগীর ব্যবহার্য সব ধরনের কাপড়চোপড় সাবান দিয়ে সিদ্ধ করে ধুয়ে ফেলতে হবে। পরিবারের অন্যদের এ রোগ থাকলে তাদের চিকিৎসাও একই সঙ্গে করাতে হবে। এই কাজগুলো না করে শুধু চিকিৎসা করে কোনো লাভ নেই। বরং বারবার হয়ে রোগ আবারও জটিল হবে।

----------
◼️ ডাঃ ফারাহ সাফা হক
চর্ম ও যৌন রোগ বিশেষজ্ঞ
এমবিবিএস, বিসিএস (স্বাস্থ্য)
এমডি (ডার্মাটোলজী ও ভেনেরিওলজী)
ফেলো-ইন কসমেটিক ডার্মাটোলজী ও লেজার সার্জারী (ইন্ডিয়া)

পপুলার ডায়াগনস্টিক সেন্টার, বগুড়া
০১৯০৮০০৭০০৭

◼️ ডাঃ ফারাহ সাফা হকচর্ম ও যৌন রোগ বিশেষজ্ঞএমবিবিএস, বিসিএস (স্বাস্থ্য)এমডি (ডার্মাটোলজী ও ভেনেরিওলজী)ফেলো-ইন কসমেটিক ডা...
10/09/2025

◼️ ডাঃ ফারাহ সাফা হক
চর্ম ও যৌন রোগ বিশেষজ্ঞ
এমবিবিএস, বিসিএস (স্বাস্থ্য)
এমডি (ডার্মাটোলজী ও ভেনেরিওলজী)
ফেলো-ইন কসমেটিক ডার্মাটোলজী ও লেজার সার্জারী (ইন্ডিয়া)

◼️ ডাক্তার এর অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিতে ও অন্যান্য তথ্য জানতে কল করুন আমাদের অ্যাপয়ন্টমেন্ট সেকশনেঃ

> চেম্বারঃ পপুলার ডায়াগনস্টিক সেন্টার রুম নং ৩১৫, পুরাতন ভবন, ঠনঠনিয়া, শেরপুর রোড, বগুড়া
সিরিয়ালঃ ০১৯০৮০০৭০০৭

◼️ নিয়মিত চর্ম, যৌন ও অন্যান্য বিষয়ক টিপস পেতে আমাদের গ্রুপে জয়েন করুন (শুধুমাত্র মেয়েদের জন্য)-
https://www.facebook.com/groups/287979313241159/

◼আমাদের ইন্সটাগ্রামে ফলো করতে নিচের লিংকে ক্লিক করুনঃ
https://www.instagram.com/drfarahsafahuq/

গরমে ত্বকের ফাঙ্গাস রোগ | পর্ব- ০১প্রচন্ড গরমে তাপমাত্রা যত বাড়ে, চর্মজাতীয় রোগ তত বৃদ্ধি পায়। তাপমাত্রা বাড়ার সঙ্গে...
07/09/2025

গরমে ত্বকের ফাঙ্গাস রোগ | পর্ব- ০১

প্রচন্ড গরমে তাপমাত্রা যত বাড়ে, চর্মজাতীয় রোগ তত বৃদ্ধি পায়। তাপমাত্রা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ঘাম থেকে ত্বকে ঘটতে পারে ছত্রাক বা ফাঙ্গাসের সংক্রমণ। সারা দিন ধরে আন্ডার গার্মেন্টস, প্যান্ট ও জুতা পরে থাকলে সে স্থান এবং কুঁচকি, পায়ের আঙ্গুলের মাঝখানে ছত্রাক আক্রমণ করার আশঙ্কা বেশি থাকে।

যেহেতু এটি একটি ছোঁয়াচে রোগ, তাই আক্রান্ত ব্যক্তি থেকে সুস্থ ব্যক্তিতে ছড়ানোর আশঙ্কা প্রবলভাবে দেখা দেয়। এ ছাড়া পোষাপ্রাণী, সেলুনে ব্যবহৃত ব্রাশ, সিনেমা হলের সিট, অন্যের ব্যবহার কর চিরুনি ,তোয়ালে টুপি বা হ্যাট থেকেও হয়ে থাকে ফাঙ্গাস ইনফেকশন।

যেখানে হয়ে থাকে:

শুধু ত্বকে নয়, এ ফাঙ্গাস নখ ও চুলেও আক্রমণ করতে পারে। এ অসুখ জীবননাশের জন্য হুমকি না হলেও স্বাভাবিক জীবনযাত্রা মারাত্মকভাবে ব্যাহত করে। অতিরিক্ত চুলকানি, আক্রান্ত স্থান থেকে কষ ঝরা রোগীকে সামাজিকভাবেও বিপর্যস্ত করে তোলে। মাথার কোনো স্থানে হঠাৎ গোল গোল টাক পড়াও ফাঙ্গাস থেকে হয়ে থাকে। দাড়িতে ফাঙ্গাস হলে লোমের গোড়ায় পুঁজ দেখা যায়।

চিকিৎসা:

পুঁজ হয় বলে অনেকে অ্যান্টিবায়োটিক সেবন করার পরামর্শ দিয়ে থাকেন। এ ক্ষেত্রে আসলে অ্যান্টিফাঙ্গাস ট্যাবলেট ও ক্রিম ব্যবহার করলে উপকার বেশি পাওয়া যায়। কারো কারো ক্ষেত্রে অবশ্য রোগ নির্মূল হতে কয়েক মাস টানা চিকিৎসা করাতে হয়। মাথা, নখ ও ত্বকের এ চিকিৎসা একজন চর্মরোগ বিশেষজ্ঞের অধীনে হওয়াই ভালো। কারণ এ ওষুধগুলো অনেকের ক্ষেত্রে নিরাপদ নাও হতে পারে।

----------
◼️ ডাঃ ফারাহ সাফা হক
চর্ম ও যৌন রোগ বিশেষজ্ঞ
এমবিবিএস, বিসিএস (স্বাস্থ্য)
এমডি (ডার্মাটোলজী ও ভেনেরিওলজী)
ফেলো-ইন কসমেটিক ডার্মাটোলজী ও লেজার সার্জারী (ইন্ডিয়া)

◼️ ডাক্তার এর অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিতে ও অন্যান্য তথ্য জানতে কল করুন আমাদের অ্যাপয়ন্টমেন্ট সেকশনেঃ

> চেম্বারঃ পপুলার ডায়াগনস্টিক সেন্টার রুম নং ৩১৫, পুরাতন ভবন, ঠনঠনিয়া, শেরপুর রোড, বগুড়া
সিরিয়ালঃ ০১৯০৮০০৭০০৭

কর্মক্ষেত্রে স্মার্টলি চলবার জন্য কিংবা কোন অনুষ্ঠানের একেবারে মধ্যমণি হয়ে উঠতে আমরা সবাই ই নানান ধরণের এক্সেসরিজ এ নিজে...
29/08/2025

কর্মক্ষেত্রে স্মার্টলি চলবার জন্য কিংবা কোন অনুষ্ঠানের একেবারে মধ্যমণি হয়ে উঠতে আমরা সবাই ই নানান ধরণের এক্সেসরিজ এ নিজেকে সাজাই। ঘড়ি,ব্রেসলেট,নানান সুগন্ধি প্রসাধনী। কিন্তু এই সুন্দর ,স্মার্ট হয়ে উঠবার অভিপ্রায়ে ব্যবহার করা এইসব প্রসাধনীই হয়ে উঠছে নাতো আপনার স্কিন ডিজিজের অন্যতম কারণ?

হ্যাঁ, কথা বলছি Contact Dermatitis বা ত্বকের একধরণের প্রদাহজনিত রোগ, এক টাইপের Eczema নিয়ে। স্থানীয়ভাবে বিখাউজ বা পামা নামে পরিচিত এই স্কিন ডিজিজ এর কারণে আপনার শরীরের বিভিন্ন স্থানে বিশেষত হাতে আর পায়ে দেখা দিতে পারে গুড়িগুড়ি দানার মত সাথে ভীষণ চুলকানি,লালচে ভাব আর ব্যথা।

প্যাচ টেস্ট ছাড়াই নানা প্রসাধনী,সুগন্ধি বা ঘড়ি ব্রেসলেট জাতীয় দ্রব্য ব্যবহারে এই রোগের সৃষ্টি হয়। হতে পারে নিত্য নৈমিত্তিক তৈজসপত্র কিংবা ডিটারজেন্টের ব্যবহার থেকেও। কন্টাক্ট ডার্মাটাইটিসের সঠিক চিকিৎসা না করালে এটি যেমন আপনার আক্রান্ত স্কিনের ক্ষতি করতে পারে, তেমনি এই ইনফেকশন সারাশরীরে ছড়িয়ে যেতে পারে, এমনকি করতে পারে সেলুলাইটিস এর মত কঠিন রোগও।

সুগন্ধি কে না ভালোবাসেন বলুন তো!! কিন্তু সেই সুগন্ধিই যদি হয়ে উঠে আপনার স্কিনের ক্ষতির কারণ,তাহলে!!

বিভিন্ন টাইপের Contact Dermatitis এর অস্তিত্ব থাকলেও বাংলাদেশে সবচাইতে বেশি দেখা যায় Allergic Contact Dermatitis.

Different chemicals & fragrances তথা সুগন্ধিদ্রব্য মূলত এই স্কিন ডিজিজের জন্য দায়ী। প্যাচ টেস্ট ছাড়া হুটহাট যেকোন ধরণের পারফিউমের ব্যবহার কিন্তু আমাদের এই Allergic Contact Dermatitis হওয়ার সম্ভাবনাকে বাড়িয়ে দেয়।
চিকিৎসকের শরণাপন্ন হলে খুব সহজেই এই রোগের চিকিৎসা সম্ভব।

----------
◼️ ডাঃ ফারাহ সাফা হক
চর্ম ও যৌন রোগ বিশেষজ্ঞ
এমবিবিএস, বিসিএস (স্বাস্থ্য)
এমডি (ডার্মাটোলজী ও ভেনেরিওলজী)
ফেলো-ইন কসমেটিক ডার্মাটোলজী ও লেজার সার্জারী (ইন্ডিয়া)

◼️ ডাক্তার এর অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিতে ও অন্যান্য তথ্য জানতে কল করুন আমাদের অ্যাপয়ন্টমেন্ট সেকশনেঃ
> চেম্বারঃ পপুলার ডায়াগনস্টিক সেন্টার রুম নং ৩১৫, পুরাতন ভবন, ঠনঠনিয়া, শেরপুর রোড, বগুড়া
সিরিয়ালঃ ০১৯০৮০০৭০০৭

◼️ নিয়মিত চর্ম, যৌন ও অন্যান্য বিষয়ক টিপস পেতে আমাদের গ্রুপে জয়েন করুন (শুধুমাত্র মেয়েদের জন্য)-
https://www.facebook.com/groups/287979313241159/

আপনি কি ত্বকের কিছু অনাকাঙ্ক্ষিত দাগের জন্য সেনাবাহিনী সহ বিভিন্ন বাহিনী তে যোগদানের অযোগ্য বলে বিবেচিত হচ্ছেন?আপনার সন্...
22/08/2025

আপনি কি ত্বকের কিছু অনাকাঙ্ক্ষিত দাগের জন্য সেনাবাহিনী সহ বিভিন্ন বাহিনী তে যোগদানের অযোগ্য বলে বিবেচিত হচ্ছেন?

আপনার সন্তানের শরীরের অনাকাঙ্ক্ষিত দাগ এর কারণে কি ক্যাডেট কলেজে ভর্তি করাতে পাচ্ছেন না?

আপনার ত্বকের এসব অনাকাঙ্ক্ষিত দাগ সবসময় আপনাকে বিড়ম্বনায় ফেলতে পারে, যা আপনার ক্যারিয়ারের জন্য খুবই বাজে প্রভাব ফেলতে পারে।

আপনার এই সমস্যার সমাধান হতে পারে Fractional CO2 Laser ট্রিটমেন্ট।
Fractional CO2 Laser ট্রিটমেন্ট এর অনেকগুলো ইন্ডিকেশন রয়েছে, যার মধ্যে শরীরের স্কার মার্ক বা কাঁটা দাগ, এক্সিডেন্ট এর দাগ, স্ট্রেস মার্ক বা ফাটা দাগ অন্যতম। এই দাগ গুলো সাধারণত কোনোরকম ওষুধের মাধমে দূর করা যায় না। যা সেনাবাহিনী সহ বিভিন্ন বাহিনীতে যোগ দিতে ইচ্ছুক ব্যক্তিদের এবং বিভিন্ন ক্যাডেট কলেজে ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীদের মেডিকেল টেস্ট থেকে বাদ পড়ে যাওয়ার অন্যতম কারণ হয়ে যায়। যাতে অনেকের এই স্বপ্ন ভেঙে যায়। এইসব সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়ার একটি অন্যতম উপায় হচ্ছে Fractional CO2 Laser ট্রিটমেন্ট। এই ট্রিটমেন্ট এর মাধ্যমে আপনি মুক্তি পেতে পারেন এসব অনাকাঙ্ক্ষিত দাগ থেকে।

◼️ ডাঃ ফারাহ সাফা হক
চর্ম ও যৌন রোগ বিশেষজ্ঞ
এমবিবিএস, বিসিএস (স্বাস্থ্য)
এমডি (ডার্মাটোলজী ও ভেনেরিওলজী)
ফেলো-ইন কসমেটিক ডার্মাটোলজী ও লেজার সার্জারী (ইন্ডিয়া)

◼️ ডাক্তার এর অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিতে ও অন্যান্য তথ্য জানতে কল করুন আমাদের অ্যাপয়ন্টমেন্ট সেকশনেঃ

> চেম্বারঃ পপুলার ডায়াগনস্টিক সেন্টার, শেরপুর রোড, বগুড়া
সিরিয়ালঃ ০১৯০৮০০৭০০৭

◼️ নিয়মিত চর্ম, যৌন ও অন্যান্য বিষয়ক টিপস পেতে আমাদের গ্রুপে জয়েন করুন (শুধুমাত্র মেয়েদের জন্য)-
https://www.facebook.com/groups/287979313241159/

Address

Popular Diagnostic Centre, Room 315, Old Building, Thanthania
Bogura
5800

Opening Hours

Tuesday 15:00 - 18:00
Thursday 17:00 - 19:00
Friday 11:00 - 14:00
Saturday 15:00 - 18:00
Sunday 15:00 - 18:00

Telephone

+8801908007007

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Skin Specialist Dr. Farah Safa Huq posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Skin Specialist Dr. Farah Safa Huq:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category